শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫

মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন

স্যান মার্কোস স্টেট ইউনিভার্সিটির ছাত্র আমার জামাতা সালমান বিন হাবিব। ওর ইচ্ছা ছিল নিজের বিশ্ববিদ্যালয়টা আমাকে দেখানোর। স্বাভাবিকভাবেই আমারও প্রবল ইচ্ছা হলো। দিন কয়েক আগে টানা চার ঘণ্টা গাড়ি চালিয়ে আমরা গেলাম স্যান মার্কোস। পথে বাকিজ গ্যাস স্টেশনে নেমে সামান্যক্ষণ থেকে ফুয়েল নেওয়া, কিছু খাওয়া আর টুকিটাকি কেনাকাটা। ইউনিভার্সিটিটা খুবই সুসজ্জিত। পাহাড়ি এলাকা। গাছপালায় ছাওয়া বিশ্ববিদ্যালয়টি মনোরম বললে কম বলা হবে। আসলে ঠিক ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না। ওপর থেকে দেখলে মনে হয় চাঁদ থেকে পৃথিবী দেখছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্ণনা অন্য সময় দেব। আজ বলি এলবিজের কথা। ওখানে যাওয়ার পর থেকেই সালমান বলছিল, ‘আর কারও সঙ্গে দেখা হোক না হোক এলবিজের সঙ্গে দেখা করতে হবে।’ এলবিজেকে আমি জানতাম জন এফ কেনেডি সূত্রে। কেনেডির মৃত্যুর সময় তিনি ছিলেন তাঁর গাড়িবহরের মাত্র দুই-তিনটি গাড়ি পরে। তখন তিনি ভাইস প্রেসিডেন্ট। কেনেডির মৃত্যুর পর তাঁকে প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নিতে হয়। জেএফকে মারা গিয়েছিলেন মানে তাঁকে হত্যা করা হয়েছিল টেক্সাসের ডালাসে। ডিলে প্লাজার পাশে রাস্তায়। সেই রাস্তায় আমি গিয়েছি। দেখেছি জেএফকে মেমোরিয়াল। তখনই জেনেছি এলবিজের কথা।

স্যান মার্কোস ইউনিভার্সিটিতে অসংখ্য স্ট্যাচু ছড়ানো। তার সবই কোনো না কোনো প্রতীক। তবে একজন মানুষেরই স্ট্যাচু আছে, তিনি এলবিজে। আছে এলবিজে স্টুডেন্ট সেন্টার, অজস্র স্মৃতিচিহ্ন, বাণী, তাঁর জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ের ছবি, এমনকি তাঁর লেখা নোট ও বক্তৃতার রেকর্ড। শিক্ষার্থীদের মাঝে তাঁকে ছড়িয়ে দেওয়ার সব রকম প্রচেষ্টা নিয়েছে এ ইউনিভার্সিটি। যেন তিনি শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণা হয়ে থাকেন। সালমান বলছিল, ‘টেক্সাসবাসী এলবিজেকে নিয়ে খুব গর্ব করে। আরও বেশি গর্ব করে এ কলেজ। কারণ, তিনি এ কলেজের ছাত্র।’ গর্ব করারই কথা। আমেরিকার ৫০টি অঙ্গরাজ্যে ৫০ জনও প্রেসিডেন্ট নেই। তার মধ্যে একজন এলবিজে। তিনিই টেক্সাস থেকে একমাত্র প্রেসিডেন্ট। তিনি আমেরিকার ৩৬তম প্রেসিডেন্ট। হাঁটতে হাঁটতে পৌঁছালাম এলবিজের স্ট্যাচুর সামনে। একটা চত্বরের ওপর দাঁড়িয়ে আছেন তিনি হাত বাড়িয়ে। উঠলাম, হাত মেলালাম। অভূতপূর্ব অনুভূতি হলো! মাত্র কদিন আগে হাত মিলিয়েছি হুইলচেয়ারে বসা প্রেসিডেন্ট রুজভেল্টের সঙ্গে।

লিন্ডন বি. জনসন আমেরিকার ইতিহাসের উজ্জ্বলতম নাম। তিনি শুধু আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হিসেবে নন, একজন সংগ্রামী ছাত্র, শিক্ষক হিসেবেও স্মরণীয় হয়ে আছেন। স্মরণীয় সমাজসচেতন মানুষ হিসেবে। আমেরিকার অধিকাংশ প্রেসিডেন্ট ধনী বংশজাত। নিজেরাও ধনী। ব্যবসাপত্র টাকাপয়সা সবই তাঁদের ছিল। এ ক্ষেত্রে এলবিজে ব্যতিক্রম। টেক্সাসের মাটিতেই তাঁর শিকড়। তাঁর জন্ম ১৯০৮ সালের ২৭ আগস্ট, টেক্সাসের ছোট্ট শহর স্টোনওয়ালে। পিতা ছিলেন শিক্ষক। পরিবারের আর্থিক অবস্থা ছিল খুবই দুর্বল। কিন্তু জনসনের স্বপ্ন ছিল অনেক বড়। পরিবারের আর্থিক অবস্থা তাঁর সেই স্বপ্নের বিশালত্বে বাধা হয়ে দাঁড়ালেও তাঁকে দমাতে পারেনি। তিনি স্বপ্ন দেখতেন নিজে শিক্ষিত হয়ে দেশের নেতৃত্ব দেবেন, দেশের জন্য কিছু করবেন। ১৯২৭ সালে তিনি স্যান মার্কোস স্টেট কলেজে ভর্তি হন। এ কলেজটিই এখন স্যান মার্কোস স্টেট ইউনিভার্সিটি। এ কলেজ তাঁর জীবনে আনে বিশাল পরিবর্তন। এখানেই ব্যাপ্তি ঘটে এলবিজের ব্যক্তিত্বের আর জড়িত হয়ে পড়েন রাজনৈতিক দর্শনের সঙ্গে। আর কালে কালে তিনি হয়ে ওঠেন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম প্রভাবশালী রাষ্ট্রনায়ক।

এলবিজের পরিবারে দারিদ্র্য ছিল। টিউশন ফি ও দৈনন্দিন খরচের সংকুলান করার জন্য তাঁকে বিভিন্ন কাজ করতে হতো। কখনো ক্যাম্পাসে জানালা মুছতেন, কখনো সহকারী কুক হিসেবে কাজ করতেন। এসব কাজ করতে করতেই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে তিনি শ্রমজীবী মানুষকে ভালোবেসে ফেলেন, সহানুভূতিশীল হয়ে ওঠেন তাদের প্রতি। এলবিজে যে সময় ছাত্র ছিলেন তখন কলেজে জাতিগত বৈষম্য, সামাজিক বৈষম্য ছিল মারাত্মক। পদে পদে এসব বৈষম্যের মুখোমুখি হতে হতো। এলবিজের মনে তখন থেকেই এই অসাম্যের বিরুদ্ধে ক্ষোভ জমতে থাকে। তিনি সব রকম বৈষম্যবিরোধী ছিলেন। প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর তাঁর আনা নীতিগুলোতে প্রকাশ পায় এ মনোভাব। স্নাতক হওয়ার পর তিনি শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে বেছে নেন। চাকরি নেন টেক্সাসের এক মেক্সিকান-আমেরিকান অধ্যুষিত এলাকায়। এখানে শিক্ষকতা করতে গিয়েই তিনি একেবারে সরাসরি বুঝতে পারেন কীভাবে জাতিগত বৈষম্য, দারিদ্র্য এবং অশিক্ষা অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। একটি থাকলে আর একটি থাকেই। একটি অপরের সঙ্গে জড়িয়ে থাকে। আজীবন তিনি ন্যায়ের পক্ষে ছিলেন। এ ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানোর প্রেরণা তিনি পেয়েছিলেন শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা থেকে। স্যান মার্কোস স্টেট কলেজ ছিল তাঁর শিক্ষা, রাজনৈতিক ও নৈতিক চেতনার বীজতলা। এখানে ছাত্ররাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়ে তিনি বক্তৃতা দিতে শেখেন, যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস ও সংবিধান বিষয়ে নিবিড়ভাবে পাঠ নেন। স্যান মার্কোস ইউনিভার্সিটি একজন সাধারণ ছাত্রকে নেতৃত্বের উচ্চশিখরে পৌঁছাতে সাহায্য করেছে। আবার এ কথাও সত্য, ওই প্রতিষ্ঠানে তো কত ছাত্রই ছিল, তারা কেউ এলবিজে হয়নি। যোগ্যতা ছিল বলেই তিনি পেরেছেন। জনসনের জীবন আত্মোন্নয়নের এক অনুপম উদাহরণ। এল বি. জনসন ১৯৬৩-১৯৬৯ পর্যন্ত আমেরিকার  প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তিনি ছিলেন প্রজ্ঞাবান। তবে ইতিহাসে তাঁকে নিয়ে অনেক বিতর্ক রয়েছে। জনসনের রাজনৈতিক দর্শন ও সিদ্ধান্তগুলো আমেরিকার সমাজ, অর্থনীতি ও বৈদেশিক নীতিতে বিশাল পরিবর্তন আনে। যা আজও বহমান। ১৯৩৭ সাল। মাত্র ২৯ বছর বয়সে তিনি যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের প্রতিনিধি পরিষদে নির্বাচিত হন। এরপর আর তাঁকে থামতে হয়নি। সিনেটর হন, ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতৃস্থানীয় সদস্য হিসেবে এগিয়ে যেতে থাকেন তিনি। জনসনের অবিচ্ছেদ্য সহযাত্রী ছিলেন ক্লাউডিয়া অল্টা ‘লেডি বার্ড’ জনসন। তিনি একাধারে তাঁর রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত জীবনে প্রভাব ফেলেছিলেন। তিনি শুধু প্রেসিডেন্টের স্ত্রী ছিলেন না, ছিলেন একজন সমাজসেবী, পরিবেশবাদী এবং শিক্ষাবান্ধব নারী।

লেডি বার্ড জনসন ১৯১২ সালে টেক্সাসে জন্মগ্রহণ করেন। সেই রক্ষণশীল সমাজে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিহাস এবং সাংবাদিকতা নিয়ে পড়াশোনা করেন। তিনি জনসনের পরামর্শদাতা ও আর্থিক সহায়ক হিসেবেও ভূমিকা রেখেছেন। ১৯৪০-এর দশকে কংগ্রেস নির্বাচনে লিন্ডনের প্রচারাভিযানে নিজেই রেডিও স্টেশন কিনে তাঁর প্রচারের জন্য ব্যবহার করেন। এ ছাড়াও পরিবেশ রক্ষায় তাঁর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান ‘হাইওয়ে বিউটিফিকেশন অ্যাক্ট’ (১৯৬৫)। এই অ্যাক্টের মাধ্যমে তিনি আমেরিকার সড়কপথগুলো সুন্দর, পরিষ্কার ও সবুজ রাখার জন্য আইনগত পদক্ষেপ নেন। সড়কের দুপাশে ফুলের বীজ ছড়ান। এ কারণে অনেকেই তাঁকে ‘পরিবেশসচেতনতায় প্রথম ফার্স্ট লেডি’ হিসেবে অভিহিত করেন। ১৯৬০ সালে জনসন ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। তিনি ছিলেন জন এফ কেনেডির সহচর। ১৯৬৩ সালে প্রেসিডেন্ট কেনেডির হত্যাকাণ্ডের পর দৃশ্যপট বদলে যায়। আকস্মিকভাবে প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব এসে পড়ে তাঁর ওপর। অনেক বড় বড় সংস্কার কার্যক্রম গ্রহণ করেছিলেন এলবিজে। তার মধ্যে রয়েছে গ্রেট সোসাইটি। এটি একটি সামাজিক উন্নয়ন পরিকল্পনা। এ উদ্যোগের লক্ষ্য ছিল দারিদ্র্য দূরীকরণ, নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠা, স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণ এবং শিক্ষা উন্নয়ন। মেডিকেয়ার মেডিএইড সংস্কার কার্যক্রম চালু করেছিলেন প্রবীণ ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে সরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের লক্ষ্যে। ইতিহাসবিদরা তাঁর ‘গ্রেট সোসাইটি’ প্রোগ্রামকে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম যুগান্তকারী সমাজকল্যাণ পদক্ষেপ হিসেবে চিহ্নিত করেন। সিভিল রাইটস অ্যাক্ট ১৯৬৪ তাঁর একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। এটি ছিল বর্ণবৈষম্য অবসান করে সমানাধিকার প্রতিষ্ঠার আইন। (ভোটিং রাইটস অ্যাক্ট অব ১৯৬৫) ভোটাধিকারে বৈষম্য নিরসনের জন্য ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। এডুকেশন রিফর্ম সরকারি অর্থায়নে বিদ্যালয় ও কলেজগুলোর উন্নয়ন। ওয়ার অন পোভার্টি কর্মসূচির মাধ্যমে তিনি দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন। লাখ লাখ মানুষ এ কর্মসূটির মাধ্যমে সহায়তা পেয়েছিল। এ সমাজ সংস্কার চিন্তার বীজতলা ছিল স্যান মার্কোস। জনসনের সময়কালে আমেরিকার ইতিহাসের বড় বড় নাগরিক অধিকার আন্দোলনগুলো ঘটে। তিনি দক্ষিণাঞ্চলের বিরোধিতার মুখেও বর্ণবৈষম্য বিলুপ্তির পক্ষে কাজ করেছিলেন। ১৯৬৪ ও ১৯৬৫ সালে যে আইনগুলো প্রণীত হয়েছিল তা আফ্রিকান-আমেরিকানদের সামাজিক ন্যায়প্রাপ্তি ও ভোটাধিকার নিশ্চিত করেছিল। এটা ছিল অনেক বড় একটা চ্যালেঞ্জ, যা জনসন সাহস নিয়ে করেছিলেন। জনসন ছিলেন অত্যন্ত দৃঢ় সংকল্প ও কৌশলী। তিনি ছিলেন একজন যথার্থ নেতা। কংগ্রেসে দীর্ঘদিন কাজ করায় আইন প্রণয়নের কলাকৌশল ভালোই রপ্ত করেছিলেন। তিনি জানতেন কোথায় চাপ দিতে হয় আর কোথায় সমঝোতা করতে হয়। অনেকে তাঁর এ কৌশকে বলতেন জনসন ট্রিটমেন্ট।

ঘরোয়া নীতিতে অসামান্য সফলতা পেয়েছিলেন এলবিজে, কিন্তু ভিয়েতনাম যুদ্ধ তাঁর প্রশাসনের ব্যর্থতা হিসেবে প্রতিভাত হয়েছিল। তিনি শান্তির প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতা গ্রহণ করেছিলেন, কিন্তু কথা রাখতে পারেননি। ভিয়েতনামে মার্কিন সেনা উপস্থিতি বাড়াতে থাকেন। দীর্ঘস্থায়ী এ যুদ্ধ জনগণের কাছে গ্রহণীয় ছিল না। ফলে তিনিও দ্রুত অজনপ্রিয় হতে থাকেন।  ফলে ১৯৬৮ সালের নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে হয় তাঁকে। লিন্ডন বি জনসনের সামাজিক সংস্কার নীতিগুলো আধুনিক আমেরিকার ভিত্তি নির্মাণে  গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। কিন্তু ভিয়েতনাম যুদ্ধ তাঁর ভাবমূর্তিকে ম্লান করেছিল। তিনি যুক্তরাষ্ট্রকে সমানাধিকারের সমাজে রূপান্তরিত করার স্বপ্ন দেখেছিলেন। তিনি ইতিহাসে রয়ে গেছেন সেই নেতা হিসেবে, যিনি আমেরিকার গরিব, সংখ্যালঘু ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছিলেন। তাই আমেরিকার সাধারণ, দরিদ্র ও দলিত জনগোষ্ঠীর কাছে তিন পরম শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার।

                লেখক : কথাশিল্পী ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
ইউনূস-তারেক বৈঠক
ইউনূস-তারেক বৈঠক
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
মব ফ্যাসিজম
মব ফ্যাসিজম
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
তীব্র তাপপ্রবাহ
তীব্র তাপপ্রবাহ
শক্তি সঞ্চয় করতে হবে
শক্তি সঞ্চয় করতে হবে
সর্বশেষ খবর
ইতালির নতুন কোচ ‘পিটবুল’!
ইতালির নতুন কোচ ‘পিটবুল’!

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল হামলা বন্ধ করলে আমরাও থেমে যাব: ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ইসরায়েল হামলা বন্ধ করলে আমরাও থেমে যাব: ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের প্লাস্টিক সার্জারির সত্য ফাঁস করলেন মেগান ফক্স
নিজের প্লাস্টিক সার্জারির সত্য ফাঁস করলেন মেগান ফক্স

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সিডনিতে বাংলাদেশি স্কাউটারদের ঈদ পুনর্মিলনী ও গুণীজন সংবর্ধনা
সিডনিতে বাংলাদেশি স্কাউটারদের ঈদ পুনর্মিলনী ও গুণীজন সংবর্ধনা

২৫ মিনিট আগে | পরবাস

নির্বাচনের সময় যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের সময় যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আবু সাঈদ হত্যা: এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
আবু সাঈদ হত্যা: এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু
ভাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাবালিকা মেয়েকে বিয়ে না দেওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নাবালিকা মেয়েকে বিয়ে না দেওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় অভিনয় দম্পতি রহমত আলী-ওয়াহিদা মল্লিক জলি সংবর্ধিত
কানাডায় অভিনয় দম্পতি রহমত আলী-ওয়াহিদা মল্লিক জলি সংবর্ধিত

৪৭ মিনিট আগে | পরবাস

হঠাৎ উত্তপ্ত প্রেস ক্লাব, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ পুলিশের
হঠাৎ উত্তপ্ত প্রেস ক্লাব, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ পুলিশের

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবশেষে মারা গেলেন জুলাই যোদ্ধা ইমরান
অবশেষে মারা গেলেন জুলাই যোদ্ধা ইমরান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে ঈদ পুনর্মিলনীতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মিলনমেলা
সিডনিতে ঈদ পুনর্মিলনীতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় পতাকা পরিবর্তনের দাবি, সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন: প্রেস উইং
জাতীয় পতাকা পরিবর্তনের দাবি, সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন: প্রেস উইং

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা রেলওয়ে স্টেশন মাস্টারকে মারধরে মামলা, গ্রেফতার ২
গাইবান্ধা রেলওয়ে স্টেশন মাস্টারকে মারধরে মামলা, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়াকে মালয়েশিয়া বিএনপির সংবর্ধনা
অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়াকে মালয়েশিয়া বিএনপির সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নবায়নে বিপাকে পড়তে পারেন অনেক বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নবায়নে বিপাকে পড়তে পারেন অনেক বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবেশবান্ধব বাঁশের আসবাবপত্রের ব্যবহার বাড়াতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিবেশবান্ধব বাঁশের আসবাবপত্রের ব্যবহার বাড়াতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ব্যবসায়ীর ৮ লাখ টাকা ছিনতাই: বন্ধুসহ গ্রেফতার ২
সিলেটে ব্যবসায়ীর ৮ লাখ টাকা ছিনতাই: বন্ধুসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গোপালগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা কামালের পদত্যাগ
গোপালগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা কামালের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ডেমোক্র্যাট আইনপ্রণেতা দম্পতিকে গুলি করে হত্যা!
যুক্তরাষ্ট্রে ডেমোক্র্যাট আইনপ্রণেতা দম্পতিকে গুলি করে হত্যা!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার অতিরিক্ত ডিআইজিকে বদলি
চার অতিরিক্ত ডিআইজিকে বদলি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউনূস-তারেক বৈঠকে সন্তুষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ : পরিবেশ উপদেষ্টা
ইউনূস-তারেক বৈঠকে সন্তুষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ : পরিবেশ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ইসি থাকবে রেফারির ভূমিকায়: সিইসি
নির্বাচনে ইসি থাকবে রেফারির ভূমিকায়: সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন চলবে, জরুরি নাগরিক সেবা চালু থাকবে: ইশরাক
আন্দোলন চলবে, জরুরি নাগরিক সেবা চালু থাকবে: ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল
সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার
পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি
ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি