শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

রাষ্ট্র এভাবে ঘুমিয়ে থাকতে পারে না

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্র এভাবে ঘুমিয়ে থাকতে পারে না

বসন্তের উৎসবের আনন্দ, কোকিলের প্রাণ আকুল করা ডাক এখনো শেষ হয়নি। ভালোবাসা দিবসের রঙিন আনন্দ মুছে যায়নি। মহান একুশের রাতে শহীদ মিনারে মানুষের শ্রদ্ধাঞ্জলির চিহ্ন শেষ হয়নি। কিন্তু একুশের প্রথম প্রহর শেষ হতে না হতেই সবকিছু শোকের কফিনে ঢেকে দিয়ে দেশবাসীর জন্য রাতটি অভিশপ্ত হয়ে যায়। সকালের আলো ফুটে ওঠার আগেই দেশের মানুষের মন বিষাদগ্রস্ত হয়ে পড়ে। শোকস্তব্ধ নগরীর সকালটি ছিল যেন অন্ধকার। সেই নিমতলীর দুঃস্বপ্ন মুছে যেতে না যেতেই চকবাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাে  এখন পর্যন্ত ৮১ জনের জীবন পুড়ে অঙ্গার হয়ে গেছে। বাতাসে আবার মানুষ পোড়ার গন্ধ। স্বজন হারানোর বেদনা নিয়ে ঢাকা মেডিকেল মর্গে গিয়ে পুড়ে যাওয়া প্রিয় মানুষকে চেনার ক্ষমতা কারও নেই।

রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনার ব্যর্থতার কারণে এ যেন দুর্ঘটনা নয়, এক নারকীয় হত্যাকা । নিমতলী থেকে চকবাজার যেন হয়ে উঠেছে অভিশপ্ত শ্মশানঘাট। যেখানে মানুষ অসহায়ের মতো ধর্মবর্ণনির্বিশেষে চিতার আগুনে পুড়ে সহমরণে যাবে। জীবনের চেয়ে সম্পদ-অর্থ কখনই বড় হতে পারে না। তবু দুর্ঘটনার মরণফাঁদ পাতা নিমতলীর আগুনে পুড়ে ১১৭ জনের ভয়াবহ প্রাণহানির ঘটনা থেকেও আমরা কোনো শিক্ষা নিইনি। নিমতলীর ঘটনায় একটি বিয়েবাড়ির ভবনের চুলা থেকে ছড়িয়ে পড়া আগুন নিচের কেমিক্যাল গোডাউনে দাউ দাউ করে ছড়িয়ে ছিল। সেই ভবন থেকেই বিয়েবাড়িতে জড়ো হওয়া পরিবারের ৪৮ জনের বীভৎস প্রাণহানি ঘটেছিল বাতাসে মানুষ পোড়ার গন্ধ ছড়িয়ে। বরের সঙ্গে আসা ১৪ জন যাত্রীর শরীরও পুড়ে কয়লায় রূপ নিয়েছিল। সেই মৃত্যুযন্ত্রণার বীভৎস দৃশ্য গোটা দেশকে ঝাঁকুনি দিয়েছিল।

এ ঘটনার আগে সেখানে ১২ বার আগুন লেগেছে। ঘিঞ্জি গলির মধ্যে বসতি ও কেমিক্যাল গোডাউন ঘিরে যে বাণিজ্য তা করুণ মৃত্যুফাঁদে পরিণত করেছিল। নিমতলীর দুই বোনসহ তিনটি মেয়েকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কন্যার স্নেহ দিয়ে বিয়ে দিয়েছিলেন। তাদের দায়িত্ব নিয়েছিলেন। কিন্তু সেদিন রাষ্ট্র মানুষের জীবন বাঁচাতে পারেনি। তখনো তদন্ত কমিটি হয়েছে। উচ্চ আদালদের নির্দেশনা এসেছে। ফায়ার সার্ভিসের সুপারিশ এসেছে। কথা ছিল সব কেমিক্যাল গোডাউন সরিয়ে নেওয়ার। উচ্ছেদ অভিযানও শুরু হয়েছিল। কিন্তু রহস্যজনকভাবে তা থেমে যায়। আত্মবিস্মৃত জাতি আবার যার যার কাজে ব্যস্ত হয়ে গেছে। যাদের জীবন সেদিন চিতার আগুনের মতো পুড়ে কয়লা হয়েছে তাদের স্বজনরাই কেবল মনে রেখেছেন- কী হারিয়েছেন। আমরা ঘটনার সঙ্গে প্রতিবাদী হই। শোকস্তব্ধ হই। তারপর বেমালুম সয়ে যাই। স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি ফাঁদ পেতে রাখা দুর্ঘটনার ভয়ঙ্কর আগুনের লেলিহান শিখা নিভিয়েই দেয় না, স্বজনদের জন্য লাশের চিহ্নটুকুও রাখে না। নিমতলীর সর্বগ্রাসী আগুনে ১১৭ জনের মর্মান্তিক হত্যাকাে র পর যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল তা কেন থেমে গেল? রাষ্ট্র এভাবে অগ্নিকাে  একের পর এক পোড়া লাশের মিছিল, মানুষের আর্তনাদ, হাহাকার শুনেও ঘুমিয়ে থাকতে পারে না। জনপ্রতিনিধি ও ব্যবসায়ী সমাজের নেতাসহ প্রশাসনের দায়িত্বশীলরা একের পর এক লাশের মিছিলের দায় এড়াতে পারেন না। চুপচাপ দায়িত্বহীনের মতো বসে থাকতে পারেন না। অথচ রাষ্ট্র যেমন ঘুমিয়ে আছে, দায়িত্বশীলরা তেমনই বসে আছেন। নিমতলীর ঘটনায় কেমিক্যালের গোডাউনে আগুন যাওয়ার পর তা আগ্নেয়গিরির লাভার মতো ছড়িয়েছিল। সেখান থেকে পদক্ষেপ গ্রহণে সফল হলে একুশের রাতে চকবাজারের এমন দাউ দাউ আগুনের মুখে এত মানুষের পুড়ে মরার মর্মান্তিক দৃশ্য ও নির্মমতা দেখতে হতো না। চকবাজারের ঘিঞ্জি গলির রাস্তা একটার সঙ্গে আরেকটা লেপ্টালেপ্টি করে তৈরি ভবন সেখানেও বসতি আর ব্যবসা একসঙ্গেই চলছিল। চুড়িহাট্টার শাহি মসজিদ বা পাঁচরাস্তার মোড়ে পিকআপ ভ্যানের গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে সেখানকার বৈদ্যুতিক ছোট্ট ট্রান্সফরমারের বিস্ফোরণ ঘটায়। আর সেখান থেকেই পাশের ভবনের এসিতে আগুন ধরে চারদিক দাউ দাউ করে জ্বলে ওঠে। সাতটি ভবনে আগুন ছড়িয়ে পড়লেও চারটি ভবনের পরিস্থিতি ছিল ভয়াবহ। ১৪টি গাড়ির গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে সে আগুন দাবানলের মতো ছড়িয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি যাওয়ার জায়গা নেই। তবু তারা জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করেছেন। পানি নেই। নাজিমউদ্দিন রোডের পুরনো কারাগারের পুকুর থেকে পানি টেনে আগুন নেভানোর লড়াই করেছেন। বিমানবাহিনী ও পুলিশ পানি নিয়ে গেছে। হেলিকপ্টারে পানি দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা হয়েছে। সেখানেও প্লাস্টিকের কাঁচামাল আগুনের তেজ বাড়িয়েছে। সেখানেও গোডাউন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্ঘুম রাত কাটিয়ে উদ্ধারকাজ তদারকি করলেও এত মানুষের জীবন রক্ষা করা যায়নি। দুই বছর আগে যে রিফাত স্বপ্ন নিয়ে ঘর বেঁধেছিলেন। অন্তঃসত্ত্বা বউটি আর বেরোতে পারছেন না। তাই ফেলে দিয়ে নিজেও পালাননি। দাউ দাউ আগুনে সহমরণেই গেছেন। নিমতলীর ঘটনা ঘটেছিল ২০১০ সালের ৩ জুন রাতে। আর চকবাজারের ভয়াবহতা দেশ দেখেছে ২০১৯ সালের একুশের রাতে। গোটা ঢাকা শহর এখন বোমার মধ্যে বাস করছে। যানজটে অচল নগরীর প্রায় সব পরিবহনেই সিএনজিচালিত গ্যাস ব্যবহৃত হচ্ছে। সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, এটিও বন্ধ করে দেওয়া যায় কিনা। একই সঙ্গে পুরান ঢাকাকে পরিকল্পিতভাবে প্রশস্ত রাস্তাঘাটে নতুন করে কীভাবে ঢেলে সাজানো যায়, আর সেখান থেকে কেমিক্যালসহ প্লাস্টিকের কাঁচামাল বা যেসব জিনিস আগুন কাছে পেলে দাউ দাউ করে জ্বলে সেসব দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার কঠোর বাস্তবায়ন। একুশের রাতে শুধু প্রধানমন্ত্রীই নন, আমার মতো অসহায় সাধারণ মানুষও চরম অস্থিরতা নিয়ে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা নিয়ে, বুকের ভিতর চাপা কান্না নিয়ে রাত জেগেছেন। আগুনে পোড়া এই লাশের মিছিল গোটা দেশকে শোকার্ত করেছে। জীবনের চেয়ে মূল্যবান কিছু মানুষের নেই। বেঁচে থাকার চেয়ে আনন্দের কিছু নেই। তাই মানুষের জীবন নিরাপদ রাখতে এই মৃত্যু উপত্যকার মুখে রাষ্ট্র ঘুমিয়ে থাকতে পারে না। ব্যবসায়ী নেতারা, জনপ্রতিনিধিরা এবং দায়িত্বশীল প্রশাসনকে বোবার ভূমিকায় বাংলাদেশ দেখতে চায় না। এমন আগুনের দাবানলে মানুষ পুড়ে কয়লা হওয়ার দৃশ্য দেশ দেখতে চায় না।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই জাতীয় নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই জাতীয় নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে
মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট
৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক
কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় মঞ্চ মাতাবেন আতিফ আসলাম
ঢাকায় মঞ্চ মাতাবেন আতিফ আসলাম

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা
খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’
লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম
চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ
মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ
স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক
শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত
তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি
তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া
জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার
৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের
চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড
নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা
এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে