শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

চিকিৎসা ব্যয়ে দিশাহারা মধ্যবিত্ত

বাড়ছে জটিল রোগ । পরীক্ষা ওষুধ জরুরি প্রয়োজনে বিদেশ যাওয়া নিয়ে কঠিন পরিস্থিতি । স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে মধ্যবিত্ত শুধু চিকিৎসা ব্যয়ে নিঃস্ব হচ্ছে । নিম্নবিত্তদের ভরসা সরকারি হাসপাতালে লাইনে দাঁড়িয়ে পরামর্শ
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
চিকিৎসা ব্যয়ে দিশাহারা মধ্যবিত্ত

বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার অপারেটর পদে কাজ করেন সুমন হোসেন (৩২)। তার স্ত্রীর দুটি কিডনি দুই বছর ধরে বিকল। সপ্তাহে দুই দিন সরকারি হাসপাতালে ডায়ালাইসিস করাতে খরচ হয় ১ হাজার ১২০ টাকা। মাসে শুধু স্ত্রীর কিডনি ডায়ালাইসিসে সুমনের খরচ হয় ৬ হাজার ৭২০ টাকা। এর সঙ্গে ওষুধ, চিকিৎসক, যাতায়াত মিলিয়ে মাসে ১০ হাজার টাকার বেশি খরচ হয়ে যায় চিকিৎসার পেছনে।

গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর কিডনি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে স্ত্রীকে ডায়ালাইসিস করাতে এসেছিলেন সুমন হোসেন। জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সরকারি হাসপাতালে ডায়ালাইসিস করাতে ৫৬০ টাকা জমা দিতে হয়। কিন্তু অনেক সময় ডায়ালাইসিসে প্রয়োজনীয় সামগ্রী হাসপাতালে সংকট রয়েছে জানিয়ে রোগীর স্বজনদের তা কিনে আনতে বলে। এতে প্রতিবারই খরচ ৯০০ টাকা পড়ে যায়। আমি বেতন পাই ২২ হাজার টাকা। ঢাকা শহরে বাসা ভাড়া, মেয়ের পড়ালেখা, নিজেদের যাবতীয় খরচ করে কুলিয়ে উঠতে পারছি না।’ তিনি বলেন, ‘করোনা সংক্রমণের কারণে প্রায় দেড় বছর ২৫ শতাংশ বেতন কম দিয়েছে প্রতিষ্ঠান। এ পর্যন্ত প্রায় দেড় লাখ টাকা ঋণ করেছি আত্মীয়স্বজন, এনজিওর কাছে।’

দেশে অসংক্রামক জটিল রোগে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। ক্যান্সার, কিডনি, লিভার, স্ট্রোকে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। এসব দুরারোগ্য ব্যাধির খরচ বহন করতে হিমশিম খাচ্ছে মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত মানুষ। আপনজনকে বাঁচাতে নিজের সর্বস্ব উজাড় করে দিচ্ছেন তারা। অনেকে ভিটেমাটি বিক্রি করে অর্থ ব্যয় করছেন প্রিয়জনকে বাঁচাতে। কিন্তু পর্যাপ্ত সেবাটুকুও পাচ্ছেন না তারা। সরকারি হাসপাতালে দীর্ঘলাইনে পড়ে খারাপ হয় রোগীর পরিস্থিতি। হাসপাতালের মেঝেতে থেকে বিভিন্ন ধরনের ইনফেকশন দেখা দেয় জটিল অপারেশন সম্পন্ন হয়েছে এমন রোগীর। তাই সেবা মিললেও বাঁচে না জীবন। ওষুধের দাম নিয়ে শক্ত নীতিমালা না হওয়ায় বিভিন্ন ফার্মেসি বিভিন্ন রকম দাম রাখে। এর সঙ্গে ভেজাল ওষুধের দৌরাত্ম্য তো আছেই। স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ এবং দূরদর্শী চিন্তার অভাবে মধ্যবিত্তের নাভিশ্বাস উঠছে আর নিম্নবিত্ত নিঃস্বের তালিকায় নাম লেখাচ্ছে। যাদের সামর্থ্য আছে তারা ভারত, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমাচ্ছেন চিকিৎসা নিতে।

এ ব্যাপারে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা জাফরুল্লাহ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘স্বাস্থ্য খাতে সরকারের বরাদ্দ অপ্রতুল। এ জন্য চিকিৎসা ব্যয়ের প্রায় ৭০ শতাংশ খরচ মানুষের নিজের পকেট থেকে করতে হয়। শুধু বরাদ্দ বাড়ালেই হবে না, অনুন্নত স্বাস্থ্য খাতে পরিবর্তনের জোয়ার আনতে হবে। দেশের একটি ইউনিয়নে ৫০ হাজারের মতো মানুষ বসবাস করে। অথচ তাদের জন্য একজন চিকিৎসকের ব্যবস্থাও নেই। এ জন্য ইউনিয়ন স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রকে আধুনিক ও যুগোপযোগী করতে হবে। এখানে কমপক্ষে চারজন চিকিৎসক নিয়োগ দিতে হবে। এর মধ্যে একজন দন্ত চিকিৎসক এবং মনোচিকিৎসক রাখতে হবে। এই স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এক্সরে, আলট্রাসনো মেশিন দিতে হবে। এর সঙ্গে নিয়োগ দিতে হবে নার্স এবং টেকনোলজিস্ট। এই স্বাস্থ্যকর্মীদের আবাসনের ব্যবস্থাও সেখানেই করতে হবে। তাদের বিশেষ প্রশিক্ষণ এবং প্রণোদনার ব্যবস্থা করতে হবে। তাহলে ইউনিয়নের রোগী সেখানেই প্রয়োজনীয় সেবা পাবে। বিশেষায়িত সেবার জন্য সে চিকিৎসকের পরামর্শে জেলা, বিভাগ কিংবা রাজধানীতে আসবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ওষুধের মূল্য নিয়ে কর্তৃপক্ষের কোনো মাথাব্যথা নেই। ১৯৮২ সালের আইনে ওষুধের দাম নির্ধারণ নিয়ে সঠিক নির্দেশনা নেই, সে বিষয়ে নজর দিতে হবে। হাসপাতালে যন্ত্রপাতি আমদানি করতে বিপুল পরিমাণ শুল্ক দিতে হয়। একটি শয্যা আমদানিতে ৫৮ শতাংশ শুল্ক দিতে হয়। এর ফলে মানুষ হাসপাতাল, ক্লিনিক স্থাপন করতে অনুৎসাহিত হবে। প্রতিটি মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের প্রান্তিক মানুষের সেবার ধারণা দিতে হবে। তাদের ১০টি ইউনিয়নের সেবা কার্যক্রমের দায়িত্ব দিতে হবে। তাহলে তাদের মাঝে সেবার দায়িত্ববোধ আরও প্রবল হবে।’

সরকারের নিজস্ব গবেষণা বলছে, স্বাস্থ্য খাতে ব্যক্তির নিজের পকেটের ব্যয় বেড়েই চলেছে। এখন যে ব্যয় হয়, তার প্রায় ৬৯ শতাংশ ব্যক্তি নিজে বহন করেন। এই ব্যয়ভার বহন করতে গিয়ে প্রতিবছর ৮৬ লাখের বেশি মানুষের আর্থিক অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে। ব্যয় বেশি হওয়ার কারণে ১৬ শতাংশ খানা স্বাস্থ্যসেবা নেওয়া থেকে বিরত থাকে। অর্থাৎ ৩ কোটির বেশি মানুষ প্রয়োজন হলেও চিকিৎসকের কাছে বা হাসপাতালে যান না।

দেশের স্বাস্থ্য তথা চিকিৎসা ব্যয় নিয়ে এই গবেষণা করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিট। এ গবেষণার ওপর ভিত্তি করে দুটি প্রবন্ধ গত বছরের ২২ নভেম্বর রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থাপন করা হয়। এতে বলা হয়, সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা অর্জনে বাংলাদেশে প্রধান অন্তরায় হচ্ছে উচ্চ মাত্রায় ব্যক্তির নিজস্ব ব্যয় বা ‘আউট অব পকেট এক্সপেন্ডিচার’। এ ক্ষেত্রে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন থেকে বাংলাদেশ বহুদূর পিছিয়ে রয়েছে। সরকারিভাবে স্বাস্থ্য খাতকে সঠিক গুরুত্ব দিয়ে বরাদ্দ বাড়ানো হচ্ছে না। ফলে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সরকারি ব্যয়ে পিছিয়ে পড়ছে বাংলাদেশ।

দেশে ভয়াবহ আকারে বেড়েছে ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। প্রতিটি মানুষের পরিবার অথবা আত্মীয়স্বজনের মাঝে কালো ছায়া ফেলেছে দুরারোগ্য রোগ ক্যান্সার। ক্যান্সারের চিকিৎসা চালিয়ে নিতে বিপাকে পড়ছে রোগীর পরিবার। নিয়মিত ওষুধ, ডাক্তার ফি, কেমোথেরাপিসহ আনুষঙ্গিক খরচে নাজেহাল পরিবার। হারিয়ে যাচ্ছে প্রিয়জন। গতকাল মহাখালী ক্যান্সার হাসপাতালের বারান্দায় তিন বছরের ছেলে নাফিসকে কোলে নিয়ে বসে ছিলেন নওরিন বেগম। ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত নাফিস। একমাত্র সন্তানকে বাঁচাতে লড়ছেন সাজিদ-নওরিন দম্পতি।

বগুড়ার বনানীতে সাজিদ হোসেনের বেকারি পণ্যের ভাড়া দোকান ছিল। ছয় বছর আগে বিয়ে হয় তাদের। এরপর কোল আলো করে আসে শিশু সন্তান নাফিস। কিন্তু দেড় বছর বয়সে ক্যান্সার শনাক্ত হয় তার। সাজিদ হোসেন বলেন, ‘একমাত্র ছেলেকে বাঁচাতে আমাদের সর্বস্ব দিয়ে লড়ছি। চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে দোকানের পজিশন ফিরিয়ে দিয়ে অর্থ নিয়ে এসে চিকিৎসা করছি। ভেবেছিলাম ভারতে নিয়ে যাব। কিন্তু করোনার কারণে সেটাও পারিনি। ক্যান্সার ইনস্টিটিউট হাসপাতালে রোগীর সিরিয়াল অনেক দীর্ঘ। ছেলে অসুস্থ, আবার চিকিৎসা পেতে এত ভোগান্তি যে আমরা মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছি। চিকিৎসায় হাসপাতাল থেকে যেটুকু দেওয়া হয় তা খুবই নগণ্য। আমাদের জমানো সব অর্থ শেষ। ভিটেমাটি বিক্রি করে দিয়ে হলেও ছেলেকে বাঁচাতে লড়ছি আমরা।’  

আলসার, লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত রোগীরাও রয়েছে এমন বিপাকে। কিডনি রোগীরা নিঃস্ব হচ্ছেন ওষুধ আর ডায়ালাইসিসের খরচে। সরকারি হাসপাতালে ডায়ালাইসিস করতে প্রতিবারে খরচ হয় ৫৬০ টাকা। কিডনি ফাউন্ডেশনে একবার ডায়ালাইসিসে খরচ হয় ৩ হাজার ৪০০ টাকা। গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে প্রতিবার ডায়ালাইসিসে ১ হাজার টাকা নেওয়া হয়, দরিদ্রদের কাছ থেকে হাসপাতালটি ৪৬০ টাকা নিয়ে থাকে। পাঁচতারকা হাসপাতালে ডায়ালাইসিস করতে খরচ হয় প্রায় ৫ হাজার ৩০০ টাকা।

এ ব্যাপারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দেশে অসংক্রামক রোগ ক্যান্সার, কিডনি, লিভারের বিভিন্ন সমস্যায় আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। এসব রোগের দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসা খরচ মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে পরিবার। দুরারোগ্য এসব ব্যাধির খরচ রোগীর নিজের পকেট থেকেই বেশির ভাগ বহন করতে হয়। এতে রোগ-শোক পরিবারের ওপরে বোঝা হয়ে দেখা দিচ্ছে। খরচ মেটাতে নিঃস্ব হচ্ছে মানুষ। এ জন্য সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। স্বাস্থ্য খাতে অনেক সাফল্য আছে। কিন্তু বরাদ্দ প্রয়োজন অনুযায়ী না বাড়লে এ সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা কঠিন হয়ে পড়বে।’

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে
রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর
এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর

২ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর
নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি
১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু
বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার
মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ
রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের হত্যা মামলার আসামিকে সিলেট থেকে গ্রেফতার
হবিগঞ্জের হত্যা মামলার আসামিকে সিলেট থেকে গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে বিএনপি নেতা মামুন মাহমুদের ডেঙ্গু কিট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে বিএনপি নেতা মামুন মাহমুদের ডেঙ্গু কিট প্রদান

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবরে সেই শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু
বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবরে সেই শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে সুবিধাবঞ্চিত শীতার্থদের মাঝে ৫ শতাধিক কম্বল বিতরণ
নোয়াখালীতে সুবিধাবঞ্চিত শীতার্থদের মাঝে ৫ শতাধিক কম্বল বিতরণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের কর্মবিরতি
সিরাজগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের কর্মবিরতি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২০৮৮ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২০৮৮ মামলা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের প্রাণহানি
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের প্রাণহানি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শোকরানা সিজদায় অংশগ্রহণের আহ্বান হাদির
শোকরানা সিজদায় অংশগ্রহণের আহ্বান হাদির

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবিতে স্টুডেন্ট রাইটস ফোরামের ফ্রি হেল্থ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে স্টুডেন্ট রাইটস ফোরামের ফ্রি হেল্থ ক্যাম্প

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ বাংলাদেশের মাটিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শ্রেষ্ঠ ঘটনা ঘটেছে : আইন উপদেষ্টা
আজ বাংলাদেশের মাটিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শ্রেষ্ঠ ঘটনা ঘটেছে : আইন উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদরা ন্যায়বিচার পেয়েছেন: অ্যাটর্নি জেনারেল
শহীদরা ন্যায়বিচার পেয়েছেন: অ্যাটর্নি জেনারেল

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে সন্তুষ্ট আবু সাঈদের পরিবার
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে সন্তুষ্ট আবু সাঈদের পরিবার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মেধাবী শিক্ষার্থী শান্তা হালদারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
মেধাবী শিক্ষার্থী শান্তা হালদারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে