শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫

মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন

স্যান মার্কোস স্টেট ইউনিভার্সিটির ছাত্র আমার জামাতা সালমান বিন হাবিব। ওর ইচ্ছা ছিল নিজের বিশ্ববিদ্যালয়টা আমাকে দেখানোর। স্বাভাবিকভাবেই আমারও প্রবল ইচ্ছা হলো। দিন কয়েক আগে টানা চার ঘণ্টা গাড়ি চালিয়ে আমরা গেলাম স্যান মার্কোস। পথে বাকিজ গ্যাস স্টেশনে নেমে সামান্যক্ষণ থেকে ফুয়েল নেওয়া, কিছু খাওয়া আর টুকিটাকি কেনাকাটা। ইউনিভার্সিটিটা খুবই সুসজ্জিত। পাহাড়ি এলাকা। গাছপালায় ছাওয়া বিশ্ববিদ্যালয়টি মনোরম বললে কম বলা হবে। আসলে ঠিক ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না। ওপর থেকে দেখলে মনে হয় চাঁদ থেকে পৃথিবী দেখছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্ণনা অন্য সময় দেব। আজ বলি এলবিজের কথা। ওখানে যাওয়ার পর থেকেই সালমান বলছিল, ‘আর কারও সঙ্গে দেখা হোক না হোক এলবিজের সঙ্গে দেখা করতে হবে।’ এলবিজেকে আমি জানতাম জন এফ কেনেডি সূত্রে। কেনেডির মৃত্যুর সময় তিনি ছিলেন তাঁর গাড়িবহরের মাত্র দুই-তিনটি গাড়ি পরে। তখন তিনি ভাইস প্রেসিডেন্ট। কেনেডির মৃত্যুর পর তাঁকে প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নিতে হয়। জেএফকে মারা গিয়েছিলেন মানে তাঁকে হত্যা করা হয়েছিল টেক্সাসের ডালাসে। ডিলে প্লাজার পাশে রাস্তায়। সেই রাস্তায় আমি গিয়েছি। দেখেছি জেএফকে মেমোরিয়াল। তখনই জেনেছি এলবিজের কথা।

স্যান মার্কোস ইউনিভার্সিটিতে অসংখ্য স্ট্যাচু ছড়ানো। তার সবই কোনো না কোনো প্রতীক। তবে একজন মানুষেরই স্ট্যাচু আছে, তিনি এলবিজে। আছে এলবিজে স্টুডেন্ট সেন্টার, অজস্র স্মৃতিচিহ্ন, বাণী, তাঁর জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ের ছবি, এমনকি তাঁর লেখা নোট ও বক্তৃতার রেকর্ড। শিক্ষার্থীদের মাঝে তাঁকে ছড়িয়ে দেওয়ার সব রকম প্রচেষ্টা নিয়েছে এ ইউনিভার্সিটি। যেন তিনি শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণা হয়ে থাকেন। সালমান বলছিল, ‘টেক্সাসবাসী এলবিজেকে নিয়ে খুব গর্ব করে। আরও বেশি গর্ব করে এ কলেজ। কারণ, তিনি এ কলেজের ছাত্র।’ গর্ব করারই কথা। আমেরিকার ৫০টি অঙ্গরাজ্যে ৫০ জনও প্রেসিডেন্ট নেই। তার মধ্যে একজন এলবিজে। তিনিই টেক্সাস থেকে একমাত্র প্রেসিডেন্ট। তিনি আমেরিকার ৩৬তম প্রেসিডেন্ট। হাঁটতে হাঁটতে পৌঁছালাম এলবিজের স্ট্যাচুর সামনে। একটা চত্বরের ওপর দাঁড়িয়ে আছেন তিনি হাত বাড়িয়ে। উঠলাম, হাত মেলালাম। অভূতপূর্ব অনুভূতি হলো! মাত্র কদিন আগে হাত মিলিয়েছি হুইলচেয়ারে বসা প্রেসিডেন্ট রুজভেল্টের সঙ্গে।

লিন্ডন বি. জনসন আমেরিকার ইতিহাসের উজ্জ্বলতম নাম। তিনি শুধু আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হিসেবে নন, একজন সংগ্রামী ছাত্র, শিক্ষক হিসেবেও স্মরণীয় হয়ে আছেন। স্মরণীয় সমাজসচেতন মানুষ হিসেবে। আমেরিকার অধিকাংশ প্রেসিডেন্ট ধনী বংশজাত। নিজেরাও ধনী। ব্যবসাপত্র টাকাপয়সা সবই তাঁদের ছিল। এ ক্ষেত্রে এলবিজে ব্যতিক্রম। টেক্সাসের মাটিতেই তাঁর শিকড়। তাঁর জন্ম ১৯০৮ সালের ২৭ আগস্ট, টেক্সাসের ছোট্ট শহর স্টোনওয়ালে। পিতা ছিলেন শিক্ষক। পরিবারের আর্থিক অবস্থা ছিল খুবই দুর্বল। কিন্তু জনসনের স্বপ্ন ছিল অনেক বড়। পরিবারের আর্থিক অবস্থা তাঁর সেই স্বপ্নের বিশালত্বে বাধা হয়ে দাঁড়ালেও তাঁকে দমাতে পারেনি। তিনি স্বপ্ন দেখতেন নিজে শিক্ষিত হয়ে দেশের নেতৃত্ব দেবেন, দেশের জন্য কিছু করবেন। ১৯২৭ সালে তিনি স্যান মার্কোস স্টেট কলেজে ভর্তি হন। এ কলেজটিই এখন স্যান মার্কোস স্টেট ইউনিভার্সিটি। এ কলেজ তাঁর জীবনে আনে বিশাল পরিবর্তন। এখানেই ব্যাপ্তি ঘটে এলবিজের ব্যক্তিত্বের আর জড়িত হয়ে পড়েন রাজনৈতিক দর্শনের সঙ্গে। আর কালে কালে তিনি হয়ে ওঠেন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম প্রভাবশালী রাষ্ট্রনায়ক।

এলবিজের পরিবারে দারিদ্র্য ছিল। টিউশন ফি ও দৈনন্দিন খরচের সংকুলান করার জন্য তাঁকে বিভিন্ন কাজ করতে হতো। কখনো ক্যাম্পাসে জানালা মুছতেন, কখনো সহকারী কুক হিসেবে কাজ করতেন। এসব কাজ করতে করতেই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে তিনি শ্রমজীবী মানুষকে ভালোবেসে ফেলেন, সহানুভূতিশীল হয়ে ওঠেন তাদের প্রতি। এলবিজে যে সময় ছাত্র ছিলেন তখন কলেজে জাতিগত বৈষম্য, সামাজিক বৈষম্য ছিল মারাত্মক। পদে পদে এসব বৈষম্যের মুখোমুখি হতে হতো। এলবিজের মনে তখন থেকেই এই অসাম্যের বিরুদ্ধে ক্ষোভ জমতে থাকে। তিনি সব রকম বৈষম্যবিরোধী ছিলেন। প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর তাঁর আনা নীতিগুলোতে প্রকাশ পায় এ মনোভাব। স্নাতক হওয়ার পর তিনি শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে বেছে নেন। চাকরি নেন টেক্সাসের এক মেক্সিকান-আমেরিকান অধ্যুষিত এলাকায়। এখানে শিক্ষকতা করতে গিয়েই তিনি একেবারে সরাসরি বুঝতে পারেন কীভাবে জাতিগত বৈষম্য, দারিদ্র্য এবং অশিক্ষা অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। একটি থাকলে আর একটি থাকেই। একটি অপরের সঙ্গে জড়িয়ে থাকে। আজীবন তিনি ন্যায়ের পক্ষে ছিলেন। এ ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানোর প্রেরণা তিনি পেয়েছিলেন শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা থেকে। স্যান মার্কোস স্টেট কলেজ ছিল তাঁর শিক্ষা, রাজনৈতিক ও নৈতিক চেতনার বীজতলা। এখানে ছাত্ররাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়ে তিনি বক্তৃতা দিতে শেখেন, যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস ও সংবিধান বিষয়ে নিবিড়ভাবে পাঠ নেন। স্যান মার্কোস ইউনিভার্সিটি একজন সাধারণ ছাত্রকে নেতৃত্বের উচ্চশিখরে পৌঁছাতে সাহায্য করেছে। আবার এ কথাও সত্য, ওই প্রতিষ্ঠানে তো কত ছাত্রই ছিল, তারা কেউ এলবিজে হয়নি। যোগ্যতা ছিল বলেই তিনি পেরেছেন। জনসনের জীবন আত্মোন্নয়নের এক অনুপম উদাহরণ। এল বি. জনসন ১৯৬৩-১৯৬৯ পর্যন্ত আমেরিকার  প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তিনি ছিলেন প্রজ্ঞাবান। তবে ইতিহাসে তাঁকে নিয়ে অনেক বিতর্ক রয়েছে। জনসনের রাজনৈতিক দর্শন ও সিদ্ধান্তগুলো আমেরিকার সমাজ, অর্থনীতি ও বৈদেশিক নীতিতে বিশাল পরিবর্তন আনে। যা আজও বহমান। ১৯৩৭ সাল। মাত্র ২৯ বছর বয়সে তিনি যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের প্রতিনিধি পরিষদে নির্বাচিত হন। এরপর আর তাঁকে থামতে হয়নি। সিনেটর হন, ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতৃস্থানীয় সদস্য হিসেবে এগিয়ে যেতে থাকেন তিনি। জনসনের অবিচ্ছেদ্য সহযাত্রী ছিলেন ক্লাউডিয়া অল্টা ‘লেডি বার্ড’ জনসন। তিনি একাধারে তাঁর রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত জীবনে প্রভাব ফেলেছিলেন। তিনি শুধু প্রেসিডেন্টের স্ত্রী ছিলেন না, ছিলেন একজন সমাজসেবী, পরিবেশবাদী এবং শিক্ষাবান্ধব নারী।

লেডি বার্ড জনসন ১৯১২ সালে টেক্সাসে জন্মগ্রহণ করেন। সেই রক্ষণশীল সমাজে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিহাস এবং সাংবাদিকতা নিয়ে পড়াশোনা করেন। তিনি জনসনের পরামর্শদাতা ও আর্থিক সহায়ক হিসেবেও ভূমিকা রেখেছেন। ১৯৪০-এর দশকে কংগ্রেস নির্বাচনে লিন্ডনের প্রচারাভিযানে নিজেই রেডিও স্টেশন কিনে তাঁর প্রচারের জন্য ব্যবহার করেন। এ ছাড়াও পরিবেশ রক্ষায় তাঁর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান ‘হাইওয়ে বিউটিফিকেশন অ্যাক্ট’ (১৯৬৫)। এই অ্যাক্টের মাধ্যমে তিনি আমেরিকার সড়কপথগুলো সুন্দর, পরিষ্কার ও সবুজ রাখার জন্য আইনগত পদক্ষেপ নেন। সড়কের দুপাশে ফুলের বীজ ছড়ান। এ কারণে অনেকেই তাঁকে ‘পরিবেশসচেতনতায় প্রথম ফার্স্ট লেডি’ হিসেবে অভিহিত করেন। ১৯৬০ সালে জনসন ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। তিনি ছিলেন জন এফ কেনেডির সহচর। ১৯৬৩ সালে প্রেসিডেন্ট কেনেডির হত্যাকাণ্ডের পর দৃশ্যপট বদলে যায়। আকস্মিকভাবে প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব এসে পড়ে তাঁর ওপর। অনেক বড় বড় সংস্কার কার্যক্রম গ্রহণ করেছিলেন এলবিজে। তার মধ্যে রয়েছে গ্রেট সোসাইটি। এটি একটি সামাজিক উন্নয়ন পরিকল্পনা। এ উদ্যোগের লক্ষ্য ছিল দারিদ্র্য দূরীকরণ, নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠা, স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণ এবং শিক্ষা উন্নয়ন। মেডিকেয়ার মেডিএইড সংস্কার কার্যক্রম চালু করেছিলেন প্রবীণ ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে সরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের লক্ষ্যে। ইতিহাসবিদরা তাঁর ‘গ্রেট সোসাইটি’ প্রোগ্রামকে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম যুগান্তকারী সমাজকল্যাণ পদক্ষেপ হিসেবে চিহ্নিত করেন। সিভিল রাইটস অ্যাক্ট ১৯৬৪ তাঁর একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। এটি ছিল বর্ণবৈষম্য অবসান করে সমানাধিকার প্রতিষ্ঠার আইন। (ভোটিং রাইটস অ্যাক্ট অব ১৯৬৫) ভোটাধিকারে বৈষম্য নিরসনের জন্য ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। এডুকেশন রিফর্ম সরকারি অর্থায়নে বিদ্যালয় ও কলেজগুলোর উন্নয়ন। ওয়ার অন পোভার্টি কর্মসূচির মাধ্যমে তিনি দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন। লাখ লাখ মানুষ এ কর্মসূটির মাধ্যমে সহায়তা পেয়েছিল। এ সমাজ সংস্কার চিন্তার বীজতলা ছিল স্যান মার্কোস। জনসনের সময়কালে আমেরিকার ইতিহাসের বড় বড় নাগরিক অধিকার আন্দোলনগুলো ঘটে। তিনি দক্ষিণাঞ্চলের বিরোধিতার মুখেও বর্ণবৈষম্য বিলুপ্তির পক্ষে কাজ করেছিলেন। ১৯৬৪ ও ১৯৬৫ সালে যে আইনগুলো প্রণীত হয়েছিল তা আফ্রিকান-আমেরিকানদের সামাজিক ন্যায়প্রাপ্তি ও ভোটাধিকার নিশ্চিত করেছিল। এটা ছিল অনেক বড় একটা চ্যালেঞ্জ, যা জনসন সাহস নিয়ে করেছিলেন। জনসন ছিলেন অত্যন্ত দৃঢ় সংকল্প ও কৌশলী। তিনি ছিলেন একজন যথার্থ নেতা। কংগ্রেসে দীর্ঘদিন কাজ করায় আইন প্রণয়নের কলাকৌশল ভালোই রপ্ত করেছিলেন। তিনি জানতেন কোথায় চাপ দিতে হয় আর কোথায় সমঝোতা করতে হয়। অনেকে তাঁর এ কৌশকে বলতেন জনসন ট্রিটমেন্ট।

ঘরোয়া নীতিতে অসামান্য সফলতা পেয়েছিলেন এলবিজে, কিন্তু ভিয়েতনাম যুদ্ধ তাঁর প্রশাসনের ব্যর্থতা হিসেবে প্রতিভাত হয়েছিল। তিনি শান্তির প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতা গ্রহণ করেছিলেন, কিন্তু কথা রাখতে পারেননি। ভিয়েতনামে মার্কিন সেনা উপস্থিতি বাড়াতে থাকেন। দীর্ঘস্থায়ী এ যুদ্ধ জনগণের কাছে গ্রহণীয় ছিল না। ফলে তিনিও দ্রুত অজনপ্রিয় হতে থাকেন।  ফলে ১৯৬৮ সালের নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে হয় তাঁকে। লিন্ডন বি জনসনের সামাজিক সংস্কার নীতিগুলো আধুনিক আমেরিকার ভিত্তি নির্মাণে  গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। কিন্তু ভিয়েতনাম যুদ্ধ তাঁর ভাবমূর্তিকে ম্লান করেছিল। তিনি যুক্তরাষ্ট্রকে সমানাধিকারের সমাজে রূপান্তরিত করার স্বপ্ন দেখেছিলেন। তিনি ইতিহাসে রয়ে গেছেন সেই নেতা হিসেবে, যিনি আমেরিকার গরিব, সংখ্যালঘু ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছিলেন। তাই আমেরিকার সাধারণ, দরিদ্র ও দলিত জনগোষ্ঠীর কাছে তিন পরম শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার।

                লেখক : কথাশিল্পী ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
নির্বাচিত সরকার
নির্বাচিত সরকার
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
সর্বশেষ খবর
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল
এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি
নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান
আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর সক্রিয় হয়ে উঠল রাশিয়ার ক্লুচেভস্কয় আগ্নেয়গিরি
ভূমিকম্পের পর সক্রিয় হয়ে উঠল রাশিয়ার ক্লুচেভস্কয় আগ্নেয়গিরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরহুম শফিউল আলম প্রধানের বড় বোনের ইন্তেকাল
মরহুম শফিউল আলম প্রধানের বড় বোনের ইন্তেকাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ কোটির সাম্রাজ্য, ব্যবসায়ও সফল কৃতি স্যানন
১০০ কোটির সাম্রাজ্য, ব্যবসায়ও সফল কৃতি স্যানন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ
ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা