শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

ঈদের পর নতুন মাত্রার অর্থনীতি

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদের পর নতুন মাত্রার অর্থনীতি

চলমান কভিড-১৯ মহামারীর মধ্যেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চালু করা হয়েছে প্রায় সব ধরনের শিল্প-কারখানা। খোলা হয়েছে শপিং মল, দোকানপাট। কিন্তু চাহিদা কমে যাওয়ায় জমছে না অর্থনীতি। এরই মধ্যে দরজায় এসেছে বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব কোরবানির ঈদ। ফলে ঈদের ছুটি-পরবর্তী অফিস-আদালত, শিল্প-কারখানা খোলার পর দেশের অর্থনীতিতে এক ধরনের নতুন মাত্রা যুক্ত হবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। কেননা ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে সারা দেশে উল্লেখযোগ্য হারে টাকার সরবরাহ বাড়বে। আবার কিছু মানুষের হাতে নতুন করে টাকা পৌঁছাবে। এরই মধ্যে নতুন নতুন রপ্তানি আদেশ আসতে শুরু করেছে। ঈদের পর এসব আদেশের কিছু কিছু উৎপাদন ও শিপমেন্ট প্রক্রিয়া শুরু হবে। ফলে থমকে থাকা অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর প্রক্রিয়া আরও জোরদার হবে। দেশের জিডিপির উচ্চ প্রবৃদ্ধির ধারা ধরে রাখতে হলে সরকারি-বেসরকারি উভয় খাতের কার্যক্রম আরও বাড়াতে হবে। বিশেষ করে বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়ানোর কোনো বিকল্প  নেই। এক্ষেত্রে সরকারের সব উন্নয়ন কর্মকান্ড সচল রাখতে হবে। শিল্পের উৎপাদন বাড়াতে ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সরকারের নীতি ও অন্যান্য সহায়তা বাড়াতে হবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এদিকে কভিড-১৯ সংক্রমণের গতি এখনো কমেনি। প্রতিদিনই বাড়ছে সংক্রমণ ও মৃত্যু। তবে এর মধ্যেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে অর্থনৈতিক কর্মকান্ড শুরু হয়েছে দেশে। অবশ্য এমন অর্থনৈতিক কর্মকান্ড শুরু হয়েছে সারা বিশ্বেই। এ পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। অর্থনীতির গতি ফিরিয়ে আনতে এবং কর্মসংস্থান বাড়াতে শিল্প খাতের চাকা সচল রাখার কোনো বিকল্প নেই। একই সঙ্গে দেশের অভ্যন্তরীণ উৎপাদন (কৃষি) স্বাভাবিক রাখতে কৃষকদের সহায়তা অব্যাহত রাখা এবং পণ্য পরিবহন ব্যবস্থা সচল করা ও পণ্য পরিবহন খরচ কমানোও খুবই জরুরি। কভিড-১৯ এর কারণে স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য পণ্য পরিবহন বা ডেলিভারিতে অনলাইন ব্যবস্থা জনপ্রিয় হচ্ছে। এজন্য অনলাইন ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসারের জন্য আরও বেশি বেশি নীতি সহায়তা এবং কর ছাড় দেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। কভিড-১৯ এর বিপর্যয় সামলাতে লক্ষাধিক কোটি টাকার কয়েকটি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। সেসব প্যাকেজের বাস্তবায়নও ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। উদ্যোক্তারা নতুন করে ঋণ নিয়ে ব্যবসা শুরুর কথা ভাবছেন। অন্যদিকে কস্টকাটিংয়ের নামে অনেক নামি কোম্পানি তাদের কর্মীদের বেতন কমানোর পাশাপাশি কর্মী ছাঁটাইয়ের মতো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করছেন। তবে কর্মী ছাঁটাই কিংবা বেতন কমানোর সমালোচনা করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের জন্য একদিকে যেমন উৎপাদন বাড়াতে হবে অন্যেিদক তেমন চাহিদাও বাড়াতে হবে। আর উৎপাদন বাড়ানোর জন্য কর্মীদের উদ্দীপনা বাড়াতে হবে। ফলে কর্মী ছাঁটাইয়ের মতো সিদ্ধান্ত শিল্পের উৎপাদন কমিয়ে আনবে। আবার চাহিদা বাড়াতে হলে মানুষের হাতে টাকার সরবরাহ বাড়াতে হবে। ভোগের মানসিকা তৈরি করতে হবে। কিন্তু ব্যাপক হারে কর্মহীনতা তৈরি হলে মানুষের ভোগের মানসিকতা কমে যাবে, যা মূল চাহিদা কমিয়ে আনবে। এতে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে অনেক সময় নেবে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে বন্ধ রাখা হয়েছে সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যদিও প্রায় সব ধরনের অফিস-আদালত, দোকানপাট খোলা। ঘুরতে শুরু করেছে শিল্প খাতের চাকা। ব্যাংক ঋণের সুদের চাকাও ঘুরছে স্বয়ংক্রিয়ভাবে। ফলে সামনের দিনগুলোতে শিল্প খাতের চ্যালেঞ্জটা আসছে আরও বড়। এজন্য শিল্প খাতকে নীতি সহায়তা দিতে হবে। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা অর্থনীতিবিদ ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে সময় লাগবে। কেননা এখনো সারা বিশ্বই এক আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে যদিও সবকিছু স্বাভাবিক করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ ছাড়া শুরুতে ধারণা করা হয়েছিল এর প্রভাব দীর্ঘায়িত হবে। কিন্তু এটা তো শুধু দীর্ঘায়িতই নয়, কখন শেষ হবে এর প্রভাব সেটা হয়তো এখনই বলা যাবে না। ফলে অর্থনীতিতেও প্রভাব অনেক বেশি। তিনি বলেন, বৈশ্বিক করোনা পরিস্থিতি নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা রয়েছে। অনেক দেশেই আবার দ্বিতীয়বার সংক্রমণ বাড়ছে। ফলে অর্থনীতির ভবিষ্যৎটা বেশ কঠিনই হবে বলে মনে হচ্ছে। যদিও আমাদের অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বেশ ভালো। বিশেষ করে বাম্পার কৃষি উৎপাদন আমাদের এগিয়ে রেখেছে অনেকটাই। ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি আবুল কাসেম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতিতে আগে থেকেই কতগুলো সংকট ছিল সেগুলো আরও জটিল করেছে কভিড-১৯ পরিস্থিতি। এর মধ্যে কর্মসংস্থান, অবকাঠামো, জ্বালানি, কর কাঠামো এগুলো বেশ পুরনো সমস্যা। এখন কভিড-১৯-পরবর্তী অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করতে হলে কর কাঠামোর পরিবর্তন আনতে হবে। করনীতি সহজ করতে হবে। করদাতাদের স্বাচ্ছন্দ্য দিতে হবে। ব্যবসা-বাণিজ্য চাঙ্গা করতে হলে কিছু কিছু বিষয়কে ফ্রি করে দিতে হবে। তাহলে অর্থনীতিটা সম্প্রসারিত হবে। কর্মসংস্থান বাড়বে। উৎপাদন বাড়বে। নতুন নতুন চাহিদা তৈরি হবে। এজন্য প্রয়োজন করজাল বৃদ্ধি আর করহার কমানো। ব্যবসায়ীদের কিছু বিষয়ে স্বাধীনতা দিতে হবে। বিনিয়োগের সক্ষমতা বাড়াতে হবে। আমাদের অর্থের সংস্থানের জায়গা বরাবরই ব্যাংক খাত। এই একক খাত থেকে সরকার টাকা নেয় আবার বেসরকারি খাতও এই খাতের ওপরই নির্ভরশীল। এজন্য বিকল্প অর্র্থায়নের উৎস তৈরি করতে হবে। শেয়ারবাজার পুঁজি সংগ্রহের জন্য একটি উত্তম উৎস। সেখান থেকে পুঁজি তুলে বিনিয়োগ বাড়ানো সম্ভব। ফলে শেয়ারবাজারে আস্থা ফেরাতে হবে। তিনি আরও বলেন, বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে আমাদের কিছু কাজ আরও করতে হবে। যেমন এ সংশ্লিষ্ট অনেক দফতরে ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালু হয়েছে। এটাকে আরও কার্যকর করতে হবে। ভিয়েতনাম, চীন, কোরিয়াসহ আরও কিছু দেশের বিনিয়োগ নীতিকে আমরা মডেল হিসেবে কাজে লাগাতে পারি। তাহলে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে বলে তিনি মনে করেন। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) ড. নাজনীন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিল্পের চাকা ঘুরতে শুরু করেছে এটা কিছুটা হলেও স্বস্তিদায়ক। আমাদের কৃষি উৎপাদন ভালো হয়েছে এটাও স্বস্তির খবর। কিন্তু এখন বন্যাকবলিত এলাকার মানুষ কভিড-১৯ এর সঙ্গে নতুন মাত্রার এক বিপদের মধ্যে রয়েছে তাদের সহায়তা দিতে হবে। একই সঙ্গে সামনের মৌসুমে যেন উৎপাদন ভালো হয় সেটাও মনে রাখতে হবে। সরকার যেসব প্রণোদনা ঘোষণা করেছে সেগুলোর সঠিক বাস্তবায়ন হতে হবে। শুধু উৎপাদন নয়, চাহিদাও বাড়াতে হবে। আর সরবরাহ চেইন সচল রাখতে অনলাইন ব্যবস্থাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। তাহলে সংক্রমণের ঝুঁকি কম থাকে। এজন্য পণ্য পরিবহন সহজ করতে হবে। যারা এখন অনলাইনে ব্যবসা করছেন তাদের জন্য একটা বড় বাধা হলো কুরিয়ার খরচ। এটা খুবই মনোপলি একটা বিজনেসে পরিণত হয়েছে। অনেক উচ্চ খরচ। এই খরচটা কমানো খুবই জরুরি। তাহলে প্রান্তিক পর্যায়ের একজন ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাও খুব সহজে পণ্য পরিবহন করতে পারবে। এ ছাড়া ব্যাংকিং সিস্টেম আরও সহজ করা প্রয়োজন। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা যাতে সহজে ঋণ পেতে পারেন সে ব্যবস্থা করতে হবে। যেমন যাদের বিকাশ অ্যাকাউন্ট আছে তাদের ঋণ দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এটাকে কার্যকর করতে পারলে অনেক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, ফুটপাথের ব্যবসায়ী, তাদের বন্ধ হয়ে যাওয়া ব্যবসাগুলোকে আবার চালু করতে পারবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৩০ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ
নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড
ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট
রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি
ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি
উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন
নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে
বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার
সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন
১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ
জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের
দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৬ বছরের ইতিহাস ভেঙে ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে মিচেল
৪৬ বছরের ইতিহাস ভেঙে ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে মিচেল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের
ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ
চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন
টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত
ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের
সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন