শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ জুন, ২০১৬ আপডেট:

যে কারণে বিএনপিতে ফিরতে পারছেন না বি. চৌধুরী ও অলি

শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
যে কারণে বিএনপিতে ফিরতে পারছেন না বি. চৌধুরী ও অলি

দীর্ঘ প্রক্রিয়ার পরও বিএনপিতে ফিরিয়ে নেওয়া হচ্ছে না সাবেক প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী ও কর্নেল (অব.) অলি আহমদকে। দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সম্মতির পরও ঝুলে আছে পুরনো নেতাদের ‘ঘরে’ ফেরা। অনেকে এটিকে রহস্যময় বলে আখ্যায়িত করছেন। তবে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বি. চৌধুরী এবং অলি আহমদসহ দল ও জোটের বৃহত্তর ঐক্যের ক্ষেত্রে প্রধান বাধা এখন দুটি। একটি হলো— জামায়াতে ইসলামী, অপরটি বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের একজন ক্ষমতাধর কর্মকর্তা। যার কথায় এখন পুরো বিএনপি চলছে বলেও সারা দেশের নেতা-কর্মীদের মধ্যে জনশ্রুতি আছে।

পাশাপাশি দলের অযোগ্য ও ভয়ানক প্রতারক শ্রেণির কিছু নেতা দলে নিজেদের গুরুত্ব কমে যাওয়ার ভয়ে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। তারা যে করেই হোক বিএনপিতে বি. চৌধুরী ও কর্নেল অলির মতো পুরনো নেতাদের প্রবেশ রোধ করাসহ ড. কামালের গণফোরাম, আ স ম রবের জেএসডি আর বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর কৃষক শ্রমিক লীগের মতো সংগঠনের সঙ্গে বিএনপির বৃহত্তর ঐক্য গড়তেও নারাজ। উপরন্তু এ সম্পর্কে বেগম খালেদা জিয়ার কান ভারি করাসহ তার ভিতরে সবসময় সন্দেহ আর অবিশ্বাস জিইয়ে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। দলের একটি অংশের নেতারা খালেদা জিয়াকে বুঝিয়েছেন, চেয়ারপারসনের অনুপস্থিতিতে প্রভাবশালী ওই দুই নেতা কী করেন, তার ঠিক নেই। তাদের নেতৃত্বে দল ভাঙতে পারে বলেও নেতিবাচক শঙ্কা ছড়ানো হচ্ছে। এমনকি এরসঙ্গে দলের স্থায়ী কমিটির কয়েকজন সদস্যের নাম জড়িয়েও কুৎসা রটানো হচ্ছে বিভিন্নভাবে। ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন নিয়েও মাহী বি. চৌধুরীর সঙ্গে দলের দূরত্ব তৈরি করে গুলশান কার্যালয়ের সিন্ডিকেটের সদস্যরা। খালেদা জিয়া মাহী বি. চৌধুরীকে মনোনয়ন প্রদানের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিলেও শেষ পর্যন্ত আবদুল আউয়াল মিন্টুকে উত্তর সিটির মনোনয়ন দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। আর আবদুল আউয়াল মিন্টু মনোনয়নপত্রে ভুল করার পর তার ছেলে তাবিথ আউয়ালকে মেয়র পদে মনোনয়ন দেওয়া হয় বিএনপি থেকে। সেই থেকে মাহী বি. চৌধুরীর সঙ্গে সম্পর্কের টানাপড়েন শুরু। এ ছাড়াও দলের প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর কর্নেল অলিকেও দলে নিতে ঘোর আপত্তি গুলশান কার্যালয়ের সিন্ডিকেটের। কারণ অলি আহমদ আর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব অ্যধ্যাপক বি. চৌধুরী দলে ফিরে এলে এসব সিন্ডিকেটভুক্ত নেতাদের গুরুত্ব কমে যাওয়ার ভয়েই মূলত তারা বাধা দিচ্ছে বলে জানা গেছে। তবে দলের ভিত ও ঐক্য শক্তিশালী করার ব্যাপারে আশাবাদী বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তার মতে, দলের ভিতরে তেমন কোনো বিরোধী কিংবা অন্তর্কোন্দল নেই। যেটুকু আছে সেটা হলো নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা। আর একটি বৃহৎ রাজনৈতিক দলে এটুকু নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা থাকাটাই স্বাভাবিক। সূত্রগুলো জানিয়েছে, গত কয়েক বছরে নানা ধরনের সুযোগ হাতে পাওয়ার পরও কিছু ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ঘুরে দাঁড়াতে পারছে না বিএনপি। বারবার সম্ভাবনার কাছ থেকে ফিরে আসছে। জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট অনেক ইস্যু হাতে পাওয়ার পরও কাজে লাগাতে পারেনি। উপরন্তু ‘ঘরের শত্রু বিভীষণের মতো’ চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে জিম্মি করে রাখার চেষ্টা চলছে অনবরত। সবধরনের মিডিয়া ও দলীয় নেতা-কর্মীসহ সর্বস্তরের জনগণের কাছ থেকেই কৌশলে ধীরে ধীরে বিচ্ছিন্ন করে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে খালেদা জিয়াকে। দেশের ভিতরে দলটির পক্ষের মিডিয়া বলতে এখন শুধু দলীয় মুখপত্র ‘দৈনিক দিনকাল, দৈনিক নয়াদিগন্ত আর বন্ধ কাগজ দৈনিক আমার দেশ’ পত্রিকাকেই তুলে ধরা হয় খালেদা জিয়ার কাছে। পাশাপাশি অন্য সব মিডিয়াকে ‘সরকারের এজেন্ট’ বলে সমালোচনা করা হয় সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর সামনে। স্বজনদের থেকে দূরে অবস্থানকারী বাড়িঘর ও সন্তানহারা ৭১ বছরের এই নেত্রীর বসবাস এখন কতিপয় কাজের লোক আর নিরাপত্তা সদস্যদের মাঝে। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর থেকে রাতে ঘুমানোর আগ পর্যন্ত এদের সঙ্গেই বসবাস তার। আর তার মধ্যেই রয়েছেন কতিপয় বিভীষণ। প্রকারান্তরে যারা দল ও জিয়া পরিবারের সঙ্গে দিনের পর দিন বিশ্বাসঘাতকতাই করে যাচ্ছেন এবং এদের বিশ্বস্ত মনে করে সরলমনে সেগুলোই গ্রহণ করছেন খালেদা জিয়া। এর ফলে ঘটনা যা হওয়ার তা-ই হচ্ছে। দিন দিন অত্যন্ত নাজুক পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে দলটি। মামলা-হামলা আর জেল-জুলুমের খড়গসহ নানা ধরনের বিপদ ঘনিয়ে আসছে জিয়া পরিবারসহ সারা দেশে দলের লাখ লাখ নেতা-কর্মীর সামনে। বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের অনেকেই এখন মামলার সাজা আতঙ্কে ভুগছেন। খোদ চেয়ারপারসনের মামলা নিয়েও রীতিমতো শঙ্কায় আছেন দলের নীতি-নির্ধারকরা। দলের সিনিয়র নেতাদের সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। সূত্রগুলো জানায়, দলের জন্য কাজ না করে মাঝখান থেকে ফায়দা লুটছেন চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয় আর নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের কতিপয় স্বার্থান্বেষী মধ্যস্বত্বভোগী ব্যক্তি। আর এতে জোটের অন্যতম শরিক জামায়াতে ইসলামীর কতিপয় নেতা সহযোগিতা দিচ্ছেন বলেও জানান বিএনপির একাধিক নীতিনির্ধারক। দলটির চেয়ারপারসনের চারপাশ ঘিরে আছেন এসব স্বার্থান্বেষী ব্যক্তি। সারা দেশের লাখ লাখ নেতা-কর্মী গুলশান সিন্ডিকেটের এসব কর্মকর্তাকে দলের জন্যে ক্ষতিকর জানলেও একমাত্র বিএনপি চেয়ারপারসনের ঘোর এখনো কাটেনি। বরং এদেরকেই তিনি বিশ্বস্ত বলে জানেন। বিএনপির ভুক্তভোগী নেতারা জানান, দলের ‘চেইন অব কমান্ড’ অনুসারে সাংগঠনিক কার্যক্রমও চলছে না। গুরুত্বপূর্ণ শীর্ষ তিন নেতা চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নির্দেশনা অনেক ক্ষেত্রে কার্যকর হচ্ছে না। যার ফলে বি. চোধুরী বা অলি আহমদের মতো নেতারা দলে ফিরতে পারছেন না। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, দলের বিরুদ্ধে যারা কাজ করছে, সেগুলো চিহ্নিত করে সাংগঠনিকভাবে ব্যবস্থা নিতে হবে। অন্যথায় এসব অনিয়ম-দুর্নীতি যেমন অব্যাহত থাকবে তেমনি দলের ভাবমূর্তিও ক্ষুণ্ন হতে থাকবে। স্থায়ী কমিটির অপর সদস্য লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান বলেন, দলের চলমান সংকট কিছুটা দলের কারণে, আর বাকিটা দলের বাইরে সরকারের দমননীতির কারণে সৃষ্টি হয়েছে। সাংগঠনিকভাবে দলকে শক্তিশালী করতে হলে ‘যোগ্য’ লোকদের নেতৃত্বে এনে নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। দলে যার যে দায়িত্ব, তাকে তা করতে দিয়ে ‘চেইন অব কমান্ড’ ফিরিয়ে আনতে হবে। বিতর্কিত ব্যক্তিদের চেয়ারপারসন কার্যালয় ও নয়াপল্টন কার্যালয় থেকে সরিয়ে দিতে হবে। তবে খালেদা জিয়ার আইনজীবী ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন বলেন, দুদক ও আদালতের মাধ্যমে সরকার বিএনপিকে চাপে রাখতে চায়। সরকারের চাপকে আইনিভাবে প্রতিহত করার চেষ্টা করছেন তারা। বিএনপি ঘরানার বুদ্ধিজীবী অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদের মতে, স্থায়ী কমিটিসহ অন্যান্য পূর্ণাঙ্গ কমিটি দিতে দেরি হওয়ায় দলের ক্ষতি হচ্ছে। তাই এখন কারা এর নেপথ্যে, সেসব নিয়ে বাইরে নানা কথা ছড়ানো হচ্ছে। তিনি বলেন, এক-এগারো একবার হয়েছে বলে বারবার হবে এমন কোনো কথা নেই। তা ছাড়া ওই সময় ও এখনকার পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভিন্ন। তবে দলের শীর্ষ নেতা হিসেবে বিএনপি চেয়ারপারসন সব দিক দেখেশুনে সতর্কতার সঙ্গে কমিটি দেবেন, এটিই সবার প্রত্যাশা। অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদের বক্তব্যের সঙ্গে একমত পোষণ করে গণস্বাস্থ্য হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, কোনো কারণে দলের কমিটি না দেওয়া হলে কিংবা কমিটি ঘোষণায় দীর্ঘসূত্রতা হলে বিএনপির ক্ষতি ছাড়া কোনো লাভ হবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে জাতিসংঘ প্রতিনিধিদল
ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে জাতিসংঘ প্রতিনিধিদল
এখনো গ্রেপ্তার হয়নি চট্টগ্রামের প্রকাশ্য খুনিরা
এখনো গ্রেপ্তার হয়নি চট্টগ্রামের প্রকাশ্য খুনিরা
নির্বাচনের দিন গণভোটে অনড় থাকবে বিএনপি
নির্বাচনের দিন গণভোটে অনড় থাকবে বিএনপি
আবারও কমানো হচ্ছে বাজেটের আকার
আবারও কমানো হচ্ছে বাজেটের আকার
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ
নির্বাচন পেছালে দায়ী বিএনপি জামায়াত
নির্বাচন পেছালে দায়ী বিএনপি জামায়াত
অবৈধ বাংলাদেশি প্রত্যাবাসন বাড়াবে ইতালি
অবৈধ বাংলাদেশি প্রত্যাবাসন বাড়াবে ইতালি
আসন ভাগাভাগির আলোচনা হয়নি
আসন ভাগাভাগির আলোচনা হয়নি
শেয়ারবাজারে সাত দিন টানা দরপতন
শেয়ারবাজারে সাত দিন টানা দরপতন
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দিল্লিতে গাড়িবোমায় নিহত ৮
দিল্লিতে গাড়িবোমায় নিহত ৮
সর্বশেষ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা
ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো
২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’
‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের
মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনস্টাইনের ধারণা ভুল!
আইনস্টাইনের ধারণা ভুল!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি কমতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে তিনজনের কারাদণ্ড
গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে তিনজনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাখরাবাদ গ্যাসের অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, জরিমানা আদায়
বাখরাবাদ গ্যাসের অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, জরিমানা আদায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাশকতার শঙ্কায় দেশের সব বিমানবন্দরকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
নাশকতার শঙ্কায় দেশের সব বিমানবন্দরকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দর এলাকায় মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ
চট্টগ্রাম বন্দর এলাকায় মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাঁদপুরে জুয়া খেলায় হেরে পার্টনারকে হত্যা, আসামির যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে জুয়া খেলায় হেরে পার্টনারকে হত্যা, আসামির যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাই কোর্টে স্থায়ী হলেন অভ্যুত্থানের পরে নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতি
হাই কোর্টে স্থায়ী হলেন অভ্যুত্থানের পরে নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোজ্যতেলের বাজার স্বাভাবিক রাখতে ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা চাইলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোজ্যতেলের বাজার স্বাভাবিক রাখতে ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা চাইলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিলনায়তনে বসেছে ছায়া আদালত, বিচারকের আসনে শিক্ষকরা
মিলনায়তনে বসেছে ছায়া আদালত, বিচারকের আসনে শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ বাছাই: স্লোভেনিয়ার জার্সিতে নামতে পারছেন না ম্যানইউ তারকা
বিশ্বকাপ বাছাই: স্লোভেনিয়ার জার্সিতে নামতে পারছেন না ম্যানইউ তারকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গিনেস বুকে পলকের নাম
গিনেস বুকে পলকের নাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রলারের ধাক্কায় ব্রিজ ভেঙে খালে, তিন গ্রামের মানুষ বিপাকে
ট্রলারের ধাক্কায় ব্রিজ ভেঙে খালে, তিন গ্রামের মানুষ বিপাকে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কপাল খুলল চালোবার
কপাল খুলল চালোবার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় মিডিয়ায় ধর্মেন্দ্রর ‘মৃত্যুর’ খবরে চটেছেন হেমা মালিনী ও এশা দেওল
ভারতীয় মিডিয়ায় ধর্মেন্দ্রর ‘মৃত্যুর’ খবরে চটেছেন হেমা মালিনী ও এশা দেওল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে