শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ আগস্ট, ২০১৬ আপডেট:

কারাগারে বসেই পিতা আন্ডারওয়ার্ল্ড ডনরা

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
কারাগারে বসেই পিতা আন্ডারওয়ার্ল্ড ডনরা

ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ডের দুর্ধর্ষ ডন ইয়াসিন খান ওরফে পলাশ ওরফে কাইল্যা পলাশ কারাগারে বন্দী ১৪ বছর ধরে। নজিরবিহীন ঘটনা হলো, কারাবন্দী এই ডন এই সময়ের মধ্যে বাবা হয়েছেন। চার বছর বয়সী একটি সন্তান রয়েছে তার। তেজগাঁওয়ের আরেক ডন সেলিম ওরফে রায়পুইরা সেইল্লা। কারাগারে বন্দী থাকা অবস্থায় তিনিও হয়েছেন কন্যাসন্তানের জনক। কাইল্যা পলাশ বা রায়পুইরা সেইল্লাই শুধু নন, এমন বন্দীজীবনে থেকে সন্তানের জনক হয়েছেন আন্ডারওয়ার্ল্ডের আরও বেশ কয়েক ডন। অনুসন্ধানে পাওয়া গেছে এমন অন্তত পাঁচজনের বাবা হওয়ার তথ্য। বাবা হননি, কিন্তু স্ত্রী বা বান্ধবীর সঙ্গে একান্ত সময় কাটিয়েছেন, এমন সংখ্যা অগণিত। একমাত্র কাইল্যা পলাশই পুলিশ পাহারায় নিজ বাসায় গিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে সময় কাটানোর সুযোগ পেয়েছেন। বাকিরা আদালতে হাজিরা দিতে গেলে সুযোগ পেতেন। কোর্ট গারদের বিশেষ কক্ষে মিলিত হতেন তাদের স্ত্রীদের সঙ্গে। ওই কক্ষটিকে সন্ত্রাসীরা ‘ফ্রি পোর্ট’ নামকরণ করেছিলেন। তবে এই ‘ফ্রি পোর্ট’ ব্যবহারে সন্ত্রাসীরা মোটা অঙ্কের টাকা খরচ করতেন। এ ছাড়া কারাগারে থেকেও বিয়ে করার ঘটনা ঘটিয়েছেন একজন হত্যা মামলার আসামি।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আন্ডারওয়ার্ল্ডের ডনরা কারাগারে বন্দী থাকলেও কাটান তারা মুক্তজীবনের মতোই। চাঁদাবাজির  সিংহভাগই তারা খরচ করেন কারাগারের ভিতরে। রাজার হালেই কাটে তাদের দিনকাল। তবে তাদের এ অবৈধ সুযোগ হালে কিছুটা কমেছে। জানা গেছে, ভারতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত, দুর্ধর্ষ মামলার সাজাপ্রাপ্ত কয়েদিরা কারাগারে তাদের স্ত্রীদের সঙ্গে একান্তে সময় কাটাতে পারেন। এমনকি তারা চাইলে সন্তান নিতেও পারবেন। যদিও এ সুযোগটি কয়েদিরা পাচ্ছেন এক বছর ধরে। কিন্তু বাংলাদেশে কয়েদিদের তাদের স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এ সুযোগ তারা নিচ্ছেন অবৈধভাবে। লেনদেনের মাধ্যমে। বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, বন্দী থাকা অবস্থায় কাইল্যা পলাশ আর রায়পুইরা সেইল্লা ছাড়াও বাবা হয়েছেন আমিনবাজারের মামুন, শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মহাখালীর এক তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী। এদের মধ্যে মামুন প্রতিপক্ষের হামলায় ও সেইল্লা পুলিশের ক্রসফায়ারে নিহত হন। কারাসূত্র জানায়, জেলখানার জীবন মানেই এক ভিন্ন জীবন। সেখানে শাস্তি হিসেবে অন্ধকার-অভিশপ্ত জীবন যাপন করতে হয়। কিন্তু আন্ডারওয়ার্ল্ডের ডনদের ক্ষেত্রে এটি কার্যকর নয়। তারা কারাগারে থেকে যেমন বাইরের আন্ডারওয়ার্ল্ড নিয়ন্ত্রণ করেন, তেমন ভিতরে বিলাসী তাদের জীবনযাপন। যখন তাদের যা ইচ্ছা হচ্ছে, তাই তারা পূরণ করছেন। ভিতরে বসে মোবাইল ফোনে কথা বলছেন। ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন। ব্যবসায়ীদের হুমকি দিচ্ছেন, চাঁদাবাজি করছেন। চাঁদার টাকা সময়মতো তাদের কাছে কারাগারেই পৌঁছে যাচ্ছে। কারা কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করেই তারা বছরের পর বছর এই বিলাসী জীবন যাপন করছেন। আদালতে হাজিরার দিন আদালত চত্বরেই হাজির হন তাদের অনুসারীরা। সেখানেই তারা সামনাসামনি নির্দেশনা দিচ্ছেন। বিচার-আচার করছেন বাহিনীর সদস্যদের। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেও সময় কাটান। কারাগারে তাদের থাকা-খাওয়ার সুযোগ-সুবিধা ভিআইপিদের মতোই। কাশিমপুর কারাগারে ডনদের এ সুযোগ সবচেয়ে বেশি। এমন বিলাসী জীবন যাপনের সংবাদে ইতিমধ্যে একাধিকবার জেলখানার অভ্যন্তরে অভিযান চালানো হয়েছে। সন্ত্রাসীদের কক্ষে রঙিন টিভি, মোবাইল ফোন সেট, সিম ও মেমোরি কার্ড এবং মাদকদ্রব্য পাওয়া গেছে। তালিকাভুক্ত ১৬ ডন আছেন নজরদারির মধ্যে। সূত্র জানায়, শীর্ষ সন্ত্রাসীদের এ অবৈধ সুযোগ-সুবিধা আদায় এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, তারা বাসাবাড়িতে গিয়েও পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর মতো নজিরবিহীন ঘটনা ঘটিয়েছেন। শীর্ষ সন্ত্রাসী কাইল্যা পলাশের বাসায় গিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে থাকার ঘটনাটি সম্প্রতি ফাঁস হয়। যুবদল নেতা মিজানুর রহমান মিজান হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজা ভোগ করছেন কাইল্যা পলাশ। ২০০২ সালের ২৯ মে রামপুরায় যুবদল নেতা মিজানকে গুলি করে হত্যার মামলায় বিচারিক আদালত তাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল। উচ্চ আদালত তার সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়। কাশিমপুর, মুন্সীগঞ্জ, রাজশাহী, দিনাজপুর কারাগার ঘুরে পলাশ এখন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে। পলাশের স্ত্রী মাহমুদা খানম বলেছেন, খুনের মামলায় ২০০৩ সালে গ্রেফতার হওয়ার পর থেকে জেলে আছেন তার স্বামী। ২০১২ সালের অক্টোবরে মুন্সীগঞ্জ হাসপাতালে জন্ম হয় তাদের মেয়ে খাদিজার। তিনি স্বীকার করেন, কারাগার থেকে আদালতে হাজিরা দিয়ে ফেরার পথে রামপুরার বাসায় দেখা করে যেতেন পলাশ। আগে মাসে দু-তিনটি হাজিরা থাকত, তখন বেশি আসতেন, এখন কম। কখনো কয়েক ঘণ্টা, কখনো সারা দিন পরিবারের সঙ্গে থাকেন। প্রিজন ভ্যানে নয়, মাইক্রোবাসে করেই ইয়াসিন খান আসা-যাওয়া করতেন। বাড়ির বাইরে পাহারায় থাকতেন কারারক্ষীরা। কারা অধিদফতরের একাধিক কর্মকর্তা জানান, পলাশ গত দুই বছরে মামলার হাজিরা দিতে ৫৩ বার ঢাকায় এসেছেন। কাশিমপুর থেকে ঢাকার বিভিন্ন আদালতে হাজিরা দেওয়ার সময় পুলিশি পাহারায় প্রিজন ভ্যানে যাতায়াত করেছেন তিনি। স্ত্রী মাহমুদা বলেছেন, পুলিশের সহযোগিতায় তার স্বামী রামপুরার বাসায় আসা-যাওয়া করতেন মাইক্রোবাসে। প্রিজন ভ্যানে কখনো আসেননি। সূত্র জানায়, পুলিশ হত্যাসহ দুই ডজন মামলার আসামি তেজগাঁওয়ের সেলিম ওরফে রায়পুইরা সেইল্যা গ্রেফতার হন ২০০২ সালে। জামিনে ছাড়া পান ২০০৬ সালে। কিন্তু সেলিম কন্যাসন্তানের জনক হন ২০০৪ সালে। সন্তানের পিতা হওয়ায় তিনি কারাগারে মিষ্টিও খাইয়েছিলেন। তার স্ত্রী পারভীন আক্তার পিস্তল চালাতে পারদর্শী। তিনিও পুলিশের হাতে ধরা পড়েছিলেন একাধিকবার। পারভীন আক্তারের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো জানায়, কোর্ট গারদে দেখা করার সময় বিশেষ কক্ষ যাকে ‘ফ্রি পোর্ট’ বলা হতো, সেখানে তারা মিলিত হতেন। জামিনে ছাড়া পাওয়ার চার মাসের মাথায় ক্রসফায়ারে নিহত হন দুর্ধর্ষ সেলিম। আমিনবাজারের মামুন। ১৯৯৪ সালে গ্রেফতারের পর ছিলেন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে। কোর্ট গারদ ও জেলখানায় গিয়ে দেখা করতেন তার ছোট স্ত্রী। কোর্ট গারদে সেই সময় তারা সময় কাটাতেন। জেলখানায় থেকেই তিনি পিতা হওয়ার সংবাদ পান। তিনিও সেই সময় জেলখানায় মিষ্টি বিতরণ করেছিলেন। ১৯৯৬ সালে মিরপুরে মোল্লা মাসুদ গুলি করে তাকে হত্যা করেন। ঈদের আগে স্ত্রীকে নিয়ে শপিং করে রিকশায় ফিরছিলেন মামুন। কিন্তু ওত পেতে থাকা মোল্লা মাসুদের বাহিনী তাকে গুলি চালায়। মামুনও গুলি চালালে তা লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। গুলিবিদ্ধ মামুন নিহত হন। বাংলাদেশের আরেক ডন সুব্রত বাইন। আন্ডারওয়ার্ল্ডে গ্যাং কিলিং জনপ্রিয় করে তোলেন অপরাধ জগতের এই মুকুটহীন সম্রাট। রাজধানীর আন্ডারওয়ার্ল্ডের শক্তিশালী দুটি গ্রুপের মধ্যে অন্যতম সেভেন স্টারের তিনি জনক। ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীর তালিকা প্রকাশের পর থেকে তিনি পলাতক। বর্তমানে কলকাতা কারাগারে রয়েছেন। ১৯৯৭ সালে নয়াপল্টন এলাকার একটি হাসপাতাল থেকে গোয়েন্দা পুলিশের এসি আকরাম সুব্রতকে তার ১২ সহযোগীসহ গ্রেফতার করেন। সুব্রত বাইন জেলে থাকার সময় সন্তানের জনক হন। তার স্ত্রীর সঙ্গে সেই জেলগারদেই নিয়মিত মিলিত হতেন বলে জানা গেছে। জামিন পাওয়ার পরই ভারতে গিয়ে আত্মগোপন করেন। ২০১২ সালের ৮ নভেম্বর সুব্রত বাইন ১২ সহযোগীসহ নেপালের কারাগার থেকে সুড়ঙ্গ কেটে পালান। ২৭ নভেম্বর কলকাতা পুলিশের হাতে ফের গ্রেফতার হন। এরপর তাকে দেশে ফেরাতে ভারতের সঙ্গে একাধিকবার বাংলাদেশ চিঠি চালাচালি করে। কিন্তু তাকে দেশে ফেরত আনা যায়নি। সর্বশেষ তথ্যমতে, গত মাসে আলীপুর কারাগারে আটক সুব্রত বাইনের কাছ থেকে সাতটি সিম কার্ড ও একটি মোবাইল ফোন সেট উদ্ধার করা হয়েছে; যা লালবাজার পুলিশ হেডকোয়ার্টারে জমা রয়েছে। ওই সিমগুলো দিয়েই তিনি ঢাকায় নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন। সূত্র জানায়, মহাখালীর আরেক ডন জেলে থাকা অবস্থাতেই বাবা হয়েছেন। তিনি এখনো জেলে রয়েছেন। সেখান থেকেই পরিবারের খোঁজখবর নেন তিনি।

কারাগারে বিয়ে : কারাগারে থেকেই মোবাইল ফোনে বিয়ে করেছেন রাষ্ট্রপতি কর্তৃক ক্ষমাপ্রাপ্ত ফাঁসির আসামি লক্ষ্মীপুরের আলোচিত মেয়র আবু তাহেরের জ্যেষ্ঠপুত্র আফতাব উদ্দিন বিপ্লব (৩৮)। ২০১৪ সালে লক্ষ্মীপুর কারাগারে এ বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। ওই বিয়ের দেনমোহর ধরা হয় ১০ লাখ টাকা। বিয়ের সময় বিপ্লবের বাবা আবু তাহের, ভাই এ কে এম সালাহ উদ্দিন টিপুসহ অর্ধশতাধিক মেহমান উপস্থিত ছিলেন। পরে কারাগারের গেটে কাবিননামায় স্বাক্ষর করেন বিপ্লব। সূত্র জানায়, পিতা হননি, কিন্তু স্ত্রী বা বান্ধবীদের সঙ্গে সময় কাটাননি— এমন কোনো ডন নেই। প্রায় প্রত্যেকেই এ সুযোগ নিয়েছেন অবৈধ লেনদেনের মাধ্যমে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ঊর্ধ্বতন কারা কর্মকর্তা বলেন, ‘কারাগারে চাকরি করলেও আমাদেরও সমাজে সন্তান ও পরিবার নিয়ে বসবাস করতে হয়। এসব সন্ত্রাসী বা দাগি আসামির অপরাধের ধরন অনুযায়ী শাস্তি প্রয়োগ করা হলে বা কঠোর হলে তাদের হুমকিতে আমাদের পরিবারের সদস্যদের স্বাভাবিক জীবন অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। এ ছাড়া কারা-অভ্যন্তরে আটক দুর্ধর্ষ বন্দীদের নানা অপরাধের দরুন জেলকোড অনুযায়ী শাস্তি প্রদান করা হয়। কিন্তু কোনো কোনো অপরাধী এতই ক্ষমতাবান ও দুর্ধর্ষ যে তাদের করা অপরাধ জেনেও কোনো প্রকার শাস্তি প্রয়োগ করা সম্ভব হয় না। অনেক সময় তাদের অপরাধের কথা জেনেও চুপ থাকতে হয়।’

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এজলাসে পৌঁছেছেন প্রসিকিউশন টিম ও আসামিপক্ষের আইনজীবী
এজলাসে পৌঁছেছেন প্রসিকিউশন টিম ও আসামিপক্ষের আইনজীবী

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুত: পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুত: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী
কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ
মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো
নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ
শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি
সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪
বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫
শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন
নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি
শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ
কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা
ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার
ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই’
‘কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯
ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালান্ডের জোড়া গোলে নরওয়ের দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষার অবসান
হালান্ডের জোড়া গোলে নরওয়ের দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষার অবসান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেঞ্চুরি করে দলকে জিতিয়ে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরি করে দলকে জিতিয়ে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু
ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা