শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫

লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
প্রিন্ট ভার্সন
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস

আওয়ামী লীগ সরকার পতনের ১০ মাস পর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক-পরবর্তী যৌথ ঘোষণা ছিল রাজনীতির আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। দেশের গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে এ বৈঠক জাতীয় নির্বাচন নিয়ে বিরাজমান অনিশ্চয়তা দূর করতে বড় ধরনের ভূমিকা রাখবে। রাজনীতিতে অনেকটা চমক দেখানোর মতো ঘটনা ছিল ১৩ জুন লন্ডনে অনুষ্ঠিত এ বৈঠক।  ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের সময় নির্ধারণ নিয়ে রাজনীতিতে টানাপোড়ন যেভাবে অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছিল, লন্ডন বৈঠকে তা অনেকটা কেটেছে। সরকার এবং বিএনপি উভয় পক্ষ থেকে এ বৈঠক ফলপ্রসূ বলা হয়েছে। উভয় পক্ষ জাতীয় নির্বাচন, সংস্কার, বিচার, জুলাই সনদসহ গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলোতে একমত হয়েছে। অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমান নিজ নিজ অবস্থান থেকে ছাড় দিয়ে আগামী বছর রমজানের আগে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে একমত পোষণ করেছেন। ফলে অন্তর্বর্তী সরকার ও বিএনপির মধ্যে যে দূরত্ব তৈরি হচ্ছিল লন্ডন বৈঠকের মধ্য দিয়ে আশা করা যাচ্ছে সেই দূরত্ব কেটে গেছে। দেশের রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে সুবাতাসের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। যা সবার জন্য স্বস্তিদায়ক।

কিন্তু ১৪ জুন শনিবার জামায়াতে ইসলামী লন্ডনের বৈঠক নিয়ে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেছে, সরকারপ্রধান হিসেবে কোনো একটি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে যৌথ প্রেস ব্রিফিং নৈতিকভাবে কিছুতেই যথার্থ নয়। প্রধান উপদেষ্টা একটি দলের সঙ্গে বৈঠকের পর যৌথ প্রেস ব্রিফিং করায় আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হওয়ার বিষয়ে জনগণের মধ্যে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। যেখানে বাংলাদেশে অনেক রাজনৈতিক দল সক্রিয়ভাবে বিদ্যমান, সেখানে শুধু কোনো একটি দলের সঙ্গে আলাপ করে দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা সঠিক বলে বিবেচিত হতে পারে না। জামায়াত আশা করে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য বর্তমান অন্তর্র্বর্তী সরকার নিরপেক্ষ থেকে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করবে এবং বিচার ও সংস্কারের ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপ নিশ্চিত করবে। সরকারের নিরপেক্ষতা এবং অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে যে সংশয় দেখা দিয়েছে, তা নিরসনকল্পে প্রধান উপদেষ্টার ভূমিকা জাতির সামনে স্পষ্ট করার জন্য বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এক বিবৃতিতে উল্লেখ করেছে, ‘লন্ডনের বৈঠকে নির্বাচনের তারিখসংক্রান্ত আলোচনা যতটুকু গুরুত্ব পেয়েছে, বিচার ও সংস্কার তত গুরুত্ব পায়নি। নির্বাচন প্রশ্নে সরকার কেবল একটি রাজনৈতিক দলের অবস্থান ও দাবিকেই বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে বলে বারবার প্রতীয়মান হচ্ছে। যা অত্যন্ত হতাশাজনক।’ তবে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), গণসংহতি আন্দোলন, এবি পার্টি, খেলাফতে মজলিস, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, ১২-দলীয় জোটসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলই এ বৈঠক নিয়ে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে।

দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি শুরু থেকেই ডিসেম্বরের মধ্যে-সম্ভব হলে অক্টোবর-নভেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবি জানিয়ে আসছিল। বিএনপির শেষ অবস্থান ছিল নির্বাচন কোনোভাবেই ডিসেম্বরের পরে নেওয়া যাবে না। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এ ক্ষেত্রে অনড় অবস্থান গ্রহণ করেন। রাজনীতির আরেক বড় শক্তি জামায়াতে ইসলামী রমজানের আগে অথবা এপ্রিল মাসেও নির্বাচন হতে পারে বলে মত দেয়। এনসিপি গণহত্যার বিচার ও সংস্কারের পর নির্বাচন হওয়ার পক্ষে অবস্থান নেয়। নির্বাচন নিয়ে তিন রাজনৈতিক পক্ষের ভিন্ন ভিন্ন অবস্থান এক জটিল পরিস্থিতি তৈরি করে। অন্যদিকে জাপান সফরের সময় প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস গণমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, শুধু একটি রাজনৈতিক দল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চাচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্যে বিএনপি তীব্র প্রতিক্রিয়া জানায়। এরপর পবিত্র ঈদুল আজহার আগের দিন ৬ জুন দেশবাসীর উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রফেসর ইউনূস আগামী বছরের এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন আয়োজনের ঘোষণা দেন। বিএনপি এ ঘোষণায় ক্ষোভ ও হতাশা প্রকাশ করে। দলটির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়ায় ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচনের দাবি পুনর্ব্যক্ত করা হয়। তবে জামায়াতে ইসলামী প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে স্বাগত জানায়। এনসিপি নির্বাচনের আগে বিচার ও সংস্কার দৃশ্যমান করার দাবি পুনরুল্লেখ করে। ফলে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন ঘিরে তৈরি হয় ধোঁয়াশা ও অনিশ্চয়তা। নির্বাচনের সময় নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব আরও বাড়ে।

এ প্রেক্ষাপটে অনেকটা আকস্মিকভাবেই লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকটি রাজনীতির জন্য একটি টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে বিবেচনা করছে অভিজ্ঞ মহল। দেশবাসীর উদ্দেশে দেওয়া ভাষণের এক সপ্তাহের মধ্যে প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হলো। প্রধান উপদেষ্টার লন্ডন সফরের ঠিক আগমুহূর্তে তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে শুরু হয় ব্যাপক জল্পনাকল্পনা। একপর্যায়ে সবকিছু ছাপিয়ে সম্ভাব্য বৈঠকের গুঞ্জন পরিণত হয় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে।

শেষ পর্যন্ত সব জল্পনাকল্পনার অবসান ঘটিয়ে সরকারপ্রধান এবং আগামী নির্বাচনে ক্ষমতাপ্রত্যাশী বৃহৎ রাজনৈতিক দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে যৌথ ঘোষণায় জানানো হয়, নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় এপ্রিল থেকে এগিয়ে ফেব্রুয়ারির প্রথম ভাগে নির্ধারণে অন্তর্বর্তী সরকার ও বিএনপি একমত হয়েছে। তবে বিচার ও সংস্কার বিষয়ে পর্যাপ্ত অগ্রগতি একটি পূর্বশর্ত হিসেবে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা। বৈঠকের প্রথমার্ধে আগামী রমজানের আগেই নির্বাচন করার প্রস্তাব দেন তারেক রহমান। এর জবাবে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হলে রমজান শুরুর আগের সপ্তাহেও নির্বাচন আয়োজন সম্ভব। ফলে উভয় পক্ষের মধ্যে তৈরি হয় উইন উইন সিচুয়েশন।

দেড় ঘণ্টার এ আলাপকালে তারেক রহমান অধ্যাপক ইউনূসকে একটি কলম ও দুটি বই উপহার দেন। এ উপহার নির্বাচন ছিল খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। বই দুটির একটি হচ্ছে, ‘নেচার ম্যাটার্স’ এবং অন্যটি ‘নো ওয়ান ইজ ঠু স্মল টু মেক আ ডিফারেন্স’। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে, ওই বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ করে তারেক রহমান বলেন, তিনি তাঁর রাজনৈতিক জীবনে একজন নতুন অভিভাবক পেয়েছেন। জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে দেশ পরিচালনার সুযোগ পেলে তিনি তাঁর মা খালেদা জিয়া এবং ড. ইউনূসের পরামর্শ নিয়ে পথ চলবেন বলে উল্লেখ করেন। বিশ্বব্যাপী ড. ইউনূসের যে গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে, সেটাকে কাজে লাগিয়ে তাঁকে সব সময় পাশে পাওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেন তারেক রহমান। এ সময় ড. ইউনূস দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে তারেক রহমানের ভাবনা ও পরিকল্পনার ভূয়সী প্রশংসা করেন। বিএনপির এ শীর্ষ নেতার দেশ নিয়ে চিন্তাভাবনা সবাইকে মোহিত করেছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

বৈঠকে তারেক রহমান তাঁর মা ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সালাম পৌঁছে দেন ড. ইউনূসকে। সালামের জবাব দিয়ে প্রফেসর ইউনূস বলেন, ‘উনি (খালেদা জিয়া) অসাধারণ মানুষ।’ বৈঠকে প্রায় আধা ঘণ্টা পর নিরাপত্তাকর্মী ও প্রতিনিধিদল উঠে যায়। এরপর ড. ইউনূস ও তারেক রহমান প্রায় এক ঘণ্টা ওয়ান টু ওয়ান একান্তে আলোচনা করেন। বৈঠকের পরে যৌথ বিবৃতি পড়ে শোনান জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আলোচনায় আমরা সন্তুষ্ট।

ড. খলিল বলেন, নির্বাচনের সময় নিয়ে আমরা কোনো সমস্যা দেখি না, যৌথ বিবৃতিতে আমাদের অবস্থান স্পষ্ট। গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের বলেন, অতীতে যেসব ছোটখাটো কথাবার্তা হয়েছে, সেগুলোকে ভুলে গিয়ে যাতে সামনে জাতীয় ঐক্যকে আরও দৃঢ় করে ফেব্রুয়ারিতে সুষ্ঠুভাবে নির্বাচনে যেতে পারি এবং জাতির আকাঙ্খা পূরণ করতে পারি, সেদিকে নজর দিতে হবে। আমরা যেন ১৫ বছরের ফ্যাসিস্টদের করা কাঠামোকে নতুন করে একটা গণতান্ত্রিক কাঠামোতে রূপান্তর করতে পারি, তার ওপর গুরুত্ব দেন মির্জা ফখরুল।

তবে এর জন্য বিএনপি ও তার জোটের বাইরের যেসব রাজনৈতিক দল ছাত্র-জনতার সঙ্গে সম্মিলিত আন্দোলনের মাধ্যমে আওয়ামী সরকারের পতন ঘটিয়েছে, তাদেরও সঙ্গে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যেতে হবে।  তাহলে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের এ সংলাপ গণ অভ্যুত্থানের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য পূরণে গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হয়ে থাকবে। গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠায় গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তরের পথ তৈরি হবে। তার মাধ্যমে জুলাই বিপ্লবে ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত গণ অভ্যুত্থানের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শিত হবে।

 

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্র্যাসি

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
সরকার গঠন করলে আমাদের প্রথম কাজ হওয়া উচিত হতাহতদের পুনর্বাসন: মির্জা ফখরুল
সরকার গঠন করলে আমাদের প্রথম কাজ হওয়া উচিত হতাহতদের পুনর্বাসন: মির্জা ফখরুল

এই মাত্র | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচিতে ২১ শহীদকে শ্রদ্ধা
নারায়ণগঞ্জে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচিতে ২১ শহীদকে শ্রদ্ধা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে তিন শহীদ স্মরণে বরিশালের গৌরনদীতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে তিন শহীদ স্মরণে বরিশালের গৌরনদীতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে নৌকা ডুবে কিশোরীর মৃত্যু
নোয়াখালীতে নৌকা ডুবে কিশোরীর মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৭৬১ জন
সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৭৬১ জন

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নীলফামারীতে চার শহিদের নামে চার গাছ রোপণ
নীলফামারীতে চার শহিদের নামে চার গাছ রোপণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পর্যটন মৌসুমে সৈকত পরিচ্ছন্ন রাখার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
পর্যটন মৌসুমে সৈকত পরিচ্ছন্ন রাখার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় অতিরিক্ত মদপানে ৫ জনের মৃত্যু
খুলনায় অতিরিক্ত মদপানে ৫ জনের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির বিপক্ষে যারা কথা বলে তারাই জণগন থেকে বিচ্ছিন্ন হবে: টুকু
বিএনপির বিপক্ষে যারা কথা বলে তারাই জণগন থেকে বিচ্ছিন্ন হবে: টুকু

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের নামে সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের নামে সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদ মোকাবিলায় সাংবাদিকদের ভূমকার আহ্বান ফরহাদ মজহারের
ফ্যাসিবাদ মোকাবিলায় সাংবাদিকদের ভূমকার আহ্বান ফরহাদ মজহারের

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে
মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক
রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়ির চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু
ঘোড়ার গাড়ির চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি আটক
বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে পঞ্চগড়ের পাঁচ শহীদের নামে বৃক্ষরোপণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে পঞ্চগড়ের পাঁচ শহীদের নামে বৃক্ষরোপণ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
কুমিল্লায় জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের জন্য ভিসার আধুনিক পেমেন্ট সেবা
ঢাকায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের জন্য ভিসার আধুনিক পেমেন্ট সেবা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসপাতালে জামায়াত আমিরকে দেখতে যাবেন মির্জা ফখরুল
হাসপাতালে জামায়াত আমিরকে দেখতে যাবেন মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিদ্ধিরগঞ্জে হসপিটালে অভিযান, ৪০ হাজার টাকা জরিমানা
সিদ্ধিরগঞ্জে হসপিটালে অভিযান, ৪০ হাজার টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাথা গোঁজার ঠাঁই চান শহীদ নাজমুলের মা
মাথা গোঁজার ঠাঁই চান শহীদ নাজমুলের মা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের ৪৬৪১টি পুকুরের মধ্যে ২৩৯০টিই বেদখল
চট্টগ্রামের ৪৬৪১টি পুকুরের মধ্যে ২৩৯০টিই বেদখল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিরোজপুরে ‘২৪-এর রঙে’ চিত্রাঙ্কনে গণঅভ্যুত্থানের বার্তা
পিরোজপুরে ‘২৪-এর রঙে’ চিত্রাঙ্কনে গণঅভ্যুত্থানের বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামে বন্যার্তদের মাঝে বিজিএমইএ’র ত্রাণ বিতরণ
ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামে বন্যার্তদের মাঝে বিজিএমইএ’র ত্রাণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় জাসাসের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ
গাইবান্ধায় জাসাসের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আটপাড়ায় ‘জলাভূমি ও জনজীবন’ বইয়ের প্রকাশনা উৎসব
আটপাড়ায় ‘জলাভূমি ও জনজীবন’ বইয়ের প্রকাশনা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার
৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা
ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম
পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো
কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে