শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ জুন, ২০১৯

মুত্তাকি কারা

মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
মুত্তাকি কারা

মাহে রমজানে সিয়াম সাধনাকে ‘ফরজ’ বা অবশ্য পালনীয়করণের অন্যতম কারণগুলোর মধ্যে একটি হলো : ‘লায়ালাকুম তাত্তাকুন’ অর্থাৎ যেন (রোজা পালনের) মাধ্যমে তোমরা আল্লাহ তায়ালাকে ভয় করে চলতে পার। বস্তুত আল্লাহর ভয়ভীতি অন্তরে জাগিয়ে তোলার প্রশিক্ষণ লাভ ঘটে রোজা পালনের মাধ্যমে। তাকওয়া বা আল্লাহভীতি রোজাদারের হৃদয়পটে জাগ্রত হওয়ার কারণে সে হৃদয় এ কঠিন ফরজ পালন করতে প্রস্তুত হয়ে যায়। আবার এ তাকওয়াই গুনাহর কাজ করে রোজা নষ্ট করা থেকে রোজাদারের মনমানসিকতা ও অন্তরকে পাহারা দিয়ে রাখে। তাফসিরে ফি জিলালিল কোরআনে সাইয়েদ কুতুব শহীদ এ প্রসঙ্গে ব্যাখ্যায় বলছেন- ‘আর যাদেরকে কোরআন সম্বোধন করেছে (তারা মুমিন) আল্লাহ তায়ালার কাছে তাকওয়ার মর্যাদা কত বেশি তা তারা ভালো করেই জানেন, আল্লাহর দাঁড়িপাল্লায় এ তাকওয়ার ওজনই ভারী। এ তাকওয়া অর্জনই রোজার আসল উদ্দেশ্য, যার দিকে তাদের আত্মা ধাবিত হয়। আত্মার এ উৎকর্ষ সাধনের উপায়গুলোর মধ্যে রোজা একটি এবং এ লক্ষ্যে উপনীত হওয়ার জন্য অন্যতম পথ।

‘তাকওয়া বা আল্লাহভীতি মানুষের নাফসের লাগামছাড়া খায়েশকে প্রদমিত রাখার মাধ্যমে তাকে এমন এক প্রতিতি দান করে যার দ্বারা তার মধ্যে সুনীতির সৌন্দর্য প্রকাশ পায়। লাগামছাড়া খায়েশ বা চাহিদা হচ্ছে যে কোনো অন্যায়, বিদ্রোহাত্মক কাজ ও সীমালঙ্ঘনের অন্যতম মদদদাতা। কোনো ব্যক্তি যে কোনো অন্যায় কাজে অগ্রসর হওয়ার আগে তার অন্তরে এর জন্য প্রবল একটা চাহিদা সৃষ্টি হয়। কেউ অজ্ঞতা কিংবা অনিচ্ছায় অন্যায়ে ধাবিত হলে তাকে ফেরানো যায় কিন্তু জেনে বুঝে কেউ অন্যায়ের প্রতি ধাবিত হলে সেটা তার জন্য এমন এক বিপদ হয়ে দাঁড়ায় যে তা সংশোধন করা বড়ই কঠিন।

হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণিত এবং বুখারি ও মুসলিম শরিফে সংকলিত হাদিসে আছে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে দিন আল্লাহ পাকের রহমতের ছায়া ব্যতিত অন্য কোনো ছায়া থাকবে না সেদিন  আল্লাহ পাক সাত শ্রেণির লোককে তার রহমতের ছায়া দান করবেনথ- ১. ন্যায়বিচারক। ২. ওই যুবক যে যৌবন বয়সেই আল্লাহর ইবাদতে মশগুল হয়েছে। ৩. একবার নামাজ আদায় করে বের হয়ে পুনরায় নামাজের সময়ের অপেক্ষায় যে ব্যক্তির মন মসজিদের প্রতি থাকে, এমনকি সে পুনরায় মসজিদে গমন করে। ৪. সে দুই ব্যক্তি যারা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য একে অপরকে ভালোবাসে এবং আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য তারা বিচ্ছিন্ন হয় না। ৫. যে ব্যক্তি নির্জনে বসে আল্লাহর জিকির করে অতঃপর তার চক্ষুদ্বয় অশ্রুতে ভাসায়। ৬. সে ব্যক্তি যাকে কোনো সম্ভ্রান্ত পরিবারের রমণী আহ্বান করেছে, কিন্তু সে এ বলে বিরত থাকে যে, আমি আল্লাহকে ভয় করি। ৭. সে ব্যক্তি যে সাদাকা করে এবং সাদাকাকে এমনভাবে গোপন করে যে, ডান হাতে যা কিছু সাদাকা করেছে তা তার বাম হাত পর্যন্ত জানে না।

আল্লাহ তায়ালার ভয় নাফসের কঠিন খায়েশকে দমন করার জন্য এক মজবুত ঢাল বা বর্ম হিসেবে কাজ করে। আল্লাহ ভীতি ব্যতিত অন্য কোনো জিনিস কদাচিত মানুষকে তার নফসের বাঁধনছাড়া চাহিদাকে রুখতে পারে। আল কোরআনে সুরা আন নাজিয়াতের ৪০ ও ৪১ আয়াতে ইরশাদ হয়েছে- ‘যারা এ কথায় ঈমান এনেছিল যে, একদিন নিজের মালিকের সামনে এসে তাদের দাঁড়াতে হবে এবং দাঁড়ানোর ভয়ে তারা ভীত ছিল (এবং সেই ভয়ের কারণে) যে ব্যক্তি নিজের প্রবৃত্তিকে যাবতীয় গর্হিত কার্যকলাপ থেকে বিরত রেখেছে। তার (অবশ্যম্ভাবী) ঠিকানা হবে জান্নাত।’ বস্তুত আল্লাহ রাব্বুল আলামিন সৃষ্টি করেছেন নফসকে, আর তিনিই ভালো করে জানেন মনের এ ব্যধিকে, এ ব্যধি কোন গোপন পথে অনুপ্রবেশ করে এবং কীভাবে তাকে প্রতিরোধ করা যাবে সবই তিনি জানেন। তিনি জানেন এটা মানুষের এক স্বাভাবিক প্রবণতা, একে নির্মূল করা মানুষের সাধ্যের বাইরে। তবে তিনি নির্দেশ দিয়েছেন একে নিয়ন্ত্রণ করতে, দমন করতে, লাগাম কষতে আল্লাহর ভয় মনের মধ্যে রেখে তার নিকট সাহায্য প্রার্থনা করতে। এ ভয় পয়দা হবে একদিন আল্লার দরবারে হাজির হতে হবে এ অনুভূতি থেকে। তার নির্দেশের জন্য তাকে নিজ নফসের বিরুদ্ধে ভীষণ সংগ্রামে নামতে হবে, রোজা পালন তার সে সংগ্রামের পাথেয় এবং প্রশিক্ষণ এবং এর বিনিময়ে সে চিরস্থায়ী জান্নাত পাবে।

লেখক : সাবেক সচিব  ও এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান।

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
খুলনায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে টাকা লুট
খুলনায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে টাকা লুট
ইরানে হামলার তীব্র নিন্দা জামায়াতের
ইরানে হামলার তীব্র নিন্দা জামায়াতের
এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইটে এবার বোমাতঙ্ক
এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইটে এবার বোমাতঙ্ক
ডেঙ্গুতে এক দিনে পাঁচ মৃত্যু হাসপাতালে ১৫৯
ডেঙ্গুতে এক দিনে পাঁচ মৃত্যু হাসপাতালে ১৫৯
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল
বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
সর্বশেষ খবর
মাদক ব্যবসার পাওনা ঘিরে দুই ভাইয়ের উপর হামলা, নিহত ১
মাদক ব্যবসার পাওনা ঘিরে দুই ভাইয়ের উপর হামলা, নিহত ১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যৌতুকের দাবিতে পুত্রবধূকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ, শ্বশুর আটক
যৌতুকের দাবিতে পুত্রবধূকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ, শ্বশুর আটক

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত

৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ক্রিকেটের আইনে বড়সড় পরিবর্তন আইসিসির
ক্রিকেটের আইনে বড়সড় পরিবর্তন আইসিসির

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে শ্রমিক ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে কর্মবিরতি পালন করে বিক্ষোভ
শ্রীপুরে শ্রমিক ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে কর্মবিরতি পালন করে বিক্ষোভ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'আগামী নির্বাচনে সৎ নেতৃত্বের প্রতি মানুষের আকাঙ্খা ফুটে উঠবে'
'আগামী নির্বাচনে সৎ নেতৃত্বের প্রতি মানুষের আকাঙ্খা ফুটে উঠবে'

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় তিন ফসলি জমিতে ইপিজেড নির্মাণের প্রতিবাদে গণঅনশন
গাইবান্ধায় তিন ফসলি জমিতে ইপিজেড নির্মাণের প্রতিবাদে গণঅনশন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐক্যে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার এখন সময় : ডা. শাহাদাত হোসেন
জাতীয় ঐক্যে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার এখন সময় : ডা. শাহাদাত হোসেন

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাখাইনে পাচারকালে সার ও এনার্জি ড্রিংক্স জব্দ
রাখাইনে পাচারকালে সার ও এনার্জি ড্রিংক্স জব্দ

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে নিখোঁজের ১৭ দিন পর পাটক্ষেত থেকে মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে নিখোঁজের ১৭ দিন পর পাটক্ষেত থেকে মরদেহ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সফল উদ্যোক্তা মিছবাহকে সম্মাননা স্মারক প্রদান
সফল উদ্যোক্তা মিছবাহকে সম্মাননা স্মারক প্রদান

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাত্রীবাহী বাস-সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে কুতুবদিয়ায় নিহত ১
যাত্রীবাহী বাস-সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে কুতুবদিয়ায় নিহত ১

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবজাতককে হত্যার অভিযোগ মায়ের বিরুদ্ধে
নবজাতককে হত্যার অভিযোগ মায়ের বিরুদ্ধে

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বজ্রপাতে একজন নিহত
বজ্রপাতে একজন নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় জমি নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১২
গাইবান্ধায় জমি নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফাই দেশের মানুষের মুক্তির সনদ: দুলু
৩১ দফাই দেশের মানুষের মুক্তির সনদ: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে যুবদলের আলোচনা সভা
মাদারীপুরে যুবদলের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় আওয়ামী লীগ নেতাকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
খুলনায় আওয়ামী লীগ নেতাকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে একজনের মৃত্যু
সাপের কামড়ে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইরাক-সিরিয়া বাণিজ্যিক ক্রসিং চালু, নতুন অর্থনৈতিক অধ্যায়ের সূচনা
ইরাক-সিরিয়া বাণিজ্যিক ক্রসিং চালু, নতুন অর্থনৈতিক অধ্যায়ের সূচনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাম্বুলেন্সের ধাক্কায় পথচারী নিহত
অ্যাম্বুলেন্সের ধাক্কায় পথচারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহাসড়কে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা
গাইবান্ধায় মহাসড়কে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিয়ায় জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা
কালিয়ায় জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা
মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল
সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল
বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা