শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ জুন, ২০১৬ আপডেট:

যে কারণে বিএনপিতে ফিরতে পারছেন না বি. চৌধুরী ও অলি

শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
যে কারণে বিএনপিতে ফিরতে পারছেন না বি. চৌধুরী ও অলি

দীর্ঘ প্রক্রিয়ার পরও বিএনপিতে ফিরিয়ে নেওয়া হচ্ছে না সাবেক প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী ও কর্নেল (অব.) অলি আহমদকে। দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সম্মতির পরও ঝুলে আছে পুরনো নেতাদের ‘ঘরে’ ফেরা। অনেকে এটিকে রহস্যময় বলে আখ্যায়িত করছেন। তবে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বি. চৌধুরী এবং অলি আহমদসহ দল ও জোটের বৃহত্তর ঐক্যের ক্ষেত্রে প্রধান বাধা এখন দুটি। একটি হলো— জামায়াতে ইসলামী, অপরটি বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের একজন ক্ষমতাধর কর্মকর্তা। যার কথায় এখন পুরো বিএনপি চলছে বলেও সারা দেশের নেতা-কর্মীদের মধ্যে জনশ্রুতি আছে।

পাশাপাশি দলের অযোগ্য ও ভয়ানক প্রতারক শ্রেণির কিছু নেতা দলে নিজেদের গুরুত্ব কমে যাওয়ার ভয়ে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। তারা যে করেই হোক বিএনপিতে বি. চৌধুরী ও কর্নেল অলির মতো পুরনো নেতাদের প্রবেশ রোধ করাসহ ড. কামালের গণফোরাম, আ স ম রবের জেএসডি আর বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর কৃষক শ্রমিক লীগের মতো সংগঠনের সঙ্গে বিএনপির বৃহত্তর ঐক্য গড়তেও নারাজ। উপরন্তু এ সম্পর্কে বেগম খালেদা জিয়ার কান ভারি করাসহ তার ভিতরে সবসময় সন্দেহ আর অবিশ্বাস জিইয়ে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। দলের একটি অংশের নেতারা খালেদা জিয়াকে বুঝিয়েছেন, চেয়ারপারসনের অনুপস্থিতিতে প্রভাবশালী ওই দুই নেতা কী করেন, তার ঠিক নেই। তাদের নেতৃত্বে দল ভাঙতে পারে বলেও নেতিবাচক শঙ্কা ছড়ানো হচ্ছে। এমনকি এরসঙ্গে দলের স্থায়ী কমিটির কয়েকজন সদস্যের নাম জড়িয়েও কুৎসা রটানো হচ্ছে বিভিন্নভাবে। ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন নিয়েও মাহী বি. চৌধুরীর সঙ্গে দলের দূরত্ব তৈরি করে গুলশান কার্যালয়ের সিন্ডিকেটের সদস্যরা। খালেদা জিয়া মাহী বি. চৌধুরীকে মনোনয়ন প্রদানের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিলেও শেষ পর্যন্ত আবদুল আউয়াল মিন্টুকে উত্তর সিটির মনোনয়ন দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। আর আবদুল আউয়াল মিন্টু মনোনয়নপত্রে ভুল করার পর তার ছেলে তাবিথ আউয়ালকে মেয়র পদে মনোনয়ন দেওয়া হয় বিএনপি থেকে। সেই থেকে মাহী বি. চৌধুরীর সঙ্গে সম্পর্কের টানাপড়েন শুরু। এ ছাড়াও দলের প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর কর্নেল অলিকেও দলে নিতে ঘোর আপত্তি গুলশান কার্যালয়ের সিন্ডিকেটের। কারণ অলি আহমদ আর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব অ্যধ্যাপক বি. চৌধুরী দলে ফিরে এলে এসব সিন্ডিকেটভুক্ত নেতাদের গুরুত্ব কমে যাওয়ার ভয়েই মূলত তারা বাধা দিচ্ছে বলে জানা গেছে। তবে দলের ভিত ও ঐক্য শক্তিশালী করার ব্যাপারে আশাবাদী বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তার মতে, দলের ভিতরে তেমন কোনো বিরোধী কিংবা অন্তর্কোন্দল নেই। যেটুকু আছে সেটা হলো নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা। আর একটি বৃহৎ রাজনৈতিক দলে এটুকু নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা থাকাটাই স্বাভাবিক। সূত্রগুলো জানিয়েছে, গত কয়েক বছরে নানা ধরনের সুযোগ হাতে পাওয়ার পরও কিছু ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ঘুরে দাঁড়াতে পারছে না বিএনপি। বারবার সম্ভাবনার কাছ থেকে ফিরে আসছে। জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট অনেক ইস্যু হাতে পাওয়ার পরও কাজে লাগাতে পারেনি। উপরন্তু ‘ঘরের শত্রু বিভীষণের মতো’ চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে জিম্মি করে রাখার চেষ্টা চলছে অনবরত। সবধরনের মিডিয়া ও দলীয় নেতা-কর্মীসহ সর্বস্তরের জনগণের কাছ থেকেই কৌশলে ধীরে ধীরে বিচ্ছিন্ন করে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে খালেদা জিয়াকে। দেশের ভিতরে দলটির পক্ষের মিডিয়া বলতে এখন শুধু দলীয় মুখপত্র ‘দৈনিক দিনকাল, দৈনিক নয়াদিগন্ত আর বন্ধ কাগজ দৈনিক আমার দেশ’ পত্রিকাকেই তুলে ধরা হয় খালেদা জিয়ার কাছে। পাশাপাশি অন্য সব মিডিয়াকে ‘সরকারের এজেন্ট’ বলে সমালোচনা করা হয় সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর সামনে। স্বজনদের থেকে দূরে অবস্থানকারী বাড়িঘর ও সন্তানহারা ৭১ বছরের এই নেত্রীর বসবাস এখন কতিপয় কাজের লোক আর নিরাপত্তা সদস্যদের মাঝে। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর থেকে রাতে ঘুমানোর আগ পর্যন্ত এদের সঙ্গেই বসবাস তার। আর তার মধ্যেই রয়েছেন কতিপয় বিভীষণ। প্রকারান্তরে যারা দল ও জিয়া পরিবারের সঙ্গে দিনের পর দিন বিশ্বাসঘাতকতাই করে যাচ্ছেন এবং এদের বিশ্বস্ত মনে করে সরলমনে সেগুলোই গ্রহণ করছেন খালেদা জিয়া। এর ফলে ঘটনা যা হওয়ার তা-ই হচ্ছে। দিন দিন অত্যন্ত নাজুক পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে দলটি। মামলা-হামলা আর জেল-জুলুমের খড়গসহ নানা ধরনের বিপদ ঘনিয়ে আসছে জিয়া পরিবারসহ সারা দেশে দলের লাখ লাখ নেতা-কর্মীর সামনে। বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের অনেকেই এখন মামলার সাজা আতঙ্কে ভুগছেন। খোদ চেয়ারপারসনের মামলা নিয়েও রীতিমতো শঙ্কায় আছেন দলের নীতি-নির্ধারকরা। দলের সিনিয়র নেতাদের সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। সূত্রগুলো জানায়, দলের জন্য কাজ না করে মাঝখান থেকে ফায়দা লুটছেন চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয় আর নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের কতিপয় স্বার্থান্বেষী মধ্যস্বত্বভোগী ব্যক্তি। আর এতে জোটের অন্যতম শরিক জামায়াতে ইসলামীর কতিপয় নেতা সহযোগিতা দিচ্ছেন বলেও জানান বিএনপির একাধিক নীতিনির্ধারক। দলটির চেয়ারপারসনের চারপাশ ঘিরে আছেন এসব স্বার্থান্বেষী ব্যক্তি। সারা দেশের লাখ লাখ নেতা-কর্মী গুলশান সিন্ডিকেটের এসব কর্মকর্তাকে দলের জন্যে ক্ষতিকর জানলেও একমাত্র বিএনপি চেয়ারপারসনের ঘোর এখনো কাটেনি। বরং এদেরকেই তিনি বিশ্বস্ত বলে জানেন। বিএনপির ভুক্তভোগী নেতারা জানান, দলের ‘চেইন অব কমান্ড’ অনুসারে সাংগঠনিক কার্যক্রমও চলছে না। গুরুত্বপূর্ণ শীর্ষ তিন নেতা চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নির্দেশনা অনেক ক্ষেত্রে কার্যকর হচ্ছে না। যার ফলে বি. চোধুরী বা অলি আহমদের মতো নেতারা দলে ফিরতে পারছেন না। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, দলের বিরুদ্ধে যারা কাজ করছে, সেগুলো চিহ্নিত করে সাংগঠনিকভাবে ব্যবস্থা নিতে হবে। অন্যথায় এসব অনিয়ম-দুর্নীতি যেমন অব্যাহত থাকবে তেমনি দলের ভাবমূর্তিও ক্ষুণ্ন হতে থাকবে। স্থায়ী কমিটির অপর সদস্য লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান বলেন, দলের চলমান সংকট কিছুটা দলের কারণে, আর বাকিটা দলের বাইরে সরকারের দমননীতির কারণে সৃষ্টি হয়েছে। সাংগঠনিকভাবে দলকে শক্তিশালী করতে হলে ‘যোগ্য’ লোকদের নেতৃত্বে এনে নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। দলে যার যে দায়িত্ব, তাকে তা করতে দিয়ে ‘চেইন অব কমান্ড’ ফিরিয়ে আনতে হবে। বিতর্কিত ব্যক্তিদের চেয়ারপারসন কার্যালয় ও নয়াপল্টন কার্যালয় থেকে সরিয়ে দিতে হবে। তবে খালেদা জিয়ার আইনজীবী ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন বলেন, দুদক ও আদালতের মাধ্যমে সরকার বিএনপিকে চাপে রাখতে চায়। সরকারের চাপকে আইনিভাবে প্রতিহত করার চেষ্টা করছেন তারা। বিএনপি ঘরানার বুদ্ধিজীবী অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদের মতে, স্থায়ী কমিটিসহ অন্যান্য পূর্ণাঙ্গ কমিটি দিতে দেরি হওয়ায় দলের ক্ষতি হচ্ছে। তাই এখন কারা এর নেপথ্যে, সেসব নিয়ে বাইরে নানা কথা ছড়ানো হচ্ছে। তিনি বলেন, এক-এগারো একবার হয়েছে বলে বারবার হবে এমন কোনো কথা নেই। তা ছাড়া ওই সময় ও এখনকার পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভিন্ন। তবে দলের শীর্ষ নেতা হিসেবে বিএনপি চেয়ারপারসন সব দিক দেখেশুনে সতর্কতার সঙ্গে কমিটি দেবেন, এটিই সবার প্রত্যাশা। অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদের বক্তব্যের সঙ্গে একমত পোষণ করে গণস্বাস্থ্য হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, কোনো কারণে দলের কমিটি না দেওয়া হলে কিংবা কমিটি ঘোষণায় দীর্ঘসূত্রতা হলে বিএনপির ক্ষতি ছাড়া কোনো লাভ হবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন