শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৮, মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল, ২০২৫

এক এবং একই যথেষ্ট!

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
এক এবং একই যথেষ্ট!

পাকিস্তানি জমানায় ১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশে তুমুল আন্দোলন চলাকালে মিলিটারি শাসক আইউব খানকে গদি থেকে ফেলে দেওয়ার লক্ষ্যে গ্রামগঞ্জ, ইউনিয়ন, থানা, মহকুমা, জেলা ইত্যাদি পর্যায়ে সংগ্রাম পরিষদ গঠন করা হয়েছিল। পরিষদের ‘মাথা’ থাকতেন এলাকার গুরুত্বপূর্ণ নেতা। মাথাকে ‘আহ্বায়ক’-এর মর্যাদা দিতেন আন্দোলন সংগঠকরা। গণতন্ত্রের পাখি সর্বত্র কুহরিলে জনজীবন ক্ষীরননীর তরঙ্গাঘাতে কীভাবে গোলাপবরণ ধারণ করবেই করবে তার বর্ণনাপূর্বক আইউব শাসনের অবসানকল্পে রাজপথ কাঁপানোর আবেদনভরা যে লিফলেট সংগ্রাম পরিষদ বিতরণ করত তাতে দেওয়া হতো নিবেদকবৃন্দের নাম এবং আহ্বায়কের নাম থাকত এক নম্বরে।

অন্য এলাকার খবর জানি না। মফস্বলীয় জেলা শহরের যে মহল্লার বাসিন্দা আমি, সেখানকার সংগ্রাম পরিষদ নেতারা লিফলেটের খসড়াটাও উঁকি দিয়ে দেখতেন না। তাঁরা মনোযোগ দিয়ে দেখতেন মুদ্রিত লিফলেটে তাঁদের নামের বানানটা ঠিক আছে কি না। বানান বেঠিক হলে মনঃকষ্টে ভুগতেন; রাগ দেখাতেন না। তাঁদের এই সনিষ্ঠ সহিষ্ণুতার নেপথ্যে ক্রিয়াশীল এক ইতিহাস। আসলে ‘ইতিহাস’ না বলে ‘ধমক’ বললে লাগসই হয়। দুই তিন দিন পরপর লিফলেট ছড়িয়ে জনতাকে জাগিয়ে রাখার দিকটা দেখতেন সংগ্রামী ছাত্রনেতাদের মধ্যকার সিনিয়ররা, যাঁরা জুনিয়রদের সম্মানীয়। বড়ভাই। এরকম এক বড়ভাই বলেছিলেন, ‘যারা কামকাজ বাদ দিয়ে খালি নাম নাম করছে তাদের নাম হাওয়া করে দেব।’

আমার এলাকার সম্মানীয় বড়ভাই ছিলেন ফারুক ভাই। ইংরেজি, বাংলা এমনকি উর্দুতেও দারুণ বক্তৃতা করতেন। অগ্রসর চিন্তার এই মানুষটির সঙ্গ খুবই আনন্দকর ছিল আমাদের কাছে। বদকে ‘বদ’ বলতেন সরাসরি। সুজন যেজন তার প্রশংসা করতেন সামনাসামনি। হারামখোর বাপের ঘরে জন্ম নেওয়া সাদাদিলের মানুষ যারা, তাদের নাম ছিল তাঁর মুখস্থ। আবার ফেরেশতাসদৃশ আদমির ঔরসে দুনিয়ায় আসা নর্দমার কীটগুলো কীভাবে কুরে কুরে বিনাশ করছে সমাজ-শৃঙ্খলা, তার ছবি উপস্থাপনায়ও ছিল তাঁর মুনশিয়ানা। খুবই আলোকিত ও বিশুদ্ধ বাঙালি ফারুক ভাই (এফবিএম ফারুক) ১৯৯৭ সালে ৫৯ বছর বয়সে লোকান্তরিত হয়েছেন।

আদালতে আসামির পক্ষে-বিপক্ষে একদা ‘মোক্তার’ ও ‘উকিল’ নামধারী আইনজীবীরা কথা বলতেন। আইউবি জমানায় এদের অভিন্ন পরিচয়বদ্ধ করে দেওয়া হয়। ফলত বিএ/এমএ পাস করে এলএলবি ডিগ্রি হাসিলকারী ‘উকিল’ আর মেট্রিক পাসের পর সংক্ষিপ্ত আইনি কোর্স উত্তীর্ণ ‘মোক্তার’-এর মধ্যে প্রভেদ থাকল না; সবাই হলেন অ্যাডভোকেট। আন্দোলনী লিফলেটে আবেদনকারীদের অন্যতম নসরউদ্দিন পাটোয়ারী অভিযোগ করেন, তাঁর নাম বিকৃত করে ছাপানো হয়েছে। নামের আগে অ্যাডভোকেট না লিখে মোক্তার লেখা হয়েছে। পাটোয়ারী নন, তিনি পাটওয়ারী। তাঁর দাবি- ভুল ছাপানোর জন্য দায়ী ব্যক্তিকে চিহ্নিত করে শাস্তি দেওয়া হোক। টানা পাঁচ দিন তিনি জনে জনে যেভাবে সুবিচার প্রার্থনা করলেন তাতে ফারুক ভাইয়ের সিদ্ধান্ত : এই মোহতারেমের কাছে আইউবি দুঃশাসন কোনো ঘটনাই না। নসর মনে করেন, অ্যাডভোকেট আর পাটওয়ারী বিনা জাতির ভবিষ্যৎ অন্ধকার। এফবিএম ফারুকের নির্দেশনায় পরবর্তী লিফলেট নসরউদ্দিনমুক্ত হয়ে যায়। ঘটনাটির প্রভাবে একটা উপলব্ধি কার্যকর হয় ‘বিলকুল না থাকার চাইতে ভুল বানানের নাম থাকছে। মন্দ কী!’

মুসলিম লীগ (কাউন্সিলপন্থি) দলের করিমুল হককে তাঁর এলাকার সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক করা হয়েছিল। সংগঠকদের তিনি বলেন, কনভেনর না লিখে লিফলেটে লিখলে আহ্বায়ক। এমন সংগ্রামী ছাত্রনেতাফাজলামোর মানে? আবার দেখি, আমার নামের পর আরও দশ ব্যক্তির নাম। নতুন লিফলেট বানাও। শুধু আমার নাম থাকবে লিফলেটে। শুধু আমার। ওনলি অ্যান্ড ওয়ান করিমুল হক। অ্যান্ড দ্যাটস এনাফ!

‘ইংরেজিতে একটা কথা আছে স্যার’ বলেছিল আমার সখা সালাউদ্দিন কবির, ‘থ্রি হেডস আর বেটার দ্যান ওয়ান হেড।’ লিডার করিমুল হক বলেন, ‘য়্যাই ছেলে! তুমি আমায় হেড শেখাতে আসো কোন সাহসে?’ কবির বলে, ‘দ্যাটস দ্য পয়েন্ট স্যার! আপনি আমাকে “তুমি” করে বললেন কোন সাহসে? আর যাকে যাই বলুন, আমাকে “আপনি” করে বলতে হবে। ইয়েস আমাকে। ইটস ওনলি অ্যান্ড ওয়ান কবির। অ্যান্ড দ্যাটস অল।’ ‘আর ইউ ক্লিয়ার?’

করিমুল হক স্তম্ভিত। কেননা কবিরের দ্বিগুণ বয়সিদেরও তিনি ‘তুমি’ বলেন। কদিন পরে কবিরকে জুনিয়র সংগঠকরা ঘিরে ধরে জানতে চায়, কেন হঠাৎ উত্তেজিত হলেন ভাইয়া। কবির জানায়, ঢাকা নগরীতে করিমুল হকের যে বাড়ি, তার পাশের বাড়ির সঙ্গে বিরোধ চলছিল। করিমুলের বিশ্বাস, দেয়ালের ওদিকে দেড় হাত জমি এ বাড়ির প্রাপ্য। কিন্তু ও বাড়ি ওটা জবরদখলে রেখেছে। ও বাড়ি বলছে, দেয়াল তোলা হয়েছে ঠিক জায়গায়। কোনো ভুল নেই। এক বিকালে করিমুল ও বাড়ির দরজায় কড়া নাড়েন। গৃহকর্তা দেখেন, করিমুল এবং তার সঙ্গী ষণ্ডা প্রকৃতির চার ব্যক্তি। প্রশ্ন, কী ব্যাপার? উত্তর, ‘ফিতা নিয়ে এসেছি। জমি মাপব।’

‘সেজন্য পাঁচজন লাগে?’ বলেন পড়শি, ‘আপনি আর আমি মিলেই তো কাজটা সারতে পারি।’ করিমুল বলেন, সিক্স হেডস আর বেটার দ্যান টু হেডস।

সালাউদ্দিন কবির তার জুনিয়র ভাইদের বলে, দুই পড়শির মধ্যে সংলাপ চলার মধ্যেই গৃহকর্তার স্ত্রী তাঁর সেমি-মাস্তান টাইপের ভাইকে ফোনে তলব করলেন। আপার ডাকে সাড়া দিয়ে আসা যুবকের সহচর পাঁচজন। ঘরে ঢুকেই সে বলে, দুলাভাই! কোন বাস্টার্ডে নাকি আপনেরে রং দেখাইতে আইছিল। ঘটনা কী?

‘আরে রং না। রং না। ফিতা’ বলেন দুলাভাই, ‘আমার নেইবার। এই যে ইনি। ফিতা নিয়া আসছেন, আমরা দুইজনে মিললা জমি মাপুম আরকি।’ করিমুল সায় দেন, ‘জি। টু ইজ এনাফ।’

মনে মনে কাঁদন : করিমুল হকরা নিজের গরজে ‘যথেষ্ট’-কে (এনাফ) এদিকে টানেন, আবার ওদিকেও টানেন। তাঁরা অদ্বিতীয় ও একমাত্র হওয়ার জন্য ব্যাকুল। মারমুখোও হন। তাঁদের স্তরে বা তাঁদের কাছে কেউ আসবে চিন্তা করতে গেলে শিউরে ওঠেন। আবার হাওয়া সুবিধেয় নয় টের পেয়ে দুই-ই যথেষ্ট বলে স্বীকার করেন। মনে পড়ে, সিনেমার এক দৃশ্য : প্রাসাদের আঙিনায় পায়চারি করছেন রাজা। রাজার পেছন পেছন চক্কর দিচ্ছেন উজির। একপর্যায়ে রাজা জানতে চান, ওটা কী গাছ? গাছে এটা কী ফল? উজির বলেন, আঙুর গাছ হুজুর। আঙুর ধরেছে গাছে। রাজা বলেন, আঙুর আবার ফল নাকি? এ তো টক! এ ফল কারও খাওয়া উচিত নয়। উজির বলেন, জি ভীষণ টক। মুখে দেওয়া যায় না। এ গাছ উপড়ে ফেলা উচিত?

নীরবে কিছুক্ষণ পায়চারির পর রাজা বলেন, ভেবে দেখলাম আঙুরের স্বাদ অতুলনীয়। এ ফলের মিষ্টত্বের কাছে অন্য ফলের ছায়াও ঘেঁষতে পারবে না। উজির বলেন, যথার্থ বললেন হুজুর। স্বাদে-গুণে বিশ্বসেরা ফল আঙুর। যে আঙুর খায়নি, তার জনম বৃথা।

‘তোমার মাথা খারাপ নাকি?’ রাজা বলেন উজিরকে, ‘আমি টক বললে তুমি বল টক। আমি মিষ্টি বললে তুমি বল, বিশ্বসেরা ফল আঙুর। টকের নাকি মিষ্টির তুমি আসলে কোন পক্ষে?’ উজির বলেন, আমি মিষ্টির নই, টকেরও নই। আমি শুধু আমার হুজুরের।

করিমুল হক প্রকৃতির ভদ্রসন্তানরা কখনো কখনো মাথার  চেয়ে গর্দানের নিরাপত্তার জন্য উদ্বিগ্ন হতে বাধ্য হন। গর্দানটা অক্ষত থাকলে ‘একমাত্র মাথা’ হওয়ার সাধনা চালানো যাবে- এই বুদ্ধি তাঁদের মাথায় আসতেই তাঁরা বহু মাথার প্রয়োজনীয়তা প্রকাশ্যে মেনে নিলেও মনে মনে কাঁদেন।

আবার কেন? : মানুষ একা ভোগ করতে আগ্রহী। সবান্ধব বা সপরিবার ভোগ করার দৃষ্টান্তও অনেক। ‘প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মজা পাই’ যারা বলেন, তারা প্রকৃতপক্ষে কথাটা উচ্চারণের মধ্যে যে চাতুরি রয়েছে, সেটায় মজা পান। মনোবিদরা বলেন, মানবের মন প্রতিদ্বন্দ্বিতার বাতাবরণ পরিহারে গভীর  মনোযোগী। মনোযোগের এই ধরনটা কখনো কখনো হৃদয়ের গভীর গুহায় লুকিয়ে রাখা অসম্ভব হয়ে পড়ে।

রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাসনামলে সরকারি দলের কয়েকজন নেতা দৈনিক পত্রিকা প্রকাশের উদ্যোগ নেন। সে সময় প্রচারসংখ্যার দিক থেকে সাফল্যের মগডালে বসা পত্রিকাটি তার ‘এক ও অদ্বিতীয়’র আসনের নিশ্চয়তা বিষয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে ওঠে। ‘আমরা এক নম্বর, আমরাই যথেষ্ট’ চেতনা বলতে থাকে, ‘আরেকটা নতুন যে আসছে, তার গুঁতোয় আমি চিৎপাত হয়ে যাব না তো!’

যারা এক নম্বরে ছিল না, তারাও উদ্বিগ্ন। নতুনের আবির্ভাবে আমরা তিন নম্বর থেকে পাঁচ নম্বরে/পাঁচ নম্বর থেকে সাত নম্বরে নেমে গেলে খাব কী? নাচব কোথায়? সমস্যা হলো, এক নম্বর থেকে সাত নম্বর পর্যন্ত সবাই সর্বদা বুলি কপচায়-পত্রিকার আত্মপ্রকাশ ঘটনা যত বাড়বে ততই মোদের দেশে মতপ্রকাশের পরিধি দিগন্ত স্পর্শ করতে থাকবে। এমতাবস্থায় ‘নতুন তুই আইবি না’ বলি কীভাবে! হিংসুক হতে পারি, ঈর্ষায় ছিঁড়তে পারি স্বীয় কেশ/তাই বলে কী থাকবে নাকো চক্ষুলজ্জার লেশ?

মগডালের পত্রিকাটির অন্যতম এক কর্ণধার- পেশায় যিনি ব্যারিস্টার- নিজের কাগজে দেশহিতেষণা সম্বন্ধীয় দীর্ঘ এক নিবন্ধ লিখলেন। শাসকশ্রেণির উদাসীনতার পরিণতিতে সমাজের এখানে ওখানে সেখানে কী ধরনের অনাচার কত মাত্রার অন্ধকার বিছিয়ে দিচ্ছে- তা ফুটিয়ে তোলে সেই নিবন্ধ। একপর্যায়ে সংবাদপত্রশিল্পের সমস্যাবলির বর্ণনা দিয়ে নিবন্ধকার লিখেছেন, দেশে তো অনেক দৈনিক পত্রিকা। তবু আরেকটি পত্রিকা বাজারে আসছে। যেগুলো আছে সেগুলোর দম বন্ধ হয়ে যাওয়ার দশা, এরকম পরিস্থিতিতে আবার আরেকটি পত্রিকার দরকার হলো কেন?

প্রশ্নটির জবাব, আসন্ন পত্রিকাটির পক্ষ নিয়ে পুরোনো কোনো পত্রিকা দেয়নি। নতুন পত্রিকা বাজারে আসার কয়েক দিন পর দেখি, ওই পত্রিকার সহকারী সম্পাদক মহিউদ্দিন খান লিখেছেন, ‘ফালতু প্রশ্নের জবাব দেওয়া ঠিক না। তাই নিবন্ধকার ব্যারিস্টারকে প্রশ্ন করতে পারি, দেশে তো অনেক ব্যারিস্টার রয়েছেন তবু তাঁর মতো ব্যক্তিকে আবার ব্যারিস্টার হতে হয় কেন?

হানড্রেড ইন ওয়ান : বিখ্যাত জহুর হোসেন চৌধুরী (৫৮ বছর বয়সে ১৯৮০-তে মৃত্যু) যে পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন (তিনি অবসরে যাওয়ার পর) সেখানে আট বছর কাজ করার সুবাদে তাঁর সঙ্গে ভাববিনিময়ের সুযোগ পাই। একবার তিনি দাম্পত্য জীবন বিষয়ে বলেন, কিছু কিছু লোকের কারবার দেখলে মনে হয় একটার পর একটা বউ জোগাড় করার জন্যই আল্লাহ তাদের দুনিয়ায় পাঠিয়েছেন। এদের বুকের ছাতি খুব চওড়া। এরা সাহসী। এরা হানড্রেড মেন ইন ওয়ান সোল। এরা বলে, আমি একাই এক শ। এদের কর্ম দেখে অন্যরা আফসোসে কাতরায়- হায়রে! আমার তো দশটা বউ থাকা উচিত ছিল কিন্তু কপালে জুটল মাত্র এক।

দশ বউকেও কেউ কেউ ‘বউ নেই’ মনে করে। এরা কারা? জহুর হোসেন চৌধুরী জানান, এদের মধ্যে রাজা উজির তালেবর রয়েছেন, যাঁরা মনে করেন নারীর সংখ্যা যতই হোক তিনি একা এবং তিনিই যথেষ্ট। তাই দেখা যায়, সৌদি শাহি বংশের প্রতিষ্ঠাতা বাদশাহ আবদুল আজিজের ছিল ২২ বউ, তাঁর সন্তানসংখ্যা ৪৫। তুর্কি সুলতান তৃতীয় মুরাদের ডজন তিনেক বউ, সন্তান ছিল ১০৩। ষষ্ঠ শতকের পারস্য সম্রাট খসরুর বউ ছিল ৩ হাজার ৩০০ জন। খলিফা হারুন-অর-রশিদ ৭ বউ; ১১ ছেলে আর ১৪ মেয়ের বাবা হয়েছিলেন তিনি।

বিয়েপাগলদের উদ্দেশে গ্রিক কবি পালাডাস বহু বহু বছর আগে বলে গেছেন, দাম্পত্য সুখ অনেক বিয়ের ওপর নির্ভর করে না। বিয়ে করার পর মানুষ সুখী হয় মাত্র দুদিন- যেদিন বউকে তোলে বাসর শয্যায় আর যেদিন বউকে শুইয়ে দেয় কবরে।

বউয়ের সংখ্যাবিষয়ক একটি উত্তর ১৯৭৯ সালে আমাকে আর আমার সখাদের আমোদিত করেছিল। সে বছর রাষ্ট্রপতি জিয়া তাঁর মন্ত্রীদের সহায়সম্পদের হিসাব দাখিলের নির্দেশ দেন। সেজন্য মন্ত্রীরা ইংরেজি ভাষায় এক প্রশ্নমালার ফরম পূরণ করেন। অন্যতম প্রশ্ন ছিল : ‘স্ত্রীর সংখ্যা কত?’ নৌপরিবহনমন্ত্রী কমান্ডার (অব.) নুরুল হক ‘স্ত্রী কজন’ প্রশ্নের উত্তরে লিখেছেন : ওয়ান অ্যান্ড দ্যাটস এনাফ (এক এবং তা-ই যথেষ্ট)।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে