শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

ঈদের পর নতুন মাত্রার অর্থনীতি

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদের পর নতুন মাত্রার অর্থনীতি

চলমান কভিড-১৯ মহামারীর মধ্যেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চালু করা হয়েছে প্রায় সব ধরনের শিল্প-কারখানা। খোলা হয়েছে শপিং মল, দোকানপাট। কিন্তু চাহিদা কমে যাওয়ায় জমছে না অর্থনীতি। এরই মধ্যে দরজায় এসেছে বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব কোরবানির ঈদ। ফলে ঈদের ছুটি-পরবর্তী অফিস-আদালত, শিল্প-কারখানা খোলার পর দেশের অর্থনীতিতে এক ধরনের নতুন মাত্রা যুক্ত হবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। কেননা ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে সারা দেশে উল্লেখযোগ্য হারে টাকার সরবরাহ বাড়বে। আবার কিছু মানুষের হাতে নতুন করে টাকা পৌঁছাবে। এরই মধ্যে নতুন নতুন রপ্তানি আদেশ আসতে শুরু করেছে। ঈদের পর এসব আদেশের কিছু কিছু উৎপাদন ও শিপমেন্ট প্রক্রিয়া শুরু হবে। ফলে থমকে থাকা অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর প্রক্রিয়া আরও জোরদার হবে। দেশের জিডিপির উচ্চ প্রবৃদ্ধির ধারা ধরে রাখতে হলে সরকারি-বেসরকারি উভয় খাতের কার্যক্রম আরও বাড়াতে হবে। বিশেষ করে বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়ানোর কোনো বিকল্প  নেই। এক্ষেত্রে সরকারের সব উন্নয়ন কর্মকান্ড সচল রাখতে হবে। শিল্পের উৎপাদন বাড়াতে ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সরকারের নীতি ও অন্যান্য সহায়তা বাড়াতে হবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এদিকে কভিড-১৯ সংক্রমণের গতি এখনো কমেনি। প্রতিদিনই বাড়ছে সংক্রমণ ও মৃত্যু। তবে এর মধ্যেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে অর্থনৈতিক কর্মকান্ড শুরু হয়েছে দেশে। অবশ্য এমন অর্থনৈতিক কর্মকান্ড শুরু হয়েছে সারা বিশ্বেই। এ পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। অর্থনীতির গতি ফিরিয়ে আনতে এবং কর্মসংস্থান বাড়াতে শিল্প খাতের চাকা সচল রাখার কোনো বিকল্প নেই। একই সঙ্গে দেশের অভ্যন্তরীণ উৎপাদন (কৃষি) স্বাভাবিক রাখতে কৃষকদের সহায়তা অব্যাহত রাখা এবং পণ্য পরিবহন ব্যবস্থা সচল করা ও পণ্য পরিবহন খরচ কমানোও খুবই জরুরি। কভিড-১৯ এর কারণে স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য পণ্য পরিবহন বা ডেলিভারিতে অনলাইন ব্যবস্থা জনপ্রিয় হচ্ছে। এজন্য অনলাইন ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসারের জন্য আরও বেশি বেশি নীতি সহায়তা এবং কর ছাড় দেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। কভিড-১৯ এর বিপর্যয় সামলাতে লক্ষাধিক কোটি টাকার কয়েকটি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। সেসব প্যাকেজের বাস্তবায়নও ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। উদ্যোক্তারা নতুন করে ঋণ নিয়ে ব্যবসা শুরুর কথা ভাবছেন। অন্যদিকে কস্টকাটিংয়ের নামে অনেক নামি কোম্পানি তাদের কর্মীদের বেতন কমানোর পাশাপাশি কর্মী ছাঁটাইয়ের মতো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করছেন। তবে কর্মী ছাঁটাই কিংবা বেতন কমানোর সমালোচনা করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের জন্য একদিকে যেমন উৎপাদন বাড়াতে হবে অন্যেিদক তেমন চাহিদাও বাড়াতে হবে। আর উৎপাদন বাড়ানোর জন্য কর্মীদের উদ্দীপনা বাড়াতে হবে। ফলে কর্মী ছাঁটাইয়ের মতো সিদ্ধান্ত শিল্পের উৎপাদন কমিয়ে আনবে। আবার চাহিদা বাড়াতে হলে মানুষের হাতে টাকার সরবরাহ বাড়াতে হবে। ভোগের মানসিকা তৈরি করতে হবে। কিন্তু ব্যাপক হারে কর্মহীনতা তৈরি হলে মানুষের ভোগের মানসিকতা কমে যাবে, যা মূল চাহিদা কমিয়ে আনবে। এতে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে অনেক সময় নেবে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে বন্ধ রাখা হয়েছে সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যদিও প্রায় সব ধরনের অফিস-আদালত, দোকানপাট খোলা। ঘুরতে শুরু করেছে শিল্প খাতের চাকা। ব্যাংক ঋণের সুদের চাকাও ঘুরছে স্বয়ংক্রিয়ভাবে। ফলে সামনের দিনগুলোতে শিল্প খাতের চ্যালেঞ্জটা আসছে আরও বড়। এজন্য শিল্প খাতকে নীতি সহায়তা দিতে হবে। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা অর্থনীতিবিদ ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে সময় লাগবে। কেননা এখনো সারা বিশ্বই এক আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে যদিও সবকিছু স্বাভাবিক করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ ছাড়া শুরুতে ধারণা করা হয়েছিল এর প্রভাব দীর্ঘায়িত হবে। কিন্তু এটা তো শুধু দীর্ঘায়িতই নয়, কখন শেষ হবে এর প্রভাব সেটা হয়তো এখনই বলা যাবে না। ফলে অর্থনীতিতেও প্রভাব অনেক বেশি। তিনি বলেন, বৈশ্বিক করোনা পরিস্থিতি নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা রয়েছে। অনেক দেশেই আবার দ্বিতীয়বার সংক্রমণ বাড়ছে। ফলে অর্থনীতির ভবিষ্যৎটা বেশ কঠিনই হবে বলে মনে হচ্ছে। যদিও আমাদের অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বেশ ভালো। বিশেষ করে বাম্পার কৃষি উৎপাদন আমাদের এগিয়ে রেখেছে অনেকটাই। ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি আবুল কাসেম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতিতে আগে থেকেই কতগুলো সংকট ছিল সেগুলো আরও জটিল করেছে কভিড-১৯ পরিস্থিতি। এর মধ্যে কর্মসংস্থান, অবকাঠামো, জ্বালানি, কর কাঠামো এগুলো বেশ পুরনো সমস্যা। এখন কভিড-১৯-পরবর্তী অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করতে হলে কর কাঠামোর পরিবর্তন আনতে হবে। করনীতি সহজ করতে হবে। করদাতাদের স্বাচ্ছন্দ্য দিতে হবে। ব্যবসা-বাণিজ্য চাঙ্গা করতে হলে কিছু কিছু বিষয়কে ফ্রি করে দিতে হবে। তাহলে অর্থনীতিটা সম্প্রসারিত হবে। কর্মসংস্থান বাড়বে। উৎপাদন বাড়বে। নতুন নতুন চাহিদা তৈরি হবে। এজন্য প্রয়োজন করজাল বৃদ্ধি আর করহার কমানো। ব্যবসায়ীদের কিছু বিষয়ে স্বাধীনতা দিতে হবে। বিনিয়োগের সক্ষমতা বাড়াতে হবে। আমাদের অর্থের সংস্থানের জায়গা বরাবরই ব্যাংক খাত। এই একক খাত থেকে সরকার টাকা নেয় আবার বেসরকারি খাতও এই খাতের ওপরই নির্ভরশীল। এজন্য বিকল্প অর্র্থায়নের উৎস তৈরি করতে হবে। শেয়ারবাজার পুঁজি সংগ্রহের জন্য একটি উত্তম উৎস। সেখান থেকে পুঁজি তুলে বিনিয়োগ বাড়ানো সম্ভব। ফলে শেয়ারবাজারে আস্থা ফেরাতে হবে। তিনি আরও বলেন, বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে আমাদের কিছু কাজ আরও করতে হবে। যেমন এ সংশ্লিষ্ট অনেক দফতরে ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালু হয়েছে। এটাকে আরও কার্যকর করতে হবে। ভিয়েতনাম, চীন, কোরিয়াসহ আরও কিছু দেশের বিনিয়োগ নীতিকে আমরা মডেল হিসেবে কাজে লাগাতে পারি। তাহলে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে বলে তিনি মনে করেন। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) ড. নাজনীন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিল্পের চাকা ঘুরতে শুরু করেছে এটা কিছুটা হলেও স্বস্তিদায়ক। আমাদের কৃষি উৎপাদন ভালো হয়েছে এটাও স্বস্তির খবর। কিন্তু এখন বন্যাকবলিত এলাকার মানুষ কভিড-১৯ এর সঙ্গে নতুন মাত্রার এক বিপদের মধ্যে রয়েছে তাদের সহায়তা দিতে হবে। একই সঙ্গে সামনের মৌসুমে যেন উৎপাদন ভালো হয় সেটাও মনে রাখতে হবে। সরকার যেসব প্রণোদনা ঘোষণা করেছে সেগুলোর সঠিক বাস্তবায়ন হতে হবে। শুধু উৎপাদন নয়, চাহিদাও বাড়াতে হবে। আর সরবরাহ চেইন সচল রাখতে অনলাইন ব্যবস্থাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। তাহলে সংক্রমণের ঝুঁকি কম থাকে। এজন্য পণ্য পরিবহন সহজ করতে হবে। যারা এখন অনলাইনে ব্যবসা করছেন তাদের জন্য একটা বড় বাধা হলো কুরিয়ার খরচ। এটা খুবই মনোপলি একটা বিজনেসে পরিণত হয়েছে। অনেক উচ্চ খরচ। এই খরচটা কমানো খুবই জরুরি। তাহলে প্রান্তিক পর্যায়ের একজন ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাও খুব সহজে পণ্য পরিবহন করতে পারবে। এ ছাড়া ব্যাংকিং সিস্টেম আরও সহজ করা প্রয়োজন। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা যাতে সহজে ঋণ পেতে পারেন সে ব্যবস্থা করতে হবে। যেমন যাদের বিকাশ অ্যাকাউন্ট আছে তাদের ঋণ দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এটাকে কার্যকর করতে পারলে অনেক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, ফুটপাথের ব্যবসায়ী, তাদের বন্ধ হয়ে যাওয়া ব্যবসাগুলোকে আবার চালু করতে পারবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
সর্বশেষ খবর
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন