শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

নারী পাচারে সর্বনাশা ফাঁদ

দুবাই ড্যান্স বারে কাজের কথা বলে নির্যাতন, দেশ-বিদেশে সক্রিয় চক্র মধ্যপ্রাচ্যে সবচেয়ে বেশি, মহামারীতেও নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
নারী পাচারে সর্বনাশা ফাঁদ

মো. আজম ওরফে আজম খান। আন্তর্জাতিক নারী পাচারকারী চক্রের গডফাদার আজম চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি পৌরসভায় ছিলেন ছিঁচকে চোর। তার বিরুদ্ধে ফটিকছড়ি ও দেশের বিভিন্ন স্থানে ৬টি হত্যাসহ ১৫টি মামলা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতায় আজম একসময় পাড়ি জমান দুবাইতে। এরপর আর পেছনে তাকাতে হয়নি। বাংলাদেশ থেকে নারী পাচার করে দুবাই নিয়ে গিয়ে অনৈতিক ব্যবসা শুরু করেন। রাতারাতি হয়ে ওঠেন কোটিপতি। বনে যান দুবাইয়ের চারটি হোটেলের মালিক। আজম তার হোটেলে কাজের আশা দিয়ে আট বছরে ৭০ জন বাংলাদেশি নারীকে পাচার করে দুবাই নিয়ে যান। দুর্ভাগা এ নারীদের যৌন ব্যবসায় নামতে বাধ্য করেন। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)-এর তথ্যে এ পাচারকারী চক্রে দেশের কয়েকজন নৃত্য সংগঠকও জড়িত। তাদের একজন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারজয়ী নৃত্যশিল্পী ও কোরিওগ্রাফার ইভান শাহরিয়ার সোহাগ। এ চক্রে আরও আছেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাসের ম্যানেজার গৌতম সাহা। চক্রটিকে সহযোগিতা করার জন্য দেশে অর্ধশতাধিক দালালও সক্রিয় ছিল।

নির্দিষ্ট কিছু এজেন্সি ও একটি বিশেষ এয়ারলাইনসে করে নারীদের দুবাইয়ে পাচার করা হতো। দুবাইতে যদি কোনো নারী তাদের কথামতো কাজ করতে রাজি না হতো তবে তাকে ইলেকট্রিক শক দেওয়া হতো, প্রচুর মারধর করা হতো। সিআইডি জানায়, মূলত নৃত্যশিল্পীদের টার্গেট করত চক্রটি। ছোটখাটো অনুষ্ঠানে পারফর্ম করা নৃত্যশিল্পীরাই ছিলেন এ চক্রের প্রধান টার্গেট। কয়েকজন নৃত্য সংগঠক ও শিল্পী ছাড়াও পাড়া-মহল্লার বিভিন্ন ক্লাব ও ড্যান্স গ্রুপের লোকজনও এ চক্রে জড়িত। গেল জুলাইয়ে দুবাইয়ে নারী পাচারকারী চক্রের মূল হোতা আজম খানসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করে সিআইডি। সম্প্রতি গ্রেফতার করা হয় নৃত্যশিল্পী ইভানকেও। জানা যায়, পাচারকৃত নারীদের থাকা-খাওয়া নিশ্চিতসহ ক্লাবে নাচ-গান করার বিনিময়ে প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা বেতন দেওয়ার মৌখিক চুক্তি করা হলেও বাস্তবে এ টাকা তারা পান না।

বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দুবাইতে পাচার দমনসংক্রান্ত আইন তেমন শক্তিশালী নয়। এ অবস্থা বাংলাদেশ থেকে নারী পাচারের ঘটনা আরও উসকে দিচ্ছে। সেখানে হোটেলসহ বিভিন্ন স্থানে বাংলাদেশি নারীদের জোর করে অবৈধ কাজ করানো হচ্ছে কিন্তু স্থানীয় পুলিশ তাদের উদ্ধার করছে না। আবার বাংলাদেশ দূতাবাসও ভুক্তভোগীদের সেভাবে সাহায্য করতে পারছে না। জানা যায়, দুবাই ছাড়াও মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশসহ ভারতে পাচার করা হচ্ছে বাংলাদেশি নারীদের। পাচারকারী চক্রের ফাঁদে পড়ে কপাল পুড়ছে এসব নারীর। ভাগ্যের চাকা ঘোরাতে কাজের আশায় দেশের বাইরে গিয়ে তারা পাচারের শিকার হচ্ছেন। মানব পাচারের বাজারে অতিরিক্ত চাহিদা থাকায় বাংলাদেশি নারী ও কন্যাশিশুদের পাচারের শিকার হতে হচ্ছে বেশি। করোনাকালেও দেশ থেকে নারী পাচারের মতো অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি। ফলে পাচারের সঙ্গে জড়িত সংঘবদ্ধ অপরাধীরা বেপরোয়া হয়ে উঠছে, তারা থেকে যাচ্ছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। সম্প্রতি ভারতে নারী পাচারের ঘটনা তুলনামূলক কমে গেলেও বিদেশে কাজের কথা বলে নারী পাচারের ঘটনা নতুন করে উদে¦গ তৈরি করছে। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে কাজের আশ্বাসে নারী পাচার আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-এর তথ্যে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত মোট ৬৫ নারী পাচারের শিকার হন। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ৩৩ জনকে জুলাইয়ে পাচার করা হয়।

জানা যায়, বাংলাদেশ থেকে সবচেয়ে বেশি পাচার করা হচ্ছে ১০ থেকে ১৫ বছর বয়সী কিশোরীদের। আর মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে ১৬ থেকে ১৮ বছরের কিশোরীদের বয়স বাড়িয়ে ২২ থেকে ২৩ বছর দেখিয়ে পাচার করা হচ্ছে। জনশক্তি রপ্তানি উন্œয়ন ব্যুরোয় কর্মরত কিছু অসাধু ব্যক্তি, বিভিন্ন রিক্রুটিং এজেন্ট ও কিছু ক্ষেত্রে ভুক্তভোগীর স্বজনরা নারী পাচারের সঙ্গে জড়িত।

সংশ্লিষ্টরা জানান, ফুটপাথে থাাকা কন্যাশিশুদের কেউ কেউ ছোট থেকে যৌন নির্যাতনের শিকার হয় বেশি। আর এ ধরনের শিশুদের সহজেই টার্গেট করে পাচারকারী চক্রের সদস্যরা। টানবাজারের মতো বড় পতিতালয়গুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ায় নারী ও কন্যাশিশুর পাচারের ঘটনাও বৃদ্ধি পেয়েছে। দুবাইতে বাংলাদেশি নারী পাচারের ঘটনা এখন ‘ওপেন সিক্রেট’। এ ছাড়া নেপালেও নারীদের পাচার করা হচ্ছে। দুবাই ও নেপালে মেয়েদের ট্যুরিস্ট ভিসায় পাচার করা হচ্ছে।

বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট সালমা আলী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নারী পাচার প্রতিরোধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, মানবাধিকার সংস্থা সবাইকে মিলে কাজ করতে হবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মনিটরিং সেল এ বিষয়ে কাজ করছে কিন্তু জেলা পর্যায়ে এ বিষয়ে যে সচেতনতা তৈরির কথা তা হচ্ছে না। আর পাচারের ক্ষেত্রে যারা ঝুঁকিপূর্ণ তারা ঝুঁকিতেই রয়ে গেছে। এ-সংক্রান্ত সাতটি ট্রাইব্যুনাল হয়েছে কিন্তু তা কার্যকর নয়। দেশের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষেরও এ বিষয়ে গাফিলতি আছে।’ তার মতে পাচারের ক্ষেত্রে যারা ঝুঁকিতে আছে তাদের বিকল্প উপার্জনের ব্যবস্থা করতে হবে। পাচারের মামলায় ভুক্তভোগী ভিকটিমকে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ও আইনি সহযোগিতা দিতে হবে। পাচারসংক্রান্ত স্পর্শকাতর মামলাগুলো দ্রুত বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে।

নারী পাচারের ঘটনাগুলো পর্যবেক্ষণ করে বিশেষজ্ঞরা বলেন, ভৌগোলিক কারণে একটা সময় পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে নারীদের ভারতে পাচার করা হতো। এদের কাজ দেওয়ার কথা বলে বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে পাচার করা হতো। মুম্বাই, কলকাতায় নিয়ে মেয়েদের বিক্রি করে দেওয়া হতো। ভারতের পতিতালয়গুলোয় প্রচুর বাংলাদেশি মেয়ে পাওয়া যাবে। তবে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়ায় বাংলাদেশ থেকে ভারতে নারী পাচারের ঘটনা এখন কমেছে। সৌদি আরবে গৃহকর্মী পাঠানোর বিষয়টি আপাতদৃষ্টিতে অভিবাসন মনে হলেও পাচার আইন অনুযায়ী নির্যাতনের শিকার নারীও পাচারের শিকার। যুক্তরাষ্ট্র প্রতি বছর যে মানব পাচারবিষয়ক প্রতিবেদন তৈরি করে সেখানেও অভিবাসনের নামে বাংলাদেশ থেকে মানব পাচারের ঘটনা বর্ধমান বলা হয়েছে। ২০১৫ সালের দিকে সমুদ্রপথে পুরুষদের পাচার করা হতো কিন্তু এখন সমুদ্রপথে নারী ও শিশুদেরও পাচার করা হচ্ছে। বিশেষ করে রোহিঙ্গা নারী-শিশুদের এ পরিণতি ভোগ করতে হচ্ছে। ১৯৯১ সাল থেকে বিদেশে বাংলাদেশি নারী কর্মী যাওয়া শুরু হলেও প্রথমে এ সংখ্যা মাত্র ২ থেকে ৩ হাজার ছিল। কিন্তু ২০১৫ সালে যখন সৌদি আরবের সঙ্গে নারী কর্মী পাঠানোর চুক্তি হয় তখন বছরে নারী কর্মীর সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়ে যায়। এর পর থেকে মধ্যপ্রাচ্যে নারী কর্মী পাঠানোর নামে মেয়েদের সিরিয়ায় পাচার করা হয়, দুবাই ও সৌদিতে পাঠানো হয়।

বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাকের অভিবাসন কর্মসূচির প্রধান শরিফুল হাসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘অভিবাসনের নামে নারী পাচার, ভারতে নারী পাচার ও রোহিঙ্গা নারী-শিশু পাচার এ তিনটি ইস্যু নারী পাচারের ক্ষেত্রে আমাদের কাছে এখন সবচেয়ে বড় সংকট হিসেবে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ শ্রম অভিবাসনের নামে যা হচ্ছে তা এক প্রকার পাচারই। আগে যেখানে ১০ থেকে ১৫টি রিক্রুটিং এজেন্সি নারী কর্মী পাঠাত সেখানে এখন ৫০০ থেকে ৬০০ এজেন্সি শুধু সৌদিতেই নারী কর্মী পাঠাচ্ছে।’ তার মতে গৃহকর্মী হিসেবে নারীদের বিদেশে না পাঠিয়ে নার্স ও পোশাকশ্রমিকসহ অন্যান্য খাতে পাঠানো উচিত। এতে নারীরা নিরপদে থাকবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন

নগর জীবন

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন