শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

চিকিৎসা ব্যয়ে দিশাহারা মধ্যবিত্ত

বাড়ছে জটিল রোগ । পরীক্ষা ওষুধ জরুরি প্রয়োজনে বিদেশ যাওয়া নিয়ে কঠিন পরিস্থিতি । স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে মধ্যবিত্ত শুধু চিকিৎসা ব্যয়ে নিঃস্ব হচ্ছে । নিম্নবিত্তদের ভরসা সরকারি হাসপাতালে লাইনে দাঁড়িয়ে পরামর্শ
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
চিকিৎসা ব্যয়ে দিশাহারা মধ্যবিত্ত

বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার অপারেটর পদে কাজ করেন সুমন হোসেন (৩২)। তার স্ত্রীর দুটি কিডনি দুই বছর ধরে বিকল। সপ্তাহে দুই দিন সরকারি হাসপাতালে ডায়ালাইসিস করাতে খরচ হয় ১ হাজার ১২০ টাকা। মাসে শুধু স্ত্রীর কিডনি ডায়ালাইসিসে সুমনের খরচ হয় ৬ হাজার ৭২০ টাকা। এর সঙ্গে ওষুধ, চিকিৎসক, যাতায়াত মিলিয়ে মাসে ১০ হাজার টাকার বেশি খরচ হয়ে যায় চিকিৎসার পেছনে।

গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর কিডনি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে স্ত্রীকে ডায়ালাইসিস করাতে এসেছিলেন সুমন হোসেন। জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সরকারি হাসপাতালে ডায়ালাইসিস করাতে ৫৬০ টাকা জমা দিতে হয়। কিন্তু অনেক সময় ডায়ালাইসিসে প্রয়োজনীয় সামগ্রী হাসপাতালে সংকট রয়েছে জানিয়ে রোগীর স্বজনদের তা কিনে আনতে বলে। এতে প্রতিবারই খরচ ৯০০ টাকা পড়ে যায়। আমি বেতন পাই ২২ হাজার টাকা। ঢাকা শহরে বাসা ভাড়া, মেয়ের পড়ালেখা, নিজেদের যাবতীয় খরচ করে কুলিয়ে উঠতে পারছি না।’ তিনি বলেন, ‘করোনা সংক্রমণের কারণে প্রায় দেড় বছর ২৫ শতাংশ বেতন কম দিয়েছে প্রতিষ্ঠান। এ পর্যন্ত প্রায় দেড় লাখ টাকা ঋণ করেছি আত্মীয়স্বজন, এনজিওর কাছে।’

দেশে অসংক্রামক জটিল রোগে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। ক্যান্সার, কিডনি, লিভার, স্ট্রোকে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। এসব দুরারোগ্য ব্যাধির খরচ বহন করতে হিমশিম খাচ্ছে মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত মানুষ। আপনজনকে বাঁচাতে নিজের সর্বস্ব উজাড় করে দিচ্ছেন তারা। অনেকে ভিটেমাটি বিক্রি করে অর্থ ব্যয় করছেন প্রিয়জনকে বাঁচাতে। কিন্তু পর্যাপ্ত সেবাটুকুও পাচ্ছেন না তারা। সরকারি হাসপাতালে দীর্ঘলাইনে পড়ে খারাপ হয় রোগীর পরিস্থিতি। হাসপাতালের মেঝেতে থেকে বিভিন্ন ধরনের ইনফেকশন দেখা দেয় জটিল অপারেশন সম্পন্ন হয়েছে এমন রোগীর। তাই সেবা মিললেও বাঁচে না জীবন। ওষুধের দাম নিয়ে শক্ত নীতিমালা না হওয়ায় বিভিন্ন ফার্মেসি বিভিন্ন রকম দাম রাখে। এর সঙ্গে ভেজাল ওষুধের দৌরাত্ম্য তো আছেই। স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ এবং দূরদর্শী চিন্তার অভাবে মধ্যবিত্তের নাভিশ্বাস উঠছে আর নিম্নবিত্ত নিঃস্বের তালিকায় নাম লেখাচ্ছে। যাদের সামর্থ্য আছে তারা ভারত, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমাচ্ছেন চিকিৎসা নিতে।

এ ব্যাপারে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা জাফরুল্লাহ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘স্বাস্থ্য খাতে সরকারের বরাদ্দ অপ্রতুল। এ জন্য চিকিৎসা ব্যয়ের প্রায় ৭০ শতাংশ খরচ মানুষের নিজের পকেট থেকে করতে হয়। শুধু বরাদ্দ বাড়ালেই হবে না, অনুন্নত স্বাস্থ্য খাতে পরিবর্তনের জোয়ার আনতে হবে। দেশের একটি ইউনিয়নে ৫০ হাজারের মতো মানুষ বসবাস করে। অথচ তাদের জন্য একজন চিকিৎসকের ব্যবস্থাও নেই। এ জন্য ইউনিয়ন স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রকে আধুনিক ও যুগোপযোগী করতে হবে। এখানে কমপক্ষে চারজন চিকিৎসক নিয়োগ দিতে হবে। এর মধ্যে একজন দন্ত চিকিৎসক এবং মনোচিকিৎসক রাখতে হবে। এই স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এক্সরে, আলট্রাসনো মেশিন দিতে হবে। এর সঙ্গে নিয়োগ দিতে হবে নার্স এবং টেকনোলজিস্ট। এই স্বাস্থ্যকর্মীদের আবাসনের ব্যবস্থাও সেখানেই করতে হবে। তাদের বিশেষ প্রশিক্ষণ এবং প্রণোদনার ব্যবস্থা করতে হবে। তাহলে ইউনিয়নের রোগী সেখানেই প্রয়োজনীয় সেবা পাবে। বিশেষায়িত সেবার জন্য সে চিকিৎসকের পরামর্শে জেলা, বিভাগ কিংবা রাজধানীতে আসবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ওষুধের মূল্য নিয়ে কর্তৃপক্ষের কোনো মাথাব্যথা নেই। ১৯৮২ সালের আইনে ওষুধের দাম নির্ধারণ নিয়ে সঠিক নির্দেশনা নেই, সে বিষয়ে নজর দিতে হবে। হাসপাতালে যন্ত্রপাতি আমদানি করতে বিপুল পরিমাণ শুল্ক দিতে হয়। একটি শয্যা আমদানিতে ৫৮ শতাংশ শুল্ক দিতে হয়। এর ফলে মানুষ হাসপাতাল, ক্লিনিক স্থাপন করতে অনুৎসাহিত হবে। প্রতিটি মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের প্রান্তিক মানুষের সেবার ধারণা দিতে হবে। তাদের ১০টি ইউনিয়নের সেবা কার্যক্রমের দায়িত্ব দিতে হবে। তাহলে তাদের মাঝে সেবার দায়িত্ববোধ আরও প্রবল হবে।’

সরকারের নিজস্ব গবেষণা বলছে, স্বাস্থ্য খাতে ব্যক্তির নিজের পকেটের ব্যয় বেড়েই চলেছে। এখন যে ব্যয় হয়, তার প্রায় ৬৯ শতাংশ ব্যক্তি নিজে বহন করেন। এই ব্যয়ভার বহন করতে গিয়ে প্রতিবছর ৮৬ লাখের বেশি মানুষের আর্থিক অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে। ব্যয় বেশি হওয়ার কারণে ১৬ শতাংশ খানা স্বাস্থ্যসেবা নেওয়া থেকে বিরত থাকে। অর্থাৎ ৩ কোটির বেশি মানুষ প্রয়োজন হলেও চিকিৎসকের কাছে বা হাসপাতালে যান না।

দেশের স্বাস্থ্য তথা চিকিৎসা ব্যয় নিয়ে এই গবেষণা করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিট। এ গবেষণার ওপর ভিত্তি করে দুটি প্রবন্ধ গত বছরের ২২ নভেম্বর রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থাপন করা হয়। এতে বলা হয়, সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা অর্জনে বাংলাদেশে প্রধান অন্তরায় হচ্ছে উচ্চ মাত্রায় ব্যক্তির নিজস্ব ব্যয় বা ‘আউট অব পকেট এক্সপেন্ডিচার’। এ ক্ষেত্রে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন থেকে বাংলাদেশ বহুদূর পিছিয়ে রয়েছে। সরকারিভাবে স্বাস্থ্য খাতকে সঠিক গুরুত্ব দিয়ে বরাদ্দ বাড়ানো হচ্ছে না। ফলে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সরকারি ব্যয়ে পিছিয়ে পড়ছে বাংলাদেশ।

দেশে ভয়াবহ আকারে বেড়েছে ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। প্রতিটি মানুষের পরিবার অথবা আত্মীয়স্বজনের মাঝে কালো ছায়া ফেলেছে দুরারোগ্য রোগ ক্যান্সার। ক্যান্সারের চিকিৎসা চালিয়ে নিতে বিপাকে পড়ছে রোগীর পরিবার। নিয়মিত ওষুধ, ডাক্তার ফি, কেমোথেরাপিসহ আনুষঙ্গিক খরচে নাজেহাল পরিবার। হারিয়ে যাচ্ছে প্রিয়জন। গতকাল মহাখালী ক্যান্সার হাসপাতালের বারান্দায় তিন বছরের ছেলে নাফিসকে কোলে নিয়ে বসে ছিলেন নওরিন বেগম। ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত নাফিস। একমাত্র সন্তানকে বাঁচাতে লড়ছেন সাজিদ-নওরিন দম্পতি।

বগুড়ার বনানীতে সাজিদ হোসেনের বেকারি পণ্যের ভাড়া দোকান ছিল। ছয় বছর আগে বিয়ে হয় তাদের। এরপর কোল আলো করে আসে শিশু সন্তান নাফিস। কিন্তু দেড় বছর বয়সে ক্যান্সার শনাক্ত হয় তার। সাজিদ হোসেন বলেন, ‘একমাত্র ছেলেকে বাঁচাতে আমাদের সর্বস্ব দিয়ে লড়ছি। চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে দোকানের পজিশন ফিরিয়ে দিয়ে অর্থ নিয়ে এসে চিকিৎসা করছি। ভেবেছিলাম ভারতে নিয়ে যাব। কিন্তু করোনার কারণে সেটাও পারিনি। ক্যান্সার ইনস্টিটিউট হাসপাতালে রোগীর সিরিয়াল অনেক দীর্ঘ। ছেলে অসুস্থ, আবার চিকিৎসা পেতে এত ভোগান্তি যে আমরা মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছি। চিকিৎসায় হাসপাতাল থেকে যেটুকু দেওয়া হয় তা খুবই নগণ্য। আমাদের জমানো সব অর্থ শেষ। ভিটেমাটি বিক্রি করে দিয়ে হলেও ছেলেকে বাঁচাতে লড়ছি আমরা।’  

আলসার, লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত রোগীরাও রয়েছে এমন বিপাকে। কিডনি রোগীরা নিঃস্ব হচ্ছেন ওষুধ আর ডায়ালাইসিসের খরচে। সরকারি হাসপাতালে ডায়ালাইসিস করতে প্রতিবারে খরচ হয় ৫৬০ টাকা। কিডনি ফাউন্ডেশনে একবার ডায়ালাইসিসে খরচ হয় ৩ হাজার ৪০০ টাকা। গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে প্রতিবার ডায়ালাইসিসে ১ হাজার টাকা নেওয়া হয়, দরিদ্রদের কাছ থেকে হাসপাতালটি ৪৬০ টাকা নিয়ে থাকে। পাঁচতারকা হাসপাতালে ডায়ালাইসিস করতে খরচ হয় প্রায় ৫ হাজার ৩০০ টাকা।

এ ব্যাপারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দেশে অসংক্রামক রোগ ক্যান্সার, কিডনি, লিভারের বিভিন্ন সমস্যায় আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। এসব রোগের দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসা খরচ মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে পরিবার। দুরারোগ্য এসব ব্যাধির খরচ রোগীর নিজের পকেট থেকেই বেশির ভাগ বহন করতে হয়। এতে রোগ-শোক পরিবারের ওপরে বোঝা হয়ে দেখা দিচ্ছে। খরচ মেটাতে নিঃস্ব হচ্ছে মানুষ। এ জন্য সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। স্বাস্থ্য খাতে অনেক সাফল্য আছে। কিন্তু বরাদ্দ প্রয়োজন অনুযায়ী না বাড়লে এ সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা কঠিন হয়ে পড়বে।’

এই বিভাগের আরও খবর
সিদ্ধান্তহীন ৩০% তরুণ ভোটার
সিদ্ধান্তহীন ৩০% তরুণ ভোটার
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
আবারও পতিত ফ্যাসিবাদের হিংস্রতা
আবারও পতিত ফ্যাসিবাদের হিংস্রতা
গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনায় ঢাকায় সুইডিশ দূত
গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনায় ঢাকায় সুইডিশ দূত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক
সর্বশেষ খবর
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট অনুষ্ঠিত হবে
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট অনুষ্ঠিত হবে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নাশকতা প্রতিরোধে মাঠে সোনারগাঁ বিএনপি
নাশকতা প্রতিরোধে মাঠে সোনারগাঁ বিএনপি

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

দিলারা জামানকে নিয়ে সাত পর্বের ধারাবাহিক
দিলারা জামানকে নিয়ে সাত পর্বের ধারাবাহিক

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

উইন্ডিজকে সহজেই হারিয়ে সিরিজ নিউজিল্যান্ডের
উইন্ডিজকে সহজেই হারিয়ে সিরিজ নিউজিল্যান্ডের

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২২৬৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২২৬৮ মামলা

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছয় বছর পর আবার ওয়ানডেতে ক্যাম্পবেল
ছয় বছর পর আবার ওয়ানডেতে ক্যাম্পবেল

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের ২০তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের ২০তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাস্কিন-রবিনস
বাংলাদেশে আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাস্কিন-রবিনস

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাভারে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৪২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
সাভারে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৪২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৮ ইউরোর পর্দা উঠবে কার্ডিফে, ফাইনাল ওয়েম্বলিতে
২০২৮ ইউরোর পর্দা উঠবে কার্ডিফে, ফাইনাল ওয়েম্বলিতে

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানমন্ডি ৩২ থেকে সন্দেহভাজন কিশোর ও যুবক আটক
ধানমন্ডি ৩২ থেকে সন্দেহভাজন কিশোর ও যুবক আটক

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আদমদীঘিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
আদমদীঘিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা তিতাস যশোরে আটক
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা তিতাস যশোরে আটক

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনিদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনিদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ফ্রান্সের নতুন রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ফ্রান্সের নতুন রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ
বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

লালমনিরহাটে বিশেষ অভিযানে আ.লীগ-ছাত্রলীগের ১৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে বিশেষ অভিযানে আ.লীগ-ছাত্রলীগের ১৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ল্যাবরেটরি টেকনিশিয়ানকে কুপিয়ে হত্যা
মুন্সীগঞ্জে ল্যাবরেটরি টেকনিশিয়ানকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৃষ্টান্তমূলক রায় প্রত্যাশা করছি : চিফ প্রসিকিউটর
দৃষ্টান্তমূলক রায় প্রত্যাশা করছি : চিফ প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্যই হলো নিজেকে আবিষ্কার করা: প্রধান উপদেষ্টা
প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্যই হলো নিজেকে আবিষ্কার করা: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি মহাসচিবের সাথে নতুন ফরাসি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে নতুন ফরাসি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগুনে মানুষ পুড়িয়ে মারার সংস্কৃতি আওয়ামী লীগের : রিজভী
আগুনে মানুষ পুড়িয়ে মারার সংস্কৃতি আওয়ামী লীগের : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানের ‘এশিয়ান ট্যুর’ থেকে বাদ পড়লেন সোনাক্ষী
সালমানের ‘এশিয়ান ট্যুর’ থেকে বাদ পড়লেন সোনাক্ষী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা
কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটো-রাশিয়া যুদ্ধ অনিবার্য: সার্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ন্যাটো-রাশিয়া যুদ্ধ অনিবার্য: সার্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’
‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে