শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে

সাংবাদিক ও রাজনীতিক মরহুম কাজী সিরাজের একটি বয়ান এ মুহূর্তে মনে পড়ছে। তিনি বলতেন, বন্ধু পাল্টানো যায় কিন্তু প্রতিবেশী পাল্টানো যায় না। প্রতিবেশী ছোট কিংবা বড় হোক সম্পর্ক খারাপ রেখে ভালো থাকা যায় না। বাংলাদেশের তিন দিকে ভারত ও মিয়ানমার এবং একদিকে বঙ্গোপসাগর। সবকিছু পাল্টানো যায় কিন্তু প্রতিবেশী পাল্টানো যায় না তত্ত্বে বিশ্বাস করে ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশ গত ৫৩ বছরে সুসম্পর্কের চেষ্টা করেছে। মিয়ানমারের বাংলাদেশসংলগ্ন রাজ্য রাখাইনের সিংহভাগ এলাকা এখন স্বাধীনতাকামী আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে। রাজধানী সিত্তে এখনো মিয়ানমারের দখলে থাকলেও কত দিন তারা তা রাখতে পারবে, তা এক প্রশ্ন। বাংলাদেশকে নিজেদের গরজেই আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে হচ্ছে বাস্তবতার কারণে। রাখাইন বা আরাকান স্বাধীনতা অর্জন করলে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে তাদের সঙ্গেই বাংলাদেশকে দরকষাকষিতে বসতে হবে।

বিশাল দেশ মিয়ানমারের একটি রাজ্য রাখাইন। সাড়ে তিন হাজার ফুট উচ্চ পর্বতমালা এ রাজ্যকে দেশের মূল ভূখণ্ড  থেকে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে। রাখাইনের প্রাচীন নাম আরাকান। বাংলাদেশ ও আরাকানকে বিভক্ত করেছে নাফ নদ। শত শত বছর ধরে আরাকানের সঙ্গে বাংলাদেশের গভীর যোগাযোগ ছিল। আরাকান স্বাধীন দেশ হিসেবে নিজের অস্তিত্ব অটুট রেখেছে অন্তত ৪ হাজার ৩০০ বছর ধরে। খ্রিস্টপূর্ব ২৬৬৬ অব্দ থেকে ১৭৮৪ সাল পর্যন্ত এটি ছিল মোটামুটিভাবে স্বাধীন দেশ। ১৭৮৫ সালে আরাকানের রাজনৈতিক অস্থিরতার সুযোগে বার্মারাজ বোধপায়া আরাকান দখল করেন। তার আগে আরাকানের রাজারা টিকে ছিলেন দাপটের সঙ্গে। চট্টগ্রামও একসময় ছিল আরাকান রাজের আওতাধীন। মগ নামের রাখাইন দস্যুদের উৎপাত ছিল বাংলাদেশজুড়ে। সুবে বাংলার মুঘল সুবেদার শায়েস্তা খান দুর্বিনীত মগদের শায়েস্তা করেন। চট্টগ্রাম দখল করেন আরাকান রাজের কাছ থেকে। মগ বন্দিদের শায়েস্তা খান ঢাকায় এনে রাখেন যে স্থানে সেটির নাম এখন মগবাজার।

আরাকানের একটি জাতি-গোষ্ঠীর নাম রোহিঙ্গা। রোহিঙ্গাদের সিংহভাগ মুসলমান। তবে তাদের মধ্যে হিন্দু ধর্মাবলম্বীও রয়েছে। মিয়ানমার সরকার এবং রাখাইনরা রোহিঙ্গাদের সে দেশের নাগরিক কিংবা স্বীকৃত জাতিসত্তা হিসেবে মানতে নারাজ। বাংলাদেশে লাখ লাখ রোহিঙ্গার শরণার্থী হিসেবে আশ্রয়গ্রহণের পেছনে রয়েছে একটি জাতিসত্তাকে অস্বীকার করার অশুভ প্রবণতা। রোহিঙ্গানিধনেও বিভিন্ন সময়ে উঠেপড়ে লেগেছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। রাখাইন মিলিশিয়ারা তাদের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহƒত হয়েছে।

রোহিঙ্গাদের পূর্বপুরুষরা ৬০০ বছর আগে আরাকানে গিয়েছিল সে দেশের রাজা নরমেইখলার ডাকে। ১৪০৬ সালে বার্মার রাজা মেং শো আই আরাকানে অভিযান চালান। রাজা নরমেইখলা যুদ্ধে স্বাধীনপরাজিত হয়ে বাংলার রাজধানী গৌড়ে পালিয়ে আসেন। সুলতান জালালউদ্দিন মুহাম্মদ শাহর কাছে তিনি আশ্রয় প্রার্থনা করেন। সুলতান জালালউদ্দিন মুহাম্মদ শাহ আরাকানকে বর্মি আধিপত্য থেকে মুক্ত করতে রাজা নরমেইখলাকে সৈন্য দিয়ে সাহায্য করেন। মনে করা হয় এ বাঙালি সৈন্যরা রোহিঙ্গাদের পূর্বপুরুষ। এর আগে থেকে অবশ্য রাখাইনের সঙ্গে আরব মুসলমানদের বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিল। এমনকি সে দেশে একটি ক্ষুদ্র মুসলিম জনগোষ্ঠীর অস্তিত্বও ছিল। যারা কালক্রমে রোহিঙ্গা হিসেবে পরিচিত হয়।

রাজা নরমেইখলার আমলে আরাকান রাজদরবারে বাংলা ভাষা দ্বিতীয় ভাষার মর্যাদা পায়। শুধু মর্যাদা দেওয়া নয়, মধ্যযুগে বাংলা ভাষা চর্চার কেন্দ্র হয়ে দাঁড়ায় আরাকানের রাজদরবার। আরাকান রাজাদের আমলে মহাকবি আলাওল রাজদরবার আলোকিত করেছেন কাব্য রচনার মাধ্যমে। মনে করা হয়, আরাকানের রাজপরিবারের পূর্বপুরুষরা এসেছিলেন দক্ষিণ বিহারের মগধ থেকে। ভাষাবিজ্ঞানীদের একাংশের অভিমত, মগধি ভাষা থেকে বাংলা ভাষার উৎপত্তি। মধ্যযুগের আলাওল শুধু নয়, দৌলত কাজীর মতো প্রতিভাবান কবিও আরাকান দরবারের পৃষ্ঠপোষকতা পেয়েছেন। তাঁর কবিতায় আরাকান রাজারা যে মগধ বংশের সে পরিচয় স্পষ্ট। কবি দৌলত কাজীর সতী ময়না কাব্যে উল্লেখ আছে-‘কর্ণফুলী নদী পূর্বে আছে এক পুরী।/রোসাঙ্গ নগরী নাম স্বর্গ-অবতরী॥/ তাহাতে মগধ বংশ ক্রমে বুদ্ধার চার।/নাম শ্রী সুধর্ম রাজা ধর্মের অবতার॥/ অনুভব করা যায় সে সময় বাংলা ভাষার বিকাশে আরাকানের রাজদরবার ছিল এগিয়ে। রাখাইন ও রোহিঙ্গারা শান্তিতে বসবাস করেছে আরাকান রাজ্যে।

আরাকান বা রাখাইনে রোহিঙ্গা ও রাখাইনদের সম্পর্কের অবনতি কখন থেকে শুরু হয় তা সুনিশ্চিত করে বলার অবকাশ নেই। রাখাইন রাজাদের অন্তর্দ্বন্দ্বের সুযোগে ১৭৮৪ সালে বার্মা আরাকান দখল করে। শুরু হয় আরাকানের পরাধীনতার কাল। এর ৪১ বছর পর ১৮২৪ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বার্মায় অভিযান চালায়। রটনা রয়েছে ইংরেজরা বার্মায় অভিযান চালায় স্টিমারযোগে। স্টিমারের কালো ধোঁয়া ও হুইসেলের শব্দ শুনে ঘাবড়ে যায় বর্মিরা। এটাকে স্বর্গলোক থেকে আসা দৈত্যদানব ভেবে পালিয়ে যায় তারা। বিনা যুদ্ধেই প্রথম দফায় হার মানে বর্মিরা।

বার্মার সরলসোজা মানুষ স্টিমারের হুইসেল আর কালো ধোঁয়া দেখে স্বর্গলোক থেকে আসা দৈত্যদানব ভেবে ইংরেজদের সঙ্গে যুদ্ধ না করে পালিয়ে গেলেও ঘোর কাটার সঙ্গে সঙ্গে তারা রুখে দাঁড়ায়। ফলে বার্মা দখল ইংরেজদের জন্য খুব একটা সহজ হয়নি। সিপাহি বিদ্রোহের আগে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ও বার্মার যুদ্ধে সে দেশ পুরোপুরিভাবে পদানত হয়। ভারতবর্ষের পাশাপাশি নিভে যায় বার্মার স্বাধীনতার সূর্য। সে দেশের পরাজিত রাজা থিবোকে নির্বাসনে পাঠানো হয় ভারতে। তাঁকে বছরে মাসোহারা দেওয়া হতো মাত্র ৬০০ টাকা।

একসময়ের স্বাধীন বার্মা ইংরেজ শাসনাধীন ভারতবর্ষের একটি প্রদেশে পরিণত হয়। সে সময় হাজার হাজার বাঙালি তো বটেই, ভারতের অন্যান্য রাজ্যের অধিবাসীরা বার্মার রাজধানী রেঙ্গুন এবং আরাকানের রাজধানী আকিয়াবে ভাগ্যান্বেষণে ছুটে যায়। স্বাধীন বার্মার স্থপতি অং সান নিজে ছিলেন বর্মি। তবে জাতীয় ঐক্যের স্বার্থে তিনি বার্মার সব ক্ষুদ্র জাতিসত্তার সমর্থন আদায়ে সমর্থ হন। রোহিঙ্গাদের সমর্থনও ছিল অং সানের পেছনে। বার্মার জনসংখ্যার ৩০ ভাগ ১৪০টি ক্ষুদ্র জাতিসত্তার প্রতি অং সানের এই মমত্বকে বর্মি রক্ষণশীলরা ভালো চোখে দেখেনি। স্বাধীনতার বছরেই প্রাণ হারান অং সান ও তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগীরা। ১৯৬২ সালে সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখল করলে সে দেশের সব ক্ষুদ্র জাতিসত্তার ওপর নির্যাতন-নিপীড়নের স্টিম রোলার নেমে আসে। রোহিঙ্গাদের তো সামরিক জান্তা সে দেশের কোনো জাতি-গোষ্ঠী বলেই মনে করত না। ১৯৭৮ সালে তাদের ওপর নেমে আসে নির্যাতনের বিভীষিকা। সশস্ত্র সংগঠনের অপতৎপরতা ঠেকাতে সেনাবাহিনী ঝাঁপিয়ে পড়ে সাধারণ রোহিঙ্গাদের ওপর। হাজার হাজার রোহিঙ্গা সে সময় প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়। ১৯৯১-৯২, ২০১২ ও ২০১৬ সালেও ঘটে একই ধরনের অভিযান। প্রতিবারই বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা দেশত্যাগী হয়। ২০১৭ সালে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয় ৮ লাখের বেশি রোহিঙ্গা।

মিয়ানমারের রোহিঙ্গারা একটি স্বতন্ত্র জনগোষ্ঠী। আরব, বাঙালি ও আরাকান রক্তের উত্তরসূরি তারা। প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশের বাংলা ভাষার সঙ্গে রোহিঙ্গা ভাষার মিল থাকলেও তারা নিজেদের বাঙালি বলে মনে করে না। বর্মি বা রাখাইনদের সঙ্গে রোহিঙ্গাদের অস্বস্তিকর সম্পর্কের পেছনে নিজেদের ভুল যেমন দায়ী তেমন দায়ী মিয়ানমারবাসীর বাঙালিবিদ্বেষ। ব্রিটিশ শাসনামলে মিয়ানমারের প্রশাসনসহ রাষ্ট্রীয় কাঠামোর অপরিহার্য অনুষঙ্গে পরিণত হয় ভারত থেকে যাওয়া লোকজন। যাদের মধ্যে বাঙালির সংখ্যাই ছিল বেশি। বাঙালি বাবুরা সেখানে সুদের ব্যবসা করে ফুলেফেঁপে উঠেছে। বর্মি মেয়েদের বিয়ে করে পরে পালিয়ে এসেছে দেশে। এ আচরণ বর্মিদের মধ্যে যে বাঙালিবিদ্বেষ সৃষ্টি করে তারই শিকার রোহিঙ্গারা। তাদের অদূরদর্শিতাও আজকের পরিণামের জন্য দায়ী। ১৯৪৬ সালে রোহিঙ্গা নেতারা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর সঙ্গে দেখা করে আরাকানকে পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত করার আবেদন করে। দূরদর্শী জিন্নাহ এ প্রস্তাবে রাজি হননি। বার্মার প্রদেশ আরাকানকে অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার প্রয়াস ব্যাহত করতে পারে ভেবে জিন্নাহ সে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর পাকিস্তানের সেনা গোয়েন্দা সংস্থার মৃগয়া ক্ষেত্রে পরিণত হয় আরাকান বা রাখাইন রাজ্য। রোহিঙ্গা জঙ্গি সংগঠনগুলোকে তারা মদত জুগিয়েছে উলঙ্গভাবে। যে তথ্য উঠে এসেছে পাকিস্তানের বিভিন্ন সরকারের আমলে উপদেষ্টাসহ গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালনকারী কূটনীতিক হুসেন হাক্কানির বই ‘পাকিস্তান বিটুইন মস্ক অ্যান্ড মিলিটারি’ গ্রন্থে। রোহিঙ্গা সশস্ত্র সংগঠনগুলোর প্রতি পাকিস্তানি সেনা গোয়েন্দা সংস্থার মদত এবং আল-কায়েদা ও আইএস কানেকশন রোহিঙ্গাদের প্রতি বর্মি ও রাখাইনদের বিদ্বেষই শুধু বাড়িয়েছে। সাধারণ রোহিঙ্গাদের সঙ্গে জঙ্গি সংগঠনের সম্পর্ক না থাকলেও তারাই সব নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে রোহিঙ্গা জঙ্গি সংগঠনগুলো বর্মি জেনারেলদের শিখণ্ডি হিসেবেও ব্যবহƒত হচ্ছে। মিয়ানমার নেত্রী অং সান সু চি রাখাইনে জাতিগত সংঘাত নিরসনে জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনানের নেতৃত্বে সাত সদস্যের কমিশন গঠন করে দিয়েছিলেন। যে কমিশন রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব দান এবং অবাধ চলাচলের অধিকার দানের সুপারিশ করে। কমিশন তাদের রিপোর্ট পেশের আট ঘণ্টার মধ্যে সেনাবাহিনী ও পুলিশের ৩০টি স্থাপনায় রোহিঙ্গা জঙ্গি সংগঠন আরসা হামলা চালায়। তারপর শুরু হয় রোহিঙ্গা নিধন। সোজা কথায় ২০১৭ সালে রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমার সেনা ও রাখাইনিদের যে নৃশংসতা নেমে আসে তার দায় রোহিঙ্গা জঙ্গি সংগঠনগুলোরও কম নয়।

বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের আগমনের শুরু সেই আশির দশকে। ২০১৭ সালের পর লাখ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। মিয়ানমারের সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আরাকান আর্মি রোহিঙ্গাদের সঙ্গে নিতে চেয়েছিল। কিন্তু কাণ্ডজ্ঞানহীন এ জাতি গোষ্ঠীটি রাখাইনদের সঙ্গে থাকার বদলে মিয়ানমারের সামরিক জান্তার শিখণ্ডির ভূমিকা পালন করে। ফলে রাখাইনদের সঙ্গে রোহিঙ্গাদের সম্পর্কের আরও অবনতি হয়। মিয়ানমারের সামরিক জান্তার সহযোগী হয়ে ভূমিকা পালন করায়, আরাকান স্বাধীন হলে নিজেদের জন্মভূমিতে রোহিঙ্গারা ফিরে যাওয়ার সুযোগ পাবে কি না, প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে। স্মরণযোগ্য যে রাখাইনদের সঙ্গে রোহিঙ্গাদের সম্পর্কের চিড় ধরে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধকালে। রাখাইনরা জাপানিদের সহযোগিতায় আরাকানের স্বাধীনতার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়ে। সে সময়ে রোহিঙ্গারা ব্রিটিশদের পক্ষ নেয় এবং তাদের হাতে বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা প্রাণ হারায়।

বাংলাদেশে জুলাই অভ্যুত্থানের পর চারদিকের সংকট সমস্যায় সরকারকে ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে। ফলে আরাকান বা মিয়ানমারের দিকে ততটা নজর রাখা কঠিন হয়ে পড়ছে। কিন্তু যেহেতু ১২ লাখ রোহিঙ্গার বোঝা বাংলাদেশের ঘাড়ে সেটি মনে রেখেই আরাকান আর্মির সঙ্গে ভালো যোগাযোগ গড়ে তোলার উদ্যোগ নিতে হবে। বুঝতে হবে শেষ পর্যন্ত রাখাইনদের নেতৃত্বে আরাকান স্বাধীন যদি না-ও হয়, যদি মিয়ানমারের অখণ্ডতা টিকে থাকে, বৃহত্তর স্বায়ত্তশাসন তারা পাবেই। আরাকানের ঘটনাবলিকে উপেক্ষা করলে বাংলাদেশের স্বার্থকেই উপেক্ষা করা হবে।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

এই মাত্র | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা