শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ আগস্ট, ২০১৬ আপডেট:

কারাগারে বসেই পিতা আন্ডারওয়ার্ল্ড ডনরা

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
কারাগারে বসেই পিতা আন্ডারওয়ার্ল্ড ডনরা

ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ডের দুর্ধর্ষ ডন ইয়াসিন খান ওরফে পলাশ ওরফে কাইল্যা পলাশ কারাগারে বন্দী ১৪ বছর ধরে। নজিরবিহীন ঘটনা হলো, কারাবন্দী এই ডন এই সময়ের মধ্যে বাবা হয়েছেন। চার বছর বয়সী একটি সন্তান রয়েছে তার। তেজগাঁওয়ের আরেক ডন সেলিম ওরফে রায়পুইরা সেইল্লা। কারাগারে বন্দী থাকা অবস্থায় তিনিও হয়েছেন কন্যাসন্তানের জনক। কাইল্যা পলাশ বা রায়পুইরা সেইল্লাই শুধু নন, এমন বন্দীজীবনে থেকে সন্তানের জনক হয়েছেন আন্ডারওয়ার্ল্ডের আরও বেশ কয়েক ডন। অনুসন্ধানে পাওয়া গেছে এমন অন্তত পাঁচজনের বাবা হওয়ার তথ্য। বাবা হননি, কিন্তু স্ত্রী বা বান্ধবীর সঙ্গে একান্ত সময় কাটিয়েছেন, এমন সংখ্যা অগণিত। একমাত্র কাইল্যা পলাশই পুলিশ পাহারায় নিজ বাসায় গিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে সময় কাটানোর সুযোগ পেয়েছেন। বাকিরা আদালতে হাজিরা দিতে গেলে সুযোগ পেতেন। কোর্ট গারদের বিশেষ কক্ষে মিলিত হতেন তাদের স্ত্রীদের সঙ্গে। ওই কক্ষটিকে সন্ত্রাসীরা ‘ফ্রি পোর্ট’ নামকরণ করেছিলেন। তবে এই ‘ফ্রি পোর্ট’ ব্যবহারে সন্ত্রাসীরা মোটা অঙ্কের টাকা খরচ করতেন। এ ছাড়া কারাগারে থেকেও বিয়ে করার ঘটনা ঘটিয়েছেন একজন হত্যা মামলার আসামি।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আন্ডারওয়ার্ল্ডের ডনরা কারাগারে বন্দী থাকলেও কাটান তারা মুক্তজীবনের মতোই। চাঁদাবাজির  সিংহভাগই তারা খরচ করেন কারাগারের ভিতরে। রাজার হালেই কাটে তাদের দিনকাল। তবে তাদের এ অবৈধ সুযোগ হালে কিছুটা কমেছে। জানা গেছে, ভারতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত, দুর্ধর্ষ মামলার সাজাপ্রাপ্ত কয়েদিরা কারাগারে তাদের স্ত্রীদের সঙ্গে একান্তে সময় কাটাতে পারেন। এমনকি তারা চাইলে সন্তান নিতেও পারবেন। যদিও এ সুযোগটি কয়েদিরা পাচ্ছেন এক বছর ধরে। কিন্তু বাংলাদেশে কয়েদিদের তাদের স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এ সুযোগ তারা নিচ্ছেন অবৈধভাবে। লেনদেনের মাধ্যমে। বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, বন্দী থাকা অবস্থায় কাইল্যা পলাশ আর রায়পুইরা সেইল্লা ছাড়াও বাবা হয়েছেন আমিনবাজারের মামুন, শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মহাখালীর এক তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী। এদের মধ্যে মামুন প্রতিপক্ষের হামলায় ও সেইল্লা পুলিশের ক্রসফায়ারে নিহত হন। কারাসূত্র জানায়, জেলখানার জীবন মানেই এক ভিন্ন জীবন। সেখানে শাস্তি হিসেবে অন্ধকার-অভিশপ্ত জীবন যাপন করতে হয়। কিন্তু আন্ডারওয়ার্ল্ডের ডনদের ক্ষেত্রে এটি কার্যকর নয়। তারা কারাগারে থেকে যেমন বাইরের আন্ডারওয়ার্ল্ড নিয়ন্ত্রণ করেন, তেমন ভিতরে বিলাসী তাদের জীবনযাপন। যখন তাদের যা ইচ্ছা হচ্ছে, তাই তারা পূরণ করছেন। ভিতরে বসে মোবাইল ফোনে কথা বলছেন। ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন। ব্যবসায়ীদের হুমকি দিচ্ছেন, চাঁদাবাজি করছেন। চাঁদার টাকা সময়মতো তাদের কাছে কারাগারেই পৌঁছে যাচ্ছে। কারা কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করেই তারা বছরের পর বছর এই বিলাসী জীবন যাপন করছেন। আদালতে হাজিরার দিন আদালত চত্বরেই হাজির হন তাদের অনুসারীরা। সেখানেই তারা সামনাসামনি নির্দেশনা দিচ্ছেন। বিচার-আচার করছেন বাহিনীর সদস্যদের। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেও সময় কাটান। কারাগারে তাদের থাকা-খাওয়ার সুযোগ-সুবিধা ভিআইপিদের মতোই। কাশিমপুর কারাগারে ডনদের এ সুযোগ সবচেয়ে বেশি। এমন বিলাসী জীবন যাপনের সংবাদে ইতিমধ্যে একাধিকবার জেলখানার অভ্যন্তরে অভিযান চালানো হয়েছে। সন্ত্রাসীদের কক্ষে রঙিন টিভি, মোবাইল ফোন সেট, সিম ও মেমোরি কার্ড এবং মাদকদ্রব্য পাওয়া গেছে। তালিকাভুক্ত ১৬ ডন আছেন নজরদারির মধ্যে। সূত্র জানায়, শীর্ষ সন্ত্রাসীদের এ অবৈধ সুযোগ-সুবিধা আদায় এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, তারা বাসাবাড়িতে গিয়েও পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর মতো নজিরবিহীন ঘটনা ঘটিয়েছেন। শীর্ষ সন্ত্রাসী কাইল্যা পলাশের বাসায় গিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে থাকার ঘটনাটি সম্প্রতি ফাঁস হয়। যুবদল নেতা মিজানুর রহমান মিজান হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজা ভোগ করছেন কাইল্যা পলাশ। ২০০২ সালের ২৯ মে রামপুরায় যুবদল নেতা মিজানকে গুলি করে হত্যার মামলায় বিচারিক আদালত তাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল। উচ্চ আদালত তার সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়। কাশিমপুর, মুন্সীগঞ্জ, রাজশাহী, দিনাজপুর কারাগার ঘুরে পলাশ এখন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে। পলাশের স্ত্রী মাহমুদা খানম বলেছেন, খুনের মামলায় ২০০৩ সালে গ্রেফতার হওয়ার পর থেকে জেলে আছেন তার স্বামী। ২০১২ সালের অক্টোবরে মুন্সীগঞ্জ হাসপাতালে জন্ম হয় তাদের মেয়ে খাদিজার। তিনি স্বীকার করেন, কারাগার থেকে আদালতে হাজিরা দিয়ে ফেরার পথে রামপুরার বাসায় দেখা করে যেতেন পলাশ। আগে মাসে দু-তিনটি হাজিরা থাকত, তখন বেশি আসতেন, এখন কম। কখনো কয়েক ঘণ্টা, কখনো সারা দিন পরিবারের সঙ্গে থাকেন। প্রিজন ভ্যানে নয়, মাইক্রোবাসে করেই ইয়াসিন খান আসা-যাওয়া করতেন। বাড়ির বাইরে পাহারায় থাকতেন কারারক্ষীরা। কারা অধিদফতরের একাধিক কর্মকর্তা জানান, পলাশ গত দুই বছরে মামলার হাজিরা দিতে ৫৩ বার ঢাকায় এসেছেন। কাশিমপুর থেকে ঢাকার বিভিন্ন আদালতে হাজিরা দেওয়ার সময় পুলিশি পাহারায় প্রিজন ভ্যানে যাতায়াত করেছেন তিনি। স্ত্রী মাহমুদা বলেছেন, পুলিশের সহযোগিতায় তার স্বামী রামপুরার বাসায় আসা-যাওয়া করতেন মাইক্রোবাসে। প্রিজন ভ্যানে কখনো আসেননি। সূত্র জানায়, পুলিশ হত্যাসহ দুই ডজন মামলার আসামি তেজগাঁওয়ের সেলিম ওরফে রায়পুইরা সেইল্যা গ্রেফতার হন ২০০২ সালে। জামিনে ছাড়া পান ২০০৬ সালে। কিন্তু সেলিম কন্যাসন্তানের জনক হন ২০০৪ সালে। সন্তানের পিতা হওয়ায় তিনি কারাগারে মিষ্টিও খাইয়েছিলেন। তার স্ত্রী পারভীন আক্তার পিস্তল চালাতে পারদর্শী। তিনিও পুলিশের হাতে ধরা পড়েছিলেন একাধিকবার। পারভীন আক্তারের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো জানায়, কোর্ট গারদে দেখা করার সময় বিশেষ কক্ষ যাকে ‘ফ্রি পোর্ট’ বলা হতো, সেখানে তারা মিলিত হতেন। জামিনে ছাড়া পাওয়ার চার মাসের মাথায় ক্রসফায়ারে নিহত হন দুর্ধর্ষ সেলিম। আমিনবাজারের মামুন। ১৯৯৪ সালে গ্রেফতারের পর ছিলেন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে। কোর্ট গারদ ও জেলখানায় গিয়ে দেখা করতেন তার ছোট স্ত্রী। কোর্ট গারদে সেই সময় তারা সময় কাটাতেন। জেলখানায় থেকেই তিনি পিতা হওয়ার সংবাদ পান। তিনিও সেই সময় জেলখানায় মিষ্টি বিতরণ করেছিলেন। ১৯৯৬ সালে মিরপুরে মোল্লা মাসুদ গুলি করে তাকে হত্যা করেন। ঈদের আগে স্ত্রীকে নিয়ে শপিং করে রিকশায় ফিরছিলেন মামুন। কিন্তু ওত পেতে থাকা মোল্লা মাসুদের বাহিনী তাকে গুলি চালায়। মামুনও গুলি চালালে তা লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। গুলিবিদ্ধ মামুন নিহত হন। বাংলাদেশের আরেক ডন সুব্রত বাইন। আন্ডারওয়ার্ল্ডে গ্যাং কিলিং জনপ্রিয় করে তোলেন অপরাধ জগতের এই মুকুটহীন সম্রাট। রাজধানীর আন্ডারওয়ার্ল্ডের শক্তিশালী দুটি গ্রুপের মধ্যে অন্যতম সেভেন স্টারের তিনি জনক। ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীর তালিকা প্রকাশের পর থেকে তিনি পলাতক। বর্তমানে কলকাতা কারাগারে রয়েছেন। ১৯৯৭ সালে নয়াপল্টন এলাকার একটি হাসপাতাল থেকে গোয়েন্দা পুলিশের এসি আকরাম সুব্রতকে তার ১২ সহযোগীসহ গ্রেফতার করেন। সুব্রত বাইন জেলে থাকার সময় সন্তানের জনক হন। তার স্ত্রীর সঙ্গে সেই জেলগারদেই নিয়মিত মিলিত হতেন বলে জানা গেছে। জামিন পাওয়ার পরই ভারতে গিয়ে আত্মগোপন করেন। ২০১২ সালের ৮ নভেম্বর সুব্রত বাইন ১২ সহযোগীসহ নেপালের কারাগার থেকে সুড়ঙ্গ কেটে পালান। ২৭ নভেম্বর কলকাতা পুলিশের হাতে ফের গ্রেফতার হন। এরপর তাকে দেশে ফেরাতে ভারতের সঙ্গে একাধিকবার বাংলাদেশ চিঠি চালাচালি করে। কিন্তু তাকে দেশে ফেরত আনা যায়নি। সর্বশেষ তথ্যমতে, গত মাসে আলীপুর কারাগারে আটক সুব্রত বাইনের কাছ থেকে সাতটি সিম কার্ড ও একটি মোবাইল ফোন সেট উদ্ধার করা হয়েছে; যা লালবাজার পুলিশ হেডকোয়ার্টারে জমা রয়েছে। ওই সিমগুলো দিয়েই তিনি ঢাকায় নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন। সূত্র জানায়, মহাখালীর আরেক ডন জেলে থাকা অবস্থাতেই বাবা হয়েছেন। তিনি এখনো জেলে রয়েছেন। সেখান থেকেই পরিবারের খোঁজখবর নেন তিনি।

কারাগারে বিয়ে : কারাগারে থেকেই মোবাইল ফোনে বিয়ে করেছেন রাষ্ট্রপতি কর্তৃক ক্ষমাপ্রাপ্ত ফাঁসির আসামি লক্ষ্মীপুরের আলোচিত মেয়র আবু তাহেরের জ্যেষ্ঠপুত্র আফতাব উদ্দিন বিপ্লব (৩৮)। ২০১৪ সালে লক্ষ্মীপুর কারাগারে এ বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। ওই বিয়ের দেনমোহর ধরা হয় ১০ লাখ টাকা। বিয়ের সময় বিপ্লবের বাবা আবু তাহের, ভাই এ কে এম সালাহ উদ্দিন টিপুসহ অর্ধশতাধিক মেহমান উপস্থিত ছিলেন। পরে কারাগারের গেটে কাবিননামায় স্বাক্ষর করেন বিপ্লব। সূত্র জানায়, পিতা হননি, কিন্তু স্ত্রী বা বান্ধবীদের সঙ্গে সময় কাটাননি— এমন কোনো ডন নেই। প্রায় প্রত্যেকেই এ সুযোগ নিয়েছেন অবৈধ লেনদেনের মাধ্যমে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ঊর্ধ্বতন কারা কর্মকর্তা বলেন, ‘কারাগারে চাকরি করলেও আমাদেরও সমাজে সন্তান ও পরিবার নিয়ে বসবাস করতে হয়। এসব সন্ত্রাসী বা দাগি আসামির অপরাধের ধরন অনুযায়ী শাস্তি প্রয়োগ করা হলে বা কঠোর হলে তাদের হুমকিতে আমাদের পরিবারের সদস্যদের স্বাভাবিক জীবন অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। এ ছাড়া কারা-অভ্যন্তরে আটক দুর্ধর্ষ বন্দীদের নানা অপরাধের দরুন জেলকোড অনুযায়ী শাস্তি প্রদান করা হয়। কিন্তু কোনো কোনো অপরাধী এতই ক্ষমতাবান ও দুর্ধর্ষ যে তাদের করা অপরাধ জেনেও কোনো প্রকার শাস্তি প্রয়োগ করা সম্ভব হয় না। অনেক সময় তাদের অপরাধের কথা জেনেও চুপ থাকতে হয়।’

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে