শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

সরকারি তদন্তে হুইপের এলাকায় টিকা বাণিজ্যের প্রমাণ

সিসিটিভি ফুটেজ গায়েব ক্ষোভ অসন্তোষ
রিয়াজ হায়দার চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারি তদন্তে হুইপের এলাকায় টিকা বাণিজ্যের প্রমাণ

অনুমতি ছাড়া ও সরকারি নিয়ম লঙ্ঘন করেই হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর এলাকায় টিকা বাণিজ্যের প্রমাণ পেয়েছে এ সম্পর্কে গঠিত স্বাস্থ্য অধিদফতরের তদন্ত কমিটি। নির্ধারিত সময়ের অনেক আগেই অবৈধ বাণিজ্যের মাধ্যমে ২৬০০ টিকা দেওয়া হয় হুইপের এলাকায়। টিকা নিরাপত্তা ‘কোল্ড বক্স’ ছাড়াই টিকা স্থানান্তর, রেজিস্ট্রেশন কার্ড জালিয়াতিসহ তদন্তে ধরা পড়েছে ঘোরতর অনিয়ম। বারকোড স্ক্যান করেই মিলল শুভঙ্করের ফাঁকি দেওয়ার ঘটনা। দুই দিনে দেওয়া ২৬০০ টিকার উপস্থাপিত রেজিস্ট্রেশন কার্ডের মধ্যে অন্তত ২২০০ কার্ডই ভুয়া। অনুমতি ছাড়াই এই টিকাদান প্রক্রিয়ায় বিশেষজ্ঞ স্বাস্থ্য সহকারীর মতো হুইপ সামশুল হকের ভাই মহব্বত নিজেই টিকা পুশ করেছেন টিকাপ্রত্যাশীদের! সব মিলিয়ে হুইপ পোষ্য বাহিনীর দ্বারা ভয়াবহ ‘স্বাস্থ্যঝুঁকি’ তৈরি হয়েছে পটিয়ায়- এমনই তথ্য-উপাত্ত উঠে এসেছে সরকারি তদন্তে।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের চট্টগ্রামের পরিচালকের নির্দেশে গত শনিবার টিকা বাণিজ্য নিয়ে তদন্ত কমিটি গঠিত হয়। দুই দিন তদন্তের সময় দিয়ে গঠিত এই কমিটি তদন্তকাজ শেষ করেই গতকাল সন্ধ্যায় পরিচালক বরাবর রিপোর্ট জমা দেয়। তদন্ত কমিটির আহ্‌বায়ক ডা. অজয় দাশ তদন্ত রিপোর্টের ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু না জানালেও এক পর্যায়ে স্বীকার করেছেন, ‘তদন্তকালে টিকাদান প্রক্রিয়ার অসংগতি ধরা পড়েছে।’ তদন্ত রিপোর্ট জমা দেওয়ার আগে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এই অসংগতির কথা জানালেও তদন্ত রিপোর্ট জমা দেওয়ার পর সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে বের হয়ে আসে তদন্তে উঠে আসা পটিয়ার হুইপ বাহিনীর টিকা বাণিজ্যের ঘোরতর অনিয়মের চিত্র।

কী আছে সরকারি তদন্তে? : সংশ্লিষ্ট নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, অনুমোদন না নিয়ে ও নিয়মবহিভর্‚তভাবে পটিয়ার শোভনদন্ডী ইউনিয়নে হুইপ সামশুল হক চৌধুরী এমপির বাড়ি লাগোয়া একটি অস্থায়ী ক্যাম্পে আলোচ্য টিকাগুলো দেওয়া হয়। তদন্তকালে অভিযুক্ত হুইপ পোষ্য কথিত ছাত্রলীগ নেতা ও ইপিআই কর্মসূচির টেকনোলজিস্ট রবিউল হুসাইন তদন্ত টিমকে মোট ২৬০০ টিকার রেজিস্ট্রেশন কার্ড উপস্থাপন করেন। কার্ডগুলোর সংশ্লিষ্ট বারকোড পরীক্ষা করে ধরা পড়েছে অনিয়ম। ২৬০০ কার্ডের মধ্যে দুই শতাধিক কার্ড পুরনো রেজিস্ট্রেশনকৃত।

২ হাজারের বেশি কার্ড রেজিস্ট্রেশনের জন্য ইতিপূর্বে আইডি কার্ড নিয়ে আসা মানুষের, তাদের নামে রেজিস্ট্রেশন কার্ড রবিবার সকালেই পূরণ করা হয়েছে। অর্থাৎ এটি স্পষ্ট যে, পুরনো জমে থাকা আইডি কার্ড দিয়েই তদন্ত কমিটির ঘটনাস্থল পরিদর্শনের আগে এসব রেজিস্ট্রেশন কার্ড পূরণ করা হয়। তার আগেই তাদের টিকা দেওয়া হয়ে গেছে। 

রাষ্ট্রীয় অপচয় : রেখে যাওয়া আইডি কার্ড দিয়ে রেজিস্ট্রেশন কার্ড পূরণ করা এই ২ হাজার মানুষ পরবর্তীতে সত্যিকারে যখন রেজিস্ট্রেশন করতে আসবেন, তখন পরিস্থিতিটা কেমন দাঁড়াবে, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন। তখন কি তাদের জ্ঞাতসারে আবার রেজিস্ট্রেশন হলে তাদের নামে আবার টিকা বরাদ্দ হবে? এক্ষেত্রে এক ব্যক্তির নামে সরকারি টিকা দ্বিগুণ বরাদ্দ কি রাষ্ট্রীয় অপচয় হবে না?- এমন প্রশ্নও ভাবিয়ে তুলেছে সংশ্লিষ্টদের।

গত শুক্র ও শনিবার দুই দিনেই একটি ইউনিয়ন পর্যায়ের ক্যাম্পে এতগুলো টিকা প্রদানের ঘটনা অস্বাভাবিক মনে হয়েছে তদন্ত কমিটির কাছে। এ প্রতিবেদকের এক প্রশ্নের জবাবে তদন্ত কমিটির প্রধান তা স্বীকারও করেন।

সরকারি একটি সূত্র জানায়, চট্টগ্রাম বিভাগের টিকাদান প্রক্রিয়ায় চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল সর্বোচ্চ জনবল দিয়ে পরিচালিত হয়। অথচ এখানেও দুই দিনে শোভনদন্ডী ইউনিয়নের সেই ক্যাম্পটির মতো এত বেশি গতিতে টিকা প্রদান সম্ভব হয়নি। ওই ক্যাম্পে দুই দিনে ২৬০০ টিকা প্রদানের ঘটনা তাই প্রশ্নবিদ্ধ। তাছাড়া ক্যাম্পটিতে কোনো ইপিআই প্রশিক্ষিত লোকবলও ছিল না। উল্লেখ্য, আগামী ৮ আগস্ট থেকে সারা দেশে করোনার টিকা দেওয়া শুরু হওয়ার কথা। তার ১০ দিন আগেই হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর বাড়ির পাশে এই টিকা ক্যাম্প বসানো হয়েছে। স্থানীয় সূত্রের ধারণা, প্রশিক্ষণহীন উপজেলার সুইপার, ঝাড়ুদার পর্যায়ের লোকজন দিয়ে এই টিকা প্রদান করা হয়। এই সময়কালের মধ্যেই হুইপ সামশুল হকের ভাই মহব্বত কর্তৃক টিকাদানের ছবিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এসব মিলে স্পষ্ট যে, কী পরিমাণ স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যে ফেলা হয়েছে পটিয়ার ওই ইউনিয়নের টিকাগ্রহীতাদের।

সূত্র জানায়, সাধারণত সিভিল সার্জন অফিস থেকে উপজেলা পর্যায়ে স্থানান্তর করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ইপিআই টিকা সংরক্ষণাগার ফ্রিজেই টিকা সংরক্ষণ করা হয়। সেখান থেকেই কোনো ইউনিয়ন বা ক্যাম্প পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয়। সেই ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য নিরাপত্তার কথা ভেবে ভ্যাকসিন ক্যারিয়ারের বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শোভনদন্ডী  ইউনিয়নে হুইপের বাড়ি লাগোয়া ওই ক্যাম্পে টিকা স্থানান্তর প্রক্রিয়ায় অভিযুক্ত রবিউল হুসাইন এক্ষেত্রে কোল্ড বক্সে টিকা নিয়ে যাননি। এমন অভিযোগে তদন্ত দলের কর্তারা উপজেলার ওই সংরক্ষণাগারের সিসি ফুটেজ খোঁজ করতে গিয়ে বৃহস্পতিবারের পর ওই সিসি ক্যামেরার কোনো ফুটেজের হদিস পাননি।

সরকারি নির্ভরযোগ্য সূত্রটি আরও জানায়, উপজেলাটির হেলথ কমপ্লেক্সেই পূর্ণ লোকবল নিয়ে সারা দিন যেখানে (সকাল ৯টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত) মাত্র ৪০০ থেকে ৫০০ টিকা প্রদান করার সক্ষমতা আছে, সেখানে একটি ইউনিয়নের ওই ক্যাম্পেই প্রশিক্ষিত লোকবল ছাড়া কীভাবে দুই দিনে ২৬০০ টিকা দেওয়া হলো, তাও প্রশ্নবিদ্ধ। সংগত কারণেই প্রশ্ন উঠেছে, উপজেলা থেকে ইউনিয়ন পর্যায়ে ওই টিকা নিয়ে যাওয়ার পর তা কি আদৌ কোনো ফ্রিজ বা কোল্ড বক্সে ঠিক মাত্রায় রক্ষিত ছিল? যদি না থাকে তবে সেই অরক্ষিত টিকা কীভাবে এলাকার জনগণকে দেওয়া হলো? নাকি সেই টিকা অন্য কারও ভাগাড়ে চলে গেছে? অন্য কোথাও মজুদ বা বিক্রি হয়েছে সে সব? এসব প্রশ্ন উঠেছে, এলাকার সচেতন ও সাধারণ মানুষের অনেকের মনেই।

এলাকায় ক্ষোভ- অসন্তোষ : উল্লেখ্য, হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর এলাকায় টিকাদান প্রক্রিয়ার অপবাণিজ্য নিয়ে যখন তুমুল আলোচনা তখন এলাকাটিতে করোনায় ত্রাণ নিয়ে অবস্থানরত কেন্দ্রীয় যুবলীগের যুগ্ম সম্পাদক মুহাম্মদ বদিউল আলম ‘টিকা নিয়ে নয়ছয় বরদাস্ত করা হবে না’ বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। জেলা আওয়ামী লীগের নেতা মোহাম্মদ সেলিম নবীসহ অনেকেই মনে করেন, দেশের সাধারণ মানুষকে টিকা প্রদানে প্রধানমন্ত্রীর আন্তরিক উদ্যোগ কোনো লুটেরা দুর্নীতিবাজের গ্রাসে যাতে বিতর্কিত না হয়, সেটি দেখভাল করার দায়িত্ব সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলের।?হুইপ বাহিনীর এমন টিকা বাণিজ্যে এলাকায় ক্ষোভ-অসন্তোষ বাড়ছেই।?উল্লেখ্য, পটিয়ায় হুইপ সামশুল হক চৌধুরী ও তার পুত্র শারুন চৌধুরীকে নিয়ে অভিযোগের অন্ত নেই। মুক্তিযোদ্ধা শামসুদ্দিন আহমেদকে লাঞ্ছনা ও হুমকির অভিযোগে অতিসম্প্রতি হুইপ বাহিনীর বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম শহরের রাজপথেও বিক্ষোভ মিছিল করেন মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁদের সন্তানেরা।

এই বিভাগের আরও খবর
গণভোটের সময় ও  পিআর নিয়ে অনড় বিএনপি-জামায়াত
গণভোটের সময় ও পিআর নিয়ে অনড় বিএনপি-জামায়াত
আফগানিস্তান ও পাকিস্তান রাতভর সংঘর্ষ, নিহত ২৫৮
আফগানিস্তান ও পাকিস্তান রাতভর সংঘর্ষ, নিহত ২৫৮
অভিযুক্তদের সেনা হেফাজতে নেওয়ার  উদ্যোগকে স্বাগত
অভিযুক্তদের সেনা হেফাজতে নেওয়ার উদ্যোগকে স্বাগত
চাপিয়ে দেওয়া  কিছু জনগণ মানবে না
চাপিয়ে দেওয়া কিছু জনগণ মানবে না
ইতালি সফরে প্রধান উপদেষ্টা
ইতালি সফরে প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
ইসলামি নেতারা বেশি জুলুমের শিকার
ইসলামি নেতারা বেশি জুলুমের শিকার
আগের কর্মকর্তাদের নির্বাচনে নয়
আগের কর্মকর্তাদের নির্বাচনে নয়
বিরোধী মত দমনে গুম
বিরোধী মত দমনে গুম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮৫৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮৫৭

এই মাত্র | ডেঙ্গু আপডেট

সারের কৃত্রিম সংকট ও মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে লালমনিরহাটে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট ও মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে লালমনিরহাটে মানববন্ধন

১৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ঘোষণা
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ঘোষণা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

খালি পেটে চা পানে হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি!
খালি পেটে চা পানে হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি!

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট আব্বাস
গাজা শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট আব্বাস

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করলে বিভাগীয় ব্যবস্থা : ডিএমপি কমিশনার
নির্বাচনে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করলে বিভাগীয় ব্যবস্থা : ডিএমপি কমিশনার

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আরেক মামলায় গ্রেফতার হাজী সেলিম
আরেক মামলায় গ্রেফতার হাজী সেলিম

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিস্তার ইতিহাসে রেকর্ড, চার দফা বিপৎসীমা অতিক্রম করেও ক্ষয়ক্ষতি কম
তিস্তার ইতিহাসে রেকর্ড, চার দফা বিপৎসীমা অতিক্রম করেও ক্ষয়ক্ষতি কম

২২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নাইক্ষ্যংছড়িতে শিশু ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ১
নাইক্ষ্যংছড়িতে শিশু ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ১

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিশ্বকাপ ফাইনালে জয় আর্জেন্টিনারই প্রাপ্য ছিল’
‘বিশ্বকাপ ফাইনালে জয় আর্জেন্টিনারই প্রাপ্য ছিল’

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ১৫ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ১৫ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারী নিহত, আহত মা-ছেলে
বীরগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারী নিহত, আহত মা-ছেলে

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেলে বিজ্ঞাপন স্পেস ভাড়ার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
মেট্রোরেলে বিজ্ঞাপন স্পেস ভাড়ার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে মাদকসেবীদের হামলায় আহত ৩, গ্রেপ্তার ২
বাগেরহাটে মাদকসেবীদের হামলায় আহত ৩, গ্রেপ্তার ২

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রশংসনীয় কাজের পদক পাচ্ছেন পুলিশের ৬ জন
প্রশংসনীয় কাজের পদক পাচ্ছেন পুলিশের ৬ জন

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প ছাড়া অন্য কেউ নোবেল শান্তি পুরস্কারের যোগ্য নয়: ইসরায়েলি পার্লামেন্ট স্পিকার
ট্রাম্প ছাড়া অন্য কেউ নোবেল শান্তি পুরস্কারের যোগ্য নয়: ইসরায়েলি পার্লামেন্ট স্পিকার

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়ায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস উদযাপন
আখাউড়ায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস উদযাপন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকদের ওপর পুলিশি হামলার প্রতিবাদে রংপুরে কর্মবিরতি
শিক্ষকদের ওপর পুলিশি হামলার প্রতিবাদে রংপুরে কর্মবিরতি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলকে জিতিয়ে লুটিয়ে পড়লেন ক্রিজে, মাঠেই মৃত্যু
দলকে জিতিয়ে লুটিয়ে পড়লেন ক্রিজে, মাঠেই মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যক্তির নামে থাকা আরও ১৬ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন
ব্যক্তির নামে থাকা আরও ১৬ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকায় যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ৪২
দক্ষিণ আফ্রিকায় যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ৪২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি আদায়ে সড়ক না ছাড়ার ঘোষণা সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায়ে সড়ক না ছাড়ার ঘোষণা সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্লোবাল স্টার অ্যাওয়ার্ড জিতলেন হানিয়া
গ্লোবাল স্টার অ্যাওয়ার্ড জিতলেন হানিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে করা চুক্তি স্থগিত করল ইরান
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে করা চুক্তি স্থগিত করল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হেফাজতে ইসলাম রাজনৈতিক দল নয়, নির্বাচনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি’
‘হেফাজতে ইসলাম রাজনৈতিক দল নয়, নির্বাচনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থনীতিতে নোবেল পেলেন ৩ জন
অর্থনীতিতে নোবেল পেলেন ৩ জন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে তিন কোটি টাকার ভারতীয় শাড়ি জব্দ
সীমান্তে তিন কোটি টাকার ভারতীয় শাড়ি জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম পুলিশের গুরুত্ব বেড়েছে: কুলাউড়ায় ডিসি
গ্রাম পুলিশের গুরুত্ব বেড়েছে: কুলাউড়ায় ডিসি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ার প্রথম ব্যাটার হিসেবে যে রেকর্ড গড়লেন বাবর
এশিয়ার প্রথম ব্যাটার হিসেবে যে রেকর্ড গড়লেন বাবর

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান
জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ একসঙ্গে ২০ জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস
আজ একসঙ্গে ২০ জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত চোলাই মদ পান করে ৬ জনের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত চোলাই মদ পান করে ৬ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা