শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

ওদের আর ফেরার পথ নেই

পরিবার পরিজন নিয়ে আইএসে, বিমান ও স্থল বন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ওদের আর ফেরার পথ নেই

বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যারা আইএসে যোগ দিয়েছেন বা সিরিয়া, ইরাকসহ আইএস অধ্যুষিত এলাকায় গিয়েছেন তাদের বিষয়ে কঠোর অবস্থানে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সব বিমানবন্দর, স্থলবন্দর ও সীমান্তে দায়িত্বরত কর্তাব্যক্তিদের কাছে আইএসে যোগ দেওয়াদের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া আছে। এমনকি তারা যদি চেহারা পরিবর্তন করে দেশে ঢুকতে চান তাহলে সেটাও তাদের পক্ষে সম্ভব হবে না। বাংলাদেশি পাসপোর্ট ব্যবহারকারী এসব আইএস জঙ্গির বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। সরকারের অবস্থান খুবই কঠোর। তাদের আর দেশে ফেরার কোনো পথ নেই। গত কয়েক বছরে বাংলাদেশ থেকে যারা সিরিয়া ও ইরাকে আইএস অধ্যুষিত এলাকায় গিয়েছেন তাদের মধ্যে চিকিৎসক দম্পতি থেকে শুরু করে সরকারের সাবেক সচিবের সন্তান, শিক্ষক, অভিনয়জগতের লোকজনও রয়েছেন। এদের মধ্যে অনেকে গিয়েছেন পরিবার-পরিজন নিয়ে। আবার কেউ কেউ একাও গিয়েছেন। খিলগাঁওয়ের এক চিকিৎসক স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে গেছেন। সরকারের সাবেক সচিব ও সাবেক নির্বাচন কমিশনারের এক ছেলে, একজন অভিনেত্রীর স্বামীসহ অন্তত ৬০ জন আইএস আসক্তিতে বাংলাদেশ ছেড়ে সিরিয়া ও ইরাক গিয়েছেন। বাংলাদেশ ছাড়াও যুক্তরাজ্য থেকে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত একই পরিবারের ১২ সদস্য, একাধিক তরুণ-তরুণী, জাপানে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপনায় নিয়োজিত একজন বাংলাদেশি, এক চিকিৎসক দম্পতিসহ আরও অনেকে গিয়েছেন। বাংলাদেশ থেকে যারা আইএসকবলিত এলাকায় গিয়েছেন তাদের অনেকেই পরিবারের সদস্যদের রেখে গেছেন। কিন্তু সিরিয়া-ইরাক যাওয়ার পর তারা আর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেননি।

তবে পুলিশের সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, যারা আইএসে যোগ দিতে সিরিয়া বা ইরাকে গিয়েছেন তারা পরিবার বা পরিবারের বাইরে যোগাযোগ রেখেছেন। তাদের কাছে এর প্রমাণ আছে। ইসলামিক স্টেট নিয়ে আরবিতে লেখা একটি সাপ্তাহিক পুস্তিকার অনুলিপি তারা পেয়েছেন। ঢাকার খিলগাঁওয়ের বাসিন্দা শিশু বিশেষজ্ঞ খন্দকার রোকন উদ্দীন, তার স্ত্রী নাঈমা আক্তার, দুই মেয়ে এবং এক মেয়ের স্বামী পরিবার এখন আইএস-নিয়ন্ত্রিত এলাকায় রয়েছেন বলে ধারণা করা হয়। কারণ আগস্ট-সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ থাকলেও তার পর থেকে আর কোনো যোগাযোগ নেই। তাহমিদ সাফি ও  সায়মা খান ২০১৫ সালের ২৩ এপ্রিল বারিধারার বাসা ছেড়ে যান। মধুচন্দ্রিমায় মালয়েশিয়ায় যাওয়ার কথা বলে তারা বাসা ছেড়েছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে, মালয়েশিয়ায় তিন মাস থাকার পর তারা দুজন আইএসকবলিত এলাকায় চলে যান। সেখানে যাওয়ার পর ?তাহমিদ মায়ের সঙ্গে যোগাযোগ করতেন। কিন্তু এখন আর যোগাযোগ নেই। একই অবস্থা চিকিৎসক আরাফাত রহমান তুষারের। বারিধারা ডিওএইচএসের বাসিন্দা তুষার শুরুর দিকে দেশে যোগাযোগ রাখলেও বর্তমানে কোনো যোগাযোগ নেই। বাংলাদেশ থেকে যারা আইএসকবলিত এলাকায় গিয়েছেন তাদের বাইরে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত যুক্তরাজ্যের লুটনের আবদুল মান্নান ও তার পরিবারের ১২ সদস্য রয়েছেন। ধারণা করা হচ্ছে, এ পরিবারের সব সদস্য আইএস-নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে রয়েছেন। এ পরিবার ২০১৫ সালের ১০ এপ্রিল যুক্তরাজ্য থেকে বাংলাদেশে আসে। তার এক মাস পর ১১ মে ইস্তানবুল হয়ে সিরিয়া পাড়ি দেন বলে নিশ্চিত হয়েছে পুলিশ। অর্থাৎ এ পরিবার সিরিয়া যাওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করেছে। একইভাবে জাপানের বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত সাইফুল্লাহ ওজাকির জাপানে বিয়ে করে সে দেশের নাগরিকত্ব নিয়েছেন। তিনি শিক্ষকতা করতেন জাপানের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে। সাইফুল্লাহ বুলগেরিয়ায় যাওয়ার কথা বলে আইএসে যোগ দেন। শুধু তাই নয়, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি বাংলাদেশ থেকে দুই তরুণকে আইএস-অধ্যুষিত এলাকায় পাচার করেছেন। আর র‌্যাবের নিখোঁজ তরুণদের তালিকায় থাকা বাংলাদেশি দুই ভাই ইবরাহিম হাসান খান ও জুনায়েদ হাসান খান অনেক দিন ধরে সৌদি আরবপ্রবাসী। তারা বাংলাদেশি পাসপোর্ট ব্যবহার করছিলেন। এদের মধ্যে ইবরাহিম হাসান খান সিরিয়ায় চলে যান। আর জুনায়েদ হাসান খানের অবস্থান সম্পর্কে এখনো নিশ্চিত হতে পারেনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম বিভাগ সূত্র বলছে, বাংলাদেশ থেকে যারা সিরিয়া ও ইরাকে আইএসে যুক্ত হয়েছেন তাদের দেশে ফেরত আসার চেষ্টা ঠেকানো এ মুহূর্তে জরুরি হয়ে পড়েছে। কারণ ইরাক ও সিরিয়ার বৃহৎ এলাকা থেকে আইএস যোদ্ধারা পিছু হটছেন। একটা অংশ নিহত হচ্ছেন। এ কারণে বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীরা এখন দেশে ফেরার চেষ্টা করতে পারেন। র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যারা গোপনে দেশত্যাগ করে আইএসের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন তাদের ব্যাপারে আমাদের কঠোর নজরদারি আছে। তারা কিছুতেই যাতে কোনোভাবেই দেশে ঢুকতে না পারেন সেজন্য বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসের কাছে তাদের যাবতীয় তথ্য দেওয়া আছে। এর মধ্যে কেউ বাংলাদেশে আসতে চেষ্টা করলে তা যেন সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশের গোয়েন্দাদের জানানো হয় তেমন সিদ্ধান্ত আছে।’ জানা গেছে, আইএসে যোগ দেওয়া বাংলাদেশিদের বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কঠোর অবস্থানের মধ্যেও তিন-চার জন বাংলাদেশে ফিরেছেন। এখন তারা দেশের বিভিন্ন কারাগারে আটক। এদের কাউকে আটক করা হয়েছে সীমান্ত দিয়ে ঢোকার সময়। আবার কেউ গ্রেফতার হয়েছেন ঢাকায় ফেরার পর। এদেরই একজন ডেসকোর সাবেক প্রকৌশলী গাজী কামরুস সালাম সোহান। তিনি ২০১৫ সালের মে মাসে তুরস্ক সীমান্ত পার হওয়ার চেষ্টা করছিলেন। ওই সময় তুরস্ক পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠায়। এরপর র‌্যাব তাকে ঢাকায় গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠায়।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক