শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ১২:৫০, সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫

বিন্নাছোবায় ঘুঘুর বাসায় গুপ্তধন!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
বিন্নাছোবায় ঘুঘুর বাসায় গুপ্তধন!

দেশে যে কী হচ্ছে তা আপনারা কতজন বুঝতে পারছেন, সেটা আমি বলতে পারব না। তবে আমার মতো গণ্ডমূর্খের দল দেশের হালচাল কিছুই অনুধাবন করতে পারছে না। দেশের চলমান সমস্যাগুলো কী- সমাধানের পথ কী অথবা আমাদের গন্তব্য কোথায়, তা নিয়ে খোলামেলা আলোচনা না হওয়ার দরুন সর্বত্র এক ধরনের অন্ধকার সব সম্ভাবনাকে গ্রাস করে ফেলেছে। মানুষ কাজকর্ম বাদ দিয়ে কল্পনার ফানুস ওড়াচ্ছে। রাজনীতির মতো জটিল একটি বিষয়কে ছেলের হাতের মোয়া অথবা অবোধ শিশুদের লেবেনচুস অথবা চুসনি মনে করে ধনী-গরিব-আমির-ওমরাহ, ছেলে-বুড়ো সবাই রাজনীতি নিয়ে নিদারুণ চর্চা শুরু করে দিয়েছেন। ফলে সারা দেশে এমন সব সমস্যা মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছে, যা ইতোপূর্বে বাঙালি কল্পনাও করেনি।

বাঙালি এখন দিল্লি জয়ের জন্য ঝাড়ফুঁক, তাবিজ, কবচ, বাটি চালানের মতো আদিম পদ্ধতির চর্চা শুরু করে দিয়েছে। তারা নিজেরা লুটপাট, চুরি-ডাকাতি, চাঁদাবাজি-রাহাজানি ইত্যাদির পক্ষে হাজার হাজার যুক্তি দাঁড় করিয়ে মনে মনে স্বপ্নবাসর রচনা করছে যে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানীরা এ দেশে এসে বিজ্ঞানচর্চা করবেন। ডাক্তাররা লন্ডন-আমেরিকা ছেড়ে চিকিৎসা পেশার সুধারস আস্বাদনের জন্য বাংলার আনাচকানাচে বিশ্বমানের হাসপাতাল গড়ে তুলবে। আর ইলন মাস্ক, বিল গেটস, জাকারবার্গ, জেফ বেফোর্জ, হিন্দুজা পরিবার, রকফেলার পরিবার এবং জ্যাক ম্যারা নিজ নিজ দেশের বিনিয়োগ এবং শিল্প কলকারখানাগুলো সব বাংলাদেশে স্থাপন করবে। কারণ আমাদের দেশ এখন ফ্যাসিবাদমুক্ত হয়েছে এবং দেশে মহামানব-অতিমানব বিস্ময়বালকদের যে নেতৃত্ব পয়দা হয়েছে তার ফলে বাংলাদেশ থেকে ভবিষ্যতে যত সহজে চাঁদের দেশে যাওয়া যাবে, তা অন্য কোনো দেশ থেকে সম্ভব হবে না।

এমনিতেই বাঙালি তার কল্পনাশক্তির জন্য বিশ্বখ্যাত। আমাদের শিশুরা শৈশব থেকেই অদ্ভুত স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। বালকেরা স্বপ্ন দেখে তাদের জন্য পরিস্থান থেকে  রাজকন্যা আসবে এবং তাকে উড়িয়ে পরিস্থানে নিয়ে গিয়ে মহা ধুমধামে বিয়ে করবে। তারপর শ্বশুরের প্রাসাদে সারা জীবন শুয়ে-বসে পরির সঙ্গে ঘরসংসার করবে। কোনো কাজ নেই কর্ম নেই লড়াই-সংগ্রাম জীবনযুদ্ধের বালাই নেই শুধু আরাম-আয়েশের স্বাদ পাওয়ার জন্য একটি অলস ও নিষ্কর্মা জীবন প্রাপ্তির লক্ষ্যে কত বালক যে সন্ধ্যার পর বাঁশঝাড়, বনবাদাড়, পাট খেত অথবা ধান খেতে গিয়ে পরির জন্য অপেক্ষা করেছে, তার হিসাব অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো দপ্তর বা রাজনৈতিক দলের অফিসে নেই।

পরিকে বিয়ে করার স্বপ্ন ছাড়াও বাঙালি বালকদের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো, গুপ্তধনের সন্ধান লাভ। গ্রামের ফসলি মাঠে তিন আইলের সংযোগস্থলে যদি বিন্নাছোবা থাকে এবং সেই বিন্নাছোবার ওপর যদি ঘুঘু পাখির বিস্ময়বালকবাসা থাকে তবে সেখানকার মাটি খুঁড়লে নির্ঘাত কলস ভর্তি সোনার মোহর মিলবে। গ্রামের ফাঁকিবাজ অলস চালাকরা স্কুল ফাঁকি দিয়ে অথবা গৃহকর্ম বাদ দিয়ে সোনার কলসের লোভে বিন্নাছোবার ওপর ঘুঘুর বাসা খুঁজতে যে সময় ব্যয় করে, তা পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে হয় কি না, আমি বলতে পারব না।

আমাদের দেশের কবিরাজ, বৈদ্য, ওঝা, পীর-ফকির, সাধু সন্ন্যাসীদের নিয়ে যে অতিমানবীয় গল্পসল্প চালু রয়েছে, যা শুনতে শুনতে শিশুরা যখন বড় হয় কিংবা বিদ্যাবুদ্ধিতে পক্বতা অর্জন করে বড় পদপদবিতে বসে তখনো অকল্পনীয়-অলৌকিক বিষয়াদির ভয়-লোভ-লালসা তাদের তাড়া করে। ফলে রাস্তায় অদ্ভুত কিছু দেখলে তারা কাজকর্ম ফেলে দাঁড়িয়ে যায়। কোনো বুজুর্গের সুরত ধরে যদি কেউ মন্ত্রী, এমপি, সচিব, জেনারেল পদমর্যাদার কাউকে অভিশাপ দেয় তবে সংশ্লিষ্ট লোকটির গায়ে নির্ঘাত জ্বর চলে আসবে এবং অশুভ লক্ষণের ভয়ে থরথর কাঁপতে শুরু করবে। আর ওমন কেউ যদি কোনো সুসংবাদের লোভ দেখিয়ে একটু ঝাড়ফুঁক দিয়ে দেয় তবে মনের আনন্দে-কথিত বুজুর্গের পায়ের ওপর লুটোপুটি খাওয়ার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়বে।

আবহমান বাংলার প্রকৃতি পরিবেশ ছাড়াও হাজার বছরের ইতিহাসের বেশির ভাগ সময় বিদেশিদের দ্বারা শাসিত ও শোষিত হওয়ার কারণে আমাদের শরীর ও মনের যে অবস্থা হয়েছে, তার ফলে আমাদের কোনো জাতীয় চরিত্র তৈরি হয়নি। আমাদের রুচিবোধ, আভিজাত্য, উদ্ভাবনী ক্ষমতা, যুদ্ধ কিংবা লড়াই-সংগ্রাম করার ধারাবাহিক দৃঢ়তা তৈরি হয়নি। আমরা আরবদের মতো ঘোড়া ছুটিয়ে শত শত বছর ধরে বংশের মর্যাদা রক্ষার জন্য লড়াই করতে পারি না। আমরা তাদের মতো ১০০ জন পূর্বপুরুষের নাম মুখস্থ বলা তো দূরের কথা দাদা-নানা বা দাদি-নানির বাবার নাম বলতে পারি না। আমরা পারস্য জাতির মতো নিজের দেশকে ভালোবেসে তাবৎ দুনিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারি না। আমরা আফগান জাতির মতো বীরত্ব নিয়ে মহাবীর আলেকজান্ডারকে সন্ধি শর্তে বাধ্য করতে পারি না। তাহলে আমরা কী পারি?

আমরা ক্ষমতার পুজো করতে পারি। সাপের ছোবল খাওয়ার আগে কেবল ফোঁসফাঁস শব্দ শুনে হার্ট অ্যাটাক করে মরে যেতে পারি। আমরা ক্ষমতাধরদের পদলেহন, জুতালেহন এবং ক্ষমতার চেয়ারের কাছে মস্তক অবনত করতে পারি। আমরা প্রচণ্ড টেনশন করতে পারি এবং ভরাপেটে চিন্তা করে পেটের মধ্যে এক গাদা গ্যাস উৎপন্ন করতে পারি। অনিদ্রা অতিভোজন এবং বদচিন্তা দ্বারা আমরা স্থায়ীভাবে কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগীতে পরিণত হতে পারি। আর সবচেয়ে ভালো পারি তেলবাজি করতে। আমরা যা চাই, যা ভয় পাই বা যা পছন্দ করি তার জন্য পরিশ্রম, জ্ঞানগরিমা অর্জন; সাহস শক্তি প্রদর্শন অথবা বিনিয়োগের পরিবর্তে তেল মারা, মাথা নোয়ানো এবং আত্মমর্যাদা বিসর্জন দেওয়াকে লাভজনক বলে মান করি।

উল্লিখিত বিষয়াদি ছাড়া আমাদের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো, অস্থিরতা। আমরা মাছির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ভন ভন করি। অপ্রয়োজনীয় ব্যস্ততার কারণে আমাদের মুখে গুটি বসন্তের মতো ব্রণ উঠে যায়। অস্থিরতার কারণে প্রায়ই আমাদের মেজাজ গরম থাকে। ফলে আহার-নিদ্রায় বাঙালির অনিয়ম রীতিমতো বিস্ময়কর। আমাদের পেট খারাপ, বদহজম, মুখে গন্ধ এবং বায়ু ত্যাগে অনিয়মের কারণে অনেক সভা-সমাবেশ পণ্ড হয়ে যায়।

আমরা ছোটকে বড় ভাবি বড়কে ছোট ভাবি। আমরা তেলা পোকা দেখে আঁতকে উঠি এবং জঙ্গলে গিয়ে বাঘের গন্ধ পেয়ে অথবা বাঘের পদচিহ্ন দেখে ঠক ঠক করে কাঁপতে থাকি। কিন্তু চিড়িয়াখানায় বন্দি বাঘ-সিংহকে ঢিল মারা, লেজ ধরে টান দেওয়া এবং বাঘের খাঁচার সামনে দাঁড়িয়ে বাঘের মতো হুঙ্কার দেওয়ার চেষ্টা করি। আমরা সম্মানিত লোকের চরিত্র হরণ এবং অভিজাত লোকদের বেইজ্জতি করতে নিদারুণ পুলক অনুভব করি। জ্ঞানী-গুণী, দার্শনিক যেমন আমাদের কাছে শত্রু বলে বিবেচিত হয় ঠিক তেমনি গলাবাজ ভণ্ড মিথ্যাবাদী ও প্রতারকদের আমরা বন্ধু মনে করি।

আমরা বেহেশতে যেতে চাই। এ জন্য ইলম অর্জন এবং পর্যাপ্ত আমলের পরিবর্তে গলাবাজদের ফর্মুলা অনুযায়ী কিচ্ছাকাহিনির চর্চা করে এবং সব সময় নিজেদের সঠিক এবং ভিন্নমতের মানুষকে বেঠিক মনে করি। মানুষকে ঘৃণা করা, সন্দেহ করা এবং তথ্যপ্রমাণ ছাড়াই কারও বদনাম করা আমাদের জীবনের অন্যতম বিনোদন। আমরা শক্তির পূজারি, দুর্বলের যম এবং নিজের জন্য সবকিছু হালাল মতবাদে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। কাজেই বিগত হাজার বছরে যারাই আমাদের শাসন করতে এসেছে তারা আমাদের সম্পর্কে এমন অভিজ্ঞতা নিয়ে গেছে, যা তারা কেয়ামত পর্যন্ত ভুলতে পারবে না। ২০২৫ সালের ১২ এপ্রিল এই নিবন্ধ লিখতে গিয়ে বাঙালির আদি ও অকৃত্রিম চরিত্রের কথা মনে হওয়ার পেছনে গত ছয়-সাত মাসের ঘটনাবলি, কিছু মানুষের হম্বিতম্বি, কিছু মানুষের আহাজারি এবং আমজনতার ঐতিহাসিক ভূমিকা  ও নতুন নেতাদের স্বপ্নবিলাসী ঘুঘুর বাসার নিচে সোনার মোহর খোঁজার কসরত দেখে মনে হলো আমাদের কোনো পরবর্তন সহসা হবেও না।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

৪০ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু
নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের
পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে