শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ মার্চ, ২০২০

দৃশ্যমান হলো ৪ কিলোমিটার

২৭তম স্প্যান বসল পদ্মা সেতুতে
মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
দৃশ্যমান হলো ৪ কিলোমিটার

করোনা আতঙ্ক ছাপিয়ে দেশের অন্যতম মেগা প্রকল্প পদ্মা বহুমুখী প্রকল্পের কাজ এগিয়ে চলেছে দ্রুতগতিতে। গতকাল সকালে জাজিরা প্রান্তে ২৭-২৮ নম্বর পিলারের ওপর ২৭তম স্প্যানটি বসে দৃশ্যমান হলো পদ্মা সেতুর ৪ কিলোমিটারেরও বেশি। অর্থাৎ মোট দৃশ্যমান হলো ৪ হাজার ৫০ মিটার সেতু। এই সেতুর উভয় পাড়ে ফোর লেন এক্সপ্রেসওয়ে চালু হয়েছে। টোল প্লাজার কাজ শেষ। চলছে নদী শাসন। নদী শাসনের জন্য পদ্মার তীরে নদীতে বিপুল পরিমাণ ব্লক ফেলা, বিভিন্ন স্থানে ড্রেজিংয়ের কাজ, স্প্যানের মাঝে রেলের পাত বসানোর কাজসহ যেদিকে চোখ যায় শুধু কাজ আর কাজ। পদ্মা সেতুর বিশাল এই কর্মযজ্ঞ রাতের আঁধারকেও হার মানায়। সারা বিশ্ব যেখানে করোনা আতঙ্কে নাজেহাল, সেখানে পদ্মা সেতু প্রকল্প এলাকায় কাজে ব্যস্ত নিয়োজিত দেশি-বিদেশি শ্রমিকরা। পুরো সুরক্ষিত রয়েছেন তারা। ড্রোনের সাহায্যেও কাজ চলছে। ইতিহাসের সাক্ষী হতে ইতিমধ্যে ২৭টি স্প্যান পিলারে বসে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে দৃশ্যমান হয়েছে পদ্মা সেতুর ৪ কিলোমিটারের বেশি অংশ। মূল সেতুর বাস্তবায়ন অগ্রগতি ৮৭ ভাগ। সেতুর ৪২টি পিলারের মধ্যে সবকটির কাজ শেষ হয়েছে। এসব পিলারে মোট ৪১টি ট্রাস বা স্প্যানের মধ্যে চীন থেকে মাওয়ার কুমারভোগ কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ডে এসেছে ২৭টি। এসব স্প্যান পিলারের ওপর স্থাপন করা হয়েছে। ১২টি স্প্যান স্থাপনের জন্য মাওয়া কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড প্রস্তুত রয়েছে। বাকি দুটি স্প্যান চীনে রয়েছে। আগামী মাসে বাংলাদেশের উদ্দেশে সেগুলো রওনা দেবে। এদিকে স্প্যানের মাঝে রেলওয়ে স্লাব বসানোর কাজও শুরু হয়েছে বেশ আগে থেকেই। রেলওয়ে স্লাবের জন্য মোট ২ হাজার ৯৫৬টি প্রি-কাস্টের প্রয়োজন, যা তৈরির কাজ ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। পদ্মা সেতু প্রকল্পের রেললাইনের কাজ জোরেশোরে শুরু হয়েছে। ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে পদ্মা সেতু পর্যন্ত রেললাইন সম্প্রসারণ করা হবে। এরপর ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে যশোর পর্যন্ত ১৬১ কিলোমিটার রেলপথ প্রসারিত করা হবে। দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পদ্মা বহুমুখী সেতুর রেলপথের কাজও শুরু হয়েছে জোরেশোরে। রেল সংযোগ প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, এ প্রকল্পে ১৬১ কিলোমিটার রেলপথের প্রথম ধাপে ঢাকা থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত ৫৮৮ দশমিক ২৫ একর ভূমি অধিগ্রহণ শেষে কাজ চলছে দ্রুতগতিতে। এর মধ্যে ঢাকা জেলার ৭১ দশমিক ৩২ একর, নারায়ণগঞ্জ জেলার ১৫ দশমিক ৮৫ একর, মুন্সীগঞ্জ জেলার ১৩৭ দশমিক ৮১ একর, শরীয়তপুর জেলার ৩ দশমিক ৯৫ একর, মাদারীপুর জেলার ২১৩ দশমিক ৮৮ একর এবং ফরিদপুর জেলার ১৪৫ দশমিক ৪৪ একর ভূমি অধিগ্রহণ শেষে রেলপথ তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। এর ধারাবাহিকতায় পদ্মা সেতুতেও চলছে রেলওয়ে স্লাব বসানোর কাজ। পুরো সেতুর নদীগর্ভে থাকবে ৪২টি পিলার এবং ১২টি করে দুই তীরে ২৪টি পিলার। মোট পিলার হবে ৬৬টি, যার ৪২টির ওপর বসবে ৪১টি স্প্যান। এর মধ্যে আরও থাকবে ২ হাজার ৯৩১টি রোডওয়ে স্লাব। আর রেলওয়ে স্লাব বসানো হবে ২ হাজার ৯৫৯টি।

দেশ স্বাধীনের পর থেকে দেশের দক্ষিণবঙ্গের ২১ জেলার মানুষের সঙ্গে ঢাকাসহ সারা দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা অনুন্নত থাকায় দেশের বড় একটা অংশ পেছনে পড়ে থাকার বিষয়টি নজরে আসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। তিনি বৃহৎ এই এলাকাটিকে দেশের সঙ্গে সড়কপথে সংযোগ স্থাপনের লক্ষ্যে প্রমত্তা পদ্মায় সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা করেন। একপর্যায়ে ১৯৯৬ সালে তিনি সরকার গঠনের পর পদ্মা সেতু নির্মাণের প্রত্যয়ে তার সরকারের শেষের দিকে ২০০১ সালের ৪ জুলাই তৎকালীন মাওয়া ফেরিঘাট-সংলগ্ন পদ্মাপাড়ের মৎস্য আড়তের কাছে পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন। এরপর রাজনৈতিক পটপরিবর্তনে এবং সরকার পরিবর্তনে থেমে যায় পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের কাজ। চারদলীয় জোট সরকার এখানে এই সেতু নির্মাণে তেমন কোনো কাজ করেনি। তবে সেনাসমর্থিত ফখরুদ্দীন সরকার এ নিয়ে ২০০৭ সালে কিছুটা কাজ করতে গেলেও তেমন একটা এগোয়নি। পরবর্তী সময়ে ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ দ্বিতীয় দফায় সরকার গঠনের পর আবারও পদ্মা সেতু নিয়ে তোড়জোড় শুরু করে। শুরু হয় জমি অধিগ্রহণ, ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসনের কাজ। চুক্তি হয় বিশ্বব্যাংক, এডিবি ও জাইকাসহ কয়েকটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। কিন্তু মাঝপথে থেমে যায় পদ্মা সেতুর কাজ। বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। সবাই ধরে নিয়েছিল এ সরকারের পক্ষে আর এ সেতু করা সম্ভব হবে না। দ্বিধাদ্বন্দ্ব আর বিশ্বব্যাংকের বিমাতাসুলভ আচরণসহ নানা ষড়যন্ত্রের মধ্যে কেটে যায় ১৩টি বছর। একপর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দৃঢ় মনোবল নিয়ে ঘোষণা দেন পদ্মা সেতু নির্মিত হবে নিজেদের টাকায়। যেমন কথা তেমন কাজ। শুরু হয় দেশবাসীর বহুল প্রত্যাশিত পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের কাজ। এরই ধারাবাহিতায় সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে ২০১৫ সালের ১২ ডিসেম্বর শনিবার দুপুর ১টার সময় মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে সুইচ চেপে মূল কাজের শুভসূচনা করেন শেখ হাসিনা। ওই সময় উপস্থিত ছিলেন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ দেশের প্রায় সব মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, এমপি, নেতা-কর্মীরা। মুহুর্মুহু করতালির মাধ্যমে এ শুভলগ্নকে স্বাগত জানান দেশের দূর-দূরান্ত থেকে আসা মানুষ ও স্থানীয় জনতা। সেদিন থেকেই সূচনা হয় বাংলার আরও একটি নবদিগন্তের। ২০১৫ সালের ১২ ডিসেম্বর তাই দক্ষিণবঙ্গের ২৩ জেলার মানুষের কাছে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। সেই থেকে পদ্মা সেতুর আনুষ্ঠানিক পথচলা। দেশি-বিদেশি নানা ষড়যন্ত্রসহ অনেক চড়াই-উতরাই পার হয়ে শেষ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ়চেতা মনোবলের ফসল পদ্মা সেতু বাস্তবায়নের পথে। ইতিমধ্যে সেতুর ৮৭ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর ৩৭ ও ৩৮ নম্বর পিলারে ১৫০ মিটার একটি স্প্যান বসানোর মধ্য দিয়ে শুরু হয় স্বপ্ন পূরণের পালা। এরপর একে একে ২৭টি স্প্যান পিলারে বসে ৪ কিলোমিটারের বেশি সেতু দৃশ্যমান হয়েছে। এখন শুধু অপেক্ষার পালা ৪২টি পিলারের ওপর ৪১টি স্প্যান বসিয়ে ৬.১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এ সেতুর শুভ উদ্বোধনের। ইতিমধ্যে এই রুটেই দেশের প্রথম প্রবেশ নিয়ন্ত্রিত এক্সপ্রেসওয়ের শুভ উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এখন কেবল সময়ের ব্যাপার কবে প্রধানমন্ত্রী এই পদ্মা সেতু উদ্বোধন করবেন। এ বিষয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বাংলাদেশ প্রতিদিনকে মুঠোফোনে বলেন, পদ্মা সেতু বাস্তবায়নে শেখ হাসিনাই মূল শক্তি। শেখ হাসিনার হাত দিয়েই পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হয়েছে এবং শেষ হবে। এই সেতু প্রধানমন্ত্রীর সাহসের ফসল। এটা তার একক কৃতিত্ব। তার একক সিদ্ধান্তের কারণে নিজস্ব অর্থায়নে এত বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন করা সম্ভব হচ্ছে। পৃথিবীর বুকে সবচেয়ে অনিশ্চিত নদীর নাম হলো পদ্মা। এই পদ্মা নদীতে এত বড় সেতু নির্মাণ সত্যিই একটি দৃষ্টান্ত বটে। প্রধানমন্ত্রী অবশ্যই ভাগ্যবতী। তার আশা মহান আল্লাহ পূরণ করছেন। এ সময় তিনি স্মৃতিচারণা করে বলেন, ‘প্রথম স্প্যানটি বসেছিল হেমন্তের কুয়াশাভেজা কোনো এক সকালে। সেদিন প্রধানমন্ত্রী চিকিৎসার কাজে দেশের বাইরে ছিলেন। তাই আমি তাকে ফোনে বলেছিলাম, ইতিহাসের এই মাহেন্দ্রক্ষণে উপস্থিত থাকার জন্য কয়েক দিন দেরি করতে চাই। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী সেদিন টেলিফোনে বলেছিলেন, পদ্মা সেতুর কাজ ১ মিনিটের জন্যও বসিয়ে রাখা যাবে না। তাই বর্ষার ভরা মৌসুমেও পদ্মা সেতুর কাজ শিডিউল মাফিক দ্রুতগতিতে চলে।’ তিনি জানান, বিশ্বের অন্যতম এই সেতুটি চালু করার লক্ষ্যে একঝাঁক চীনা ও বাংলাদেশি প্রকৌশলী, পদ্মা সেতুর টেকনিক্যাল পরামর্শক বিশেষজ্ঞ প্যানেল অব এক্সপার্ট, দক্ষ দেশি-বিদেশি প্রায় সাড়ে তিন হাজার শ্রমিক সেতু প্রতিষ্ঠার নানা সরঞ্জাম নিয়ে দ্রুতগতিতে সম্পন্ন করছেন শিডিউল মাফিক কাজ। এ কাজে যেসব সরঞ্জাম তারা এখানে এনেছেন এর মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় হচ্ছে জার্মানির তৈরি বিশ্বের সেরা ৩ হাজার কিলোজুল ক্ষমতার সবচেয়ে বড় হ্যামার। চীনের ন্যানটং ওয়ার্কশপ থেকে তৈরি পাইল, অত্যাধুনিক ও হেভি ক্ষমতাসম্পন্ন ড্রেজার মেশিন, পাওয়ারফুল ক্রেনসহ নানা ধরনের ভারী যন্ত্রপাতি।

প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী এখানে গড়ে উঠবে হংকং সিটির মতো শহর। গড়ে উঠবে নানা শিল্প-কারখানা। পদ্মার দুই পাড়ে ইতিমধ্যে গড়ে উঠেছে আধুনিক নগরীর আদলে বাড়িঘর ও নানা শিল্পপ্রতিষ্ঠান। দুই পাড়েই গড়া হয়েছে অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য আধুনিক পুনর্বাসন কেন্দ্র, যেখানে রয়েছে একটি আধুনিক শহরের সব সুবিধা। গড়ে উঠছে ঘরবাড়ি, মসজিদ-মাদ্রাসাসহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ইতিমধ্যে পদ্মা সেতুর জন্য অধিগ্রহণ করা অতিরিক্ত জায়গায় দুধ ও মাংস উৎপাদনে গবাদি পশুর প্রজনন ও জাত উন্নয়নে মিলিটারি ফার্ম প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে এই ফার্ম পরিচালিত হবে। এ কাজের জন্য সেনাবাহিনীকে ২ হাজার ১৫৬ একর জমি ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। মন্ত্রী জানান, এটি প্রতিষ্ঠা করা হবে পদ্মা সেতুর জাজিরা প্রান্তে। প্রতিষ্ঠিত হলে দেশের জিডিপি বৃদ্ধিতে এটি সহায়ক হবে। অপ্রয়োজনীয় জমি পতিত না রেখে আধুনিক উন্নত মানের মিলিটারি ফার্ম গড়ে তোলা হবে। দেশে দুধের চাহিদা মেটানোসহ কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। এ ছাড়া এখানে গড়ে তোলা হবে হংকং সিটির মতো শহর। এখানে থাকবে প্রজাপতি চিড়িয়াখানা, জাদুঘর, বিশ্বমানের স্টেডিয়াম। দেশের শিল্পোদ্যোক্তারা এখানে ইতিমধ্যে জমি কেনার জন্য ভিড় করছেন। এ এলাকায় জমির দামও বেড়ে গেছে কয়েকগুণ। সব মিলিয়ে পদ্মা সেতু ঘিরে মহাউন্নয়নের জল্পনা-কল্পনা চলছে দেশজুড়ে। খুলে যাচ্ছে সম্ভাবনার আরও এক নতুন দিগন্ত।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
সর্বশেষ খবর
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

এই মাত্র | রাজনীতি

বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে
বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

৪৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন