শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ মার্চ, ২০২০

দৃশ্যমান হলো ৪ কিলোমিটার

২৭তম স্প্যান বসল পদ্মা সেতুতে
মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
দৃশ্যমান হলো ৪ কিলোমিটার

করোনা আতঙ্ক ছাপিয়ে দেশের অন্যতম মেগা প্রকল্প পদ্মা বহুমুখী প্রকল্পের কাজ এগিয়ে চলেছে দ্রুতগতিতে। গতকাল সকালে জাজিরা প্রান্তে ২৭-২৮ নম্বর পিলারের ওপর ২৭তম স্প্যানটি বসে দৃশ্যমান হলো পদ্মা সেতুর ৪ কিলোমিটারেরও বেশি। অর্থাৎ মোট দৃশ্যমান হলো ৪ হাজার ৫০ মিটার সেতু। এই সেতুর উভয় পাড়ে ফোর লেন এক্সপ্রেসওয়ে চালু হয়েছে। টোল প্লাজার কাজ শেষ। চলছে নদী শাসন। নদী শাসনের জন্য পদ্মার তীরে নদীতে বিপুল পরিমাণ ব্লক ফেলা, বিভিন্ন স্থানে ড্রেজিংয়ের কাজ, স্প্যানের মাঝে রেলের পাত বসানোর কাজসহ যেদিকে চোখ যায় শুধু কাজ আর কাজ। পদ্মা সেতুর বিশাল এই কর্মযজ্ঞ রাতের আঁধারকেও হার মানায়। সারা বিশ্ব যেখানে করোনা আতঙ্কে নাজেহাল, সেখানে পদ্মা সেতু প্রকল্প এলাকায় কাজে ব্যস্ত নিয়োজিত দেশি-বিদেশি শ্রমিকরা। পুরো সুরক্ষিত রয়েছেন তারা। ড্রোনের সাহায্যেও কাজ চলছে। ইতিহাসের সাক্ষী হতে ইতিমধ্যে ২৭টি স্প্যান পিলারে বসে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে দৃশ্যমান হয়েছে পদ্মা সেতুর ৪ কিলোমিটারের বেশি অংশ। মূল সেতুর বাস্তবায়ন অগ্রগতি ৮৭ ভাগ। সেতুর ৪২টি পিলারের মধ্যে সবকটির কাজ শেষ হয়েছে। এসব পিলারে মোট ৪১টি ট্রাস বা স্প্যানের মধ্যে চীন থেকে মাওয়ার কুমারভোগ কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ডে এসেছে ২৭টি। এসব স্প্যান পিলারের ওপর স্থাপন করা হয়েছে। ১২টি স্প্যান স্থাপনের জন্য মাওয়া কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড প্রস্তুত রয়েছে। বাকি দুটি স্প্যান চীনে রয়েছে। আগামী মাসে বাংলাদেশের উদ্দেশে সেগুলো রওনা দেবে। এদিকে স্প্যানের মাঝে রেলওয়ে স্লাব বসানোর কাজও শুরু হয়েছে বেশ আগে থেকেই। রেলওয়ে স্লাবের জন্য মোট ২ হাজার ৯৫৬টি প্রি-কাস্টের প্রয়োজন, যা তৈরির কাজ ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। পদ্মা সেতু প্রকল্পের রেললাইনের কাজ জোরেশোরে শুরু হয়েছে। ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে পদ্মা সেতু পর্যন্ত রেললাইন সম্প্রসারণ করা হবে। এরপর ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে যশোর পর্যন্ত ১৬১ কিলোমিটার রেলপথ প্রসারিত করা হবে। দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পদ্মা বহুমুখী সেতুর রেলপথের কাজও শুরু হয়েছে জোরেশোরে। রেল সংযোগ প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, এ প্রকল্পে ১৬১ কিলোমিটার রেলপথের প্রথম ধাপে ঢাকা থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত ৫৮৮ দশমিক ২৫ একর ভূমি অধিগ্রহণ শেষে কাজ চলছে দ্রুতগতিতে। এর মধ্যে ঢাকা জেলার ৭১ দশমিক ৩২ একর, নারায়ণগঞ্জ জেলার ১৫ দশমিক ৮৫ একর, মুন্সীগঞ্জ জেলার ১৩৭ দশমিক ৮১ একর, শরীয়তপুর জেলার ৩ দশমিক ৯৫ একর, মাদারীপুর জেলার ২১৩ দশমিক ৮৮ একর এবং ফরিদপুর জেলার ১৪৫ দশমিক ৪৪ একর ভূমি অধিগ্রহণ শেষে রেলপথ তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। এর ধারাবাহিকতায় পদ্মা সেতুতেও চলছে রেলওয়ে স্লাব বসানোর কাজ। পুরো সেতুর নদীগর্ভে থাকবে ৪২টি পিলার এবং ১২টি করে দুই তীরে ২৪টি পিলার। মোট পিলার হবে ৬৬টি, যার ৪২টির ওপর বসবে ৪১টি স্প্যান। এর মধ্যে আরও থাকবে ২ হাজার ৯৩১টি রোডওয়ে স্লাব। আর রেলওয়ে স্লাব বসানো হবে ২ হাজার ৯৫৯টি।

দেশ স্বাধীনের পর থেকে দেশের দক্ষিণবঙ্গের ২১ জেলার মানুষের সঙ্গে ঢাকাসহ সারা দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা অনুন্নত থাকায় দেশের বড় একটা অংশ পেছনে পড়ে থাকার বিষয়টি নজরে আসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। তিনি বৃহৎ এই এলাকাটিকে দেশের সঙ্গে সড়কপথে সংযোগ স্থাপনের লক্ষ্যে প্রমত্তা পদ্মায় সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা করেন। একপর্যায়ে ১৯৯৬ সালে তিনি সরকার গঠনের পর পদ্মা সেতু নির্মাণের প্রত্যয়ে তার সরকারের শেষের দিকে ২০০১ সালের ৪ জুলাই তৎকালীন মাওয়া ফেরিঘাট-সংলগ্ন পদ্মাপাড়ের মৎস্য আড়তের কাছে পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন। এরপর রাজনৈতিক পটপরিবর্তনে এবং সরকার পরিবর্তনে থেমে যায় পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের কাজ। চারদলীয় জোট সরকার এখানে এই সেতু নির্মাণে তেমন কোনো কাজ করেনি। তবে সেনাসমর্থিত ফখরুদ্দীন সরকার এ নিয়ে ২০০৭ সালে কিছুটা কাজ করতে গেলেও তেমন একটা এগোয়নি। পরবর্তী সময়ে ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ দ্বিতীয় দফায় সরকার গঠনের পর আবারও পদ্মা সেতু নিয়ে তোড়জোড় শুরু করে। শুরু হয় জমি অধিগ্রহণ, ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসনের কাজ। চুক্তি হয় বিশ্বব্যাংক, এডিবি ও জাইকাসহ কয়েকটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। কিন্তু মাঝপথে থেমে যায় পদ্মা সেতুর কাজ। বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। সবাই ধরে নিয়েছিল এ সরকারের পক্ষে আর এ সেতু করা সম্ভব হবে না। দ্বিধাদ্বন্দ্ব আর বিশ্বব্যাংকের বিমাতাসুলভ আচরণসহ নানা ষড়যন্ত্রের মধ্যে কেটে যায় ১৩টি বছর। একপর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দৃঢ় মনোবল নিয়ে ঘোষণা দেন পদ্মা সেতু নির্মিত হবে নিজেদের টাকায়। যেমন কথা তেমন কাজ। শুরু হয় দেশবাসীর বহুল প্রত্যাশিত পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের কাজ। এরই ধারাবাহিতায় সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে ২০১৫ সালের ১২ ডিসেম্বর শনিবার দুপুর ১টার সময় মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে সুইচ চেপে মূল কাজের শুভসূচনা করেন শেখ হাসিনা। ওই সময় উপস্থিত ছিলেন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ দেশের প্রায় সব মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, এমপি, নেতা-কর্মীরা। মুহুর্মুহু করতালির মাধ্যমে এ শুভলগ্নকে স্বাগত জানান দেশের দূর-দূরান্ত থেকে আসা মানুষ ও স্থানীয় জনতা। সেদিন থেকেই সূচনা হয় বাংলার আরও একটি নবদিগন্তের। ২০১৫ সালের ১২ ডিসেম্বর তাই দক্ষিণবঙ্গের ২৩ জেলার মানুষের কাছে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। সেই থেকে পদ্মা সেতুর আনুষ্ঠানিক পথচলা। দেশি-বিদেশি নানা ষড়যন্ত্রসহ অনেক চড়াই-উতরাই পার হয়ে শেষ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ়চেতা মনোবলের ফসল পদ্মা সেতু বাস্তবায়নের পথে। ইতিমধ্যে সেতুর ৮৭ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর ৩৭ ও ৩৮ নম্বর পিলারে ১৫০ মিটার একটি স্প্যান বসানোর মধ্য দিয়ে শুরু হয় স্বপ্ন পূরণের পালা। এরপর একে একে ২৭টি স্প্যান পিলারে বসে ৪ কিলোমিটারের বেশি সেতু দৃশ্যমান হয়েছে। এখন শুধু অপেক্ষার পালা ৪২টি পিলারের ওপর ৪১টি স্প্যান বসিয়ে ৬.১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এ সেতুর শুভ উদ্বোধনের। ইতিমধ্যে এই রুটেই দেশের প্রথম প্রবেশ নিয়ন্ত্রিত এক্সপ্রেসওয়ের শুভ উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এখন কেবল সময়ের ব্যাপার কবে প্রধানমন্ত্রী এই পদ্মা সেতু উদ্বোধন করবেন। এ বিষয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বাংলাদেশ প্রতিদিনকে মুঠোফোনে বলেন, পদ্মা সেতু বাস্তবায়নে শেখ হাসিনাই মূল শক্তি। শেখ হাসিনার হাত দিয়েই পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হয়েছে এবং শেষ হবে। এই সেতু প্রধানমন্ত্রীর সাহসের ফসল। এটা তার একক কৃতিত্ব। তার একক সিদ্ধান্তের কারণে নিজস্ব অর্থায়নে এত বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন করা সম্ভব হচ্ছে। পৃথিবীর বুকে সবচেয়ে অনিশ্চিত নদীর নাম হলো পদ্মা। এই পদ্মা নদীতে এত বড় সেতু নির্মাণ সত্যিই একটি দৃষ্টান্ত বটে। প্রধানমন্ত্রী অবশ্যই ভাগ্যবতী। তার আশা মহান আল্লাহ পূরণ করছেন। এ সময় তিনি স্মৃতিচারণা করে বলেন, ‘প্রথম স্প্যানটি বসেছিল হেমন্তের কুয়াশাভেজা কোনো এক সকালে। সেদিন প্রধানমন্ত্রী চিকিৎসার কাজে দেশের বাইরে ছিলেন। তাই আমি তাকে ফোনে বলেছিলাম, ইতিহাসের এই মাহেন্দ্রক্ষণে উপস্থিত থাকার জন্য কয়েক দিন দেরি করতে চাই। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী সেদিন টেলিফোনে বলেছিলেন, পদ্মা সেতুর কাজ ১ মিনিটের জন্যও বসিয়ে রাখা যাবে না। তাই বর্ষার ভরা মৌসুমেও পদ্মা সেতুর কাজ শিডিউল মাফিক দ্রুতগতিতে চলে।’ তিনি জানান, বিশ্বের অন্যতম এই সেতুটি চালু করার লক্ষ্যে একঝাঁক চীনা ও বাংলাদেশি প্রকৌশলী, পদ্মা সেতুর টেকনিক্যাল পরামর্শক বিশেষজ্ঞ প্যানেল অব এক্সপার্ট, দক্ষ দেশি-বিদেশি প্রায় সাড়ে তিন হাজার শ্রমিক সেতু প্রতিষ্ঠার নানা সরঞ্জাম নিয়ে দ্রুতগতিতে সম্পন্ন করছেন শিডিউল মাফিক কাজ। এ কাজে যেসব সরঞ্জাম তারা এখানে এনেছেন এর মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় হচ্ছে জার্মানির তৈরি বিশ্বের সেরা ৩ হাজার কিলোজুল ক্ষমতার সবচেয়ে বড় হ্যামার। চীনের ন্যানটং ওয়ার্কশপ থেকে তৈরি পাইল, অত্যাধুনিক ও হেভি ক্ষমতাসম্পন্ন ড্রেজার মেশিন, পাওয়ারফুল ক্রেনসহ নানা ধরনের ভারী যন্ত্রপাতি।

প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী এখানে গড়ে উঠবে হংকং সিটির মতো শহর। গড়ে উঠবে নানা শিল্প-কারখানা। পদ্মার দুই পাড়ে ইতিমধ্যে গড়ে উঠেছে আধুনিক নগরীর আদলে বাড়িঘর ও নানা শিল্পপ্রতিষ্ঠান। দুই পাড়েই গড়া হয়েছে অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য আধুনিক পুনর্বাসন কেন্দ্র, যেখানে রয়েছে একটি আধুনিক শহরের সব সুবিধা। গড়ে উঠছে ঘরবাড়ি, মসজিদ-মাদ্রাসাসহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ইতিমধ্যে পদ্মা সেতুর জন্য অধিগ্রহণ করা অতিরিক্ত জায়গায় দুধ ও মাংস উৎপাদনে গবাদি পশুর প্রজনন ও জাত উন্নয়নে মিলিটারি ফার্ম প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে এই ফার্ম পরিচালিত হবে। এ কাজের জন্য সেনাবাহিনীকে ২ হাজার ১৫৬ একর জমি ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। মন্ত্রী জানান, এটি প্রতিষ্ঠা করা হবে পদ্মা সেতুর জাজিরা প্রান্তে। প্রতিষ্ঠিত হলে দেশের জিডিপি বৃদ্ধিতে এটি সহায়ক হবে। অপ্রয়োজনীয় জমি পতিত না রেখে আধুনিক উন্নত মানের মিলিটারি ফার্ম গড়ে তোলা হবে। দেশে দুধের চাহিদা মেটানোসহ কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। এ ছাড়া এখানে গড়ে তোলা হবে হংকং সিটির মতো শহর। এখানে থাকবে প্রজাপতি চিড়িয়াখানা, জাদুঘর, বিশ্বমানের স্টেডিয়াম। দেশের শিল্পোদ্যোক্তারা এখানে ইতিমধ্যে জমি কেনার জন্য ভিড় করছেন। এ এলাকায় জমির দামও বেড়ে গেছে কয়েকগুণ। সব মিলিয়ে পদ্মা সেতু ঘিরে মহাউন্নয়নের জল্পনা-কল্পনা চলছে দেশজুড়ে। খুলে যাচ্ছে সম্ভাবনার আরও এক নতুন দিগন্ত।

এই বিভাগের আরও খবর
গাফিলতির কারণে আর যেন একটি প্রাণও হারাতে না হয়
গাফিলতির কারণে আর যেন একটি প্রাণও হারাতে না হয়
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
পাঁচ দাবিতে মানববন্ধন জামায়াতসহ সাত দলের
পাঁচ দাবিতে মানববন্ধন জামায়াতসহ সাত দলের
সরাসরি হত্যার নির্দেশ স্পষ্ট হাসিনার কথোপকথনে
সরাসরি হত্যার নির্দেশ স্পষ্ট হাসিনার কথোপকথনে
নজিরবিহীন নিরাপত্তা মার্কিন দূতাবাসে
নজিরবিহীন নিরাপত্তা মার্কিন দূতাবাসে
বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
সরকার ভোজ্য তেলের দাম বাড়ায়নি
সরকার ভোজ্য তেলের দাম বাড়ায়নি
সুষ্ঠু ভোটে ডেনমার্কের সহযোগিতা চাই
সুষ্ঠু ভোটে ডেনমার্কের সহযোগিতা চাই
নির্বাচনই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে
নির্বাচনই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে
রোহিঙ্গাদের জন্য খাদ্যসহায়তা অব্যাহত থাকবে
রোহিঙ্গাদের জন্য খাদ্যসহায়তা অব্যাহত থাকবে
আরও পাঁচজনকে হত্যা গাজায়
আরও পাঁচজনকে হত্যা গাজায়
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
সর্বশেষ খবর
২০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন, মাহী বি চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
২০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন, মাহী বি চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

এই মাত্র | রাজনীতি

কাঁচা সড়কে দুর্ভোগে হাজারো মানুষ
কাঁচা সড়কে দুর্ভোগে হাজারো মানুষ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল: সেলিমা রহমান
বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল: সেলিমা রহমান

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডের শীর্ষ অলরাউন্ডার এখন ওমরজাই, বোলার রশিদ
ওয়ানডের শীর্ষ অলরাউন্ডার এখন ওমরজাই, বোলার রশিদ

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় হাত ধোয়া দিবস পালিত
গাইবান্ধায় হাত ধোয়া দিবস পালিত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় শিক্ষকদের বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন
মাগুরায় শিক্ষকদের বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলঝেইমার কি আদৌ মস্তিষ্কের রোগ?
আলঝেইমার কি আদৌ মস্তিষ্কের রোগ?

২১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে এখন সর্বোচ্চ গোলদাতা রোনালদো
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে এখন সর্বোচ্চ গোলদাতা রোনালদো

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ৬০ হাজার মানচিত্র জব্দ করল চীন
যে কারণে ৬০ হাজার মানচিত্র জব্দ করল চীন

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

‌‘যারা ঘুষ খায় তারাই বড় প্রতিবন্ধী’
‌‘যারা ঘুষ খায় তারাই বড় প্রতিবন্ধী’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুশ ‍যুদ্ধবিমান মোকাবিলায় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা শক্তিশালী করছে ন্যাটো
রুশ ‍যুদ্ধবিমান মোকাবিলায় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা শক্তিশালী করছে ন্যাটো

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নোয়াখালীতে পানিতে ডুবে দুই ভাইয়ের মৃত্যু
নোয়াখালীতে পানিতে ডুবে দুই ভাইয়ের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকদের উপর হামলার প্রতিবাদে রংপুরে মানববন্ধন
শিক্ষকদের উপর হামলার প্রতিবাদে রংপুরে মানববন্ধন

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৫৮
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৫৮

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্মি সার্ভিস কোর ও আর্মি মেডিকেল কোরের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
আর্মি সার্ভিস কোর ও আর্মি মেডিকেল কোরের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এ পর্যন্ত ৩৮ লাখ শিশুকে টাইফয়েডের টিকা দেওয়া হয়েছে: মহাপরিচালক
এ পর্যন্ত ৩৮ লাখ শিশুকে টাইফয়েডের টিকা দেওয়া হয়েছে: মহাপরিচালক

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাতক্ষীরায় শুভ সংঘের আয়োজনে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালন
সাতক্ষীরায় শুভ সংঘের আয়োজনে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রংপুরে দিন-রাতের তাপমাত্রার ফারাক ১০ ডিগ্রি, কারণ কী?
রংপুরে দিন-রাতের তাপমাত্রার ফারাক ১০ ডিগ্রি, কারণ কী?

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপন প্রতিরক্ষা নথি কাছে রাখায় যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত গ্রেফতার
গোপন প্রতিরক্ষা নথি কাছে রাখায় যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ উইকেট নিলেন পাকিস্তানের নোমান, হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
১০ উইকেট নিলেন পাকিস্তানের নোমান, হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ার শেরপুরে নবাগত ইউএনও মনজুরুল আলমের যোগদান
বগুড়ার শেরপুরে নবাগত ইউএনও মনজুরুল আলমের যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ীতে নিষিদ্ধ জাল জব্দ, আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস
ফুলবাড়ীতে নিষিদ্ধ জাল জব্দ, আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিবন্ধীদের অধিকার নিশ্চিতে স্মারকলিপি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিবন্ধীদের অধিকার নিশ্চিতে স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলগুলোর সঙ্গে সন্ধ্যায় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠক
দলগুলোর সঙ্গে সন্ধ্যায় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন