শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৫, শুক্রবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২০

করোনার চিকিৎসা বিষয়ক প্রচলিত ভ্রান্তিসমূহ

শামীম আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
করোনার চিকিৎসা বিষয়ক প্রচলিত ভ্রান্তিসমূহ

বাংলাদেশ যেহেতু মাত্রই করোনা মহামারীর চূড়ান্ত চিত্রে প্রবেশ করল, করোনা সংক্রান্ত কিছু ধারণা নিয়ে আলাপ করা দরকার বলে মনে করছি। আমার ব্যক্তিগত অভিমত আজকের লেখাটি বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থায় ভীষণভাবে জরুরী।

১) ভেন্টিলেটর কিংবা আইসিইউ বেড না থাকলে শুধু শুধু হাসপাতালে গিয়ে কী হবে?
আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি যে, বাংলাদেশে ভেন্টিলেটরের সংখ্যা মাত্র ১১২ টির মতো। আইসিইউ বেডও খুব বেশি নয়। করোনাভাইরাস জটিল আকার ধারণ করলে মানুষকে আইসিইউতে নিয়ে ভেন্টিলেটর দিয়ে কৃত্রিমভাবে নানা সাপোর্ট দিয়ে বাঁচিয়ে রাখতে হয়। এখন যে দেশে ভেন্টিলেটর এত কম সে দেশে ডাক্তাররা হাসপাতালে নিলে কি আর করোনা রোগীদের কোন সাহায্য করতে পারবে?

আসলে পারবে। এই ব্যাপারটিই জেনেছি নানা চিকিৎসক বন্ধু যারা সরাসরি দেশ-বিদেশে করোনা আক্রান্ত রোগীদের সেবা দিচ্ছেন, তাদের সাথে কথা বলে। এক চিকিৎসক বন্ধু অভিজ্ঞতা থেকে জানালেন, তিনি দেখেছেন নিজে হেঁটে হাসপাতালে আসা এক রোগী যখন ইমার্জেন্সিতে, তখন তার শরীরে অক্সিজেন কনজাম্পসানের মাত্রা ৯৯% ছিল। অথচ মাত্র ৫ মিনিট পরেই সেটি কমে ৭০ ভাগের নিচে চলে যায়। এই রোগীকে পরবর্তীতে ভেন্টিলেটর ছাড়াই হাইপ্রেসার অক্সিজেন সরবরাহ এবং নিয়মিত চেক-আপ ও প্রয়োজনীয় ওষুধ সরবরাহ করে সুস্থ করা গেছে। হাসপাতালে ভর্তি হওয়া শতকরা ৮০ ভাগ রোগীর ক্ষেত্রেই ভেন্টিলেটর বা আইসিউ বেডের দরকার হয় না। নিয়মিত চিকিৎসা, ওষুধ সরবরাহ ও হাইপ্রেসার অক্সিজেন দিয়ে তাদের সুস্থ করা যায়। যেখানে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আইসিইউতে ভেন্টিলেটর সাপোর্ট দেয়া রোগীদের ৬৫ শতাংশই মারা গেছেন, সেখানে আইসিইউর বাইরে সাধারণ বেডে ভর্তি হওয়া বেশির ভাগ রোগীদের হাইপ্রেসার অক্সিজেন ও অন্যান্য সাপোর্ট দিয়ে সুস্থ করা গেছে।

তার মানে আইসিইউ না থাকলে বা ভেন্টিলেশন না থাকলেই যে হাসপাতাল আর ডাক্তারদের কোন কাজ নেই, বা রোগীদেরও আর কোন সাপোর্ট পাওয়ার সুযোগ নেই, ব্যাপারটা তেমন নয়। তবে নিঃসন্দেহে ঘরে কোয়ারেন্টাইনে থেকে সুস্থ থাকতে পারাটাই এই সময়ে সবচেয়ে ভালো বুদ্ধি। উল্লেখ্য করা জরুরী যে করোনা আক্রান্ত রোগীদের সুস্থ করার জন্য ডাক্তাররা হাসপাতালে অনেক কিছু করেন। ফুসফুস, শ্বাসযন্ত্র, কিডনিসহ নানা অঙ্গ-প্রতঙ্গকে সুস্থ ও কার্যকরী রাখতে যেসব কাজ করা লাগে সেগুলো সাধারণ মানুষ হিসেবে আমি বুঝিনি, তাই এখানে লিখিওনি। কিন্তু যে তথ্যগুলো জানা জরুরী তা হচ্ছে :

- ঘরে কোয়ারেন্টাইনে থেকে আক্রান্ত না হওয়াটাই সেরা সিদ্ধান্ত
- করোনাতে আক্রান্ত ৮০ শতাংশ রোগী শুধু মাত্র ২ সপ্তাহ বিশ্রাম নিলেই সুস্থ হয়ে যাবেন। এই ৮০ শতাংশের অনেকে জানবেনও না যে তাদের করোনা হয়েছিল।
- বাকি ২০ শতাংশের মধ্যে আশি শতাংশ যদি হাসপাতালে ডাক্তার ও নার্সের নিয়মিত সেবা পান, ওষুধ ও হাই ফ্লো অক্সিজেন পান, তাহলে সুস্থ হয়ে যাবেন।
- বাকি দুর্ভাগা যে অল্প কিছু রোগী থাকবেন (বাংলাদেশের জনসংখ্যার অনুপাতে সেই অল্প রোগীর সংখ্যাও লক্ষাধিক হয়ে যেত পারে), তাদের ভেন্টিলেটর ও আইসিইউ বেড অবশ্যই লাগবে। এবং আইসিইউ বেড ও ভেন্টিলেটর পাওয়ার পরও তাদের ন্যূনতম ৬৫ ভাগকেই হয়ত বাঁচানো যাবে না।
(যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনকে আইসিইউতে রাখলেও কিন্তু ভেন্টিলেটর দেয়া লাগেনি, হাই ফ্লো অক্সিজেন ও অন্যান্য সেবা দিয়েই তিনি মোটামুটি সুস্থ হয়েছেন।)

২) অহেতুক কোয়ারেন্টাইন ও আইসোলেসন কিংবা লকডাউন জারি রেখে অর্থনীতির বারোটা বাজানো কি ঠিক হচ্ছে?
জি ভাই। কোয়ারেন্টাইন কিংবা আইসোলেসন কিংবা রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় লকডাউনের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। খুব পরিষ্কারভাবে জেনে রাখুন করোনাভাইরাসের কোন চিকিৎসা নেই। ভ্যাকসিন নাই, ওষুধ নাই, কিছুই নাই। যে হাত ধোয়া, শারীরিক দূরত্বের কথা বলা হচ্ছে সেগুলো কোনটিই করোনার জন্য নতুন আবিষ্কার হওয়া কোন ব্যবস্থা নয়। এগুলো গত অর্ধ শতাব্দী ধরে সামাজিক ও আচরণগত বিজ্ঞান নিয়ে কাজ করা জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা অনেক ছোঁয়াচে রোগের চিকিৎসা ব্যবস্থাপনার অংশ হিসেবে পরামর্শ দিয়ে আসছেন।

কেউ প্রকাশ্যে বলছেন, কেউ বলছেন না। কিন্তু কোন দেশই মনে করে না যে খুব সহসাই করোনার ভ্যাকসিন বা ওষুধ আবিষ্কার হয়ে যাবে। পরীক্ষামূলক যেসব ওষুধের কথা আমরা শুনছি সেগুলো মূলত করোনার নানা উপসর্গ কমিয়ে নিয়ে আসার জন্যই ব্যবহৃত হচ্ছে। কিন্তু পৃথিবীর সব দেশই বিশ্বাস করে, করোনা দূর হবার জন্য মূলত পৃথিবীর ৮০ শতাংশ মানুষকে একবার হলেও করোনা আক্রান্ত হতে হবে। একবার করোনা হয়ে গেলে, তার করোনা প্রতিরোধ করার সক্ষমতা অর্জন করার কথা, ফলশ্রুতিতে সেটাই হবে করোনাভাইরাস ঠেকানোর মূল অস্ত্র।

তাহলে প্রশ্ন উঠতে পারে, সবাইকে স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে দিলেই তো অল্প কয়েক দিনের মধ্যে সবাই আক্রান্ত হয়ে আবার সুস্থও হয়ে যেতে পারে, তাহলে ল্যাঠা চুকে যায়। এত কোয়ারেন্টাইন, লকডাউন ইত্যাদি করে হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করার দরকারটা কী? দরকার আছে। কারণ করোনায় ৬০ বছরের বেশি বয়সী মানুষরাই মূলত বেশি আক্রান্ত হন, মৃত্যুর হারও প্রায় ৯৫ শতাংশই তাদের মধ্যে। এর নিচে অল্প কিছু মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন, কিন্তু তাদের মধ্যে মৃত্যুর হার খুবই কম। এখন দেশগুলো যদি কোন ব্যবস্থা না হয়, তাহলে একবারে সবাই অসুস্থ হলে লাখ লাখ বয়স্ক মানুষের আইসিইউ সাপোর্ট লাগবে, হাসপাতালে সাধারণ বেড লাগবে, অক্সিজেন লাগবে, ওষুধ লাগবে, ডাক্তার লাগবে – যেটা পৃথিবীর কোন দেশেরই নেই। 

কিন্তু কোয়ারেন্টাইন, আইসোলেসন ও লকডাউনের মাধ্যমে যদি এই আক্রান্ত হবার প্রক্রিয়াটাকে ন্যূনতম ৬ মাসে ছড়িয়ে দেয়া যায়, তাহলে সব দেশই তাদের সীমিত সামর্থ্য দিয়ে কিছুটা হলেও চিকিৎসা সেবা দিতে পারবে, নাহলে শুধু চিকিৎসা ব্যবস্থা নয়, পুরো রাষ্ট্রযন্ত্র ভেঙে পড়তে পারে। তার মানে হচ্ছে এই বিদ্যমান পদ্ধতি করোনাকে প্রতিরোধ করার জন্য নয়, বরঞ্চ করোনাকে ধীরে ধীরে সামলানোর একটি বিশেষ সামাজিক ও আচরণগত রাষ্ট্রীয় পদ্ধতি। তাই আমাদের অবশ্যই আরও দীর্ঘদিন সব ধরণের সতর্কতা মেনে চলতে হবে।

৩) মানুষজন মসজিদে গেল, গার্মেন্টস কারখানায় আসল, কারওয়ান বাজারে গেল– তাইলে আর এখন লকডাউন জারি রেখে কোন লাভ আছে?
আছে ভাই আছে। আপনি যদি ১৭ কোটি মানুষকেই টানা ১৪ থেকে ২১ দিন বাসায় আটকে রাখতে পারতেন, তাহলে মোটামুটি নিশ্চিত আপনি করোনাকে প্রায় নিয়ন্ত্রণ করতে পারতেন। তাও পুরোপুরি পারতেন না, সীমান্তে আনাগোনা থাকে, পণ্যের চলাচল হয়। কিন্তু এই যে সাম্প্রতিক হাজার হাজার মানুষ বাজারে যাচ্ছে, মসজিদে যাচ্ছে, গার্মেন্টসে আসছে, তাতে করে অবশ্যই লকডাউনের মূল উদ্দেশ্য ব্যহত হয়েছে, কিন্তু তবু যতটা লকডাউন সম্ভব হচ্ছে, তাতেও কাজ কম হচ্ছে না।

যেমন ধরুন, আমার বাবা-মা গত ২০ দিন ধরে পুরোপুরি বাসায়। তারা কোথাও যান না, কাউকে বাসায় আসতে দেন না, বুয়া আসেন না, আমার বোন যায় না, পত্রিকা নেয়া বন্ধ (পত্রিকার মাধ্যমে অবশ্যই করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে। আপনার হকার যদি পত্রিকায় বিরাট একটা হাঁচি দিয়ে আপনার দরজার নিচে দিয়ে ঢুকিয়ে দেয়, তবে অবশ্যই আপনার করোনায় আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা থেকে যায়)। অন্য সময় হলে আমার বাবা মসজিদে যেতেন, সা পাশের রোডে খালার বাসায় যেতেন। আমার কেয়ারটেকার, বুয়া বাসায় আসত। এদের কারো মাধ্যমে করোনা আমার বাবা-মাকে আক্রান্ত করলে, তারা সেটি আবার আমার খালা, বোন, বুয়া, কেয়ারটেকার, মসজিদের মুসুল্লি, ড্রাইভার এবং তাদের মাধ্যমে তাদের পাড়া-প্রতিবেশীসহ আরও হাজার হাজার মানুষের মধ্যে ছড়াতে পারত।

লাখ লাখ মানুষ যেমন নিষেধাজ্ঞা মানছেন না, তেমনই কোটি মানুষ নিষেধাজ্ঞা মানছেন। তাই যতদিন সম্ভব লকডাউন বজায় রাখতে হবে। লকডাউন উঠে গেলে যাদের সামর্থ্য আছে তাদের শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে, যতদিন পারা যায়। প্রতিটা মানুষের এই আত্মত্যাগ আরও হাজারটা মানুষকে এক ধাক্কায় আক্রান্ত হওয়া থেকে বাঁচাতে পারে। এভাবে একবারে কম কম করে আক্রান্ত হলে; হাসপাতালে চিকিৎসক ও নার্সদের পক্ষেও ভালো সেবা দেয়া সম্ভব হতে পারে।

৪) আমার (জনৈক তরুণ, আমি না) বয়স তো ৩৯ বছর। আমার তো করোনা হবে না। হইলেও মরব না। তাহলে আমি একটু টুইংকেলের সাথে দেখা করে আসি ভাই?
নাহ সরি। ঝিম মাইরা ঘরে বসে থাকেন ভাই। একথা সত্য যে পৃথিবীর বেশির ভাগ দেশে ৬০ বছরের নীচে মানুষের আক্রান্তের সংখ্যা খুবই কম, মৃত্যু তো আরও কম। তাই অল্প বয়সী মানুষদের মৃত্যুর ঝুঁকি নগণ্য। কিন্তু অল্প বয়সী মানুষ নিজেরা কম ঝুঁকির মধ্যে থাকলেও তারা বেশি বয়স্ক মানুষের জন্য বিরাট ঝুঁকি। তারা বয়স্ক মানুষদের আক্রান্ত করে মৃত্যুর মুখে ফেলতে পারেন।

আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে পৃথিবীর অনেক হিসাব নিকাশই যেন বাংলাদেশিদের ক্ষেত্রে মিলছে না। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত আক্রান্তদের বয়সের ব্যাপ্তি খুব অদ্ভুত ভাবে প্রায় সব বয়সীদের মধ্যে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। একইভাবে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডায় অনেক তরুণ বাংলাদেশি আক্রান্ত হয়েছেন এবং মারা গেছেন।

বাংলাদেশি চিকিৎসক বন্ধুদের সাথে কথা বলে জানা গেল, উন্নত দেশে ৬০ বছর বয়স্ক মানুষের শারীরিক গঠন ও ঝুঁকি যেই মাত্রায়, বাংলাদেশিদের মধ্যে সেই একই ঝুঁকি অনেক সময়ে ৫০ বছরে এমনকি তার কম বয়সীদের ক্ষেত্রেও দেখা যায়। সুতরাং, পৃথিবীর অন্যান্য দেশের ৬০ বছরের মানুষদের যে ঝুঁকি বাংলাদেশিদের হয়ত ৪০ বছরের পরেই সেই ঝুঁকি, যেমন ডায়াবেটিস, শ্বাসতন্ত্রের জটিলতা, উচ্চরক্তচাপ, ফুসফুস বা কিডনির প্রদাহ প্রকট হয়ে দেখা দেয়। সুতরাং আপনি যদি ৬০ বছরের কম বয়সী বাংলাদেশিও হন, আপনার কপাল খারাপ। এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত তথ্য না পাওয়া পর্যন্ত ঘরে থাকেন।

৫) বাইরে তো চরম গরম। রোদে মাথার তালু পুড়ে যাচ্ছে। এই তাপমাত্রায় তো করোনা মরে ভূত। তাইলে ঘুরতে যাই নাকি?
সরি ভাই। এই বিষয়েও এখনও কোন নিশ্চিত কোন তথ্য পাওয়া যায় নাই। তাপমাত্রার একটা প্রভাব করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে যে ভূমিকা রাখতে পারে, এই ব্যাপারে বহু বিজ্ঞানী আশাবাদী হলেও, শক্তিশালী কোন তথ্য প্রমাণ এখনও পান নাই। মার্চের শুরু পর্যন্ত কিছু গবেষণায় আশাবাদী তথ্য পাওয়া গেলেও, তখন পর্যন্ত উচ্চ তাপমাত্রার দেশগুলোতে করোনার সংক্রমণ খুবই প্রাথমিক পর্যায়ে থাকায় আমি উচ্চ তাপমাত্রায় করোনা থাকবে না, এই ব্যাপারে খুব আশাবাদী হচ্ছি না।

একটা ব্যাপার মোটামুটি নিশ্চিত যে ড্রপ্লেটের (হাঁচি, কাশি, কথা বলার সময়ে ছড়ানো হালকা জলকণা) মাধ্যমে করোনা ছড়ায়, সে
ড্রপলেট কড়া রোদে দ্রুত শুকিয়ে যায়। ফলশ্রুতিতে ড্রপলেট শুকিয়ে গেলে তার মধ্যে করোনার টিকে থাকা কঠিন। কিন্তু রৌদের বাইরেও ঘরের ভেতর নানা উপকরণের উপর ভিত্তি করে করোনা হরহামেশাই ছড়ায়, তাই শুধু তাপমাত্রার উপর ভরসা করে হাত-পা ছড়িয়ে বসে থাকলে চলবে না।

৬) একবার করোনা হলে বললেন যে আর হয় না, কিন্তু অমুক পত্রিকায় পড়লাম তমুক আপার নাকি আবার হইছে?
ভাই এটা নিয়েও নানা জল্পনা কল্পনা চলছে। বিজ্ঞানীরা এখন পর্যন্ত আশাবাদী যে একবার যার করোনা হবে তার দ্বিতীয়বার হবে না। কিছুক্ষেত্রে দেখা গেছে কারও কারও নাকি দ্বিতীয়বার করোনা হয়েছে, কিন্তু তারা কেউ মারা গেছেন, এমন তথ্য এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।

আরেকটা বিষয় হচ্ছে যাদের দ্বিতীয়বার করোনা ধরা পড়েছে, তাদের প্রথমবারের টেস্টটা ঠিক মতো করা হয়েছিল কিনা এটা নিয়ে বিজ্ঞানীরা সন্দিহান। ডাক্তাররা বলছেন, এমন হতে পারে প্রথমবার টেস্টে যদিও দেখা গেছে তাদের করোনা ছিল, আসলে তাদের হয়ত করোনা ছিলই না, ভুল টেস্ট রিপোর্ট এসেছিল। প্রতি ১০০ জনের টেস্টে এমন ৫ শতাংশ ফলস পজিটিভ (অর্থাৎ করোনা নাই, কিন্তু ধরা পড়েছে আছে) অথবা ফলস নেগেটিভ (অর্থাৎ করোনা আছে কিন্তু ধরা পড়ে নাই) হতে পারে। তারা ধারণা করছেন দ্বিতীয়বার করোনা ধরা পড়া কেসগুলো মূলত এমন।

ডাক্তাররা বলছেন করোনার ক্ষেত্রে আসলে প্রথম টেস্টের ৪৮ ঘণ্টা পর আবার টেস্ট করে নিশ্চিত হওয়া গেলে খুব ভালো হতো, কিন্তু মহামারীর বর্তমানে এমন অবস্থা, যাদের একবার দরকার, তাদেরই করা যাচ্ছে না। সুতরাং কারও দ্বিতীয়বার করার মতো অবস্থা নাই। সুতরাং আমরা এখন পর্যন্ত আশা করতে পারি, করোনা একবার হলে হয়ত আর নাও হতে পারে। এইক্ষেত্রে যদি আমরা ভুল হই, তাহলে কপালে খারাপই আছে। এই ভুল রেজাল্টের কারণেই বেশির ভাগ উন্নত দেশই র‌্যাপিড টেস্টে বিশ্বাস করে না। র‌্যাপিড টেস্টে ফলস নেগেটিভের হার ১৫ শতাংশেরও বেশি, যেটি মহামারীর ক্ষেত্রে আত্মঘাতী। তাই র‌্যাপিড টেস্টের ব্যবহার সীমিত রাখা জরুরী।

অনেকগুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি আজকে। বেশ কিছু পড়ালেখা করেছি গত একসপ্তাহ ধরে এই জন্য। কথা বলেছি বেশ কজন চিকিৎসক ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের সাথে। বিশেষ করে আমার যুক্তরাজ্য প্রবাসী ডাক্তার বন্ধু সালমা হাসানের সাথে আলাপ করে অনেক চিন্তার উন্মেষ ঘটেছে। তবুও তথ্যে ঘাটতি থাকতে পারে। এটি একটি নতুন রোগ। শতবর্ষের প্রথম মহামারী। আমরাও শিখছি। ভুল-ত্রুটি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

এই বিষয়গুলো আপনার পরিচিত সবার সাথে আলোচনা করুন। এগুলো বেশ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সামনের দিনগুলোতে করোনার সাথে অর্থনীতি, জনসংখ্যাসহ আরও কিছু বিষয়ের সংশ্লেষ নিয়ে আলাপ করার ইচ্ছা আছে। তার আগে প্রচুর পড়তে হবে। এখন সেই কাজটি করছি।

বাংলাদেশ এখন খুব দুর্যোগপূর্ণ অবস্থানে আছে। এখনই সময় সামাজিক সংযোগ ও আচরণে সহনশীলতার পরিচয় দিয়ে একে অপরের পাশে দাঁড়াবার (দূরত্ব বজায় রেখে)। খুব ভালো থাকবেন। পজিটিভ থাকবেন। নেগেটিভিটি থেকে দূরে থাকবেন।

লেখক : সোশ্যাল অ্যান্ড বিহেভিয়ার হেলথ সায়েন্টিস্ট, ইউনিভার্সিটি অব টরোন্টো

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
সর্বশেষ খবর
পাঁচ দলের বিপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিবির
পাঁচ দলের বিপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিবির

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

২৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে দুই মাদক কারবারি আটক
বাগেরহাটে দুই মাদক কারবারি আটক

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে অবৈধভাবে মাছ শিকার, চার জেলে আটক
সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে অবৈধভাবে মাছ শিকার, চার জেলে আটক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে কিশোর নিখোঁজ
করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে কিশোর নিখোঁজ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার মামলায় রবিবার থেকে যুক্তিতর্ক শুরু, হবে সরাসরি সম্প্রচার
শেখ হাসিনার মামলায় রবিবার থেকে যুক্তিতর্ক শুরু, হবে সরাসরি সম্প্রচার

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
বগুড়ায় ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাষ্ট্রসংস্কারের ৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে জনগণের ন্যায়বিচার ফিরে আসবে’
‘রাষ্ট্রসংস্কারের ৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে জনগণের ন্যায়বিচার ফিরে আসবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সপ্তম জাতীয় মানবসম্পদ সম্মেলন ৫ ডিসেম্বর
সপ্তম জাতীয় মানবসম্পদ সম্মেলন ৫ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের রাস্তায় উঠে গেছে গাড়ি, শেষ পর্যন্ত চালিয়ে নিতে হবে: ফখরুল
নির্বাচনের রাস্তায় উঠে গেছে গাড়ি, শেষ পর্যন্ত চালিয়ে নিতে হবে: ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেললাইন, মেডিকেল কলেজ ও নদী সংস্কারের দাবিতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
রেললাইন, মেডিকেল কলেজ ও নদী সংস্কারের দাবিতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা হচ্ছে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে যাত্রা: কাদের গনি চৌধুরী
শিক্ষা হচ্ছে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে যাত্রা: কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসচাপায় সাইকেল আরোহীর মৃত্যু
বাসচাপায় সাইকেল আরোহীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রথমবারের মতো কাল থেকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু
দেশে প্রথমবারের মতো কাল থেকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিরনিদ্রায় শায়িত সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
চিরনিদ্রায় শায়িত সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিক্ষুকের ঘরে মিলল বস্তাভর্তি টাকা
ভিক্ষুকের ঘরে মিলল বস্তাভর্তি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুতে ভোট দিতে পর্যাপ্ত সময় পাবেন ভোটাররা, বহিরাগত প্রবেশে কঠোরতা
চাকসুতে ভোট দিতে পর্যাপ্ত সময় পাবেন ভোটাররা, বহিরাগত প্রবেশে কঠোরতা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্টের মাধ্যমে ফুটবলের পুনর্জাগরণ ঘটবে’
‘জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্টের মাধ্যমে ফুটবলের পুনর্জাগরণ ঘটবে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঁচ বছরে এলপিজির চাহিদা বেড়ে দাঁড়াবে আড়াই মিলিয়ন টন
পাঁচ বছরে এলপিজির চাহিদা বেড়ে দাঁড়াবে আড়াই মিলিয়ন টন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীর মর্যাদা ও ক্ষমতায়নই হবে আগামীর বাংলাদেশের শক্তি : মীর হেলাল
নারীর মর্যাদা ও ক্ষমতায়নই হবে আগামীর বাংলাদেশের শক্তি : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছুরিকাঘাতে ট্রাকচালকের মৃত্যু
ছুরিকাঘাতে ট্রাকচালকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা
রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কালকিনিতে বিএনপির ওয়ার্ডভিত্তিক পুরুষ সদস্য নবায়ন ও ফরম বিতরণ
কালকিনিতে বিএনপির ওয়ার্ডভিত্তিক পুরুষ সদস্য নবায়ন ও ফরম বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট
তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম