শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

কারও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়া ঠিক না

----------- প্রধানমন্ত্রী
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কারও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়া ঠিক না

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উদ্দেশে বলেছেন, যার যার ধর্ম সে পালন করবে এবং আমরা সেই চেতনায় বিশ্বাস করি। কারও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে কোনো কথা বলা ঠিক না। ধর্ম হচ্ছে মানুষের বিশ্বাস। গতকাল বিকালে শুভ ‘জন্মাষ্টমী’ উপলক্ষে শ্রীশ্রী জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদ এবং বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের নেতাদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন। প্র্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি ঢাকেশ্বরী মন্দির এবং চট্টগ্রাম জে এম সেন হল প্রান্তে যুক্ত ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমরা বিশ্বাস করি আল্লাহ এই বিশ্বটা সৃষ্টি করেছেন, অবশ্যই এটি বিশ্বাস করতে হবে। ধর্ম-বর্ণ যাই থাকুক না কেন কার মধ্যে কী শক্তি আছে, সেটি আমরা জানি না। সৃষ্টিকর্তাই জানেন। তিনি বলেন, আপনারা কখনো নিজেদের ধর্ম পালন করতে গিয়ে ছোট মনে করবেন না। আপনারা এ দেশের সন্তান, এ দেশের নাগরিক। সমানভাবে নাগরিক অধিকার আপনারা ভোগ করবেন এবং সেই আত্মবিশ্বাস নিয়ে চলবেন।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের বিষয়টি আমাদের দেশের একশ্রেণির মানুষ কোনো দিনই মেনে নিতে পারেনি জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, কিন্তু আওয়ামী লীগ সবসময় সেই জাতির পিতার সেই চেতনায় বিশ্বাস করে। এখানে সব ধর্মের সমান অধিকার থাকবে। আমাদের স্লোগান হলো- ধর্ম  যার যার উৎসব সবার। তিনি বলেন, বাংলাদেশ এখানে একটি ব্যতিক্রমধর্মী দেশ। এখানে উৎসবে সবাই সমবেত হয়। সেই উৎসব উদযাপন করে। সেটা আমাদের ঈদের    সময় সবাই যেমন একসঙ্গে মিলিত হই, আবার যে কোনো পূজা বা যিশুখ্রিস্টের জন্ম বা যে কোনো অনুষ্ঠানেই আমরা সবাই কিন্তু সমানভাবে থাকি। তিনি বলেন, যখনই কোনো ঘটনা ঘটে, আমাদের পক্ষ থেকে কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। তবে একটা জিনিস আমি দুঃখের সঙ্গে বলছি, যখন কোনো একটা ঘটনা ঘটল, ঘটনাকে দেশে-বিদেশে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এমনভাবে প্রচার করা হয় মনে হয় যেন এদেশে হিন্দুদের কোনো অধিকারই নেই। কিন্তু ঘটনার পরে অ্যাকশনগুলো, তারা যেই হোক, তাকে গ্রেফতার করি, তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিই, সেই বিষয়টা কিন্তু তুলে ধরা হয় না। প্রচারটা করা হয় এই দেশে হিন্দুরা বুঝি ভীষণ খারাপ অবস্থায় আছে। আশির দশকে, নব্বরই দশকে সংখ্যালঘুদের ওপর বিভিন্ন নির্যাতনের প্রসঙ্গ তুলে ধরেন এবং ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত চারদলীয় জোট সরকার গঠন করলে সারা দেশে বিভিন্ন জায়গায় অসাম্প্রদায়িক চেতনার মানুষের ওপর আঘাত নেমে আসে বলেও স্মরণ করিয়ে দেন তিনি।  আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, তখন কিন্তু প্রত্যেক ধর্মের মানুষের ওপর আঘাত এসেছে। অর্থাৎ যারা অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাস করে, ধর্মীয় নিরপেক্ষতায় বিশ্বাস করে তাদের ওপরই কিন্তু আঘাত এসেছে। তখন মানুষকে জীবন দিতে হয়েছে, পাশবিক অত্যাচারের শিকার হয়েছে। আমরা মানব ধর্মেই বিশ্বাস করি। শ্রীকৃষ্ণ কিন্তু তাই চেয়েছিলেন, দুষ্টের দমন শিষ্টের পালন। এটিই ছিল তার লক্ষ্য। তিনিও কিন্তু এই অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাস করতেন। মহানবী (সা.) সবসময় সব ধর্মের সমান অধিকারের কথা বলেছেন এবং তিনি তা বিশ্বাস করতেন।  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের দেশ। এই দেশে একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না। সেই নীতি নিয়েই আমরা প্রতিটি গৃহহীন মানুষকে ঘর বানিয়ে দিচ্ছি। জীবন-জীবিকার জন্য নগদ অর্থ দিচ্ছি। ট্রেনিং দিচ্ছি এবং তাদের সব ধরনের সুবিধা করে দিচ্ছি। শেখ হাসিনা বলেন, সেটি আমরা কোনো সম্প্রদায় ভিত্তিতে করছি না। সবার জন্য করছি, সর্বজনীনভাবে করছি। অর্থাৎ মানবতা প্রেম, মানবতার জন্য কাজ করা, মানবতার উন্নতি করা- এটাই আমাদের লক্ষ্য। এটিই আমরা বিশ্বাস করি। আর সেই বিশ্বাস নিয়ে চলি। কাজেই আমরা এখানে চাই যে, আমাদের সব ধর্মের মানুষ অধিকার নিয়ে সমানভাবে বসবাস করবে।  সনাতন সম্প্রদায়ের উদ্দেশে বলেন, এই মাটিতে আপনাদের সবার অধিকার। আমারও যতটুকু অধিকার, আপনাদেরও সেই অধিকার। দেশের মাটিতে সবার সমান অধিকার আছে। কাজেই কখনো নিজেদের সংখ্যালঘু বা ওইরকম মনে করবেন কেন?  প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনারা মনে করবেন আপনারা এই দেশেরই নাগরিক। সমানভাবে নাগরিক অধিকার আপনারা ভোগ করবেন এবং আমরা সেভাবেই আপনাদের দেখতে চাই। কখনো নিজের ভিতরে এই হীনমন্যতা আনবেন না। নিজেদের আলাদা কিছু ভাববেন না। ভাববেন, এই দেশের আপনারা নাগরিক, মালিক আমরা সবাই। কাজেই নাগরিক হিসেবে আমাদের সমান অধিকার থাকবে।  শেখ হাসিনা বলেন, আজকে আমরা একটা কঠিন সময় পার করছি। একদিকে দুই বছরে করোনার যে ধাক্কাটা সারা বিশ্বে অর্থনীতির ওপর বিরাট প্রভাব ফেলেছে, তার ওপর মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা ইউক্রেন আর রাশিয়া যুদ্ধ। স্যাংশন পাল্টা স্যাংশন। ফলে আজকে প্রত্যেকটা জিনিসের দাম বেড়েছে। আজকে ইউরোপ, ইংল্যান্ডে ইনফ্লাশন দেখলাম ১০ দশমিক এক ভাগে উঠেছে। প্রতিটি দেশে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি। আমাদের যেসব জিনিস আমদানি করতে হয় তার দামও যেমন বেড়েছে, পরিবহন খরচও বেড়েছে। কাজেই আমাদের কিছু কৃচ্ছ্র সাধন করতে হবে। আমি জানি আমাদের তেলের দাম বাড়িয়েছি। ফলে দ্রব্যমূল্য বেড়ে গেছে। যেটি স্বাভাবিকভাবে বাড়ার কথা, কেউ আবার একটু অধিক মুনাফার জন্য কিছু অতিরঞ্জিত করছে। কাজেই আমরা মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা করছি, খোঁজখবর নিচ্ছ।  বিত্তশালীদের মানুষের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, কেউ আরাম-আয়েশে থাকবে আর কেউ কষ্ট পাবে তা তো হবে না। সব মানুষ সমান অধিকার ভোগ করবে এবং যারা বিত্তবান তাদের দায়িত্ব হচ্ছে নিম্নবিত্তদের প্রতি নজর দেওয়া। তাদের পাশে দাঁড়ানো।  অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি জে এল ভৌমিক, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক চন্দ্রনাথ পোদ্দার, মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি মণীন্দ্র কুমার নাথ প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
রাকসুও শিবিরের
রাকসুও শিবিরের
সর্বশেষ খবর
নীলফামারীতে ফকির লালন শাহের তিরোধান
নীলফামারীতে ফকির লালন শাহের তিরোধান

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

১২ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

শুরুতেই ধাক্কা টাইগার শিবিরে, সাইফ-সৌম্যের বিদায়
শুরুতেই ধাক্কা টাইগার শিবিরে, সাইফ-সৌম্যের বিদায়

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে এতিম শিশুদের মাঝে খাবার বিতরণ ও নারীদের সেলাই মেশিন প্রদান
নোয়াখালীতে এতিম শিশুদের মাঝে খাবার বিতরণ ও নারীদের সেলাই মেশিন প্রদান

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলেই ১৯ অক্টোবর থেকে সাইট ব্লক
জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলেই ১৯ অক্টোবর থেকে সাইট ব্লক

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নাগরপুরে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নের জন্য লিফলেট বিতরণ
নাগরপুরে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নের জন্য লিফলেট বিতরণ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুদাপেস্টে যেতে ‘ফ্লাইং ক্রেমলিন’ এর অনুমতি পাবেন পুতিন?
বুদাপেস্টে যেতে ‘ফ্লাইং ক্রেমলিন’ এর অনুমতি পাবেন পুতিন?

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে তিনদিন ব্যাপী লালন মেলা ও তারুণ্যের উৎসব শুরু
সোনারগাঁয়ে তিনদিন ব্যাপী লালন মেলা ও তারুণ্যের উৎসব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে ক্রেতা সেজে ফেনসিডিল কারবারি গ্রেফতার
নোয়াখালীতে ক্রেতা সেজে ফেনসিডিল কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কম্বোডিয়ায় আটক ৬৪ দক্ষিণ কোরীয় নাগরিককে দেশে ফেরার পর গ্রেফতার
কম্বোডিয়ায় আটক ৬৪ দক্ষিণ কোরীয় নাগরিককে দেশে ফেরার পর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দরে গেট ফি বৃদ্ধি: টানা চতুর্থদিনেও ট্রেইলার চলাচল বন্ধ
বন্দরে গেট ফি বৃদ্ধি: টানা চতুর্থদিনেও ট্রেইলার চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুটবলে আয়ে ফের শীর্ষে রোনালদো, সেরা দশে ঢুকলেন ইয়ামাল
ফুটবলে আয়ে ফের শীর্ষে রোনালদো, সেরা দশে ঢুকলেন ইয়ামাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলম্বিয়ায় পুলিশের ওপর হামলা ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভকারীদের
কলম্বিয়ায় পুলিশের ওপর হামলা ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই তুমি কেন এত অচেনা হলে
সেই তুমি কেন এত অচেনা হলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্মার্টফোন ব্যবহারের ভুলের কারণে বাড়ছে ক্যানসারের ঝুঁকি
স্মার্টফোন ব্যবহারের ভুলের কারণে বাড়ছে ক্যানসারের ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রবাসীদের ভোট গ্রহণে ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ
প্রবাসীদের ভোট গ্রহণে ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ধান খেতে মিললো অজ্ঞাত নারীর লাশ
রাজশাহীতে ধান খেতে মিললো অজ্ঞাত নারীর লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও এক জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও এক জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালন তিরোধান দিবস উপলক্ষে গৌরীপুরে শুভসংঘের আলোচনা সভা
লালন তিরোধান দিবস উপলক্ষে গৌরীপুরে শুভসংঘের আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেনাপোল কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা শামীমা বরখাস্ত
বেনাপোল কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা শামীমা বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন