শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫

রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের

বাংলাদেশের রাজনীতিবিদরা যত দিন পর্যন্ত ‘ক্ষমতায় যাওয়া’র ও ‘দেশশাসন’ করার মতো শব্দগুলো তাঁদের মস্তিষ্ক থেকে বের করে দিতে না পারবেন, তত দিন পর্যন্ত দেশ ও জনগণের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটার কোনো সম্ভাবনা নেই। ‘ক্ষমতা’ ও ‘শাসন’ শব্দ দুটির সঙ্গে যে রাজতান্ত্রিক অথবা ঔপনিবেশিক দম্ভ রয়েছে, তা রাষ্ট্রপরিচালনায় জনগণকে তাদের কাক্সিক্ষত অংশীদারত্ব থেকে বঞ্চিত করার ইঙ্গিত দেয়, যাদের কাঁধে পা দিয়ে রাজনীতিবিদরা ‘ক্ষমতা’র গদিতে জেঁকে বসেন। দেশটি আর ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ’ থাকে না। সংবিধানে জনগণের কাছে জবাবদিহির শর্ত আছে, কেউ জবাবদিহির ধার ধারেন না। তাঁদের কর্মকাণ্ডে স্বচ্ছতা থাকা তো দূরের কথা। বাংলাদেশে ভোটে বা বিনা ভোটে অনুষ্ঠিত ১২টি জাতীয় সংসদে যাঁরা সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন, তাঁরা কি কখনো তাঁদের নির্বাচনি প্রচারাভিযানে বলেছেন, ‘নির্বাচিত হলে আমি একটি সরকারি প্লট নেব’, ‘শুল্কমুক্ত গাড়ি ক্রয় করব’, ‘ঢাকা শহরের অভিজাত এলাকায় স্ত্রী-পুত্র-কন্যার নামে কয়েকটি অ্যাপার্টমেন্ট ক্রয় করব’ ইত্যাদি।

না, তাঁরা তা বলেন না। তাঁরা যা করবেন না বা বিশ্বাস করেন না, জনগণের সামনে তা-ই বলেন। তাঁরা যা বলেন না, নির্বাচিত হয়ে মনের গহিনে পুষে রাখা সুপ্ত আকাক্সক্ষাগুলো পূরণের উৎসবে মেতে ওঠেন। তাঁরা নির্বাচিত হওয়ার পর নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা ‘হলফনামায়’ দেখানো সম্পদের পরিমাণ কয়েক হাজার টাকা, স্ত্রীর কয়েক ভরি স্বর্ণালংকার, কয়েক বিঘা জমির পরিমাণ বন্যার পানির মতো রাতারাতি বেড়ে চলে। মনে হয় তাঁরা আলাদিনের জাদুর চেরাগ হাতে পেয়েছেন। অসৎ উপায়ে অর্জিত সম্পদ বিদেশে পাচার করেন। সন্তানদের পড়াশোনা করতে পাঠান বিদেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে। যে কোনো উপায়ে নির্বাচিত হয়ে তাঁরা হয়ে ওঠেন সর্বভূক এবং ভক্ষণের এই প্রতিযোগিতায় তাঁরা কোনো প্রতিপক্ষ সহ্য করতে চান না। রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস আওয়ামী লীগের ছিল না। তাদের লালিত নীতি ছিল ‘মারি তো গন্ডার, লুটি তো ভান্ডার!’ ছিঁচকে চুরির অভ্যাস রপ্ত করতে পারেনি আওয়ামী লীগ।   

১২টি জাতীয় সংসদের কতজন সদস্য জানতেন অথবা ভবিষ্যতেও যাঁরা নির্বাচিত হবেন, জাতীয় সংসদের মূল কাজ দেশ ও জনগণের কল্যাণে আইন প্রণয়ন করা। আইন প্রণয়নের প্রক্রিয়া অথবা আইনে কী আছে, তা জানার চেষ্টাও করেন না। স্পিকারের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ১২টি জাতীয় সংসদের কতজন সদস্য জানতেন সমস্বরে ‘হ্যাঁ,’ বা ‘না’ উচ্চারণ করেন। আইন পাস হয়ে যায়। সংসদ সদস্যরা কেবল নিজ এলাকায় কোনো না কোনো ব্যয়বহুল প্রকল্প নিতে তদবির করেন। প্রকল্প মানেই ঠিকাদারি, ঠিকাদারি মানেই প্রকল্পের অর্থ নয়ছয় করার অবারিত সুযোগ। যে কোনো উপায়ে ‘ক্ষমতা’য় গিয়ে তাঁরা বাস্তবে জনগণের মনিব হয়ে ওঠেন এবং গণবিরোধী আচার-আচরণ শুরু করেন। এই গণবিরোধী হওয়ার ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের মতো মুনশিয়ানা অন্য কোনো দল প্রদর্শন করতে পারেনি। বিএনপি যখন সরকারে ছিল, তখন তারা আওয়ামী লীগকে অনুসরণ করতে যে চেষ্টা করেনি, তা নয় কিন্তু আওয়ামী লীগের মতো অন্যায়-অনাচার ও দুর্নীতির খেলায় নেমে বিএনপি নিজেদের নিতান্তই শিশু বলে প্রমাণ করেছে। গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন এবং পারিষদবর্গের পলায়নে বিএনপি প্রায় খেলোয়াড়শূন্য রাজনৈতিক ময়দানে বাধাহীন গোল দেওয়ার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে, যেন এমন সুযোগ আর কখনো তারা পাবে না। নির্বাচনে অবতীর্ণ হওয়ার জন্য কোনো বিলম্ব মেনে নিতে তারা রাজি নয়।

আওয়ামী লীগ যখনই রাষ্ট্রপরিচালনার সুযোগ পেয়েছে, তখনই তারা দানবে পরিণত হয়েছে। প্রতিপক্ষকে সহ্য না করার যে দীক্ষা ১৯৫৪ সালের প্রাদেশিক আইনসভা নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের বিজয়ের মধ্য দিয়ে লাভ করেছিল, ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সেই দীক্ষাকে বাস্তবে রূপ দিতে হেন অন্যায় নেই করেনি। রাষ্ট্রকে শেখ মুজিব যেমন তাঁর ব্যক্তিগত উত্তরাধিকারে পরিণত করেছিলেন, সেই উত্তরাধিকারকে বংশপরম্পরায় অব্যাহত রাখার সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছিলেন শেখ হাসিনা ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালে গণতন্ত্রের ইতিহাসে জঘন্যতম তিনটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। এসব নির্বাচনকে ‘নির্বাচন’ বললেও যে কোনো দেশের নির্বাচনপ্রক্রিয়াকে অপমান করা হবে। বিধির বিধানে তার ক্ষমতার আসন উল্টে না গেলে তার ‘চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত’-এর অধীনে জনগণ শেখ পরিবারের প্রজায় পরিণত হতে আর বেশি দিন লাগত না।

আগেই উল্লেখ করেছি, ১৯৫৪ সালে প্রাদেশিক আইনসভা নির্বাচনে অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বে আওয়ামী মুসলিম লীগ যুক্তফ্রন্টের প্রধান শরিক হিসেবে প্রথমবার ‘ক্ষমতা’র স্বাদ গ্রহণ শুরু করেছিল। কিন্তু আওয়ামী মুসলিম লীগ ও এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বাধীন কৃষক শ্রমিক পার্টির মধ্যে সার্বক্ষণিক দ্বন্দ্ব-সংঘাতে আওয়ামী লীগ তখন ক্ষমতার পুরো স্বাদ নিতে না পেরে উন্মাদ হয়ে উঠেছিল। সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যুতে শেখ মুজিব হয়ে উঠেছিলেন আওয়ামী লীগের একচ্ছত্র নেতায়। এ কথা সত্য, তাঁর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ১৯৭০ সালে অনুষ্ঠিত পাকিস্তানের প্রথম সাধারণ নির্বাচনে সমগ্র পাকিস্তানে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের পরও বাঙালিদের ক্ষমতা লাভের পথে বাধা সৃষ্টি করা হলে পাকিস্তানি শাসনের বিরুদ্ধে অস্ত্র তুলে নেওয়ার কোনো বিকল্প ছিল না। কিন্তু আওয়ামী লীগ কেন জনগণের সেবা ও তাদের ভাগ্যোন্নয়নের পরিবর্তে ক্ষমতার সব চর্ব্য, চোষ্য, লেহ্যর আস্বাদনে মরিয়া হয়ে উঠেছিল, তার সূচনা ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের বিজয়, যার ওপর সামান্য আলোকপাত করা আবশ্যক।

পাকিস্তানের পূর্বাঞ্চলকে উপনিবেশের মতো ব্যবহার করার জন্য ব্রিটিশ শাসনের কায়দায় পাকিস্তানি শাসকরাও তাদের পছন্দনীয় ব্যক্তিকে পূর্ব পাকিস্তানের ‘গভর্নর’ পদে নিয়োগ করতেন তাদের স্বার্থ দেখাশোনা এবং বিশেষ করে পূর্ব পাকিস্তানের প্রাদেশিক সরকারের ওপর খবরদারি করার জন্য। এ ঘটনাই ঘটেছিল ১৯৫৪ সালে পূর্ববঙ্গ তথা পূর্ব পাকিস্তানের প্রথম প্রাদেশিক আইনসভা নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয়ী যুক্তফ্রন্ট সরকারকে স্বেচ্ছাচারমূলকভাবে ভেঙে গণতান্ত্রিক শাসনের সূচনালগ্নেই তা বানচাল করে পূর্ব পাকিস্তানে স্থায়ী রাজনৈতিক অচলাবস্থা সৃষ্টি করার মধ্য দিয়ে। এ জন্য আওয়ামী লীগও কম দায়ী ছিল না। 

নূরুল আমিনের নেতৃত্বাধীন মুসলিম লীগকে হটানোর উদ্দেশে এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বাধীন কৃষক শ্রমিক পার্টি (কেএসপি), মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী মুসলিম লীগের নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট মিলিতভাবে নির্বাচনে মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। প্রাদেশিক আইনসভার ৩০৯ আসনের মধ্যে মুসলিম লীগ লাভ করে মাত্র ১০টি আসন। যুক্তফ্রন্ট ২৩৭টি আসনের মধ্যে ২২৩টি আসনে জয়ী হয়। এর মধ্যে প্রধান শরিক আওয়ামী মুসলিম লীগ সবচেয়ে বেশিসংখ্যক অর্থাৎ ১৪৩টি আসন পেলেও যুক্তফ্রন্টের সংসদীয় দলের নেতা নির্বাচন করা হয় এ কে ফজলুল হককে। মন্ত্রিসভা গঠন প্রশ্নে মতপার্থক্য সৃষ্টি হলে আওয়ামী লীগ প্রথমে মন্ত্রিসভায় যোগদানে বিরত থাকলেও পরে তাদেরই অধিকসংখ্যক মন্ত্রী নেওয়া হয়। কিন্তু যুক্তফ্রন্টের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের অবসান না ঘটায় যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভা বাতিল ও পূর্ব বাংলায় গভর্নরের শাসন জারি করা হয়।

১৯৫৫ সালে যুক্তফ্রন্ট সংসদীয় দল আবার বৈঠকে মিলিত হলেও তাতে শরিক দলগুলো, বিশেষ করে আওয়ামী লীগ ও কৃষক শ্রমিক পার্টির মধ্যে দ্বন্দ্ব প্রকট ও দৃশ্যমান হয়েছিল। শুধু সংসদীয় দল নয়, রাজনৈতিক ময়দানেও আওয়ামী লীগ পূর্ব পাকিস্তানে অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের অস্তিত্ব সহ্য না করার নীতি গ্রহণ করে, যার প্রথম প্রদর্শন ঘটে মওলানা ভাসানীর প্রতিষ্ঠিত ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির (ন্যাপ) পল্টন ময়দানে আয়োজিত জনসমাবেশে হামলা চালিয়ে পণ্ড করার মধ্য দিয়ে। প্রদেশে তখন আওয়ামী লীগের মন্ত্রিসভা ছিল। কৃষক শ্রমিক পার্টি সরকারকে চ্যালেঞ্জ করার মতো শক্তিশালী ছিল। তাদের টানাপোড়েনে প্রাদেশিক সরকারের ও কেএসপি ও আওয়ামী লীগের দ্বন্দ্ব-কলহের অবসান ঘটেনি। একের পর এক প্রাদেশিক সরকার পরিবর্তিত হতে থাকে। নতুন একটি দেশে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নেওয়ার মতো ধৈর্য ও সহনশীলতা দুটি দলেরই ছিল না। এক দল ক্ষমতায় না থাকলে আরেক দল স্বস্তি বোধ করে, তাদের প্রতিপক্ষ দল ক্ষমতায় নেই।

আইনসভার কিছু সদস্যের নাম দুই প্রতিদ্বন্দ্বী কেএসপি ও আওয়ামী লীগের তালিকায় ছিল। গভর্নর উভয় দলের নেতাদের ডেকে সংশ্লিষ্ট সদস্যদের তাঁর সামনে উপস্থিত করে তাদের দাবির যথার্থতা প্রমাণ করতে বলেন। একদিন সকালে কেএসপির বর্ষীয়ান নেতা ও কেন্দ্রীয় খাদ্যমন্ত্রী আবদুল লতিফ বিশ্বাস প্রাদেশিক আইনসভার সদস্য মি. আলীকে সঙ্গে নিয়ে গভর্নমেন্ট হাউসে যান। গভর্নর সুলতানউদ্দীন আহমেদকে জানান, মি. আলী কেএসপির সদস্য এবং তিনি আওয়ামী লীগের সদস্য নন। গভর্নরের এডিসি মেজর এস জি জিলানি তাঁর ‘ফিফটিন গভর্নরস আই সার্ভড উইথ’ গ্রন্থে বর্ণনা দিয়েছেন, ওই রাতেই সাড়ে ১১টার দিকে গভর্নমেন্ট হাউসে দ্রুতবেগে দুটি গাড়ি আসে। প্রথম গাড়ি থেকে নামেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁর পেছনে অন্যান্যের মধ্যে মি. আলী ছিলেন, যিনি সকালে গভর্নমেন্ট হাউসে এসেছিলেন। তাঁর চুল এলোমেলো, পরনে লুঙ্গি এবং চেহারা বিধ্বস্ত। শেখ মুজিবুর রহমান এবং আরও দুই ব্যক্তি তাঁকে নিয়ে গভর্নরের পাঠকক্ষে যান। জানা যায়, মি. আলী সকালে গভর্নমেন্ট হাউসে এসে কেএসপির পক্ষে তাঁর সমর্থনসূচক স্বাক্ষর দিয়েছেন জানার পর আওয়ামী লীগ নেতারা বাড়িতে গিয়ে তাঁকে পিটিয়েছেন, হুমকি দিয়েছেন এবং এখন সঙ্গে এনেছেন কেএসপির প্রতি তাঁর সমর্থন প্রত্যাহার করানোর জন্য। তিনি গভর্নরকে বলেন, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আবদুল লতিফ বিশ্বাস তাঁকে তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে এনেছিলেন। আসলে তিনি আওয়ামী লীগের লোক, এখন তিনি তাঁর ভুল সংশোধন করতে এসেছেন।

গভর্নরের শাসনের অবসানের পর প্রাদেশিক পরিষদের অধিবেশনের প্রথম দিন ছিল ১৯৫৮ সালের ২০ সেপ্টেম্বর। ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির সদস্য দেওয়ান মাহবুব আলী স্পিকার কেএসপিদলীয় আবদুল হাকিমের বিরুদ্ধে এই মর্মে অনাস্থা প্রস্তাব আনেন যে স্পিকার হাকিম ‘মানসিক অপ্রকৃতিস্থ’ ব্যক্তি এবং দায়িত্ব পালনের জন্য অযোগ্য। এ নিয়ে আইনসভায় প্রচণ্ড হট্টগোল শুরু হয়। সদস্যরা পরস্পর হাতাহাতি করেন। তিন দিন পর ১৯৫৮ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর প্রাদেশিক আইনসভার অধিবেশন বসলে সভাপতিত্ব করছিলেন ডেপুটি স্পিকার শাহেদ আলী। তিনিও কেএসপির সদস্য ছিলেন। আওয়ামী লীগ ডেপুটি স্পিকার পদে তাঁকে সমর্থন করেছিল। তিনি তাঁর সূচনা বক্তব্য দিতে শুরু করলে কেএসপি ও আওয়ামী লীগ সদস্যরা তিন দিন আগের মতোই সংঘর্ষে লিপ্ত হন। এবারের সংঘর্ষ ছিল আরও ভয়াবহ। তাঁরা হাতের কাছে যা পান তা নিয়ে একে অন্যের দিকে তেড়ে যান। একপর্যায়ে একটি পেপারওয়েট অথবা কোনো কোনো বর্ণনায় চেয়ারের হাতল ডেপুটি স্পিকার শাহেদ আলীর ওপর গিয়ে পড়ে। তিনি গুরুতর আহত হন। দুই দিন পর তিনি হাসপাতালে মারা যান। ডেপুটি স্পিকার শাহেদ আলীকে হত্যার ঘটনার মধ্য দিয়ে গণতন্ত্রের অপমৃত্যু ঘটে, দেশ চলে যায় সামরিক শাসনের আওতায়।

ডেপুটি স্পিকার শাহেদ আলীর ওপর হামলার জন্য শেখ মুজিবসহ আওয়ামী লীগের কিছু সদস্যকে দায়ী করা হলেও আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে তা অস্বীকার করা হয়। কিন্তু এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা তদন্তে গঠিত বিচারপতি আসীর কমিশন রিপোর্টে অন্তর্ভুক্ত একাধিক দলিলে হামলার আগে ও পরে শেখ মুজিবের ভূমিকার কথা উল্লেখ রয়েছে। স্পিকার আবদুল হাকিম প্রেসিডেন্ট ইস্কান্দার মির্জার কাছে পাঠানো এক টেলিগ্রামে উল্লেখ করেন :

“Mujibur Rahman over Telephone several  times threatened me with violence of the    worst sort saying I will not be allowed to enter the Assembly. Will be bodily removed adding that no local police will be of help to me. Relation of mine was assaulted last evening. I seek your advice.” (Justice Asir Commission Report)

(মুজিবুর রহমান টেলিফোনে বেশ কয়েকবার আমাকে এই বলে মারাত্মক ধরনের সহিংসতার হুমকি দিয়েছিলেন যে আমাকে অ্যাসেম্বলিতে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। আমাকে সশরীরে অপসারণ করা হবে এবং স্থানীয় পুলিশ আমার কোনো সহায়ক হবে না। গত সন্ধ্যায় আমার এক আত্মীয়ের ওপর আক্রমণ করা হয়েছিল। আমি আপনার পরামর্শ কামনা করছি)।

কেএসপির আবু হোসেন সরকার প্রেসিডেন্ট ইস্কান্দার মির্জার কাছে পাঠানো ফনোগ্রামে বলেন :

“Mujibur Rahman and other leaders attacked Speaker with spears, rods and microphone stands, imported armed goondas by Awami Leaguers rushed inside Assembly from outside attacked Speaker and opposition members encircling Speaker to save his life were molested and beaten, despite frantic appeal police refused help, some opposition members wrongfully confined in Awami Minister’s house, others threatened with attack anywhere any time.” (Justice Asir Commission Report)

(মুজিবুর রহমান এবং অন্যান্য নেতারা স্পিকারকে বর্শা, লোহার রড এবং মাইক্রোফোনের স্ট্যান্ড দিয়ে আক্রমণ করেছিলেন। আওয়ামী লীগাররা বাইরে থেকে সশস্ত্র গুন্ডাদের অ্যাসেম্বলির ভিতরে এনেছিল, যারা স্পিকারের ওপর আক্রমণ করে। বিরোধীদলীয় সদস্যরা স্পিকারের জীবনরক্ষার জন্য তাঁকে ঘিরে রাখলেও তাঁর সঙ্গে অসদাচরণ ও তাঁকে প্রহার করা হয়। সাহায্যের জন্য পুলিশের কাছে কাতর অনুনয় করা সত্ত্বেও পুলিশ সাহায্য করতে অস্বীকৃতি জানায়। কিছু বিরোধীদলীয় সদস্যকে ভুলবশত আওয়ামী মন্ত্রীর বাড়িতে আটকে রাখা হয়েছিল। অন্যদের ওপর যে কোনো স্থানে যে কোনো সময়ে আক্রমণ করার হুমকি দেওয়া হয়েছিল)।

                লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক ও অনুবাদক

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

১৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জোকোভিচের স্বপ্নভঙ্গ, উইম্বলডনের ফাইনালে সিনার-আলকারাস
জোকোভিচের স্বপ্নভঙ্গ, উইম্বলডনের ফাইনালে সিনার-আলকারাস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ