শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

ঈদের পর নতুন মাত্রার অর্থনীতি

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদের পর নতুন মাত্রার অর্থনীতি

চলমান কভিড-১৯ মহামারীর মধ্যেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চালু করা হয়েছে প্রায় সব ধরনের শিল্প-কারখানা। খোলা হয়েছে শপিং মল, দোকানপাট। কিন্তু চাহিদা কমে যাওয়ায় জমছে না অর্থনীতি। এরই মধ্যে দরজায় এসেছে বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব কোরবানির ঈদ। ফলে ঈদের ছুটি-পরবর্তী অফিস-আদালত, শিল্প-কারখানা খোলার পর দেশের অর্থনীতিতে এক ধরনের নতুন মাত্রা যুক্ত হবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। কেননা ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে সারা দেশে উল্লেখযোগ্য হারে টাকার সরবরাহ বাড়বে। আবার কিছু মানুষের হাতে নতুন করে টাকা পৌঁছাবে। এরই মধ্যে নতুন নতুন রপ্তানি আদেশ আসতে শুরু করেছে। ঈদের পর এসব আদেশের কিছু কিছু উৎপাদন ও শিপমেন্ট প্রক্রিয়া শুরু হবে। ফলে থমকে থাকা অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর প্রক্রিয়া আরও জোরদার হবে। দেশের জিডিপির উচ্চ প্রবৃদ্ধির ধারা ধরে রাখতে হলে সরকারি-বেসরকারি উভয় খাতের কার্যক্রম আরও বাড়াতে হবে। বিশেষ করে বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়ানোর কোনো বিকল্প  নেই। এক্ষেত্রে সরকারের সব উন্নয়ন কর্মকান্ড সচল রাখতে হবে। শিল্পের উৎপাদন বাড়াতে ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সরকারের নীতি ও অন্যান্য সহায়তা বাড়াতে হবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এদিকে কভিড-১৯ সংক্রমণের গতি এখনো কমেনি। প্রতিদিনই বাড়ছে সংক্রমণ ও মৃত্যু। তবে এর মধ্যেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে অর্থনৈতিক কর্মকান্ড শুরু হয়েছে দেশে। অবশ্য এমন অর্থনৈতিক কর্মকান্ড শুরু হয়েছে সারা বিশ্বেই। এ পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। অর্থনীতির গতি ফিরিয়ে আনতে এবং কর্মসংস্থান বাড়াতে শিল্প খাতের চাকা সচল রাখার কোনো বিকল্প নেই। একই সঙ্গে দেশের অভ্যন্তরীণ উৎপাদন (কৃষি) স্বাভাবিক রাখতে কৃষকদের সহায়তা অব্যাহত রাখা এবং পণ্য পরিবহন ব্যবস্থা সচল করা ও পণ্য পরিবহন খরচ কমানোও খুবই জরুরি। কভিড-১৯ এর কারণে স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য পণ্য পরিবহন বা ডেলিভারিতে অনলাইন ব্যবস্থা জনপ্রিয় হচ্ছে। এজন্য অনলাইন ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসারের জন্য আরও বেশি বেশি নীতি সহায়তা এবং কর ছাড় দেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। কভিড-১৯ এর বিপর্যয় সামলাতে লক্ষাধিক কোটি টাকার কয়েকটি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। সেসব প্যাকেজের বাস্তবায়নও ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। উদ্যোক্তারা নতুন করে ঋণ নিয়ে ব্যবসা শুরুর কথা ভাবছেন। অন্যদিকে কস্টকাটিংয়ের নামে অনেক নামি কোম্পানি তাদের কর্মীদের বেতন কমানোর পাশাপাশি কর্মী ছাঁটাইয়ের মতো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করছেন। তবে কর্মী ছাঁটাই কিংবা বেতন কমানোর সমালোচনা করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের জন্য একদিকে যেমন উৎপাদন বাড়াতে হবে অন্যেিদক তেমন চাহিদাও বাড়াতে হবে। আর উৎপাদন বাড়ানোর জন্য কর্মীদের উদ্দীপনা বাড়াতে হবে। ফলে কর্মী ছাঁটাইয়ের মতো সিদ্ধান্ত শিল্পের উৎপাদন কমিয়ে আনবে। আবার চাহিদা বাড়াতে হলে মানুষের হাতে টাকার সরবরাহ বাড়াতে হবে। ভোগের মানসিকা তৈরি করতে হবে। কিন্তু ব্যাপক হারে কর্মহীনতা তৈরি হলে মানুষের ভোগের মানসিকতা কমে যাবে, যা মূল চাহিদা কমিয়ে আনবে। এতে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে অনেক সময় নেবে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে বন্ধ রাখা হয়েছে সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যদিও প্রায় সব ধরনের অফিস-আদালত, দোকানপাট খোলা। ঘুরতে শুরু করেছে শিল্প খাতের চাকা। ব্যাংক ঋণের সুদের চাকাও ঘুরছে স্বয়ংক্রিয়ভাবে। ফলে সামনের দিনগুলোতে শিল্প খাতের চ্যালেঞ্জটা আসছে আরও বড়। এজন্য শিল্প খাতকে নীতি সহায়তা দিতে হবে। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা অর্থনীতিবিদ ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে সময় লাগবে। কেননা এখনো সারা বিশ্বই এক আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে যদিও সবকিছু স্বাভাবিক করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ ছাড়া শুরুতে ধারণা করা হয়েছিল এর প্রভাব দীর্ঘায়িত হবে। কিন্তু এটা তো শুধু দীর্ঘায়িতই নয়, কখন শেষ হবে এর প্রভাব সেটা হয়তো এখনই বলা যাবে না। ফলে অর্থনীতিতেও প্রভাব অনেক বেশি। তিনি বলেন, বৈশ্বিক করোনা পরিস্থিতি নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা রয়েছে। অনেক দেশেই আবার দ্বিতীয়বার সংক্রমণ বাড়ছে। ফলে অর্থনীতির ভবিষ্যৎটা বেশ কঠিনই হবে বলে মনে হচ্ছে। যদিও আমাদের অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বেশ ভালো। বিশেষ করে বাম্পার কৃষি উৎপাদন আমাদের এগিয়ে রেখেছে অনেকটাই। ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি আবুল কাসেম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতিতে আগে থেকেই কতগুলো সংকট ছিল সেগুলো আরও জটিল করেছে কভিড-১৯ পরিস্থিতি। এর মধ্যে কর্মসংস্থান, অবকাঠামো, জ্বালানি, কর কাঠামো এগুলো বেশ পুরনো সমস্যা। এখন কভিড-১৯-পরবর্তী অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করতে হলে কর কাঠামোর পরিবর্তন আনতে হবে। করনীতি সহজ করতে হবে। করদাতাদের স্বাচ্ছন্দ্য দিতে হবে। ব্যবসা-বাণিজ্য চাঙ্গা করতে হলে কিছু কিছু বিষয়কে ফ্রি করে দিতে হবে। তাহলে অর্থনীতিটা সম্প্রসারিত হবে। কর্মসংস্থান বাড়বে। উৎপাদন বাড়বে। নতুন নতুন চাহিদা তৈরি হবে। এজন্য প্রয়োজন করজাল বৃদ্ধি আর করহার কমানো। ব্যবসায়ীদের কিছু বিষয়ে স্বাধীনতা দিতে হবে। বিনিয়োগের সক্ষমতা বাড়াতে হবে। আমাদের অর্থের সংস্থানের জায়গা বরাবরই ব্যাংক খাত। এই একক খাত থেকে সরকার টাকা নেয় আবার বেসরকারি খাতও এই খাতের ওপরই নির্ভরশীল। এজন্য বিকল্প অর্র্থায়নের উৎস তৈরি করতে হবে। শেয়ারবাজার পুঁজি সংগ্রহের জন্য একটি উত্তম উৎস। সেখান থেকে পুঁজি তুলে বিনিয়োগ বাড়ানো সম্ভব। ফলে শেয়ারবাজারে আস্থা ফেরাতে হবে। তিনি আরও বলেন, বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে আমাদের কিছু কাজ আরও করতে হবে। যেমন এ সংশ্লিষ্ট অনেক দফতরে ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালু হয়েছে। এটাকে আরও কার্যকর করতে হবে। ভিয়েতনাম, চীন, কোরিয়াসহ আরও কিছু দেশের বিনিয়োগ নীতিকে আমরা মডেল হিসেবে কাজে লাগাতে পারি। তাহলে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে বলে তিনি মনে করেন। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) ড. নাজনীন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিল্পের চাকা ঘুরতে শুরু করেছে এটা কিছুটা হলেও স্বস্তিদায়ক। আমাদের কৃষি উৎপাদন ভালো হয়েছে এটাও স্বস্তির খবর। কিন্তু এখন বন্যাকবলিত এলাকার মানুষ কভিড-১৯ এর সঙ্গে নতুন মাত্রার এক বিপদের মধ্যে রয়েছে তাদের সহায়তা দিতে হবে। একই সঙ্গে সামনের মৌসুমে যেন উৎপাদন ভালো হয় সেটাও মনে রাখতে হবে। সরকার যেসব প্রণোদনা ঘোষণা করেছে সেগুলোর সঠিক বাস্তবায়ন হতে হবে। শুধু উৎপাদন নয়, চাহিদাও বাড়াতে হবে। আর সরবরাহ চেইন সচল রাখতে অনলাইন ব্যবস্থাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। তাহলে সংক্রমণের ঝুঁকি কম থাকে। এজন্য পণ্য পরিবহন সহজ করতে হবে। যারা এখন অনলাইনে ব্যবসা করছেন তাদের জন্য একটা বড় বাধা হলো কুরিয়ার খরচ। এটা খুবই মনোপলি একটা বিজনেসে পরিণত হয়েছে। অনেক উচ্চ খরচ। এই খরচটা কমানো খুবই জরুরি। তাহলে প্রান্তিক পর্যায়ের একজন ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাও খুব সহজে পণ্য পরিবহন করতে পারবে। এ ছাড়া ব্যাংকিং সিস্টেম আরও সহজ করা প্রয়োজন। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা যাতে সহজে ঋণ পেতে পারেন সে ব্যবস্থা করতে হবে। যেমন যাদের বিকাশ অ্যাকাউন্ট আছে তাদের ঋণ দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এটাকে কার্যকর করতে পারলে অনেক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, ফুটপাথের ব্যবসায়ী, তাদের বন্ধ হয়ে যাওয়া ব্যবসাগুলোকে আবার চালু করতে পারবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা