শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ এপ্রিল, ২০১৮ আপডেট:

আইসিইউতে লাশ নিয়ে ব্যবসা

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
আইসিইউতে লাশ নিয়ে ব্যবসা

নাসির উদ্দিন তার ১৩ বছরের অসুস্থ শিশু সন্তানের চিকিৎসা করাতে এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে ছুটছেন। প্রিয় সন্তানের জীবন বাঁচাতে সারা জীবনের সঞ্চয় শেষ করতেও তিনি কুণ্ঠাবোধ করছেন না। তার পুত্র সন্তান শুভ ডিউছিনি মাসকুলার ডিসট্রফি (ডিএমডি) রোগে আক্রান্ত। তিনি মহাখালীর একটি প্রাইভেট হাসপাতালে শুভকে ভর্তি করান। ভর্তির দিনই তার সন্তানকে আইসিইউতে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। হাসপাতালে ভর্তির এক দিন পর শুভ মারা যায়। কিন্তু চিকিৎসকরা তার ছেলের মৃত্যুর খবর না জানিয়ে তাকে লাইফ সাপোর্টে নিয়ে যায়। সেখানে দুই দিন পর সকালে ডাক্তাররা নাসির উদ্দিনকে জানায়, তার ছেলে মারা গেছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে এক লাখ টাকার একটি বিল ধরিয়ে দেয়। একপর্যায়ে নাসির উদ্দিনের কাছে যা ছিল তা দিয়ে ছেলের লাশ ছুটিয়ে নেয়। তাকে ডেথ সার্টিফিকেটও দেওয়া হয়নি। ওই হাসপাতালের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে নাসির উদ্দিন এবং তার আত্মীয়স্বজনরা। পুত্রহারা নাসির উদ্দিনের অভিযোগ, আইসিইউতে লাশ জিম্মি করে টাকা আদায় করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

রাজধানীর নাখালপাড়ার হোসেন আলী উচ্চবিদ্যালয়ের ছাত্রী উম্মে আফসানা আইভি। সড়ক দুর্ঘটনায় মাথায় আঘাত পান। চিকিৎসার জন্য মহাখালীর মেট্রোপলিটন মেডিকেল সেন্টারে তাকে ভর্তি করা হয়। টানা ১৫ দিন চিকিৎসার পরও কোনো উন্নতি না হওয়ায় আইভির পরিবার তাকে অন্য হাসপাতালে নিতে চায়। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রোগী ছাড়তে নারাজ। একপর্যায়ে প্রশাসনিকভাবে কর্তৃপক্ষকে চাপ দিলে তারা জানায়, রোগী মারা গেছে। স্বজনদের অভিযোগ, আইসিইউতে রেখে বেঁচে আছে দাবি করে প্রতিদিন হাজার হাজার টাকা নিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু মৃত্যুর তিন দিন পার হয়ে গেলেও তারা বিষয়টি গোপন রাখে। আইভীর মা মোসাম্মৎ হাসি বেগম বলেন, আমার মেয়ে তিন দিন ধরে নড়াচড়া করে না। আমি গিয়ে ধরলেই দেখি হাত-পা ঠাণ্ডা হয়ে গেছে। জিজ্ঞাসা করলেই বলে, এসি আর ফ্যান চলায় শরীর ঠাণ্ডা। পরদিন সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নেওয়ার কথা। কিন্তু সেখানকার ডাক্তার এসে বলে গেছেন, এ রোগী তিন দিন আগেই মারা গেছে। রোগীর স্বজনরা জানান, মেয়ে কেমন আছে জানতে চাইলেই তারা বলেছেন, অবস্থা ভালো। সুস্থ হয়ে উঠবে। পাঁচ মিনিট আগে রিপোর্ট দিয়েছে ভালো। যখনই স্থানান্তরের কথা বলা হয়, তখনই তারা বলেছে মারা গেছে। মৃত শিশুকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রেখে টাকা আদায়ের চেষ্টা করছিল জাপান বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল। র?্যাব, স্বাস্থ্য অধিদফতর ও ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের সম্মিলিত অভিযানের সময় হাতেনাতে এই অনিয়মটি ধরা পড়ে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার দায়ে একজন চিকিৎসকসহ ছয়জনকে সাড়ে ১১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। শিশুটির নাম সুমাইয়া সাবাহ। বয়স এক বছর চার মাস। একই অভিযোগ পাওয়া যায় ধানমন্ডি কিডনি অ্যান্ড জেনারেল হাসপাতালের বিরুদ্ধে। মৃত শিশুকে আইসিইউতে রেখে বিল আদায়ের অভিযোগ ওঠে। পরিবারের অভিযোগ, শিশুর মৃত্যুর পরও তিন দিন আইসিইউতে রাখা হয়। এ ঘটনায় মৃত শিশুর স্বজনরা ধানমন্ডি থানায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা করে।

কেবল এ দু-তিনটি ঘটনাই নয়, মৃত রোগীকে আইসিইউতে রেখে টাকা আদায়ের ঘটনা এখন নিত্যদিনকার ঘটনায় পরিণত হয়েছে। লাইফ সাপোর্টের নামে মানুষের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে এক শ্রেণির অসাধু হাসপাতাল ব্যবসায়ী যেনতেনভাবে আইসিইউ, এনআইসিইউ, সিসিইউ সাজিয়ে প্রতারণার জাল পেতে বসেছেন। পথেঘাটে অলিগলিতে এখন চোখে পড়ে এমন আইসিইউ, এনআইসিইউ, সিসিইউয়ের সাইনবোর্ড। আর এসব হাসপাতালগুলোতে লাশ আটকে রেখে আইসিইউর ব্যবসা চলছে জমজমাট। অনুসন্ধানে দেখা গেছে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানেই গড়ে উঠেছে এমন হাসপাতাল। ছোট বাসা ভাড়া নিয়ে চলছে চিকিৎসার নামে প্রতারণা। ড্রয়িং রুমে সাজানো হয় আইসিইউ (নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র)। আছে লাইফ সাপোর্টের সরঞ্জাম। ডাইনিং রুমে কিডনি রোগীদের ডায়ালাইসিস সেন্টার।  বেসরকারি এসব হাসপাতাল বা ক্লিনিকে এমন বেপরোয়া লাইফ সাপোর্টের ব্যবসা চললেও এর জন্য সরকারের তরফ থেকে নেই কোনো আলাদা অনুমোদন। এমনকি এসব লাইফ সাপোর্টের ইউনিটগুলোর বেশির ভাগেই নেই উপযুক্ত যন্ত্রপাতি, নেই পর্যাপ্ত চিকিৎসক বা নার্স। অথচ এসব হাসপাতাল বা ক্লিনিকে দিনে পাঁচ-সাত হাজার থেকে শুরু করে মান ভেদে ৫০-৬০ হাজার টাকা করেও আদায় করা হয়। কোনো কোনো হাসপাতালে বেড ভাড়া আলাদা নিয়ে প্রতিটি যন্ত্রের জন্য আলাদা করে ঘণ্টা হিসাবেও ভাড়া আদায় করা হয়। এ ক্ষেত্রে আরও বেশি ভাড়াও নিয়ে থাকে বড় কিছু বেসরকারি হাসপাতাল। আর সরকারের তরফ থেকে এত দিন এমন বিশৃঙ্খলা রোধে তেমন কোনো উদ্যোগও নেওয়া হয়নি। কোন বেসরকারি হাসপাতালে কতটি আইসিইউ-এনআইসিইউ আছে এরও কোনো সঠিক হিসাব নেই কর্তৃপক্ষের কাছে। অনুসন্ধানে জানা যায়, আইসিইউতে মুমূর্ষু রোগী মারা গেলে বিশেষ ব্যবস্থায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বাণিজ্যের স্বার্থে ২৮ থেকে ৩২ দিন পর্যন্ত মৃত রোগীকে বিশেষ ব্যবস্থায় বাঁচিয়ে রাখার ব্যবস্থা করা হয়। মৃত রোগীর আত্মীয়স্বজনরা বুঝতেই পারে না। মৃত্যুর পর বাড়তি সময় আইসিইউতে কৃত্রিমভাবে বিশেষ ব্যবস্থায় রোগীকে রাখার ভয়ানক পদ্ধতি গ্রহণ করা হয়। এমনি একটি তথ্য দিয়েছেন ডা. আরিফ জাহান।

তিনি তার ফেসবুকে লিখেছেন, বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হলে গরুকে যে ইনজেকশন দেওয়া হয়, সেই ইনজেকশনের সিরিঞ্জ যেভাবে প্রয়োগ করা হয়, ঠিক প্রাইভেট হাসপাতালের আইসিইউতে মৃত রোগীকে সেভাবে সেই সিরিঞ্জ পুশ করে ২৮ থেকে ৩২ দিন কৃতিমভাবে জীবিত রাখা যায়। দেখে মনে হবে রোগীর শ্বাস-প্রশ্বাস আছে। যা সাধারণ মানুষের বোঝার কোনো উপায় থকে না। কেবল সংশ্লিষ্ট ডাক্তার ও প্রাইভেট হাসপাতালের মালিকরাই জানেন। এই ভয়াবহ আমানবিক বাণিজ্যের কবল থেকে সাধারণ মানুষকে মুক্তি দিতে ডাক্তার আরিফা জাহান সর্বসাধারণকে সতর্ক করে দিয়েছেন। আরিফা জাহান আরও জানান, কোনো রোগীকে মৃত অবস্থায় আইসিইউ থেকে বের করার পর সঙ্গে সঙ্গে রোগীর বাম বগলে কোনো ছিদ্র আছে কিনা সেটা ভালো করে দেখতে হবে। যদি কোনো ছিদ্র থাকে বুঝে নিতে হবে মৃত রোগীকে দীর্ঘ সময় কৃত্রিমভাবে জীবিত রাখা হয়েছিল। এ ছিদ্রটি পরীক্ষা করলেই পরিষ্কার ধারণা মিলবে যে, মৃত রোগী অনেক আগেই মারা গেছে। গরুর ইনজেকশন দিয়ে বাঁচিয়ে রেখে দীর্ঘ দিন বাণিজ্য প্রাইভেট হাসপাতালের। অসুসন্ধানে জানা যায়, দেশে রোগীর শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় আইসিইউ বেড ও আনুষঙ্গিক খরচ কেমন হবে সে সংক্রান্ত সরকারি কোনো নীতিমালা নেই। তাই এই সেবা খাতকে রীতিমতো বাণিজ্যিক খাতে পরিণত করা হয়েছে। বেসরকারি হাসপাতালগুলো জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে থাকা রোগীর স্বজনদের আবেগকে পুঁজি করে বেপরোয়াভাবে ভাড়া হাঁকাচ্ছে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের। কোনো বিকল্প না পেয়ে সারা জীবনের জমানো সঞ্চয় ভেঙে এমনকি অনেক ক্ষেত্রে ভিটেমাটি বিক্রি করে প্রিয় মানুষটিকে বাঁচাতে সব উজাড় করে দিচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে। তারপরও তাদের কাছ থেকে পাওয়া যাচ্ছে না প্রত্যাশিত সেবা। রাজধানীর কিছু হাসপাতালে চলছে আইসিইউ (ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট) বাণিজ্য। গুরুতর অসুস্থ রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে এলেই কৌশলে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই নেওয়া হচ্ছে আইসিইউতে। এরপর ঘণ্টা হিসেবে সেখান থেকে আদায় করা হচ্ছে মোটা অঙ্কের ফি। হাসপাতালের আইসিইউর সিটের সংকটকে কেন্দ্র করে এ ব্যবসা এখন তুঙ্গে। ফলে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যাওয়া রোগীরা এখন আইসিইউ আতঙ্কে ভুগছেন। রোগী মারা যাওয়ার পরও লাশ সেখানেই রেখে চলে তাদের টাকা আদায়। ভুক্তভোগী রোগীরা জানায়, কী কারণে রোগীকে আইসিইউতে নেওয়া হলো— চিকিৎসকরা তা কখনই স্পষ্ট করেন না স্বজনদের। এ ছাড়া রোগীর সঙ্গে দেখা সাক্ষাৎ, কী অবস্থায় কেমন আছেন, তাও জানানো হয় না। কিন্তু হাসপাতাল ছাড়ার সময় তাদের মোটা অঙ্কের বিল ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে তাদের। বিলের টাকা না দিলে তারা রোগীকে আটকে রাখেন। কোনো কোনো হাসপাতালে লাশও আটকে রাখার ঘটনা ঘটেছে। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানান, চিকিৎসাব্যবস্থার উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে দেশে আইসিইউ, সিসিইউ, এনআইসিইউ, কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিটের চাহিদা বেড়েছে। এ ক্ষেত্রে চিকিৎসকরাও এখন কথায় কথায় আইসিইউ, সিসিইউ, এনআইসিইউ, কিডনি ডায়ালাইসিসের পরামর্শ দিচ্ছেন। সরকারি হাসপাতালগুলোতে প্রয়োজনের তুলনায় খুবই নগণ্যসংখ্যক এ সেবা থাকার কারণে বেসরকারি পর্যায়ে এটাকে মওকা হিসেবে নেওয়া হয়েছে।

কারণ একজন চিকিৎসক যখন কোনো রোগীর স্বজনকে রোগীর জীবন বাঁচাতে হলে আইসিইউ, সিসিইউ, এনআইসিইউতে নেওয়ার পরামর্শ দেন তখন রোগীর স্বজনরা ভালোমন্দ কোনো দিকে না তাকিয়ে ছোটাছুটি শুরু করে ওই বেডের জন্য। আর সরকারি হাসপাতালে সহজে এসব বেড পাওয়া যায় না। সিরিয়ালে থাকতে হয় দিনের পর দিন। সাধারণত কোনো রোগী সুস্থ হয়ে সাধারণ বেডে কিংবা বাড়ি না যাওয়া পর্যন্ত আইসিইউ-এনআইসিইউয়ের বেড খালি হয় না। আর অনেক ক্ষেত্রে বেসরকারি হাসপাতালের সঙ্গে যুক্ত এক শ্রেণির সরকারি চিকিৎসক ও কর্মচারী নিজেদের বাড়তি কমিশন বা অর্থ আয়ের লোভে রোগীকে পাঠিয়ে দেন নিজ নিজ পছন্দের বেসরকারি হাসপাতালে। বেশির ভাগ হাসপাতালেই আইসিইউ, সিসিইউ, এনআইসিইউ, কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট পরিচালনার জন্য নিজস্ব কোনো চিকিৎসক নেই। বরং সরকারি হাসপাতালের একেকজন চিকিৎসক একাই কয়েকটি করে বেসরকারি হাসপাতালের আইসিইউ, সিসিইউ, এনআইসিইউতে কাজ করেন। ফলে প্রয়োজনমতো তিনি সব হাসপাতালে উপস্থিত থাকতে পারেন না। বরং ফোনে ফোনে চিকিৎসা বা পরামর্শ দিয়ে থাকেন, যা রোগীর জন্য ভয়াবহ বিপদ বয়ে আনে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার বক্তব্য প্রচার করলে ব্যবস্থা
হাসিনার বক্তব্য প্রচার করলে ব্যবস্থা
আন্তর্জাতিক সহায়তা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
আন্তর্জাতিক সহায়তা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
মতামত দিল ২৪ রাজনৈতিক দল
মতামত দিল ২৪ রাজনৈতিক দল
রাস্তায় ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণ ঘরে দগ্ধ পরিবারটি
রাস্তায় ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণ ঘরে দগ্ধ পরিবারটি
ঘরে ঘরে মাদকাসক্ত ঋণগ্রস্তে আত্মাহুতি
ঘরে ঘরে মাদকাসক্ত ঋণগ্রস্তে আত্মাহুতি
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আসছেন আজ
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
ফ্যাসিবাদের চক্রান্ত রুখে দেবে ছাত্রসমাজ
ফ্যাসিবাদের চক্রান্ত রুখে দেবে ছাত্রসমাজ
ভারতের দরিদ্রতম মুখ্যমন্ত্রী মমতা
ভারতের দরিদ্রতম মুখ্যমন্ত্রী মমতা
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
হাসিনার বিচার হতেই হবে
হাসিনার বিচার হতেই হবে
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
সর্বশেষ খবর
সন্তানের অটিজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে প্যারাসিটামল : গবেষণা
সন্তানের অটিজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে প্যারাসিটামল : গবেষণা

১৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

২৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

হত্যা মামলায় কারাগারে জাবির সাবেক সহকারী প্রক্টর জনি
হত্যা মামলায় কারাগারে জাবির সাবেক সহকারী প্রক্টর জনি

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
কুমিল্লায় পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

৩০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

এনটিআরসিএ ৬০ হাজার শিক্ষকের শূন্যপদ যেভাবে পূরণ করবে
এনটিআরসিএ ৬০ হাজার শিক্ষকের শূন্যপদ যেভাবে পূরণ করবে

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারি খরচে ১২ লাখ ৬১ হাজারকে আইনি সহায়তা
সরকারি খরচে ১২ লাখ ৬১ হাজারকে আইনি সহায়তা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের জাতীয় কাউন্সিল সম্পন্ন
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের জাতীয় কাউন্সিল সম্পন্ন

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইনগত ফাঁকফোকরে যুক্তরাজ্যে বাড়ছে কঙ্কাল ও অস্থি বেচাকেনা
আইনগত ফাঁকফোকরে যুক্তরাজ্যে বাড়ছে কঙ্কাল ও অস্থি বেচাকেনা

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচন বিলম্বিত করতে জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে: ইলিয়াসপত্নী
নির্বাচন বিলম্বিত করতে জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে: ইলিয়াসপত্নী

৪৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যুক্তরাষ্ট্রে ডাক পরিষেবা সাময়িক বন্ধ করছে ভারত
যুক্তরাষ্ট্রে ডাক পরিষেবা সাময়িক বন্ধ করছে ভারত

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় বিষধর সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় বিষধর সাপ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারে সম্মত জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া
দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারে সম্মত জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা
পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে বিএনপির গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল-মেনন
রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল-মেনন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির
ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল বাংলাদেশ
নারী বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তি, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের সহায়তা চায় ইসি
নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তি, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের সহায়তা চায় ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৬৬৫
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৬৬৫

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবারের মধ্যে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপের আশঙ্কা
সোমবারের মধ্যে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাফনদী থেকে ট্রলারসহ ১২ জেলে অপহৃত, অভিযোগ আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে
নাফনদী থেকে ট্রলারসহ ১২ জেলে অপহৃত, অভিযোগ আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দিনের মাথায় আবারও বন্ধ কাপ্তাই বাঁধের ১৬ জলকপাট
তিন দিনের মাথায় আবারও বন্ধ কাপ্তাই বাঁধের ১৬ জলকপাট

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খোকসায় বিএনপির সভাপতি আলাউদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক আনিস
খোকসায় বিএনপির সভাপতি আলাউদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক আনিস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারিভাবে লক্ষাধিক টাকা বেতনে ১০০ নার্স নেবে কুয়েত
সরকারিভাবে লক্ষাধিক টাকা বেতনে ১০০ নার্স নেবে কুয়েত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় এক জেলের লাশ উদ্ধার
কুতুবদিয়ায় এক জেলের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রকৃতি ধ্বংস করে নয়, প্রকৃতি রক্ষা করে উন্নয়ন: উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
প্রকৃতি ধ্বংস করে নয়, প্রকৃতি রক্ষা করে উন্নয়ন: উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুতুবদিয়ায় জেলের মরদেহ উদ্ধার
কুতুবদিয়ায় জেলের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা
একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান
খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র
২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ
ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া
পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা

১২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন
যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১৮ সালের নির্বাচনের কলঙ্ক মোচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার
১৮ সালের নির্বাচনের কলঙ্ক মোচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা
সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর
শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ
রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ
লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট
রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র
পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র

শোবিজ

ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল
ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি
কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব
কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি
বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব
বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

সম্পাদকীয়

নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী
নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ
পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে
কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড

সম্পাদকীয়

ফের চড়া চালডালের বাজার
ফের চড়া চালডালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার

সম্পাদকীয়

বিএনপির মনোনয়ন প্রার্থী ছয় অন্য দলের একজন করে
বিএনপির মনোনয়ন প্রার্থী ছয় অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত

সম্পাদকীয়

ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ
ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ

নগর জীবন

শাকিবের আগামী পরিকল্পনা
শাকিবের আগামী পরিকল্পনা

শোবিজ

প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪
প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

মেট্রোরেলের জমি অধিগ্রহণের আড়ালে ৫ কোটি টাকা লুট
মেট্রোরেলের জমি অধিগ্রহণের আড়ালে ৫ কোটি টাকা লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে
আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর