শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

ছাত্রী ধর্ষণে উত্তাল ক্যাম্পাস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন স্থানে দিনভর স্লোগান-অবরোধ আলটিমেটাম, সন্ধ্যায় মশাল মিছিল
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ছাত্রী ধর্ষণে উত্তাল ক্যাম্পাস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় বিক্ষোভে উত্তাল ছিল ঢাবি ক্যাম্পাস। ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ প্ল্যাকার্ড হাতে হাজার হাজার শিক্ষার্থী রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করেন সকাল থেকেই। ঢাবির এ বিক্ষোভের ঢেউ ছড়িয়ে পড়ে বিভিন্ন স্থানে। মহাখালী, শাহবাগ, কুর্মিটোলাসহ বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ করেন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের কর্মীরা। দিনভর শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ সমাবেশ, মিছিল, অবরোধ ও অনশন করে ধর্ষণের প্রতিবাদ ও ধর্ষকের দ্রুত বিচারের দাবি জানিয়েছেন। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দোষীকে বিচারের আওতায় আনার দাবি করেছেন ডাকসু ভিপি নুরুল হক নূর। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, হাসপাতালসূত্র ও ভুক্তভোগীর সহপাঠীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, রবিবার বিকাল সাড়ে ৫টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ক্ষণিকা’ পরিবহনের দোতলা বাসে (ঢাবি-টঙ্গী রুট) বাড়ি ফিরছিলেন ওই ছাত্রী। সন্ধ্যা ৭টার দিকে কুর্মিটোলায় বাস থেকে নেমে যাওয়ার পর তাঁকে পেছন থেকে মুখ চেপে ধরে নির্জন স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে তাঁকে শারীরিক আঘাত করা হয়। এক পর্যায়ে অচেতন অবস্থায় ধর্ষণ করা হয়। রাত ১০টার দিকে চেতনা ফেরার পর তিনি সিএনজিচালিত অটোরিকশা নিয়ে বান্ধবীর বাসায় যান। বান্ধবীকে ঘটনা জানালে তাঁর অন্য সহপাঠীদের সাহায্যে তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। আর এ ঘটনা ছড়িয়ে পড়তেই বিক্ষোভে ফেটে ওঠে ক্যাম্পাস।

দিনভর উত্তাল ক্যাম্পাস : ধর্ষণের প্রতিবাদে সকাল থেকেই বিক্ষোভে ফেটে পড়ে পুরো বিশ্ববিদ্যালয়। বিভিন্ন হল থেকে মিছিল নিয়ে রাজু ভাস্কর্যের সামনে আসতে থাকেন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীসহ সাধারণ শিক্ষার্থীরা। পরে দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে  একটি মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়, সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য, ঢাবি ছাত্রলীগের সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস, সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনসহ ছাত্রলীগ ও ডাকসুর অন্য নেতৃবৃন্দ।

মানববন্ধনে ধর্ষকের দ্রুত গ্রেফতার ও বিচার দাবি করে আল নাহিয়ান খান জয় বলেন, ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন থেকে উন্নীত করে মৃত্যুদন্ড করার আইন অতি শিগগির পাস করতে হবে। যারা আমাদের আশপাশে নারীদের নিয়ে বিভিন্ন কটূক্তি করে তাদের বিরুদ্ধে তৎক্ষণাৎ প্রতিবাদ গড়ে তুলতে হবে এবং তাদের সামাজিকভাবে বয়কট করতে হবে। এ ঘটনার প্রতিবাদে মঙ্গলবার (আজ) সারা দেশে ছাত্রলীগের সব ইউনিটকে মানববন্ধন করার নির্দেশনাও দেন তিনি।

ঢাবি ছাত্রী ধর্ষণের দ্রুত বিচারে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করে ডাকসুর এজিএস ঢাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন বলেন, এ আন্দোলন শুধু ঢাবির শিক্ষার্থী বলে নয়, দেশের যে কোনো প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষার্থীদেরও যদি যৌন হয়রানি করা হয় তার প্রতিও যেন অবিচার না হয় সে লক্ষ্যেই এ আন্দোলন।

এদিকে, একই ঘটনার প্রতিবাদে বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলায় বিক্ষোভ করেছে ছাত্রদল। এতে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামলসহ সংগঠনটির বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মী অংশ নিয়ে ধর্ষণ ও নির্যাতনে জড়িতদের শাস্তি দাবি করেন। এ সময় ইকবাল হোসেন শ্যামল বলেন, আমরা প্রত্যাশা করব স্বল্পতম সময়ের মধ্যে যেন এ ঘটনার বিচার হয়।

শাহবাগ অবরোধ : দুপুরে একটি মিছিল নিয়ে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ করেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এতে অংশ নেন কোটা আন্দোলনের প্ল্যাটফরম ‘সাধারণ ছাত্র পরিষদ’, বাম ছাত্রসংগঠন ও বিভিন্ন হল সংসদের নেতৃবৃন্দ। তারা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে ভিসি চত্বর, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ ও মধুর ক্যান্টিন হয়ে শাহবাগের দিকে যান। পরে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা ঘটনার প্রতিবাদ ও ধর্ষককে দ্রুত গ্রেফতারের আওতায় আনার দাবিতে শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন। প্রায় আধঘণ্টার এ অবরোধে শাহবাগ মোড় দিয়ে যানবাহনের চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় সেখানে সংহতি জানিয়ে বক্তব্য দেন ডাকসু ভিপি নুরুল হক নূসহ অন্যরা। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ধর্ষককে গ্রেফতারের আলটিমেটামও দেন তারা। এ সময় আইওয়াশ না করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীর ধর্ষণকারীকে দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান ডাকসু ভিপি নুরুল হক নূর। তিনি বলেন, ডাকসুতে হামলার ব্যাপারে সরকার যেমন আইওয়াশ করেছে, এ ঘটনায় যেন তা না করে। অবিলম্বে ধর্ষককে বিচারের আওতায় আনতে হবে। না হলে ছাত্রজনতা কাউকেই ছেড়ে দেবে না। পরে মিছিল নিয়ে রাজু ভাস্কর্যে গিয়ে কর্মসূচির সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। আজ দুুপুরে আবারও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করবেন তারা।

এদিকে ঢাবি ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় আরও প্রতিবাদ জানিয়েছে মাইম অ্যাকশন সোসাইটি, ক্ষণিকা বাস পরিবার, ছাত্র পরিবহন পরিষদসহ বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রিয়াশীল বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন। এ ছাড়া বিকালে রাজু ভাস্কর্যে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ।

ঢাবি শিক্ষক সমিতির প্রতিবাদ : ঢাবি ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ধিক্কার ও শাস্তির দাবি জানিয়েছে ঢাবি শিক্ষক সমিতি। গতকাল সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. এ কে এম মাকসুদ কামাল ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. নিজামুল হক ভুঁইয়া স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা অনতিবিলম্বে ধর্ষণের সঙ্গে যুক্ত নরপিশাচদের গ্রেফতার দাবি করছি এবং তাদেরকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদানের মধ্য দিয়ে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। আশা করব, তনুসহ অন্যান্য ঘটনার মতো ধর্ষণ ও নিপীড়নমূলক অপরাধের ক্ষেত্রে বিচারের বাণী যেন আর নিভৃতে না কাঁদে- সেজন্য প্রয়োজনীয় ও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

ধর্ষককে গ্রেফতারে পুলিশকে অনুরোধ ঢাবি উপাচার্যের : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারের জন্য পুলিশকে অনুরোধ জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামান। তিনি বলেছেন, তাদের (জড়িতদের) ধরতে পুলিশ তৎপর আছে।

গতকাল হাসপাতালে ভর্তি ওই ছাত্রীকে দেখতে গিয়ে উপাচার্য এ কথা জানান। অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামান বলেন, ‘আমরা খুবই মর্মাহত, চরম দুঃখজনক, অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা এটি। হাসপাতালে তাঁকে সব ধরনের সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। ছাত্রীর মনোবল ভালো আছে। ঢাবি কর্তৃপক্ষ তাঁর অভিভাবক। প্রথমে তাঁকে মানসিকভাবে সামর্থ্য করে তুলতে হবে। এখন মূলত প্রধান কাজ হচ্ছে তাঁকে মানসিকভাবে সাপোর্ট দেওয়া। পাশাপাশি নরপিশাচকে শনাক্ত করা, তাকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা।’ উপাচার্য আরও বলেন, থানা পুলিশ হাসপাতাল থেকেই পরিবারের কাছ থেকে মামলা নিয়েছে। তাঁর বাবা বাদী হয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয় সব ধরনের সহায়তা দেবে।

ক্যান্টনমেন্ট থানায় মামলা : ঢাবি ছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় ভুক্তভোগীর বাবা বাদী হয়ে ক্যান্টনমেন্ট থানায় একটি মামলা করেছেন। একই সঙ্গে শাহবাগ থানায় ধর্ষণের ঘটনায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

গতকাল দুপুরে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, ‘ধর্ষণের ঘটনায় ক্যান্টনমেন্ট থানায় একটি মামলা হয়েছে। আর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাদের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছিল। সেটি ক্যান্টনমেন্ট থানায় পাঠানো হয়েছে।’

মেডিকেল বোর্ড গঠন : ধর্ষণের শিকার ওই ছাত্রীর চিকিৎসায় মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। একই সঙ্গে ওই ছাত্রীর সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম নাসির উদ্দিন। তবে তিনি জানিয়েছেন, ভুক্তভোগী স্বাভাবিকভাবেই মানসিক বিষণœতায় ভুগছেন। তাঁকে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
রাকসুও শিবিরের
রাকসুও শিবিরের
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তান হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তান হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে চালককে কুপিয়ে অটোরিকশা ছিনতাই
গুলিস্তানে চালককে কুপিয়ে অটোরিকশা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাইনিজ তাইপের কাছে বড় হারে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
চাইনিজ তাইপের কাছে বড় হারে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার
লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের
নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

নগর জীবন

জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর
জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ

পরিবেশ ও জীবন

আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর
আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর

দেশগ্রাম

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম