শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ জুলাই, ২০১৭

অপকর্মে বেপরোয়া রেনাটা

সরকারি বনভূমি লুটপাট, বাজারে নিষিদ্ধ ওষুধ, এমডির বিরুদ্ধে বিমানবন্দরে সন্ত্রাসী কার্যক্রমসহ অভিযোগের শেষ নেই
সাঈদুর রহমান রিমন ও শেখ সফিউদ্দিন জিন্নাহ
প্রিন্ট ভার্সন
অপকর্মে বেপরোয়া রেনাটা

নিষিদ্ধ ওষুধ বাজারজাত করা, সরকারি জমি দখলসহ বিভিন্ন অপকর্মে অভিযুক্ত ওষুধ কোম্পানি ‘রেনাটা গ্রুপ’ বহুমুখী অপকর্মে দিন দিনই বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। রেনাটা গ্রুপের উৎপাদিত গরু মোটাতাজাকরণের ডেকাট্রন পাউডারসহ বিভিন্ন ইনজেকশন ও ট্যাবলেটের ক্ষতিকর প্রভাব মানবদেহে আশঙ্কাজনক বিস্তার ঘটে চলছে। তা সত্ত্বেও রেনাটা গ্রুপের ক্ষতিকারক ওষুধ উৎপাদন থেকে বিরত রাখা যাচ্ছে না। রেনাটার মালিক-কর্মকর্তাদের কাছে ওষুধ প্রশাসনসহ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা পর্যন্ত পাত্তা পায় না। ওষুধ প্রস্তুত, রপ্তানিসহ সংশ্লিষ্ট সেক্টরের প্রতাপশালী সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রক হিসেবে রেনাটা গ্রুপ নানা পর্যায়ে সরকারকে রক্তচক্ষু দেখাতেও দ্বিধা করে না। গত বছরের ২১ জানুয়ারি পরিবেশ ও প্রতিবেশের ক্ষতি সাধনের দায়ে রেনাটা পেনিসিলিন প্লান্টকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করে পরিবেশ অধিদফতর। এ ছাড়া ১০ অক্টোবর ওষুধের গায়ের মূল্য কেটে বেশি মূল্য বসানোর দায়ে রেনাটার রংপুর ডিপোকে ৬ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। 

রেনাটা গ্রুপের কর্ণধার সৈয়দ এস. কায়সার  কবীর অবৈধ প্রভাব খাটিয়ে সরকারি সম্পদও জবর দখল করে নিচ্ছেন। ইতিমধ্যেই ভালুকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক ঘেঁষা কয়েক হাজার কোটি টাকা মূল্যের বনভূমি গিলে খাচ্ছেন তিনি। জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে সরকারি বনভূমির বহুদামি ৪১ বিঘা জায়গাতেই রেনাটার স্বপ্ন প্রাসাদ গড়ে তোলার পাঁয়তারা চলছে। গত চার বছর ধরেই সরকারি এ জায়গা গিলে খাওয়ার নানা ফন্দিফিকির চালিয়ে আসছে ওষুধ কোম্পানিটি। সেখানে অবৈধভাবে আস্তানা বানিয়ে অস্ত্রবাজ সন্ত্রাসীদের জড়ো করা হয়েছে। পেশাদার অপরাধীরা মাসের পর মাস সে আস্তানায় অবস্থান নিয়ে গোটা এলাকায় চালাচ্ছে অস্ত্রের মহড়া। এলাকা পর্যায়ে দালাল-এজেন্ট নিয়োগ করে দল উপদলে বিভক্ত করে সংঘাত সংঘর্ষ আর নানা অরাজকতা বাধিয়ে নিজস্ব স্বার্থ হাতানোর ফন্দিফিকিরও চলছে সমানতালে। ভাওয়াল গড়ভুক্ত ভালুকার ধামসুর মৌজায় রীতিমতো সাগর চুরির স্টাইলেই সরকারি জমি লুটে নিচ্ছে কোম্পানিটি। জানা গেছে, ওষুধ কোম্পানি হিসেবে পরিচিতি লাভ করলেও রেনাটার উত্থান ঘটে পোলট্রি সেক্টরের ফিড ও ওষুধ প্রস্তুতের মাধ্যমে। রীতিমতো সিন্ডিকেট বানিয়ে পোলট্রি ফিড ও ওষুধের বাজার যথেচ্ছ নিয়ন্ত্রণ করছে গ্রুপটি। মাঝে মধ্যেই এ সেক্টরে কৃত্তিম সংকট সৃষ্টি করাসহ নানারকম নৈরাজ্য সৃষ্টির মাধ্যমে সরকারকে পর্যন্ত বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলতে দ্বিধা করে না রেনাটা সিন্ডিকেট। এ কোম্পানির উৎপাদিত গরু মোটাতাজাকরণের নানা ইনজেকশন, পাউডার ও ওষুধপথ্যাদি সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

দখলবাজি লুটপাটে সিদ্ধহস্ত : ভালুকায় সরকারের বনভূমি হিসেবে গেজেটভুক্ত ৪১ বিঘা জমি ভুয়া কাগজে রেনাটা গ্রুপের নামে রেজিস্ট্রি করার গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে। ফলে সরকার একদিকে যেমন হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব তেমনি অপরদিকে বেহাত হচ্ছে সামাজিক বনায়নসহ বিপুল পরিমাণ বনভূমি। আর এসব অনিয়ম-দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতরাও বহাল তবিয়তেই রয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় ভূমি অফিস, সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয় ও বন বিভাগের একশ্রেণির দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের গোপন যোগসাজশে একের পর বনভূমি জবর দখল করে নিয়েছে রেনাটা গ্রুপ। ভালুকার ধামশুর মৌজার বনের গেজেটভুক্ত ১২১৭ দাগে ২৫৮২ নম্বর দলিলমূলে জনৈক হোছনে আরা ফিরোজ দাতা সেজে ৬৯ লাখ ৮৫ হাজার টাকার বিনিময়ে তিন বিঘা ১১ শতাংশ জমি রেনাটা গ্রুপের নামে রেজিস্ট্রি করে দেন। একই দাগ ও মৌজায় কবির উদ্দিন সরকার ওরফে কবির নামে অপর একজনকে দাতা সাজিয়ে ২৫৮৩ নম্বর দলিল মূলে একই মূল্যে সমপরিমাণ জমি রেজিস্ট্রি করে নেয় রেনাটা গ্রুপ। ২০১২ সালের ২৩ মার্চ একই দাগে ২৫২৮ নং-দলিল মূলে ৩ কোটি ১৫ লাখ টাকা মূল্যের ১৫ বিঘা বনভূমিও রেনাটা গ্রুপের নামে রেজিস্ট্রি করে নেওয়া হয়। এক্ষেত্রে গোলাম মোস্তফা নামে একজনকে দাতা হিসেবে দেখানো হয়েছে। উক্ত গোলাম মোস্তফা ২০১৩ সালের ২৩ ও ২৯ ডিসেম্বর ধামশুর মৌজায় একই দাগে ১০২৮৯ নং ও ১১২০৪ নং-দলিল মূলে ১ কোটি ২৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা মূল্যে আরও ১৩ বিঘা জমি রেজিস্ট্রি করে দেন বলেও সাব-রেজিস্ট্রার দফতরের রেকর্ডপত্র সূত্রে জানা গেছে। একই দিন একই দাগ ও মৌজায় ১১২০৩ নং দলিল মূলে শামছুদ্দিন খান নামের আরেক ব্যক্তিকে দাতা সাজিয়ে ৬২ লাখ ১৫ হাজার টাকা মূল্যে ৬ বিঘা ১১ শতাংশ জমি রেজিস্ট্রি করে নেওয়া হয়। এভাবেই পৃথক পৃথক দলিলে একেক ব্যক্তিকে ভুয়া দাতা সাজিয়ে সরকারি বনভূমি কিনে নেওয়ার দলিলপত্র বানিয়েছে রেনাটা গ্রুপ। এসব রেজিস্ট্রি দলিলকে পুঁজি করেই রেনাটা গ্রুপের প্রভাবশালীরা বহুদামি সরকারি বনভূমিতে নিজেদের জবর দখলদারিত্বের আলাদা সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছে। বনভূমি কেনাবেচার দলিল রেজিস্ট্রি করার ক্ষেত্রে অভিযুক্ত সাব-রেজিস্ট্রার গিয়াস উদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেখেই দলিলগুলো রেজিস্ট্রি করা হয়েছে। তবে বনের জমি রেজিস্ট্রির বিষয়ে জানতে চাইলে তার কাছ থেকে কোনো সদুত্তর পাওয়া যায়নি। হবিরবাড়ি রেঞ্জের রেঞ্জ কর্মকর্তা আবুল কাশেম জানান, অবৈধভাবে বনভূমি রেজিস্ট্রির সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে এরইমধ্যে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসন ও পুলিশের সহায়তা নিয়ে কয়েক দফা উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয় বলেও দাবি করেছেন তিনি। কিন্তু এতকিছুর পরও রেনাটা গ্রুপের প্রতাপশালী মালিকপক্ষকে থামানো যাচ্ছে না। তারা নানা কৌশল আর ক্ষমতার জোরে লোভনীয় সরকারি বনভূমিতে দখলবাজি কায়েম রেখেছেন।

জমি দখল নিয়ে যা ঘটে ভালুকায় : ভালুকা থেকে ৫ কিলোমিটার দক্ষিণে মহাসড়কের পশ্চিম পাশেই বহুদামি প্রাকৃতিক বনভূমির অবস্থান। ২০১২ সালের দিকে ইলিয়াস নামের এক জমির দালালকে বনবিভাগের ওই জমি তার বাবা আমমোক্তারনামা করে দেয়। পরে ইলিয়াস রেনাটা গ্রুপের কাছে জমি বিক্রি করে মর্মে দলিলপত্র তৈরি করে। কিছুদিন পরই ইলিয়াসের বাবা একই জমি ঢাকার আরেক ব্যক্তির কাছে বিক্রি করে। ঢাকার ওই ক্রেতা জমির দখল পেতে ভালুকার রিয়াজ নামের এক বিএনপি নেতার সহযোগিতা নেন। ফলে পরস্পর বিরোধী দুই গ্রুপ জমি দখল নিয়ে মারমুখী অবস্থানে যায়। অথচ পুরো জমি বন বিভাগের। এনিয়ে দুই গ্রুপের সাংঘর্ষিক অবস্থানে পুলিশের উপস্থিতিতে রেনাটার লোকজন প্রতিপক্ষকে গুলি করে। কিছুদিন পর বন বিভাগের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসক জমিতে রিসিভারসহ পুলিশ মোতায়েন করেন। পরে পুলিশ দীর্ঘদিন ঘটনাস্থলে অবস্থান নেয়। আর এতে রেনাটা গ্রুপ জমিটি দখলে নিতে পারেনি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভালুকা আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, জমি দখলবাজি থেকে রেনাটা গ্রুপকে বিরত করার জন্য আমি নিজে দলীয় লোকজন নিয়ে ঘটনাস্থলে যাই। কিন্তু রেনাটা গ্রুপের সন্ত্রাসী বাহিনীর উপর্যুপরি গুলির সামনে আমরা টিকতে পারিনি। সেদিন কয়েকশ রাউন্ড গুলি চালায় রেনাটার সন্ত্রাসীরা। জমি নিয়ে রেনাটার ভয়াবহ ওই বন্দুকযুদ্ধের সময় পুলিশও রেনাটার পক্ষ নিয়ে গ্রামবাসীদের ওপর বেপরোয়া গুলিবর্ষণ করে। এ কারণে হাজার হাজার গ্রামবাসী নিজেদের জানমাল রক্ষার্থে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। তারপর থেকে রেনাটা গ্রুপ বাধাহীনভাবে জায়গা জমি লুটপাট করলেও সেখানে প্রতিরোধ করার সাহস করে না কেউ। এদিকে রেনাটার প্রস্তুতকৃত গরু মোটাতাজাকরণের ওষুধগুলো মানবদেহের জন্য রীতিমতো অভিশাপ বয়ে এনেছে। অবৈধ প্রক্রিয়ায় মাত্র এক মাসের মধ্যেই গরুকে মোটাতাজা বানাতে রেনাটা কোম্পানির ডেকাট্রন পাউডারের প্রচলন সবচেয়ে বেশি। গবাদিপশুর বিভিন্ন খাদ্যের সঙ্গে এ পাউডার মিশিয়ে খাওয়ালে অতি অল্প সময়েই গরু-বাছুর অস্বাভাবিক আকারে ফুলেফেঁপে বেড়ে ওঠে। কোরবানির পশুর বাজারে মোটাতাজা গরুর চাহিদার কারণে গরুর বেপারিরা গ্রামেগঞ্জে আগাম কিনে রাখা গরুকে মোটাতাজাকরণের ওষুধ খাওয়ায়। এসব ওষুধ খাওয়ানো গরুর মাংস খাওয়া মানুষ লিভার, কিডনি, হৃদযন্ত্র ও মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্তসহ ভয়ঙ্কর সব রোগে আক্রান্ত হয়। এসব ওষুধ প্রয়োগ বন্ধ করার এক-দুই সপ্তাহের মধ্যেই গরু জবাই করতে হয়-অন্যথায় গরু মারা যায়।

রেনাটার মিরপুর ও রাজেন্দ্রপুরের কারখানায় উৎপাদিত নিষিদ্ধ ঘোষিত প্যারাডট ট্যাবলেট ও পায়োগ্লিন ৩০ ট্যাবলেট এখনো বাজারে বেচাকেনা হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

রেনাটা কোম্পানির ওষুধের প্যাকেটের গায়ে লেখা দামের চেয়ে অনেক বেশি দামে কেনাবেচা হয় বলেও অভিযোগ রয়েছে। এ ধরনের অভিযোগে কোম্পানিটির বিরুদ্ধে জরিমানাসহ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া সত্ত্বেও তাদের অপকর্ম চলছেই। কিছুদিন আগে গাজীপুরে ওষুধের অতিরিক্ত মূল্যের কারণে রেনাটাকে জরিমানা করা হয়। রেনাটার রংপুর ডিপো ওষুধের প্যাকেটের গায়ে লেখা মূল্য কেটে অতিরিক্ত মূল্য লিখে ওষুধ বিক্রি করায় তাদের জরিমানা ও সতর্ক করা হয়। কোম্পানিটি ওষুধ উৎপাদনের কাঁচামাল আমদানি নিয়েও নানারকম প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে চলছে। তারা ভারতীয় চারটি প্রতিষ্ঠান থেকে কাঁচামাল আমদানি করে মর্মে ঘোষণা দিলেও গত দুই বছর আগেই দুটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু সেসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি নবায়ন ছাড়াই কোম্পানিটি কীভাবে কাঁচামাল সংগ্রহ ও ওষুধ তৈরি করছে সে ব্যাপারে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর কর্মকর্তারা কিছুই জানেন না। চোরাচালানের মাধ্যমে এসব কাঁচামাল ও ওষুধ সংগ্রহ করে কোম্পানির ওষুধগুলো উৎপাদন চলছে কি না তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। অভিযোগে আরও প্রকাশ, এই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের চলাফেরা অত্যন্ত বেপরোয়া। আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরেও তার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, মারামারির ভিডিও ফুটেজ পুলিশের কাছে সংরক্ষিত রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

১৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা