শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

চিকিৎসা ব্যয়ে দিশাহারা মধ্যবিত্ত

বাড়ছে জটিল রোগ । পরীক্ষা ওষুধ জরুরি প্রয়োজনে বিদেশ যাওয়া নিয়ে কঠিন পরিস্থিতি । স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে মধ্যবিত্ত শুধু চিকিৎসা ব্যয়ে নিঃস্ব হচ্ছে । নিম্নবিত্তদের ভরসা সরকারি হাসপাতালে লাইনে দাঁড়িয়ে পরামর্শ
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
চিকিৎসা ব্যয়ে দিশাহারা মধ্যবিত্ত

বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার অপারেটর পদে কাজ করেন সুমন হোসেন (৩২)। তার স্ত্রীর দুটি কিডনি দুই বছর ধরে বিকল। সপ্তাহে দুই দিন সরকারি হাসপাতালে ডায়ালাইসিস করাতে খরচ হয় ১ হাজার ১২০ টাকা। মাসে শুধু স্ত্রীর কিডনি ডায়ালাইসিসে সুমনের খরচ হয় ৬ হাজার ৭২০ টাকা। এর সঙ্গে ওষুধ, চিকিৎসক, যাতায়াত মিলিয়ে মাসে ১০ হাজার টাকার বেশি খরচ হয়ে যায় চিকিৎসার পেছনে।

গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর কিডনি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে স্ত্রীকে ডায়ালাইসিস করাতে এসেছিলেন সুমন হোসেন। জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সরকারি হাসপাতালে ডায়ালাইসিস করাতে ৫৬০ টাকা জমা দিতে হয়। কিন্তু অনেক সময় ডায়ালাইসিসে প্রয়োজনীয় সামগ্রী হাসপাতালে সংকট রয়েছে জানিয়ে রোগীর স্বজনদের তা কিনে আনতে বলে। এতে প্রতিবারই খরচ ৯০০ টাকা পড়ে যায়। আমি বেতন পাই ২২ হাজার টাকা। ঢাকা শহরে বাসা ভাড়া, মেয়ের পড়ালেখা, নিজেদের যাবতীয় খরচ করে কুলিয়ে উঠতে পারছি না।’ তিনি বলেন, ‘করোনা সংক্রমণের কারণে প্রায় দেড় বছর ২৫ শতাংশ বেতন কম দিয়েছে প্রতিষ্ঠান। এ পর্যন্ত প্রায় দেড় লাখ টাকা ঋণ করেছি আত্মীয়স্বজন, এনজিওর কাছে।’

দেশে অসংক্রামক জটিল রোগে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। ক্যান্সার, কিডনি, লিভার, স্ট্রোকে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। এসব দুরারোগ্য ব্যাধির খরচ বহন করতে হিমশিম খাচ্ছে মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত মানুষ। আপনজনকে বাঁচাতে নিজের সর্বস্ব উজাড় করে দিচ্ছেন তারা। অনেকে ভিটেমাটি বিক্রি করে অর্থ ব্যয় করছেন প্রিয়জনকে বাঁচাতে। কিন্তু পর্যাপ্ত সেবাটুকুও পাচ্ছেন না তারা। সরকারি হাসপাতালে দীর্ঘলাইনে পড়ে খারাপ হয় রোগীর পরিস্থিতি। হাসপাতালের মেঝেতে থেকে বিভিন্ন ধরনের ইনফেকশন দেখা দেয় জটিল অপারেশন সম্পন্ন হয়েছে এমন রোগীর। তাই সেবা মিললেও বাঁচে না জীবন। ওষুধের দাম নিয়ে শক্ত নীতিমালা না হওয়ায় বিভিন্ন ফার্মেসি বিভিন্ন রকম দাম রাখে। এর সঙ্গে ভেজাল ওষুধের দৌরাত্ম্য তো আছেই। স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ এবং দূরদর্শী চিন্তার অভাবে মধ্যবিত্তের নাভিশ্বাস উঠছে আর নিম্নবিত্ত নিঃস্বের তালিকায় নাম লেখাচ্ছে। যাদের সামর্থ্য আছে তারা ভারত, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমাচ্ছেন চিকিৎসা নিতে।

এ ব্যাপারে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা জাফরুল্লাহ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘স্বাস্থ্য খাতে সরকারের বরাদ্দ অপ্রতুল। এ জন্য চিকিৎসা ব্যয়ের প্রায় ৭০ শতাংশ খরচ মানুষের নিজের পকেট থেকে করতে হয়। শুধু বরাদ্দ বাড়ালেই হবে না, অনুন্নত স্বাস্থ্য খাতে পরিবর্তনের জোয়ার আনতে হবে। দেশের একটি ইউনিয়নে ৫০ হাজারের মতো মানুষ বসবাস করে। অথচ তাদের জন্য একজন চিকিৎসকের ব্যবস্থাও নেই। এ জন্য ইউনিয়ন স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রকে আধুনিক ও যুগোপযোগী করতে হবে। এখানে কমপক্ষে চারজন চিকিৎসক নিয়োগ দিতে হবে। এর মধ্যে একজন দন্ত চিকিৎসক এবং মনোচিকিৎসক রাখতে হবে। এই স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এক্সরে, আলট্রাসনো মেশিন দিতে হবে। এর সঙ্গে নিয়োগ দিতে হবে নার্স এবং টেকনোলজিস্ট। এই স্বাস্থ্যকর্মীদের আবাসনের ব্যবস্থাও সেখানেই করতে হবে। তাদের বিশেষ প্রশিক্ষণ এবং প্রণোদনার ব্যবস্থা করতে হবে। তাহলে ইউনিয়নের রোগী সেখানেই প্রয়োজনীয় সেবা পাবে। বিশেষায়িত সেবার জন্য সে চিকিৎসকের পরামর্শে জেলা, বিভাগ কিংবা রাজধানীতে আসবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ওষুধের মূল্য নিয়ে কর্তৃপক্ষের কোনো মাথাব্যথা নেই। ১৯৮২ সালের আইনে ওষুধের দাম নির্ধারণ নিয়ে সঠিক নির্দেশনা নেই, সে বিষয়ে নজর দিতে হবে। হাসপাতালে যন্ত্রপাতি আমদানি করতে বিপুল পরিমাণ শুল্ক দিতে হয়। একটি শয্যা আমদানিতে ৫৮ শতাংশ শুল্ক দিতে হয়। এর ফলে মানুষ হাসপাতাল, ক্লিনিক স্থাপন করতে অনুৎসাহিত হবে। প্রতিটি মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের প্রান্তিক মানুষের সেবার ধারণা দিতে হবে। তাদের ১০টি ইউনিয়নের সেবা কার্যক্রমের দায়িত্ব দিতে হবে। তাহলে তাদের মাঝে সেবার দায়িত্ববোধ আরও প্রবল হবে।’

সরকারের নিজস্ব গবেষণা বলছে, স্বাস্থ্য খাতে ব্যক্তির নিজের পকেটের ব্যয় বেড়েই চলেছে। এখন যে ব্যয় হয়, তার প্রায় ৬৯ শতাংশ ব্যক্তি নিজে বহন করেন। এই ব্যয়ভার বহন করতে গিয়ে প্রতিবছর ৮৬ লাখের বেশি মানুষের আর্থিক অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে। ব্যয় বেশি হওয়ার কারণে ১৬ শতাংশ খানা স্বাস্থ্যসেবা নেওয়া থেকে বিরত থাকে। অর্থাৎ ৩ কোটির বেশি মানুষ প্রয়োজন হলেও চিকিৎসকের কাছে বা হাসপাতালে যান না।

দেশের স্বাস্থ্য তথা চিকিৎসা ব্যয় নিয়ে এই গবেষণা করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিট। এ গবেষণার ওপর ভিত্তি করে দুটি প্রবন্ধ গত বছরের ২২ নভেম্বর রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থাপন করা হয়। এতে বলা হয়, সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা অর্জনে বাংলাদেশে প্রধান অন্তরায় হচ্ছে উচ্চ মাত্রায় ব্যক্তির নিজস্ব ব্যয় বা ‘আউট অব পকেট এক্সপেন্ডিচার’। এ ক্ষেত্রে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন থেকে বাংলাদেশ বহুদূর পিছিয়ে রয়েছে। সরকারিভাবে স্বাস্থ্য খাতকে সঠিক গুরুত্ব দিয়ে বরাদ্দ বাড়ানো হচ্ছে না। ফলে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সরকারি ব্যয়ে পিছিয়ে পড়ছে বাংলাদেশ।

দেশে ভয়াবহ আকারে বেড়েছে ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। প্রতিটি মানুষের পরিবার অথবা আত্মীয়স্বজনের মাঝে কালো ছায়া ফেলেছে দুরারোগ্য রোগ ক্যান্সার। ক্যান্সারের চিকিৎসা চালিয়ে নিতে বিপাকে পড়ছে রোগীর পরিবার। নিয়মিত ওষুধ, ডাক্তার ফি, কেমোথেরাপিসহ আনুষঙ্গিক খরচে নাজেহাল পরিবার। হারিয়ে যাচ্ছে প্রিয়জন। গতকাল মহাখালী ক্যান্সার হাসপাতালের বারান্দায় তিন বছরের ছেলে নাফিসকে কোলে নিয়ে বসে ছিলেন নওরিন বেগম। ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত নাফিস। একমাত্র সন্তানকে বাঁচাতে লড়ছেন সাজিদ-নওরিন দম্পতি।

বগুড়ার বনানীতে সাজিদ হোসেনের বেকারি পণ্যের ভাড়া দোকান ছিল। ছয় বছর আগে বিয়ে হয় তাদের। এরপর কোল আলো করে আসে শিশু সন্তান নাফিস। কিন্তু দেড় বছর বয়সে ক্যান্সার শনাক্ত হয় তার। সাজিদ হোসেন বলেন, ‘একমাত্র ছেলেকে বাঁচাতে আমাদের সর্বস্ব দিয়ে লড়ছি। চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে দোকানের পজিশন ফিরিয়ে দিয়ে অর্থ নিয়ে এসে চিকিৎসা করছি। ভেবেছিলাম ভারতে নিয়ে যাব। কিন্তু করোনার কারণে সেটাও পারিনি। ক্যান্সার ইনস্টিটিউট হাসপাতালে রোগীর সিরিয়াল অনেক দীর্ঘ। ছেলে অসুস্থ, আবার চিকিৎসা পেতে এত ভোগান্তি যে আমরা মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছি। চিকিৎসায় হাসপাতাল থেকে যেটুকু দেওয়া হয় তা খুবই নগণ্য। আমাদের জমানো সব অর্থ শেষ। ভিটেমাটি বিক্রি করে দিয়ে হলেও ছেলেকে বাঁচাতে লড়ছি আমরা।’  

আলসার, লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত রোগীরাও রয়েছে এমন বিপাকে। কিডনি রোগীরা নিঃস্ব হচ্ছেন ওষুধ আর ডায়ালাইসিসের খরচে। সরকারি হাসপাতালে ডায়ালাইসিস করতে প্রতিবারে খরচ হয় ৫৬০ টাকা। কিডনি ফাউন্ডেশনে একবার ডায়ালাইসিসে খরচ হয় ৩ হাজার ৪০০ টাকা। গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে প্রতিবার ডায়ালাইসিসে ১ হাজার টাকা নেওয়া হয়, দরিদ্রদের কাছ থেকে হাসপাতালটি ৪৬০ টাকা নিয়ে থাকে। পাঁচতারকা হাসপাতালে ডায়ালাইসিস করতে খরচ হয় প্রায় ৫ হাজার ৩০০ টাকা।

এ ব্যাপারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দেশে অসংক্রামক রোগ ক্যান্সার, কিডনি, লিভারের বিভিন্ন সমস্যায় আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। এসব রোগের দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসা খরচ মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে পরিবার। দুরারোগ্য এসব ব্যাধির খরচ রোগীর নিজের পকেট থেকেই বেশির ভাগ বহন করতে হয়। এতে রোগ-শোক পরিবারের ওপরে বোঝা হয়ে দেখা দিচ্ছে। খরচ মেটাতে নিঃস্ব হচ্ছে মানুষ। এ জন্য সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। স্বাস্থ্য খাতে অনেক সাফল্য আছে। কিন্তু বরাদ্দ প্রয়োজন অনুযায়ী না বাড়লে এ সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা কঠিন হয়ে পড়বে।’

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম