শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ এপ্রিল, ২০১৮ আপডেট:

আইসিইউতে লাশ নিয়ে ব্যবসা

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
আইসিইউতে লাশ নিয়ে ব্যবসা

নাসির উদ্দিন তার ১৩ বছরের অসুস্থ শিশু সন্তানের চিকিৎসা করাতে এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে ছুটছেন। প্রিয় সন্তানের জীবন বাঁচাতে সারা জীবনের সঞ্চয় শেষ করতেও তিনি কুণ্ঠাবোধ করছেন না। তার পুত্র সন্তান শুভ ডিউছিনি মাসকুলার ডিসট্রফি (ডিএমডি) রোগে আক্রান্ত। তিনি মহাখালীর একটি প্রাইভেট হাসপাতালে শুভকে ভর্তি করান। ভর্তির দিনই তার সন্তানকে আইসিইউতে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। হাসপাতালে ভর্তির এক দিন পর শুভ মারা যায়। কিন্তু চিকিৎসকরা তার ছেলের মৃত্যুর খবর না জানিয়ে তাকে লাইফ সাপোর্টে নিয়ে যায়। সেখানে দুই দিন পর সকালে ডাক্তাররা নাসির উদ্দিনকে জানায়, তার ছেলে মারা গেছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে এক লাখ টাকার একটি বিল ধরিয়ে দেয়। একপর্যায়ে নাসির উদ্দিনের কাছে যা ছিল তা দিয়ে ছেলের লাশ ছুটিয়ে নেয়। তাকে ডেথ সার্টিফিকেটও দেওয়া হয়নি। ওই হাসপাতালের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে নাসির উদ্দিন এবং তার আত্মীয়স্বজনরা। পুত্রহারা নাসির উদ্দিনের অভিযোগ, আইসিইউতে লাশ জিম্মি করে টাকা আদায় করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

রাজধানীর নাখালপাড়ার হোসেন আলী উচ্চবিদ্যালয়ের ছাত্রী উম্মে আফসানা আইভি। সড়ক দুর্ঘটনায় মাথায় আঘাত পান। চিকিৎসার জন্য মহাখালীর মেট্রোপলিটন মেডিকেল সেন্টারে তাকে ভর্তি করা হয়। টানা ১৫ দিন চিকিৎসার পরও কোনো উন্নতি না হওয়ায় আইভির পরিবার তাকে অন্য হাসপাতালে নিতে চায়। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রোগী ছাড়তে নারাজ। একপর্যায়ে প্রশাসনিকভাবে কর্তৃপক্ষকে চাপ দিলে তারা জানায়, রোগী মারা গেছে। স্বজনদের অভিযোগ, আইসিইউতে রেখে বেঁচে আছে দাবি করে প্রতিদিন হাজার হাজার টাকা নিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু মৃত্যুর তিন দিন পার হয়ে গেলেও তারা বিষয়টি গোপন রাখে। আইভীর মা মোসাম্মৎ হাসি বেগম বলেন, আমার মেয়ে তিন দিন ধরে নড়াচড়া করে না। আমি গিয়ে ধরলেই দেখি হাত-পা ঠাণ্ডা হয়ে গেছে। জিজ্ঞাসা করলেই বলে, এসি আর ফ্যান চলায় শরীর ঠাণ্ডা। পরদিন সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নেওয়ার কথা। কিন্তু সেখানকার ডাক্তার এসে বলে গেছেন, এ রোগী তিন দিন আগেই মারা গেছে। রোগীর স্বজনরা জানান, মেয়ে কেমন আছে জানতে চাইলেই তারা বলেছেন, অবস্থা ভালো। সুস্থ হয়ে উঠবে। পাঁচ মিনিট আগে রিপোর্ট দিয়েছে ভালো। যখনই স্থানান্তরের কথা বলা হয়, তখনই তারা বলেছে মারা গেছে। মৃত শিশুকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রেখে টাকা আদায়ের চেষ্টা করছিল জাপান বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল। র?্যাব, স্বাস্থ্য অধিদফতর ও ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের সম্মিলিত অভিযানের সময় হাতেনাতে এই অনিয়মটি ধরা পড়ে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার দায়ে একজন চিকিৎসকসহ ছয়জনকে সাড়ে ১১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। শিশুটির নাম সুমাইয়া সাবাহ। বয়স এক বছর চার মাস। একই অভিযোগ পাওয়া যায় ধানমন্ডি কিডনি অ্যান্ড জেনারেল হাসপাতালের বিরুদ্ধে। মৃত শিশুকে আইসিইউতে রেখে বিল আদায়ের অভিযোগ ওঠে। পরিবারের অভিযোগ, শিশুর মৃত্যুর পরও তিন দিন আইসিইউতে রাখা হয়। এ ঘটনায় মৃত শিশুর স্বজনরা ধানমন্ডি থানায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা করে।

কেবল এ দু-তিনটি ঘটনাই নয়, মৃত রোগীকে আইসিইউতে রেখে টাকা আদায়ের ঘটনা এখন নিত্যদিনকার ঘটনায় পরিণত হয়েছে। লাইফ সাপোর্টের নামে মানুষের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে এক শ্রেণির অসাধু হাসপাতাল ব্যবসায়ী যেনতেনভাবে আইসিইউ, এনআইসিইউ, সিসিইউ সাজিয়ে প্রতারণার জাল পেতে বসেছেন। পথেঘাটে অলিগলিতে এখন চোখে পড়ে এমন আইসিইউ, এনআইসিইউ, সিসিইউয়ের সাইনবোর্ড। আর এসব হাসপাতালগুলোতে লাশ আটকে রেখে আইসিইউর ব্যবসা চলছে জমজমাট। অনুসন্ধানে দেখা গেছে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানেই গড়ে উঠেছে এমন হাসপাতাল। ছোট বাসা ভাড়া নিয়ে চলছে চিকিৎসার নামে প্রতারণা। ড্রয়িং রুমে সাজানো হয় আইসিইউ (নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র)। আছে লাইফ সাপোর্টের সরঞ্জাম। ডাইনিং রুমে কিডনি রোগীদের ডায়ালাইসিস সেন্টার।  বেসরকারি এসব হাসপাতাল বা ক্লিনিকে এমন বেপরোয়া লাইফ সাপোর্টের ব্যবসা চললেও এর জন্য সরকারের তরফ থেকে নেই কোনো আলাদা অনুমোদন। এমনকি এসব লাইফ সাপোর্টের ইউনিটগুলোর বেশির ভাগেই নেই উপযুক্ত যন্ত্রপাতি, নেই পর্যাপ্ত চিকিৎসক বা নার্স। অথচ এসব হাসপাতাল বা ক্লিনিকে দিনে পাঁচ-সাত হাজার থেকে শুরু করে মান ভেদে ৫০-৬০ হাজার টাকা করেও আদায় করা হয়। কোনো কোনো হাসপাতালে বেড ভাড়া আলাদা নিয়ে প্রতিটি যন্ত্রের জন্য আলাদা করে ঘণ্টা হিসাবেও ভাড়া আদায় করা হয়। এ ক্ষেত্রে আরও বেশি ভাড়াও নিয়ে থাকে বড় কিছু বেসরকারি হাসপাতাল। আর সরকারের তরফ থেকে এত দিন এমন বিশৃঙ্খলা রোধে তেমন কোনো উদ্যোগও নেওয়া হয়নি। কোন বেসরকারি হাসপাতালে কতটি আইসিইউ-এনআইসিইউ আছে এরও কোনো সঠিক হিসাব নেই কর্তৃপক্ষের কাছে। অনুসন্ধানে জানা যায়, আইসিইউতে মুমূর্ষু রোগী মারা গেলে বিশেষ ব্যবস্থায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বাণিজ্যের স্বার্থে ২৮ থেকে ৩২ দিন পর্যন্ত মৃত রোগীকে বিশেষ ব্যবস্থায় বাঁচিয়ে রাখার ব্যবস্থা করা হয়। মৃত রোগীর আত্মীয়স্বজনরা বুঝতেই পারে না। মৃত্যুর পর বাড়তি সময় আইসিইউতে কৃত্রিমভাবে বিশেষ ব্যবস্থায় রোগীকে রাখার ভয়ানক পদ্ধতি গ্রহণ করা হয়। এমনি একটি তথ্য দিয়েছেন ডা. আরিফ জাহান।

তিনি তার ফেসবুকে লিখেছেন, বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হলে গরুকে যে ইনজেকশন দেওয়া হয়, সেই ইনজেকশনের সিরিঞ্জ যেভাবে প্রয়োগ করা হয়, ঠিক প্রাইভেট হাসপাতালের আইসিইউতে মৃত রোগীকে সেভাবে সেই সিরিঞ্জ পুশ করে ২৮ থেকে ৩২ দিন কৃতিমভাবে জীবিত রাখা যায়। দেখে মনে হবে রোগীর শ্বাস-প্রশ্বাস আছে। যা সাধারণ মানুষের বোঝার কোনো উপায় থকে না। কেবল সংশ্লিষ্ট ডাক্তার ও প্রাইভেট হাসপাতালের মালিকরাই জানেন। এই ভয়াবহ আমানবিক বাণিজ্যের কবল থেকে সাধারণ মানুষকে মুক্তি দিতে ডাক্তার আরিফা জাহান সর্বসাধারণকে সতর্ক করে দিয়েছেন। আরিফা জাহান আরও জানান, কোনো রোগীকে মৃত অবস্থায় আইসিইউ থেকে বের করার পর সঙ্গে সঙ্গে রোগীর বাম বগলে কোনো ছিদ্র আছে কিনা সেটা ভালো করে দেখতে হবে। যদি কোনো ছিদ্র থাকে বুঝে নিতে হবে মৃত রোগীকে দীর্ঘ সময় কৃত্রিমভাবে জীবিত রাখা হয়েছিল। এ ছিদ্রটি পরীক্ষা করলেই পরিষ্কার ধারণা মিলবে যে, মৃত রোগী অনেক আগেই মারা গেছে। গরুর ইনজেকশন দিয়ে বাঁচিয়ে রেখে দীর্ঘ দিন বাণিজ্য প্রাইভেট হাসপাতালের। অসুসন্ধানে জানা যায়, দেশে রোগীর শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় আইসিইউ বেড ও আনুষঙ্গিক খরচ কেমন হবে সে সংক্রান্ত সরকারি কোনো নীতিমালা নেই। তাই এই সেবা খাতকে রীতিমতো বাণিজ্যিক খাতে পরিণত করা হয়েছে। বেসরকারি হাসপাতালগুলো জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে থাকা রোগীর স্বজনদের আবেগকে পুঁজি করে বেপরোয়াভাবে ভাড়া হাঁকাচ্ছে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের। কোনো বিকল্প না পেয়ে সারা জীবনের জমানো সঞ্চয় ভেঙে এমনকি অনেক ক্ষেত্রে ভিটেমাটি বিক্রি করে প্রিয় মানুষটিকে বাঁচাতে সব উজাড় করে দিচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে। তারপরও তাদের কাছ থেকে পাওয়া যাচ্ছে না প্রত্যাশিত সেবা। রাজধানীর কিছু হাসপাতালে চলছে আইসিইউ (ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট) বাণিজ্য। গুরুতর অসুস্থ রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে এলেই কৌশলে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই নেওয়া হচ্ছে আইসিইউতে। এরপর ঘণ্টা হিসেবে সেখান থেকে আদায় করা হচ্ছে মোটা অঙ্কের ফি। হাসপাতালের আইসিইউর সিটের সংকটকে কেন্দ্র করে এ ব্যবসা এখন তুঙ্গে। ফলে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যাওয়া রোগীরা এখন আইসিইউ আতঙ্কে ভুগছেন। রোগী মারা যাওয়ার পরও লাশ সেখানেই রেখে চলে তাদের টাকা আদায়। ভুক্তভোগী রোগীরা জানায়, কী কারণে রোগীকে আইসিইউতে নেওয়া হলো— চিকিৎসকরা তা কখনই স্পষ্ট করেন না স্বজনদের। এ ছাড়া রোগীর সঙ্গে দেখা সাক্ষাৎ, কী অবস্থায় কেমন আছেন, তাও জানানো হয় না। কিন্তু হাসপাতাল ছাড়ার সময় তাদের মোটা অঙ্কের বিল ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে তাদের। বিলের টাকা না দিলে তারা রোগীকে আটকে রাখেন। কোনো কোনো হাসপাতালে লাশও আটকে রাখার ঘটনা ঘটেছে। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানান, চিকিৎসাব্যবস্থার উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে দেশে আইসিইউ, সিসিইউ, এনআইসিইউ, কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিটের চাহিদা বেড়েছে। এ ক্ষেত্রে চিকিৎসকরাও এখন কথায় কথায় আইসিইউ, সিসিইউ, এনআইসিইউ, কিডনি ডায়ালাইসিসের পরামর্শ দিচ্ছেন। সরকারি হাসপাতালগুলোতে প্রয়োজনের তুলনায় খুবই নগণ্যসংখ্যক এ সেবা থাকার কারণে বেসরকারি পর্যায়ে এটাকে মওকা হিসেবে নেওয়া হয়েছে।

কারণ একজন চিকিৎসক যখন কোনো রোগীর স্বজনকে রোগীর জীবন বাঁচাতে হলে আইসিইউ, সিসিইউ, এনআইসিইউতে নেওয়ার পরামর্শ দেন তখন রোগীর স্বজনরা ভালোমন্দ কোনো দিকে না তাকিয়ে ছোটাছুটি শুরু করে ওই বেডের জন্য। আর সরকারি হাসপাতালে সহজে এসব বেড পাওয়া যায় না। সিরিয়ালে থাকতে হয় দিনের পর দিন। সাধারণত কোনো রোগী সুস্থ হয়ে সাধারণ বেডে কিংবা বাড়ি না যাওয়া পর্যন্ত আইসিইউ-এনআইসিইউয়ের বেড খালি হয় না। আর অনেক ক্ষেত্রে বেসরকারি হাসপাতালের সঙ্গে যুক্ত এক শ্রেণির সরকারি চিকিৎসক ও কর্মচারী নিজেদের বাড়তি কমিশন বা অর্থ আয়ের লোভে রোগীকে পাঠিয়ে দেন নিজ নিজ পছন্দের বেসরকারি হাসপাতালে। বেশির ভাগ হাসপাতালেই আইসিইউ, সিসিইউ, এনআইসিইউ, কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট পরিচালনার জন্য নিজস্ব কোনো চিকিৎসক নেই। বরং সরকারি হাসপাতালের একেকজন চিকিৎসক একাই কয়েকটি করে বেসরকারি হাসপাতালের আইসিইউ, সিসিইউ, এনআইসিইউতে কাজ করেন। ফলে প্রয়োজনমতো তিনি সব হাসপাতালে উপস্থিত থাকতে পারেন না। বরং ফোনে ফোনে চিকিৎসা বা পরামর্শ দিয়ে থাকেন, যা রোগীর জন্য ভয়াবহ বিপদ বয়ে আনে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
সর্বশেষ খবর
স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা
স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫
ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা
১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ
এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত
শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যমুনা অভিমুখে শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
যমুনা অভিমুখে শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি : ২০৫০ সাল নাগাদ ঝুঁকিতে ১৫ লাখ অস্ট্রেলীয়
সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি : ২০৫০ সাল নাগাদ ঝুঁকিতে ১৫ লাখ অস্ট্রেলীয়

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের কয়েকটি ধারা স্থগিত
ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের কয়েকটি ধারা স্থগিত

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-খলুদকে হারিয়ে শীর্ষে রোনালদোর আল-নাসর
আল-খলুদকে হারিয়ে শীর্ষে রোনালদোর আল-নাসর

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে তালাক দিয়ে ৪০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল!
স্ত্রীকে তালাক দিয়ে ৪০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল!

২৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চুয়াডাঙ্গায় বৃদ্ধার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গায় বৃদ্ধার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১৭ বছর কোনো কাজের সুযোগ পাইনি: বেবী নাজনীন
গত ১৭ বছর কোনো কাজের সুযোগ পাইনি: বেবী নাজনীন

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারত ম্যাচের আম্পায়ারকে অপসারণে আইসিসিকে পাকিস্তানের চিঠি
ভারত ম্যাচের আম্পায়ারকে অপসারণে আইসিসিকে পাকিস্তানের চিঠি

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনালী আঁশে ফিরছে সুদিন, খুশি দিনাজপুরের কৃষকরা
সোনালী আঁশে ফিরছে সুদিন, খুশি দিনাজপুরের কৃষকরা

২৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা সহ্য করা হবে না: খায়ের ভূঁইয়া
নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা সহ্য করা হবে না: খায়ের ভূঁইয়া

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মামলায় আর দু’একজনের সাক্ষ্য নেয়া হবে: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনার মামলায় আর দু’একজনের সাক্ষ্য নেয়া হবে: চিফ প্রসিকিউটর

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রই মার্কিন হুমকি থেকে রক্ষার অবশ্যম্ভাবী বিকল্প: উত্তর কোরিয়া
পারমাণবিক অস্ত্রই মার্কিন হুমকি থেকে রক্ষার অবশ্যম্ভাবী বিকল্প: উত্তর কোরিয়া

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পূরক বৃত্তি ও জকসু নির্বাচনসহ জবি বাগছাসের পাঁচ দাবি
সম্পূরক বৃত্তি ও জকসু নির্বাচনসহ জবি বাগছাসের পাঁচ দাবি

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় শ্রমিকের মৃত্যু, আহত তিন
গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় শ্রমিকের মৃত্যু, আহত তিন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে আধুনিক ট্রাক টার্মিনাল ও নিরাপদ বাইপাস সড়কের দাবি
নীলফামারীতে আধুনিক ট্রাক টার্মিনাল ও নিরাপদ বাইপাস সড়কের দাবি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪
চট্টগ্রামে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৩৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৩৬

৪৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আ. লীগের প্রেতাত্মারা ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক
আ. লীগের প্রেতাত্মারা ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতার কারণে সিঙ্গাপুর অনুকরণীয় দেশ : বাণিজ্য উপদেষ্টা
প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতার কারণে সিঙ্গাপুর অনুকরণীয় দেশ : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্টের সকল চেষ্টা ব্যর্থ হবে: রাশিয়া
ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্টের সকল চেষ্টা ব্যর্থ হবে: রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ মাসের শিশুকে গলা কেটে হত্যা, মা গ্রেপ্তার
৬ মাসের শিশুকে গলা কেটে হত্যা, মা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে : আমীর খসরু
জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা