শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৭, মঙ্গলবার, ০৫ মে, ২০২০ আপডেট:

স্বাধীনতা যুদ্ধ বনাম করোনা যুদ্ধ : আমাদের শিক্ষণীয়

তামিম আহমেদ চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
স্বাধীনতা যুদ্ধ বনাম করোনা যুদ্ধ : আমাদের শিক্ষণীয়

স্বাধীনতা যুদ্ধের ৯ মাস কিছু চাটুকার, রাজাকার ও কাপুরুষ ছাড়া অন্যদের ছিল না কোন রেগুলার অফিস, ছিল না কোন বড় জমজমাট ব্যবসা, ছাত্রদের ছিল না কোন স্কুল-কলেজে যাবার তাড়া বা কোন পরীক্ষার চিন্তা, ছিল না কোন শপিংমলে ঘোরাঘুরি বা ঈদের শপিং। ছিল না কোন সত্যিকার অর্থের ঈদ। আমরা খেয়ে না খেয়ে গ্রাম থেকে গ্রামে পালিয়ে বেড়িয়েছি। শুধু চিন্তা ছিল দেশ স্বাধীন করা আর পাকহানাদের কাছ থেকে ইজ্জত সন্মান সহ প্রাণে বেঁচে থাকা।

তখনও কোন দুর্ভিক্ষ হয়নি বা না খেয়ে মানুষ মারা যায়নি কারণ সবাই একে অপরকে সাহায্য করেছে। দু’বেলা খাবার ছাড়া মানুষের অন্য কোন চাহিদা ছিল না। মানুষ ছিল অনেক মানবিক এবং পরস্পরের জন্য করেছে অসম্ভব ত্যাগ স্বীকার। যা আমাদের আজ খুবই প্রয়োজন।

হ্যাঁ আমরা পেরেছি। মহান নেতার ডাকে জীবন বাজি রেখে আমরা স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছি। আমরা এখন পদ্মার মত নদীতে বিশ্বের চোখ রাঙ্গানী উপেক্ষা করে ব্রীজ নির্মাণ করছি। আজ আমাদের অর্থনীতি অনেকের জন্য ঈর্ষণীয়। কাজেই করোনাকেও আমরা সুষ্ঠু পরিকল্পনার মাধ্যমে জয় করতে পারবো। আমরা পরীক্ষিত এক সাহসী জাতি।

কিন্তু কিছু লোকের অতি উৎসাহী চিন্তা আমাদেরকে বিপদে ফেলতে পারে। তারা আমাদের অর্থনীতি একেবারে ভেংগে পরড়ে ইত্যাদি বলে বলে বিচলিত করে ফেলছে বলে মনে হয়। আসলে আরো দুই মাস ব্যবসা, কলকারখানা, অফিস সীমিত আকারে চললেও সম্ভবত আমরা ভেংগে পরব না। কিছু ক্ষতিতো হবেই এবং তা বাস্তব। তবে করোনা আক্রান্ত হয়ে মহামারিতে অগনিত লোক মারা গেলে আমরা মানসিক ও অর্থনৈতিক সব দিক থেকেই চরম বিপদে পড়তে পারি।

মহামারি আর দুর্ভিক্ষ অবস্থা তৈরি হলে এটা কারও জন্যই সুখকর হবে না। কাজেই আমাদের প্রধান কাজ হবে মহামারি ঠেকিয়ে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা টিকিয়ে রাখা, কৃষক আর কৃষি উৎপাদনে সুরক্ষা দেয়া, আর দরিদ্র - নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষের সাহায্যের ব্যবস্থা করা। এর জন্য আমরা স্বাধীনতা যুদ্ধের চেতনা ও শিক্ষার আলোকে সাহসের সাথে নিম্নোক্ত ব্যবস্থা নিতে পারি:

১। আমাদের করোনা সিচুয়েশন কি ভালোর দিকে না খারাপের দিকে যাচ্ছে? নিশ্চিত ভাবেই খারাপের দিকে যাচ্ছে। অন্তত মে মাস পর্যন্ত আমাদের নিবিড় ভাবে পর্যবেক্ষণ করা উচিত। কাজেই আমাদের ছুটি বা লকডাউন অন্তত: ঈদ পর্যন্ত চলমান থাকা দরকার এবং সরকার বিচক্ষণতার সাথে সম্ভবত সে ভাবেই এগুচ্ছে। ঈদের আগে কোন ভাবেই ছুটি বা লকডাউন তুলে না নেয়া এবং গণপরিবহন, ট্রেন, প্লেন ও লঞ্চ চালু না করার জন্য সুপারিশ করছি। আর মাত্র পনেরদিন পরে দেশব্যাপি এ ধরণের চলাচল মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকির অবতারনা করতে পারে।
২। খবরে শুনতে পাচ্ছি আগামী ১০ মে থেকে দেশব্যাপি সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত সব দোকানপাট ও শপিংমল খোলা থাকবে। এ সিদ্ধান্তে সচেতন অধিকাংশ মানুষই হতাশ। দেশে চলছে ছুটি বা লকডাউন, সকল শহর ও গণপরিবহন বন্ধ, পারাইভেট যানবাহন বন্ধ , অধিকাংশ ড্রাইভার ছুটিতে, সকল মসজিদ/ উপাসনালয় একপ্রকার বন্ধ, ঈদের জামাত আর মাত্র ১৯/২০ দিন পরে হবে কিনা সন্দেহ, গণপরিবহন বন্ধ তাই ঢাকার বাহিরের দোকান শ্রমিকরা কি ভাবে আসবে? বাংলাদেশের প্রক্ষিতে ঈদের আগে দোকানে/ শপিংমলে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা হবে কি ভাবে? হাজার হাজার লোকের ঘরের বাহিরে ইফতারী করার ফল কি হবে?

৩। দেশ যখন করোনা যুদ্ধে ব্যস্ত, শতশত ডাক্তার, সরকারি কর্মকতা- কর্মচারী সেনাবাহিনী, পুলিশ ইত্যাদি দেশ প্রেমিক সদস্যগন যখন জীবন বাজিরেখে পরিবার থেকে দূরে কাজ করছে, কোটি লোককে ত্রাণ দেবার অক্লান্ত চেষ্টা করা হচ্ছে তখন কিসের ঈদ? কিসের ঈদের শপিং? এই সিদ্ধান্ত পুনবিবেচনা করার আহবান জানাচ্ছি।

৪। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় আমাদের কোন শপিং ছিল না এবং ঈদও ছিল সাদামাটা। এই করোনা যুদ্ধে এটাই আমাদের শিক্ষণীয়। বেঁচে থাকলে সবই হবে। দোকান মালিকরা স্বাধীনতা যুদ্ধের চেতনায় একটু sacrifice করতে পারে এবং এবার লাভ না করে নিজ থেকে কর্মচারীদের বেতন দিতে পারে এবং প্রয়োজনে সরকারের সহায়তা নিতে পারে। আসুন সকল করোনা আক্রান্ত পরিবারের সাথে একাত্ম হয়ে বলি এ বছর কোন Eid Celebrations নয়।

৫। সরকারি প্রশাসন, দলীয় নেতাকর্মী, প্রয়োজনে সেনাবাহিনীর সহায়তায় Garments Workers, দরিদ্র ও অসহায় মানুষের দেশব্যাপী তালিকা করে ১/২ মাস সহায়তা নিশ্চিত করা যেতে পারে। সরকার এ বিষয়ে কাজ শুরু করেছে।

৬। ১/২ মাস কৃষক ও কৃষিপণ্যের প্রয়োজনীয় সহায়তা, উৎপাদন, সংগ্রহ/ মজুত ইত্যাদি নিশ্চিত করতে হবে। প্রয়োজনে সেনাবাহিনীর সহায়তা নেয়া যেতে পারে। খাদ্য উৎপাদন, সংগ্রহ, সরবরাহ ও যথাযথ কৃষকের মূল্য নিশ্চিত করতে পারলে আমাদের কোন দুর্ভিক্ষ হবে না।

৭। আমাদের বড় বড় শিল্প প্রতিষ্ঠান এর মালিকগণ লোকসান হবে বলে বিভিন্ন প্রণোদনা প্যাকেজ নিয়ে সরকারের সাথে দেনদরবার করছেন। অনেক ক্ষেত্রেই তা যৌক্তিক বটে। তবে আমাদের দেখার বিষয় স্বাধীনতা যুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে এই করোনা যুদ্ধে বড় বড় ব্যবসায়ীগণন নিজ লোকসান সামলানোর জন্য নিজের সম্পদ থেকে কতটুকু sacrifice করেছেন! ২০/৩০ বছর পরেও সরকারের উপর তাদের এতো নির্ভরতা কেনো? নিজেদেরতো কিছু Risk management capability থাকা বাঞ্ছনীয় বৈকি! কাজেই এই ২/৩ মাস মালিকদের কর্তৃক শ্রমিকদের সহায়তা দিতে হবে এবং এটা সরকারের পাশাপাশি বড় বড় ব্যবসায়ীগণের নৈতিক দায়িত্ব।

৮।পরিশেষে আবারও বলবো দয়া করে লকডাউন বা ছুটি ঈদ পর্যন্ত কঠোরভাবে প্রয়োগ করুন। ১০ মে থেকে দেশব্যাপি সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত সব দোকানপাট ও শপিংমল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত পুনবিবেচনা করুন। আমাদের সামাজিক সচেতনতা বোধ খুবই সীমিত এবং পুলিশ -র‌্যাব, সেনাবাহিনী দিয়েও আম জনতার সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা যায়নি। সুতরাং এ সিদ্ধান্ত আমাদেরকে ভয়াভহ পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যেতে পারে। কাজেই দোকানপাট ও শপিংমল খোলার সিদ্ধান্তটি পরিস্থিতি বুঝে আমরা ঈদের পরে নিতে পারি। আশাকরি আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের শিক্ষা এই করোনা যুদ্ধ মোকাবেলায় আমাদেরকে আরো ত্যাগী, সহনীয় ও সাহসী করবে। ধন্যবাদ।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)
বিডি প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
শ্রম-শ্রমিক এই দুইয়ের উপরেই আজকের আধুনিক সভ্যতা
শ্রম-শ্রমিক এই দুইয়ের উপরেই আজকের আধুনিক সভ্যতা

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মহান মে দিবস পালিত
ঝিনাইদহে মহান মে দিবস পালিত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নয় দফা দাবিতে চুয়াডাঙ্গা বিএডিসি’র অনিয়মিত শ্রমিকদের মানববন্ধন
নয় দফা দাবিতে চুয়াডাঙ্গা বিএডিসি’র অনিয়মিত শ্রমিকদের মানববন্ধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে মহান মে দিবস পালিত
জামালপুরে মহান মে দিবস পালিত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকদের রক্তের বিনিময়ে আমরা গণতন্ত্র পেয়েছি: দুলু
শ্রমিকদের রক্তের বিনিময়ে আমরা গণতন্ত্র পেয়েছি: দুলু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
চার জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এআইইউবিতে ‘লেটস টক উইথ দ্য ইইউ অ্যাম্বাসেডর’ অনুষ্ঠিত
এআইইউবিতে ‘লেটস টক উইথ দ্য ইইউ অ্যাম্বাসেডর’ অনুষ্ঠিত

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বে প্রথমবার দুই রোবটের বক্সিং ম্যাচ
বিশ্বে প্রথমবার দুই রোবটের বক্সিং ম্যাচ

৫৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মিনিস্টারের ঈদ অফার ‘ফ্রিজ কিনুন হাম্বা জিতুন’
মিনিস্টারের ঈদ অফার ‘ফ্রিজ কিনুন হাম্বা জিতুন’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নোয়াখালীতে গণ অধিকার পরিষদের উদ্যোগে শ্রমিক দিবস পালিত
নোয়াখালীতে গণ অধিকার পরিষদের উদ্যোগে শ্রমিক দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নে শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন জরুরি: প্রধান উপদেষ্টা
বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নে শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন জরুরি: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিবিতে শুরু হলো মোটর ও বাইক শো
আইসিসিবিতে শুরু হলো মোটর ও বাইক শো

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখার আয়োজনে ডে লং ট্যুর ও নতুন কমিটি
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখার আয়োজনে ডে লং ট্যুর ও নতুন কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে জনস্রোত
নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে জনস্রোত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিডনিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব
সিডনিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শরীর ঠাণ্ডা রাখবে মাটির পাত্রের পানি
শরীর ঠাণ্ডা রাখবে মাটির পাত্রের পানি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন ব্রকলি খেলে যেসব উপকার
প্রতিদিন ব্রকলি খেলে যেসব উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে নানা আয়োজনে মে দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা আয়োজনে মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সেফটি দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে সেফটি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত
মানিকগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকার না থাকায় ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : রিজভী
নির্বাচিত সরকার না থাকায় ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নওগাঁয় মহান মে দিবস পালিত
নওগাঁয় মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, ইউএনও-ওসিসহ আহত ২০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, ইউএনও-ওসিসহ আহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোল বন্দরে দুইদিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বেনাপোল বন্দরে দুইদিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেকুয়ায় একদিনে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ২০
পেকুয়ায় একদিনে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে পৃথক দুর্ঘটনায় দুইজনের প্রাণহানি
মেহেরপুরে পৃথক দুর্ঘটনায় দুইজনের প্রাণহানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ