শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

সর্দি জ্বর শ্বাসকষ্ট নিয়ে ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ১১

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সর্দি জ্বর শ্বাসকষ্ট নিয়ে ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ১১

করোনাভাইরাসের লক্ষণ সর্দি, জ্বর ও কাশি নিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতদের বেশ কয়েকজন হাসপাতালে আইসোলেশন ইউনিটে ছিলেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৩, চট্টগ্রামে ২, বগুড়ায় ১, শরীয়তপুরে ১, ফেনীতে ১, সাতক্ষীরায় ১, খুলনায় ১ ও নড়াইলে ১ জনের মৃত্যু হয়। মৃত্যুবরণের পর তাদের কয়েকজনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। লাশ দাফন নিয়েও বিভিন্ন ধরনের জটিলতা হয়েছে বিভিন্ন স্থানে। সারা দেশের প্রতিনিধিদের তথ্যানুসারে, সাতক্ষীরার কালীগঞ্জে গতকাল ভোরে জ্বর, সর্দি, কাশি ও হাঁচি নিয়ে এক নারী মারা যান। উপজেলার বন্দকাটি গ্রামে বাবার বাড়িতে তার মৃত্যু হয়। ওই নারীর নাম রাশিদা খাতুন (২৫)। তিনি কালীগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ শ্রীপুর গ্রামের ফতেপুর গ্রামের সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী। ২৬ মার্চ সন্ধ্যার দিকে রাশিদা খাতুনের জ্বর শুরু হয়। ২৭ মার্চ তিনি শ্বশুরবাড়ি থেকে বন্দকাটি গ্রামে বাবার বাড়িতে চলে আসেন। ২৮ মার্চ স্থানীয় পল্লী চিকিৎসককে দেখান। কিন্তু সুস্থ না হওয়ায় স্থানীয় একজন হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন তিনি। বুধবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে মারা যান রাশিদা। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ওই নারীর মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করছে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।

বগুড়ার মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে আইসোলেশন ইউনিটে ভর্তি থাকা ১৩ বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বিকালে ভর্তি হওয়া শিশুটি সন্ধ্যা ৭টায় মারা যায়। বগুড়ার গাবতলী উপজেলার মহিষাবান গ্রামের ওই শিশুটি খুবই অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়। এরপর চিকিৎসাকালেই তার মৃত্যু হলো। বগুড়া মোহাম্মদ আলী হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক (আরএমও) ডা. শফিক আমিন কাজল জানান, শিশুর সাত দিন ধরে দুই পায়ে ব্যথা এবং তিন দিন ধরে জ্বর ছিল। বুধবার সকাল থেকে শ্বাসকষ্ট ছিল তার।

চট্টগ্রামের বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেসে (বিআইটিআইডি) আইসোলেশনে থাকা প্রায় ৬০ বছর বয়সী এক রোগীর মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে তিনি মারা যান। মঙ্গলবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল থেকে বিআইটিআইডিতে এক রোগীকে পাঠানো হয়। ওই রোগী আগে থেকেই ডায়াবেটিস ও হাঁপানিসহ নানা রোগে ভুগছিলেন। তাই তাকে আইসোলেশনে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তবে তার কোনো জ্বর বা সর্দি ছিল না। চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে ‘নিউমোনিয়ার উপসর্গ ও শ্বাসকষ্ট’ নিয়ে গতকাল সকালে মৃত্যু হয়েছে ১৬ বছর বয়সী এক কিশোরের। তার করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছিল কি না পরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করে ফৌজদারহাটের বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেসে (বিআইটিআইডি) পাঠানো হয়েছে। একই সঙ্গে ঝুঁকি এড়াতে ওই কিশোরের বাবাকে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে।

ফেনীতে গতকাল দুপুরে করোনার উপসর্গ নিয়ে মোহাম্মদ রিপন (৩০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। রিপন সদর উপজেলার ছনুয়া ইউনিয়নে পশ্চিম ছনুয়া গ্রামের সুজা মিয়ার ছেলে। তিনি এক সপ্তাহ ধরে জ্বর, পেটে ব্যথা ও শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন। তার দেহে করোনাভাইরাস আছে কি না তা পরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।

এ ছাড়া রাজধানীতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে থাকা দুই ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে ও গতকাল ভোরে তাদের মৃত্যু হয়। লাশ ঢামেক মর্গে রাখা হয়েছে। তবে সন্দেহ করা হচ্ছে তারা দুজনই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ছিলেন। এ জন্য তাদের রক্তের নমুনা আইইডিসিআরে পাঠানো হয়েছে। এদের দুজনের বয়স ৬৫ ও ৩২ বছর। তারা দুজনই পুরুষ। তাদের বিভিন্ন ধরনের শারীরিক জটিলতা ছিল। করোনাভাইরাসের লক্ষণ থাকায় যাদের হাসপাতালের নতুন ভবনের নিচতলায় আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি রাখা হয়েছিল। দুই মৃতদেহ থেকে নমুনা পাঠানো হয়েছে আইইডিসিআরে। সেখান থেকে রিপোর্ট এলেই নিশ্চিত হওয়া যাবে তারা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ছিলেন কি না। আইইডিসিআর থেকে রিপোর্টে করোনা নেগেটিভ এলে তাদের মৃতদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। আর যদি করোনা পজেটিভ আসে তাহলে যথাযথ পদ্ধতিতে লাশ দাফন করা হবে।

রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন একজন রোগী মারা গেছেন। মৃত ব্যক্তিটি পুরুষ। বয়স পঞ্চাশের ঘরে। মঙ্গলবার দুপুরেই সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়। সন্ধ্যার দিকে তিনি মারা যান। ওই রোগী প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান। সেখান থেকে তাকে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। কুর্মিটোলা ওই রোগীকে সোহরাওয়ার্দীতে পাঠিয়ে দেয়। ওই রোগীর শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়নি। তবে দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, মৃত্যুর পর তার শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করে শিশু হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

শরীয়তপুরে মঙ্গলবার রাতে ঠা-া, জ্বর ও কাশি নিয়ে হাসপাতালে ভর্তির তিন ঘণ্টা পর এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। ৩৫ বছর বয়সী ওই যুবক বালু উত্তোলন খননযন্ত্রের শ্রমিক। তার বাড়ি নড়িয়া উপজেলায়। মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে তাকে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। জ্বর, কাশি ও গলাব্যথা থাকায় তাকে আইসোলেশন ওয়ার্ডে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। পরে রাত সাড়ে ৯টার দিকে তার মৃত্যু হয়। গতকাল বেলা ১১টার দিকে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মীরা সুরক্ষা পোশাক পরে সদর হাসপাতাল থেকে ওই মরদেহ দাফনের জন্য নিয়ে যান। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ওই যুবকের লাশ নড়িয়ায় তার গ্রামে নিয়ে গেলে দাফনকাজে বাধা দেন স্থানীয় বাসিন্দারা। খবর পেয়ে নড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা পুলিশ নিয়ে স্থানীয় কবরস্থানে লাশ দাফন করেন।

নড়াইলে সর্দি, জ্বর, শ্বাসকষ্ট নিয়ে শওকত হোসেন (২৫) নামে এক তরুণের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার রাত পৌনে ৮টার দিকে তাকে সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা শেষে ওয়ার্ডে নেওয়ার আগেই রাত ৯টার দিকে তিনি মারা যান। শওকত নড়াইল পৌরসভার দক্ষিণ নড়াইল গ্রামের ওমর আলীর ছেলে। মঙ্গলবার রাত ১টার দিকে তড়িঘড়ি করে তাকে স্থানীয় সরকারি কবরস্থানে দাফন করা হয়। শওকতের মৃত্যুর খবর জানাজানি হওয়ার পর শহরে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। খুলনা মহানগরীর খালিশপুরের স্কুলছাত্র রিফাত চিকিৎসা না পেয়ে মঙ্গলবার মারা গেছে। লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত রিফাতের শারীরিক সমস্যা মঙ্গলবার দুপুরের দিকে প্রকট হয়ে ওঠে। তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ একে একে চারটি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানে নেওয়া হয়। কিন্তু কেউ তাকে ভর্তি নেয়নি। শেষ পর্যন্ত সন্ধ্যায় রিফাত মারা যায়। গতকাল রাত সাড়ে ৯টার দিকে খুলনা মহানগরীর গোয়ালখালী কবরস্থানে রিফাতের লাশের দাফন সম্পন্ন হয়েছে।

নমুনা সংগ্রহ ও পরীক্ষার ফলাফল : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহে এক সরকারি কর্মকর্তাকে ঢাকার রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে (আইইডিসিআর) আনা হয়েছে। গতকাল দুপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অ্যাম্বুলেন্সে করে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জাম (পিপিই) পরিয়ে তাকে ঢাকায় আনা হয়। এদিকে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হওয়া আমতলী উপজেলার চিকিৎসক করোনাভাইরাসে আক্রান্ত নন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে আইইডিসিআর। করোনার লক্ষণ নিয়ে বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আট বছরের এক শিশু এবং ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্টকে আইসোলেশনে রাখা হয়েছিল। নমুনা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে আইইডিসিআর জানিয়েছে, তাদের শরীরে কোনো করোনাভাইরাস নেই।

জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে : ফরিদপুরে জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে এক ব্যক্তি ও তার স্ত্রী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। ঘটনার পর ওই গ্রামের চারটি বাড়ির সদস্যদের হোম কোয়ারেন্টাইনে রেখেছে প্রশাসন। লক্ষ্মীপুরে জ্বর, সর্দি, কাশি ও শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত একজনকে মঙ্গলবার থেকে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে আছেন নিউমোনিয়ার এক রোগী। গতকাল এই দুজনের নমুনা সংগ্রহ করে আইইসিডিআরে আনা হয়। জ্বর, সর্দি ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছেন মধ্যবয়সী এক ব্যক্তি। এ খবর ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভর্তি রোগীর বেশির ভাগই হাসপাতাল ছেড়ে চলে যান। টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলায় গতকাল সন্দেহভাজন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তি আত্মগোপন করেছেন বলে জানা গেছে। এ অবস্থায় ওই ব্যক্তির বাড়ির আশপাশের আটটি পরিবারকে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে নির্দেশ দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। ভোলা সদর হাসপাতালে করোনা আইসোলেশন ইউনিট থেকে গতকাল এক রোগী পালিয়ে গেছেন। পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তি জয়পুরহাট জেলার বাসিন্দা। তিনি স্থানীয় এক ইন্ডাস্ট্রিতে চাকরি করেন। মঙ্গলবার রাতে ওই রোগী জ্বর ও কাশি নিয়ে ভর্তি হন। গতকাল দুপুর থেকে তাকে হাসপাতালে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। ভোলা সদর হাসপাতালে করোনা সন্দেহে আইসোলেশন ইউনিটে একজন রোগী ভর্তি রয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮

২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে
নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

১৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা