শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০২, বুধবার, ৩০ মে, ২০১৮

'আমি হলেও উল্টোপথে গাড়ি চালালে ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দিয়েছি'

ওবায়দুল কাদের
অনলাইন ভার্সন
'আমি হলেও উল্টোপথে গাড়ি চালালে ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দিয়েছি'

ঈদযাত্রা
জনগণের নিরাপদে এবং নির্বিঘ্নে ঘরেফেরা নিশ্চিত করতে অন্যান্য বছরের মত এবারও সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সজাগ। এ বছর রমজানের আগেই প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি শুরু করেছে মন্ত্রণালয়। সম্পৃক্ত করা হয়েছে সকল স্টেক-হোল্ডারদের। এবার সমন্বয় সভাগুলো করা হয়েছে মাঠ পর্যায়ে। কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের গজারিয়া, ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভুলতা, ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের কালিয়াকৈর এবং ফেনীতে চারটি সমন্বয় সভা হয়েছে। এ সকল সভায় জনপ্রতিনিধি, জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশ, উপজেলা প্রশাসন, থানা পুলিশ, পরিবহন মালিক-শ্রমিক নেতৃবৃন্দ, ব্যবসায়ী প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট সকলের অংশগ্রহণ ছিল। 

আসন্ন ঈদের আগের চারদিন এবং পরের চারদিন চব্বিশ ঘণ্টা সারাদেশের সিএনজি স্টেশনসমূহ খোলা থাকবে। ঈদের আগে তিনদিন মহাসড়কে ভারি যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। তবে নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্য, পঁচনশীল দ্রব্য, গার্মেন্টস সামগ্রী, ঔষধ, কাঁচা চামড়া এবং জ্বালানী বহনকারী যানবাহন এ নিষেধাজ্ঞার আওতামুক্ত।

উল্টোপথে গাড়ি চালনা এক ধরণের ব্যাধি। প্রভাবশালীরাই এ কাজ বেশি করে থাকেন। এতে সৃষ্টি হয় অনাকাঙ্খিত যানজট। যত প্রভাবশালীই হোক কিংবা ভিআইপি হোক এমনকি আমি হলেও উল্টোপথে গাড়ি চালালে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশনা দিয়েছি।

ঈদের সময় যানজট এবং অতিরিক্ত চাপ এড়াতে এলাকাভিত্তিক গার্মেন্টসমূহ ধাপে ধাপে ছুটি দেয়া এবং খোলার জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, এফবিসিসিআই, বিজিএমইএ এবং বিকেএমইএ-কে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

বাস টার্মিনাল এবং মহাসড়কে চাঁদাবাজি বন্ধে এবং সড়কপথে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, পকেটমার, মলমপার্টি ও অজ্ঞানপার্টির দৌরাত্ম্য রোধে সংশ্লিষ্ট বিভাগসমূহ সজাগ থাকবে। মহাসড়কে যানবাহনের গতি অব্যাহত রাখতে ঈদের পূর্বের সাতদিন এবং পরে সাতদিন সুনির্দিষ্ট পূর্ব তথ্য ব্যতিত আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক সড়কের উপর মোটরযান থামানো যাবে না। কোনোভাবেই ঈদযাত্রায় ফিটনেসবিহীন গাড়ি রাস্তায় চলতে দেয়া যাবে না। ঢাকা মহানগরীতে যত্রতত্র পার্কিং বন্ধে মোবাইল কোর্ট চালানো হবে। সড়ক মহাসড়কের যেখানে সেখানে গাড়ি থামিয়ে যাত্রী ওঠানো-নামানো যাবে না।

জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে নছিমন, করিমন, ভটভটি, ইজিবাইক, মাহেন্দ্র ও ব্যাটারিচালিত রিকশা যানবাহন চলাচল বন্ধের জন্য বলা হয়েছে। ২২টি জাতীয় মহাসড়কে সিএনজিচালিত অটোরিকশা এবং নন-মোটরাইজড যানবাহন চলাচল কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে। মোটরসাইকেলে দু'জনের বেশি আরোহী থাকবে না। প্রত্যেক আরোহীকে হেলমেট ব্যবহার করতে হবে।

যানজট ও দুর্ভোগ এড়াতে সেতুসমূহের টোল আদায়কারী সকল বুথ ২৪ ঘণ্টা খোলা রাখা হবে। দ্রুত টোল আদায় করতে যানবাহনের মালিক ও চালকদের নির্দিষ্ট পরিমাণ টোলের অর্থ হাতে রাখার জন্য অনুরোধ করছি। ফেরিঘাটে গাড়ি পারাপারে অতিরিক্ত ফেরি মজুদ রাখার জন্য সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ জানানো হয়েছে। দুর্ঘটনাকবলিত গাড়ি দ্রুত সরিয়ে নিতে বঙ্গবন্ধু সেতু, মেঘনা সেতু ও গোমতী সেতুসহ দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থানে রেকার ও ক্রেন রাখার জন্য বলা হয়েছে। অনাকাঙ্খিত ও অপ্রত্যাশিত বড় ধরণের দুর্ঘটনা পরবর্তী দ্রুত উদ্ধারকাজ পরিচালনায় হেলিকপ্টার প্রস্তুত রাখতে সংশ্লিষ্টদের বলা হয়েছে।

অনভিজ্ঞ, লাইসেন্সবিহীন চালকের মাধ্যমে গাড়ি না চালাতে এবং চালকদের একটানা ও অতিরিক্ত ট্রিপ না দেয়ার জন্য পরিবহন মালিকদের অনুরোধ জানাচ্ছি। সড়কপথের দু’পাশের সিএনজি স্টেশনের টয়লেটসমূহ ব্যবহার উপযোগী রাখার জন্য বলা হয়েছে। 

যানবাহন চলাচলের সুবিধার্থে মহানগরী এবং জাতীয় আঞ্চলিক মহাসড়কের উভয় পাশে কোনো ধরনের অস্থায়ী এবং ভাসমান বাজার বসানো যাবে না।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মেঘনা ঘাটে (সেতু সংলগ্ন) বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে ফেরি চলাচলের ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে। চলছে জরুরিভিত্তিতে ঘাট মেরামতের কাজ। আশা করা যায় এ ঘাট ঈদের একসপ্তাহ আগেই প্রস্তুত হয়ে যাবে।

মহাসড়কে ঈদের সময় প্রায়শ যানজট দেখা দেয়। ওভারস্পীড, ওভারটেকিং, ফিটনেসবিহীন গাড়িসহ সবার আগে যেতে চাওয়া, উল্টোপথে যাওয়া, ট্রাফিক আইন না মানা ইত্যাদি কারণেও যানজট তৈরি হয়। ঘটে অপ্রত্যাশিত দুর্ঘটনা। অনেকসময় যাত্রীগণও চালকদের দ্রুত গাড়ি চালানোর জন্য তাড়া দেয়। আবার ফুটওভার ব্রীজ ব্যবহার না করে শত শত মানুষের রাস্তা পারাপারের দৃশ্য বড়ই বেমানান লাগে। পৃথিবীর অনেক দেশে আরো অপ্রশস্ত রাস্তায় যথাযথভাবে মেইনটেইন করেই পরিবহন ব্যবস্থাপনা চলছে। সড়ক মহাসড়কে নির্বিঘ্নে চলাচলে আমাদের মানসিকতার পরিবর্তন জরুরি বলে মনে করি। প্রয়োজন ট্রাফিক আইন মেনে চলা।

সারাদেশের সড়ক মহাসড়কের জরুরি মেরামতকাজ ৮ জুনের মধ্যে শেষ করার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। মহাসড়কসমূহ অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে এখন অধিকতর ভাল। তবে মন্ত্রী হিসেবে বলবো, দেশের সর্বত্র যে চিত্র তাতে আমি পুরোপুরি সন্তুষ্ট নই। সড়ক সংস্কারের চাহিদার বিপরীতে যে বরাদ্দ পাওয়া যায় তা দিয়ে অগ্রাধিকার নির্ধারণ করে প্রায় ২১ হাজার কিলোমিটার জাতীয়, আঞ্চলিক এবং জেলা সড়কের মেরামত ও সংস্কার কাজ করতে হয়। এতে কিছু কিছু সড়ক কাভারেজের বাইরে থেকে যায়। একথা অস্বীকারের উপায় নেই যে, দেশের সড়ক নির্মাণ এবং সংস্কার কাজের গুণগতমান নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে জনমনে। এ বিষয়টিকে গুরুত্বের সাথে নিয়ে মান উন্নয়নের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক করতে গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহ বাস্তবায়নে সকল সরকারী দপ্তরের মধ্যে কার্যকর সমন্বয় জরুরি বলে মনে করি। এছাড়া মহাসড়কের পাশের সকলস্তরের জনপ্রতিনিধিগণ আন্তরিকভাবে সহযোগিতা করবেন বলে প্রত্যাশা করছি।

উন্নয়নযাত্রা
বদলে যাচ্ছে দেশের সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় যোগাযোগ ব্যবস্থায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে। আজ ২৯ মে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একনক সভায় দেশের ৫টি বিভাগে ১০১টি জেলা সড়ক প্রশস্তকরণ এবং মজবুতিকরণ প্রকল্প অনুমোদিত হয়েছে। এর আগে ৩টি বিভাগের জেলা সড়ক উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদিত হয়। জেলাসড়ক উন্নয়নে এতদিন আমাদের কিছুটা ঘাটতি ছিলো। এখন আর ঘাটতি রইল না। 

দেশের অর্থনীতির প্রধান আর্টারি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক। এ মহাসড়কের দাউদকান্দি হতে চট্টগ্রামের সিটি গেইট পর্যন্ত প্রায় একশ নব্বই কিলোমিটার চারলেনে উন্নীত করা হয়েছে। গতি পেয়েছে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য। কমেছে ভ্রমণ সময়। মুখোমুখি সড়ক দুর্ঘটনা এখন নেই বললেই চলে। প্রকল্পের আওতায় এ মহাসড়কে ২৩টি সেতু, ২৪২টি কালভার্ট, ৩টি রেলওয়ে ওভারপাস, ১৪টি সড়ক বাইপাস, ২টি আন্ডারপাস, ৩৪টি স্টীল ফুটওভার ব্রীজ, ৬১টি বাস-বে এবং পর্যাপ্ত সংখ্যক যাত্রী ছাউনি নির্মাণ করা হয়েছে। সড়কটিকে দৃষ্টিনন্দন করতে মিডিয়ানে লাগানো হয়েছে নানান প্রজাতির ফুলগাছ।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের যাত্রাবাড়ী হতে কাঁচপুর পর্যন্ত অংশ ইতোমধ্যে আটলেনে উন্নীত করা হয়েছে। জাপানি সহায়তায় নির্মাণ করা হচ্ছে ২য় কাঁচপুর, ২য় মেঘনা, ২য় গোমতী সেতু। সেতু তিনটির নির্মাণ কাজ নির্দিষ্ট সময়ের ছয় মাস আগেই শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এছাড়া এ প্রকল্পে প্রায় সাত শত কোটি টাকা সাশ্রয় হতে যাচ্ছে। যা দেশের প্রকল্প বাস্তবায়নে এক অনন্য নজির। সেতু তিনটি নির্মিত হলে দেশের অর্থনীতির লাইফ লাইন ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কে আগামী ডিসেম্বর নাগাদ আর কোন যানজট থাকবে না। এদিকে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি-এডিপি বাস্তবায়নে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে শতভাগ বাস্তবায়নের রেকর্ড গড়েছে।

ইতোমধ্যে নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে ৮৭ কিলোমিটার দীর্ঘ জয়দেবপুর-ময়মনসিংহ মহাসড়ক চারলেনে উন্নীত করার কাজ। দুটি প্যাকেজ বাস্তবায়নে জটিলতা দেখা দিলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ডিপোজিট ওয়ার্ক হিসেবে অবশিষ্ট কাজ সম্পন্ন করে। এ প্রকল্পের আওতায় ১৫৫টি কালভার্ট, ৫টি সেতু, ১টি রেল ওভারপাস, ৪টি স্টীল ফুটওভার ব্রীজ এবং ১০টি বাস-বে নির্মাণ করা হয়েছে। মাওনায় নির্মাণ করা হয়েছে শহরের বাহিরে দেশের প্রথম ফ্লাইওভার। নির্ধারিত সময়ের ছয়মাস আগেই ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ শেষ হয়।

পার্বত্য এলাকার যোগাযোগব্যবস্থা সহজতর এবং উন্নয়নবান্ধব করতে বাস্তবায়ন করা হয়েছে ব্যাপক কার্যক্রম। দুর্গম পাহাড়ের উপর থানচি-আলিকদম সড়কটি নির্মাণ করা হয়েছে, যা দেশের সর্বোচ্চ সড়ক। বিসিআইএম করিডোরের আওতায় মিসিং লিংক হিসেবে নির্মাণ করা হচ্ছে বালুখালি-ঘুনধুম সড়ক। দেশের সীমান্ত এলাকা দিয়ে সীমান্তসড়ক নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। কেরানীহাট-বান্দরবান সড়ক প্রশস্তকরণ কাজ এগিয়ে চলেছে।

পাহাড় ধ্বসের পর জরুরিভিত্তিতে স্বল্পসময়ে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় চট্টগ্রাম-রাঙ্গামাটি সড়কের যোগাযোগব্যবস্থা পুনসচল করা হয়েছে। অস্থায়ীভাবে একটি বেইলি সেতু নির্মাণসহ ১২৮টি পয়েন্টে ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক মেরামত করা হয়েছে। স্থায়ী মেরামতের জন্য প্রকল্প গ্রহণ করা হচ্ছে। নির্মাণ করা হয়েছে তবলছড়ি কনক্রিট ব্রীজ। নির্মাণ কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে দীর্ঘ প্রতীক্ষিত প্রায় আধা কিলোমিটার দীর্ঘ নানিয়ারচর সেতু। চট্টগ্রাম রাঙ্গামাটি সড়কের ৩৭ কিলোমিটার মেরামত কাজ সম্পন্ন হয়েছে। রাঙ্গামাটি-বান্দরবান সড়কের বান্দরবান অংশের ৩১ কিলোমিটারের কাজ চলমান রয়েছে। রাঙ্গামাটি-মানিকছড়ি-মহালছড়ি-খাগড়াছড়ি সড়কের কাজ গত অর্থবছরে সম্পন্ন হয়েছে।

এদিকে, খাগড়াছড়ি সড়ক বিভাগ এবং সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় দুর্গম এলাকায় যোগাযোগ স্থাপনে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে ব্যাপক কার্যক্রম। এ জেলায় ৪৬টি ব্রীজ এবং ১৩টি কালভার্ট নির্মাণে একটি প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন। এরই মধ্যে ১৪টি ব্রীজ এবং ১১টি কালভার্টের নির্মাণ শেষ হয়েছে। চলমান রয়েছে ৩২টি ব্রীজ এবং ২টি কালভার্টের কাজ। এছাড়া জাপানি সহায়তাপুষ্ট ইস্টার্ন ব্রিজ ইম্প্রুভমেন্ট প্রজেক্টের আওতায় চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি সড়কে ১৪টি সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। সেনাবাহিনীর মাধ্যমে সংস্কার কাজ শেষ হয়েছে সিন্ধুকছড়ি-মহালছড়ি সড়কের কাজ। মাটিরাঙ্গা-তানইক্যাপাড়া ও খাগড়াছড়ি-পানছড়ি সড়কের সংস্কার শেষ হয়েছে। চলমান রয়েছে রামগড়-জালিয়াপাড়া সড়কের ওভার-লে কাজ। (চলবে)

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/৩০ মে, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
সর্বশেষ খবর
ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৫০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা
এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে
জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন
৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা
উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো
রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার
ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মধুপুরে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
মধুপুরে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে ডাকাতি
কুমিল্লায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে ডাকাতি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে ডিজিটাল অফিস ম্যানেজমেন্ট প্রশিক্ষণ
গোবিপ্রবিতে ডিজিটাল অফিস ম্যানেজমেন্ট প্রশিক্ষণ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলওয়ের ১৮ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
রেলওয়ের ১৮ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে হস্তান্তরে মস্কোকে অনুরোধ করবে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
আসাদকে হস্তান্তরে মস্কোকে অনুরোধ করবে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ইউপি যুবলীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি যুবলীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার থেকে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা, তা প্রমাণিত : চিফ প্রসিকিউটর
হেলিকপ্টার থেকে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা, তা প্রমাণিত : চিফ প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের মধ্যে ৬ জনের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের মধ্যে ৬ জনের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি
২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি
নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?
ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা আশাবাদী আনন্দমুখর পরিবেশে জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে’
‘আমরা আশাবাদী আনন্দমুখর পরিবেশে জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে চান সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট
রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে চান সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয় ট্যুরিস্ট পুলিশ হেল্প ডেস্ক ও সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন
সোনারগাঁয় ট্যুরিস্ট পুলিশ হেল্প ডেস্ক ও সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা