শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

আশকোনায় আটক যুবকের মৃত্যু

হামলাকারী ভাঙ্গার জুয়েল
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আশকোনায় আটক যুবকের মৃত্যু

রাজধানীর আশকোনায় আত্মঘাতী জঙ্গি হামলার পর র‍্যাবের হাতে আটক আবু হানিফ মৃধা নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। র‍্যাবের আইন ও

গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার মুফতি মাহমুদ খান বলেন, শুক্রবার বিকালে আশকোনা থেকেই তাকে সন্দেহভাজন হিসেবে আটক করা হয়েছিল। এরপরই সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাকে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যায় মারা যান। এরপর তার লাশ ওই হাসপাতালেই ছিল। গতকাল বিকালে তার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) মর্গে পাঠানো হয়েছে।

তবে শুক্রবার আত্মঘাতী হামলার পর কাউকে আটকের কথা জানায়নি র‍্যাব। গতকাল ঢামেক মর্গে লাশ আসার পর বিষয়টি প্রকাশ পায়। সন্ধ্যার আগেই লাশের ময়নাতদন্ত করা হয়। এখন তা মর্গে মরচ্যুয়ারিতে রয়েছে। ঢামেকের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান ডা. সোহেল মাহমুদ জানান, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তার মৃত্যু হয়েছে। তবে ভিসেরা পরীক্ষার জন্য নমুনা সংরক্ষণ করা হয়েছে। র‍্যাব বলছে, হানিফের গ্রামের বাড়ি বরগুনার আমতলীতে। তার বিস্তারিত পরিচয় পাওয়া যায়নি।

নিহত যুবক জুয়েল রানা : রাজধানীর আশকোনায় র‍্যাবের নির্মাণাধীন সদর দফতরে আত্মঘাতী হামলার ঘটনায় নিহত যুবকই জুয়েল রানা ওরফে অলিফ (৩২)। গত শুক্রবার রাতে ফরিদপুর ভাঙ্গা উপজেলার মানিকদাহা আদমপুরের শেখ বাড়িতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের প্রবেশ এবং জুয়েলের পরিবারের আট সদস্যকে নিয়ে যাওয়ার ঘটনার পর থেকে এলাকাবাসীর মনে নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। তবে গতকাল বিকাল ৩টার দিকে জুয়েলের বাবা-মাসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের স্থানীয় পাখুরিয়া বাসস্ট্যান্ডে নামিয়ে দেওয়া হয়। জুয়েলের পরিবার ও এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জুয়েল রানার বাবার নাম আলমগীর হোসেন। মায়ের নাম জোহরা পারভীন। আলমগীর-জোহরা পারভীন দম্পতির তিন ছেলের মধ্যে সবার বড় জুয়েল রানা। গত ১০ বছর আগে পরিবারের পছন্দে বিয়ে করলেও সে প্রথম স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে ঢাকা জেলা দোহার জয়পাড়ার লাবণ্য আক্তার নামের আরেকজনকে বিয়ে করে। এই সংসারে তার এক ছেলে ও এক মেয়ে। ঢাকার মতিঝিল আইডিয়েল স্কুল অ্যান্ড কলেজে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করে জুয়েল। আগে দোহারে একজন দন্ত চিকিৎসকের কম্পাউন্ডার হিসেবে কাজ করলেও বর্তমানে সে নিজেই চেম্বার খুলেছিল। জুয়েলের বাবা এক বেসরকারি কোম্পানির গাড়ি চালক। জুয়েলের চাচা শেখ মুরাদ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে তাদের অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, আমরা কোথায় ছিলাম জানি না। তবে আমাদের সঙ্গে তারা ভালো ব্যবহারই করেছে। আমরা জুয়েলের ব্যাপারে সব সত্য কথাই বলেছি। তিনি আরও বলেন, জুয়েল গত দুই বছর ধরে বাড়ি আসে না।

তবে রমিজ খাঁ নামের জুয়েলের এক প্রতিবেশী বলেন, ছোট বেলাতেই বখে যাওয়ার কারণে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া হয়েছে। জুয়েল আমাদের এলাকারই ভোটার। সে তো মাঝে মধ্যেই বাড়ি আসত। এ বিষয়ে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সাঈদ মিয়াকে কয়েকদফা মুঠোফোনে চেষ্টা করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের আগমনের বিষয়টি সম্পর্কে তিনি অবগত ছিলেন বলে এলাকাবাসী নিশ্চিত করেছে। তবে ভাঙ্গা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আশরাফ হোসেন বলেন, আমাদের কাছে এ ধরনের কোনো তথ্য নাই। আমরা এ ব্যাপারে কিছু জানি না।

সীতাকুণ্ডে জঙ্গি আস্তানায় নিহত তিনজনের বাড়ি বান্দরবানে : চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার প্রেমতলার জঙ্গি আস্তানা ছায়ানীড় নামের বাড়িতে নিহত পাঁচজনের মধ্যে তিনজনের বাড়ি বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলায়। এ ছাড়া সাধন কুটিরে গ্রেফতার ব্যক্তির বাড়িও একই এলাকায়। নিহতরা হলেন নাইক্ষ্যংছড়ির বাইশারী এলাকার বাসিন্দা কামাল হোসেন, তার স্ত্রী জুবাইরা ইয়াসমিন, তাদের শিশু সন্তান এবং জুবাইরা ইয়াসমিনের ভাই জহিরুল হক জসিম। জুবাইরা ইয়াসমিন ও জসিমের বাড়ি বাইশারী ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের যৌথ খামারপাড়ায়। তারা সেখানে বসবাসকারী নুরুল আলম ও জান্নাত আরার সন্তান। জুবাইরা ইয়াসমিনের স্বামী কামাল হোসেনের বাড়িও যৌথ খামারপাড়ায়। জুবাইরা ইয়াসমিনের মা জান্নাত আরা জানান, তার আট ছেলে ও চার মেয়ের মধ্যে তিনজনের কোনো হদিস নেই। স্বামী কামাল হোসেন জুবাইরা ইয়াসমিনকে নিয়ে যান এবং কিছু দিন পর ছেলে জহিরুল হকও তাদের সঙ্গে চলে যায়। জুবাইরার একটি ছেলে হলে সন্তানের দেখাশোনার কথা বলে তার আরেক মেয়ে মনজিয়ারা পারভিনকে (১৬) চট্টগ্রামে নিয়ে যান। আট মাস ধরে তাদের কোনো খবর পান না বলেও জানান তিনি। জান্নাত আরা আরও জানান, কামাল ও জুবাইরা বেশ ধার্মিক ছিলেন। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত জানুয়ারিতে কক্সবাজারের রামুর মো. জসিম উদ্দিন পরিচয়ে প্রথমে প্রেমতলার ‘ছায়ানীড়’-এর নিচতলার একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নেয় জঙ্গিরা। ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে জসিম উদ্দিন পরিচয়ে প্রেমতলা থেকে এক কিলোমিটার দূরে হিন্দু অধ্যুষিত এলাকা আমিরাবাদের ‘সাধন কুটির’-এর ফ্ল্যাটটিও ভাড়া নেওয়া হয়। সীতাকুণ্ড পৌরসভার প্রেমতলা ও আমিরাবাদের দুটি বাসা ভাড়া নিয়েছিল এই জঙ্গিরা। জুবাইরা ও জসিম আপন ভাই-বোন। আরও জানা গেছে, এই জঙ্গিরা ডিসেম্বর থেকে চট্টগ্রামের পটিয়া পৌর সদরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের আমির ভাণ্ডার রেলগেট এলাকার নুরুল আমিন মুন্সির পাকা ভবনের তৃতীয় তলায় ভাড়া থাকত। ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে বাসা ছেড়ে চলে যায়। পরে তারা সীতাকুণ্ডের ওই বাড়ি ভাড়া নেয়। এ ব্যাপারে পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ মো. নেয়ামত উল্লাহ বলেন, শুক্রবার বিকালে পটিয়ায় বাড়ির মালিক নুরুল আমিনকে সীতাকুণ্ডে নিহতদের ছবি দেখালে তিনি তার বাড়িতে নিহতরা ছিল বলে শনাক্ত করেন। আরও জানা গেছে, ৭ মার্চ টঙ্গীতে জঙ্গি নেতা মুফতি হান্নানকে প্রিজন ভ্যান থেকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টার পরদিন কুমিল্লায় পুলিশের ওপর বোমা হামলা করে দুই জঙ্গি। যাত্রীবাহী বাসে নিরাপত্তা তল্লাশির সময় এ হামলার ঘটনা ঘটে। স্থানীয়দের সহায়তায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় জঙ্গি জহির ওরফে জসিম (২৫) ও হাসানকে (২৪) আটক করা হয়। আটক হাসানের বাড়ি বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির বাইশারীর করালিয়ামুরা এলাকায়। তার বাবার নাম নুর হোসেন। এ ব্যাপারে বাইশারী পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) আবু মুসা জানান, ‘সীতাকুণ্ডে নিহত বাইশারীর জুবাইরা ইয়াসমিন, তার স্বামী ও ভাইদের সঙ্গে কুমিল্লায় বাসে জঙ্গি হামলার ঘটনায় গ্রেফতার হাসানের পারিবারিক সম্পর্ক ছিল বলে আমরা তথ্য পেয়েছি।’

ডাক্তার দেখানোর কথা বলে স্ত্রীকে নিয়ে যান জঙ্গি কামাল : ডাক্তার দেখানো আর স্ত্রীর বড় ভাইকে ভালো চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে গত রমজানে স্ত্রী, তার বড় ভাই জহিরুল ও শ্যালিকা মনজিয়ারা পারভিনকে নিয়ে যান জঙ্গি কামাল হোসেন। জুবাইরার মা জান্নাত বলেন, গত রমজানে চট্টগ্রামে ভালো চিকিৎসক দেখাবে বলে কামাল হোসেন অন্তঃসত্ত্বা জুবাইরাকে নিয়ে যান। কিছু দিন পর ভালো চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে জুবাইরার বড় ভাই জহিরুল ও তার স্ত্রী রাজিয়া সুলতানাকে নিয়ে যান। এর কিছু দিন পর জুবাইরার সন্তানকে দেখভাল করার জন্য শ্যালিকা মনজিয়ারা পারভিনকেও নিয়ে যান। জঙ্গি জুবাইরার বড় ভাই জিয়াবুল হক জানান, ‘কামাল খুব ধার্মিক ছিলেন। তবে বিয়ের কাবিননামায় তিনি বিশ্বাস করতেন না। তাই আমি জুবাইরা আর কামালের বিয়ে মেনে নিতে পারিনি। বিয়ের বিষয়ে লোকজন জিজ্ঞাসা করবে বিধায় কাবিননামা না করে মাগরিবের পরে আমার বোনকে নিয়ে যান।’ বাইশারীর ইউপি চেয়ারম্যান আলম বলেন, ‘বাইশারীর করালিয়ামুরার হাসান, জহিরুল হক ও কামাল বন্ধু ছিলেন। তারা সারা দিন কাজকর্ম সেরে মাগরিবের পর হাসানের চালের দোকানে বৈঠকে বসতেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘কামাল ও তার স্ত্রী খুবই ধার্মিক ছিলেন।

 তারা যে জঙ্গি হয়ে যাবেন তা কখনো ভাবতে পারিনি।’ বাইশারী পুলিশ ফাঁড়ির কর্মকর্তা আবু মুসা বলেন, ‘চারজনের জঙ্গি কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ততা আছে বলে কেউ কখনো থানায় অভিযোগ করেননি। এদের সঙ্গে আর কোনো পরিবার সম্পৃক্ত আছে কিনা খতিয়ে দেখা হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা