শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

কী পাবে কী হারাবে বাংলাদেশ

এলডিসি থেকে বের হলে
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
কী পাবে কী হারাবে বাংলাদেশ

এটি এখন জানা তথ্য যে, উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ হচ্ছে বাংলাদেশের। শুক্রবার জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসি (সিডিপি)-এর ত্রিবার্ষিক পর্যালোচনা সভায় এ বিষয়ে চূড়ান্ত সুপারিশ করা হয়েছে। এর ফলে পাঁচ বছর প্রস্তুতিকালীন সময় কাটানোর পর ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশ বা এলডিসি থেকে বেরিয়ে যাবে বাংলাদেশ। স্বাধীনতার ৫০তম বছরে এটি একটি অনন্য অর্জন। সাধারণ মানুষের কৌতূহল অন্য জায়গায়। তারা জানতে চাইছে-এর ফলে কী পাবে বাংলাদেশ? আর কীই-বা হারাবে? সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা আর বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এলডিসি তালিকা থেকে বের হয়ে গেলে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হবে। সারা বিশ্বে একটি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হবে। কিন্তু এ প্রক্রিয়ায় নির্দিষ্টভাবে বাংলাদেশের লাভ বা ক্ষতি কতটুকু হবে, সে বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত হিসাব নেই সরকারের কাছে।

সরকারের সংশ্লিষ্টরা জানান, ২০১৯ সালে সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) ‘বাংলাদেশ প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০২১-৪১’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন তৈরি করেছিল। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এলডিসি থেকে বেরিয়ে গেলে বাংলাদেশের মোট রপ্তানি বার্ষিক ১১ শতাংশ হারে কমতে পারে। এতে প্রায় ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৫১ হাজার কোটি টাকার বেশি ক্ষতি হতে পারে। তবে এটি অনুমাননির্ভর হিসাব।

কী পাবে বাংলাদেশ : সংশ্লিষ্টরা বলছেন, স্বাধীনতার পর তলাবিহীন ঝুড়ি হিসেবে চিহ্নিত একটি রাষ্ট্র ৫০ বছরের মধ্যে সেই অপবাদ ঘুচিয়ে উন্নয়নশীলে উত্তরণ ঘটছে-বহির্বিশ্বে এটিই সবচেয়ে বড় অর্জন। এর ফলে বাংলাদেশের মর্যদা বৃদ্ধি পাবে। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা বাড়বে। বহুজাতিক কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে। বিনিয়োগ বাড়ার কারণে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাবে। ফলে মানুষের মাথাপিছু আয় বাড়বে। আয় বাড়ার কারণে সরকারের রাজস্ব আয়ও বাড়বে। এর ফলে বিভিন্ন খাতে সরকারের বিনিয়োগ বাড়বে। আবার এলডিসি থাকার কারণে বহির্বিশ্বে ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ফলে বাণিজ্যিক ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে জামানত ও সুদের হার বেশি পড়ে। উন্নয়নশীলে উত্তরণের কারণে রিস্ক ফ্যাক্টর কমে যাবে। এতে করে বাণিজ্যিক ঋণের সুদের হার কমবে। বেসরকারি খাতে অর্থায়ন সুবিধা বাড়বে। এটিও বিনিয়োগ বাড়াতে সহায়তা করবে। আবার সরকারি-বেসরকারি বিনিয়োগ বৃদ্ধির ফলে শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ মানব সম্পদ সূচকে আরও উন্নয়ন ঘটবে। নতুন বিনিয়োগের লক্ষ্যে সরকারের অবকাঠামো উন্নয়ন হবে। এ ছাড়া প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে আমদানি-রপ্তানি নীতিসহ সরকারের কর নীতিতে পরিবর্তন আসবে। এতে করে বহির্বাণিজ্যে সক্ষমতা বাড়বে বাংলাদেশের। আবার কারখানা ও শ্রমিকের দক্ষতা বৃদ্ধির কারণে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পাবে। পণ্য রপ্তানিতে দরকষাকষির সুযোগ বাড়বে বাংলাদেশের।

কী হারাবে বাংলাদেশ : ২০২৬ সালে এলডিসি থেকে বেরিয়ে গেলে ভারত ও চীন ছাড়াও উন্নত দেশগুলোতে যে বাণিজ্য সুবিধা পাচ্ছে, সেটি আর পাওয়া যাবে না; তিন বছর পর অর্থাৎ ২০২৯ সালের পর ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন (ইইউ)-এ শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা হারাবে; এলডিসি হিসেবে মেধাস্বত্ব, পেটেন্ট, তথ্য প্রযুক্তি ও সেবা খাতে বিশেষ সুবিধা পাচ্ছে বাংলাদেশ। উন্নয়নশীলে উত্তরণের পর বিনামূল্যে এসব প্রযুক্তি বা সেবা মিলবে না; ফার্মাসিউটিক্যালস খাতে এলডিসি হিসেবে বাংলাদেশ পেটেন্ট লাইসেন্স ছাড়াই ওষুধ উৎপাদন করতে পারে। ২০৩৩ সালের পর এই সুবিধা আর পাওয়া যাবে না; স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে বাংলাদেশ বিভিন্ন দেশের অনুদান ও সহজশর্তে ঋণ সহায়তা পাচ্ছে। বিশেষ করে জলবায়ু তহবিল থেকে বিশেষ বরাদ্দ রয়েছে। ২০২৬ সালের পর এসব অনুদান বা সহায়তা মিলবে না; স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে বাংলাদেশের শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ মানবসম্পদ উন্নয়নে জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর বিশেষ সহায়তা পাওয়া যায়। এসব সহায়তা আর ২০২৬ সালের পর পাওয়া যাবে না; এনজিওগুলোও বর্তমানে যেসব খাতে অনুদান পাচ্ছে তা আর পাবে না; এমন কি বর্তমানে যে রেয়াতি সুদে অর্থাৎ সহজ শর্তে বিশ্বব্যাংক, এডিবি থেকে ঋণ মিলছে সেটিও আর মিলবে না। তাদের ঋণের সুদের হার বেড়ে যাবে; এ ছাড়া এলডিসি হিসেবে বাংলাদেশ কৃষি খাতে ভর্তুকি দিচ্ছে। রপ্তানি খাতে দিচ্ছে নানা ধরনের প্রণোদনা সুবিধা। এমন কী রেমিট্যান্স আয়েও নগদ সহায়তা দিচ্ছে। এলডিসি থেকে বেরিয়ে গেলে এসব ভর্তুকি ও প্রণোদনা দেওয়ার ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ আসবে।

বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, এই পরিপ্রেক্ষিতে রপ্তানি পণ্যের বহুমুখীকরণের পাশাপাশি উৎপাদনশীলতা নির্ভর অর্থনীতির দিকে যেতে হবে। প্রতিযোগিতার সক্ষমতা অর্জনের জন্য আমাদের প্রযুক্তির আধুনিকায়ন, দক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। সেই সঙ্গে অবকাঠামোসহ ব্যবসায় পরিবেশ সক্ষমতা, বন্দর সক্ষমতাও বাড়াতে হবে। যাতে শুল্কমুক্ত সুবিধা না পেলেও পণ্যের দাম ঠিক রেখে প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বজায় রাখা যায়।

খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পাওয়ায় বাংলাদেশের সামনে যেমন নতুন সম্ভাবনা ও সুযোগ তৈরি হবে তেমনি নতুন ধরনের চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হবে। বলা হচ্ছে, রপ্তানি খাতে বিশেষ করে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বড় ধরনের ঝুঁকি তৈরি হবে। তবে আমরা যুক্তরাষ্ট্রে শুল্ক দিয়েই তৈরি পোশাক রপ্তানি করছি। একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশের রপ্তানির সবচেয়ে বড় বাজার এখন যুক্তরাষ্ট্র। ফলে উত্তরণের পর শুল্ক সুবিধা না পেলেই দেশের রপ্তানি ঝুঁকিতে পড়বে এমন ভাবার কারণ নেই। সিপিডির এই গবেষক বলেন, এলডিসি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার কারণে দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বৃদ্ধি পাবে। উদ্যোক্তারা পণ্যের বৈচিত্র্যকরণের পাশাপাশি কারখানা ও শ্রমিকের দক্ষতা বাড়াতে বিনিয়োগ করবেন। প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে নতুন বাজারে নতুন পণ্য রপ্তানির সুযোগ তৈরি করবেন। চ্যালেঞ্জের বিপরীতে এটি এক নতুন সম্ভাবনার দরজা খুলে দেবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
নোয়াখালীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুজন নিহত
নোয়াখালীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুজন নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান
চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে দুর্বৃত্তের দেওয়া আগুনে দগ্ধ সেই চালকের মৃত্যু
মানিকগঞ্জে দুর্বৃত্তের দেওয়া আগুনে দগ্ধ সেই চালকের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছে সৌদি যুবরাজ
কাল ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছে সৌদি যুবরাজ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্কার গ্রহণ করলেন টম ক্রুজ
অস্কার গ্রহণ করলেন টম ক্রুজ

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজস্থানের কোচ হিসেবে ফিরলেন কিংবদন্তি সাঙ্গাকারা
রাজস্থানের কোচ হিসেবে ফিরলেন কিংবদন্তি সাঙ্গাকারা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৬ জুলাই যোদ্ধাকে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ড পাঠাচ্ছে সরকার
৬ জুলাই যোদ্ধাকে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ড পাঠাচ্ছে সরকার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় জামায়াত নেতার পিকআপে আগুন
কুমিল্লায় জামায়াত নেতার পিকআপে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদল-ছাত্র অধিকারের সমন্বিত 'ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান' প্যানেল ঘোষণা
জবি ছাত্রদল-ছাত্র অধিকারের সমন্বিত 'ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান' প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুগঞ্জে দেড় কোটি টাকার প্রসাধনী জব্দ, গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে দেড় কোটি টাকার প্রসাধনী জব্দ, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯ নভেম্বর বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ
১৯ নভেম্বর বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা
কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’
‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র
এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’
‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি
ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে