শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ইভ্যালির রাসেল ও স্ত্রী গ্রেফতার

গুলশান থানায় গ্রাহকের মামলা, র‌্যাব কার্যালয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ইভ্যালির রাসেল ও স্ত্রী গ্রেফতার

বহুল আলোচিত ই-কমার্সভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রাসেল এবং তার স্ত্রী প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। গতকাল বিকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের স্যার সৈয়দ রোডের বাসা থেকে তাদের গ্রেফতার করে র‌্যাব কার্যালয়ে নেওয়া হয়। তার বাসা থেকে ব্যবসা-সংক্রান্ত বেশ কিছু নথিপত্র জব্দ করা হয়েছে।

র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘মো. রাসেল ও শামীমা নাসরিনকে গ্রেফতারের বিষয়ে শুক্রবার (আজ) সকালে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত জানানো হবে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য র‌্যাব সদর দফতরে নেওয়া হয়েছে।’ এর আগে গতকাল সকালে গুলশান থানায় রাসেল ও শামীমাকে এজাহারনামীয় আসামি করে ইভ্যালির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেন মো. আরিফ বাকের নামে এক গ্রাহক। গতকাল দুপুর থেকে রাসেল-নাসরিনকে গ্রেফতার অভিযান চলার খবরে ইভ্যালিতে প্রতারণার শিকার বিপুলসংখ্যক গ্রাহক বিক্ষোভ করেন। রাসেলের বাসায় অভিযানের খবর পেয়ে তারা সেখানে জড়ো হন। এদের কেউ কেউ বলেন, ‘রাসেল ও তার স্ত্রী আটক হওয়ায় ক্রয় করা পণ্য বা মূল্য ফেরত পাওয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। আগে ডেসটিনি ও ই-অরেঞ্জসহ আরও যেসব প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ ব্যক্তিদের গ্রেফতার করা হয়েছে, কেউ গ্রাহকের অর্থ ফেরত দেননি।’ মামলার বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গুলশান বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. আসাদুজ্জামান বলেন, বুধবার রাতে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার পূর্বগ্রাম এলাকার বাসিন্দা মো. আরিফ বাকের একটি এজাহার নিয়ে গুলশান থানায় যান। ঘটনাস্থল ও ইভ্যালির কার্যালয় ধানমন্ডি থানা এলাকায় হওয়ায় তাকে ধানমন্ডি থানায় যেতে বলা হয়। পরে বাদী ঘটনাস্থল নিশ্চিত করার পর বৃহস্পতিবার (গতকাল) সকালে মামলাটি রেকর্ড করা হয়। মামলায় ইভ্যালির এমডি রাসেলকে এক নম্বর ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে দুই নম্বর আসামি করা হয়েছে। এ মামলায় ইভ্যালির আরও বেশ কজন কর্মকর্তাকে ‘অজ্ঞাতনামা’ হিসেবে আসামি করা হয়েছে। এজাহারে আরিফ বাকের উল্লেখ করেন, ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির অনলাইন প্ল্যাটফরমে ৩ লাখ ১০ হাজার ৫৯৭ টাকার পণ্য অর্ডার করেন তিনি। কিন্তু তিনি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তা পাননি। ২৯ মে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির চমকপ্রদ বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে বাদী আরিফ বাকের ও তার বন্ধুরা চলতি বছরের মে ও জুন মাসে কিছু পণ্য অর্ডার করেন। পণ্যের সরবরাহ বাবদ সমুদয় মূল্য বিকাশ, নগদ ও সিটি ব্যাংকের কার্ডের মাধ্যমে পরিশোধ করেছেন। ক্রয় করা পণ্যগুলো ৭ থেকে ৪৫ কার্যদিবসের মধ্যে সরবরাহ ও নির্দিষ্ট সময়ে পণ্য সরবরাহে ব্যর্থ হলে প্রতিষ্ঠান সমপরিমাণ টাকা ফেরত দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিল। কিন্তু ওই সময়ের মধ্যে পণ্য সরবরাহ করা হয়নি। বাদী দফায় দফায় ইভ্যালির গ্রাহকসেবা প্রতিনিধিকে ফোন করে বিষয়টি জানতে চান। সর্বশেষ ৫ সেপ্টেম্বর যোগাযোগ করে অর্ডার করা পণ্যগুলো পাওয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন বাদী। একপর্যায়ে ইভ্যালি পণ্য সরবরাহ বা অর্থ ফেরত না দেওয়ায় ৯ সেপ্টেম্বর ইভ্যালির ধানমন্ডির অফিসে যান আরিফ ও তার বন্ধুরা। তারা ধানমন্ডি কার্যালয়ে ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ রাসেলের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে উপস্থিত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উত্তেজিত হয়ে চিৎকার-চেঁচামেচি করেন। একপর্যায়ে অফিসের ভিতরে থাকা রাসেল উত্তেজিত হয়ে নিজ কক্ষ থেকে বেরিয়ে এসে বাদীকে ভয়ভীতি দেখান এবং পণ্য অথবা টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানান। বাদী ও তার উপস্থিত বন্ধুদের প্রাণনাশের হুমকিসহ চরম দুর্ব্যবহার করেন রাসেল। এতে বাদী ও তার বন্ধুরা আতঙ্কে দিনাতিপাত করছেন। পণ্যগুলো বুঝে না পাওয়ায় বাদী বড় ধরনের আর্থিক ও মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এর আগে ২৫ আগস্ট সিরাজগঞ্জের ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ইভ্যালির বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা হয়। আদালতের নির্দেশে মামলাটির তদন্ত করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। গতকাল মোহাম্মদপুর থেকে রাসেলকে গ্রেফতারের সময় তার বাসার সামনে ইভ্যালির সেলসম্যান সবুজ বলেন, ‘আমরা তাকে সময় দিতে চাই। তিনি ছয় মাস সময় চেয়েছিলেন। মাত্র এক মাস গেছে। আমরা আরও পাঁচ মাস সময় দিতে চাই। ইভ্যালির সংকট চললেও তারা গ্রাহকদের পণ্য দিচ্ছিলেন। অনেকের টাকাও ফেরত দেওয়া হয়েছে। এখন সেটি পাওয়া প্রায় অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। ইভ্যালির বিষয়ে মঙ্গলবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে বৈঠক করে ই-কমার্সবিষয়ক জাতীয় কমিটি। সভায় ইভ্যালির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হয়। ওই সময় ডিজিটাল ই-কমার্স সেলের প্রধান ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডব্লিউটিও সেলের মহাপরিচালক হাফিজুর রহমান জানান, ইভ্যালি ইস্যুতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আর সময় দিতে চায় না। এ বিষয়ে কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী আইনগত পদক্ষেপ হিসেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেওয়া হবে।

কে এই রাসেল : ঢাকার মোহাম্মদপুরের বাসিন্দা রাসেল ইভ্যালির প্রতিষ্ঠাতা। তার বাবার নাম সালে আহম্মেদ ও মায়ের নাম জাহানারা বেগম। সাভারের স্থায়ী ঠিকানা ব্যবহার করা রাসেল ঢাকার রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল থেকে এসএসসি ও এইচএসপি পাস করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পরিসংখ্যানে স্নাতক করেন। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করেন তিনি। ছাত্রজীবন শেষে চাকরি নেন ঢাকা ব্যাংকে। ছয় বছর ঢাকা ব্যাংকে চাকরি করার পর সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার (এসপিও) হিসেবে ২০১৭ সালে অবসর নেন। ২০১৬ সালে রাসেল কিডস্ ব্র্যান্ডের প্যাম্পাসসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানি শুরু করেন। ২০১৭ সালে শুরু করেন নতুন ই-কমার্স কোম্পানি ইভ্যালি। ২০১৮ সাল থেকে ইভ্যালির মাধ্যমে অগ্রিম টাকা নিয়ে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ মূল্য ছাড়ে মোটরসাইকেল, গাড়ি, ফার্নিচারসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করতে শুরু করেন। এ ছাড়া মাঝে মধ্যে ১০০ থেকে ১৫০ শতাংশ পর্যন্ত ক্যাশব্যাক অফার দেন। এভাবে ইভ্যালি প্রতারণার জাল বুনে গ্রাহক আকৃষ্ট শুরু করে। পাশাপাশি শুরু করেন ই-ফুড নামে তৈরি করা খাবার সরবরাহের ব্যবসা। ২০২০ সালে গণমাধ্যমে তাদের প্রতারণার বিষয়ে বেশ কিছু প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। এর মধ্যে ইভ্যালি দেশি-বিদেশি বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের অ্যাওয়ার্ড পায়।

দেনা ৫৪৩ কোটি টাকা : ইভ্যালির কাছে পণ্য সরবরাহকারী বা মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠান এবং গ্রাহকের মিলিয়ে মোট পাওনার পরিমাণ ৫৪৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে মার্চেন্টদের পাওনা ২০৫ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। ২ সেপ্টেম্বর বাণিজ মন্ত্রণালয়ে প্রতিষ্ঠানটির এমডি মোহাম্মদ রাসেল এ তথ্য জানিয়ে চিঠি দেন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চিঠিতে রাসেল উল্লেখ করেন, ইভ্যালি উৎপাদনকারী ও আমদানিকারকদের সঙ্গে সরাসরি ব্যবসা করে। সরবরাহকারীরা গড়ে ১৫ থেকে ২০ শতাংশ হারে মুনাফা পায়। তাই যে অর্থ বর্তমান দেনা হিসেবে আছে, তার পরিমাণ অতি স্বাভাবিক ও গ্রহণযোগ্য। এর আগে প্রতিষ্ঠানটি তার সম্পদ বিবরণীতে মোট দায় ও মূলধন দেখিয়েছিল ৫৪৩ কোটি ৯৯ লাখ টাকা। এর মধ্যে মূলধন মাত্র ১ কোটি টাকা; বাকি ৫৪২ কোটি ৯৯ লাখ টাকাই দায়। গ্রাহকের কাছে প্রতিষ্ঠানটির দায় দেখানো হয় ৩১০ কোটি ৯৯ লাখ টাকা। প্রতিষ্ঠানটির সর্বমোট স্থাবর সম্পদের পরিমাণ দেখানো হয়েছে ১০৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে সম্পদ, কারখানা ও উপকরণের মূল্য ধরা হয়েছে ১৪ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। আর কারেন্ট অ্যাসেট বা চলতি সম্পদ দেখানো হয়েছে আরও প্রায় ৯০ কোটি টাকা। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি তাদের মোট ৪৩৮ কোটি টাকার অদৃশ্য সম্পদ দেখিয়েছে। এর মধ্যে প্রতিষ্ঠানটির ব্র্যান্ড ভ্যালু দেখানো হয়েছে ৪২২ কোটি টাকা। ইভ্যালি কর্তৃপক্ষ ‘সাইক্লোন’ অফার দেয়। সেখানে মোটরসাইকেল অর্ডার করে এখন পর্যন্ত পণ্য বুঝে পাননি গ্রাহকরা।

অনুসন্ধান করছে দুদক : ইভ্যালির নানা অনিয়ম তুলে ধরে ৪ জুলাই চার প্রতিষ্ঠানকে চিঠি দিয়েছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। চিঠি পাওয়ার পর দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মামুনুর রশীদ চৌধুরীকে প্রধান ও সহকারী উপ-পরিচালক মুহাম্মদ শিহাব সালামকে সদস্য করে অনুসন্ধান দল গঠন করা হয়। চিঠিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, ‘ইভ্যালি ডটকম চলতি সম্পদ দিয়ে মাত্র ১৬ দশমিক ১৪ শতাংশ গ্রাহককে পণ্য সরবরাহ করতে পারবে বা অর্থ ফেরত দিতে পারবে। বাকি গ্রাহক ও মার্চেন্টের পাওনা পরিশোধ করা ইভ্যালির পক্ষে সম্ভব নয়। এ ছাড়া গ্রাহক ও মার্চেন্টদের কাছ থেকে নেওয়া ৩৩৮ দশমিক ৬২ কোটি টাকার কোনো হদিস মিলছে না, যা আত্মসাৎ কিংবা অবৈধভাবে অন্যত্র সরিয়ে ফেলার আশঙ্কা রয়েছে।’ দুর্নীতি অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে আদালতে ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন ও এমডি মো. রাসেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চায় দুদক। অনুসন্ধান কর্মকর্তার আবেদনের ভিত্তিতে ১৫ জুলাই ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ কে এম ইমরুল কায়েশ এক আদেশে শামীমা নাসরিন ও রাসেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার
নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার

৫৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড
মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে