শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সমানে চলছে আচরণবিধি লঙ্ঘন

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সমানে চলছে আচরণবিধি লঙ্ঘন

ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচনে প্রচারণার শুরুতেই আচরণবিধি লঙ্ঘনের হিড়িক পড়েছে। মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা সমানতালে আচরণবিধি লঙ্ঘন করে যাচ্ছেন। গতকাল ঢাকা উত্তর সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আতিকুল ইসলামের নির্বাচনী সভায় যোগ দেন ঢাকা-১৩ আসনের এমপি সাদেক খান। আতিকের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের প্রার্থী তাবিথ আউয়ালের পোস্টার লাগাতে দেখা গেছে গণপরিবহনে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থীদের মিছিল, শোডাউন ও যানজট সৃষ্টি করে ভোট চাইতে দেখা গেছে। এ ছাড়া উভয় সিটিতে সব মেয়র প্রার্থী শোভাযাত্রা করে প্রতিদিনই গণসংযোগ করছেন।

সবচেয়ে বেশি আচরণবিধি লঙ্ঘন করছেন কাউন্সিলর প্রার্থীরা। অধিকাংশ ওয়ার্ডেই গণসংযোগের কোনো নিয়মনীতি মানা হচ্ছে না। নির্ধারিত সময়ের আগে মাইকিং করা হচ্ছে। আবার কোথাও কোথাও মধ্যরাত পর্যন্ত মাইকিং করা হচ্ছে। এ নিয়ে নির্বাচন কমিশন কার্যকর কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না।

আবারও আতিকের সভায় এমপি সাদেক খান : গতকাল রাজধানীর আগারগাঁওয়ে শতদল কমপ্লেক্স মাঠে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আতিকুল ইসলামের নির্বাচনী সভা মঞ্চে ওঠেন ঢাকা-১৩ আসনের এমপি সাদেক খান। নির্বাচনী আচরণবিধি অনুযায়ী কোনো এমপি কোনো প্রার্থীর পক্ষে প্রচার চালাতে বা নির্বাচনের কোনো কাজে যুক্ত থাকতে পারবেন না।

এ বিষয়ে সাদেক খানকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি এমনিতেই এসেছি। একটু পরে চলে যাব। নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেব না।’ এরপর মঞ্চ থেকে নেমে যান তিনি। এর আগে গত শনিবার শাহ আলী মাজার প্রাঙ্গণে আতিকুল ইসলামের প্রচারে উপস্থিত হয়েছিলেন ঢাকা-১৪ আসনের এমপি আসলামুল হক আসলাম এবং ঢাকা-১৩ আসনের এমপি সাদেক খান।

বেলা ১টার দিকে আগারগাঁও থেকে প্রচারে নামেন আতিকুল ইসলাম। ব্যানার লাগানো পিকআপে বড় সাউন্ড বক্সে থিমসং চালিয়ে তিনি শুরু করেন নির্বাচনী প্রচার। বেলা ২টার আগে মাইক বাজানোর নিয়ম না থাকলেও বেলা ১১টা থেকে মাইক বাজিয়ে প্রচার করছেন কাউন্সিলর প্রার্থী এবং নেতা-কর্র্মীরা। এ ছাড়া শোভাযাত্রার কারণে রাস্তায় তৈরি হচ্ছে যানজট। গতকাল আগারগাঁওয়ের তালতলা শতদল কমপ্লেক্স এলাকায় প্রচারণার পর বেরিয়ে আসছিলেন আতিকুল ইসলাম। সড়কে মেয়র প্রার্থীকে ঘিরে ধরে উচ্ছ্বসিত হয়ে ওঠে শিশুর দল। তাদের আবদারে সেখানেই বসে পড়েন আতিকুল ইসলাম। সেখানেই এ মেয়র প্রার্থী আগামী প্রজন্মকে নিয়ে নিজের স্বপ্ন ও পরিকল্পনার কথা জানান।

নির্বাচন কমিশনের ভূমিকায় তাবিথের অসন্তোষ : ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের প্রতিটি স্তর ‘দুর্নীতিতে ভরে গেছে’ উল্লেখ করে উত্তরের মেয়র পদে ধানের শীষের প্রার্থী তাবিথ আউয়াল বলেছেন, নির্বাচিত হলে প্রথমেই দুর্নীতি দমনে কাজ করতে চান তিনি। গতকাল নির্বাচনী গণসংযোগকালে তিনি এ কথা বলেন। উত্তর সিটির মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল নির্বাচন কমিশনের ভূমিকায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। গণসংযোগকালে বিভিন্ন ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানে গিয়ে তিনি লিফলেট বিতরণ করেন। রাস্তার দুই ধারে দাঁড়িয়ে থাকা নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে কোলাকুলি করেন তিনি। এ সময় তার সঙ্গে থাকা নেতা-কর্মীরা ‘খালেদা জিয়ার সালাম নিন, তারেক রহমানের সালাম নিন, ধানের শীষে ভোট দিন’। ‘দুর্নীতি দুঃশাসন প্রতিরোধে, আপস করবে না ঢাকাবাসী’। ‘নগরবাসীর একটি ভোটে, খালেদা জিয়া মুক্তি পাবে’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায়।

গতকাল বেলা ১১টায় ২১ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর বাড্ডা ফুজি টাওয়ার থেকে দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে গণসংযোগ শুরু করেন তাবিথ। এ সময় প্রগতি সরণিতে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়। মহাসড়ক ধরেই তিনি নেতা-কর্মীদের নিয়ে গণসংযোগ করেন। এ সময় গোটা এলাকা হাজার হাজার নেতা-কর্মী ‘ধানের শীষ’, ‘ধানের শীষ’ স্লোগানে মুখরিত করে তোলে। তারা মেয়রের পক্ষে লিফলেট বিতরণ করে ভোট প্রার্থনা করেন। বিভিন্ন স্থানে মাইকিং করে ধানের শীষে ভোট চাওয়া হয়। এরপর উত্তর বাড্ডা লিংক রোড থেকে মধ্যবাড্ডা বাজার, স্কুল রোড, মেরুল বাড্ডা, ৩৭ নম্বর ওয়ার্ডের পোস্ট অফিস থেকে শুরু হয়ে পাঁচতলা এলাকায় গণসংযোগ করেন তাবিথ আউয়াল। সেখান থেকে দক্ষিণ আনন্দনগর, আফতাবনগর মেইনরোড থেকে মধ্যবাড্ডায় প্রচার চালানো হয়। প্রতিটি জায়গায় দেখা গেছে, জনতার ঢল। তাবিথ আউয়াল বলেন, ধানের শীষের পক্ষে ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। জনগণ ভোট দিতে পারলে বিজয় সুনিশ্চিত।

গণসংযোগে তার সঙ্গে ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নাল আবদিন ফারুক, হাবিবুর রহমান হাবিব, কেন্দ্রীয় নেতা আমিনুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, অ্যাডভোকেট নিপুণ রায় চৌধুরীসহ বিএনপি ও তার অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। দিনভর গণসংযোগে তাবিথ আউয়াল ৩৮, ৩৯ এবং ৪০ নম্বর ওয়ার্ডের বারিধারা মা ও শিশু  হাসপাতাল, বারিধারা নতুন বাজার, ভাটারার মোড়, ছোলমাইদ, ছাপরা মসজিদ, কোকাকোলার মোড় ও বারিধারা জে ব্লকে গণসংযোগ করেন।

এদিকে ঢাকা উত্তর সিটি নির্বাচনী প্রচার চলাকালে কর্মীদের মারধর ও মাইক্রোফোন ভাঙচুরের অভিযোগ এনে ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদার কাছে নালিশ করেছেন বিএনপি মেয়র পদপ্রার্থী তাবিথ আউয়াল। গতকাল দুপুরে নির্বাচন ভবনে সিইসি বরাবর চিঠি দেন তাবিথের একজন প্রতিনিধি।

২৪ ঘণ্টাই সময় দেবেন তাপস : দুপুরে দক্ষিণ সিটির কামরাঙ্গীরচরের ঝাউচর এলাকায় নির্বাচনী প্রচার শুরু করেন আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। এ সময় সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তিনি বলেন, আমাকে জয়যুক্ত করা হলে বছরের প্রতিটি ক্ষণ নগরবাসীর সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখব। আগামী পাঁচ বছরে বছরের ৩৬৫ দিন, সপ্তাহের ৭ দিন, দিনের ২৪ ঘণ্টার ৩ হাজার ৬০০ সেকেন্ড আপনাদের জন্য নিবেদিত করব। তার উন্নয়ন পরিকল্পনায় ‘ব্যাপকভাবে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত সাড়া মিলছে’ জানিয়ে নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ের আশা প্রকাশ করেন ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস। 

আওয়ামী লীগ প্রার্থীর সঙ্গে প্রচারণায় অংশ নেন দলীয় নেতা আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, বি এম মোজাম্মেল হক, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, হাজী আবুল হাসনাত, মুকুল বোস, আনোয়ার হোসেন, শাহাবউদ্দিন ফরাজী প্রমুখ। পরে ঝাউচর এলাকার আওয়ামী লীগের কাউন্সিলর প্রার্থী মোহাম্মদ নূরে আলম (ঠেলাগাড়ি মার্কা) এবং সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থী শেফালী আক্তারকে (আনারস মার্কা) পরিচয় করিয়ে দেন তাপস। এ সময় কাউন্সিলর প্রার্থীদের সমর্থকদের মিছিলে রাস্তায় যানজটের সৃষ্টি হয়।

পথসভায় ও প্রচারে অংশ নিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, শেখ ফজলে নূর তাপস আপনাদের পাশে থাকবেন এবং একটি উন্নত দুর্নীতিমুক্ত সিটি করপোরেশন উপহার দেবেন। আধুনিক ঢাকা গড়ে তোলার জন্য শেখ ফজলে নূর তাপসের ওপর আস্থা রাখতে নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানান আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক। তিনি বলেন, এখানে প্রতিটি মানুষের জন্য বাসযোগ্য নিরাপদ ঢাকা গড়ে তুলতে পারবেন তিনি। পথসভা শেষে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে ভোটারদের মাঝে লিফলেট বিতরণ করে ভোট ও দোয়া প্রার্থনা করেন শেখ ফজলে নূর তাপস। এদিন নগরীর ৫৫, ৫৬ ও ৫৭ নম্বর ওয়ার্ডে প্রচার চালান তিনি।

জনগণের পাশে থাকার অঙ্গীকার ইশরাকের : ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন এলাকাবাসীর উদ্দেশে বলেন, ‘প্রতিজ্ঞা করছি সুখে-দুঃখে আপনাদের পাশে থাকব।’ গতকাল বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর খিলগাঁও থানাধীন ত্রিমোহনী বাজারে গণসংযোগের আগে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। নির্বাচিত হলে সবার জন্য কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বলেন, ৩০ জানুয়ারি যদি ভোট দিয়ে আমাকে নির্বাচিত করেন আমি আপনাদের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার আন্দোলন চূড়ান্ত লক্ষ্যে নিয়ে যাব। ত্রিমোহনীসহ পিছিয়ে পড়া এলাকার উন্নয়নে যা করা দরকার, আমি আমার রক্ত-ঘাম, শ্রম দিয়ে তাই করব। উন্নত ও দূষণমুক্ত ঢাকা গড়তে সবকিছু করব।

সংক্ষিপ্ত সমাবেশ শেষে রাজধানীর ত্রিমোহনী থেকে হাজী বাড়ি, মাতবর বাড়ি রোড, মাদ্রাসা রোড, পূর্ব নন্দিপাড়া, নন্দিপাড়া, ছাপাখানা এলাকা হয়ে পূর্ব মাদারটেক, মাদারটেক চৌরাস্তা, দক্ষিণ গোড়ান, মধ্য বাসাবো, উত্তর বাসাবো, দক্ষিণ বাসাবো, সবুজবাগ, মায়াকানন, মুগদা এলাকায় গণসংযোগ করেন ইশরাক হোসেন। পরে শোডাউন করে মুগদায় বিএনপি নেতা শামসুল হুদার বাসভবনে বিকাল ৩টা ৪০ মিনিটের বিরতি শেষে আবার গণসংযোগ শুরু করেন ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। সেখান থেকে উত্তর মুগদার মদিনাবাদ, দক্ষিণ মুগদা, উত্তর মান্ডা, দক্ষিণ মান্ডা এবং মান্ডা পঞ্চায়েত এলাকায় প্রতিটি গলিতে গণসংযোগ করেন তিনি। এখানে আশপাশের বিপুল সংখ্যক নারী-পুরুষের গণজমায়েতে পথসভায় বক্তব্য রাখেন তিনি। এ সময়  বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রশীদ হাবিব, ইউনুস মৃধাসহ স্থানীয় বিএনপি, ছাত্রদল, যুবদল, মহিলা দল, শ্রমিক দলের বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।

আবদুর রহমানের গণসংযোগ : গতকালও ব্যাপক প্রচারণা চালিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত মেয়র প্রার্থী আলহাজ আবদুর রহমান। গতকাল সকাল ১০টা থেকে চকবাজার, চুড়িহাট্টা, সোয়ারীঘাট, উর্দুরোড, সাত রওজা এবং বিকালে লালবাগ, পোস্তা, ঢাকেশ্বরী রোড, আমলীগোলা এলাকায় হাতপাখার পক্ষে প্রচারণা করেন তিনি।

কাউন্সিলরদের গণসংযোগ : রাজধানীর বিভিন্ন ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থীরা নিজেদের কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়েছেন। ঢাকা উত্তর সিটি ৩৪ নং ওয়ার্ডের বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মাসুম খান রাজেশ গতকাল ছাতা মসজিদ লেন, মুক্তি সিনেমা হল, মধুবাজার, হাজী আক্তার হোসেন রোড, গদিঘর পানির পাম্প, পোস্ট অফিস গলিতে প্রচারণা চালান। ৬ নং ওয়ার্ডে ব্যাডমিন্টন প্রতীকের প্রার্থী মাহমুদ হোসেন খান সুমন রূপনগর, টিনশেট, আরিফাবাদ, ছায়ানীড়সহ বিভিন্ন এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণা চালান। ২৫ নং ওয়ার্ডের লাটিম প্রতীকের প্রার্থী সাইফুল ইসলাম কাজল শাহিনবাগ, বাবুবাগ, আরজতপাড়া এলাকায় প্রচারণা চালান। এ ছাড়াও ১৬ নং ওয়ার্ডে হাবিবুর রহমান রাব্বি, ৩১ নং ওয়ার্ডে সাজেদুল হক খান রনি, ৫ নং ওয়ার্ডে আনোয়ার হোসেন, ৭ নং ওয়ার্ডে দেলোয়ার হোসেন দুলু নিজ নিজ এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণা চালান। এদিকে ধানের শীষ ও ঘূড়ি মার্কার পোস্টার রাতের আঁধারে ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বিএনপি সমর্থিত কাউন্সিলর প্রার্থী মো. সাইদুল ইসলাম। গতকাল দুপুরে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের রিটার্নিং অফিসার মো. আবুল কাশেমের কাছে লিখিত অভিযোগে তিনি এ কথা বলেন। এ ব্যাপারে রিটার্নিং অফিসার মো. আবুল কাশেম অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
সর্বশেষ খবর
রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩
রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক
হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক
১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

৫ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম