শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরে ভারতের হানা, নিহত ৩৮

ঋতুপর্ণা রায়, নয়াদিল্লি
প্রিন্ট ভার্সন
পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরে ভারতের হানা, নিহত ৩৮

নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের জঙ্গি ঘাঁটিতে আঘাত করল ভারতীয় সেনাবাহিনী। বুধবার রাতে সেনা এই ‘সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’ চালিয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিরেক্টর জেনারেল অব মিলিটারি অপারেশন (ডিজিএমও) লেফটেন্যান্ট জেনারেল রণবীর সিং। তবে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ ভারতের পদক্ষেপকে নিন্দা জানিয়ে বলেছেন ভারত বিনা প্ররোচনায় হামলা করেছে। পাকিস্তানের সেনাবাহিনী ভারতের ‘সার্জিকাল স্ট্রাইকস’ এর বর্ণনাকে অস্বীকার করে এটাকে একটা বিভ্রম বলে আখ্যা দিয়েছে।

উল্লেখ্য, ‘সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’ কোনো যুদ্ধ নয়। এমনকি, ছায়া-যুদ্ধও নয়। ‘সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’ নামের অভিযান চালানো হয় অতর্কিতে। কোনো প্রাক-ঘোষণা ছাড়াই। এটি করা হয়, দেশের পক্ষে অত্যন্ত বিপজ্জনক দীর্ঘ দিনের কোনো সমস্যা মেটাতে। খুব অল্প সময়ে, অত্যন্ত দ্রুত গতিতে শত্রুর আস্তানায় বা সুড়ঙ্গ বা কোনো দুর্গম, দুর্ভেদ্য ঘাঁটির ওপরে চালানো হয় এই ‘সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’। এই অভিযানে কাউকে আটক বা গ্রেফতার করা হয় না। শত্রুকে পুরো খতম করে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নিরাপদে ফিরে আসতে হয়।

ভারতের সেনাবাহিনীর দাবি, নির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে বুধবার রাত ১২টা ৪০ মিনিট নাগাদ আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রণ রেখা (এলওসি) পেরিয়ে পাকিস্তান শাসিত কাশ্মীরে ঢুকে জঙ্গিদের ডেরায় হামলা চালায় ভারতীয় সেনাবাহনী। পাকিস্তান শাসিত কাশ্মীরের ভীমবার, হটস্প্রিং কেল ও লিপা সেক্টরে ভারতীয় সেনা কমপক্ষে সাতটি জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস করে। অভিযান শেষ হয় গতকাল ভোর ৪.৩০ মিনিটে। প্রায় চার ঘণ্টার ওই হামলার জেরে নিহত হয়েছে ৩৮ জঙ্গি। হামলায় ২ পাকিস্তানি সেনাও নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় ভারতের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ। তবে পাকিস্তান যাই বলুক না কেন, জঙ্গিদের ছাড় দেওয়া হবে না এবং ভারত আবার হামলা চালাবে বলে গতকাল সংবাদ সম্মেলন করে জানিয়েছেন লে. জেনারেল রণবীর সিং। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বিকাশ স্বরূপ।

রণবীর সিং জানান ‘চলতি বছরে অন্তত ২০ বার নিয়ন্ত্রণরেখা পেরিয়ে জঙ্গি অনুপ্রবেশ করানোর চেষ্টা করেছে পাকিস্তান। এমনকি উরির হামলার পরও সেই চেষ্টা থামেনি। বুধবারও নিয়ন্ত্রণ রেখায় জঙ্গিরা হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এরপরই গভীর রাতে নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে ২ কিলোমিটার ভিতরে গিয়ে ভারতীয় সেনারা জঙ্গি ঘাঁটিতে অভিযান চালায়। এই হামলায় কোনো ভারতীয় সেনা আহত হননি। তিনি আরও বলেন ‘জঙ্গিদের কোনোভাবেই ভারতে ঢুকে হামলা চালাতে  দেওয়া হবে না।

রণবীর সিংহ বলেন, এই আক্রমণে বহু জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে। তাদের সাহায্যকারীদেরও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তিনি আরও জানিয়েছেন, অনুপ্রবেশ এবং সন্ত্রাস  মোকাবিলায় ভারতের এই সার্জিক্যাল স্ট্রাইক চলবে।

এদিকে বুধবার রাতে সেনা অভিযানের পরই পাকিস্তানের সীমান্তবর্তী পাঞ্জাবের ছয়টি জেলা থেকে গ্রামবাসীদের নিরাপদ দূরত্বে সরে যেতে বলা হয়েছে। পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী প্রকাশ সিং বাদলকে ফোন করে দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক সীমান্ত থেকে কমপক্ষে ১০ কিলোমিটার দূরে গ্রামবাসীদের সরিয়ে নেওয়ার বিষয়ের প্রক্রিয়াটি দ্রুত সম্পন্ন করতে। সীমান্তবর্তী এলাকায় অবস্থিত সব স্কুল-কলেজকেও পরবর্তী নির্দেশ জারি করা না পর্যন্ত বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে।

এদিকে সেনা অভিযানের পরই বৃহস্পতিবার দুপুরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়, উপরাষ্ট্রপতি হামিদ আনসারি এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং কে ফোন করে সেনা অভিযানের বিষয়টি জানান। জম্মু-কাশ্মীরের রাজ্যপাল ভোরা এবং মুখ্যমন্ত্রী মেহেবুবা মুফতিকেও বিষয়টি জানানো হয়। বিকালে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজও কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে সেনা অভিযানের বিষয় নিয়ে কথা বলেন। গত ১৮ সেপ্টেম্বর উরির সেনা ঘাঁটিতে জঙ্গি হামলায় নিহত ১৮ জওয়ানের মৃত্যুর পর থেকেই উত্তাল হয় গোটা ভারত। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পাল্টা আঘাত হানার দাবি উঠতে থাকে। সবমিলিয়ে বেশ চাপে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শেষপর্যন্ত পাক শাসিত কাশ্মীরে ঢুকে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো জঙ্গি ঘাঁটি।

কূটনৈতিক তত্পরতা : ১৮ সেপ্টেম্বর উরি হামলার পর আন্তর্জাতিক মহলে পাকিস্তানকে একঘরে করার জন্য নিরন্তর প্রয়াস চালায় ভারত। এ প্রয়াসে অনেকটা সফলও হয়েছে। পাকিস্তান সন্ত্রাস বিরোধিতার প্রশ্নে সার্কভুক্ত দেশগুলোর প্রকাশ্য সমর্থনও আদায় করেছে। সরকারি সূত্রে জানানো হচ্ছে, বুধবার একটি অনুকূল বিশ্ব-পরিবেশ গড়ে তোলার পরই সেনা অভিযান করা হয়েছে। কিন্তু অভিযানের পর যাতে কোনো ভুল বার্তা না যায় সেদিকটিও নিশ্চিত করতে চাইছে ভারত। গতকাল পররাষ্ট্র সচিব এস জয়শঙ্কর ২২টি রাষ্ট্রে নিযুক্ত ভারতীয় রাষ্ট্রদূতদের গত রাতের অভিযান এবং তার তাত্পর্য ব্যাখ্যা করেছেন। এই ২২টি রাষ্ট্রের মধ্যে রয়েছে পি-৫ গোষ্ঠীভুক্ত রাষ্ট্রগুলোও।

অভিযানের পর আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা সুসান ই রাইস ফোনে দীর্ঘক্ষণ কথা বলেছেন ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে। আলাপে উরি ঘটনার নিন্দা করেছেন রাইস। হোয়াইট হাউস থেকে দেওয়া একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘গোটা বিশ্বে সন্ত্রাসবাদীদের শাস্তি দেওয়ার প্রয়াসকে দ্বিগুণ করতে হবে। প্রেসিডেন্ট ওবামার সেটাই প্রতিশ্রুতি।’ এই অঞ্চলে আন্তঃসীমান্ত সন্ত্রাস যে বিপদ তৈরি করেছে তাকে বিশেষভাবে উল্লেখ করে রাইস আশা প্রকাশ করেছেন যে জাতিসংঘ চিহ্নিত সন্ত্রাসবাদীদের বিরুদ্ধে পাকিস্তান ব্যবস্থা নেবে। লস্কর ই তৈয়বা, জইশ-এর মতো সংগঠনগুলোকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করবে। ভারতের প্রতি আমেরিকার বার্তা, আঞ্চলিক সুস্থিতি ও শান্তি এবং সন্ত্রাস বিরোধিতার প্রশ্নে নয়াদিল্লি এবং ওয়াশিংটন সহযোগিতা আরও জোরালো করবে। ভারতের সুপরিকল্পিত দৌত্যের ফলে গোটা বিশ্ব থেকে (পাকিস্তান ছাড়া) বিরোধী কোনো প্রতিক্রিয়া এখনো পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। কিন্তু গোড়া থেকেই ইসলামাবাদের পাশে থাকা বেইজিং গতকাল জানিয়েছে, ভারত ও পাকিস্তান যাতে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ বাড়িয়ে অঞ্চলে নিরাপত্তা বজায় রাখে তার চেষ্টা করছে তারা। পাশাপাশি মতবিরোধ কমাতে এবং গোটা অঞ্চলে শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখতে যৌথ পদক্ষেপ নিতে হবে।

বিনা প্ররোচনায় হামলা— পাকিস্তান : পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ ভারতের পদক্ষেপকে নিন্দা জানিয়ে বলেছেন ভারত বিনা প্ররোচনায় হামলা করেছে। পাকিস্তানের সেনাবাহিনী ভারতের ‘সার্জিক্যাল স্ট্রাইকস’ এর বর্ণনাকে অস্বীকার করে এটাকে একটা বিভ্রম বলে আখ্যা দিয়েছে। তারা বলছে গতকাল সকালে ভারতের সেনাবাহিনীর সঙ্গে গোলাগুলিতে দুজন পাকিস্তানি সৈন্য নিহত হয়েছে। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হচ্ছে অভিযুক্ত সন্ত্রাসবাদীদের ঘাঁটিতে যে সার্জিক্যাল স্ট্রাইকসের কথা বলা হচ্ছে সেটা একটা বিভ্রম, একটা মিথ্যা প্রভাব সৃষ্টির জন্য এটা ভারতের ইচ্ছাকৃতভাবে করা।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে