শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে

সাংবাদিক ও রাজনীতিক মরহুম কাজী সিরাজের একটি বয়ান এ মুহূর্তে মনে পড়ছে। তিনি বলতেন, বন্ধু পাল্টানো যায় কিন্তু প্রতিবেশী পাল্টানো যায় না। প্রতিবেশী ছোট কিংবা বড় হোক সম্পর্ক খারাপ রেখে ভালো থাকা যায় না। বাংলাদেশের তিন দিকে ভারত ও মিয়ানমার এবং একদিকে বঙ্গোপসাগর। সবকিছু পাল্টানো যায় কিন্তু প্রতিবেশী পাল্টানো যায় না তত্ত্বে বিশ্বাস করে ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশ গত ৫৩ বছরে সুসম্পর্কের চেষ্টা করেছে। মিয়ানমারের বাংলাদেশসংলগ্ন রাজ্য রাখাইনের সিংহভাগ এলাকা এখন স্বাধীনতাকামী আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে। রাজধানী সিত্তে এখনো মিয়ানমারের দখলে থাকলেও কত দিন তারা তা রাখতে পারবে, তা এক প্রশ্ন। বাংলাদেশকে নিজেদের গরজেই আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে হচ্ছে বাস্তবতার কারণে। রাখাইন বা আরাকান স্বাধীনতা অর্জন করলে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে তাদের সঙ্গেই বাংলাদেশকে দরকষাকষিতে বসতে হবে।

বিশাল দেশ মিয়ানমারের একটি রাজ্য রাখাইন। সাড়ে তিন হাজার ফুট উচ্চ পর্বতমালা এ রাজ্যকে দেশের মূল ভূখণ্ড  থেকে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে। রাখাইনের প্রাচীন নাম আরাকান। বাংলাদেশ ও আরাকানকে বিভক্ত করেছে নাফ নদ। শত শত বছর ধরে আরাকানের সঙ্গে বাংলাদেশের গভীর যোগাযোগ ছিল। আরাকান স্বাধীন দেশ হিসেবে নিজের অস্তিত্ব অটুট রেখেছে অন্তত ৪ হাজার ৩০০ বছর ধরে। খ্রিস্টপূর্ব ২৬৬৬ অব্দ থেকে ১৭৮৪ সাল পর্যন্ত এটি ছিল মোটামুটিভাবে স্বাধীন দেশ। ১৭৮৫ সালে আরাকানের রাজনৈতিক অস্থিরতার সুযোগে বার্মারাজ বোধপায়া আরাকান দখল করেন। তার আগে আরাকানের রাজারা টিকে ছিলেন দাপটের সঙ্গে। চট্টগ্রামও একসময় ছিল আরাকান রাজের আওতাধীন। মগ নামের রাখাইন দস্যুদের উৎপাত ছিল বাংলাদেশজুড়ে। সুবে বাংলার মুঘল সুবেদার শায়েস্তা খান দুর্বিনীত মগদের শায়েস্তা করেন। চট্টগ্রাম দখল করেন আরাকান রাজের কাছ থেকে। মগ বন্দিদের শায়েস্তা খান ঢাকায় এনে রাখেন যে স্থানে সেটির নাম এখন মগবাজার।

আরাকানের একটি জাতি-গোষ্ঠীর নাম রোহিঙ্গা। রোহিঙ্গাদের সিংহভাগ মুসলমান। তবে তাদের মধ্যে হিন্দু ধর্মাবলম্বীও রয়েছে। মিয়ানমার সরকার এবং রাখাইনরা রোহিঙ্গাদের সে দেশের নাগরিক কিংবা স্বীকৃত জাতিসত্তা হিসেবে মানতে নারাজ। বাংলাদেশে লাখ লাখ রোহিঙ্গার শরণার্থী হিসেবে আশ্রয়গ্রহণের পেছনে রয়েছে একটি জাতিসত্তাকে অস্বীকার করার অশুভ প্রবণতা। রোহিঙ্গানিধনেও বিভিন্ন সময়ে উঠেপড়ে লেগেছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। রাখাইন মিলিশিয়ারা তাদের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহƒত হয়েছে।

রোহিঙ্গাদের পূর্বপুরুষরা ৬০০ বছর আগে আরাকানে গিয়েছিল সে দেশের রাজা নরমেইখলার ডাকে। ১৪০৬ সালে বার্মার রাজা মেং শো আই আরাকানে অভিযান চালান। রাজা নরমেইখলা যুদ্ধে স্বাধীনপরাজিত হয়ে বাংলার রাজধানী গৌড়ে পালিয়ে আসেন। সুলতান জালালউদ্দিন মুহাম্মদ শাহর কাছে তিনি আশ্রয় প্রার্থনা করেন। সুলতান জালালউদ্দিন মুহাম্মদ শাহ আরাকানকে বর্মি আধিপত্য থেকে মুক্ত করতে রাজা নরমেইখলাকে সৈন্য দিয়ে সাহায্য করেন। মনে করা হয় এ বাঙালি সৈন্যরা রোহিঙ্গাদের পূর্বপুরুষ। এর আগে থেকে অবশ্য রাখাইনের সঙ্গে আরব মুসলমানদের বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিল। এমনকি সে দেশে একটি ক্ষুদ্র মুসলিম জনগোষ্ঠীর অস্তিত্বও ছিল। যারা কালক্রমে রোহিঙ্গা হিসেবে পরিচিত হয়।

রাজা নরমেইখলার আমলে আরাকান রাজদরবারে বাংলা ভাষা দ্বিতীয় ভাষার মর্যাদা পায়। শুধু মর্যাদা দেওয়া নয়, মধ্যযুগে বাংলা ভাষা চর্চার কেন্দ্র হয়ে দাঁড়ায় আরাকানের রাজদরবার। আরাকান রাজাদের আমলে মহাকবি আলাওল রাজদরবার আলোকিত করেছেন কাব্য রচনার মাধ্যমে। মনে করা হয়, আরাকানের রাজপরিবারের পূর্বপুরুষরা এসেছিলেন দক্ষিণ বিহারের মগধ থেকে। ভাষাবিজ্ঞানীদের একাংশের অভিমত, মগধি ভাষা থেকে বাংলা ভাষার উৎপত্তি। মধ্যযুগের আলাওল শুধু নয়, দৌলত কাজীর মতো প্রতিভাবান কবিও আরাকান দরবারের পৃষ্ঠপোষকতা পেয়েছেন। তাঁর কবিতায় আরাকান রাজারা যে মগধ বংশের সে পরিচয় স্পষ্ট। কবি দৌলত কাজীর সতী ময়না কাব্যে উল্লেখ আছে-‘কর্ণফুলী নদী পূর্বে আছে এক পুরী।/রোসাঙ্গ নগরী নাম স্বর্গ-অবতরী॥/ তাহাতে মগধ বংশ ক্রমে বুদ্ধার চার।/নাম শ্রী সুধর্ম রাজা ধর্মের অবতার॥/ অনুভব করা যায় সে সময় বাংলা ভাষার বিকাশে আরাকানের রাজদরবার ছিল এগিয়ে। রাখাইন ও রোহিঙ্গারা শান্তিতে বসবাস করেছে আরাকান রাজ্যে।

আরাকান বা রাখাইনে রোহিঙ্গা ও রাখাইনদের সম্পর্কের অবনতি কখন থেকে শুরু হয় তা সুনিশ্চিত করে বলার অবকাশ নেই। রাখাইন রাজাদের অন্তর্দ্বন্দ্বের সুযোগে ১৭৮৪ সালে বার্মা আরাকান দখল করে। শুরু হয় আরাকানের পরাধীনতার কাল। এর ৪১ বছর পর ১৮২৪ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বার্মায় অভিযান চালায়। রটনা রয়েছে ইংরেজরা বার্মায় অভিযান চালায় স্টিমারযোগে। স্টিমারের কালো ধোঁয়া ও হুইসেলের শব্দ শুনে ঘাবড়ে যায় বর্মিরা। এটাকে স্বর্গলোক থেকে আসা দৈত্যদানব ভেবে পালিয়ে যায় তারা। বিনা যুদ্ধেই প্রথম দফায় হার মানে বর্মিরা।

বার্মার সরলসোজা মানুষ স্টিমারের হুইসেল আর কালো ধোঁয়া দেখে স্বর্গলোক থেকে আসা দৈত্যদানব ভেবে ইংরেজদের সঙ্গে যুদ্ধ না করে পালিয়ে গেলেও ঘোর কাটার সঙ্গে সঙ্গে তারা রুখে দাঁড়ায়। ফলে বার্মা দখল ইংরেজদের জন্য খুব একটা সহজ হয়নি। সিপাহি বিদ্রোহের আগে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ও বার্মার যুদ্ধে সে দেশ পুরোপুরিভাবে পদানত হয়। ভারতবর্ষের পাশাপাশি নিভে যায় বার্মার স্বাধীনতার সূর্য। সে দেশের পরাজিত রাজা থিবোকে নির্বাসনে পাঠানো হয় ভারতে। তাঁকে বছরে মাসোহারা দেওয়া হতো মাত্র ৬০০ টাকা।

একসময়ের স্বাধীন বার্মা ইংরেজ শাসনাধীন ভারতবর্ষের একটি প্রদেশে পরিণত হয়। সে সময় হাজার হাজার বাঙালি তো বটেই, ভারতের অন্যান্য রাজ্যের অধিবাসীরা বার্মার রাজধানী রেঙ্গুন এবং আরাকানের রাজধানী আকিয়াবে ভাগ্যান্বেষণে ছুটে যায়। স্বাধীন বার্মার স্থপতি অং সান নিজে ছিলেন বর্মি। তবে জাতীয় ঐক্যের স্বার্থে তিনি বার্মার সব ক্ষুদ্র জাতিসত্তার সমর্থন আদায়ে সমর্থ হন। রোহিঙ্গাদের সমর্থনও ছিল অং সানের পেছনে। বার্মার জনসংখ্যার ৩০ ভাগ ১৪০টি ক্ষুদ্র জাতিসত্তার প্রতি অং সানের এই মমত্বকে বর্মি রক্ষণশীলরা ভালো চোখে দেখেনি। স্বাধীনতার বছরেই প্রাণ হারান অং সান ও তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগীরা। ১৯৬২ সালে সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখল করলে সে দেশের সব ক্ষুদ্র জাতিসত্তার ওপর নির্যাতন-নিপীড়নের স্টিম রোলার নেমে আসে। রোহিঙ্গাদের তো সামরিক জান্তা সে দেশের কোনো জাতি-গোষ্ঠী বলেই মনে করত না। ১৯৭৮ সালে তাদের ওপর নেমে আসে নির্যাতনের বিভীষিকা। সশস্ত্র সংগঠনের অপতৎপরতা ঠেকাতে সেনাবাহিনী ঝাঁপিয়ে পড়ে সাধারণ রোহিঙ্গাদের ওপর। হাজার হাজার রোহিঙ্গা সে সময় প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়। ১৯৯১-৯২, ২০১২ ও ২০১৬ সালেও ঘটে একই ধরনের অভিযান। প্রতিবারই বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা দেশত্যাগী হয়। ২০১৭ সালে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয় ৮ লাখের বেশি রোহিঙ্গা।

মিয়ানমারের রোহিঙ্গারা একটি স্বতন্ত্র জনগোষ্ঠী। আরব, বাঙালি ও আরাকান রক্তের উত্তরসূরি তারা। প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশের বাংলা ভাষার সঙ্গে রোহিঙ্গা ভাষার মিল থাকলেও তারা নিজেদের বাঙালি বলে মনে করে না। বর্মি বা রাখাইনদের সঙ্গে রোহিঙ্গাদের অস্বস্তিকর সম্পর্কের পেছনে নিজেদের ভুল যেমন দায়ী তেমন দায়ী মিয়ানমারবাসীর বাঙালিবিদ্বেষ। ব্রিটিশ শাসনামলে মিয়ানমারের প্রশাসনসহ রাষ্ট্রীয় কাঠামোর অপরিহার্য অনুষঙ্গে পরিণত হয় ভারত থেকে যাওয়া লোকজন। যাদের মধ্যে বাঙালির সংখ্যাই ছিল বেশি। বাঙালি বাবুরা সেখানে সুদের ব্যবসা করে ফুলেফেঁপে উঠেছে। বর্মি মেয়েদের বিয়ে করে পরে পালিয়ে এসেছে দেশে। এ আচরণ বর্মিদের মধ্যে যে বাঙালিবিদ্বেষ সৃষ্টি করে তারই শিকার রোহিঙ্গারা। তাদের অদূরদর্শিতাও আজকের পরিণামের জন্য দায়ী। ১৯৪৬ সালে রোহিঙ্গা নেতারা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর সঙ্গে দেখা করে আরাকানকে পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত করার আবেদন করে। দূরদর্শী জিন্নাহ এ প্রস্তাবে রাজি হননি। বার্মার প্রদেশ আরাকানকে অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার প্রয়াস ব্যাহত করতে পারে ভেবে জিন্নাহ সে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর পাকিস্তানের সেনা গোয়েন্দা সংস্থার মৃগয়া ক্ষেত্রে পরিণত হয় আরাকান বা রাখাইন রাজ্য। রোহিঙ্গা জঙ্গি সংগঠনগুলোকে তারা মদত জুগিয়েছে উলঙ্গভাবে। যে তথ্য উঠে এসেছে পাকিস্তানের বিভিন্ন সরকারের আমলে উপদেষ্টাসহ গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালনকারী কূটনীতিক হুসেন হাক্কানির বই ‘পাকিস্তান বিটুইন মস্ক অ্যান্ড মিলিটারি’ গ্রন্থে। রোহিঙ্গা সশস্ত্র সংগঠনগুলোর প্রতি পাকিস্তানি সেনা গোয়েন্দা সংস্থার মদত এবং আল-কায়েদা ও আইএস কানেকশন রোহিঙ্গাদের প্রতি বর্মি ও রাখাইনদের বিদ্বেষই শুধু বাড়িয়েছে। সাধারণ রোহিঙ্গাদের সঙ্গে জঙ্গি সংগঠনের সম্পর্ক না থাকলেও তারাই সব নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে রোহিঙ্গা জঙ্গি সংগঠনগুলো বর্মি জেনারেলদের শিখণ্ডি হিসেবেও ব্যবহƒত হচ্ছে। মিয়ানমার নেত্রী অং সান সু চি রাখাইনে জাতিগত সংঘাত নিরসনে জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনানের নেতৃত্বে সাত সদস্যের কমিশন গঠন করে দিয়েছিলেন। যে কমিশন রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব দান এবং অবাধ চলাচলের অধিকার দানের সুপারিশ করে। কমিশন তাদের রিপোর্ট পেশের আট ঘণ্টার মধ্যে সেনাবাহিনী ও পুলিশের ৩০টি স্থাপনায় রোহিঙ্গা জঙ্গি সংগঠন আরসা হামলা চালায়। তারপর শুরু হয় রোহিঙ্গা নিধন। সোজা কথায় ২০১৭ সালে রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমার সেনা ও রাখাইনিদের যে নৃশংসতা নেমে আসে তার দায় রোহিঙ্গা জঙ্গি সংগঠনগুলোরও কম নয়।

বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের আগমনের শুরু সেই আশির দশকে। ২০১৭ সালের পর লাখ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। মিয়ানমারের সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আরাকান আর্মি রোহিঙ্গাদের সঙ্গে নিতে চেয়েছিল। কিন্তু কাণ্ডজ্ঞানহীন এ জাতি গোষ্ঠীটি রাখাইনদের সঙ্গে থাকার বদলে মিয়ানমারের সামরিক জান্তার শিখণ্ডির ভূমিকা পালন করে। ফলে রাখাইনদের সঙ্গে রোহিঙ্গাদের সম্পর্কের আরও অবনতি হয়। মিয়ানমারের সামরিক জান্তার সহযোগী হয়ে ভূমিকা পালন করায়, আরাকান স্বাধীন হলে নিজেদের জন্মভূমিতে রোহিঙ্গারা ফিরে যাওয়ার সুযোগ পাবে কি না, প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে। স্মরণযোগ্য যে রাখাইনদের সঙ্গে রোহিঙ্গাদের সম্পর্কের চিড় ধরে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধকালে। রাখাইনরা জাপানিদের সহযোগিতায় আরাকানের স্বাধীনতার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়ে। সে সময়ে রোহিঙ্গারা ব্রিটিশদের পক্ষ নেয় এবং তাদের হাতে বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা প্রাণ হারায়।

বাংলাদেশে জুলাই অভ্যুত্থানের পর চারদিকের সংকট সমস্যায় সরকারকে ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে। ফলে আরাকান বা মিয়ানমারের দিকে ততটা নজর রাখা কঠিন হয়ে পড়ছে। কিন্তু যেহেতু ১২ লাখ রোহিঙ্গার বোঝা বাংলাদেশের ঘাড়ে সেটি মনে রেখেই আরাকান আর্মির সঙ্গে ভালো যোগাযোগ গড়ে তোলার উদ্যোগ নিতে হবে। বুঝতে হবে শেষ পর্যন্ত রাখাইনদের নেতৃত্বে আরাকান স্বাধীন যদি না-ও হয়, যদি মিয়ানমারের অখণ্ডতা টিকে থাকে, বৃহত্তর স্বায়ত্তশাসন তারা পাবেই। আরাকানের ঘটনাবলিকে উপেক্ষা করলে বাংলাদেশের স্বার্থকেই উপেক্ষা করা হবে।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এলডিসি উত্তরণ
এলডিসি উত্তরণ
পুলিশকে বার্তা
পুলিশকে বার্তা
পথশিশুদের ইফতার
পথশিশুদের ইফতার
একাত্তরের আগেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন যাঁরা
একাত্তরের আগেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন যাঁরা
রাজস্ব ঘাটতি
রাজস্ব ঘাটতি
আবরার হত্যার রায়
আবরার হত্যার রায়
নবীজির সিয়ামসাধনা কেমন ছিল
নবীজির সিয়ামসাধনা কেমন ছিল
বসন্তে সেজেছে প্রকৃতি
বসন্তে সেজেছে প্রকৃতি
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
ক্ষমা প্রার্থনার মাস রমজান
ক্ষমা প্রার্থনার মাস রমজান
প্রসাধনীতে সর্বনাশ
প্রসাধনীতে সর্বনাশ
পানিসংকট
পানিসংকট
সর্বশেষ খবর
টহলরত পুলিশ সদস্যকে তুলে নিয়ে গেল ডাকাত দল, অতঃপর আটক ২
টহলরত পুলিশ সদস্যকে তুলে নিয়ে গেল ডাকাত দল, অতঃপর আটক ২

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেট কার-ভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ২
প্রাইভেট কার-ভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ২

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক নিরাপত্তায় নোয়াখালীতে বিআরটিএ'র ‘রোড শো’
সড়ক নিরাপত্তায় নোয়াখালীতে বিআরটিএ'র ‘রোড শো’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী বাজেটের আকার অহেতুক বড় করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটের আকার অহেতুক বড় করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ঈদে ঢাকাবাসী ও বিপণিবিতানের নিরাপত্তায় ডিএমপির নির্দেশনা
ঈদে ঢাকাবাসী ও বিপণিবিতানের নিরাপত্তায় ডিএমপির নির্দেশনা

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

নড়াইলে ছাত্র আন্দোলনে হামলাকারী রকির জামিন
নড়াইলে ছাত্র আন্দোলনে হামলাকারী রকির জামিন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুটবলে সিন্ডিকেটের প্রমাণ মিললে ব্যবস্থা নেবে সরকার : ক্রীড়া উপদেষ্টা
ফুটবলে সিন্ডিকেটের প্রমাণ মিললে ব্যবস্থা নেবে সরকার : ক্রীড়া উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউ ইয়র্কে জেবিবিএ’র ইফতার মাহফিল
নিউ ইয়র্কে জেবিবিএ’র ইফতার মাহফিল

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

রমজানের তাৎপর্য নিয়ে এনডিএফের প্রোগ্রাম
রমজানের তাৎপর্য নিয়ে এনডিএফের প্রোগ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে স্কোয়াডে ফাহামিদুলকে রাখা হচ্ছে না : বাফুফে সভাপতি
ভারতের বিপক্ষে স্কোয়াডে ফাহামিদুলকে রাখা হচ্ছে না : বাফুফে সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চালের বাজারে অভিযান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চালের বাজারে অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌরজগতের বাইরে কার্বন ডাই অক্সাইডের সরাসরি চিত্র ধারণ
সৌরজগতের বাইরে কার্বন ডাই অক্সাইডের সরাসরি চিত্র ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাংলাদেশের চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্পে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে যাচ্ছে মেগাসান বাংলাদেশ ও মেগাসান তুর্কি
বাংলাদেশের চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্পে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে যাচ্ছে মেগাসান বাংলাদেশ ও মেগাসান তুর্কি

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজায় ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানাল বাংলাদেশ
গাজায় ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাম ফিরে পেল ‘জিয়া উদ্যান’
নাম ফিরে পেল ‘জিয়া উদ্যান’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনৈতিক কাজের অভিযোগে দুই যুবক আটক
অনৈতিক কাজের অভিযোগে দুই যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদে অতিরিক্ত ভাড়া ও চাঁদাবাজি কঠোর হস্তে দমন করতে হবে : শিমুল বিশ্বাস
ঈদে অতিরিক্ত ভাড়া ও চাঁদাবাজি কঠোর হস্তে দমন করতে হবে : শিমুল বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজারে সূচক সামান্য কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক সামান্য কমলেও লেনদেন বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বাংলাদেশি জাফর ফিরোজ হলেন কুয়ালালামপুর ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডসের সিইও
বাংলাদেশি জাফর ফিরোজ হলেন কুয়ালালামপুর ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডসের সিইও

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আখাউড়ায় ছিনতাইকারী গ্রেফতার
আখাউড়ায় ছিনতাইকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় হামলার প্রতিবাদে হোয়াইট হাউসের সামনে বিক্ষোভ
গাজায় হামলার প্রতিবাদে হোয়াইট হাউসের সামনে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে প্রশাসক নিয়োগ দেওয়ার কোন সিদ্ধান্ত হয়নি: আসিফ মাহমুদ
স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে প্রশাসক নিয়োগ দেওয়ার কোন সিদ্ধান্ত হয়নি: আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে পুলিশকে এখন থেকেই প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে পুলিশকে এখন থেকেই প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে আগ্নেয়াস্ত্রসহ যুবক গ্রেফতার
কক্সবাজারে আগ্নেয়াস্ত্রসহ যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসআই-এএসআইদের মোটরসাইকেল কিনতে সুদমুক্ত ঋণ দেবে সরকার
এসআই-এএসআইদের মোটরসাইকেল কিনতে সুদমুক্ত ঋণ দেবে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে নতুন ভোটারদের ফুল দিয়ে বরণ
দিনাজপুরে নতুন ভোটারদের ফুল দিয়ে বরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে ভেজাল সেমাই তৈরির দায়ে তিন কারখানাকে জরিমানা
দিনাজপুরে ভেজাল সেমাই তৈরির দায়ে তিন কারখানাকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাগরে মাছ নেই, কষ্টে দিনযাপন করছেন কুতুবদিয়ার জেলেরা
সাগরে মাছ নেই, কষ্টে দিনযাপন করছেন কুতুবদিয়ার জেলেরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে নিষিদ্ধ কসমেটিকস বিক্রি, ৩ দোকানিকে জরিমানা
মেহেরপুরে নিষিদ্ধ কসমেটিকস বিক্রি, ৩ দোকানিকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লন্ডনে কেনাকাটা করছেন পাপন
লন্ডনে কেনাকাটা করছেন পাপন

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজীপুরে ঘোড়ার মাংস বিক্রি বন্ধের নির্দেশ
গাজীপুরে ঘোড়ার মাংস বিক্রি বন্ধের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা দুই ঘণ্টা ট্রাম্প-পুতিনের ফোনালাপ
টানা দুই ঘণ্টা ট্রাম্প-পুতিনের ফোনালাপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে গৃহশিক্ষকের মৃত্যুদণ্ড
রাজধানীতে ছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে গৃহশিক্ষকের মৃত্যুদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুনীতারা পৃথিবীতে ফিরতেই বাইডেনকে যেভাবে ‘খোঁচা’ দিলেন ট্রাম্প
সুনীতারা পৃথিবীতে ফিরতেই বাইডেনকে যেভাবে ‘খোঁচা’ দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খিলক্ষেতে ধর্ষণের অভিযোগে যুবককে গণপিটুনি, পুলিশের গাড়িতে হামলা
খিলক্ষেতে ধর্ষণের অভিযোগে যুবককে গণপিটুনি, পুলিশের গাড়িতে হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওরঙ্গজেবের সমাধি সরানোর দাবি, উত্তাল ভারতের রাজনীতি
আওরঙ্গজেবের সমাধি সরানোর দাবি, উত্তাল ভারতের রাজনীতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ‘প্রধানমন্ত্রীকে’ হত্যার দাবি ইসরায়েলের
গাজার ‘প্রধানমন্ত্রীকে’ হত্যার দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮৬ দিন মহাকাশে কাটিয়ে পৃথিবীতে ফিরলেন সুনীতা ও বুচ
২৮৬ দিন মহাকাশে কাটিয়ে পৃথিবীতে ফিরলেন সুনীতা ও বুচ

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পল্লবীতে নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
পল্লবীতে নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এ তো কেবল শুরু, গাজায় ভয়াবহ হামলা নিয়ে নেতানিয়াহু
এ তো কেবল শুরু, গাজায় ভয়াবহ হামলা নিয়ে নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ট্যাচু অব লিবার্টি ফিরিয়ে দেয়ার মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া হোয়াইট হাউসের
স্ট্যাচু অব লিবার্টি ফিরিয়ে দেয়ার মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া হোয়াইট হাউসের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার ঘনিষ্ঠ দোসর বিতর্কিত ইকবালের নিয়ন্ত্রণে এনআরবি ব্যাংক!
হাসিনার ঘনিষ্ঠ দোসর বিতর্কিত ইকবালের নিয়ন্ত্রণে এনআরবি ব্যাংক!

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭২ ঘণ্টায় চার মার্কিন জাহাজে হামলার দাবি হুথিদের
৭২ ঘণ্টায় চার মার্কিন জাহাজে হামলার দাবি হুথিদের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা চাই না আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক: নাহিদ
আমরা চাই না আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক: নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাকাশে ২৮৬ দিন, শরীরে কী কী প্রভাব পড়তে পারে সুনীতাদের?
মহাকাশে ২৮৬ দিন, শরীরে কী কী প্রভাব পড়তে পারে সুনীতাদের?

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিদেশি স্বামীকে কেন ভাগ্যবান মনে করেন প্রীতি?
বিদেশি স্বামীকে কেন ভাগ্যবান মনে করেন প্রীতি?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রেনেড হামলা মামলা: সব আসামি খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল
গ্রেনেড হামলা মামলা: সব আসামি খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে রোজা হতে পারে ২৯টি, ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ৩১ মার্চ
পাকিস্তানে রোজা হতে পারে ২৯টি, ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ৩১ মার্চ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নজরুল ইসলাম খানের সহধর্মিণী অলিফা আকতার মারা গেছেন
নজরুল ইসলাম খানের সহধর্মিণী অলিফা আকতার মারা গেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে জংলি, ভিন্ন লুকে বুবলী
আসছে জংলি, ভিন্ন লুকে বুবলী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ক্রিকেটার সেজে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ চেষ্টা, আটক ১৫ বাংলাদেশি
ক্রিকেটার সেজে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ চেষ্টা, আটক ১৫ বাংলাদেশি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালের কণ্ঠের সহকারী সম্পাদক আলী হাবিব আর নেই
কালের কণ্ঠের সহকারী সম্পাদক আলী হাবিব আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হুতিদের আক্রমণ ইরানের হামলা হিসেবে দেখবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
হুতিদের আক্রমণ ইরানের হামলা হিসেবে দেখবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনী থেকে এখনই ট্রান্সজেন্ডারদের বহিষ্কার নয়: মার্কিন আদালত
সেনাবাহিনী থেকে এখনই ট্রান্সজেন্ডারদের বহিষ্কার নয়: মার্কিন আদালত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯৯৯-এর নতুন প্রধান মহিউল ইসলাম
৯৯৯-এর নতুন প্রধান মহিউল ইসলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের পোশাক নিয়ে মন্তব্য, তোপের মুখে রুশ রাজনীতিক
নারীদের পোশাক নিয়ে মন্তব্য, তোপের মুখে রুশ রাজনীতিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই বিচারকের অভিশংসন চাইছেন ট্রাম্প, প্রধান বিচারপতির সতর্কতা
সেই বিচারকের অভিশংসন চাইছেন ট্রাম্প, প্রধান বিচারপতির সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে নাইট্রোজেন গ্যাস দিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
যুক্তরাষ্ট্রে নাইট্রোজেন গ্যাস দিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সীমান্তের আতঙ্ক আতাউল্লাহ
সীমান্তের আতঙ্ক আতাউল্লাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে এখনো এক মামলা
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে এখনো এক মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসা ও মাস্টারকার্ডে জালিয়াতি
ভিসা ও মাস্টারকার্ডে জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক টাকা আয় করতে আড়াই টাকা ব্যয়
এক টাকা আয় করতে আড়াই টাকা ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজা খেলবেন খেলাবেন
হামজা খেলবেন খেলাবেন

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শূন্য কয়েক লাখ পদ
শূন্য কয়েক লাখ পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

তাণ্ডব ২০ যুদ্ধবিমান নিয়ে
তাণ্ডব ২০ যুদ্ধবিমান নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্র দিয়ে ঢুকছে ইয়াবা-আইস
সমুদ্র দিয়ে ঢুকছে ইয়াবা-আইস

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ-বিএনপিকে এক পাল্লায় নয়
আওয়ামী লীগ-বিএনপিকে এক পাল্লায় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তিতে ঘুষ নেন আলীম
কিস্তিতে ঘুষ নেন আলীম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাইবার বুলিংয়ে দিশাহারা নারী
সাইবার বুলিংয়ে দিশাহারা নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে জোর
দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে জোর

প্রথম পৃষ্ঠা

তুলসীর বক্তব্যে তোলপাড়, প্রতিক্রিয়া বাংলাদেশের
তুলসীর বক্তব্যে তোলপাড়, প্রতিক্রিয়া বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত ধাপে ফিরবে পাচার সম্পদ
সাত ধাপে ফিরবে পাচার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুরুষকে বেঁধে নারী এনজিও কর্মীকে যৌন নির্যাতন
পুরুষকে বেঁধে নারী এনজিও কর্মীকে যৌন নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফাহমেদুলকে ঘিরে রহস্য
ফাহমেদুলকে ঘিরে রহস্য

মাঠে ময়দানে

চৌজা পুরাকীর্তি মসজিদ
চৌজা পুরাকীর্তি মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনার ‘মিশন মুন্সিগঞ্জ’
ভাবনার ‘মিশন মুন্সিগঞ্জ’

শোবিজ

আসছে বর্ষায় জলজটের শঙ্কা
আসছে বর্ষায় জলজটের শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

একাত্তরের আগেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন যাঁরা
একাত্তরের আগেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন যাঁরা

সম্পাদকীয়

মুস্তাকিম ৪০৪*
মুস্তাকিম ৪০৪*

মাঠে ময়দানে

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চেয়ে আলটিমেটাম
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চেয়ে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

জহির রায়হান কালার ল্যাব কেন অবহেলায়
জহির রায়হান কালার ল্যাব কেন অবহেলায়

শোবিজ

শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা ফ্রিজ
শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা ফ্রিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে
নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কুইন অব দ্য ইয়ার জয়া
কুইন অব দ্য ইয়ার জয়া

শোবিজ

পাঁচ সহযোগীসহ নারায়ণগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার
পাঁচ সহযোগীসহ নারায়ণগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সব সময় আমার অডিয়েন্সের জায়গা থেকে চিন্তা করি
সব সময় আমার অডিয়েন্সের জায়গা থেকে চিন্তা করি

শোবিজ

আবাহনীর জয় মোহামেডানের হার
আবাহনীর জয় মোহামেডানের হার

মাঠে ময়দানে