শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ এপ্রিল, ২০১৮ আপডেট:

আইসিইউতে লাশ নিয়ে ব্যবসা

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
আইসিইউতে লাশ নিয়ে ব্যবসা

নাসির উদ্দিন তার ১৩ বছরের অসুস্থ শিশু সন্তানের চিকিৎসা করাতে এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে ছুটছেন। প্রিয় সন্তানের জীবন বাঁচাতে সারা জীবনের সঞ্চয় শেষ করতেও তিনি কুণ্ঠাবোধ করছেন না। তার পুত্র সন্তান শুভ ডিউছিনি মাসকুলার ডিসট্রফি (ডিএমডি) রোগে আক্রান্ত। তিনি মহাখালীর একটি প্রাইভেট হাসপাতালে শুভকে ভর্তি করান। ভর্তির দিনই তার সন্তানকে আইসিইউতে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। হাসপাতালে ভর্তির এক দিন পর শুভ মারা যায়। কিন্তু চিকিৎসকরা তার ছেলের মৃত্যুর খবর না জানিয়ে তাকে লাইফ সাপোর্টে নিয়ে যায়। সেখানে দুই দিন পর সকালে ডাক্তাররা নাসির উদ্দিনকে জানায়, তার ছেলে মারা গেছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে এক লাখ টাকার একটি বিল ধরিয়ে দেয়। একপর্যায়ে নাসির উদ্দিনের কাছে যা ছিল তা দিয়ে ছেলের লাশ ছুটিয়ে নেয়। তাকে ডেথ সার্টিফিকেটও দেওয়া হয়নি। ওই হাসপাতালের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে নাসির উদ্দিন এবং তার আত্মীয়স্বজনরা। পুত্রহারা নাসির উদ্দিনের অভিযোগ, আইসিইউতে লাশ জিম্মি করে টাকা আদায় করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

রাজধানীর নাখালপাড়ার হোসেন আলী উচ্চবিদ্যালয়ের ছাত্রী উম্মে আফসানা আইভি। সড়ক দুর্ঘটনায় মাথায় আঘাত পান। চিকিৎসার জন্য মহাখালীর মেট্রোপলিটন মেডিকেল সেন্টারে তাকে ভর্তি করা হয়। টানা ১৫ দিন চিকিৎসার পরও কোনো উন্নতি না হওয়ায় আইভির পরিবার তাকে অন্য হাসপাতালে নিতে চায়। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রোগী ছাড়তে নারাজ। একপর্যায়ে প্রশাসনিকভাবে কর্তৃপক্ষকে চাপ দিলে তারা জানায়, রোগী মারা গেছে। স্বজনদের অভিযোগ, আইসিইউতে রেখে বেঁচে আছে দাবি করে প্রতিদিন হাজার হাজার টাকা নিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু মৃত্যুর তিন দিন পার হয়ে গেলেও তারা বিষয়টি গোপন রাখে। আইভীর মা মোসাম্মৎ হাসি বেগম বলেন, আমার মেয়ে তিন দিন ধরে নড়াচড়া করে না। আমি গিয়ে ধরলেই দেখি হাত-পা ঠাণ্ডা হয়ে গেছে। জিজ্ঞাসা করলেই বলে, এসি আর ফ্যান চলায় শরীর ঠাণ্ডা। পরদিন সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নেওয়ার কথা। কিন্তু সেখানকার ডাক্তার এসে বলে গেছেন, এ রোগী তিন দিন আগেই মারা গেছে। রোগীর স্বজনরা জানান, মেয়ে কেমন আছে জানতে চাইলেই তারা বলেছেন, অবস্থা ভালো। সুস্থ হয়ে উঠবে। পাঁচ মিনিট আগে রিপোর্ট দিয়েছে ভালো। যখনই স্থানান্তরের কথা বলা হয়, তখনই তারা বলেছে মারা গেছে। মৃত শিশুকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রেখে টাকা আদায়ের চেষ্টা করছিল জাপান বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল। র?্যাব, স্বাস্থ্য অধিদফতর ও ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের সম্মিলিত অভিযানের সময় হাতেনাতে এই অনিয়মটি ধরা পড়ে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার দায়ে একজন চিকিৎসকসহ ছয়জনকে সাড়ে ১১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। শিশুটির নাম সুমাইয়া সাবাহ। বয়স এক বছর চার মাস। একই অভিযোগ পাওয়া যায় ধানমন্ডি কিডনি অ্যান্ড জেনারেল হাসপাতালের বিরুদ্ধে। মৃত শিশুকে আইসিইউতে রেখে বিল আদায়ের অভিযোগ ওঠে। পরিবারের অভিযোগ, শিশুর মৃত্যুর পরও তিন দিন আইসিইউতে রাখা হয়। এ ঘটনায় মৃত শিশুর স্বজনরা ধানমন্ডি থানায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা করে।

কেবল এ দু-তিনটি ঘটনাই নয়, মৃত রোগীকে আইসিইউতে রেখে টাকা আদায়ের ঘটনা এখন নিত্যদিনকার ঘটনায় পরিণত হয়েছে। লাইফ সাপোর্টের নামে মানুষের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে এক শ্রেণির অসাধু হাসপাতাল ব্যবসায়ী যেনতেনভাবে আইসিইউ, এনআইসিইউ, সিসিইউ সাজিয়ে প্রতারণার জাল পেতে বসেছেন। পথেঘাটে অলিগলিতে এখন চোখে পড়ে এমন আইসিইউ, এনআইসিইউ, সিসিইউয়ের সাইনবোর্ড। আর এসব হাসপাতালগুলোতে লাশ আটকে রেখে আইসিইউর ব্যবসা চলছে জমজমাট। অনুসন্ধানে দেখা গেছে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানেই গড়ে উঠেছে এমন হাসপাতাল। ছোট বাসা ভাড়া নিয়ে চলছে চিকিৎসার নামে প্রতারণা। ড্রয়িং রুমে সাজানো হয় আইসিইউ (নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র)। আছে লাইফ সাপোর্টের সরঞ্জাম। ডাইনিং রুমে কিডনি রোগীদের ডায়ালাইসিস সেন্টার।  বেসরকারি এসব হাসপাতাল বা ক্লিনিকে এমন বেপরোয়া লাইফ সাপোর্টের ব্যবসা চললেও এর জন্য সরকারের তরফ থেকে নেই কোনো আলাদা অনুমোদন। এমনকি এসব লাইফ সাপোর্টের ইউনিটগুলোর বেশির ভাগেই নেই উপযুক্ত যন্ত্রপাতি, নেই পর্যাপ্ত চিকিৎসক বা নার্স। অথচ এসব হাসপাতাল বা ক্লিনিকে দিনে পাঁচ-সাত হাজার থেকে শুরু করে মান ভেদে ৫০-৬০ হাজার টাকা করেও আদায় করা হয়। কোনো কোনো হাসপাতালে বেড ভাড়া আলাদা নিয়ে প্রতিটি যন্ত্রের জন্য আলাদা করে ঘণ্টা হিসাবেও ভাড়া আদায় করা হয়। এ ক্ষেত্রে আরও বেশি ভাড়াও নিয়ে থাকে বড় কিছু বেসরকারি হাসপাতাল। আর সরকারের তরফ থেকে এত দিন এমন বিশৃঙ্খলা রোধে তেমন কোনো উদ্যোগও নেওয়া হয়নি। কোন বেসরকারি হাসপাতালে কতটি আইসিইউ-এনআইসিইউ আছে এরও কোনো সঠিক হিসাব নেই কর্তৃপক্ষের কাছে। অনুসন্ধানে জানা যায়, আইসিইউতে মুমূর্ষু রোগী মারা গেলে বিশেষ ব্যবস্থায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বাণিজ্যের স্বার্থে ২৮ থেকে ৩২ দিন পর্যন্ত মৃত রোগীকে বিশেষ ব্যবস্থায় বাঁচিয়ে রাখার ব্যবস্থা করা হয়। মৃত রোগীর আত্মীয়স্বজনরা বুঝতেই পারে না। মৃত্যুর পর বাড়তি সময় আইসিইউতে কৃত্রিমভাবে বিশেষ ব্যবস্থায় রোগীকে রাখার ভয়ানক পদ্ধতি গ্রহণ করা হয়। এমনি একটি তথ্য দিয়েছেন ডা. আরিফ জাহান।

তিনি তার ফেসবুকে লিখেছেন, বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হলে গরুকে যে ইনজেকশন দেওয়া হয়, সেই ইনজেকশনের সিরিঞ্জ যেভাবে প্রয়োগ করা হয়, ঠিক প্রাইভেট হাসপাতালের আইসিইউতে মৃত রোগীকে সেভাবে সেই সিরিঞ্জ পুশ করে ২৮ থেকে ৩২ দিন কৃতিমভাবে জীবিত রাখা যায়। দেখে মনে হবে রোগীর শ্বাস-প্রশ্বাস আছে। যা সাধারণ মানুষের বোঝার কোনো উপায় থকে না। কেবল সংশ্লিষ্ট ডাক্তার ও প্রাইভেট হাসপাতালের মালিকরাই জানেন। এই ভয়াবহ আমানবিক বাণিজ্যের কবল থেকে সাধারণ মানুষকে মুক্তি দিতে ডাক্তার আরিফা জাহান সর্বসাধারণকে সতর্ক করে দিয়েছেন। আরিফা জাহান আরও জানান, কোনো রোগীকে মৃত অবস্থায় আইসিইউ থেকে বের করার পর সঙ্গে সঙ্গে রোগীর বাম বগলে কোনো ছিদ্র আছে কিনা সেটা ভালো করে দেখতে হবে। যদি কোনো ছিদ্র থাকে বুঝে নিতে হবে মৃত রোগীকে দীর্ঘ সময় কৃত্রিমভাবে জীবিত রাখা হয়েছিল। এ ছিদ্রটি পরীক্ষা করলেই পরিষ্কার ধারণা মিলবে যে, মৃত রোগী অনেক আগেই মারা গেছে। গরুর ইনজেকশন দিয়ে বাঁচিয়ে রেখে দীর্ঘ দিন বাণিজ্য প্রাইভেট হাসপাতালের। অসুসন্ধানে জানা যায়, দেশে রোগীর শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় আইসিইউ বেড ও আনুষঙ্গিক খরচ কেমন হবে সে সংক্রান্ত সরকারি কোনো নীতিমালা নেই। তাই এই সেবা খাতকে রীতিমতো বাণিজ্যিক খাতে পরিণত করা হয়েছে। বেসরকারি হাসপাতালগুলো জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে থাকা রোগীর স্বজনদের আবেগকে পুঁজি করে বেপরোয়াভাবে ভাড়া হাঁকাচ্ছে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের। কোনো বিকল্প না পেয়ে সারা জীবনের জমানো সঞ্চয় ভেঙে এমনকি অনেক ক্ষেত্রে ভিটেমাটি বিক্রি করে প্রিয় মানুষটিকে বাঁচাতে সব উজাড় করে দিচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে। তারপরও তাদের কাছ থেকে পাওয়া যাচ্ছে না প্রত্যাশিত সেবা। রাজধানীর কিছু হাসপাতালে চলছে আইসিইউ (ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট) বাণিজ্য। গুরুতর অসুস্থ রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে এলেই কৌশলে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই নেওয়া হচ্ছে আইসিইউতে। এরপর ঘণ্টা হিসেবে সেখান থেকে আদায় করা হচ্ছে মোটা অঙ্কের ফি। হাসপাতালের আইসিইউর সিটের সংকটকে কেন্দ্র করে এ ব্যবসা এখন তুঙ্গে। ফলে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যাওয়া রোগীরা এখন আইসিইউ আতঙ্কে ভুগছেন। রোগী মারা যাওয়ার পরও লাশ সেখানেই রেখে চলে তাদের টাকা আদায়। ভুক্তভোগী রোগীরা জানায়, কী কারণে রোগীকে আইসিইউতে নেওয়া হলো— চিকিৎসকরা তা কখনই স্পষ্ট করেন না স্বজনদের। এ ছাড়া রোগীর সঙ্গে দেখা সাক্ষাৎ, কী অবস্থায় কেমন আছেন, তাও জানানো হয় না। কিন্তু হাসপাতাল ছাড়ার সময় তাদের মোটা অঙ্কের বিল ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে তাদের। বিলের টাকা না দিলে তারা রোগীকে আটকে রাখেন। কোনো কোনো হাসপাতালে লাশও আটকে রাখার ঘটনা ঘটেছে। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানান, চিকিৎসাব্যবস্থার উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে দেশে আইসিইউ, সিসিইউ, এনআইসিইউ, কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিটের চাহিদা বেড়েছে। এ ক্ষেত্রে চিকিৎসকরাও এখন কথায় কথায় আইসিইউ, সিসিইউ, এনআইসিইউ, কিডনি ডায়ালাইসিসের পরামর্শ দিচ্ছেন। সরকারি হাসপাতালগুলোতে প্রয়োজনের তুলনায় খুবই নগণ্যসংখ্যক এ সেবা থাকার কারণে বেসরকারি পর্যায়ে এটাকে মওকা হিসেবে নেওয়া হয়েছে।

কারণ একজন চিকিৎসক যখন কোনো রোগীর স্বজনকে রোগীর জীবন বাঁচাতে হলে আইসিইউ, সিসিইউ, এনআইসিইউতে নেওয়ার পরামর্শ দেন তখন রোগীর স্বজনরা ভালোমন্দ কোনো দিকে না তাকিয়ে ছোটাছুটি শুরু করে ওই বেডের জন্য। আর সরকারি হাসপাতালে সহজে এসব বেড পাওয়া যায় না। সিরিয়ালে থাকতে হয় দিনের পর দিন। সাধারণত কোনো রোগী সুস্থ হয়ে সাধারণ বেডে কিংবা বাড়ি না যাওয়া পর্যন্ত আইসিইউ-এনআইসিইউয়ের বেড খালি হয় না। আর অনেক ক্ষেত্রে বেসরকারি হাসপাতালের সঙ্গে যুক্ত এক শ্রেণির সরকারি চিকিৎসক ও কর্মচারী নিজেদের বাড়তি কমিশন বা অর্থ আয়ের লোভে রোগীকে পাঠিয়ে দেন নিজ নিজ পছন্দের বেসরকারি হাসপাতালে। বেশির ভাগ হাসপাতালেই আইসিইউ, সিসিইউ, এনআইসিইউ, কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট পরিচালনার জন্য নিজস্ব কোনো চিকিৎসক নেই। বরং সরকারি হাসপাতালের একেকজন চিকিৎসক একাই কয়েকটি করে বেসরকারি হাসপাতালের আইসিইউ, সিসিইউ, এনআইসিইউতে কাজ করেন। ফলে প্রয়োজনমতো তিনি সব হাসপাতালে উপস্থিত থাকতে পারেন না। বরং ফোনে ফোনে চিকিৎসা বা পরামর্শ দিয়ে থাকেন, যা রোগীর জন্য ভয়াবহ বিপদ বয়ে আনে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা