শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ জুলাই, ২০১৭

অপকর্মে বেপরোয়া রেনাটা

সরকারি বনভূমি লুটপাট, বাজারে নিষিদ্ধ ওষুধ, এমডির বিরুদ্ধে বিমানবন্দরে সন্ত্রাসী কার্যক্রমসহ অভিযোগের শেষ নেই
সাঈদুর রহমান রিমন ও শেখ সফিউদ্দিন জিন্নাহ
প্রিন্ট ভার্সন
অপকর্মে বেপরোয়া রেনাটা

নিষিদ্ধ ওষুধ বাজারজাত করা, সরকারি জমি দখলসহ বিভিন্ন অপকর্মে অভিযুক্ত ওষুধ কোম্পানি ‘রেনাটা গ্রুপ’ বহুমুখী অপকর্মে দিন দিনই বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। রেনাটা গ্রুপের উৎপাদিত গরু মোটাতাজাকরণের ডেকাট্রন পাউডারসহ বিভিন্ন ইনজেকশন ও ট্যাবলেটের ক্ষতিকর প্রভাব মানবদেহে আশঙ্কাজনক বিস্তার ঘটে চলছে। তা সত্ত্বেও রেনাটা গ্রুপের ক্ষতিকারক ওষুধ উৎপাদন থেকে বিরত রাখা যাচ্ছে না। রেনাটার মালিক-কর্মকর্তাদের কাছে ওষুধ প্রশাসনসহ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা পর্যন্ত পাত্তা পায় না। ওষুধ প্রস্তুত, রপ্তানিসহ সংশ্লিষ্ট সেক্টরের প্রতাপশালী সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রক হিসেবে রেনাটা গ্রুপ নানা পর্যায়ে সরকারকে রক্তচক্ষু দেখাতেও দ্বিধা করে না। গত বছরের ২১ জানুয়ারি পরিবেশ ও প্রতিবেশের ক্ষতি সাধনের দায়ে রেনাটা পেনিসিলিন প্লান্টকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করে পরিবেশ অধিদফতর। এ ছাড়া ১০ অক্টোবর ওষুধের গায়ের মূল্য কেটে বেশি মূল্য বসানোর দায়ে রেনাটার রংপুর ডিপোকে ৬ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। 

রেনাটা গ্রুপের কর্ণধার সৈয়দ এস. কায়সার  কবীর অবৈধ প্রভাব খাটিয়ে সরকারি সম্পদও জবর দখল করে নিচ্ছেন। ইতিমধ্যেই ভালুকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক ঘেঁষা কয়েক হাজার কোটি টাকা মূল্যের বনভূমি গিলে খাচ্ছেন তিনি। জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে সরকারি বনভূমির বহুদামি ৪১ বিঘা জায়গাতেই রেনাটার স্বপ্ন প্রাসাদ গড়ে তোলার পাঁয়তারা চলছে। গত চার বছর ধরেই সরকারি এ জায়গা গিলে খাওয়ার নানা ফন্দিফিকির চালিয়ে আসছে ওষুধ কোম্পানিটি। সেখানে অবৈধভাবে আস্তানা বানিয়ে অস্ত্রবাজ সন্ত্রাসীদের জড়ো করা হয়েছে। পেশাদার অপরাধীরা মাসের পর মাস সে আস্তানায় অবস্থান নিয়ে গোটা এলাকায় চালাচ্ছে অস্ত্রের মহড়া। এলাকা পর্যায়ে দালাল-এজেন্ট নিয়োগ করে দল উপদলে বিভক্ত করে সংঘাত সংঘর্ষ আর নানা অরাজকতা বাধিয়ে নিজস্ব স্বার্থ হাতানোর ফন্দিফিকিরও চলছে সমানতালে। ভাওয়াল গড়ভুক্ত ভালুকার ধামসুর মৌজায় রীতিমতো সাগর চুরির স্টাইলেই সরকারি জমি লুটে নিচ্ছে কোম্পানিটি। জানা গেছে, ওষুধ কোম্পানি হিসেবে পরিচিতি লাভ করলেও রেনাটার উত্থান ঘটে পোলট্রি সেক্টরের ফিড ও ওষুধ প্রস্তুতের মাধ্যমে। রীতিমতো সিন্ডিকেট বানিয়ে পোলট্রি ফিড ও ওষুধের বাজার যথেচ্ছ নিয়ন্ত্রণ করছে গ্রুপটি। মাঝে মধ্যেই এ সেক্টরে কৃত্তিম সংকট সৃষ্টি করাসহ নানারকম নৈরাজ্য সৃষ্টির মাধ্যমে সরকারকে পর্যন্ত বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলতে দ্বিধা করে না রেনাটা সিন্ডিকেট। এ কোম্পানির উৎপাদিত গরু মোটাতাজাকরণের নানা ইনজেকশন, পাউডার ও ওষুধপথ্যাদি সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

দখলবাজি লুটপাটে সিদ্ধহস্ত : ভালুকায় সরকারের বনভূমি হিসেবে গেজেটভুক্ত ৪১ বিঘা জমি ভুয়া কাগজে রেনাটা গ্রুপের নামে রেজিস্ট্রি করার গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে। ফলে সরকার একদিকে যেমন হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব তেমনি অপরদিকে বেহাত হচ্ছে সামাজিক বনায়নসহ বিপুল পরিমাণ বনভূমি। আর এসব অনিয়ম-দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতরাও বহাল তবিয়তেই রয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় ভূমি অফিস, সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয় ও বন বিভাগের একশ্রেণির দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের গোপন যোগসাজশে একের পর বনভূমি জবর দখল করে নিয়েছে রেনাটা গ্রুপ। ভালুকার ধামশুর মৌজার বনের গেজেটভুক্ত ১২১৭ দাগে ২৫৮২ নম্বর দলিলমূলে জনৈক হোছনে আরা ফিরোজ দাতা সেজে ৬৯ লাখ ৮৫ হাজার টাকার বিনিময়ে তিন বিঘা ১১ শতাংশ জমি রেনাটা গ্রুপের নামে রেজিস্ট্রি করে দেন। একই দাগ ও মৌজায় কবির উদ্দিন সরকার ওরফে কবির নামে অপর একজনকে দাতা সাজিয়ে ২৫৮৩ নম্বর দলিল মূলে একই মূল্যে সমপরিমাণ জমি রেজিস্ট্রি করে নেয় রেনাটা গ্রুপ। ২০১২ সালের ২৩ মার্চ একই দাগে ২৫২৮ নং-দলিল মূলে ৩ কোটি ১৫ লাখ টাকা মূল্যের ১৫ বিঘা বনভূমিও রেনাটা গ্রুপের নামে রেজিস্ট্রি করে নেওয়া হয়। এক্ষেত্রে গোলাম মোস্তফা নামে একজনকে দাতা হিসেবে দেখানো হয়েছে। উক্ত গোলাম মোস্তফা ২০১৩ সালের ২৩ ও ২৯ ডিসেম্বর ধামশুর মৌজায় একই দাগে ১০২৮৯ নং ও ১১২০৪ নং-দলিল মূলে ১ কোটি ২৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা মূল্যে আরও ১৩ বিঘা জমি রেজিস্ট্রি করে দেন বলেও সাব-রেজিস্ট্রার দফতরের রেকর্ডপত্র সূত্রে জানা গেছে। একই দিন একই দাগ ও মৌজায় ১১২০৩ নং দলিল মূলে শামছুদ্দিন খান নামের আরেক ব্যক্তিকে দাতা সাজিয়ে ৬২ লাখ ১৫ হাজার টাকা মূল্যে ৬ বিঘা ১১ শতাংশ জমি রেজিস্ট্রি করে নেওয়া হয়। এভাবেই পৃথক পৃথক দলিলে একেক ব্যক্তিকে ভুয়া দাতা সাজিয়ে সরকারি বনভূমি কিনে নেওয়ার দলিলপত্র বানিয়েছে রেনাটা গ্রুপ। এসব রেজিস্ট্রি দলিলকে পুঁজি করেই রেনাটা গ্রুপের প্রভাবশালীরা বহুদামি সরকারি বনভূমিতে নিজেদের জবর দখলদারিত্বের আলাদা সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছে। বনভূমি কেনাবেচার দলিল রেজিস্ট্রি করার ক্ষেত্রে অভিযুক্ত সাব-রেজিস্ট্রার গিয়াস উদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেখেই দলিলগুলো রেজিস্ট্রি করা হয়েছে। তবে বনের জমি রেজিস্ট্রির বিষয়ে জানতে চাইলে তার কাছ থেকে কোনো সদুত্তর পাওয়া যায়নি। হবিরবাড়ি রেঞ্জের রেঞ্জ কর্মকর্তা আবুল কাশেম জানান, অবৈধভাবে বনভূমি রেজিস্ট্রির সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে এরইমধ্যে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসন ও পুলিশের সহায়তা নিয়ে কয়েক দফা উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয় বলেও দাবি করেছেন তিনি। কিন্তু এতকিছুর পরও রেনাটা গ্রুপের প্রতাপশালী মালিকপক্ষকে থামানো যাচ্ছে না। তারা নানা কৌশল আর ক্ষমতার জোরে লোভনীয় সরকারি বনভূমিতে দখলবাজি কায়েম রেখেছেন।

জমি দখল নিয়ে যা ঘটে ভালুকায় : ভালুকা থেকে ৫ কিলোমিটার দক্ষিণে মহাসড়কের পশ্চিম পাশেই বহুদামি প্রাকৃতিক বনভূমির অবস্থান। ২০১২ সালের দিকে ইলিয়াস নামের এক জমির দালালকে বনবিভাগের ওই জমি তার বাবা আমমোক্তারনামা করে দেয়। পরে ইলিয়াস রেনাটা গ্রুপের কাছে জমি বিক্রি করে মর্মে দলিলপত্র তৈরি করে। কিছুদিন পরই ইলিয়াসের বাবা একই জমি ঢাকার আরেক ব্যক্তির কাছে বিক্রি করে। ঢাকার ওই ক্রেতা জমির দখল পেতে ভালুকার রিয়াজ নামের এক বিএনপি নেতার সহযোগিতা নেন। ফলে পরস্পর বিরোধী দুই গ্রুপ জমি দখল নিয়ে মারমুখী অবস্থানে যায়। অথচ পুরো জমি বন বিভাগের। এনিয়ে দুই গ্রুপের সাংঘর্ষিক অবস্থানে পুলিশের উপস্থিতিতে রেনাটার লোকজন প্রতিপক্ষকে গুলি করে। কিছুদিন পর বন বিভাগের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসক জমিতে রিসিভারসহ পুলিশ মোতায়েন করেন। পরে পুলিশ দীর্ঘদিন ঘটনাস্থলে অবস্থান নেয়। আর এতে রেনাটা গ্রুপ জমিটি দখলে নিতে পারেনি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভালুকা আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, জমি দখলবাজি থেকে রেনাটা গ্রুপকে বিরত করার জন্য আমি নিজে দলীয় লোকজন নিয়ে ঘটনাস্থলে যাই। কিন্তু রেনাটা গ্রুপের সন্ত্রাসী বাহিনীর উপর্যুপরি গুলির সামনে আমরা টিকতে পারিনি। সেদিন কয়েকশ রাউন্ড গুলি চালায় রেনাটার সন্ত্রাসীরা। জমি নিয়ে রেনাটার ভয়াবহ ওই বন্দুকযুদ্ধের সময় পুলিশও রেনাটার পক্ষ নিয়ে গ্রামবাসীদের ওপর বেপরোয়া গুলিবর্ষণ করে। এ কারণে হাজার হাজার গ্রামবাসী নিজেদের জানমাল রক্ষার্থে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। তারপর থেকে রেনাটা গ্রুপ বাধাহীনভাবে জায়গা জমি লুটপাট করলেও সেখানে প্রতিরোধ করার সাহস করে না কেউ। এদিকে রেনাটার প্রস্তুতকৃত গরু মোটাতাজাকরণের ওষুধগুলো মানবদেহের জন্য রীতিমতো অভিশাপ বয়ে এনেছে। অবৈধ প্রক্রিয়ায় মাত্র এক মাসের মধ্যেই গরুকে মোটাতাজা বানাতে রেনাটা কোম্পানির ডেকাট্রন পাউডারের প্রচলন সবচেয়ে বেশি। গবাদিপশুর বিভিন্ন খাদ্যের সঙ্গে এ পাউডার মিশিয়ে খাওয়ালে অতি অল্প সময়েই গরু-বাছুর অস্বাভাবিক আকারে ফুলেফেঁপে বেড়ে ওঠে। কোরবানির পশুর বাজারে মোটাতাজা গরুর চাহিদার কারণে গরুর বেপারিরা গ্রামেগঞ্জে আগাম কিনে রাখা গরুকে মোটাতাজাকরণের ওষুধ খাওয়ায়। এসব ওষুধ খাওয়ানো গরুর মাংস খাওয়া মানুষ লিভার, কিডনি, হৃদযন্ত্র ও মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্তসহ ভয়ঙ্কর সব রোগে আক্রান্ত হয়। এসব ওষুধ প্রয়োগ বন্ধ করার এক-দুই সপ্তাহের মধ্যেই গরু জবাই করতে হয়-অন্যথায় গরু মারা যায়।

রেনাটার মিরপুর ও রাজেন্দ্রপুরের কারখানায় উৎপাদিত নিষিদ্ধ ঘোষিত প্যারাডট ট্যাবলেট ও পায়োগ্লিন ৩০ ট্যাবলেট এখনো বাজারে বেচাকেনা হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

রেনাটা কোম্পানির ওষুধের প্যাকেটের গায়ে লেখা দামের চেয়ে অনেক বেশি দামে কেনাবেচা হয় বলেও অভিযোগ রয়েছে। এ ধরনের অভিযোগে কোম্পানিটির বিরুদ্ধে জরিমানাসহ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া সত্ত্বেও তাদের অপকর্ম চলছেই। কিছুদিন আগে গাজীপুরে ওষুধের অতিরিক্ত মূল্যের কারণে রেনাটাকে জরিমানা করা হয়। রেনাটার রংপুর ডিপো ওষুধের প্যাকেটের গায়ে লেখা মূল্য কেটে অতিরিক্ত মূল্য লিখে ওষুধ বিক্রি করায় তাদের জরিমানা ও সতর্ক করা হয়। কোম্পানিটি ওষুধ উৎপাদনের কাঁচামাল আমদানি নিয়েও নানারকম প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে চলছে। তারা ভারতীয় চারটি প্রতিষ্ঠান থেকে কাঁচামাল আমদানি করে মর্মে ঘোষণা দিলেও গত দুই বছর আগেই দুটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু সেসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি নবায়ন ছাড়াই কোম্পানিটি কীভাবে কাঁচামাল সংগ্রহ ও ওষুধ তৈরি করছে সে ব্যাপারে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর কর্মকর্তারা কিছুই জানেন না। চোরাচালানের মাধ্যমে এসব কাঁচামাল ও ওষুধ সংগ্রহ করে কোম্পানির ওষুধগুলো উৎপাদন চলছে কি না তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। অভিযোগে আরও প্রকাশ, এই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের চলাফেরা অত্যন্ত বেপরোয়া। আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরেও তার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, মারামারির ভিডিও ফুটেজ পুলিশের কাছে সংরক্ষিত রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত
প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে