শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে

সাংবাদিক ও রাজনীতিক মরহুম কাজী সিরাজের একটি বয়ান এ মুহূর্তে মনে পড়ছে। তিনি বলতেন, বন্ধু পাল্টানো যায় কিন্তু প্রতিবেশী পাল্টানো যায় না। প্রতিবেশী ছোট কিংবা বড় হোক সম্পর্ক খারাপ রেখে ভালো থাকা যায় না। বাংলাদেশের তিন দিকে ভারত ও মিয়ানমার এবং একদিকে বঙ্গোপসাগর। সবকিছু পাল্টানো যায় কিন্তু প্রতিবেশী পাল্টানো যায় না তত্ত্বে বিশ্বাস করে ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশ গত ৫৩ বছরে সুসম্পর্কের চেষ্টা করেছে। মিয়ানমারের বাংলাদেশসংলগ্ন রাজ্য রাখাইনের সিংহভাগ এলাকা এখন স্বাধীনতাকামী আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে। রাজধানী সিত্তে এখনো মিয়ানমারের দখলে থাকলেও কত দিন তারা তা রাখতে পারবে, তা এক প্রশ্ন। বাংলাদেশকে নিজেদের গরজেই আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে হচ্ছে বাস্তবতার কারণে। রাখাইন বা আরাকান স্বাধীনতা অর্জন করলে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে তাদের সঙ্গেই বাংলাদেশকে দরকষাকষিতে বসতে হবে।

বিশাল দেশ মিয়ানমারের একটি রাজ্য রাখাইন। সাড়ে তিন হাজার ফুট উচ্চ পর্বতমালা এ রাজ্যকে দেশের মূল ভূখণ্ড  থেকে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে। রাখাইনের প্রাচীন নাম আরাকান। বাংলাদেশ ও আরাকানকে বিভক্ত করেছে নাফ নদ। শত শত বছর ধরে আরাকানের সঙ্গে বাংলাদেশের গভীর যোগাযোগ ছিল। আরাকান স্বাধীন দেশ হিসেবে নিজের অস্তিত্ব অটুট রেখেছে অন্তত ৪ হাজার ৩০০ বছর ধরে। খ্রিস্টপূর্ব ২৬৬৬ অব্দ থেকে ১৭৮৪ সাল পর্যন্ত এটি ছিল মোটামুটিভাবে স্বাধীন দেশ। ১৭৮৫ সালে আরাকানের রাজনৈতিক অস্থিরতার সুযোগে বার্মারাজ বোধপায়া আরাকান দখল করেন। তার আগে আরাকানের রাজারা টিকে ছিলেন দাপটের সঙ্গে। চট্টগ্রামও একসময় ছিল আরাকান রাজের আওতাধীন। মগ নামের রাখাইন দস্যুদের উৎপাত ছিল বাংলাদেশজুড়ে। সুবে বাংলার মুঘল সুবেদার শায়েস্তা খান দুর্বিনীত মগদের শায়েস্তা করেন। চট্টগ্রাম দখল করেন আরাকান রাজের কাছ থেকে। মগ বন্দিদের শায়েস্তা খান ঢাকায় এনে রাখেন যে স্থানে সেটির নাম এখন মগবাজার।

আরাকানের একটি জাতি-গোষ্ঠীর নাম রোহিঙ্গা। রোহিঙ্গাদের সিংহভাগ মুসলমান। তবে তাদের মধ্যে হিন্দু ধর্মাবলম্বীও রয়েছে। মিয়ানমার সরকার এবং রাখাইনরা রোহিঙ্গাদের সে দেশের নাগরিক কিংবা স্বীকৃত জাতিসত্তা হিসেবে মানতে নারাজ। বাংলাদেশে লাখ লাখ রোহিঙ্গার শরণার্থী হিসেবে আশ্রয়গ্রহণের পেছনে রয়েছে একটি জাতিসত্তাকে অস্বীকার করার অশুভ প্রবণতা। রোহিঙ্গানিধনেও বিভিন্ন সময়ে উঠেপড়ে লেগেছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। রাখাইন মিলিশিয়ারা তাদের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহƒত হয়েছে।

রোহিঙ্গাদের পূর্বপুরুষরা ৬০০ বছর আগে আরাকানে গিয়েছিল সে দেশের রাজা নরমেইখলার ডাকে। ১৪০৬ সালে বার্মার রাজা মেং শো আই আরাকানে অভিযান চালান। রাজা নরমেইখলা যুদ্ধে স্বাধীনপরাজিত হয়ে বাংলার রাজধানী গৌড়ে পালিয়ে আসেন। সুলতান জালালউদ্দিন মুহাম্মদ শাহর কাছে তিনি আশ্রয় প্রার্থনা করেন। সুলতান জালালউদ্দিন মুহাম্মদ শাহ আরাকানকে বর্মি আধিপত্য থেকে মুক্ত করতে রাজা নরমেইখলাকে সৈন্য দিয়ে সাহায্য করেন। মনে করা হয় এ বাঙালি সৈন্যরা রোহিঙ্গাদের পূর্বপুরুষ। এর আগে থেকে অবশ্য রাখাইনের সঙ্গে আরব মুসলমানদের বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিল। এমনকি সে দেশে একটি ক্ষুদ্র মুসলিম জনগোষ্ঠীর অস্তিত্বও ছিল। যারা কালক্রমে রোহিঙ্গা হিসেবে পরিচিত হয়।

রাজা নরমেইখলার আমলে আরাকান রাজদরবারে বাংলা ভাষা দ্বিতীয় ভাষার মর্যাদা পায়। শুধু মর্যাদা দেওয়া নয়, মধ্যযুগে বাংলা ভাষা চর্চার কেন্দ্র হয়ে দাঁড়ায় আরাকানের রাজদরবার। আরাকান রাজাদের আমলে মহাকবি আলাওল রাজদরবার আলোকিত করেছেন কাব্য রচনার মাধ্যমে। মনে করা হয়, আরাকানের রাজপরিবারের পূর্বপুরুষরা এসেছিলেন দক্ষিণ বিহারের মগধ থেকে। ভাষাবিজ্ঞানীদের একাংশের অভিমত, মগধি ভাষা থেকে বাংলা ভাষার উৎপত্তি। মধ্যযুগের আলাওল শুধু নয়, দৌলত কাজীর মতো প্রতিভাবান কবিও আরাকান দরবারের পৃষ্ঠপোষকতা পেয়েছেন। তাঁর কবিতায় আরাকান রাজারা যে মগধ বংশের সে পরিচয় স্পষ্ট। কবি দৌলত কাজীর সতী ময়না কাব্যে উল্লেখ আছে-‘কর্ণফুলী নদী পূর্বে আছে এক পুরী।/রোসাঙ্গ নগরী নাম স্বর্গ-অবতরী॥/ তাহাতে মগধ বংশ ক্রমে বুদ্ধার চার।/নাম শ্রী সুধর্ম রাজা ধর্মের অবতার॥/ অনুভব করা যায় সে সময় বাংলা ভাষার বিকাশে আরাকানের রাজদরবার ছিল এগিয়ে। রাখাইন ও রোহিঙ্গারা শান্তিতে বসবাস করেছে আরাকান রাজ্যে।

আরাকান বা রাখাইনে রোহিঙ্গা ও রাখাইনদের সম্পর্কের অবনতি কখন থেকে শুরু হয় তা সুনিশ্চিত করে বলার অবকাশ নেই। রাখাইন রাজাদের অন্তর্দ্বন্দ্বের সুযোগে ১৭৮৪ সালে বার্মা আরাকান দখল করে। শুরু হয় আরাকানের পরাধীনতার কাল। এর ৪১ বছর পর ১৮২৪ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বার্মায় অভিযান চালায়। রটনা রয়েছে ইংরেজরা বার্মায় অভিযান চালায় স্টিমারযোগে। স্টিমারের কালো ধোঁয়া ও হুইসেলের শব্দ শুনে ঘাবড়ে যায় বর্মিরা। এটাকে স্বর্গলোক থেকে আসা দৈত্যদানব ভেবে পালিয়ে যায় তারা। বিনা যুদ্ধেই প্রথম দফায় হার মানে বর্মিরা।

বার্মার সরলসোজা মানুষ স্টিমারের হুইসেল আর কালো ধোঁয়া দেখে স্বর্গলোক থেকে আসা দৈত্যদানব ভেবে ইংরেজদের সঙ্গে যুদ্ধ না করে পালিয়ে গেলেও ঘোর কাটার সঙ্গে সঙ্গে তারা রুখে দাঁড়ায়। ফলে বার্মা দখল ইংরেজদের জন্য খুব একটা সহজ হয়নি। সিপাহি বিদ্রোহের আগে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ও বার্মার যুদ্ধে সে দেশ পুরোপুরিভাবে পদানত হয়। ভারতবর্ষের পাশাপাশি নিভে যায় বার্মার স্বাধীনতার সূর্য। সে দেশের পরাজিত রাজা থিবোকে নির্বাসনে পাঠানো হয় ভারতে। তাঁকে বছরে মাসোহারা দেওয়া হতো মাত্র ৬০০ টাকা।

একসময়ের স্বাধীন বার্মা ইংরেজ শাসনাধীন ভারতবর্ষের একটি প্রদেশে পরিণত হয়। সে সময় হাজার হাজার বাঙালি তো বটেই, ভারতের অন্যান্য রাজ্যের অধিবাসীরা বার্মার রাজধানী রেঙ্গুন এবং আরাকানের রাজধানী আকিয়াবে ভাগ্যান্বেষণে ছুটে যায়। স্বাধীন বার্মার স্থপতি অং সান নিজে ছিলেন বর্মি। তবে জাতীয় ঐক্যের স্বার্থে তিনি বার্মার সব ক্ষুদ্র জাতিসত্তার সমর্থন আদায়ে সমর্থ হন। রোহিঙ্গাদের সমর্থনও ছিল অং সানের পেছনে। বার্মার জনসংখ্যার ৩০ ভাগ ১৪০টি ক্ষুদ্র জাতিসত্তার প্রতি অং সানের এই মমত্বকে বর্মি রক্ষণশীলরা ভালো চোখে দেখেনি। স্বাধীনতার বছরেই প্রাণ হারান অং সান ও তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগীরা। ১৯৬২ সালে সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখল করলে সে দেশের সব ক্ষুদ্র জাতিসত্তার ওপর নির্যাতন-নিপীড়নের স্টিম রোলার নেমে আসে। রোহিঙ্গাদের তো সামরিক জান্তা সে দেশের কোনো জাতি-গোষ্ঠী বলেই মনে করত না। ১৯৭৮ সালে তাদের ওপর নেমে আসে নির্যাতনের বিভীষিকা। সশস্ত্র সংগঠনের অপতৎপরতা ঠেকাতে সেনাবাহিনী ঝাঁপিয়ে পড়ে সাধারণ রোহিঙ্গাদের ওপর। হাজার হাজার রোহিঙ্গা সে সময় প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়। ১৯৯১-৯২, ২০১২ ও ২০১৬ সালেও ঘটে একই ধরনের অভিযান। প্রতিবারই বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা দেশত্যাগী হয়। ২০১৭ সালে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয় ৮ লাখের বেশি রোহিঙ্গা।

মিয়ানমারের রোহিঙ্গারা একটি স্বতন্ত্র জনগোষ্ঠী। আরব, বাঙালি ও আরাকান রক্তের উত্তরসূরি তারা। প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশের বাংলা ভাষার সঙ্গে রোহিঙ্গা ভাষার মিল থাকলেও তারা নিজেদের বাঙালি বলে মনে করে না। বর্মি বা রাখাইনদের সঙ্গে রোহিঙ্গাদের অস্বস্তিকর সম্পর্কের পেছনে নিজেদের ভুল যেমন দায়ী তেমন দায়ী মিয়ানমারবাসীর বাঙালিবিদ্বেষ। ব্রিটিশ শাসনামলে মিয়ানমারের প্রশাসনসহ রাষ্ট্রীয় কাঠামোর অপরিহার্য অনুষঙ্গে পরিণত হয় ভারত থেকে যাওয়া লোকজন। যাদের মধ্যে বাঙালির সংখ্যাই ছিল বেশি। বাঙালি বাবুরা সেখানে সুদের ব্যবসা করে ফুলেফেঁপে উঠেছে। বর্মি মেয়েদের বিয়ে করে পরে পালিয়ে এসেছে দেশে। এ আচরণ বর্মিদের মধ্যে যে বাঙালিবিদ্বেষ সৃষ্টি করে তারই শিকার রোহিঙ্গারা। তাদের অদূরদর্শিতাও আজকের পরিণামের জন্য দায়ী। ১৯৪৬ সালে রোহিঙ্গা নেতারা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর সঙ্গে দেখা করে আরাকানকে পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত করার আবেদন করে। দূরদর্শী জিন্নাহ এ প্রস্তাবে রাজি হননি। বার্মার প্রদেশ আরাকানকে অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার প্রয়াস ব্যাহত করতে পারে ভেবে জিন্নাহ সে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর পাকিস্তানের সেনা গোয়েন্দা সংস্থার মৃগয়া ক্ষেত্রে পরিণত হয় আরাকান বা রাখাইন রাজ্য। রোহিঙ্গা জঙ্গি সংগঠনগুলোকে তারা মদত জুগিয়েছে উলঙ্গভাবে। যে তথ্য উঠে এসেছে পাকিস্তানের বিভিন্ন সরকারের আমলে উপদেষ্টাসহ গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালনকারী কূটনীতিক হুসেন হাক্কানির বই ‘পাকিস্তান বিটুইন মস্ক অ্যান্ড মিলিটারি’ গ্রন্থে। রোহিঙ্গা সশস্ত্র সংগঠনগুলোর প্রতি পাকিস্তানি সেনা গোয়েন্দা সংস্থার মদত এবং আল-কায়েদা ও আইএস কানেকশন রোহিঙ্গাদের প্রতি বর্মি ও রাখাইনদের বিদ্বেষই শুধু বাড়িয়েছে। সাধারণ রোহিঙ্গাদের সঙ্গে জঙ্গি সংগঠনের সম্পর্ক না থাকলেও তারাই সব নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে রোহিঙ্গা জঙ্গি সংগঠনগুলো বর্মি জেনারেলদের শিখণ্ডি হিসেবেও ব্যবহƒত হচ্ছে। মিয়ানমার নেত্রী অং সান সু চি রাখাইনে জাতিগত সংঘাত নিরসনে জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনানের নেতৃত্বে সাত সদস্যের কমিশন গঠন করে দিয়েছিলেন। যে কমিশন রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব দান এবং অবাধ চলাচলের অধিকার দানের সুপারিশ করে। কমিশন তাদের রিপোর্ট পেশের আট ঘণ্টার মধ্যে সেনাবাহিনী ও পুলিশের ৩০টি স্থাপনায় রোহিঙ্গা জঙ্গি সংগঠন আরসা হামলা চালায়। তারপর শুরু হয় রোহিঙ্গা নিধন। সোজা কথায় ২০১৭ সালে রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমার সেনা ও রাখাইনিদের যে নৃশংসতা নেমে আসে তার দায় রোহিঙ্গা জঙ্গি সংগঠনগুলোরও কম নয়।

বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের আগমনের শুরু সেই আশির দশকে। ২০১৭ সালের পর লাখ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। মিয়ানমারের সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আরাকান আর্মি রোহিঙ্গাদের সঙ্গে নিতে চেয়েছিল। কিন্তু কাণ্ডজ্ঞানহীন এ জাতি গোষ্ঠীটি রাখাইনদের সঙ্গে থাকার বদলে মিয়ানমারের সামরিক জান্তার শিখণ্ডির ভূমিকা পালন করে। ফলে রাখাইনদের সঙ্গে রোহিঙ্গাদের সম্পর্কের আরও অবনতি হয়। মিয়ানমারের সামরিক জান্তার সহযোগী হয়ে ভূমিকা পালন করায়, আরাকান স্বাধীন হলে নিজেদের জন্মভূমিতে রোহিঙ্গারা ফিরে যাওয়ার সুযোগ পাবে কি না, প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে। স্মরণযোগ্য যে রাখাইনদের সঙ্গে রোহিঙ্গাদের সম্পর্কের চিড় ধরে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধকালে। রাখাইনরা জাপানিদের সহযোগিতায় আরাকানের স্বাধীনতার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়ে। সে সময়ে রোহিঙ্গারা ব্রিটিশদের পক্ষ নেয় এবং তাদের হাতে বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা প্রাণ হারায়।

বাংলাদেশে জুলাই অভ্যুত্থানের পর চারদিকের সংকট সমস্যায় সরকারকে ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে। ফলে আরাকান বা মিয়ানমারের দিকে ততটা নজর রাখা কঠিন হয়ে পড়ছে। কিন্তু যেহেতু ১২ লাখ রোহিঙ্গার বোঝা বাংলাদেশের ঘাড়ে সেটি মনে রেখেই আরাকান আর্মির সঙ্গে ভালো যোগাযোগ গড়ে তোলার উদ্যোগ নিতে হবে। বুঝতে হবে শেষ পর্যন্ত রাখাইনদের নেতৃত্বে আরাকান স্বাধীন যদি না-ও হয়, যদি মিয়ানমারের অখণ্ডতা টিকে থাকে, বৃহত্তর স্বায়ত্তশাসন তারা পাবেই। আরাকানের ঘটনাবলিকে উপেক্ষা করলে বাংলাদেশের স্বার্থকেই উপেক্ষা করা হবে।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত

এই মাত্র | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়
শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়

১৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব
অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন
জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

৩৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

৫০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা