সংবাদটা দেখার পর প্রথমে বুঝতেই পারিনি। আসলে বিশ্বাস করতেই কষ্ট হচ্ছিলো। ফারমিন আক্তার মৌলির মৃত্যুর সংবাদটা ছিল বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো। আমার সাথে পরিচয় খুব বেশিদিনের না। কিন্তু খুবই কাছের মনে হতো। আপাদমস্তক পলিটিক্যাল একটি মেয়ে। অনলাইনে দলের প্রচারের কাজে খুবই দক্ষ ছিল। সেই সূত্রেই পরিচয় ও নিয়মিত যোগাযোগ ছিল।
তার বাবা নাজিরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও নির্বাচিত চেয়ারম্যান। সে নিজেও ছিল পিরোজপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এবং ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগের ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক। পড়তো নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে।
সর্বশেষ কিছুদিন আগে আমার সাথে কথা হয়েছিল চাকরি সংক্রান্ত বিষয়ে। বলেও ছিলাম শিগগিরই একটা ভালো চাকরির ব্যবস্থা করে দিবো। আজ আকস্মাৎ এই মৃত্যু সংবাদ। মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছে।ওপারে ভালো থেকো বোন আমার ...।
(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)
বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন