শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

সম্মেলন ঘিরে টানটান উত্তেজনা

প্রস্তাবিত ৮১ পদে ১০ হাজার প্রার্থী, ছিটকে পড়ার আতঙ্কে হাইব্রিড দলবিচ্ছিন্ন বিতর্কিতরা, যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য সৌদির নেতারাও ঢাকায়, পদ পেতে গণভবন কর্মচারী থেকে শুরু করে শীর্ষ নেতাদের বাড়িতে ধরনা, স্নায়ুচাপে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতারাও
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
সম্মেলন ঘিরে টানটান উত্তেজনা

আর মাত্র তিন দিন পর উপমহাদেশের অন্যতম প্রাচীন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলন। আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডি কার্যালয় থেকে সম্মেলনস্থল সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, দলের প্রভাবশালী নেতাদের অফিস-বাসাবাড়ি সর্বত্রই এখন পদপ্রত্যাশীর ভিড়ে সরগরম। চলছে সালাম বিনিয়ম আর নানাভাবে দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা। শুধু দলের হাইকমান্ড বা প্রভাবশালী নেতাদের কাছেই নয়, গণভবনের নিম্নমান কর্মচারীদের কাছে এবং তাদের বাসাবাড়িতেও ধরনা দিচ্ছেন পদপ্রত্যাশীরা। অন্যদিকে ছিটকে পড়ার আতঙ্কে রয়েছেন হাইব্রিড, অতিকথনপ্রিয় ও অতিবদমেজাজি, জামায়াত-শিবিরকে দলে ভেড়ানো ব্যক্তি ও দলবিচ্ছিন্ন নিষ্ক্রিয়রা। আর ফুরফুরে মেজাজে রয়েছেন কিছু আলালের ঘরের দুলাল। উদ্বেগ-উত্কণ্ঠার ছাপ দেখা গেছে দলের জন্য নিবেদিতপ্রাণ মাঠের রাজনীতিতে জনপ্রিয় নেতাদের চোখেমুখেও। ‘তরুণরাও নেতা হোক’ছ— দলীয় সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এমন ইঙ্গিতে এখন আরও আশাবাদী হয়ে উঠছেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতারা। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় কমিটিতে থাকা বা পদপ্রত্যাশী কিছু নেতার মধ্যে চলছে একে অন্যকে বিতর্কিত করার প্রতিযোগিতা। বিশেষ করে একই এলাকা বা একই সংগঠনে ছিলেন তাদের মধ্যে ওয়ান-ইলেভেনের সময় কার কী ভূমিকা ছিল সেসব চিত্র তুলে ধরা হচ্ছে এখন। প্রশ্ন তোলা হচ্ছে বিগত বিএনপি-জামায়াত জোটের শাসনামলে এসব পদপ্রত্যাশীর ভূমিকা নিয়ে। তুলে ধরা হচ্ছে সর্বশেষ দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক অস্থিতিশীল পরিবেশে তাদের সাহসিক ভূমিকা অথবা নীরবতা। সব মিলে যতই দিন যাচ্ছে ততই সম্মেলন ঘিরে নেতা-কর্মীদের মধ্যে টানটান উত্তেজনা বিরাজ করছে। ধানমন্ডিতে সভাপতির কার্যালয়ে কথা হয় একজন কেন্দ্রীয় ও দুজন পদপ্রত্যাশী নেতার সঙ্গে। ক্ষোভের সঙ্গে তারা জানালেন, সম্মেলন ঘিরে এখন ভিতরে ভিতরে নোংরা রাজনীতি শুরু হয়েছে। বিগত ওয়ান-ইলেভেনে কে কী করেছে, কে নিষ্ক্রিয়, কে সক্রিয় ছিল তা জাহির করার প্রতিযোগিতা চলছে। এতে কতিপয় কেন্দ্রীয় নেতা ও পদপ্রত্যাশীও বিব্রত হচ্ছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন প্রেসিডিয়াম সদস্য গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা যারা রাজনীতি করি, সম্মেলন তাদের জন্য ছাত্রজীবনের পরীক্ষার মতো। কারণ কাউন্সিলে ভালো কাজের জন্য প্রমোশন হয়। আর দক্ষতা দেখাতে না পারলে ডিমোশন হয়। কাজেই সবার মধ্যেই এক ধরনের স্নায়ুচাপ থাকবে।’ সরেজমিনে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডি কার্যালয় ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ঘুরে দেখা গেছে, নেতা-কর্মীর পদভারে মুখরিত থাকছে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত। সম্মেলন সফল করতে গঠিত বিভিন্ন উপকমিটির নেতারা যখন কার্যালয় বা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আসেন তখন উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা যায়। বিশেষ করে দুই থেকে তিনজন প্রভাবশালী নেতা যখন সভাপতির কার্যালয় বা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে থাকেন তখন বিশাল বহর নামে পদপ্রত্যাশী নেতাদের। এ পদপ্রত্যাশীর তালিকায় সাবেক ছাত্রনেতা, সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতাও রয়েছেন। আছেন গণহারে সহ-সম্পাদকের তালিকায় যুক্ত হওয়া কেন্দ্রীয় উপকমিটির সহ-সম্পাদক, থানা-উপজেলা বা জেলা কমিটির সদস্য হতে পারেননি এমন ব্যক্তিরাও। কেন্দ্রীয় কমিটিতে আসতে ন্যূনতম কতটুকু যোগ্যতা থাকা দরকার— এমন আন্দাজ নেই সেসব ব্যক্তিও নেতা হতে মরিয়া। পিছিয়ে নেই সাবেক আমলা, শিক্ষক, চিকিৎসক, আইনজীবী কিংবা প্রকৌশলীসহ বিভিন্ন পেশাজীবীও। বিশেষ করে যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ ও যুব মহিলা লীগের দেড় থেকে দুই ডজন নেতা-নেত্রী কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেতে নানাভাবে চেষ্টা করছেন। তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বিভিন্ন সময়ে আন্দোলন-সংগ্রামের ছবি পোস্ট করে নিজেদের অবস্থান জানান দেওয়ার চেষ্টা করছেন। পাশাপাশি গণভবনে দলীয় প্রধানের দৃষ্টি আকর্ষণেরও চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। ছাত্রলীগের বেশকিছু নেতাকে সহযোগী সংগঠনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল, কিন্তু তারা সেখানে কাজ করতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন না দীর্ঘদিন থেকে। এখন তারা কেন্দ্রীয় কমিটিতে পদ প্রত্যাশা করছেন। যে কোনো প্রোগ্রামের আগেই অনুষ্ঠাস্থলে হাজির হচ্ছেন। বিগত দিনে নিজেদের কর্মকাণ্ডের ফিরিস্তি নিয়ে হাজির হচ্ছেন নেতাদের দ্বারে -দ্বারে। কেউবা আবার বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমেরও দ্বারস্থ হচ্ছেন। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যসংখ্যা বর্তমানে ৭৩ থেকে বাড়িয়ে ৮১ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। আগামীতে ৮১ করা হলেও এই পদের বিপরীতে পদপ্রত্যাশী ১০ হাজার। জেলা কমিটির নেতা হতে পারেননি এমন নেতাদের কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পাওয়ার ‘ইচ্ছা’ কুঁজোর সোজা হয়ে শোয়ার মতো বলে মনে করছেন কেউ কেউ। এমন কিছু পদপ্রত্যাশী কেন্দ্রীয় কমিটির প্রভাবশালী নেতাদের কাছে গিয়ে ধরনা দিচ্ছেন যা হাস্যরসের সৃষ্টি করছে। বাপ-দাদার বংশপরম্পরায় কেউ কখনই আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যুক্ত না থাকলেও এখন কেন্দ্রীয় কমিটিতে তাদের অনেকেই পদপ্রত্যাশী। পিছিয়ে নেই প্রবাসীরাও। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্য থেকে শুরু করে সৌদি আরবের নেতারাও এখন ঢাকায়। গত রবিবার সকালে ভারত যাওয়ার আগে কেন্দ্রীয় কমিটির কয়েকজন নেতার সঙ্গে দেখা করতে যান এক প্রবাসী নেতা। সালাম বিনিময়ের সময় ওই প্রবাসী নেতাকে উদ্দেশ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘তোমরাও চলে এসেছ! ভালোই তো’। দলীয় সূত্রমতে, সবার চোখ এখন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলনের দিকে। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল এমনকি দেশের সব রাজনৈতিক দল ও মানুষের মধ্যে কৌতূহল বিরাজ করছে। কেমন নেতৃত্ব বা কী কর্মসূচি আসছে আওয়ামী লীগের সম্মেলন থেকে, পুরনো ও বিতর্কিতরা স্বপদে বহাল থাকছেন কিনা এসব গুঞ্জন চাউর হচ্ছে সর্বত্র। আর অস্থিরতা বিরাজ করছে কেন্দ্রীয় কমিটিতে থাকা ও নতুন করে অন্তর্ভুক্তি হওয়া নিয়ে। এ অস্থিরতার কথা জানা যায় দলটির কেন্দ্রীয় উপকমিটির সহ-সম্পাদকদের কাছ থেকেও। সহ-সম্পাদকদের অনেকেই প্রায় প্রতিদিন দলীয় সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আসেন। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে থাকেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক সহ-সম্পাদক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কেন্দ্রীয় কমিটিতে পদপ্রত্যাশী হলেও মূলত আগামীতে এই পদে থাকব কিনা তা নিয়ে সংশয়ে রয়েছি। কারণ শুনলাম এবার সহ-সম্পাদক নির্ধারণ নেত্রী নিজে করবেন।’

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

২৮ মিনিট আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার
নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার

৪৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড
মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ
মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান
ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে