শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

পল্টনে বিএনপির শোডাউন

খালেদাকে জেলে রেখে নির্বাচন নয়
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
পল্টনে বিএনপির শোডাউন

বিএনপির ৪০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে জাতীয় নির্বাচনে যাওয়ার বার্তা দিল বিএনপি। সঙ্গে জুড়ে দিয়েছে বেশ কিছু শর্ত। দেড় মাস পর রাজধানীর নয়াপল্টনে গতকাল বড় ধরনের শোডাউন করে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জন করা দল বিএনপি। এতে দলের প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবির পাশাপাশি জনসভায় নেতাদের বক্তব্যে উঠে আসে একাদশ জাতীয় নির্বাচনে যাওয়ার বার্তা।

সভাপতির বক্তব্যে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গণতন্ত্র ও স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য দলমত নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘অবিলম্বে গণতন্ত্রের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ সব রাজবন্দীকে নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে। বেগম জিয়াকে জেলে রেখে কোনো নির্বাচন নয়। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। ভেঙে দিতে হবে সংসদ। নির্বাচনের সময় লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে। সামরিক বাহিনীকে নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব দিতে হবে এবং নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করতে হবে।’ গতকাল বিকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ৪০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এ জনসভার আয়োজন করে বিএনপি। জনসভা করতে পুলিশ বিএনপিকে ২৩টি শর্তও জুড়ে দেয়। অবশ্য শেষ পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই শেষ হয় জনসভা। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে ট্রাকের ওপর নির্মিত সমাবেশের মঞ্চ। মঞ্চের ব্যানারে বিশাল আকারে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান, চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ছবি টানানো হয়। জনসভা শুরুর আগে বিএনপির সাংস্কৃতিক সংগঠন জাসাসের শিল্পীরা দলীয় সংগীতসহ খালেদা জিয়াকে নিয়ে লেখা গান পরিবেশন করে হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে উৎসাহিত করেন। এর আগে সকালে মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে নেতা-কর্মীরা দলের প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরে সুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। দলের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের পক্ষ থেকেও পৃথকভাবে জিয়ার কবরে ফুল দেওয়া হয়। এ সময় বিশেষ মোনাজাত করেন নেতা-কর্মীরা। ৪০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সভা-সমাবেশ, দোয়া মাহফিলসহ সারা দেশে নানা কর্মসূচি পালিত হয়। নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মির্জা ফখরুলের সভাপতিত্বে বেলা ২টায় কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া জনসভা শেষ হয় বিকাল ৫টায়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী ও সহ-প্রচার সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলিমের পরিচালনায় জনসভায় বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান, বরকতউল্লা বুলু, অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, শামসুজ্জামান দুদু, অ্যাডভোকেট আহমেদ আজম খান, অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমান, হাবিবুর রহমান হাবিব, ফজলুর রহমান, আবুল খায়ের ভূঁইয়া, আবদুস সালাম, আতাউর রহমান ঢালী, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী, কেন্দ্রীয় নেতা ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির  খোকন, হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, ফজলুল হক মিলন, অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, সালাউদ্দিন আহমেদ, ঢাকা জেলার দেওয়ান মো. সালাউদ্দিন, টাঙ্গাইলের শামসুল আলম  তোফা, মুন্সীগঞ্জের কামরুজ্জামান রতন প্রমুখ।

অঙ্গ সংগঠনের মধ্যে ঢাকা মহানগরের কাজী আবুল বাশার, মুন্সী বজলুল বাসিত আনজু, মহিলা দলের আফরোজা আব্বাস, যুবদলের সাইফুল আলম নিরব, স্বেচ্ছাসেবক দলের শফিউল বারী বাবু, শ্রমিক দলের আনোয়ার হোসেইন, মুক্তিযোদ্ধা দলের সাদেক আহমেদ খান, ছাত্রদলের রাজীব আহসানও বক্তব্য দেন। জনসভায় সিলেটের নির্বাচিত মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীসহ  কেন্দ্রীয় বিএনপি, অঙ্গ সংগঠন ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

দুপুরের আগেই ফকিরেরপুল মোড় থেকে শুরু করে কাকরাইল পর্যন্ত লম্বা সড়কটির দুই পাশে নেতা-কর্মীদের ঢল নামে। মুহূর্তেই বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। জিয়াউর রহমান, বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের ব্যানার হাতে হাজার হাজার নেতা-কর্মী-সমর্থক খণ্ড খণ্ড মিছিলে জনসভাকে জনসমুদ্রে পরিণত করে। দুপুর ২টায় শুরু হয়ে জনসভাটি শেষ হয় বিকাল সাড়ে ৫টায়।  নেতা-কর্মীরা ‘মুক্তি মুক্তি মুক্তি চাই, খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই,’ ‘আমার নেত্রী, আমার মা, বন্দী থাকতে দেব না’, ‘খালেদা জিয়াকে বন্দী রেখে নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না’, ‘তারেক রহমান বীরের বেশে আসবে ফিরে বাংলাদেশে’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকে। বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবিতে কার্যালয়ের সামনে তার বিশাল প্রতিকৃতি সম্বলিত কয়েকটি ডিজিটাল ব্যানার টানানো হয়। সভাপতির বক্তব্যে খালেদা জিয়ার মুক্তির প্রসঙ্গ টেনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘মিথ্যা-মামলায় দেশনেত্রীকে কারাগারে আটকিয়ে রাখা হয়েছে। সেখানে তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে না। আমি জনগণের কাছে ফরিয়াদ করতে চাই, দেশনেত্রী আজ গণতন্ত্রের জন্য কারাগারে রয়েছেন। স্বামী হারিয়েছেন, পুত্র হারিয়েছেন, বাড়ি থেকে উচ্ছেদ হয়েছেন, এক পুত্র নির্বাসিত। তার কী এটা প্রাপ্য এই জাতির কাছে? আজকে আপনাদের বুকে সাহস নিয়ে, বুকে বল নিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে হবে। গণতন্ত্রের মাতাকে আমরা আর কারাগারের অন্তরালে দেখতে চাই না। সরকারকে বলতে চাই,  দেশনেত্রীকে অবিলম্বে মুক্তি দিন। তার চিকিৎসার ব্যবস্থা করুন। অন্যথায় সব দায়দায়িত্ব আপনাদের নিতে হবে।’ বিএনপি মহাসচিব জাতীয় ঐক্যের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, ‘আসুন এখন আর কোনো বিভেদ নয়, গণতন্ত্রকে রক্ষা করার জন্য, দেশকে রক্ষা করার জন্য, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে রক্ষা করার জন্য আমরা ঐক্যবদ্ধ হই। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া কারাগারে যাওয়ার আগে আহ্বান করেছিলেন জাতীয় ঐক্য তৈরি করতে। সেই জাতীয় ঐক্য তৈরি হবে বলে আমরা বিশ্বাস করি। আমরা স্বাগত জানাই যারা আজকে ঐক্য করছে। আমরা তাদের আহ্বান জানাই আসুন আরও বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলি এই দুঃশাসনকে, এই স্বৈরাচারকে, যারা আমাদের বুকের ওপর বসে আছে তাদের পরাজিত করি।’

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা হামলার রায় নিয়ে নতুন ষড়যন্ত্র হচ্ছে অভিযোগ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘তারেক রহমানের বিরুদ্ধে আজকে নতুন ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। রায়ের আগেই বলা হচ্ছে ২১ আগস্ট মামলায় তারেক রহমানের সাজা হবে। আপনারা কী বিচারকের দায়িত্ব নিয়েছেন? ষড়যন্ত্র করেছেন ঠিকমতো? আপনারা ইচ্ছাকৃতভাবে এই মামলার তদন্তকে প্রভাবিত করেছেন। তিনজন আইও পরিবর্তন হওয়ার পরে আওয়ামী লীগ সরকার আসার পরে নতুন করে তদন্ত করিয়েছেন। মুফতি হান্নানকে দিয়ে একটা মিথ্যা ১৬৪ ধারায় তারেক রহমানকে আসামি করেছেন। আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, এ ধরনের ষড়যন্ত্র বাংলাদেশের মানুষ মেনে নেবে না এবং দেশের মানুষ এর দাঁতভাঙা জবাব  দেবে।’

আওয়ামী লীগ বিএনপিভীতি, খালেদা জিয়াভীতি, তারেক রহমানভীতিতে ভুগছে অভিযোগ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘রাতে তাদের নেতারা বিএনপিভীতিতে চিৎকার করে ওঠে— এ বুঝি বিএনপি এলো। এ ভয়ে তাদের ঘুম হয় না। এ থেকে বাঁচার জন্য কত রকমের কারসাজি। এখন নিয়ে আসছে কী ইভিএম। যদি এই মেশিন তাদের রক্ষা করতে পারে, তাদের জানের মানুষ তাদের রক্ষা করতে পারবে না। জনগণ তাদের কাছ থেকে দূরে সরে  গেছে।’ জনসভা সফল করার জন্য কারাবন্দী খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের শুভেচ্ছা বার্তাও নেতা-কর্মীদের জানিয়ে দেন বিএনপি মহাসচিব।

প্রধান অতিথির ভাষণে স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার  মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘আমাদের নেতা-কর্মীদের কাছে আবেদন, আন্দোলনের জন্য প্রস্তুত হোন। আন্দোলন ছাড়া, দেশনেত্রী মুক্ত হওয়া ছাড়া, মাদার অব ডেমোক্র্যাসির মুক্তি ছাড়া গণতন্ত্র মুক্ত হবে না, জাতীয় সংসদ নির্বাচনও হবে না। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের দুর্নীতিবাজ, ব্যাংক ডাকাতি ও লুটেরা চিহ্নিত ব্যক্তিরা যাতে বাংলাদেশ ছেড়ে চলে যেতে না পারে তার ব্যবস্থা আপনাদের গ্রহণ করতে হবে।

স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেন, ‘সরকার  দেশনেত্রীর মুক্তি আটকিয়ে রেখেছে। আইনি প্রক্রিয়ায় তার মুক্তি সম্ভবপর নয়। একমাত্র পথ হচ্ছে রাজপথ। আমাদের আন্দোলন হবে আমাদের নেত্রীর মুক্তির জন্য, সংসদ ভেঙে দেওয়ার জন্য, একটি নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের জন্য।’

স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার বলেন, ‘ক্ষমতাসীনদের সুষ্ঠু নির্বাচনে ভয় কেন? দেশে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিতে হবে। আগামী দিনে তাঁর নেতৃত্বেই নতুন সরকার গঠন হবে ইনশা আল্লাহ।’

স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ‘গত রাতে বাসাবাড়িতে পুলিশ পাঠিয়েও আপনারা জনসভার জনস্রোত রুখতে পারেননি। এই জনসভা আপনাদের পতন ঘণ্টা বাজিয়ে দিয়েছে। সরকারকে বলতে চাই, এখনো সময় আছে সাবধান হোন।  দেশনেত্রীকে মুক্তি দিন।’

স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘সুষ্ঠু নির্বাচন শুধুমাত্র আওয়ামী লীগ ও এরশাদ ছাড়া এ দেশের সব মানুষ চায়। এই এরশাদ গৃহপালিত বিরোধী দল নয়, হিজড়া। তারা সুষ্ঠু নির্বাচনের বিরুদ্ধে। তিনি বলেন, ‘আজ গণতন্ত্র গুম হয়েছে। গণতন্ত্রের নেত্রীও জেলে। তাঁকে জেলে রেখে সন্তানেরা আজ ভালো নেই। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য শেখ হাসিনা ও বর্তমান নির্বাচন কমিশনকে পদত্যাগ করতে হবে।’

স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘ভয়ভীতি করে ক্ষমতায় থাকার নীলনকশায় ওরা ভরসা করতে পারছে না বলে এখন ইভিএমের ওপর ভর করেছে। আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, দেশনেত্রীকে মুক্তি দিতে হবে। আর অবৈধভাবে জোর করে ক্ষমতায় থাকা যাবে না। নইলে গণতন্ত্রের মা  দেশনেত্রীর মুক্তির জন্য যে সুনামি আসবে তাতে ইভিএমসহ সব কিছু ভেসে যাবে। দেশের জনগণ আজকে স্বৈরাচার থেকে মুক্ত হতে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে।’

দীর্ঘদিন আত্মগোপনে থাকা ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন নবী খান সোহেল বলেন, ‘দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া জেলে এটা আমাদের জন্য বেদনার ও লজ্জার। শেখ হাসিনাকে বলব, জনগণের আওয়াজ কী আপনি শুনতে পাচ্ছেন না? এই আওয়াজ আপনার পতনের আওয়াজ। ক্ষমতাসীন দলের লুটেরাদের বিরুদ্ধে পাড়ায়-মহল্লায় প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বানও জানান তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে
নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে

২০ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা