শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

রাষ্ট্র এভাবে ঘুমিয়ে থাকতে পারে না

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্র এভাবে ঘুমিয়ে থাকতে পারে না

বসন্তের উৎসবের আনন্দ, কোকিলের প্রাণ আকুল করা ডাক এখনো শেষ হয়নি। ভালোবাসা দিবসের রঙিন আনন্দ মুছে যায়নি। মহান একুশের রাতে শহীদ মিনারে মানুষের শ্রদ্ধাঞ্জলির চিহ্ন শেষ হয়নি। কিন্তু একুশের প্রথম প্রহর শেষ হতে না হতেই সবকিছু শোকের কফিনে ঢেকে দিয়ে দেশবাসীর জন্য রাতটি অভিশপ্ত হয়ে যায়। সকালের আলো ফুটে ওঠার আগেই দেশের মানুষের মন বিষাদগ্রস্ত হয়ে পড়ে। শোকস্তব্ধ নগরীর সকালটি ছিল যেন অন্ধকার। সেই নিমতলীর দুঃস্বপ্ন মুছে যেতে না যেতেই চকবাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাে  এখন পর্যন্ত ৮১ জনের জীবন পুড়ে অঙ্গার হয়ে গেছে। বাতাসে আবার মানুষ পোড়ার গন্ধ। স্বজন হারানোর বেদনা নিয়ে ঢাকা মেডিকেল মর্গে গিয়ে পুড়ে যাওয়া প্রিয় মানুষকে চেনার ক্ষমতা কারও নেই।

রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনার ব্যর্থতার কারণে এ যেন দুর্ঘটনা নয়, এক নারকীয় হত্যাকা । নিমতলী থেকে চকবাজার যেন হয়ে উঠেছে অভিশপ্ত শ্মশানঘাট। যেখানে মানুষ অসহায়ের মতো ধর্মবর্ণনির্বিশেষে চিতার আগুনে পুড়ে সহমরণে যাবে। জীবনের চেয়ে সম্পদ-অর্থ কখনই বড় হতে পারে না। তবু দুর্ঘটনার মরণফাঁদ পাতা নিমতলীর আগুনে পুড়ে ১১৭ জনের ভয়াবহ প্রাণহানির ঘটনা থেকেও আমরা কোনো শিক্ষা নিইনি। নিমতলীর ঘটনায় একটি বিয়েবাড়ির ভবনের চুলা থেকে ছড়িয়ে পড়া আগুন নিচের কেমিক্যাল গোডাউনে দাউ দাউ করে ছড়িয়ে ছিল। সেই ভবন থেকেই বিয়েবাড়িতে জড়ো হওয়া পরিবারের ৪৮ জনের বীভৎস প্রাণহানি ঘটেছিল বাতাসে মানুষ পোড়ার গন্ধ ছড়িয়ে। বরের সঙ্গে আসা ১৪ জন যাত্রীর শরীরও পুড়ে কয়লায় রূপ নিয়েছিল। সেই মৃত্যুযন্ত্রণার বীভৎস দৃশ্য গোটা দেশকে ঝাঁকুনি দিয়েছিল।

এ ঘটনার আগে সেখানে ১২ বার আগুন লেগেছে। ঘিঞ্জি গলির মধ্যে বসতি ও কেমিক্যাল গোডাউন ঘিরে যে বাণিজ্য তা করুণ মৃত্যুফাঁদে পরিণত করেছিল। নিমতলীর দুই বোনসহ তিনটি মেয়েকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কন্যার স্নেহ দিয়ে বিয়ে দিয়েছিলেন। তাদের দায়িত্ব নিয়েছিলেন। কিন্তু সেদিন রাষ্ট্র মানুষের জীবন বাঁচাতে পারেনি। তখনো তদন্ত কমিটি হয়েছে। উচ্চ আদালদের নির্দেশনা এসেছে। ফায়ার সার্ভিসের সুপারিশ এসেছে। কথা ছিল সব কেমিক্যাল গোডাউন সরিয়ে নেওয়ার। উচ্ছেদ অভিযানও শুরু হয়েছিল। কিন্তু রহস্যজনকভাবে তা থেমে যায়। আত্মবিস্মৃত জাতি আবার যার যার কাজে ব্যস্ত হয়ে গেছে। যাদের জীবন সেদিন চিতার আগুনের মতো পুড়ে কয়লা হয়েছে তাদের স্বজনরাই কেবল মনে রেখেছেন- কী হারিয়েছেন। আমরা ঘটনার সঙ্গে প্রতিবাদী হই। শোকস্তব্ধ হই। তারপর বেমালুম সয়ে যাই। স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি ফাঁদ পেতে রাখা দুর্ঘটনার ভয়ঙ্কর আগুনের লেলিহান শিখা নিভিয়েই দেয় না, স্বজনদের জন্য লাশের চিহ্নটুকুও রাখে না। নিমতলীর সর্বগ্রাসী আগুনে ১১৭ জনের মর্মান্তিক হত্যাকাে র পর যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল তা কেন থেমে গেল? রাষ্ট্র এভাবে অগ্নিকাে  একের পর এক পোড়া লাশের মিছিল, মানুষের আর্তনাদ, হাহাকার শুনেও ঘুমিয়ে থাকতে পারে না। জনপ্রতিনিধি ও ব্যবসায়ী সমাজের নেতাসহ প্রশাসনের দায়িত্বশীলরা একের পর এক লাশের মিছিলের দায় এড়াতে পারেন না। চুপচাপ দায়িত্বহীনের মতো বসে থাকতে পারেন না। অথচ রাষ্ট্র যেমন ঘুমিয়ে আছে, দায়িত্বশীলরা তেমনই বসে আছেন। নিমতলীর ঘটনায় কেমিক্যালের গোডাউনে আগুন যাওয়ার পর তা আগ্নেয়গিরির লাভার মতো ছড়িয়েছিল। সেখান থেকে পদক্ষেপ গ্রহণে সফল হলে একুশের রাতে চকবাজারের এমন দাউ দাউ আগুনের মুখে এত মানুষের পুড়ে মরার মর্মান্তিক দৃশ্য ও নির্মমতা দেখতে হতো না। চকবাজারের ঘিঞ্জি গলির রাস্তা একটার সঙ্গে আরেকটা লেপ্টালেপ্টি করে তৈরি ভবন সেখানেও বসতি আর ব্যবসা একসঙ্গেই চলছিল। চুড়িহাট্টার শাহি মসজিদ বা পাঁচরাস্তার মোড়ে পিকআপ ভ্যানের গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে সেখানকার বৈদ্যুতিক ছোট্ট ট্রান্সফরমারের বিস্ফোরণ ঘটায়। আর সেখান থেকেই পাশের ভবনের এসিতে আগুন ধরে চারদিক দাউ দাউ করে জ্বলে ওঠে। সাতটি ভবনে আগুন ছড়িয়ে পড়লেও চারটি ভবনের পরিস্থিতি ছিল ভয়াবহ। ১৪টি গাড়ির গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে সে আগুন দাবানলের মতো ছড়িয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি যাওয়ার জায়গা নেই। তবু তারা জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করেছেন। পানি নেই। নাজিমউদ্দিন রোডের পুরনো কারাগারের পুকুর থেকে পানি টেনে আগুন নেভানোর লড়াই করেছেন। বিমানবাহিনী ও পুলিশ পানি নিয়ে গেছে। হেলিকপ্টারে পানি দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা হয়েছে। সেখানেও প্লাস্টিকের কাঁচামাল আগুনের তেজ বাড়িয়েছে। সেখানেও গোডাউন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্ঘুম রাত কাটিয়ে উদ্ধারকাজ তদারকি করলেও এত মানুষের জীবন রক্ষা করা যায়নি। দুই বছর আগে যে রিফাত স্বপ্ন নিয়ে ঘর বেঁধেছিলেন। অন্তঃসত্ত্বা বউটি আর বেরোতে পারছেন না। তাই ফেলে দিয়ে নিজেও পালাননি। দাউ দাউ আগুনে সহমরণেই গেছেন। নিমতলীর ঘটনা ঘটেছিল ২০১০ সালের ৩ জুন রাতে। আর চকবাজারের ভয়াবহতা দেশ দেখেছে ২০১৯ সালের একুশের রাতে। গোটা ঢাকা শহর এখন বোমার মধ্যে বাস করছে। যানজটে অচল নগরীর প্রায় সব পরিবহনেই সিএনজিচালিত গ্যাস ব্যবহৃত হচ্ছে। সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, এটিও বন্ধ করে দেওয়া যায় কিনা। একই সঙ্গে পুরান ঢাকাকে পরিকল্পিতভাবে প্রশস্ত রাস্তাঘাটে নতুন করে কীভাবে ঢেলে সাজানো যায়, আর সেখান থেকে কেমিক্যালসহ প্লাস্টিকের কাঁচামাল বা যেসব জিনিস আগুন কাছে পেলে দাউ দাউ করে জ্বলে সেসব দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার কঠোর বাস্তবায়ন। একুশের রাতে শুধু প্রধানমন্ত্রীই নন, আমার মতো অসহায় সাধারণ মানুষও চরম অস্থিরতা নিয়ে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা নিয়ে, বুকের ভিতর চাপা কান্না নিয়ে রাত জেগেছেন। আগুনে পোড়া এই লাশের মিছিল গোটা দেশকে শোকার্ত করেছে। জীবনের চেয়ে মূল্যবান কিছু মানুষের নেই। বেঁচে থাকার চেয়ে আনন্দের কিছু নেই। তাই মানুষের জীবন নিরাপদ রাখতে এই মৃত্যু উপত্যকার মুখে রাষ্ট্র ঘুমিয়ে থাকতে পারে না। ব্যবসায়ী নেতারা, জনপ্রতিনিধিরা এবং দায়িত্বশীল প্রশাসনকে বোবার ভূমিকায় বাংলাদেশ দেখতে চায় না। এমন আগুনের দাবানলে মানুষ পুড়ে কয়লা হওয়ার দৃশ্য দেশ দেখতে চায় না।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
আফ্রিকাকে জলবায়ু পরিবর্তনের চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
আফ্রিকাকে জলবায়ু পরিবর্তনের চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের জন্য সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্পের জন্য সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

৩৭ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা