শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

নারী পাচারে সর্বনাশা ফাঁদ

দুবাই ড্যান্স বারে কাজের কথা বলে নির্যাতন, দেশ-বিদেশে সক্রিয় চক্র মধ্যপ্রাচ্যে সবচেয়ে বেশি, মহামারীতেও নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
নারী পাচারে সর্বনাশা ফাঁদ

মো. আজম ওরফে আজম খান। আন্তর্জাতিক নারী পাচারকারী চক্রের গডফাদার আজম চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি পৌরসভায় ছিলেন ছিঁচকে চোর। তার বিরুদ্ধে ফটিকছড়ি ও দেশের বিভিন্ন স্থানে ৬টি হত্যাসহ ১৫টি মামলা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতায় আজম একসময় পাড়ি জমান দুবাইতে। এরপর আর পেছনে তাকাতে হয়নি। বাংলাদেশ থেকে নারী পাচার করে দুবাই নিয়ে গিয়ে অনৈতিক ব্যবসা শুরু করেন। রাতারাতি হয়ে ওঠেন কোটিপতি। বনে যান দুবাইয়ের চারটি হোটেলের মালিক। আজম তার হোটেলে কাজের আশা দিয়ে আট বছরে ৭০ জন বাংলাদেশি নারীকে পাচার করে দুবাই নিয়ে যান। দুর্ভাগা এ নারীদের যৌন ব্যবসায় নামতে বাধ্য করেন। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)-এর তথ্যে এ পাচারকারী চক্রে দেশের কয়েকজন নৃত্য সংগঠকও জড়িত। তাদের একজন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারজয়ী নৃত্যশিল্পী ও কোরিওগ্রাফার ইভান শাহরিয়ার সোহাগ। এ চক্রে আরও আছেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাসের ম্যানেজার গৌতম সাহা। চক্রটিকে সহযোগিতা করার জন্য দেশে অর্ধশতাধিক দালালও সক্রিয় ছিল।

নির্দিষ্ট কিছু এজেন্সি ও একটি বিশেষ এয়ারলাইনসে করে নারীদের দুবাইয়ে পাচার করা হতো। দুবাইতে যদি কোনো নারী তাদের কথামতো কাজ করতে রাজি না হতো তবে তাকে ইলেকট্রিক শক দেওয়া হতো, প্রচুর মারধর করা হতো। সিআইডি জানায়, মূলত নৃত্যশিল্পীদের টার্গেট করত চক্রটি। ছোটখাটো অনুষ্ঠানে পারফর্ম করা নৃত্যশিল্পীরাই ছিলেন এ চক্রের প্রধান টার্গেট। কয়েকজন নৃত্য সংগঠক ও শিল্পী ছাড়াও পাড়া-মহল্লার বিভিন্ন ক্লাব ও ড্যান্স গ্রুপের লোকজনও এ চক্রে জড়িত। গেল জুলাইয়ে দুবাইয়ে নারী পাচারকারী চক্রের মূল হোতা আজম খানসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করে সিআইডি। সম্প্রতি গ্রেফতার করা হয় নৃত্যশিল্পী ইভানকেও। জানা যায়, পাচারকৃত নারীদের থাকা-খাওয়া নিশ্চিতসহ ক্লাবে নাচ-গান করার বিনিময়ে প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা বেতন দেওয়ার মৌখিক চুক্তি করা হলেও বাস্তবে এ টাকা তারা পান না।

বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দুবাইতে পাচার দমনসংক্রান্ত আইন তেমন শক্তিশালী নয়। এ অবস্থা বাংলাদেশ থেকে নারী পাচারের ঘটনা আরও উসকে দিচ্ছে। সেখানে হোটেলসহ বিভিন্ন স্থানে বাংলাদেশি নারীদের জোর করে অবৈধ কাজ করানো হচ্ছে কিন্তু স্থানীয় পুলিশ তাদের উদ্ধার করছে না। আবার বাংলাদেশ দূতাবাসও ভুক্তভোগীদের সেভাবে সাহায্য করতে পারছে না। জানা যায়, দুবাই ছাড়াও মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশসহ ভারতে পাচার করা হচ্ছে বাংলাদেশি নারীদের। পাচারকারী চক্রের ফাঁদে পড়ে কপাল পুড়ছে এসব নারীর। ভাগ্যের চাকা ঘোরাতে কাজের আশায় দেশের বাইরে গিয়ে তারা পাচারের শিকার হচ্ছেন। মানব পাচারের বাজারে অতিরিক্ত চাহিদা থাকায় বাংলাদেশি নারী ও কন্যাশিশুদের পাচারের শিকার হতে হচ্ছে বেশি। করোনাকালেও দেশ থেকে নারী পাচারের মতো অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি। ফলে পাচারের সঙ্গে জড়িত সংঘবদ্ধ অপরাধীরা বেপরোয়া হয়ে উঠছে, তারা থেকে যাচ্ছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। সম্প্রতি ভারতে নারী পাচারের ঘটনা তুলনামূলক কমে গেলেও বিদেশে কাজের কথা বলে নারী পাচারের ঘটনা নতুন করে উদে¦গ তৈরি করছে। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে কাজের আশ্বাসে নারী পাচার আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-এর তথ্যে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত মোট ৬৫ নারী পাচারের শিকার হন। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ৩৩ জনকে জুলাইয়ে পাচার করা হয়।

জানা যায়, বাংলাদেশ থেকে সবচেয়ে বেশি পাচার করা হচ্ছে ১০ থেকে ১৫ বছর বয়সী কিশোরীদের। আর মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে ১৬ থেকে ১৮ বছরের কিশোরীদের বয়স বাড়িয়ে ২২ থেকে ২৩ বছর দেখিয়ে পাচার করা হচ্ছে। জনশক্তি রপ্তানি উন্œয়ন ব্যুরোয় কর্মরত কিছু অসাধু ব্যক্তি, বিভিন্ন রিক্রুটিং এজেন্ট ও কিছু ক্ষেত্রে ভুক্তভোগীর স্বজনরা নারী পাচারের সঙ্গে জড়িত।

সংশ্লিষ্টরা জানান, ফুটপাথে থাাকা কন্যাশিশুদের কেউ কেউ ছোট থেকে যৌন নির্যাতনের শিকার হয় বেশি। আর এ ধরনের শিশুদের সহজেই টার্গেট করে পাচারকারী চক্রের সদস্যরা। টানবাজারের মতো বড় পতিতালয়গুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ায় নারী ও কন্যাশিশুর পাচারের ঘটনাও বৃদ্ধি পেয়েছে। দুবাইতে বাংলাদেশি নারী পাচারের ঘটনা এখন ‘ওপেন সিক্রেট’। এ ছাড়া নেপালেও নারীদের পাচার করা হচ্ছে। দুবাই ও নেপালে মেয়েদের ট্যুরিস্ট ভিসায় পাচার করা হচ্ছে।

বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট সালমা আলী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নারী পাচার প্রতিরোধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, মানবাধিকার সংস্থা সবাইকে মিলে কাজ করতে হবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মনিটরিং সেল এ বিষয়ে কাজ করছে কিন্তু জেলা পর্যায়ে এ বিষয়ে যে সচেতনতা তৈরির কথা তা হচ্ছে না। আর পাচারের ক্ষেত্রে যারা ঝুঁকিপূর্ণ তারা ঝুঁকিতেই রয়ে গেছে। এ-সংক্রান্ত সাতটি ট্রাইব্যুনাল হয়েছে কিন্তু তা কার্যকর নয়। দেশের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষেরও এ বিষয়ে গাফিলতি আছে।’ তার মতে পাচারের ক্ষেত্রে যারা ঝুঁকিতে আছে তাদের বিকল্প উপার্জনের ব্যবস্থা করতে হবে। পাচারের মামলায় ভুক্তভোগী ভিকটিমকে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ও আইনি সহযোগিতা দিতে হবে। পাচারসংক্রান্ত স্পর্শকাতর মামলাগুলো দ্রুত বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে।

নারী পাচারের ঘটনাগুলো পর্যবেক্ষণ করে বিশেষজ্ঞরা বলেন, ভৌগোলিক কারণে একটা সময় পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে নারীদের ভারতে পাচার করা হতো। এদের কাজ দেওয়ার কথা বলে বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে পাচার করা হতো। মুম্বাই, কলকাতায় নিয়ে মেয়েদের বিক্রি করে দেওয়া হতো। ভারতের পতিতালয়গুলোয় প্রচুর বাংলাদেশি মেয়ে পাওয়া যাবে। তবে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়ায় বাংলাদেশ থেকে ভারতে নারী পাচারের ঘটনা এখন কমেছে। সৌদি আরবে গৃহকর্মী পাঠানোর বিষয়টি আপাতদৃষ্টিতে অভিবাসন মনে হলেও পাচার আইন অনুযায়ী নির্যাতনের শিকার নারীও পাচারের শিকার। যুক্তরাষ্ট্র প্রতি বছর যে মানব পাচারবিষয়ক প্রতিবেদন তৈরি করে সেখানেও অভিবাসনের নামে বাংলাদেশ থেকে মানব পাচারের ঘটনা বর্ধমান বলা হয়েছে। ২০১৫ সালের দিকে সমুদ্রপথে পুরুষদের পাচার করা হতো কিন্তু এখন সমুদ্রপথে নারী ও শিশুদেরও পাচার করা হচ্ছে। বিশেষ করে রোহিঙ্গা নারী-শিশুদের এ পরিণতি ভোগ করতে হচ্ছে। ১৯৯১ সাল থেকে বিদেশে বাংলাদেশি নারী কর্মী যাওয়া শুরু হলেও প্রথমে এ সংখ্যা মাত্র ২ থেকে ৩ হাজার ছিল। কিন্তু ২০১৫ সালে যখন সৌদি আরবের সঙ্গে নারী কর্মী পাঠানোর চুক্তি হয় তখন বছরে নারী কর্মীর সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়ে যায়। এর পর থেকে মধ্যপ্রাচ্যে নারী কর্মী পাঠানোর নামে মেয়েদের সিরিয়ায় পাচার করা হয়, দুবাই ও সৌদিতে পাঠানো হয়।

বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাকের অভিবাসন কর্মসূচির প্রধান শরিফুল হাসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘অভিবাসনের নামে নারী পাচার, ভারতে নারী পাচার ও রোহিঙ্গা নারী-শিশু পাচার এ তিনটি ইস্যু নারী পাচারের ক্ষেত্রে আমাদের কাছে এখন সবচেয়ে বড় সংকট হিসেবে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ শ্রম অভিবাসনের নামে যা হচ্ছে তা এক প্রকার পাচারই। আগে যেখানে ১০ থেকে ১৫টি রিক্রুটিং এজেন্সি নারী কর্মী পাঠাত সেখানে এখন ৫০০ থেকে ৬০০ এজেন্সি শুধু সৌদিতেই নারী কর্মী পাঠাচ্ছে।’ তার মতে গৃহকর্মী হিসেবে নারীদের বিদেশে না পাঠিয়ে নার্স ও পোশাকশ্রমিকসহ অন্যান্য খাতে পাঠানো উচিত। এতে নারীরা নিরপদে থাকবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক
৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক

দেশগ্রাম

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত
খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত

নগর জীবন

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ
বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ

নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে

নগর জীবন

ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে

সম্পাদকীয়

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন