শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ জুন, ২০১৬ আপডেট:

যে কারণে বিএনপিতে ফিরতে পারছেন না বি. চৌধুরী ও অলি

শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
যে কারণে বিএনপিতে ফিরতে পারছেন না বি. চৌধুরী ও অলি

দীর্ঘ প্রক্রিয়ার পরও বিএনপিতে ফিরিয়ে নেওয়া হচ্ছে না সাবেক প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী ও কর্নেল (অব.) অলি আহমদকে। দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সম্মতির পরও ঝুলে আছে পুরনো নেতাদের ‘ঘরে’ ফেরা। অনেকে এটিকে রহস্যময় বলে আখ্যায়িত করছেন। তবে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বি. চৌধুরী এবং অলি আহমদসহ দল ও জোটের বৃহত্তর ঐক্যের ক্ষেত্রে প্রধান বাধা এখন দুটি। একটি হলো— জামায়াতে ইসলামী, অপরটি বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের একজন ক্ষমতাধর কর্মকর্তা। যার কথায় এখন পুরো বিএনপি চলছে বলেও সারা দেশের নেতা-কর্মীদের মধ্যে জনশ্রুতি আছে।

পাশাপাশি দলের অযোগ্য ও ভয়ানক প্রতারক শ্রেণির কিছু নেতা দলে নিজেদের গুরুত্ব কমে যাওয়ার ভয়ে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। তারা যে করেই হোক বিএনপিতে বি. চৌধুরী ও কর্নেল অলির মতো পুরনো নেতাদের প্রবেশ রোধ করাসহ ড. কামালের গণফোরাম, আ স ম রবের জেএসডি আর বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর কৃষক শ্রমিক লীগের মতো সংগঠনের সঙ্গে বিএনপির বৃহত্তর ঐক্য গড়তেও নারাজ। উপরন্তু এ সম্পর্কে বেগম খালেদা জিয়ার কান ভারি করাসহ তার ভিতরে সবসময় সন্দেহ আর অবিশ্বাস জিইয়ে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। দলের একটি অংশের নেতারা খালেদা জিয়াকে বুঝিয়েছেন, চেয়ারপারসনের অনুপস্থিতিতে প্রভাবশালী ওই দুই নেতা কী করেন, তার ঠিক নেই। তাদের নেতৃত্বে দল ভাঙতে পারে বলেও নেতিবাচক শঙ্কা ছড়ানো হচ্ছে। এমনকি এরসঙ্গে দলের স্থায়ী কমিটির কয়েকজন সদস্যের নাম জড়িয়েও কুৎসা রটানো হচ্ছে বিভিন্নভাবে। ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন নিয়েও মাহী বি. চৌধুরীর সঙ্গে দলের দূরত্ব তৈরি করে গুলশান কার্যালয়ের সিন্ডিকেটের সদস্যরা। খালেদা জিয়া মাহী বি. চৌধুরীকে মনোনয়ন প্রদানের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিলেও শেষ পর্যন্ত আবদুল আউয়াল মিন্টুকে উত্তর সিটির মনোনয়ন দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। আর আবদুল আউয়াল মিন্টু মনোনয়নপত্রে ভুল করার পর তার ছেলে তাবিথ আউয়ালকে মেয়র পদে মনোনয়ন দেওয়া হয় বিএনপি থেকে। সেই থেকে মাহী বি. চৌধুরীর সঙ্গে সম্পর্কের টানাপড়েন শুরু। এ ছাড়াও দলের প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর কর্নেল অলিকেও দলে নিতে ঘোর আপত্তি গুলশান কার্যালয়ের সিন্ডিকেটের। কারণ অলি আহমদ আর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব অ্যধ্যাপক বি. চৌধুরী দলে ফিরে এলে এসব সিন্ডিকেটভুক্ত নেতাদের গুরুত্ব কমে যাওয়ার ভয়েই মূলত তারা বাধা দিচ্ছে বলে জানা গেছে। তবে দলের ভিত ও ঐক্য শক্তিশালী করার ব্যাপারে আশাবাদী বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তার মতে, দলের ভিতরে তেমন কোনো বিরোধী কিংবা অন্তর্কোন্দল নেই। যেটুকু আছে সেটা হলো নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা। আর একটি বৃহৎ রাজনৈতিক দলে এটুকু নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা থাকাটাই স্বাভাবিক। সূত্রগুলো জানিয়েছে, গত কয়েক বছরে নানা ধরনের সুযোগ হাতে পাওয়ার পরও কিছু ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ঘুরে দাঁড়াতে পারছে না বিএনপি। বারবার সম্ভাবনার কাছ থেকে ফিরে আসছে। জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট অনেক ইস্যু হাতে পাওয়ার পরও কাজে লাগাতে পারেনি। উপরন্তু ‘ঘরের শত্রু বিভীষণের মতো’ চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে জিম্মি করে রাখার চেষ্টা চলছে অনবরত। সবধরনের মিডিয়া ও দলীয় নেতা-কর্মীসহ সর্বস্তরের জনগণের কাছ থেকেই কৌশলে ধীরে ধীরে বিচ্ছিন্ন করে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে খালেদা জিয়াকে। দেশের ভিতরে দলটির পক্ষের মিডিয়া বলতে এখন শুধু দলীয় মুখপত্র ‘দৈনিক দিনকাল, দৈনিক নয়াদিগন্ত আর বন্ধ কাগজ দৈনিক আমার দেশ’ পত্রিকাকেই তুলে ধরা হয় খালেদা জিয়ার কাছে। পাশাপাশি অন্য সব মিডিয়াকে ‘সরকারের এজেন্ট’ বলে সমালোচনা করা হয় সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর সামনে। স্বজনদের থেকে দূরে অবস্থানকারী বাড়িঘর ও সন্তানহারা ৭১ বছরের এই নেত্রীর বসবাস এখন কতিপয় কাজের লোক আর নিরাপত্তা সদস্যদের মাঝে। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর থেকে রাতে ঘুমানোর আগ পর্যন্ত এদের সঙ্গেই বসবাস তার। আর তার মধ্যেই রয়েছেন কতিপয় বিভীষণ। প্রকারান্তরে যারা দল ও জিয়া পরিবারের সঙ্গে দিনের পর দিন বিশ্বাসঘাতকতাই করে যাচ্ছেন এবং এদের বিশ্বস্ত মনে করে সরলমনে সেগুলোই গ্রহণ করছেন খালেদা জিয়া। এর ফলে ঘটনা যা হওয়ার তা-ই হচ্ছে। দিন দিন অত্যন্ত নাজুক পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে দলটি। মামলা-হামলা আর জেল-জুলুমের খড়গসহ নানা ধরনের বিপদ ঘনিয়ে আসছে জিয়া পরিবারসহ সারা দেশে দলের লাখ লাখ নেতা-কর্মীর সামনে। বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের অনেকেই এখন মামলার সাজা আতঙ্কে ভুগছেন। খোদ চেয়ারপারসনের মামলা নিয়েও রীতিমতো শঙ্কায় আছেন দলের নীতি-নির্ধারকরা। দলের সিনিয়র নেতাদের সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। সূত্রগুলো জানায়, দলের জন্য কাজ না করে মাঝখান থেকে ফায়দা লুটছেন চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয় আর নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের কতিপয় স্বার্থান্বেষী মধ্যস্বত্বভোগী ব্যক্তি। আর এতে জোটের অন্যতম শরিক জামায়াতে ইসলামীর কতিপয় নেতা সহযোগিতা দিচ্ছেন বলেও জানান বিএনপির একাধিক নীতিনির্ধারক। দলটির চেয়ারপারসনের চারপাশ ঘিরে আছেন এসব স্বার্থান্বেষী ব্যক্তি। সারা দেশের লাখ লাখ নেতা-কর্মী গুলশান সিন্ডিকেটের এসব কর্মকর্তাকে দলের জন্যে ক্ষতিকর জানলেও একমাত্র বিএনপি চেয়ারপারসনের ঘোর এখনো কাটেনি। বরং এদেরকেই তিনি বিশ্বস্ত বলে জানেন। বিএনপির ভুক্তভোগী নেতারা জানান, দলের ‘চেইন অব কমান্ড’ অনুসারে সাংগঠনিক কার্যক্রমও চলছে না। গুরুত্বপূর্ণ শীর্ষ তিন নেতা চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নির্দেশনা অনেক ক্ষেত্রে কার্যকর হচ্ছে না। যার ফলে বি. চোধুরী বা অলি আহমদের মতো নেতারা দলে ফিরতে পারছেন না। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, দলের বিরুদ্ধে যারা কাজ করছে, সেগুলো চিহ্নিত করে সাংগঠনিকভাবে ব্যবস্থা নিতে হবে। অন্যথায় এসব অনিয়ম-দুর্নীতি যেমন অব্যাহত থাকবে তেমনি দলের ভাবমূর্তিও ক্ষুণ্ন হতে থাকবে। স্থায়ী কমিটির অপর সদস্য লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান বলেন, দলের চলমান সংকট কিছুটা দলের কারণে, আর বাকিটা দলের বাইরে সরকারের দমননীতির কারণে সৃষ্টি হয়েছে। সাংগঠনিকভাবে দলকে শক্তিশালী করতে হলে ‘যোগ্য’ লোকদের নেতৃত্বে এনে নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। দলে যার যে দায়িত্ব, তাকে তা করতে দিয়ে ‘চেইন অব কমান্ড’ ফিরিয়ে আনতে হবে। বিতর্কিত ব্যক্তিদের চেয়ারপারসন কার্যালয় ও নয়াপল্টন কার্যালয় থেকে সরিয়ে দিতে হবে। তবে খালেদা জিয়ার আইনজীবী ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন বলেন, দুদক ও আদালতের মাধ্যমে সরকার বিএনপিকে চাপে রাখতে চায়। সরকারের চাপকে আইনিভাবে প্রতিহত করার চেষ্টা করছেন তারা। বিএনপি ঘরানার বুদ্ধিজীবী অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদের মতে, স্থায়ী কমিটিসহ অন্যান্য পূর্ণাঙ্গ কমিটি দিতে দেরি হওয়ায় দলের ক্ষতি হচ্ছে। তাই এখন কারা এর নেপথ্যে, সেসব নিয়ে বাইরে নানা কথা ছড়ানো হচ্ছে। তিনি বলেন, এক-এগারো একবার হয়েছে বলে বারবার হবে এমন কোনো কথা নেই। তা ছাড়া ওই সময় ও এখনকার পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভিন্ন। তবে দলের শীর্ষ নেতা হিসেবে বিএনপি চেয়ারপারসন সব দিক দেখেশুনে সতর্কতার সঙ্গে কমিটি দেবেন, এটিই সবার প্রত্যাশা। অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদের বক্তব্যের সঙ্গে একমত পোষণ করে গণস্বাস্থ্য হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, কোনো কারণে দলের কমিটি না দেওয়া হলে কিংবা কমিটি ঘোষণায় দীর্ঘসূত্রতা হলে বিএনপির ক্ষতি ছাড়া কোনো লাভ হবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
সর্বশেষ খবর
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট
ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম