শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

ঈদের পর নতুন মাত্রার অর্থনীতি

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদের পর নতুন মাত্রার অর্থনীতি

চলমান কভিড-১৯ মহামারীর মধ্যেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চালু করা হয়েছে প্রায় সব ধরনের শিল্প-কারখানা। খোলা হয়েছে শপিং মল, দোকানপাট। কিন্তু চাহিদা কমে যাওয়ায় জমছে না অর্থনীতি। এরই মধ্যে দরজায় এসেছে বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব কোরবানির ঈদ। ফলে ঈদের ছুটি-পরবর্তী অফিস-আদালত, শিল্প-কারখানা খোলার পর দেশের অর্থনীতিতে এক ধরনের নতুন মাত্রা যুক্ত হবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। কেননা ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে সারা দেশে উল্লেখযোগ্য হারে টাকার সরবরাহ বাড়বে। আবার কিছু মানুষের হাতে নতুন করে টাকা পৌঁছাবে। এরই মধ্যে নতুন নতুন রপ্তানি আদেশ আসতে শুরু করেছে। ঈদের পর এসব আদেশের কিছু কিছু উৎপাদন ও শিপমেন্ট প্রক্রিয়া শুরু হবে। ফলে থমকে থাকা অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর প্রক্রিয়া আরও জোরদার হবে। দেশের জিডিপির উচ্চ প্রবৃদ্ধির ধারা ধরে রাখতে হলে সরকারি-বেসরকারি উভয় খাতের কার্যক্রম আরও বাড়াতে হবে। বিশেষ করে বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়ানোর কোনো বিকল্প  নেই। এক্ষেত্রে সরকারের সব উন্নয়ন কর্মকান্ড সচল রাখতে হবে। শিল্পের উৎপাদন বাড়াতে ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সরকারের নীতি ও অন্যান্য সহায়তা বাড়াতে হবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এদিকে কভিড-১৯ সংক্রমণের গতি এখনো কমেনি। প্রতিদিনই বাড়ছে সংক্রমণ ও মৃত্যু। তবে এর মধ্যেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে অর্থনৈতিক কর্মকান্ড শুরু হয়েছে দেশে। অবশ্য এমন অর্থনৈতিক কর্মকান্ড শুরু হয়েছে সারা বিশ্বেই। এ পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। অর্থনীতির গতি ফিরিয়ে আনতে এবং কর্মসংস্থান বাড়াতে শিল্প খাতের চাকা সচল রাখার কোনো বিকল্প নেই। একই সঙ্গে দেশের অভ্যন্তরীণ উৎপাদন (কৃষি) স্বাভাবিক রাখতে কৃষকদের সহায়তা অব্যাহত রাখা এবং পণ্য পরিবহন ব্যবস্থা সচল করা ও পণ্য পরিবহন খরচ কমানোও খুবই জরুরি। কভিড-১৯ এর কারণে স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য পণ্য পরিবহন বা ডেলিভারিতে অনলাইন ব্যবস্থা জনপ্রিয় হচ্ছে। এজন্য অনলাইন ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসারের জন্য আরও বেশি বেশি নীতি সহায়তা এবং কর ছাড় দেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। কভিড-১৯ এর বিপর্যয় সামলাতে লক্ষাধিক কোটি টাকার কয়েকটি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। সেসব প্যাকেজের বাস্তবায়নও ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। উদ্যোক্তারা নতুন করে ঋণ নিয়ে ব্যবসা শুরুর কথা ভাবছেন। অন্যদিকে কস্টকাটিংয়ের নামে অনেক নামি কোম্পানি তাদের কর্মীদের বেতন কমানোর পাশাপাশি কর্মী ছাঁটাইয়ের মতো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করছেন। তবে কর্মী ছাঁটাই কিংবা বেতন কমানোর সমালোচনা করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের জন্য একদিকে যেমন উৎপাদন বাড়াতে হবে অন্যেিদক তেমন চাহিদাও বাড়াতে হবে। আর উৎপাদন বাড়ানোর জন্য কর্মীদের উদ্দীপনা বাড়াতে হবে। ফলে কর্মী ছাঁটাইয়ের মতো সিদ্ধান্ত শিল্পের উৎপাদন কমিয়ে আনবে। আবার চাহিদা বাড়াতে হলে মানুষের হাতে টাকার সরবরাহ বাড়াতে হবে। ভোগের মানসিকা তৈরি করতে হবে। কিন্তু ব্যাপক হারে কর্মহীনতা তৈরি হলে মানুষের ভোগের মানসিকতা কমে যাবে, যা মূল চাহিদা কমিয়ে আনবে। এতে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে অনেক সময় নেবে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে বন্ধ রাখা হয়েছে সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যদিও প্রায় সব ধরনের অফিস-আদালত, দোকানপাট খোলা। ঘুরতে শুরু করেছে শিল্প খাতের চাকা। ব্যাংক ঋণের সুদের চাকাও ঘুরছে স্বয়ংক্রিয়ভাবে। ফলে সামনের দিনগুলোতে শিল্প খাতের চ্যালেঞ্জটা আসছে আরও বড়। এজন্য শিল্প খাতকে নীতি সহায়তা দিতে হবে। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা অর্থনীতিবিদ ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে সময় লাগবে। কেননা এখনো সারা বিশ্বই এক আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে যদিও সবকিছু স্বাভাবিক করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ ছাড়া শুরুতে ধারণা করা হয়েছিল এর প্রভাব দীর্ঘায়িত হবে। কিন্তু এটা তো শুধু দীর্ঘায়িতই নয়, কখন শেষ হবে এর প্রভাব সেটা হয়তো এখনই বলা যাবে না। ফলে অর্থনীতিতেও প্রভাব অনেক বেশি। তিনি বলেন, বৈশ্বিক করোনা পরিস্থিতি নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা রয়েছে। অনেক দেশেই আবার দ্বিতীয়বার সংক্রমণ বাড়ছে। ফলে অর্থনীতির ভবিষ্যৎটা বেশ কঠিনই হবে বলে মনে হচ্ছে। যদিও আমাদের অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বেশ ভালো। বিশেষ করে বাম্পার কৃষি উৎপাদন আমাদের এগিয়ে রেখেছে অনেকটাই। ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি আবুল কাসেম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতিতে আগে থেকেই কতগুলো সংকট ছিল সেগুলো আরও জটিল করেছে কভিড-১৯ পরিস্থিতি। এর মধ্যে কর্মসংস্থান, অবকাঠামো, জ্বালানি, কর কাঠামো এগুলো বেশ পুরনো সমস্যা। এখন কভিড-১৯-পরবর্তী অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করতে হলে কর কাঠামোর পরিবর্তন আনতে হবে। করনীতি সহজ করতে হবে। করদাতাদের স্বাচ্ছন্দ্য দিতে হবে। ব্যবসা-বাণিজ্য চাঙ্গা করতে হলে কিছু কিছু বিষয়কে ফ্রি করে দিতে হবে। তাহলে অর্থনীতিটা সম্প্রসারিত হবে। কর্মসংস্থান বাড়বে। উৎপাদন বাড়বে। নতুন নতুন চাহিদা তৈরি হবে। এজন্য প্রয়োজন করজাল বৃদ্ধি আর করহার কমানো। ব্যবসায়ীদের কিছু বিষয়ে স্বাধীনতা দিতে হবে। বিনিয়োগের সক্ষমতা বাড়াতে হবে। আমাদের অর্থের সংস্থানের জায়গা বরাবরই ব্যাংক খাত। এই একক খাত থেকে সরকার টাকা নেয় আবার বেসরকারি খাতও এই খাতের ওপরই নির্ভরশীল। এজন্য বিকল্প অর্র্থায়নের উৎস তৈরি করতে হবে। শেয়ারবাজার পুঁজি সংগ্রহের জন্য একটি উত্তম উৎস। সেখান থেকে পুঁজি তুলে বিনিয়োগ বাড়ানো সম্ভব। ফলে শেয়ারবাজারে আস্থা ফেরাতে হবে। তিনি আরও বলেন, বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে আমাদের কিছু কাজ আরও করতে হবে। যেমন এ সংশ্লিষ্ট অনেক দফতরে ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালু হয়েছে। এটাকে আরও কার্যকর করতে হবে। ভিয়েতনাম, চীন, কোরিয়াসহ আরও কিছু দেশের বিনিয়োগ নীতিকে আমরা মডেল হিসেবে কাজে লাগাতে পারি। তাহলে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে বলে তিনি মনে করেন। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) ড. নাজনীন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিল্পের চাকা ঘুরতে শুরু করেছে এটা কিছুটা হলেও স্বস্তিদায়ক। আমাদের কৃষি উৎপাদন ভালো হয়েছে এটাও স্বস্তির খবর। কিন্তু এখন বন্যাকবলিত এলাকার মানুষ কভিড-১৯ এর সঙ্গে নতুন মাত্রার এক বিপদের মধ্যে রয়েছে তাদের সহায়তা দিতে হবে। একই সঙ্গে সামনের মৌসুমে যেন উৎপাদন ভালো হয় সেটাও মনে রাখতে হবে। সরকার যেসব প্রণোদনা ঘোষণা করেছে সেগুলোর সঠিক বাস্তবায়ন হতে হবে। শুধু উৎপাদন নয়, চাহিদাও বাড়াতে হবে। আর সরবরাহ চেইন সচল রাখতে অনলাইন ব্যবস্থাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। তাহলে সংক্রমণের ঝুঁকি কম থাকে। এজন্য পণ্য পরিবহন সহজ করতে হবে। যারা এখন অনলাইনে ব্যবসা করছেন তাদের জন্য একটা বড় বাধা হলো কুরিয়ার খরচ। এটা খুবই মনোপলি একটা বিজনেসে পরিণত হয়েছে। অনেক উচ্চ খরচ। এই খরচটা কমানো খুবই জরুরি। তাহলে প্রান্তিক পর্যায়ের একজন ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাও খুব সহজে পণ্য পরিবহন করতে পারবে। এ ছাড়া ব্যাংকিং সিস্টেম আরও সহজ করা প্রয়োজন। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা যাতে সহজে ঋণ পেতে পারেন সে ব্যবস্থা করতে হবে। যেমন যাদের বিকাশ অ্যাকাউন্ট আছে তাদের ঋণ দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এটাকে কার্যকর করতে পারলে অনেক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, ফুটপাথের ব্যবসায়ী, তাদের বন্ধ হয়ে যাওয়া ব্যবসাগুলোকে আবার চালু করতে পারবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য