শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৩৭, শুক্রবার, ০১ মে, ২০২০

ঔদ্ধত্যপূর্ণ চেহারার পরিবর্তে এক মানবিক অবয়বের পুলিশ

মনিরুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
ঔদ্ধত্যপূর্ণ চেহারার পরিবর্তে এক মানবিক অবয়বের পুলিশ

স্কুলে পড়াকালীন স্বপ্ন ছিল ভবিষ্যতে ডাক্তার হবো। আমার মা প্রায় সারা বছরই অসুস্থ থাকতেন, ডাক্তার দেখাতে হতো সেটি হয়তো একটা কারণ। অন্য কারণ মনে হয়, ওই সময়ে পড়া অনেক গল্প উপন্যাসের নায়ক ছিলেন ডাক্তার। গ্রামের স্কুলের ভালো ছাত্র ছিলাম, বরাবরই ক্লাশে ফার্স্ট হতাম। স্কুলের পরম্পরা হিসেবেই ক্লাশের প্রথম দশজনের অধিকাংশই বিজ্ঞান শাখায় চলে যেতো। আমিও তার ব্যতিক্রম ছিলাম না, বিজ্ঞান শাখায় চলে গেলাম, ডাক্তার হওয়ার প্রথম সিঁড়িতে পা দেওয়া আরকি। যখন দশম শ্রেণিতে উঠলাম তখন আমার এক প্রিয় শিক্ষক সাহিত্য সম্পর্কে নানা উস্কানি দিতে থাকলেন। একেতো কোমল মতি, তারপর ছোটবেলা থেকেই নভেল নাটক পড়া কিছুটা ইঁচড়েপাকা গোছের স্বাধীন ছেলে। 

তাই দশম শ্রেণির মাঝামাঝি গিয়ে ঘোষণা দিলাম, বিজ্ঞান শাখায় আর না, মানবিক শাখায় পড়বো। যেই কথা সেই কাজ, উস্কানি দাতা শিক্ষক বললেন যে, এই সময়ের মধ্যেই তুমি কাভার করতে পারবে কোনো অসুবিধা হবে না। বিপুল উৎসাহে মানবিক শাখার বিষয়গুলো পড়তে শুরু করে দিলাম। শেষ পর্যন্ত হলো না, বিজ্ঞান শাখার প্রিয় শিক্ষকের অনুরোধে বিজ্ঞানেই রয়ে গেলাম। তবে বেশিদিন নয়, এসএসসি’র পরে ঠিকই ঢাকা কলেজে মানবিকে ভর্তি হলাম। ইংরেজির শিক্ষক হবো ভেবে বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে ইংরেজিতে অনার্স পড়তে থাকলাম। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শিক্ষক না হয়ে পুলিশ হওয়ার ইচ্ছা জাগলো। কেন, তা নিয়ে ভেবে যেসব যুৎসই কারণ খুঁজে পাই তার মধ্যে প্রধান তিনটা কারণ খুব প্রশংসা প্রাপ্তির মত না। প্রথমত: আমার এলাকার অনেক মানুষ এক সময় পুলিশে চাকরি করতো যাদের সাথে ঢাকায় প্রায়ই দেখা হতো। তারা কেউই কোনো বড় পদে ছিল না, তবে বড় পদের নানা মাহাত্ম প্রচার করে পুলিশে যোগদানের পরামর্শ দিতো। 

দ্বিতীয়ত: সূর্যসেন হলের যে রুমে আমি থাকতাম তার পাশের রুমের বাসিন্দার সাথে অস্থায়ীভাবে বসবাসকারী বহিরাগত একজন দ্বাদশ বিশেষ বিসিএসে পুলিশে নির্বাচিত হওয়ার পর হলে তার কদর বেড়ে যাওয়াটা চোখের সামনে দেখেও লোভ হয়েছিল। 

তৃতীয়ত: ছাত্র থাকাকালীন এক সিনিয়র ফ্রেন্ড আর আমাদের এক ক্লাশমেটের মধ্যকার প্রেমের পরিণতিতে বিয়ের বরযাত্রী হিসেবে যোগদান। ওই ক্লাশমেটের ভাই ও ভাবী-দু’জনই তখন ঢাকা মেট্টোপলিটন পুলিশে এডিসি হিসেবে কর্মরত। রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে তাদের সরকারি বাসাতেই পারিবারিক পরিবেশে বিয়ের আয়োজন। কিন্তু অনেক পুলিশ কর্মকর্তাই ওই বিয়েতে আসলেন, হাতে ওয়াকিটকি-কেমন যেন এক ধরনের মুগ্ধতা ভর করলো। কয়েকদিন ঘোরের মধ্যে কাটিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিলাম-পুলিশেই চাকরি করবো। পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করলাম অর্থাৎ পুলিশে যোগদান করলাম। তবে এর বাইরে সবাই যেটা বলে অর্থাৎ দেশের সেবা বা জনসেবা, সেটাও হয়তো কিছুটা ছিল, কিন্তু তা মূল কারণ নয়। কাজেই, আমার এক অনুজের ভাষায়, “I am a police officer by choice, not by chance.” 

পুলিশে যোগদানের পর প্রায় ২৫ বছর কেটে গেছে। পুলিশের ইতিহাস পড়তে এবং পড়াতে গিয়ে দেখেছি ১৮৬১ খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটিশ শাসক কর্তৃক বর্তমান পুলিশের গোড়া পত্তনের পর প্রথমবার পুলিশ জনতার কাতারে দাঁড়ায় ১৯৭১ এ মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়। যিনি যেভাবেই মূল্যায়ণ করুন না কেন, কোনো ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তার সুস্পষ্ট নির্দেশনা ছাড়াই একটা শৃঙ্খলা বাহিনীর সাধারণ সদস্যরা নিজেদের সিদ্ধান্তে আধুনিক অস্ত্রশস্ত্রে সুসজ্জিত পাকিস্তানী সেনাবাহিনীকে মোকাবিলার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে-তাদের কত বড় বুকের পাটা তার মূল্যায়ন হয়তো সম্ভব হবে না। বিশ্বাস করি, বঙ্গবন্ধুর নির্দেশকেই তখন তারা সরকারি আদেশ হিসেবে নিয়েছিলেন। বাস্তববাদী বলেই আমার ব্যক্তিগত মূল্যায়ন যে, মুক্তিযুদ্ধের পর দীর্ঘসময় পুলিশের গৌরব করার মত তেমন কোন ভূমিকা ছিল না। ব্যক্তিগত ভাবে অনেক পুলিশ সদস্য নন্দিত হলেও সামষ্টিকভাবে পুলিশ অনেকক্ষেত্রেই নিন্দিত ভূমিকা পালন করেছে। ইতোপূর্বে বিচ্ছিন্ন কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা হলেও সামগ্রিকভাবে পুলিশকে গণমুখী পেশাদার পুলিশ হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগের ঘাটতিই পরিলক্ষিত হয়। তবে বিগত দশকে পুলিশকে পেশাদার বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলার যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল তা বেশ কিছুটা এগোলেও শতবছরে গড়ে ওঠা ‘Subculture’ যেমন, মানুষের সাথে দূর্ব্যবহার, জনহয়রানি, দুর্নীতি, অদক্ষতা, স্বচ্ছতার অভাব, ব্যবহৃত হওয়ার অভ্যাস ইত্যাদি পুরোপুরি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি। 

একটা বড় অংশের মধ্যে ইতিবাচক পরিবর্তন হলেও কোনো কোন সদস্যের হঠাৎ অপকর্ম পুরো বাহিনীকেই জাতির সামনে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে। কিন্তু অবাক বিস্ময়ে দেখতে পাচ্ছি যে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে জনমুখী পেশাদার পুলিশ বাহিনী গড়ার যে কার্যক্রমগুলি চালু হয়েছিল তা একটা অনবদ্য গতি পেয়েছে এই বৈশ্বিক মহামারী করোনার প্রভাবে দেশের এই মহাসংকটে। একাত্তরের পুলিশের কথা শুনেছি কিন্তু করোনাকালের পুলিশের সদস্য হিসেবে আমি দেখতে পারছি, এ এক অন্য রকম পুলিশ, জনতার পুলিশ। কি তার কাজ আর কি তার কাজ নয় সেটি বিবেচনা মূখ্য নয়, বরং যেখানে যখন যা প্রয়োজন দেখছে, পুলিশ তা-ই করছে। আইন-শৃংখলা রক্ষার পাশাপাশি, কোয়ারেন্টিন, আইসোলেশন, লকডাউন কিংবা ঘরে থাকা বাস্তবায়ন, সামাজিক দূরত্ব প্রতিপালন নিশ্চিতের প্রচেষ্টা, নিজস্ব অর্থায়ন এবং সমাজের দয়াবান মানুষদের সহযোগিতায় প্রকাশ্যে ও গোপনে ত্রান পৌঁছানো, আটকেপড়া মানুষের ঘরে বাজার পৌঁছে দেওয়া, রাস্তায় পড়ে থাকা মানুষকে হাসপাতালে পাঠানো, অবিবেচক ভাড়াটিয়া কিংবা প্রতিবেশীদের কবল থেকে চিকিৎসাকর্মী ও করোনা রোগীকে পরিত্রাণ দেওয়া, এমনকি করোনাতে মৃত্যু কিংবা করোনা সন্দেহে মৃত্যুদেহের সৎকার- কোথায় নেই পুলিশ। 

পুলিশের সেই দূর্বীনিত, ঔদ্ধত্যপূর্ণ চেহারার পরিবর্তে এক মানবিক অবয়বের পুলিশ। মানুষের প্রয়োজনে পাশে দাঁড়ানোর যে সংস্কৃতি পুলিশের মধ্যে লক্ষ্য করা যাচ্ছে, বঙ্গবন্ধু মনে হয় এরকম পুলিশই চেয়েছিলেন, দেশের সাধারণ মানুষ ও বোধহয় এমন পুলিশই দেখতে চায়। 

করোনা যুদ্ধে যারা সৈনিক তাদের আত্মোৎসর্গের মাধ্যমেই এই যুদ্ধে জয়লাভ সম্ভব, যেমনটি হয়েছে মহান মুক্তিযুদ্ধে। করোনার বিরুদ্ধে সম্মুখ যুদ্ধে এক নম্বর সেক্টর-হাসপাতালে লড়ছেন চিকিৎসাকর্মী, কিন্তু  হাসপাতালের বাইরে অনেকগুলো সেক্টরে লড়ছে পুলিশ। দু’পক্ষকেই মূল্য ও দিতে হয়েছে এবং হবে অনেক বেশি। ইতোমধ্যেই আমার চার সহকর্মী করোনা লড়াইয়ে শহীদ, তাদের আত্মদান আমাদের যেমন ব্যথিত ও মর্মাহত করে ঠিক তেমনি গৌরবে বুকের ছাতি ফুলিয়ে দেয়। আমার অনেক সহকর্মী ইতোমধ্যে এই লড়াইয়ে শামিল হয়ে আহত অর্থাৎ করোনা আক্রান্ত হয়েছে। সহকর্মীদের মৃত্যু ও আক্রান্তের খবরে আমরা থমকে যাই কিন্তু তা আমাদের দায়িত্বপালন থামাতে পারে না, পারবে না কখনোই। বড় ধরনের বাস্তব ঝুঁকি আছে জেনেও আমরা মানুষের পাশে দাঁড়াই এবং দাঁড়াবো। 

চিকিৎসাকর্মী ও পুলিশ ছাড়াও করোনা যুদ্ধে সক্রিয়ভাবে লড়ছে প্রশাসন, সেনাবাহিনী, আনসার বাহিনীসহ নানা সরকারি বেসরকারি সংস্থা। পুলিশের মতই নানা সেক্টরে লড়ছেন সংবাদকর্মীরা ও, আত্মদানের তালিকায় তারাও আছেন। আমি করোনা যুদ্ধে শহীদ সকলের আত্মার শান্তি কামনা করি, আরোগ্য কামনা করছি, যারা ইতোমধ্যে আক্রান্ত হয়েছেন। 

করোনাযুদ্ধে নাজেহাল ইংল্যান্ডের সরকারি কর্তৃপক্ষের ব্রিফিং এ তিনটি শব্দগুচ্ছ দেখি, “ Stay Home, Protect NHS, Save Lives”. অনুপ্রাণিত হয়ে আমিও বলি, আপনারাই বাঁচাতে পারেন চিকিৎসাকর্মী, পুলিশ, সাংবাদিক কিংবা করোনাযুদ্ধে প্রথম সারিতে যুদ্ধরত সৈনিকদের। কেননা, আপনাদের বাঁচাতেই তারা হাসপাতালে ও বাইরে পরিশ্রম করে আক্রান্ত ও জীবন উৎসর্গ করছেন।

বৈশ্বিক ও জাতীয় তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণে আমি বিশ্বাস করি যে করোনা মহাযুদ্ধে মানবজাতির জয়লাভের সময় ক্রমশঃ ঘনিয়ে আসছে। নজিরবিহীন দ্রুতগতিতে ভ্যাকসিনের পরীক্ষণমূলক প্রয়োগ শুরু হয়েছে পৃথিবীর নানা প্রান্তে, অনেক দেশেই করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসায় সুনির্দিষ্ট ওষুধের পরীক্ষামূলক ব্যবহার চলছে। করোনা যুদ্ধে যারা টিকে থাকবে তারা পরবর্তী প্রজন্মের কাছে “করোনা” নামক ঠান্ডা জ্বরে সমগ্র মানব জাতির নাকানি চুবানী খাওয়ার গল্প শোনাবে। কিন্তু যতদিন ভ্যাকসিন কিংবা ওষুধের সফলতার সুখবর না আসে ততদিন আপনারা দয়া করে-
# ঘরে থাকুন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন;
# প্রয়োজনে বাইরে গেলে মাস্ক পড়ুন, সামাজিক দূরত্ব মেনে চলুন;
# সামর্থ্য অনুযায়ী অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ান;
# WHO এবং IEDCR প্রদত্ত পরামর্শ মেনে চলুন;
# সতর্ক থাকুন, নিজে বাঁচুন, পরিবার ও মানুষ বাঁচান।

আপনি এগুলো মেনে চললেই আমাদের কাজটা কমবে, আমাদের ঝুঁকি কমে যাবে। বিশ্বাস রাখুন, “ আমরা করবো জয় একদিন!”

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

লেখক: কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) প্রধান এবং ডিএমপি’র অতিরিক্ত কমিশনার।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
সর্বশেষ খবর
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

লিজেন্ডস চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ডি ভিলিয়ার্সের ৪৭ বলে সেঞ্চুরি
লিজেন্ডস চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ডি ভিলিয়ার্সের ৪৭ বলে সেঞ্চুরি

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কলম্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে ১২ বছর গৃহবন্দী রাখার নির্দেশ
কলম্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে ১২ বছর গৃহবন্দী রাখার নির্দেশ

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে রুবিখনির শহরে জান্তার বিমান হামলায় নিহত অন্তত ১৩
মিয়ানমারে রুবিখনির শহরে জান্তার বিমান হামলায় নিহত অন্তত ১৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে পালিত হলো 'রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস'
রোমে পালিত হলো 'রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস'

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতিহাস গড়েই জিততে হবে ইংল্যান্ডকে
ইতিহাস গড়েই জিততে হবে ইংল্যান্ডকে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘অভিনন্দন লিজেন্ড’— শাহরুখকে এ আর রহমান
‘অভিনন্দন লিজেন্ড’— শাহরুখকে এ আর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা

৪ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল
শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ
১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান
চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ
বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’
সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য
পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'
'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল
বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের
কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত
তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন
জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলন
বগুড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎপৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎপৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে পদ্মা নদী থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে পদ্মা নদী থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া
এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের
শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ
জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’
‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর

৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় নিহত আরও ১১১
গাজায় নিহত আরও ১১১

পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতালে আটক রোগী মুক্তি পেলেন ৩৫ হাজার টাকায়
হাসপাতালে আটক রোগী মুক্তি পেলেন ৩৫ হাজার টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা