শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সমানে চলছে আচরণবিধি লঙ্ঘন

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সমানে চলছে আচরণবিধি লঙ্ঘন

ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচনে প্রচারণার শুরুতেই আচরণবিধি লঙ্ঘনের হিড়িক পড়েছে। মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা সমানতালে আচরণবিধি লঙ্ঘন করে যাচ্ছেন। গতকাল ঢাকা উত্তর সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আতিকুল ইসলামের নির্বাচনী সভায় যোগ দেন ঢাকা-১৩ আসনের এমপি সাদেক খান। আতিকের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের প্রার্থী তাবিথ আউয়ালের পোস্টার লাগাতে দেখা গেছে গণপরিবহনে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থীদের মিছিল, শোডাউন ও যানজট সৃষ্টি করে ভোট চাইতে দেখা গেছে। এ ছাড়া উভয় সিটিতে সব মেয়র প্রার্থী শোভাযাত্রা করে প্রতিদিনই গণসংযোগ করছেন।

সবচেয়ে বেশি আচরণবিধি লঙ্ঘন করছেন কাউন্সিলর প্রার্থীরা। অধিকাংশ ওয়ার্ডেই গণসংযোগের কোনো নিয়মনীতি মানা হচ্ছে না। নির্ধারিত সময়ের আগে মাইকিং করা হচ্ছে। আবার কোথাও কোথাও মধ্যরাত পর্যন্ত মাইকিং করা হচ্ছে। এ নিয়ে নির্বাচন কমিশন কার্যকর কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না।

আবারও আতিকের সভায় এমপি সাদেক খান : গতকাল রাজধানীর আগারগাঁওয়ে শতদল কমপ্লেক্স মাঠে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আতিকুল ইসলামের নির্বাচনী সভা মঞ্চে ওঠেন ঢাকা-১৩ আসনের এমপি সাদেক খান। নির্বাচনী আচরণবিধি অনুযায়ী কোনো এমপি কোনো প্রার্থীর পক্ষে প্রচার চালাতে বা নির্বাচনের কোনো কাজে যুক্ত থাকতে পারবেন না।

এ বিষয়ে সাদেক খানকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি এমনিতেই এসেছি। একটু পরে চলে যাব। নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেব না।’ এরপর মঞ্চ থেকে নেমে যান তিনি। এর আগে গত শনিবার শাহ আলী মাজার প্রাঙ্গণে আতিকুল ইসলামের প্রচারে উপস্থিত হয়েছিলেন ঢাকা-১৪ আসনের এমপি আসলামুল হক আসলাম এবং ঢাকা-১৩ আসনের এমপি সাদেক খান।

বেলা ১টার দিকে আগারগাঁও থেকে প্রচারে নামেন আতিকুল ইসলাম। ব্যানার লাগানো পিকআপে বড় সাউন্ড বক্সে থিমসং চালিয়ে তিনি শুরু করেন নির্বাচনী প্রচার। বেলা ২টার আগে মাইক বাজানোর নিয়ম না থাকলেও বেলা ১১টা থেকে মাইক বাজিয়ে প্রচার করছেন কাউন্সিলর প্রার্থী এবং নেতা-কর্র্মীরা। এ ছাড়া শোভাযাত্রার কারণে রাস্তায় তৈরি হচ্ছে যানজট। গতকাল আগারগাঁওয়ের তালতলা শতদল কমপ্লেক্স এলাকায় প্রচারণার পর বেরিয়ে আসছিলেন আতিকুল ইসলাম। সড়কে মেয়র প্রার্থীকে ঘিরে ধরে উচ্ছ্বসিত হয়ে ওঠে শিশুর দল। তাদের আবদারে সেখানেই বসে পড়েন আতিকুল ইসলাম। সেখানেই এ মেয়র প্রার্থী আগামী প্রজন্মকে নিয়ে নিজের স্বপ্ন ও পরিকল্পনার কথা জানান।

নির্বাচন কমিশনের ভূমিকায় তাবিথের অসন্তোষ : ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের প্রতিটি স্তর ‘দুর্নীতিতে ভরে গেছে’ উল্লেখ করে উত্তরের মেয়র পদে ধানের শীষের প্রার্থী তাবিথ আউয়াল বলেছেন, নির্বাচিত হলে প্রথমেই দুর্নীতি দমনে কাজ করতে চান তিনি। গতকাল নির্বাচনী গণসংযোগকালে তিনি এ কথা বলেন। উত্তর সিটির মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল নির্বাচন কমিশনের ভূমিকায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। গণসংযোগকালে বিভিন্ন ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানে গিয়ে তিনি লিফলেট বিতরণ করেন। রাস্তার দুই ধারে দাঁড়িয়ে থাকা নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে কোলাকুলি করেন তিনি। এ সময় তার সঙ্গে থাকা নেতা-কর্মীরা ‘খালেদা জিয়ার সালাম নিন, তারেক রহমানের সালাম নিন, ধানের শীষে ভোট দিন’। ‘দুর্নীতি দুঃশাসন প্রতিরোধে, আপস করবে না ঢাকাবাসী’। ‘নগরবাসীর একটি ভোটে, খালেদা জিয়া মুক্তি পাবে’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায়।

গতকাল বেলা ১১টায় ২১ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর বাড্ডা ফুজি টাওয়ার থেকে দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে গণসংযোগ শুরু করেন তাবিথ। এ সময় প্রগতি সরণিতে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়। মহাসড়ক ধরেই তিনি নেতা-কর্মীদের নিয়ে গণসংযোগ করেন। এ সময় গোটা এলাকা হাজার হাজার নেতা-কর্মী ‘ধানের শীষ’, ‘ধানের শীষ’ স্লোগানে মুখরিত করে তোলে। তারা মেয়রের পক্ষে লিফলেট বিতরণ করে ভোট প্রার্থনা করেন। বিভিন্ন স্থানে মাইকিং করে ধানের শীষে ভোট চাওয়া হয়। এরপর উত্তর বাড্ডা লিংক রোড থেকে মধ্যবাড্ডা বাজার, স্কুল রোড, মেরুল বাড্ডা, ৩৭ নম্বর ওয়ার্ডের পোস্ট অফিস থেকে শুরু হয়ে পাঁচতলা এলাকায় গণসংযোগ করেন তাবিথ আউয়াল। সেখান থেকে দক্ষিণ আনন্দনগর, আফতাবনগর মেইনরোড থেকে মধ্যবাড্ডায় প্রচার চালানো হয়। প্রতিটি জায়গায় দেখা গেছে, জনতার ঢল। তাবিথ আউয়াল বলেন, ধানের শীষের পক্ষে ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। জনগণ ভোট দিতে পারলে বিজয় সুনিশ্চিত।

গণসংযোগে তার সঙ্গে ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নাল আবদিন ফারুক, হাবিবুর রহমান হাবিব, কেন্দ্রীয় নেতা আমিনুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, অ্যাডভোকেট নিপুণ রায় চৌধুরীসহ বিএনপি ও তার অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। দিনভর গণসংযোগে তাবিথ আউয়াল ৩৮, ৩৯ এবং ৪০ নম্বর ওয়ার্ডের বারিধারা মা ও শিশু  হাসপাতাল, বারিধারা নতুন বাজার, ভাটারার মোড়, ছোলমাইদ, ছাপরা মসজিদ, কোকাকোলার মোড় ও বারিধারা জে ব্লকে গণসংযোগ করেন।

এদিকে ঢাকা উত্তর সিটি নির্বাচনী প্রচার চলাকালে কর্মীদের মারধর ও মাইক্রোফোন ভাঙচুরের অভিযোগ এনে ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদার কাছে নালিশ করেছেন বিএনপি মেয়র পদপ্রার্থী তাবিথ আউয়াল। গতকাল দুপুরে নির্বাচন ভবনে সিইসি বরাবর চিঠি দেন তাবিথের একজন প্রতিনিধি।

২৪ ঘণ্টাই সময় দেবেন তাপস : দুপুরে দক্ষিণ সিটির কামরাঙ্গীরচরের ঝাউচর এলাকায় নির্বাচনী প্রচার শুরু করেন আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। এ সময় সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তিনি বলেন, আমাকে জয়যুক্ত করা হলে বছরের প্রতিটি ক্ষণ নগরবাসীর সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখব। আগামী পাঁচ বছরে বছরের ৩৬৫ দিন, সপ্তাহের ৭ দিন, দিনের ২৪ ঘণ্টার ৩ হাজার ৬০০ সেকেন্ড আপনাদের জন্য নিবেদিত করব। তার উন্নয়ন পরিকল্পনায় ‘ব্যাপকভাবে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত সাড়া মিলছে’ জানিয়ে নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ের আশা প্রকাশ করেন ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস। 

আওয়ামী লীগ প্রার্থীর সঙ্গে প্রচারণায় অংশ নেন দলীয় নেতা আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, বি এম মোজাম্মেল হক, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, হাজী আবুল হাসনাত, মুকুল বোস, আনোয়ার হোসেন, শাহাবউদ্দিন ফরাজী প্রমুখ। পরে ঝাউচর এলাকার আওয়ামী লীগের কাউন্সিলর প্রার্থী মোহাম্মদ নূরে আলম (ঠেলাগাড়ি মার্কা) এবং সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থী শেফালী আক্তারকে (আনারস মার্কা) পরিচয় করিয়ে দেন তাপস। এ সময় কাউন্সিলর প্রার্থীদের সমর্থকদের মিছিলে রাস্তায় যানজটের সৃষ্টি হয়।

পথসভায় ও প্রচারে অংশ নিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, শেখ ফজলে নূর তাপস আপনাদের পাশে থাকবেন এবং একটি উন্নত দুর্নীতিমুক্ত সিটি করপোরেশন উপহার দেবেন। আধুনিক ঢাকা গড়ে তোলার জন্য শেখ ফজলে নূর তাপসের ওপর আস্থা রাখতে নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানান আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক। তিনি বলেন, এখানে প্রতিটি মানুষের জন্য বাসযোগ্য নিরাপদ ঢাকা গড়ে তুলতে পারবেন তিনি। পথসভা শেষে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে ভোটারদের মাঝে লিফলেট বিতরণ করে ভোট ও দোয়া প্রার্থনা করেন শেখ ফজলে নূর তাপস। এদিন নগরীর ৫৫, ৫৬ ও ৫৭ নম্বর ওয়ার্ডে প্রচার চালান তিনি।

জনগণের পাশে থাকার অঙ্গীকার ইশরাকের : ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন এলাকাবাসীর উদ্দেশে বলেন, ‘প্রতিজ্ঞা করছি সুখে-দুঃখে আপনাদের পাশে থাকব।’ গতকাল বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর খিলগাঁও থানাধীন ত্রিমোহনী বাজারে গণসংযোগের আগে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। নির্বাচিত হলে সবার জন্য কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বলেন, ৩০ জানুয়ারি যদি ভোট দিয়ে আমাকে নির্বাচিত করেন আমি আপনাদের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার আন্দোলন চূড়ান্ত লক্ষ্যে নিয়ে যাব। ত্রিমোহনীসহ পিছিয়ে পড়া এলাকার উন্নয়নে যা করা দরকার, আমি আমার রক্ত-ঘাম, শ্রম দিয়ে তাই করব। উন্নত ও দূষণমুক্ত ঢাকা গড়তে সবকিছু করব।

সংক্ষিপ্ত সমাবেশ শেষে রাজধানীর ত্রিমোহনী থেকে হাজী বাড়ি, মাতবর বাড়ি রোড, মাদ্রাসা রোড, পূর্ব নন্দিপাড়া, নন্দিপাড়া, ছাপাখানা এলাকা হয়ে পূর্ব মাদারটেক, মাদারটেক চৌরাস্তা, দক্ষিণ গোড়ান, মধ্য বাসাবো, উত্তর বাসাবো, দক্ষিণ বাসাবো, সবুজবাগ, মায়াকানন, মুগদা এলাকায় গণসংযোগ করেন ইশরাক হোসেন। পরে শোডাউন করে মুগদায় বিএনপি নেতা শামসুল হুদার বাসভবনে বিকাল ৩টা ৪০ মিনিটের বিরতি শেষে আবার গণসংযোগ শুরু করেন ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। সেখান থেকে উত্তর মুগদার মদিনাবাদ, দক্ষিণ মুগদা, উত্তর মান্ডা, দক্ষিণ মান্ডা এবং মান্ডা পঞ্চায়েত এলাকায় প্রতিটি গলিতে গণসংযোগ করেন তিনি। এখানে আশপাশের বিপুল সংখ্যক নারী-পুরুষের গণজমায়েতে পথসভায় বক্তব্য রাখেন তিনি। এ সময়  বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রশীদ হাবিব, ইউনুস মৃধাসহ স্থানীয় বিএনপি, ছাত্রদল, যুবদল, মহিলা দল, শ্রমিক দলের বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।

আবদুর রহমানের গণসংযোগ : গতকালও ব্যাপক প্রচারণা চালিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত মেয়র প্রার্থী আলহাজ আবদুর রহমান। গতকাল সকাল ১০টা থেকে চকবাজার, চুড়িহাট্টা, সোয়ারীঘাট, উর্দুরোড, সাত রওজা এবং বিকালে লালবাগ, পোস্তা, ঢাকেশ্বরী রোড, আমলীগোলা এলাকায় হাতপাখার পক্ষে প্রচারণা করেন তিনি।

কাউন্সিলরদের গণসংযোগ : রাজধানীর বিভিন্ন ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থীরা নিজেদের কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়েছেন। ঢাকা উত্তর সিটি ৩৪ নং ওয়ার্ডের বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মাসুম খান রাজেশ গতকাল ছাতা মসজিদ লেন, মুক্তি সিনেমা হল, মধুবাজার, হাজী আক্তার হোসেন রোড, গদিঘর পানির পাম্প, পোস্ট অফিস গলিতে প্রচারণা চালান। ৬ নং ওয়ার্ডে ব্যাডমিন্টন প্রতীকের প্রার্থী মাহমুদ হোসেন খান সুমন রূপনগর, টিনশেট, আরিফাবাদ, ছায়ানীড়সহ বিভিন্ন এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণা চালান। ২৫ নং ওয়ার্ডের লাটিম প্রতীকের প্রার্থী সাইফুল ইসলাম কাজল শাহিনবাগ, বাবুবাগ, আরজতপাড়া এলাকায় প্রচারণা চালান। এ ছাড়াও ১৬ নং ওয়ার্ডে হাবিবুর রহমান রাব্বি, ৩১ নং ওয়ার্ডে সাজেদুল হক খান রনি, ৫ নং ওয়ার্ডে আনোয়ার হোসেন, ৭ নং ওয়ার্ডে দেলোয়ার হোসেন দুলু নিজ নিজ এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণা চালান। এদিকে ধানের শীষ ও ঘূড়ি মার্কার পোস্টার রাতের আঁধারে ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বিএনপি সমর্থিত কাউন্সিলর প্রার্থী মো. সাইদুল ইসলাম। গতকাল দুপুরে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের রিটার্নিং অফিসার মো. আবুল কাশেমের কাছে লিখিত অভিযোগে তিনি এ কথা বলেন। এ ব্যাপারে রিটার্নিং অফিসার মো. আবুল কাশেম অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন