শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

এক.

শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক- একটি নাম একটি ইতিহাস। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি। পা থেকে মাথা পর্যন্ত তিনি যেমন ছিলেন একজন খাঁটি বাঙালি, ঠিক তেমনি খাঁটি মুসলমান। ১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ মুসলিম লীগের লাহোর অধিবেশনে শেরেবাংলা ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাব পেশ করেন। যে প্রস্তাবে উপমহাদেশের মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকাগুলোকে নিয়ে একাধিক মুসলিম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার কথা বলা হয়। কিন্তু মুসলিম লীগ নেতাদের কাছ থেকে প্রতারণার শিকার হয় বাঙালি মুসলমানরা। ১৯৪৬ সালের এপ্রিলে ব্রিটিশ মন্ত্রিপরিষদের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের আগে মুসলিম লীগ লাহোর প্রস্তাবের স্টেটস শব্দটি সংশোধন করে সেখানে স্টেট বসায়। উদ্দেশ্যমূলক এই পরিবর্তন এনে দলটি পাকিস্তান নামের উদ্ভট রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পথে এগোয়। তবে প্রতিষ্ঠার ২৩ বছরের মধ্যে সে উদ্ভট রাষ্ট্র কাঠামোর পতন ঘটে। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ।

শেরেবাংলা নিজে ছিলেন উচ্চ-মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান। কিন্তু তিনি আজীবন রাজনীতি করেছেন বাংলার শোষিত নির্যাতিত কৃষকের কল্যাণে। জমিদারিপ্রথা উচ্ছেদের উদগাতা ছিলেন তিনি। তাঁর সময়ে বাংলার মুসলমান কৃষকের সিংহভাগ ছিলেন জমিদার, জোতদার ও সুদখোর মহাজনদের ঋণের শিকলে বাঁধা। সে বন্দি অবস্থা থেকে তাদের মুক্তি দিতে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক ঋণ সালিশি বোর্ড গঠন করেন। যাতে উপকৃত হন লাখ লাখ কৃষক। বাঙালি মুসলমানদের জন্য তিনি অবৈতনিক শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তন করেন। যার ফলে বাঙালি মুসলমানরা শিক্ষার আলোয় আলোকিত হওয়ার সুযোগ পায়। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক বঙ্গীয় আইন পরিষদের অধিবেশনে ১৯১৩ থেকে ১৯১৬ সাল পর্যন্ত মোট ১৪৮ বার বক্তব্য দেন। এর মধ্যে ১২৮ বার তিনি দাঁড়িয়েছেন মুসলমানদের শিক্ষা সম্পর্কে বলার জন্য।

শেরেবাংলা যখন শিক্ষামন্ত্রী, তখন লক্ষ করেন মুসলমান শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দেয় কিন্তু পাস করে না। তিনি তদন্ত কমিটি গঠন করেন। তদন্তে ধরা পড়ে হিন্দু শিক্ষকদের কেউ কেউ মুসলমান নাম দেখলেই তাকে কম মার্ক দেন। যে কারণে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে মুসলিম শিক্ষার্থী খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। শিক্ষা ক্ষেত্রে মুসলমানরা পিছিয়ে পড়ে বৈরী মনোভাবের কারণে। শেরেবাংলা পরীক্ষার খাতায় শিক্ষার্থীদের নাম বাদ রেখে রোল নাম্বার দিয়ে পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করেন। এতে ইতিবাচক ফল পাওয়া যায়।

শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক- একটি নাম একটি ইতিহাস। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনিনতুন পদ্ধতি প্রয়োগের প্রথম বছরেই ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট  হন হুমায়ুন কবির। ফরিদপুরের এই কৃতী সন্তান পরবর্তী সময়ে ভারতের শিক্ষামন্ত্রী হন। তিনি ছিলেন খ্যাতনামা নারী নেত্রী খুশী কবির ও মানবাধিকারকর্মী সিগমা হুদার চাচা। হুমায়ুন কবিরের জামাতা ছিলেন ভারতের নামি রাজনীতিবিদ ও পরলোকগত মন্ত্রী জর্জ ফার্নান্দেজ।

পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট ১৯৫৪ সালের প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে বিপুলভাবে বিজয়ী হয়। ৩০৯টি আসনের মাত্র ৯টি পায় মুসলিম লীগ। শেরেবাংলা মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন। কিন্তু কয়েক দিন পরেই মন্ত্রিসভা ভেঙে দিয়ে গভর্নরের শাসন জারি করা হয়। পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের জনগণের সহাবস্থান যে সম্ভব নয়, তা এই অদ্ভুত দেশটির জন্মের সাত বছরের মধ্যে প্রমাণিত হয়। ইতিহাসের মহানায়ক শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক ১৯৬২ সালের ২৭ এপ্রিল ইন্তেকাল করেন।

দুই.

রাতে মশা দিনে মাছি এই নিয়ে ঢাকায় আছি- এটি ছিল একসময় একটি বহুল প্রচলিত প্রবচন। অনেকেই বলেন, ঢাকায় এখন মাছির দৌরাত্ম্য নেই। তবে মশার রাজত্ব অমরতার অংশ হতে চলেছে। ধর্মবেত্তাদের মতে, আড়াই হাজার বছর ধরে আমাদের এই গ্রহে দাপট দেখাচ্ছে মশা। নবী ইব্রাহিম (আ.) বা আব্রাহামের আমল থেকে। পবিত্র কোরআন এবং বাইবেলের ওল্ড টেস্টামেন্টে বিশ্বাসীদের আদি পিতা ওই মহাপুরুষকে নিয়ে অনেক বয়ান রয়েছে।

মশাবৃত্তান্ত লিখতে গিয়ে মনে পড়ছে অধুনালুপ্ত মর্নিং নিউজ পত্রিকার সম্পাদক মরহুম আলহাজ শামসুল হুদার কথা। হুদা ভাই এক আসরে পেশ করেছিলেন পাকিস্তান আমলের এক মজার কিচ্ছা। বলেছিলেন, নূরুল আমিন তখন পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর স্বাস্থ্যমন্ত্রী ছিলেন খ্যাতনামা সাহিত্যিক ও কলামিস্ট হাবীবুল্লাহ বাহার। ব্যক্তিগতভাবে তিনি ছিলেন সজ্জন ব্যক্তি। এহেন হাবীবুল্লাহ বাহার মশা সমস্যার জন্য পড়েন বিপাকে। তাঁর সময় ঢাকা থেকে বের হতো একটি স্যাটায়ার মাসিক অগত্যা। এ পত্রিকাটি লাগে মন্ত্রীর পেছনে। মশা সমস্যাকে বিদ্রƒপ করতে অগত্যায় প্রশ্নোত্তর ছাপা হয় এভাবে-

প্রশ্ন : আচ্ছা বলুন তো, ঢাকায় মশার এই ভয়াবহ উপদ্রব বন্ধ হবে কবে?

উত্তর : হামসে না পুছো, পুছো বাহার সে। শেষোক্ত বাক্যটি ছিল সে সময়ের জনপ্রিয় হিন্দি গানের প্যারোডি। হাবীবুল্লাহ বাহার ছিলেন আপদমস্তক ভদ্রলোক। সমালোচনা এড়াতে মশা নিধনে তিনি এমনই ব্যবস্থা নেন- যার ফলে ঢাকায় মশার উৎপাত অনেক হ্রাস পায়।

মশা অতি ক্ষুদ্র এক কীট। এর সঙ্গে রাজনীতির কোনো সম্পর্ক থাকার কথা নয়। তারপরও ঢাকার রাজনীতিতে মশা বরাবরই একটি বড় ইস্যু। সেই ষাট দশকের শুরুতে নূরুল আমিন সরকারকে এ জন্য যেমন ধকল পোহাতে হয়েছে, তেমন পোহাতে হচ্ছে বর্তমান সরকার বা দুই সিটি করপোরেশনকে। এরশাদ আমলের একজন সেনাপতি মেয়র বিতর্কিত হয়ে ওঠেন মশা ইস্যুর কারণে। দুর্নাম রটেছিল, এই মেয়র সাহেব মশা মারার কয়েল উৎপাদনকারীদের কাছ থেকে মানি কাঞ্চন পান। যে কারণে মশা নিধনে তাঁর কোনো উদ্যোগ নেই। ঢাকা সিটি করপোরেশনের প্রতিটি নির্বাচনে মশা হয়ে ওঠে অন্যতম প্রধান ইস্যু। ১৯৯১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার ৮টি আসনে বিএনপি বিপুলভাবে জিতলেও মশার কারণেই ১৯৯৩-এর সিটি নির্বাচনে নেমে আসে বিপর্যয়। মনোনীত মেয়র মির্জা আব্বাসের জন্য বিড়ম্বনা ডেকে আনে এ ইস্যুটি। রেকর্ড পরিমাণ উন্নয়ন করেও ভরাডুবি ঠেকাতে পারেননি তিনি। ওই নির্বাচনে মশামুক্ত ঢাকার স্বপ্ন দেখিয়ে মেয়র নির্বাচিত হন মোহাম্মদ হানিফ। এ জয়ের পেছনে তাঁর অসামান্য বাগ্মিতা ও ক্যারিশমেটিক নেতৃত্বের ভূমিকা ছিল বলে মনে করা হয়। কিন্তু সেই মোহাবিষ্ট ভাবমূর্তি তিনি ধরে রাখতে পারেননি। মেয়র হানিফ মশা নিধনে বেশ কিছু উদ্যোগ নেন। পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও ডোবা-নালা পরিষ্কারেও নেওয়া হয় পদক্ষেপ। তাঁর একটি উদ্যোগ ছিল বেশ মজার। মশার ছা-পোনা নিধন করতে তিনি বিপুল অর্থ ব্যয়ে ডোবা-নালাগুলোতে গাপ্পী মাছ ছেড়েছিলেন। বিদেশ থেকে আমদানি করা গাপ্পী মাছকে কোনো কোনো বন্ধু সাংবাদিক অভিহিত করেছেন গপ্প মাছ হিসেবে। তাঁর এই শেষোক্ত প্রকল্পটির উদ্দেশ্য যতই মহৎ হোক না কেন, তা কিছু কর্তাব্যক্তির পকেটপূর্তি ছাড়া খুব একটা উপকারে আসেনি। ক্ষমতা ছাড়ার আগে মেয়র হানিফকে বলতে হয়েছে, ঢাকাকে পুরোপুরিভাবে মশামুক্ত করা আদতেই সম্ভব নয়। এ ব্যাপারে নিজের ব্যর্থতা স্বীকার করে নিয়েছিলেন তিনি। তবে বলেছিলেন, ঢাকাকে মশামুক্ত করতে না পারলেও মশা নিয়ন্ত্রণে তিনি সফল হয়েছেন।

রাজধানীর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতায় তিনি যে তুলনামূলকভাবে সফল সে কথাও দাবি করেন গর্বভরে। সিটি করপোরেশনকে দলীয় রাজনীতির ঊর্ধ্বে রাখার কৃতিত্বের কথাও বলেন জোরেশোরে। তবে মশা ইস্যুতে তিনি ছিলেন ম্রিয়মাণ।

২০০২ সালের অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে স্লোগান ছিল, মশামুক্ত ঢাকা চাইলে খোকা ভাইকে ভোট দিন। মেয়র হানিফের ৯ বছরে বিএনপির ঢাকা মহানগরীর নেতা হিসেবে মশার উপদ্রবের বিরুদ্ধে খোকা বারবার মুখ খুলেছেন। হানিফের ব্যর্থতা তুলে ধরতে তিনি ছিলেন সোচ্চার। স্বভাবতই আশা করা হয়েছিল, ঢাকাকে মশামুক্ত করতে না পারলেও অন্তত তা নিয়ন্ত্রণে আনতে মেয়র খোকা সক্ষম হবেন। অন্যদের চেয়ে সাদেক হোসেন খোকা এ ব্যাপারে বেশি সক্রিয় হবেন, সে আশাও পোষণ করতেন অনেকে। কারণ ঢাকার ইতিহাসে খোকা সাহেব হলেন প্রথম মেয়র, যিনি উঠে এসেছেন তৃণমূল থেকে। ওয়ার্ড কমিশনার থেকে সংসদ সদস্য ও প্রতিমন্ত্রী, সেখান থেকে মন্ত্রী, তারপর মেয়র পদে অধিষ্ঠিত হন তিনি। তাঁর বড় কৃতিত্ব তিনি কখনো নিজেকে কেউকেটা ভাবার চেষ্টা করেননি। নিজেকে বিরাট কিছু ভেবে সাধারণ মানুষের সঙ্গে সম্পর্কের ইতি ঘটাননি। মন্ত্রী হওয়ার পরও টিকাটুলির ঘিঞ্জি গলির বাড়িতে থেকেছেন সাদেক হোসেন খোকা। লুঙ্গি-পাঞ্জাবি পরে এলাকার মানুষের সঙ্গে মিশেছেন তাদেরই একজন হয়ে। তারপরও যে কথাটি সত্যি, সেটি হলো- মশার কবল থেকে নগরবাসীকে রক্ষার ক্ষেত্রে খোকা সাহেব কৃতিত্ব নেওয়ার মতো কোনো সাফল্য অর্জন করেননি।

সমালোচকদের মতে, মেয়র সাদেক হোসেন খোকার এক দশকে মশা নিধনে ব্যর্থতার জন্য তাঁর নিঃসঙ্গতাও দায়ী। ২০০১ সালের সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিরোধী দল আওয়ামী লীগ অংশ নেয়নি। ফলে ওই নির্বাচনকে সিরিয়াসভাবে নেয়নি ক্ষমতাসীন বিএনপি। ওয়ার্ড   কমিশনার পদে দলীয়ভাবে প্রার্থী মনোনয়নের বদলে ওপেন রাখা    হয়। ফলে পেশিজীবীদের কাছে বিএনপির নিবেদিতপ্রাণ নেতা-কর্মীরাও কোণঠাসা হয়ে পড়ে। স্বভাবতই একতরফা নির্বাচনে যারা জয়ী হন তাদের অনেকেরই পরিচয় স্বচ্ছ নয়। ফলে মশা নিধনে কমিশনারদের কাছ থেকে তিনি পূর্ণ সহযোগিতা পাননি এ নিয়ে তাঁকে আক্ষেপ করতে হয়েছে।

মশার উৎপাত বাড়ার জন্য সরকার ও দুই সিটি করপোরেশনের কাজের সমন্বয়হীনতাও অনেকাংশে দায়ী। লালফিতার দৌরাত্ম্যও এ ক্ষেত্রে অন্যতম অন্তরায়। ঢাকাকে মশার উপদ্রবমুক্ত রাখতে হলে শুধু রাজধানীতে তৎপরতা চালালেই চলবে না। ঢাকা মহানগরীর চারপাশে যেসব অপরিচ্ছন্ন জলাশয় রয়েছে, সেগুলোর দিকেও নজর দেওয়া দরকার। সিটি করপোরেশনের মধ্যে যেসব ডোবা ও নালা রয়েছে তার প্রতিটিই মশা উৎপাদনের খামার হিসেবে পরিচিত। এসব ডোবা-নালা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখলে মশার উৎপাত এমনিতেই কমিয়ে আনা সম্ভব। মশা নিধনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষগুলোর যে বাজেট ও লোকবল রয়েছে তা প্রয়োজনের তুলনায় কম। তাদের দায়িত্বশীলতা নিয়ে অভিযোগ আরও প্রকট।

মশা ক্ষুদ্র কীট। কিন্তু তার বিধ্বংসী ক্ষমতা ক্ষুদ্র নয়। বলা হয়, রাজা নমরুদকে জব্দ করতে আল্লাহ পৃথিবীতে মশা পাঠিয়েছিলেন। মশার কামড়ে ধ্বংস হয়ে যায় নমরুদ বাহিনী। আত্মগর্বী রাজার জন্যও মৃত্যু ডেকে আনে এই ক্ষুদ্র কীট। আগেই বলেছি, রাজধানী ঢাকার রাজনীতিতে মশা সব সময়ই একটি বড় ইস্যু। ঢাকার প্রায় সব মেয়রের জন্য বিড়ম্বনা ডেকে এনেছে এই ক্ষুদ্র অথচ ভয়ংকর কীট। শুধু সিটি করপোরেশন নয়, সরকারের জন্যও সুনামহানির কারণ ঘটাচ্ছে বেপরোয়া মশা। অথচ এ অসহ্য সমস্যা সমাধানের কোনো ফলপ্রসূ উদ্যোগ নেই। বিপদ না চাইলে দুই সিটি করপোরেশন শুধু নয়, সরকারের কর্তাব্যক্তিদের কুম্ভকর্ণের ঘুম থেকে জাগতে হবে। নিজেদের সুনামের স্বার্থেই মশা নামের ভয়ংকর শত্রকে ঠেকাতে হবে। মশা মারা নিয়ে মশকরা অনেক হয়েছে। মানুষ এখন মশার কাছে জিম্মি। দোহাই কর্তাব্যক্তিরা মশা ঠেকান! এ মশা আপনাদের সুনামেই হুল ফোটাচ্ছে!

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল :[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
ইউনূস-তারেক বৈঠক
ইউনূস-তারেক বৈঠক
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
সর্বশেষ খবর
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না
দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা
ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা
বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়