শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

সর্দি জ্বর শ্বাসকষ্ট নিয়ে ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ১১

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সর্দি জ্বর শ্বাসকষ্ট নিয়ে ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ১১

করোনাভাইরাসের লক্ষণ সর্দি, জ্বর ও কাশি নিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতদের বেশ কয়েকজন হাসপাতালে আইসোলেশন ইউনিটে ছিলেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৩, চট্টগ্রামে ২, বগুড়ায় ১, শরীয়তপুরে ১, ফেনীতে ১, সাতক্ষীরায় ১, খুলনায় ১ ও নড়াইলে ১ জনের মৃত্যু হয়। মৃত্যুবরণের পর তাদের কয়েকজনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। লাশ দাফন নিয়েও বিভিন্ন ধরনের জটিলতা হয়েছে বিভিন্ন স্থানে। সারা দেশের প্রতিনিধিদের তথ্যানুসারে, সাতক্ষীরার কালীগঞ্জে গতকাল ভোরে জ্বর, সর্দি, কাশি ও হাঁচি নিয়ে এক নারী মারা যান। উপজেলার বন্দকাটি গ্রামে বাবার বাড়িতে তার মৃত্যু হয়। ওই নারীর নাম রাশিদা খাতুন (২৫)। তিনি কালীগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ শ্রীপুর গ্রামের ফতেপুর গ্রামের সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী। ২৬ মার্চ সন্ধ্যার দিকে রাশিদা খাতুনের জ্বর শুরু হয়। ২৭ মার্চ তিনি শ্বশুরবাড়ি থেকে বন্দকাটি গ্রামে বাবার বাড়িতে চলে আসেন। ২৮ মার্চ স্থানীয় পল্লী চিকিৎসককে দেখান। কিন্তু সুস্থ না হওয়ায় স্থানীয় একজন হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন তিনি। বুধবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে মারা যান রাশিদা। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ওই নারীর মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করছে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।

বগুড়ার মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে আইসোলেশন ইউনিটে ভর্তি থাকা ১৩ বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বিকালে ভর্তি হওয়া শিশুটি সন্ধ্যা ৭টায় মারা যায়। বগুড়ার গাবতলী উপজেলার মহিষাবান গ্রামের ওই শিশুটি খুবই অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়। এরপর চিকিৎসাকালেই তার মৃত্যু হলো। বগুড়া মোহাম্মদ আলী হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক (আরএমও) ডা. শফিক আমিন কাজল জানান, শিশুর সাত দিন ধরে দুই পায়ে ব্যথা এবং তিন দিন ধরে জ্বর ছিল। বুধবার সকাল থেকে শ্বাসকষ্ট ছিল তার।

চট্টগ্রামের বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেসে (বিআইটিআইডি) আইসোলেশনে থাকা প্রায় ৬০ বছর বয়সী এক রোগীর মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে তিনি মারা যান। মঙ্গলবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল থেকে বিআইটিআইডিতে এক রোগীকে পাঠানো হয়। ওই রোগী আগে থেকেই ডায়াবেটিস ও হাঁপানিসহ নানা রোগে ভুগছিলেন। তাই তাকে আইসোলেশনে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তবে তার কোনো জ্বর বা সর্দি ছিল না। চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে ‘নিউমোনিয়ার উপসর্গ ও শ্বাসকষ্ট’ নিয়ে গতকাল সকালে মৃত্যু হয়েছে ১৬ বছর বয়সী এক কিশোরের। তার করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছিল কি না পরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করে ফৌজদারহাটের বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেসে (বিআইটিআইডি) পাঠানো হয়েছে। একই সঙ্গে ঝুঁকি এড়াতে ওই কিশোরের বাবাকে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে।

ফেনীতে গতকাল দুপুরে করোনার উপসর্গ নিয়ে মোহাম্মদ রিপন (৩০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। রিপন সদর উপজেলার ছনুয়া ইউনিয়নে পশ্চিম ছনুয়া গ্রামের সুজা মিয়ার ছেলে। তিনি এক সপ্তাহ ধরে জ্বর, পেটে ব্যথা ও শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন। তার দেহে করোনাভাইরাস আছে কি না তা পরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।

এ ছাড়া রাজধানীতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে থাকা দুই ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে ও গতকাল ভোরে তাদের মৃত্যু হয়। লাশ ঢামেক মর্গে রাখা হয়েছে। তবে সন্দেহ করা হচ্ছে তারা দুজনই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ছিলেন। এ জন্য তাদের রক্তের নমুনা আইইডিসিআরে পাঠানো হয়েছে। এদের দুজনের বয়স ৬৫ ও ৩২ বছর। তারা দুজনই পুরুষ। তাদের বিভিন্ন ধরনের শারীরিক জটিলতা ছিল। করোনাভাইরাসের লক্ষণ থাকায় যাদের হাসপাতালের নতুন ভবনের নিচতলায় আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি রাখা হয়েছিল। দুই মৃতদেহ থেকে নমুনা পাঠানো হয়েছে আইইডিসিআরে। সেখান থেকে রিপোর্ট এলেই নিশ্চিত হওয়া যাবে তারা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ছিলেন কি না। আইইডিসিআর থেকে রিপোর্টে করোনা নেগেটিভ এলে তাদের মৃতদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। আর যদি করোনা পজেটিভ আসে তাহলে যথাযথ পদ্ধতিতে লাশ দাফন করা হবে।

রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন একজন রোগী মারা গেছেন। মৃত ব্যক্তিটি পুরুষ। বয়স পঞ্চাশের ঘরে। মঙ্গলবার দুপুরেই সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়। সন্ধ্যার দিকে তিনি মারা যান। ওই রোগী প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান। সেখান থেকে তাকে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। কুর্মিটোলা ওই রোগীকে সোহরাওয়ার্দীতে পাঠিয়ে দেয়। ওই রোগীর শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়নি। তবে দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, মৃত্যুর পর তার শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করে শিশু হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

শরীয়তপুরে মঙ্গলবার রাতে ঠা-া, জ্বর ও কাশি নিয়ে হাসপাতালে ভর্তির তিন ঘণ্টা পর এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। ৩৫ বছর বয়সী ওই যুবক বালু উত্তোলন খননযন্ত্রের শ্রমিক। তার বাড়ি নড়িয়া উপজেলায়। মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে তাকে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। জ্বর, কাশি ও গলাব্যথা থাকায় তাকে আইসোলেশন ওয়ার্ডে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। পরে রাত সাড়ে ৯টার দিকে তার মৃত্যু হয়। গতকাল বেলা ১১টার দিকে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মীরা সুরক্ষা পোশাক পরে সদর হাসপাতাল থেকে ওই মরদেহ দাফনের জন্য নিয়ে যান। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ওই যুবকের লাশ নড়িয়ায় তার গ্রামে নিয়ে গেলে দাফনকাজে বাধা দেন স্থানীয় বাসিন্দারা। খবর পেয়ে নড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা পুলিশ নিয়ে স্থানীয় কবরস্থানে লাশ দাফন করেন।

নড়াইলে সর্দি, জ্বর, শ্বাসকষ্ট নিয়ে শওকত হোসেন (২৫) নামে এক তরুণের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার রাত পৌনে ৮টার দিকে তাকে সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা শেষে ওয়ার্ডে নেওয়ার আগেই রাত ৯টার দিকে তিনি মারা যান। শওকত নড়াইল পৌরসভার দক্ষিণ নড়াইল গ্রামের ওমর আলীর ছেলে। মঙ্গলবার রাত ১টার দিকে তড়িঘড়ি করে তাকে স্থানীয় সরকারি কবরস্থানে দাফন করা হয়। শওকতের মৃত্যুর খবর জানাজানি হওয়ার পর শহরে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। খুলনা মহানগরীর খালিশপুরের স্কুলছাত্র রিফাত চিকিৎসা না পেয়ে মঙ্গলবার মারা গেছে। লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত রিফাতের শারীরিক সমস্যা মঙ্গলবার দুপুরের দিকে প্রকট হয়ে ওঠে। তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ একে একে চারটি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানে নেওয়া হয়। কিন্তু কেউ তাকে ভর্তি নেয়নি। শেষ পর্যন্ত সন্ধ্যায় রিফাত মারা যায়। গতকাল রাত সাড়ে ৯টার দিকে খুলনা মহানগরীর গোয়ালখালী কবরস্থানে রিফাতের লাশের দাফন সম্পন্ন হয়েছে।

নমুনা সংগ্রহ ও পরীক্ষার ফলাফল : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহে এক সরকারি কর্মকর্তাকে ঢাকার রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে (আইইডিসিআর) আনা হয়েছে। গতকাল দুপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অ্যাম্বুলেন্সে করে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জাম (পিপিই) পরিয়ে তাকে ঢাকায় আনা হয়। এদিকে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হওয়া আমতলী উপজেলার চিকিৎসক করোনাভাইরাসে আক্রান্ত নন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে আইইডিসিআর। করোনার লক্ষণ নিয়ে বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আট বছরের এক শিশু এবং ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্টকে আইসোলেশনে রাখা হয়েছিল। নমুনা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে আইইডিসিআর জানিয়েছে, তাদের শরীরে কোনো করোনাভাইরাস নেই।

জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে : ফরিদপুরে জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে এক ব্যক্তি ও তার স্ত্রী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। ঘটনার পর ওই গ্রামের চারটি বাড়ির সদস্যদের হোম কোয়ারেন্টাইনে রেখেছে প্রশাসন। লক্ষ্মীপুরে জ্বর, সর্দি, কাশি ও শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত একজনকে মঙ্গলবার থেকে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে আছেন নিউমোনিয়ার এক রোগী। গতকাল এই দুজনের নমুনা সংগ্রহ করে আইইসিডিআরে আনা হয়। জ্বর, সর্দি ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছেন মধ্যবয়সী এক ব্যক্তি। এ খবর ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভর্তি রোগীর বেশির ভাগই হাসপাতাল ছেড়ে চলে যান। টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলায় গতকাল সন্দেহভাজন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তি আত্মগোপন করেছেন বলে জানা গেছে। এ অবস্থায় ওই ব্যক্তির বাড়ির আশপাশের আটটি পরিবারকে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে নির্দেশ দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। ভোলা সদর হাসপাতালে করোনা আইসোলেশন ইউনিট থেকে গতকাল এক রোগী পালিয়ে গেছেন। পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তি জয়পুরহাট জেলার বাসিন্দা। তিনি স্থানীয় এক ইন্ডাস্ট্রিতে চাকরি করেন। মঙ্গলবার রাতে ওই রোগী জ্বর ও কাশি নিয়ে ভর্তি হন। গতকাল দুপুর থেকে তাকে হাসপাতালে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। ভোলা সদর হাসপাতালে করোনা সন্দেহে আইসোলেশন ইউনিটে একজন রোগী ভর্তি রয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংক লুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংক লুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি
অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুন সন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

পূর্ব-পশ্চিম

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের
মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন

সম্পাদকীয়

বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর

সম্পাদকীয়