শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ১২:৫০, সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫

বিন্নাছোবায় ঘুঘুর বাসায় গুপ্তধন!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
বিন্নাছোবায় ঘুঘুর বাসায় গুপ্তধন!

দেশে যে কী হচ্ছে তা আপনারা কতজন বুঝতে পারছেন, সেটা আমি বলতে পারব না। তবে আমার মতো গণ্ডমূর্খের দল দেশের হালচাল কিছুই অনুধাবন করতে পারছে না। দেশের চলমান সমস্যাগুলো কী- সমাধানের পথ কী অথবা আমাদের গন্তব্য কোথায়, তা নিয়ে খোলামেলা আলোচনা না হওয়ার দরুন সর্বত্র এক ধরনের অন্ধকার সব সম্ভাবনাকে গ্রাস করে ফেলেছে। মানুষ কাজকর্ম বাদ দিয়ে কল্পনার ফানুস ওড়াচ্ছে। রাজনীতির মতো জটিল একটি বিষয়কে ছেলের হাতের মোয়া অথবা অবোধ শিশুদের লেবেনচুস অথবা চুসনি মনে করে ধনী-গরিব-আমির-ওমরাহ, ছেলে-বুড়ো সবাই রাজনীতি নিয়ে নিদারুণ চর্চা শুরু করে দিয়েছেন। ফলে সারা দেশে এমন সব সমস্যা মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছে, যা ইতোপূর্বে বাঙালি কল্পনাও করেনি।

বাঙালি এখন দিল্লি জয়ের জন্য ঝাড়ফুঁক, তাবিজ, কবচ, বাটি চালানের মতো আদিম পদ্ধতির চর্চা শুরু করে দিয়েছে। তারা নিজেরা লুটপাট, চুরি-ডাকাতি, চাঁদাবাজি-রাহাজানি ইত্যাদির পক্ষে হাজার হাজার যুক্তি দাঁড় করিয়ে মনে মনে স্বপ্নবাসর রচনা করছে যে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানীরা এ দেশে এসে বিজ্ঞানচর্চা করবেন। ডাক্তাররা লন্ডন-আমেরিকা ছেড়ে চিকিৎসা পেশার সুধারস আস্বাদনের জন্য বাংলার আনাচকানাচে বিশ্বমানের হাসপাতাল গড়ে তুলবে। আর ইলন মাস্ক, বিল গেটস, জাকারবার্গ, জেফ বেফোর্জ, হিন্দুজা পরিবার, রকফেলার পরিবার এবং জ্যাক ম্যারা নিজ নিজ দেশের বিনিয়োগ এবং শিল্প কলকারখানাগুলো সব বাংলাদেশে স্থাপন করবে। কারণ আমাদের দেশ এখন ফ্যাসিবাদমুক্ত হয়েছে এবং দেশে মহামানব-অতিমানব বিস্ময়বালকদের যে নেতৃত্ব পয়দা হয়েছে তার ফলে বাংলাদেশ থেকে ভবিষ্যতে যত সহজে চাঁদের দেশে যাওয়া যাবে, তা অন্য কোনো দেশ থেকে সম্ভব হবে না।

এমনিতেই বাঙালি তার কল্পনাশক্তির জন্য বিশ্বখ্যাত। আমাদের শিশুরা শৈশব থেকেই অদ্ভুত স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। বালকেরা স্বপ্ন দেখে তাদের জন্য পরিস্থান থেকে  রাজকন্যা আসবে এবং তাকে উড়িয়ে পরিস্থানে নিয়ে গিয়ে মহা ধুমধামে বিয়ে করবে। তারপর শ্বশুরের প্রাসাদে সারা জীবন শুয়ে-বসে পরির সঙ্গে ঘরসংসার করবে। কোনো কাজ নেই কর্ম নেই লড়াই-সংগ্রাম জীবনযুদ্ধের বালাই নেই শুধু আরাম-আয়েশের স্বাদ পাওয়ার জন্য একটি অলস ও নিষ্কর্মা জীবন প্রাপ্তির লক্ষ্যে কত বালক যে সন্ধ্যার পর বাঁশঝাড়, বনবাদাড়, পাট খেত অথবা ধান খেতে গিয়ে পরির জন্য অপেক্ষা করেছে, তার হিসাব অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো দপ্তর বা রাজনৈতিক দলের অফিসে নেই।

পরিকে বিয়ে করার স্বপ্ন ছাড়াও বাঙালি বালকদের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো, গুপ্তধনের সন্ধান লাভ। গ্রামের ফসলি মাঠে তিন আইলের সংযোগস্থলে যদি বিন্নাছোবা থাকে এবং সেই বিন্নাছোবার ওপর যদি ঘুঘু পাখির বিস্ময়বালকবাসা থাকে তবে সেখানকার মাটি খুঁড়লে নির্ঘাত কলস ভর্তি সোনার মোহর মিলবে। গ্রামের ফাঁকিবাজ অলস চালাকরা স্কুল ফাঁকি দিয়ে অথবা গৃহকর্ম বাদ দিয়ে সোনার কলসের লোভে বিন্নাছোবার ওপর ঘুঘুর বাসা খুঁজতে যে সময় ব্যয় করে, তা পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে হয় কি না, আমি বলতে পারব না।

আমাদের দেশের কবিরাজ, বৈদ্য, ওঝা, পীর-ফকির, সাধু সন্ন্যাসীদের নিয়ে যে অতিমানবীয় গল্পসল্প চালু রয়েছে, যা শুনতে শুনতে শিশুরা যখন বড় হয় কিংবা বিদ্যাবুদ্ধিতে পক্বতা অর্জন করে বড় পদপদবিতে বসে তখনো অকল্পনীয়-অলৌকিক বিষয়াদির ভয়-লোভ-লালসা তাদের তাড়া করে। ফলে রাস্তায় অদ্ভুত কিছু দেখলে তারা কাজকর্ম ফেলে দাঁড়িয়ে যায়। কোনো বুজুর্গের সুরত ধরে যদি কেউ মন্ত্রী, এমপি, সচিব, জেনারেল পদমর্যাদার কাউকে অভিশাপ দেয় তবে সংশ্লিষ্ট লোকটির গায়ে নির্ঘাত জ্বর চলে আসবে এবং অশুভ লক্ষণের ভয়ে থরথর কাঁপতে শুরু করবে। আর ওমন কেউ যদি কোনো সুসংবাদের লোভ দেখিয়ে একটু ঝাড়ফুঁক দিয়ে দেয় তবে মনের আনন্দে-কথিত বুজুর্গের পায়ের ওপর লুটোপুটি খাওয়ার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়বে।

আবহমান বাংলার প্রকৃতি পরিবেশ ছাড়াও হাজার বছরের ইতিহাসের বেশির ভাগ সময় বিদেশিদের দ্বারা শাসিত ও শোষিত হওয়ার কারণে আমাদের শরীর ও মনের যে অবস্থা হয়েছে, তার ফলে আমাদের কোনো জাতীয় চরিত্র তৈরি হয়নি। আমাদের রুচিবোধ, আভিজাত্য, উদ্ভাবনী ক্ষমতা, যুদ্ধ কিংবা লড়াই-সংগ্রাম করার ধারাবাহিক দৃঢ়তা তৈরি হয়নি। আমরা আরবদের মতো ঘোড়া ছুটিয়ে শত শত বছর ধরে বংশের মর্যাদা রক্ষার জন্য লড়াই করতে পারি না। আমরা তাদের মতো ১০০ জন পূর্বপুরুষের নাম মুখস্থ বলা তো দূরের কথা দাদা-নানা বা দাদি-নানির বাবার নাম বলতে পারি না। আমরা পারস্য জাতির মতো নিজের দেশকে ভালোবেসে তাবৎ দুনিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারি না। আমরা আফগান জাতির মতো বীরত্ব নিয়ে মহাবীর আলেকজান্ডারকে সন্ধি শর্তে বাধ্য করতে পারি না। তাহলে আমরা কী পারি?

আমরা ক্ষমতার পুজো করতে পারি। সাপের ছোবল খাওয়ার আগে কেবল ফোঁসফাঁস শব্দ শুনে হার্ট অ্যাটাক করে মরে যেতে পারি। আমরা ক্ষমতাধরদের পদলেহন, জুতালেহন এবং ক্ষমতার চেয়ারের কাছে মস্তক অবনত করতে পারি। আমরা প্রচণ্ড টেনশন করতে পারি এবং ভরাপেটে চিন্তা করে পেটের মধ্যে এক গাদা গ্যাস উৎপন্ন করতে পারি। অনিদ্রা অতিভোজন এবং বদচিন্তা দ্বারা আমরা স্থায়ীভাবে কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগীতে পরিণত হতে পারি। আর সবচেয়ে ভালো পারি তেলবাজি করতে। আমরা যা চাই, যা ভয় পাই বা যা পছন্দ করি তার জন্য পরিশ্রম, জ্ঞানগরিমা অর্জন; সাহস শক্তি প্রদর্শন অথবা বিনিয়োগের পরিবর্তে তেল মারা, মাথা নোয়ানো এবং আত্মমর্যাদা বিসর্জন দেওয়াকে লাভজনক বলে মান করি।

উল্লিখিত বিষয়াদি ছাড়া আমাদের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো, অস্থিরতা। আমরা মাছির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ভন ভন করি। অপ্রয়োজনীয় ব্যস্ততার কারণে আমাদের মুখে গুটি বসন্তের মতো ব্রণ উঠে যায়। অস্থিরতার কারণে প্রায়ই আমাদের মেজাজ গরম থাকে। ফলে আহার-নিদ্রায় বাঙালির অনিয়ম রীতিমতো বিস্ময়কর। আমাদের পেট খারাপ, বদহজম, মুখে গন্ধ এবং বায়ু ত্যাগে অনিয়মের কারণে অনেক সভা-সমাবেশ পণ্ড হয়ে যায়।

আমরা ছোটকে বড় ভাবি বড়কে ছোট ভাবি। আমরা তেলা পোকা দেখে আঁতকে উঠি এবং জঙ্গলে গিয়ে বাঘের গন্ধ পেয়ে অথবা বাঘের পদচিহ্ন দেখে ঠক ঠক করে কাঁপতে থাকি। কিন্তু চিড়িয়াখানায় বন্দি বাঘ-সিংহকে ঢিল মারা, লেজ ধরে টান দেওয়া এবং বাঘের খাঁচার সামনে দাঁড়িয়ে বাঘের মতো হুঙ্কার দেওয়ার চেষ্টা করি। আমরা সম্মানিত লোকের চরিত্র হরণ এবং অভিজাত লোকদের বেইজ্জতি করতে নিদারুণ পুলক অনুভব করি। জ্ঞানী-গুণী, দার্শনিক যেমন আমাদের কাছে শত্রু বলে বিবেচিত হয় ঠিক তেমনি গলাবাজ ভণ্ড মিথ্যাবাদী ও প্রতারকদের আমরা বন্ধু মনে করি।

আমরা বেহেশতে যেতে চাই। এ জন্য ইলম অর্জন এবং পর্যাপ্ত আমলের পরিবর্তে গলাবাজদের ফর্মুলা অনুযায়ী কিচ্ছাকাহিনির চর্চা করে এবং সব সময় নিজেদের সঠিক এবং ভিন্নমতের মানুষকে বেঠিক মনে করি। মানুষকে ঘৃণা করা, সন্দেহ করা এবং তথ্যপ্রমাণ ছাড়াই কারও বদনাম করা আমাদের জীবনের অন্যতম বিনোদন। আমরা শক্তির পূজারি, দুর্বলের যম এবং নিজের জন্য সবকিছু হালাল মতবাদে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। কাজেই বিগত হাজার বছরে যারাই আমাদের শাসন করতে এসেছে তারা আমাদের সম্পর্কে এমন অভিজ্ঞতা নিয়ে গেছে, যা তারা কেয়ামত পর্যন্ত ভুলতে পারবে না। ২০২৫ সালের ১২ এপ্রিল এই নিবন্ধ লিখতে গিয়ে বাঙালির আদি ও অকৃত্রিম চরিত্রের কথা মনে হওয়ার পেছনে গত ছয়-সাত মাসের ঘটনাবলি, কিছু মানুষের হম্বিতম্বি, কিছু মানুষের আহাজারি এবং আমজনতার ঐতিহাসিক ভূমিকা  ও নতুন নেতাদের স্বপ্নবিলাসী ঘুঘুর বাসার নিচে সোনার মোহর খোঁজার কসরত দেখে মনে হলো আমাদের কোনো পরবর্তন সহসা হবেও না।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
ইউনূস-তারেক বৈঠক
ইউনূস-তারেক বৈঠক
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

১৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা
ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু
বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২
জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার
হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন
মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘টিউলিপ সিদ্দিক দুদকের কাছে পলাতক আসামি’
‘টিউলিপ সিদ্দিক দুদকের কাছে পলাতক আসামি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা
১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গা মহিলা কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
ভাঙ্গা মহিলা কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে ঈদ আনন্দ-আড্ডা : প্রবাসে মিলনমেলা ও উৎসবের ছোঁয়া
সিডনিতে ঈদ আনন্দ-আড্ডা : প্রবাসে মিলনমেলা ও উৎসবের ছোঁয়া

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন