শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ জুন, ২০২১ আপডেট:

শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানই লকডাউনে

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানই লকডাউনে

করোনার এই সময়টায় দেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছাড়া আর সবই খোলা। প্রায় দেড় বছর ধরে তালাবদ্ধ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। পরীক্ষা ও ক্লাসে ফেরার অপেক্ষায় লাখ লাখ শিক্ষার্থী। এরই মধ্যে খুলে দেওয়া হয়েছে সরকারি-বেসরকারি অফিস, ব্যাংক-বীমা বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ সব ধরনের অফিস। চলছে গণপরিবহন। শপিং মল, বিপণিবিতান, মার্কেট সবই খোলা। এখন স্বাভাবিক নিয়মেই চলছে সচিবালয়ের কাজকর্ম। ব্যাংক-বীমা ও শেয়ারবাজারেও স্বাভাবিক লেনদেন শুরু হয়েছে। অভ্যন্তরীণ সব ফ্লাইট চলছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সৌদি আরব, ওমান, কাতার, জর্ডান ও সিঙ্গাপুরে ফ্লাইট চলা শুরু হয়েছে। আরও কিছু ফ্লাইট খোলার সিদ্ধান্ত হবে আগামী মাসে। উচ্চ আদালত চলছে ভার্চুয়ালে। রবিবার হাই কোর্টের সব বেঞ্চ ভার্চুয়ালে শুরু হবে। গত বুধবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপসচিব মো. রেজাউল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে চলমান বিধিনিষেধের (লকডাউন) মেয়াদ এক মাস বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়া হয়। স্বাস্থ্যবিধি মানার শর্তে সব অফিস ও কর্মক্ষেত্র খুলে দেওয়া হয়েছে।

বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সাবেক আঞ্চলিক উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. মোজাহেরুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যেভাবে এখন দেশজুড়ে লকডাউন দেওয়া হচ্ছে তার বিজ্ঞানসম্মত কোনো যুক্তি নেই। অফিস, গণপরিবহন সবই চলছে। যে এলাকায় সংক্রমণ সে এলাকায় লকডাউন থাকা উচিত। সে এলাকায় কাউকে ঢুকতে দেওয়া হবে না, বের হতে দেওয়া হবে না। এখন আবার সংক্রমণের হার বাড়ছে বিশেষ করে সীমান্ত এলাকায়। সরকার এখন স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার চিন্তাভাবনা করতে পারে।’

রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা ডা. মুশতাক হোসেন বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এভাবে দীর্ঘমেয়াদে বন্ধ রাখা উচিত হবে না। ঝুঁকিটা যত কমানো যায় সে চেষ্টাই করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার প্রস্তুতি নেওয়া উচিত। ধাপে ধাপে স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মৌখিক পরীক্ষা বা অন্য পরীক্ষা নেওয়া দরকার। এগুলো পরীক্ষামূলকভাবে চালু করা যেতে পারে। তবে প্রাইমারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সবার পড়ে খুলতে হবে।’

দেড় বছর ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লকডাউন : করোনা সংক্রমণের কারণে গত বছরের ১৭ মার্চ থেকে বন্ধ সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এরপর সময় অতিবাহিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটিও। দফায় দফায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার তারিখ ঘোষণা করলেও সরকার খুলতে পারেনি স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়। সর্বশেষ ঘোষণা অনুযায়ী ৩০ জুন পর্যন্ত সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। কিন্তু মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ১৫ জুলাই পর্যন্ত বিধিনিষেধ আরোপ করায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এ ছুটি ফের বাড়বে। কবে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলবে তা নিয়ে অনিশ্চয়তার সৃষ্টি হয়েছে। করোনার কারণে গত বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা না নিয়ে অটোপাস দেওয়া হয়েছে। স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকায় এখনো এসএসসি ও এইচএসসিতে পরীক্ষা নিতে পারেনি সরকার। সাধারণত প্রতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে এসএসসি ও এপ্রিলে এইচএসসি পরীক্ষার আয়োজন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। কিন্তু চলতি বছর স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকায় কবে এসব পরীক্ষা নেওয়া হবে তা জানেন না সরকারের কর্তাব্যক্তিরাও। এমনকি পরীক্ষা না নেওয়ারও সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। সম্প্রতি শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এক বক্তব্যে বলেছেন, এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব না হলে বিকল্প পদ্ধতিতে মূল্যায়ন করা হবে। সব মিলে করোনার কারণে এ বছরের এ দুই পাবলিক পরীক্ষা গ্রহণ অনেকটাই অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকা ও পাবলিক পরীক্ষা নিয়ে অনিশ্চয়তার কারণে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীসহ সব শিক্ষার্থীই তাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। টাঙ্গাইলের গুরুদয়াল সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির অপেক্ষায় থাকা উম্মে হাবিবা ইউশা প্রতিবেদককে বলেন, ‘স্বাস্থ্যবিধি মেনে সবকিছুই যদি খোলা রাখা যায় তাহলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে সমস্যা কোথায়?’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ড. ছিদ্দিকুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘করোনা সংক্রমণের কারণে গত বছরের মার্চে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছুটি ঘোষণার পাঁচ-ছয় মাস পর সংক্রমণের হার অনেক কম ছিল। তখন স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা যেত, কিন্তু খোলা হয়নি। কারণ হিসেবে বলা হয়েছিল শীতে সংক্রমণ বাড়বে। কিন্তু শীতে করোনার সংক্রমণ বাড়েনি। তখনো স্কুল-কলেজ খোলা হয়নি। এখন সংক্রমণ ফের ঊর্ধ্বমুখী।’ এই শিক্ষাবিদ বলেন, ‘সংক্রমণের হার কমে এলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দিতে হবে। সবাইকে করোনার ভ্যাকসিন নিশ্চিত করা গেলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা আরও নিরাপদ হবে।’

হাই কোর্টে সব বেঞ্চ বসবে ভার্চুয়ালি : বিচারকাজ পরিচালনার জন্য সুপ্রিম কোর্টের হাই কোর্ট বিভাগের ৫৩টি বেঞ্চ খুলে দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি। আগামী রবিবার থেকে ভার্চুয়ালি সব বেঞ্চে বিচারকাজ চলবে। তবে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত হাই কোর্টে আগাম জামিন শুনানি বন্ধ থাকবে। সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র ও হাই কোর্ট বিভাগের স্পেশাল অফিসার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান এমন তথ্য জানান। এর আগে ১ জুন সপ্তাহের সব কার্যদিবসে ভার্চুয়ালি আপিল বিভাগে বিচারকাজ শুরু হয়। অন্যদিকে নিম্ন আদালতে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে জামিন শুনানি ও শারীরিক উপস্থিতিতে আত্মসমর্পণ আবেদনের শুনানি অব্যাহত রয়েছে। সাইফুর রহমান বলেন, ‘দ্বিতীয় দফা করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় ৪ এপ্রিলের পর এই প্রথম আগামী রবিবার থেকে হাই কোর্টের সব বেঞ্চ ভার্চুয়ালি বিচারকাজ পরিচালনা করবে। এর ফলে আগামী রবিবার সুপ্রিম কোর্টের দুই বিভাগে (আপিল ও হাই কোর্ট) পুরোপুরি ভার্চুয়ালি বিচারকাজ শুরু হচ্ছে।’ করোনা মহামারী রোধে এপ্রিলের শুরুতে বিধিনিষেধ আরোপের পর চারটি ভার্চুয়াল বেঞ্চ গঠন করেছিলেন প্রধান বিচারপতি। ২২ এপ্রিল আরও দুটি বেঞ্চ গঠন করা হয়। এরপর ২৯ এপ্রিল আরও তিনটি যোগ করা হয়। এ নয়টি বেঞ্চের পাশাপাশি ২২ মে আরও সাতটি বেঞ্চ গঠন করা হয়। ৩১ মে প্রধান বিচারপতি নতুন আদেশ দেন। ওই আদেশে হাই কোর্ট বিভাগে মোট ২১টি বেঞ্চ গঠনের আদেশ দেন। সবশেষ ১০ জুন আরও কয়েকটি নতুন বেঞ্চ গঠন করেন প্রধান বিচারপতি। তখন সংখ্যা দাঁড়ায় ৩০-এ। সর্বশেষ গতকাল সব মিলিয়ে ৫৩টি বেঞ্চ গঠন করেন প্রধান বিচারপতি।

ব্যাংকে লেনদেন : মহামারীর বিস্তার ঠেকাতে বিধিনিষেধের মেয়াদ আরও এক দফা বর্ধিত করার মধ্যেই ব্যাংকে লেনদেনের সময় আরও ৩০ মিনিট বাড়ানো হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রজ্ঞাপনে ব্যাংক লেনদেন সাড়ে ৩টা পর্যন্ত চালু রাখার সিদ্ধান্ত দেওয়া হয় বলে গণমাধ্যমকে জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম। বিধিনিষেধের মধ্যে এত দিন ব্যাংকগুলোয় ৩টা পর্যন্ত লেনদেন চলছিল। সর্বশেষ ৩০ মে লেনদেনের সময় আধা ঘণ্টা বাড়িয়ে ৩টা পর্যন্ত করা হয়। স্বাভাবিক সময়ে ব্যাংকে লেনদেন হয় ৪টা পর্যন্ত এবং কর্মকর্তারা অন্যান্য কাজের জন্য ৫টা বা এর বেশি সময় শাখা খোলা রেখে কাজ করেন। লেনদেন-পরবর্তী আনুষ্ঠানিক অন্যান্য কাজের জন্য বিকাল ৫টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা থাকবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
সর্বশেষ খবর
আবারও ঢাকায় গান গাইতে আসছে ব্যান্ড ‘জাল’
আবারও ঢাকায় গান গাইতে আসছে ব্যান্ড ‘জাল’

২৬ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেবিল টেনিসে ইরানি কোচ আনছে বাংলাদেশ
টেবিল টেনিসে ইরানি কোচ আনছে বাংলাদেশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘হলান্ড এখন মেসি-রোনালদোর পর্যায়ের ফুটবলার’
‘হলান্ড এখন মেসি-রোনালদোর পর্যায়ের ফুটবলার’

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকার মানুষদের শিকড় গল্প ‘মহল্লা'
পুরান ঢাকার মানুষদের শিকড় গল্প ‘মহল্লা'

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৬৫
ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৬৫

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুন্দরবনের ঐতিহ্যবাহী দুবলার চরে আজ শুরু হচ্ছে রাস উৎসব
সুন্দরবনের ঐতিহ্যবাহী দুবলার চরে আজ শুরু হচ্ছে রাস উৎসব

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিনের দুই সতীর্থের অবসর নিয়ে যা বললেন মেসি
দীর্ঘদিনের দুই সতীর্থের অবসর নিয়ে যা বললেন মেসি

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডনে ট্রেনে ছুরিকাঘাতের ঘটনায় একজন সন্দেহভাজন, রেলকর্মীর অবস্থা আশঙ্কাজনক
লন্ডনে ট্রেনে ছুরিকাঘাতের ঘটনায় একজন সন্দেহভাজন, রেলকর্মীর অবস্থা আশঙ্কাজনক

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে ১০ জনের মৃত্যু
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে ১০ জনের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

২২তম দিনে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের অবস্থান, আজ করবেন বিক্ষোভ
২২তম দিনে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের অবস্থান, আজ করবেন বিক্ষোভ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কানাডার ক্যালগেরিতে পিঠা উৎসব
কানাডার ক্যালগেরিতে পিঠা উৎসব

৫১ মিনিট আগে | পরবাস

টেস্ট প্রস্তুতিতে মনোযোগ, টি-টোয়েন্টি সিরিজের মাঝপথে দল ছাড়লেন হেড-কুলদিপ
টেস্ট প্রস্তুতিতে মনোযোগ, টি-টোয়েন্টি সিরিজের মাঝপথে দল ছাড়লেন হেড-কুলদিপ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত
খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননের হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে হামলা জোরদারের হুমকি ইসরায়েলের
লেবাননের হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে হামলা জোরদারের হুমকি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চলতি সপ্তাহেই নতুন দল নিবন্ধনের গণবিজ্ঞপ্তি: ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নতুন দল নিবন্ধনের গণবিজ্ঞপ্তি: ইসি সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
বিকেলে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে
২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি হারি না, হয় জিতি, নয় শিখি: ভুল করে গোল খেয়ে বললেন মার্তিনেজ
আমি হারি না, হয় জিতি, নয় শিখি: ভুল করে গোল খেয়ে বললেন মার্তিনেজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব
বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা