শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

সম্মেলন ঘিরে টানটান উত্তেজনা

প্রস্তাবিত ৮১ পদে ১০ হাজার প্রার্থী, ছিটকে পড়ার আতঙ্কে হাইব্রিড দলবিচ্ছিন্ন বিতর্কিতরা, যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য সৌদির নেতারাও ঢাকায়, পদ পেতে গণভবন কর্মচারী থেকে শুরু করে শীর্ষ নেতাদের বাড়িতে ধরনা, স্নায়ুচাপে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতারাও
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
সম্মেলন ঘিরে টানটান উত্তেজনা

আর মাত্র তিন দিন পর উপমহাদেশের অন্যতম প্রাচীন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলন। আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডি কার্যালয় থেকে সম্মেলনস্থল সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, দলের প্রভাবশালী নেতাদের অফিস-বাসাবাড়ি সর্বত্রই এখন পদপ্রত্যাশীর ভিড়ে সরগরম। চলছে সালাম বিনিয়ম আর নানাভাবে দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা। শুধু দলের হাইকমান্ড বা প্রভাবশালী নেতাদের কাছেই নয়, গণভবনের নিম্নমান কর্মচারীদের কাছে এবং তাদের বাসাবাড়িতেও ধরনা দিচ্ছেন পদপ্রত্যাশীরা। অন্যদিকে ছিটকে পড়ার আতঙ্কে রয়েছেন হাইব্রিড, অতিকথনপ্রিয় ও অতিবদমেজাজি, জামায়াত-শিবিরকে দলে ভেড়ানো ব্যক্তি ও দলবিচ্ছিন্ন নিষ্ক্রিয়রা। আর ফুরফুরে মেজাজে রয়েছেন কিছু আলালের ঘরের দুলাল। উদ্বেগ-উত্কণ্ঠার ছাপ দেখা গেছে দলের জন্য নিবেদিতপ্রাণ মাঠের রাজনীতিতে জনপ্রিয় নেতাদের চোখেমুখেও। ‘তরুণরাও নেতা হোক’ছ— দলীয় সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এমন ইঙ্গিতে এখন আরও আশাবাদী হয়ে উঠছেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতারা। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় কমিটিতে থাকা বা পদপ্রত্যাশী কিছু নেতার মধ্যে চলছে একে অন্যকে বিতর্কিত করার প্রতিযোগিতা। বিশেষ করে একই এলাকা বা একই সংগঠনে ছিলেন তাদের মধ্যে ওয়ান-ইলেভেনের সময় কার কী ভূমিকা ছিল সেসব চিত্র তুলে ধরা হচ্ছে এখন। প্রশ্ন তোলা হচ্ছে বিগত বিএনপি-জামায়াত জোটের শাসনামলে এসব পদপ্রত্যাশীর ভূমিকা নিয়ে। তুলে ধরা হচ্ছে সর্বশেষ দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক অস্থিতিশীল পরিবেশে তাদের সাহসিক ভূমিকা অথবা নীরবতা। সব মিলে যতই দিন যাচ্ছে ততই সম্মেলন ঘিরে নেতা-কর্মীদের মধ্যে টানটান উত্তেজনা বিরাজ করছে। ধানমন্ডিতে সভাপতির কার্যালয়ে কথা হয় একজন কেন্দ্রীয় ও দুজন পদপ্রত্যাশী নেতার সঙ্গে। ক্ষোভের সঙ্গে তারা জানালেন, সম্মেলন ঘিরে এখন ভিতরে ভিতরে নোংরা রাজনীতি শুরু হয়েছে। বিগত ওয়ান-ইলেভেনে কে কী করেছে, কে নিষ্ক্রিয়, কে সক্রিয় ছিল তা জাহির করার প্রতিযোগিতা চলছে। এতে কতিপয় কেন্দ্রীয় নেতা ও পদপ্রত্যাশীও বিব্রত হচ্ছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন প্রেসিডিয়াম সদস্য গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা যারা রাজনীতি করি, সম্মেলন তাদের জন্য ছাত্রজীবনের পরীক্ষার মতো। কারণ কাউন্সিলে ভালো কাজের জন্য প্রমোশন হয়। আর দক্ষতা দেখাতে না পারলে ডিমোশন হয়। কাজেই সবার মধ্যেই এক ধরনের স্নায়ুচাপ থাকবে।’ সরেজমিনে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডি কার্যালয় ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ঘুরে দেখা গেছে, নেতা-কর্মীর পদভারে মুখরিত থাকছে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত। সম্মেলন সফল করতে গঠিত বিভিন্ন উপকমিটির নেতারা যখন কার্যালয় বা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আসেন তখন উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা যায়। বিশেষ করে দুই থেকে তিনজন প্রভাবশালী নেতা যখন সভাপতির কার্যালয় বা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে থাকেন তখন বিশাল বহর নামে পদপ্রত্যাশী নেতাদের। এ পদপ্রত্যাশীর তালিকায় সাবেক ছাত্রনেতা, সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতাও রয়েছেন। আছেন গণহারে সহ-সম্পাদকের তালিকায় যুক্ত হওয়া কেন্দ্রীয় উপকমিটির সহ-সম্পাদক, থানা-উপজেলা বা জেলা কমিটির সদস্য হতে পারেননি এমন ব্যক্তিরাও। কেন্দ্রীয় কমিটিতে আসতে ন্যূনতম কতটুকু যোগ্যতা থাকা দরকার— এমন আন্দাজ নেই সেসব ব্যক্তিও নেতা হতে মরিয়া। পিছিয়ে নেই সাবেক আমলা, শিক্ষক, চিকিৎসক, আইনজীবী কিংবা প্রকৌশলীসহ বিভিন্ন পেশাজীবীও। বিশেষ করে যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ ও যুব মহিলা লীগের দেড় থেকে দুই ডজন নেতা-নেত্রী কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেতে নানাভাবে চেষ্টা করছেন। তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বিভিন্ন সময়ে আন্দোলন-সংগ্রামের ছবি পোস্ট করে নিজেদের অবস্থান জানান দেওয়ার চেষ্টা করছেন। পাশাপাশি গণভবনে দলীয় প্রধানের দৃষ্টি আকর্ষণেরও চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। ছাত্রলীগের বেশকিছু নেতাকে সহযোগী সংগঠনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল, কিন্তু তারা সেখানে কাজ করতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন না দীর্ঘদিন থেকে। এখন তারা কেন্দ্রীয় কমিটিতে পদ প্রত্যাশা করছেন। যে কোনো প্রোগ্রামের আগেই অনুষ্ঠাস্থলে হাজির হচ্ছেন। বিগত দিনে নিজেদের কর্মকাণ্ডের ফিরিস্তি নিয়ে হাজির হচ্ছেন নেতাদের দ্বারে -দ্বারে। কেউবা আবার বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমেরও দ্বারস্থ হচ্ছেন। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যসংখ্যা বর্তমানে ৭৩ থেকে বাড়িয়ে ৮১ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। আগামীতে ৮১ করা হলেও এই পদের বিপরীতে পদপ্রত্যাশী ১০ হাজার। জেলা কমিটির নেতা হতে পারেননি এমন নেতাদের কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পাওয়ার ‘ইচ্ছা’ কুঁজোর সোজা হয়ে শোয়ার মতো বলে মনে করছেন কেউ কেউ। এমন কিছু পদপ্রত্যাশী কেন্দ্রীয় কমিটির প্রভাবশালী নেতাদের কাছে গিয়ে ধরনা দিচ্ছেন যা হাস্যরসের সৃষ্টি করছে। বাপ-দাদার বংশপরম্পরায় কেউ কখনই আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যুক্ত না থাকলেও এখন কেন্দ্রীয় কমিটিতে তাদের অনেকেই পদপ্রত্যাশী। পিছিয়ে নেই প্রবাসীরাও। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্য থেকে শুরু করে সৌদি আরবের নেতারাও এখন ঢাকায়। গত রবিবার সকালে ভারত যাওয়ার আগে কেন্দ্রীয় কমিটির কয়েকজন নেতার সঙ্গে দেখা করতে যান এক প্রবাসী নেতা। সালাম বিনিময়ের সময় ওই প্রবাসী নেতাকে উদ্দেশ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘তোমরাও চলে এসেছ! ভালোই তো’। দলীয় সূত্রমতে, সবার চোখ এখন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলনের দিকে। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল এমনকি দেশের সব রাজনৈতিক দল ও মানুষের মধ্যে কৌতূহল বিরাজ করছে। কেমন নেতৃত্ব বা কী কর্মসূচি আসছে আওয়ামী লীগের সম্মেলন থেকে, পুরনো ও বিতর্কিতরা স্বপদে বহাল থাকছেন কিনা এসব গুঞ্জন চাউর হচ্ছে সর্বত্র। আর অস্থিরতা বিরাজ করছে কেন্দ্রীয় কমিটিতে থাকা ও নতুন করে অন্তর্ভুক্তি হওয়া নিয়ে। এ অস্থিরতার কথা জানা যায় দলটির কেন্দ্রীয় উপকমিটির সহ-সম্পাদকদের কাছ থেকেও। সহ-সম্পাদকদের অনেকেই প্রায় প্রতিদিন দলীয় সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আসেন। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে থাকেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক সহ-সম্পাদক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কেন্দ্রীয় কমিটিতে পদপ্রত্যাশী হলেও মূলত আগামীতে এই পদে থাকব কিনা তা নিয়ে সংশয়ে রয়েছি। কারণ শুনলাম এবার সহ-সম্পাদক নির্ধারণ নেত্রী নিজে করবেন।’

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
সর্বশেষ খবর
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি আগ্রাসন মোকাবেলায় প্রস্তুত হিজবুল্লাহ: লেবাননের এমপি
ইসরায়েলি আগ্রাসন মোকাবেলায় প্রস্তুত হিজবুল্লাহ: লেবাননের এমপি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎ
নেতানিয়াহুর সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আংশিক দাবি পূরণ হওয়ায় এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি’
‘আংশিক দাবি পূরণ হওয়ায় এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি’

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড ম্যাচ থেকে ছিটকে গেলেন হিলি
বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড ম্যাচ থেকে ছিটকে গেলেন হিলি

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা পৌর বিএনপিতে পুনরায় কাউন্সিলের দাবি
গাইবান্ধা পৌর বিএনপিতে পুনরায় কাউন্সিলের দাবি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ মানবপাচারকারী গ্রেপ্তার
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ মানবপাচারকারী গ্রেপ্তার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে শিশু গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, পুলিশ সদস্য কারাগারে
নারায়ণগঞ্জে শিশু গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, পুলিশ সদস্য কারাগারে

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮১৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮১৪

১৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ওয়েটিং রুম’-এ রহস্যময় শুভশ্রী
‘ওয়েটিং রুম’-এ রহস্যময় শুভশ্রী

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

এশিয়ান যুব গেমসে ইতিহাস! কাবাডিতে এলো প্রথম পদক
এশিয়ান যুব গেমসে ইতিহাস! কাবাডিতে এলো প্রথম পদক

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেলাপোকা মারতে গিয়ে পুরো অ্যাপার্টমেন্টে আগুন
তেলাপোকা মারতে গিয়ে পুরো অ্যাপার্টমেন্টে আগুন

২১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নওয়াব ফয়জুন্নেছা কলেজে শিক্ষার্থীদের জন্য বাস সার্ভিস চালু
নওয়াব ফয়জুন্নেছা কলেজে শিক্ষার্থীদের জন্য বাস সার্ভিস চালু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চর বিজয়ে দৃশ্যমান হয়েছে ম্যানগ্রোভ প্রজাতির গাছ
চর বিজয়ে দৃশ্যমান হয়েছে ম্যানগ্রোভ প্রজাতির গাছ

২৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পিরোজপুরে চুরি হওয়া ২৯ মোবাইল ফোন উদ্ধার করল পুলিশ
পিরোজপুরে চুরি হওয়া ২৯ মোবাইল ফোন উদ্ধার করল পুলিশ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিজওয়ানকে অধিনায়কত্ব থেকে সরানোয় তীব্র সমালোচনা আমিরের
রিজওয়ানকে অধিনায়কত্ব থেকে সরানোয় তীব্র সমালোচনা আমিরের

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় কাভার্ডভ্যানের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
ভালুকায় কাভার্ডভ্যানের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় ১০০ পিস ইয়াবাসহ চার মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ভালুকায় ১০০ পিস ইয়াবাসহ চার মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫০ ওভারই স্পিন করিয়ে ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইতিহাস
৫০ ওভারই স্পিন করিয়ে ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইতিহাস

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মেয়েকে হত্যায় বাবার সাত বছরের কারাদণ্ড
ভোলায় মেয়েকে হত্যায় বাবার সাত বছরের কারাদণ্ড

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘১২ বছরে দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১ লাখ ১৬ হাজারের বেশি মানুষ’
‘১২ বছরে দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১ লাখ ১৬ হাজারের বেশি মানুষ’

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মালটা চাষে যুবক মাসুদের বাজিমাত
বগুড়ায় মালটা চাষে যুবক মাসুদের বাজিমাত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও খুন, এবার মৃত্যুদণ্ড সাজ্জাদের
আবারও খুন, এবার মৃত্যুদণ্ড সাজ্জাদের

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১৩১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১৩১

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

টাঙ্গাইলে জালিয়াতির মামলায় কারাগারে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ
টাঙ্গাইলে জালিয়াতির মামলায় কারাগারে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় মদপানে ছয়জনের মৃত্যুর ঘটনায় ৪ মরদেহ উত্তোলন
চুয়াডাঙ্গায় মদপানে ছয়জনের মৃত্যুর ঘটনায় ৪ মরদেহ উত্তোলন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অসাধু চক্রের বিরুদ্ধে পঞ্চগড়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি প্রদান
অসাধু চক্রের বিরুদ্ধে পঞ্চগড়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি প্রদান

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিভেদ নয় ঐক্য চাই, স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে চাই: মাসুদ সাঈদী
বিভেদ নয় ঐক্য চাই, স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে চাই: মাসুদ সাঈদী

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা
এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি
নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা