শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ জুলাই, ২০১৭

অপকর্মে বেপরোয়া রেনাটা

সরকারি বনভূমি লুটপাট, বাজারে নিষিদ্ধ ওষুধ, এমডির বিরুদ্ধে বিমানবন্দরে সন্ত্রাসী কার্যক্রমসহ অভিযোগের শেষ নেই
সাঈদুর রহমান রিমন ও শেখ সফিউদ্দিন জিন্নাহ
প্রিন্ট ভার্সন
অপকর্মে বেপরোয়া রেনাটা

নিষিদ্ধ ওষুধ বাজারজাত করা, সরকারি জমি দখলসহ বিভিন্ন অপকর্মে অভিযুক্ত ওষুধ কোম্পানি ‘রেনাটা গ্রুপ’ বহুমুখী অপকর্মে দিন দিনই বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। রেনাটা গ্রুপের উৎপাদিত গরু মোটাতাজাকরণের ডেকাট্রন পাউডারসহ বিভিন্ন ইনজেকশন ও ট্যাবলেটের ক্ষতিকর প্রভাব মানবদেহে আশঙ্কাজনক বিস্তার ঘটে চলছে। তা সত্ত্বেও রেনাটা গ্রুপের ক্ষতিকারক ওষুধ উৎপাদন থেকে বিরত রাখা যাচ্ছে না। রেনাটার মালিক-কর্মকর্তাদের কাছে ওষুধ প্রশাসনসহ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা পর্যন্ত পাত্তা পায় না। ওষুধ প্রস্তুত, রপ্তানিসহ সংশ্লিষ্ট সেক্টরের প্রতাপশালী সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রক হিসেবে রেনাটা গ্রুপ নানা পর্যায়ে সরকারকে রক্তচক্ষু দেখাতেও দ্বিধা করে না। গত বছরের ২১ জানুয়ারি পরিবেশ ও প্রতিবেশের ক্ষতি সাধনের দায়ে রেনাটা পেনিসিলিন প্লান্টকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করে পরিবেশ অধিদফতর। এ ছাড়া ১০ অক্টোবর ওষুধের গায়ের মূল্য কেটে বেশি মূল্য বসানোর দায়ে রেনাটার রংপুর ডিপোকে ৬ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। 

রেনাটা গ্রুপের কর্ণধার সৈয়দ এস. কায়সার  কবীর অবৈধ প্রভাব খাটিয়ে সরকারি সম্পদও জবর দখল করে নিচ্ছেন। ইতিমধ্যেই ভালুকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক ঘেঁষা কয়েক হাজার কোটি টাকা মূল্যের বনভূমি গিলে খাচ্ছেন তিনি। জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে সরকারি বনভূমির বহুদামি ৪১ বিঘা জায়গাতেই রেনাটার স্বপ্ন প্রাসাদ গড়ে তোলার পাঁয়তারা চলছে। গত চার বছর ধরেই সরকারি এ জায়গা গিলে খাওয়ার নানা ফন্দিফিকির চালিয়ে আসছে ওষুধ কোম্পানিটি। সেখানে অবৈধভাবে আস্তানা বানিয়ে অস্ত্রবাজ সন্ত্রাসীদের জড়ো করা হয়েছে। পেশাদার অপরাধীরা মাসের পর মাস সে আস্তানায় অবস্থান নিয়ে গোটা এলাকায় চালাচ্ছে অস্ত্রের মহড়া। এলাকা পর্যায়ে দালাল-এজেন্ট নিয়োগ করে দল উপদলে বিভক্ত করে সংঘাত সংঘর্ষ আর নানা অরাজকতা বাধিয়ে নিজস্ব স্বার্থ হাতানোর ফন্দিফিকিরও চলছে সমানতালে। ভাওয়াল গড়ভুক্ত ভালুকার ধামসুর মৌজায় রীতিমতো সাগর চুরির স্টাইলেই সরকারি জমি লুটে নিচ্ছে কোম্পানিটি। জানা গেছে, ওষুধ কোম্পানি হিসেবে পরিচিতি লাভ করলেও রেনাটার উত্থান ঘটে পোলট্রি সেক্টরের ফিড ও ওষুধ প্রস্তুতের মাধ্যমে। রীতিমতো সিন্ডিকেট বানিয়ে পোলট্রি ফিড ও ওষুধের বাজার যথেচ্ছ নিয়ন্ত্রণ করছে গ্রুপটি। মাঝে মধ্যেই এ সেক্টরে কৃত্তিম সংকট সৃষ্টি করাসহ নানারকম নৈরাজ্য সৃষ্টির মাধ্যমে সরকারকে পর্যন্ত বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলতে দ্বিধা করে না রেনাটা সিন্ডিকেট। এ কোম্পানির উৎপাদিত গরু মোটাতাজাকরণের নানা ইনজেকশন, পাউডার ও ওষুধপথ্যাদি সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

দখলবাজি লুটপাটে সিদ্ধহস্ত : ভালুকায় সরকারের বনভূমি হিসেবে গেজেটভুক্ত ৪১ বিঘা জমি ভুয়া কাগজে রেনাটা গ্রুপের নামে রেজিস্ট্রি করার গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে। ফলে সরকার একদিকে যেমন হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব তেমনি অপরদিকে বেহাত হচ্ছে সামাজিক বনায়নসহ বিপুল পরিমাণ বনভূমি। আর এসব অনিয়ম-দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতরাও বহাল তবিয়তেই রয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় ভূমি অফিস, সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয় ও বন বিভাগের একশ্রেণির দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের গোপন যোগসাজশে একের পর বনভূমি জবর দখল করে নিয়েছে রেনাটা গ্রুপ। ভালুকার ধামশুর মৌজার বনের গেজেটভুক্ত ১২১৭ দাগে ২৫৮২ নম্বর দলিলমূলে জনৈক হোছনে আরা ফিরোজ দাতা সেজে ৬৯ লাখ ৮৫ হাজার টাকার বিনিময়ে তিন বিঘা ১১ শতাংশ জমি রেনাটা গ্রুপের নামে রেজিস্ট্রি করে দেন। একই দাগ ও মৌজায় কবির উদ্দিন সরকার ওরফে কবির নামে অপর একজনকে দাতা সাজিয়ে ২৫৮৩ নম্বর দলিল মূলে একই মূল্যে সমপরিমাণ জমি রেজিস্ট্রি করে নেয় রেনাটা গ্রুপ। ২০১২ সালের ২৩ মার্চ একই দাগে ২৫২৮ নং-দলিল মূলে ৩ কোটি ১৫ লাখ টাকা মূল্যের ১৫ বিঘা বনভূমিও রেনাটা গ্রুপের নামে রেজিস্ট্রি করে নেওয়া হয়। এক্ষেত্রে গোলাম মোস্তফা নামে একজনকে দাতা হিসেবে দেখানো হয়েছে। উক্ত গোলাম মোস্তফা ২০১৩ সালের ২৩ ও ২৯ ডিসেম্বর ধামশুর মৌজায় একই দাগে ১০২৮৯ নং ও ১১২০৪ নং-দলিল মূলে ১ কোটি ২৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা মূল্যে আরও ১৩ বিঘা জমি রেজিস্ট্রি করে দেন বলেও সাব-রেজিস্ট্রার দফতরের রেকর্ডপত্র সূত্রে জানা গেছে। একই দিন একই দাগ ও মৌজায় ১১২০৩ নং দলিল মূলে শামছুদ্দিন খান নামের আরেক ব্যক্তিকে দাতা সাজিয়ে ৬২ লাখ ১৫ হাজার টাকা মূল্যে ৬ বিঘা ১১ শতাংশ জমি রেজিস্ট্রি করে নেওয়া হয়। এভাবেই পৃথক পৃথক দলিলে একেক ব্যক্তিকে ভুয়া দাতা সাজিয়ে সরকারি বনভূমি কিনে নেওয়ার দলিলপত্র বানিয়েছে রেনাটা গ্রুপ। এসব রেজিস্ট্রি দলিলকে পুঁজি করেই রেনাটা গ্রুপের প্রভাবশালীরা বহুদামি সরকারি বনভূমিতে নিজেদের জবর দখলদারিত্বের আলাদা সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছে। বনভূমি কেনাবেচার দলিল রেজিস্ট্রি করার ক্ষেত্রে অভিযুক্ত সাব-রেজিস্ট্রার গিয়াস উদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেখেই দলিলগুলো রেজিস্ট্রি করা হয়েছে। তবে বনের জমি রেজিস্ট্রির বিষয়ে জানতে চাইলে তার কাছ থেকে কোনো সদুত্তর পাওয়া যায়নি। হবিরবাড়ি রেঞ্জের রেঞ্জ কর্মকর্তা আবুল কাশেম জানান, অবৈধভাবে বনভূমি রেজিস্ট্রির সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে এরইমধ্যে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসন ও পুলিশের সহায়তা নিয়ে কয়েক দফা উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয় বলেও দাবি করেছেন তিনি। কিন্তু এতকিছুর পরও রেনাটা গ্রুপের প্রতাপশালী মালিকপক্ষকে থামানো যাচ্ছে না। তারা নানা কৌশল আর ক্ষমতার জোরে লোভনীয় সরকারি বনভূমিতে দখলবাজি কায়েম রেখেছেন।

জমি দখল নিয়ে যা ঘটে ভালুকায় : ভালুকা থেকে ৫ কিলোমিটার দক্ষিণে মহাসড়কের পশ্চিম পাশেই বহুদামি প্রাকৃতিক বনভূমির অবস্থান। ২০১২ সালের দিকে ইলিয়াস নামের এক জমির দালালকে বনবিভাগের ওই জমি তার বাবা আমমোক্তারনামা করে দেয়। পরে ইলিয়াস রেনাটা গ্রুপের কাছে জমি বিক্রি করে মর্মে দলিলপত্র তৈরি করে। কিছুদিন পরই ইলিয়াসের বাবা একই জমি ঢাকার আরেক ব্যক্তির কাছে বিক্রি করে। ঢাকার ওই ক্রেতা জমির দখল পেতে ভালুকার রিয়াজ নামের এক বিএনপি নেতার সহযোগিতা নেন। ফলে পরস্পর বিরোধী দুই গ্রুপ জমি দখল নিয়ে মারমুখী অবস্থানে যায়। অথচ পুরো জমি বন বিভাগের। এনিয়ে দুই গ্রুপের সাংঘর্ষিক অবস্থানে পুলিশের উপস্থিতিতে রেনাটার লোকজন প্রতিপক্ষকে গুলি করে। কিছুদিন পর বন বিভাগের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসক জমিতে রিসিভারসহ পুলিশ মোতায়েন করেন। পরে পুলিশ দীর্ঘদিন ঘটনাস্থলে অবস্থান নেয়। আর এতে রেনাটা গ্রুপ জমিটি দখলে নিতে পারেনি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভালুকা আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, জমি দখলবাজি থেকে রেনাটা গ্রুপকে বিরত করার জন্য আমি নিজে দলীয় লোকজন নিয়ে ঘটনাস্থলে যাই। কিন্তু রেনাটা গ্রুপের সন্ত্রাসী বাহিনীর উপর্যুপরি গুলির সামনে আমরা টিকতে পারিনি। সেদিন কয়েকশ রাউন্ড গুলি চালায় রেনাটার সন্ত্রাসীরা। জমি নিয়ে রেনাটার ভয়াবহ ওই বন্দুকযুদ্ধের সময় পুলিশও রেনাটার পক্ষ নিয়ে গ্রামবাসীদের ওপর বেপরোয়া গুলিবর্ষণ করে। এ কারণে হাজার হাজার গ্রামবাসী নিজেদের জানমাল রক্ষার্থে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। তারপর থেকে রেনাটা গ্রুপ বাধাহীনভাবে জায়গা জমি লুটপাট করলেও সেখানে প্রতিরোধ করার সাহস করে না কেউ। এদিকে রেনাটার প্রস্তুতকৃত গরু মোটাতাজাকরণের ওষুধগুলো মানবদেহের জন্য রীতিমতো অভিশাপ বয়ে এনেছে। অবৈধ প্রক্রিয়ায় মাত্র এক মাসের মধ্যেই গরুকে মোটাতাজা বানাতে রেনাটা কোম্পানির ডেকাট্রন পাউডারের প্রচলন সবচেয়ে বেশি। গবাদিপশুর বিভিন্ন খাদ্যের সঙ্গে এ পাউডার মিশিয়ে খাওয়ালে অতি অল্প সময়েই গরু-বাছুর অস্বাভাবিক আকারে ফুলেফেঁপে বেড়ে ওঠে। কোরবানির পশুর বাজারে মোটাতাজা গরুর চাহিদার কারণে গরুর বেপারিরা গ্রামেগঞ্জে আগাম কিনে রাখা গরুকে মোটাতাজাকরণের ওষুধ খাওয়ায়। এসব ওষুধ খাওয়ানো গরুর মাংস খাওয়া মানুষ লিভার, কিডনি, হৃদযন্ত্র ও মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্তসহ ভয়ঙ্কর সব রোগে আক্রান্ত হয়। এসব ওষুধ প্রয়োগ বন্ধ করার এক-দুই সপ্তাহের মধ্যেই গরু জবাই করতে হয়-অন্যথায় গরু মারা যায়।

রেনাটার মিরপুর ও রাজেন্দ্রপুরের কারখানায় উৎপাদিত নিষিদ্ধ ঘোষিত প্যারাডট ট্যাবলেট ও পায়োগ্লিন ৩০ ট্যাবলেট এখনো বাজারে বেচাকেনা হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

রেনাটা কোম্পানির ওষুধের প্যাকেটের গায়ে লেখা দামের চেয়ে অনেক বেশি দামে কেনাবেচা হয় বলেও অভিযোগ রয়েছে। এ ধরনের অভিযোগে কোম্পানিটির বিরুদ্ধে জরিমানাসহ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া সত্ত্বেও তাদের অপকর্ম চলছেই। কিছুদিন আগে গাজীপুরে ওষুধের অতিরিক্ত মূল্যের কারণে রেনাটাকে জরিমানা করা হয়। রেনাটার রংপুর ডিপো ওষুধের প্যাকেটের গায়ে লেখা মূল্য কেটে অতিরিক্ত মূল্য লিখে ওষুধ বিক্রি করায় তাদের জরিমানা ও সতর্ক করা হয়। কোম্পানিটি ওষুধ উৎপাদনের কাঁচামাল আমদানি নিয়েও নানারকম প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে চলছে। তারা ভারতীয় চারটি প্রতিষ্ঠান থেকে কাঁচামাল আমদানি করে মর্মে ঘোষণা দিলেও গত দুই বছর আগেই দুটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু সেসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি নবায়ন ছাড়াই কোম্পানিটি কীভাবে কাঁচামাল সংগ্রহ ও ওষুধ তৈরি করছে সে ব্যাপারে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর কর্মকর্তারা কিছুই জানেন না। চোরাচালানের মাধ্যমে এসব কাঁচামাল ও ওষুধ সংগ্রহ করে কোম্পানির ওষুধগুলো উৎপাদন চলছে কি না তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। অভিযোগে আরও প্রকাশ, এই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের চলাফেরা অত্যন্ত বেপরোয়া। আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরেও তার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, মারামারির ভিডিও ফুটেজ পুলিশের কাছে সংরক্ষিত রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

১ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা