শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

টেকনাফ কেন ইয়াবা সাম্রাজ্য

মির্জা মেহেদী তমাল, টেকনাফ (কক্সবাজার) থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
টেকনাফ কেন ইয়াবা সাম্রাজ্য

গত ডিসেম্বরের ঘটনা। নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের আশ্রয় নেওয়ার বিষয়টি স্বচক্ষে দেখতে মিয়ানমার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি টেকনাফের আশ্রয় শিবির পরিদর্শনে আসে। নৌপথে কর্মকর্তাদের যাতায়াতের কারণে ওপারের সীমান্ত মংডু থানা এলাকায় সেখানকার আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ছিল কঠোর নিরাপত্তায়। কড়া নজরদারির কারণে ওপারের ইয়াবা মাফিয়ারা শতচেষ্টায়ও ওই দুই দিন ইয়াবার কোনো চালান বাংলাদেশে ইয়াবা ব্যবসায়ীদের কাছে হস্তান্তর করতে পারেনি। এতে মংডুর একটি মাদকের ডেরায় পড়ে থাকে ইয়াবার দুই দিনের চালান। কিন্তু বিপুল পরিমাণ এই চালান  মংডুতে পড়ে থাকার খবরটি চাউর হয়ে যায়। সেখানকার আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অভিযান চালিয়ে দুই দিনের ইয়াবার চালান আটকে দেয়। হিসাব করে দেখা যায়, সেখানে প্রায় সোয়া দুই কোটি পিস ইয়াবা রয়েছে। কয়েক মণ ওজনের এই ইয়াবার চালানটি স্থল ও নৌপথে বাংলাদেশে পাচারের কথা ছিল। যা মিয়ানমারের গণমাধ্যমে গুরুত্ব সহকারে প্রকাশ পায়। বিষয়টি বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও জানে।

মংডুতে ইয়াবার চালান আটকের মধ্য দিয়ে কী পরিমাণ ইয়াবা প্রতিদিন ঢুকছে বাংলাদেশে-তার একটি স্পষ্ট ধারণা পাওয়া গেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, বাংলাদেশে পাচার হয়ে আসা ইয়াবার চালানের সঠিক কোনো তথ্য ছিল না, বা প্রকাশ হতো না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সব সময় লাখের হিসাব করত। মংডুতে চালান আটকের পর এটা নিশ্চিত যে, লাখের হিসাব নয়, বাংলাদেশে এখন প্রতিদিনই ঢুকছে এক কোটির ওপর ইয়াবা।

মাদক পাচার ও রোধ নিয়ে দীর্ঘদিন কাজ করছেন এমন একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, বাংলাদেশে ইয়াবা পাচারের রুট আর চালান দুটোই বেড়েছে। বিশেষ করে নৌপথ ব্যবহার করে ইয়াবার চালান বরিশাল পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। যা আগে চিন্তাও করা যেত না। নৌপথ ব্যবহার করেই ইয়াবার চালান যাচ্ছে নাইক্ষ্যংছড়ি কিংবা বান্দরবানের পাহাড়ে। আবার ইয়াবা ভর্তি ট্রলার যাচ্ছে চট্টগ্রামের আনোয়ারায়।

টেকনাফ, উখিয়াসহ বিভিন্ন এলাকায় সরেজমিন এসব তথ্যের মিল খুঁজে পাওয়া গেছে। টেকনাফ ও উখিয়ার বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ও কথা বলে জানা যায়, আগে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীরা প্রকাশ্যেই তাদের তৎপরতা চালাত। গাড়ি নিয়ে তাদের ছোটাছুটি দেখলে বোঝা যায়, তারা ইয়াবা পাচারে ব্যস্ত রয়েছে। এখন টেকনাফে তাদের বি-গ্রুপ থাকে প্রকাশ্যে। শীর্ষ ব্যবসায়ীরা উখিয়া, কক্সবাজার, চট্টগ্রামে অবস্থান নিয়ে তাদের নেটওয়ার্ক সচল রাখে।

স্থানীয়রা জানিয়েছেন, মিয়ানমার ও বাংলাদেশের মাফিয়াদের ইয়াবা সাম্রাজ্য হচ্ছে টেকনাফ। টেকনাফের ৩১২টি গ্রামের মধ্যে পৌনে তিনশ গ্রামেই রয়েছে ইয়াবার প্রভাব। ঘরে ঘরে ব্যবসায়ী। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি এই টেকনাফকে মাফিয়ারা ইয়াবার নগরীতে পরিণত করেছে। টেকনাফের নদী, সাগর, পাহাড়-সবই তারা ব্যবহার করছে ইয়াবা ব্যবসায়। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে গিয়ে ঠেকেছে, টেকনাফের রাজনীতি, অর্থনীতি ইয়াবাকেন্দ্রিক। চাষযোগ্য ভূমিও নষ্ট হয়ে যাচ্ছে ইয়াবার কারণে। কারণ সেখানে চাষিরা এখন আর কোনো চাষাবাদ করছে না। তারা চাষাবাদ ছেড়ে এখন ইয়াবা ব্যবসায়। সেখানকার আইন-কানুন সবই চলে ইয়াবা ব্যবসায়ীদের নির্দেশে। আশ্চর্যজনক হলেও সত্য, জনপ্রতিনিধিদের ‘টপ-টু-বটম’ ইয়াবা ব্যবসায়ী। আর এই ইয়াবা ব্যবসায়ীরাই চালাচ্ছেন টেকনাফের প্রশাসন। সরকারি কর্মকর্তারাও চলছেন তাদের নির্দেশে। টেকনাফকে তারা গড়ে তুলেছেন ভিন্ন এক নগরীতে। প্রতিদিনই ইয়াবা ঢুকছে বিভিন্ন পথে। প্রতি পিস ইয়াবার জন্য পাঁচ টাকা করে কমিশন রাখেন টেকনাফের গডফাদার। আর ইয়াবা ব্যবসায়ী সবাইকে পুলিশ চেনে। কিন্তু তাদের গ্রেফতার করা হয় না। পুলিশ প্রশাসন থেকে শুরু করে প্রতিটি সংস্থাই সেখানে জড়িয়ে পড়ছে ইয়াবা ব্যবসায়।

টেকনাফের প্রাইমারি স্কুলের এক শিক্ষক জানান, টেকনাফকে এক সুতোয় বেঁধে ফেলা হয়েছে। ইয়াবা এখানে প্রাতিষ্ঠানিক  রূপ পেয়েছে। সরকার ইয়াবা ব্যবসায়ীদের তালিকা করে। তিনি বলেন, এর চেয়ে ভালো যারা ব্যবসা করেন না, তাদের নামের তালিকা করলেই ভালো হয়। কারণ এখানে কেউ ইয়াবা ব্যবসায়ী ছাড়া নেই।

গোয়েন্দা সূত্র জানায়, মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডের সাগর সীমান্তে ইয়াবা তৈরির জন্য গড়ে উঠেছে ৪০টি কারখানা। আর  চট্টগ্রামের নৌপথে আসছে কোটি টাকার এসব ইয়াবা। পার হচ্ছে পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে। পাচারকারীরা সুকৌশলে এ মাদক নিয়ে আসছে রাতের আঁধারে।

জানা গেছে, টেকনাফ সীমান্তের পাশাপাশি এখন খাগড়াছড়ির গভীর অরণ্যের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে ইয়াবা আসছে। অতিরিক্ত চাহিদা মেটাতে টেকনাফ-মিয়ানমার সীমান্ত এলাকায় ইয়াবার ছোট-বড় অসংখ্য কারখানা স্থাপিত হয়েছে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে সড়কপথে পাচারের পাশাপাশি এখন ইয়াবার বড় বড় চালান আসছে সাগরপথে। চট্টগ্রামের সাগর উপকূলে প্রায়ই ধরা পড়ছে ইয়াবা। স্থল সীমান্তের পাশাপাশি গভীর সমুদ্র অঞ্চল হয়ে পাচার হচ্ছে ইয়াবা। স্থলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যাপক কড়াকড়ির কারণে এখন সমুদ্র পথকে বেছে নিয়েছে পাচারকারীরা। এ পর্যন্ত দেশের সবচেয়ে বড় চালানগুলোর বেশির ভাগই সমুদ্র পথে নেওয়া হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

২০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৪১ মিনিট আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৪৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক