শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

চিকিৎসা ব্যয়ে দিশাহারা মধ্যবিত্ত

বাড়ছে জটিল রোগ । পরীক্ষা ওষুধ জরুরি প্রয়োজনে বিদেশ যাওয়া নিয়ে কঠিন পরিস্থিতি । স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে মধ্যবিত্ত শুধু চিকিৎসা ব্যয়ে নিঃস্ব হচ্ছে । নিম্নবিত্তদের ভরসা সরকারি হাসপাতালে লাইনে দাঁড়িয়ে পরামর্শ
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
চিকিৎসা ব্যয়ে দিশাহারা মধ্যবিত্ত

বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার অপারেটর পদে কাজ করেন সুমন হোসেন (৩২)। তার স্ত্রীর দুটি কিডনি দুই বছর ধরে বিকল। সপ্তাহে দুই দিন সরকারি হাসপাতালে ডায়ালাইসিস করাতে খরচ হয় ১ হাজার ১২০ টাকা। মাসে শুধু স্ত্রীর কিডনি ডায়ালাইসিসে সুমনের খরচ হয় ৬ হাজার ৭২০ টাকা। এর সঙ্গে ওষুধ, চিকিৎসক, যাতায়াত মিলিয়ে মাসে ১০ হাজার টাকার বেশি খরচ হয়ে যায় চিকিৎসার পেছনে।

গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর কিডনি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে স্ত্রীকে ডায়ালাইসিস করাতে এসেছিলেন সুমন হোসেন। জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সরকারি হাসপাতালে ডায়ালাইসিস করাতে ৫৬০ টাকা জমা দিতে হয়। কিন্তু অনেক সময় ডায়ালাইসিসে প্রয়োজনীয় সামগ্রী হাসপাতালে সংকট রয়েছে জানিয়ে রোগীর স্বজনদের তা কিনে আনতে বলে। এতে প্রতিবারই খরচ ৯০০ টাকা পড়ে যায়। আমি বেতন পাই ২২ হাজার টাকা। ঢাকা শহরে বাসা ভাড়া, মেয়ের পড়ালেখা, নিজেদের যাবতীয় খরচ করে কুলিয়ে উঠতে পারছি না।’ তিনি বলেন, ‘করোনা সংক্রমণের কারণে প্রায় দেড় বছর ২৫ শতাংশ বেতন কম দিয়েছে প্রতিষ্ঠান। এ পর্যন্ত প্রায় দেড় লাখ টাকা ঋণ করেছি আত্মীয়স্বজন, এনজিওর কাছে।’

দেশে অসংক্রামক জটিল রোগে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। ক্যান্সার, কিডনি, লিভার, স্ট্রোকে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। এসব দুরারোগ্য ব্যাধির খরচ বহন করতে হিমশিম খাচ্ছে মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত মানুষ। আপনজনকে বাঁচাতে নিজের সর্বস্ব উজাড় করে দিচ্ছেন তারা। অনেকে ভিটেমাটি বিক্রি করে অর্থ ব্যয় করছেন প্রিয়জনকে বাঁচাতে। কিন্তু পর্যাপ্ত সেবাটুকুও পাচ্ছেন না তারা। সরকারি হাসপাতালে দীর্ঘলাইনে পড়ে খারাপ হয় রোগীর পরিস্থিতি। হাসপাতালের মেঝেতে থেকে বিভিন্ন ধরনের ইনফেকশন দেখা দেয় জটিল অপারেশন সম্পন্ন হয়েছে এমন রোগীর। তাই সেবা মিললেও বাঁচে না জীবন। ওষুধের দাম নিয়ে শক্ত নীতিমালা না হওয়ায় বিভিন্ন ফার্মেসি বিভিন্ন রকম দাম রাখে। এর সঙ্গে ভেজাল ওষুধের দৌরাত্ম্য তো আছেই। স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ এবং দূরদর্শী চিন্তার অভাবে মধ্যবিত্তের নাভিশ্বাস উঠছে আর নিম্নবিত্ত নিঃস্বের তালিকায় নাম লেখাচ্ছে। যাদের সামর্থ্য আছে তারা ভারত, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমাচ্ছেন চিকিৎসা নিতে।

এ ব্যাপারে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা জাফরুল্লাহ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘স্বাস্থ্য খাতে সরকারের বরাদ্দ অপ্রতুল। এ জন্য চিকিৎসা ব্যয়ের প্রায় ৭০ শতাংশ খরচ মানুষের নিজের পকেট থেকে করতে হয়। শুধু বরাদ্দ বাড়ালেই হবে না, অনুন্নত স্বাস্থ্য খাতে পরিবর্তনের জোয়ার আনতে হবে। দেশের একটি ইউনিয়নে ৫০ হাজারের মতো মানুষ বসবাস করে। অথচ তাদের জন্য একজন চিকিৎসকের ব্যবস্থাও নেই। এ জন্য ইউনিয়ন স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রকে আধুনিক ও যুগোপযোগী করতে হবে। এখানে কমপক্ষে চারজন চিকিৎসক নিয়োগ দিতে হবে। এর মধ্যে একজন দন্ত চিকিৎসক এবং মনোচিকিৎসক রাখতে হবে। এই স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এক্সরে, আলট্রাসনো মেশিন দিতে হবে। এর সঙ্গে নিয়োগ দিতে হবে নার্স এবং টেকনোলজিস্ট। এই স্বাস্থ্যকর্মীদের আবাসনের ব্যবস্থাও সেখানেই করতে হবে। তাদের বিশেষ প্রশিক্ষণ এবং প্রণোদনার ব্যবস্থা করতে হবে। তাহলে ইউনিয়নের রোগী সেখানেই প্রয়োজনীয় সেবা পাবে। বিশেষায়িত সেবার জন্য সে চিকিৎসকের পরামর্শে জেলা, বিভাগ কিংবা রাজধানীতে আসবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ওষুধের মূল্য নিয়ে কর্তৃপক্ষের কোনো মাথাব্যথা নেই। ১৯৮২ সালের আইনে ওষুধের দাম নির্ধারণ নিয়ে সঠিক নির্দেশনা নেই, সে বিষয়ে নজর দিতে হবে। হাসপাতালে যন্ত্রপাতি আমদানি করতে বিপুল পরিমাণ শুল্ক দিতে হয়। একটি শয্যা আমদানিতে ৫৮ শতাংশ শুল্ক দিতে হয়। এর ফলে মানুষ হাসপাতাল, ক্লিনিক স্থাপন করতে অনুৎসাহিত হবে। প্রতিটি মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের প্রান্তিক মানুষের সেবার ধারণা দিতে হবে। তাদের ১০টি ইউনিয়নের সেবা কার্যক্রমের দায়িত্ব দিতে হবে। তাহলে তাদের মাঝে সেবার দায়িত্ববোধ আরও প্রবল হবে।’

সরকারের নিজস্ব গবেষণা বলছে, স্বাস্থ্য খাতে ব্যক্তির নিজের পকেটের ব্যয় বেড়েই চলেছে। এখন যে ব্যয় হয়, তার প্রায় ৬৯ শতাংশ ব্যক্তি নিজে বহন করেন। এই ব্যয়ভার বহন করতে গিয়ে প্রতিবছর ৮৬ লাখের বেশি মানুষের আর্থিক অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে। ব্যয় বেশি হওয়ার কারণে ১৬ শতাংশ খানা স্বাস্থ্যসেবা নেওয়া থেকে বিরত থাকে। অর্থাৎ ৩ কোটির বেশি মানুষ প্রয়োজন হলেও চিকিৎসকের কাছে বা হাসপাতালে যান না।

দেশের স্বাস্থ্য তথা চিকিৎসা ব্যয় নিয়ে এই গবেষণা করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিট। এ গবেষণার ওপর ভিত্তি করে দুটি প্রবন্ধ গত বছরের ২২ নভেম্বর রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থাপন করা হয়। এতে বলা হয়, সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা অর্জনে বাংলাদেশে প্রধান অন্তরায় হচ্ছে উচ্চ মাত্রায় ব্যক্তির নিজস্ব ব্যয় বা ‘আউট অব পকেট এক্সপেন্ডিচার’। এ ক্ষেত্রে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন থেকে বাংলাদেশ বহুদূর পিছিয়ে রয়েছে। সরকারিভাবে স্বাস্থ্য খাতকে সঠিক গুরুত্ব দিয়ে বরাদ্দ বাড়ানো হচ্ছে না। ফলে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সরকারি ব্যয়ে পিছিয়ে পড়ছে বাংলাদেশ।

দেশে ভয়াবহ আকারে বেড়েছে ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। প্রতিটি মানুষের পরিবার অথবা আত্মীয়স্বজনের মাঝে কালো ছায়া ফেলেছে দুরারোগ্য রোগ ক্যান্সার। ক্যান্সারের চিকিৎসা চালিয়ে নিতে বিপাকে পড়ছে রোগীর পরিবার। নিয়মিত ওষুধ, ডাক্তার ফি, কেমোথেরাপিসহ আনুষঙ্গিক খরচে নাজেহাল পরিবার। হারিয়ে যাচ্ছে প্রিয়জন। গতকাল মহাখালী ক্যান্সার হাসপাতালের বারান্দায় তিন বছরের ছেলে নাফিসকে কোলে নিয়ে বসে ছিলেন নওরিন বেগম। ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত নাফিস। একমাত্র সন্তানকে বাঁচাতে লড়ছেন সাজিদ-নওরিন দম্পতি।

বগুড়ার বনানীতে সাজিদ হোসেনের বেকারি পণ্যের ভাড়া দোকান ছিল। ছয় বছর আগে বিয়ে হয় তাদের। এরপর কোল আলো করে আসে শিশু সন্তান নাফিস। কিন্তু দেড় বছর বয়সে ক্যান্সার শনাক্ত হয় তার। সাজিদ হোসেন বলেন, ‘একমাত্র ছেলেকে বাঁচাতে আমাদের সর্বস্ব দিয়ে লড়ছি। চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে দোকানের পজিশন ফিরিয়ে দিয়ে অর্থ নিয়ে এসে চিকিৎসা করছি। ভেবেছিলাম ভারতে নিয়ে যাব। কিন্তু করোনার কারণে সেটাও পারিনি। ক্যান্সার ইনস্টিটিউট হাসপাতালে রোগীর সিরিয়াল অনেক দীর্ঘ। ছেলে অসুস্থ, আবার চিকিৎসা পেতে এত ভোগান্তি যে আমরা মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছি। চিকিৎসায় হাসপাতাল থেকে যেটুকু দেওয়া হয় তা খুবই নগণ্য। আমাদের জমানো সব অর্থ শেষ। ভিটেমাটি বিক্রি করে দিয়ে হলেও ছেলেকে বাঁচাতে লড়ছি আমরা।’  

আলসার, লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত রোগীরাও রয়েছে এমন বিপাকে। কিডনি রোগীরা নিঃস্ব হচ্ছেন ওষুধ আর ডায়ালাইসিসের খরচে। সরকারি হাসপাতালে ডায়ালাইসিস করতে প্রতিবারে খরচ হয় ৫৬০ টাকা। কিডনি ফাউন্ডেশনে একবার ডায়ালাইসিসে খরচ হয় ৩ হাজার ৪০০ টাকা। গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে প্রতিবার ডায়ালাইসিসে ১ হাজার টাকা নেওয়া হয়, দরিদ্রদের কাছ থেকে হাসপাতালটি ৪৬০ টাকা নিয়ে থাকে। পাঁচতারকা হাসপাতালে ডায়ালাইসিস করতে খরচ হয় প্রায় ৫ হাজার ৩০০ টাকা।

এ ব্যাপারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দেশে অসংক্রামক রোগ ক্যান্সার, কিডনি, লিভারের বিভিন্ন সমস্যায় আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। এসব রোগের দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসা খরচ মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে পরিবার। দুরারোগ্য এসব ব্যাধির খরচ রোগীর নিজের পকেট থেকেই বেশির ভাগ বহন করতে হয়। এতে রোগ-শোক পরিবারের ওপরে বোঝা হয়ে দেখা দিচ্ছে। খরচ মেটাতে নিঃস্ব হচ্ছে মানুষ। এ জন্য সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। স্বাস্থ্য খাতে অনেক সাফল্য আছে। কিন্তু বরাদ্দ প্রয়োজন অনুযায়ী না বাড়লে এ সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা কঠিন হয়ে পড়বে।’

এই বিভাগের আরও খবর
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
সর্বশেষ খবর
শিবচরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে কুপিয়ে জখম
শিবচরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে কুপিয়ে জখম

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার ওপর নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা, যা বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার ওপর নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা, যা বললেন ট্রাম্প

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বানিয়াচংয়ে দুই পরিবারের বিরোধের জেরে কুপিয়ে হত্যা
বানিয়াচংয়ে দুই পরিবারের বিরোধের জেরে কুপিয়ে হত্যা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশি করদাতাদের জন্য সহজ হলো অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল
বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশি করদাতাদের জন্য সহজ হলো অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মগবাজারে নিজ বাসা থেকে কলেজ শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মগবাজারে নিজ বাসা থেকে কলেজ শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রশান্ত মহাসাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৩
প্রশান্ত মহাসাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৩

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি আজ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ কেমন থাকবে আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে আবহাওয়া?

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জ্ঞাননির্ভর সমাজ গঠনে শিক্ষকদের পেশাদারিত্ব অপরিহার্য : ডুয়েট উপাচার্য
জ্ঞাননির্ভর সমাজ গঠনে শিক্ষকদের পেশাদারিত্ব অপরিহার্য : ডুয়েট উপাচার্য

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনার মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জেনেভা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে যুবক নিহত
জেনেভা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে যুবক নিহত

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যালয় দখল বিষয়ে এনসিপির বক্তব্য
আওয়ামী লীগের কার্যালয় দখল বিষয়ে এনসিপির বক্তব্য

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিরিজ জয়ের মিশনে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
সিরিজ জয়ের মিশনে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীত আসার আগেই গোড়ালি ফেটে চৌচির? জানুন সমধান
শীত আসার আগেই গোড়ালি ফেটে চৌচির? জানুন সমধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মান্দায় তিন মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই যুবকের মৃত্যু
মান্দায় তিন মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি
আজ সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রাঙ্কফুর্টকে উড়িয়ে স্বরূপে ফিরল লিভারপুল
ফ্রাঙ্কফুর্টকে উড়িয়ে স্বরূপে ফিরল লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৩ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বেলিংহ্যামের গোলে জুভেন্তাসকে হারাল রিয়াল
বেলিংহ্যামের গোলে জুভেন্তাসকে হারাল রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রটের চাকরি ছাড়ার গুঞ্জন, যা বললো আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড
ট্রটের চাকরি ছাড়ার গুঞ্জন, যা বললো আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস
বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান
আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির
বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গয়নার দাম জানাল ফ্রান্স
ল্যুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গয়নার দাম জানাল ফ্রান্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর