শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৭, মঙ্গলবার, ০৫ মে, ২০২০ আপডেট:

স্বাধীনতা যুদ্ধ বনাম করোনা যুদ্ধ : আমাদের শিক্ষণীয়

তামিম আহমেদ চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
স্বাধীনতা যুদ্ধ বনাম করোনা যুদ্ধ : আমাদের শিক্ষণীয়

স্বাধীনতা যুদ্ধের ৯ মাস কিছু চাটুকার, রাজাকার ও কাপুরুষ ছাড়া অন্যদের ছিল না কোন রেগুলার অফিস, ছিল না কোন বড় জমজমাট ব্যবসা, ছাত্রদের ছিল না কোন স্কুল-কলেজে যাবার তাড়া বা কোন পরীক্ষার চিন্তা, ছিল না কোন শপিংমলে ঘোরাঘুরি বা ঈদের শপিং। ছিল না কোন সত্যিকার অর্থের ঈদ। আমরা খেয়ে না খেয়ে গ্রাম থেকে গ্রামে পালিয়ে বেড়িয়েছি। শুধু চিন্তা ছিল দেশ স্বাধীন করা আর পাকহানাদের কাছ থেকে ইজ্জত সন্মান সহ প্রাণে বেঁচে থাকা।

তখনও কোন দুর্ভিক্ষ হয়নি বা না খেয়ে মানুষ মারা যায়নি কারণ সবাই একে অপরকে সাহায্য করেছে। দু’বেলা খাবার ছাড়া মানুষের অন্য কোন চাহিদা ছিল না। মানুষ ছিল অনেক মানবিক এবং পরস্পরের জন্য করেছে অসম্ভব ত্যাগ স্বীকার। যা আমাদের আজ খুবই প্রয়োজন।

হ্যাঁ আমরা পেরেছি। মহান নেতার ডাকে জীবন বাজি রেখে আমরা স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছি। আমরা এখন পদ্মার মত নদীতে বিশ্বের চোখ রাঙ্গানী উপেক্ষা করে ব্রীজ নির্মাণ করছি। আজ আমাদের অর্থনীতি অনেকের জন্য ঈর্ষণীয়। কাজেই করোনাকেও আমরা সুষ্ঠু পরিকল্পনার মাধ্যমে জয় করতে পারবো। আমরা পরীক্ষিত এক সাহসী জাতি।

কিন্তু কিছু লোকের অতি উৎসাহী চিন্তা আমাদেরকে বিপদে ফেলতে পারে। তারা আমাদের অর্থনীতি একেবারে ভেংগে পরড়ে ইত্যাদি বলে বলে বিচলিত করে ফেলছে বলে মনে হয়। আসলে আরো দুই মাস ব্যবসা, কলকারখানা, অফিস সীমিত আকারে চললেও সম্ভবত আমরা ভেংগে পরব না। কিছু ক্ষতিতো হবেই এবং তা বাস্তব। তবে করোনা আক্রান্ত হয়ে মহামারিতে অগনিত লোক মারা গেলে আমরা মানসিক ও অর্থনৈতিক সব দিক থেকেই চরম বিপদে পড়তে পারি।

মহামারি আর দুর্ভিক্ষ অবস্থা তৈরি হলে এটা কারও জন্যই সুখকর হবে না। কাজেই আমাদের প্রধান কাজ হবে মহামারি ঠেকিয়ে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা টিকিয়ে রাখা, কৃষক আর কৃষি উৎপাদনে সুরক্ষা দেয়া, আর দরিদ্র - নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষের সাহায্যের ব্যবস্থা করা। এর জন্য আমরা স্বাধীনতা যুদ্ধের চেতনা ও শিক্ষার আলোকে সাহসের সাথে নিম্নোক্ত ব্যবস্থা নিতে পারি:

১। আমাদের করোনা সিচুয়েশন কি ভালোর দিকে না খারাপের দিকে যাচ্ছে? নিশ্চিত ভাবেই খারাপের দিকে যাচ্ছে। অন্তত মে মাস পর্যন্ত আমাদের নিবিড় ভাবে পর্যবেক্ষণ করা উচিত। কাজেই আমাদের ছুটি বা লকডাউন অন্তত: ঈদ পর্যন্ত চলমান থাকা দরকার এবং সরকার বিচক্ষণতার সাথে সম্ভবত সে ভাবেই এগুচ্ছে। ঈদের আগে কোন ভাবেই ছুটি বা লকডাউন তুলে না নেয়া এবং গণপরিবহন, ট্রেন, প্লেন ও লঞ্চ চালু না করার জন্য সুপারিশ করছি। আর মাত্র পনেরদিন পরে দেশব্যাপি এ ধরণের চলাচল মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকির অবতারনা করতে পারে।
২। খবরে শুনতে পাচ্ছি আগামী ১০ মে থেকে দেশব্যাপি সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত সব দোকানপাট ও শপিংমল খোলা থাকবে। এ সিদ্ধান্তে সচেতন অধিকাংশ মানুষই হতাশ। দেশে চলছে ছুটি বা লকডাউন, সকল শহর ও গণপরিবহন বন্ধ, পারাইভেট যানবাহন বন্ধ , অধিকাংশ ড্রাইভার ছুটিতে, সকল মসজিদ/ উপাসনালয় একপ্রকার বন্ধ, ঈদের জামাত আর মাত্র ১৯/২০ দিন পরে হবে কিনা সন্দেহ, গণপরিবহন বন্ধ তাই ঢাকার বাহিরের দোকান শ্রমিকরা কি ভাবে আসবে? বাংলাদেশের প্রক্ষিতে ঈদের আগে দোকানে/ শপিংমলে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা হবে কি ভাবে? হাজার হাজার লোকের ঘরের বাহিরে ইফতারী করার ফল কি হবে?

৩। দেশ যখন করোনা যুদ্ধে ব্যস্ত, শতশত ডাক্তার, সরকারি কর্মকতা- কর্মচারী সেনাবাহিনী, পুলিশ ইত্যাদি দেশ প্রেমিক সদস্যগন যখন জীবন বাজিরেখে পরিবার থেকে দূরে কাজ করছে, কোটি লোককে ত্রাণ দেবার অক্লান্ত চেষ্টা করা হচ্ছে তখন কিসের ঈদ? কিসের ঈদের শপিং? এই সিদ্ধান্ত পুনবিবেচনা করার আহবান জানাচ্ছি।

৪। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় আমাদের কোন শপিং ছিল না এবং ঈদও ছিল সাদামাটা। এই করোনা যুদ্ধে এটাই আমাদের শিক্ষণীয়। বেঁচে থাকলে সবই হবে। দোকান মালিকরা স্বাধীনতা যুদ্ধের চেতনায় একটু sacrifice করতে পারে এবং এবার লাভ না করে নিজ থেকে কর্মচারীদের বেতন দিতে পারে এবং প্রয়োজনে সরকারের সহায়তা নিতে পারে। আসুন সকল করোনা আক্রান্ত পরিবারের সাথে একাত্ম হয়ে বলি এ বছর কোন Eid Celebrations নয়।

৫। সরকারি প্রশাসন, দলীয় নেতাকর্মী, প্রয়োজনে সেনাবাহিনীর সহায়তায় Garments Workers, দরিদ্র ও অসহায় মানুষের দেশব্যাপী তালিকা করে ১/২ মাস সহায়তা নিশ্চিত করা যেতে পারে। সরকার এ বিষয়ে কাজ শুরু করেছে।

৬। ১/২ মাস কৃষক ও কৃষিপণ্যের প্রয়োজনীয় সহায়তা, উৎপাদন, সংগ্রহ/ মজুত ইত্যাদি নিশ্চিত করতে হবে। প্রয়োজনে সেনাবাহিনীর সহায়তা নেয়া যেতে পারে। খাদ্য উৎপাদন, সংগ্রহ, সরবরাহ ও যথাযথ কৃষকের মূল্য নিশ্চিত করতে পারলে আমাদের কোন দুর্ভিক্ষ হবে না।

৭। আমাদের বড় বড় শিল্প প্রতিষ্ঠান এর মালিকগণ লোকসান হবে বলে বিভিন্ন প্রণোদনা প্যাকেজ নিয়ে সরকারের সাথে দেনদরবার করছেন। অনেক ক্ষেত্রেই তা যৌক্তিক বটে। তবে আমাদের দেখার বিষয় স্বাধীনতা যুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে এই করোনা যুদ্ধে বড় বড় ব্যবসায়ীগণন নিজ লোকসান সামলানোর জন্য নিজের সম্পদ থেকে কতটুকু sacrifice করেছেন! ২০/৩০ বছর পরেও সরকারের উপর তাদের এতো নির্ভরতা কেনো? নিজেদেরতো কিছু Risk management capability থাকা বাঞ্ছনীয় বৈকি! কাজেই এই ২/৩ মাস মালিকদের কর্তৃক শ্রমিকদের সহায়তা দিতে হবে এবং এটা সরকারের পাশাপাশি বড় বড় ব্যবসায়ীগণের নৈতিক দায়িত্ব।

৮।পরিশেষে আবারও বলবো দয়া করে লকডাউন বা ছুটি ঈদ পর্যন্ত কঠোরভাবে প্রয়োগ করুন। ১০ মে থেকে দেশব্যাপি সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত সব দোকানপাট ও শপিংমল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত পুনবিবেচনা করুন। আমাদের সামাজিক সচেতনতা বোধ খুবই সীমিত এবং পুলিশ -র‌্যাব, সেনাবাহিনী দিয়েও আম জনতার সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা যায়নি। সুতরাং এ সিদ্ধান্ত আমাদেরকে ভয়াভহ পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যেতে পারে। কাজেই দোকানপাট ও শপিংমল খোলার সিদ্ধান্তটি পরিস্থিতি বুঝে আমরা ঈদের পরে নিতে পারি। আশাকরি আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের শিক্ষা এই করোনা যুদ্ধ মোকাবেলায় আমাদেরকে আরো ত্যাগী, সহনীয় ও সাহসী করবে। ধন্যবাদ।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)
বিডি প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
সর্বশেষ খবর
কলম্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে ১২ বছর গৃহবন্দী রাখার নির্দেশ
কলম্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে ১২ বছর গৃহবন্দী রাখার নির্দেশ

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে রুবিখনির শহরে জান্তার বিমান হামলায় নিহত অন্তত ১৩
মিয়ানমারে রুবিখনির শহরে জান্তার বিমান হামলায় নিহত অন্তত ১৩

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে পালিত হলো 'রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস'
রোমে পালিত হলো 'রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস'

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতিহাস গড়েই জিততে হবে ইংল্যান্ডকে
ইতিহাস গড়েই জিততে হবে ইংল্যান্ডকে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘অভিনন্দন লিজেন্ড’— শাহরুখকে এ আর রহমান
‘অভিনন্দন লিজেন্ড’— শাহরুখকে এ আর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা

৩ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল
শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ
১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান
চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ
বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’
সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য
পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'
'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল
বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের
কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত
তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন
জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলন
বগুড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎপৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎপৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে পদ্মা নদী থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে পদ্মা নদী থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে দুইজ‌নের মৃত্যু
রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে দুইজ‌নের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ৭৪৯ মেধাবী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
লালমনিরহাটে ৭৪৯ মেধাবী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া
এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের
শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ
জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’
‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর

৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিহত আরও ১১১
গাজায় নিহত আরও ১১১

পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতালে আটক রোগী মুক্তি পেলেন ৩৫ হাজার টাকায়
হাসপাতালে আটক রোগী মুক্তি পেলেন ৩৫ হাজার টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা