শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

ওয়াশিংটন পোস্টে শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা

প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
ওয়াশিংটন পোস্টে শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রখ্যাত ‘দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট’ পত্রিকা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা করে গত সোমবার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সাক্ষাৎকারভিত্তিক এ প্রতিবেদনে প্রধানমন্ত্রীর বর্তমান শাসনকালের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড ও ব্যক্তিগত জীবনের বিভিন্ন প্রসঙ্গ এসেছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর জীবন সংগ্রাম, নেতৃত্ব গুণ, দারিদ্র্যবিমোচন, শিক্ষার প্রসার, উগ্রবাদ দমন, রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দান, দেশের অর্থনীতি উন্নয়নে ভূমিকা, নারী নেতৃত্ব বিকাশে যথাযথ  উদ্যোগে তাঁর অবদানের কথা বর্ণনা করা হয়েছে। প্রতিবেদনটি লিখেছেন স্বনামখ্যাত নারী সাংবাদিক-কলামিস্ট পেটুলা ডভোরাক। যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকালে শেখ হাসিনা গত ২৩ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) ৭৭তম অধিবেশনে ভাষণ দেন। এর পাশাপাশি কয়েকটি অনুষ্ঠানে অংশ নেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। এই সফরের একাংশে ভার্জিনিয়ার বিলাসবহুল হোটেল রিজ-কার্লটনে অবস্থান করছিলেন তিনি। সেখানেই পেটুলা ডভোরাক সাক্ষাৎকার নেন।  প্রতিবেদনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চমৎকার সব বিষয়বস্তু তুলে ধরা হয়েছে। প্রথমেই এসেছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব গুণের কথা। প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হলেন বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সময় ধরে ক্ষমতাসীন ‘নারী প্রধানমন্ত্রী’। রাশিয়ার চাইতেও বেশি জনসংখ্যা অধ্যুষিত একটি দেশকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি। ২০ বার তাঁকে হত্যাচেষ্টা হয়েছে; তা সত্ত্বেও তিনি দমে যাননি। শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মানুষের মন জয় করে ক্ষমতায় টিকে আছেন। এই সেদিন তিনি তাঁর ছেলে ও ১৬ বছর বয়সী নাতনিকে নিয়ে তাঁর ৭৬তম জন্মদিন উদযাপন করলেন। পেটুলা ডভোরাক লিখেছেন, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে শহীদ করে ঘাতকরা যখন তার আরও ১৭ আত্মীয়কে হত্যা করেন তখনো তিনি ভেঙে পড়েননি। তিনি তার পিতার স্মৃতি ও ‘সোনার বাংলা’ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন নিয়ে আবারও দেশে ফিরে বাবার প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দল ও দেশের হাল ধরেন। এরপর তিনি পরপর কয়েকবার নির্বাচনে জয় লাভ করে দেশে তাৎপর্যপূর্ণ অর্থনৈতিক উন্নয়ন সাধন করেন।

প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত জীবনের কথা উল্লেখ করে ওয়াশিংটন পোস্ট বলেছে, তিনি একজন মা এবং দাদি। তিনি নাতি-নাতনির জন্য রান্নাও করেন। বিশেষ করে তিনি তার ছেলের বাসায় গেলে তাদের জন্য ‘চিকেন বিরিয়ানি’ বা ‘মোরগ পোলাও’ রান্না করেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা শুধু দেশের মানুষের জন্যই কাজ করেননি, তিনি মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। রোহিঙ্গারা যখন নিজ দেশে নিপীড়ন ও হত্যার শিকার হয়ে বাংলাদেশ সীমান্তে আসে, তখন জাতিসংঘের আবেদনে সাড়া দিয়ে তিনি তাদের আশ্রয় দেন। এরপরই রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের শরণার্থী ক্যাম্পে আশ্রয় পায়। এ বিষয়ে ওয়াশিংটন পোস্টকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘শরণার্থী ক্যাম্পের জীবন ভালো কোনো বিষয় না। এ কারণে রোহিঙ্গারা নিজ দেশে ফিরতে চায়।’

এ প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের উত্তরে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘বাংলাদেশের অভিবাসী পরিস্থিতি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তুলনা করা যাবে না। কারণ, যুক্তরাষ্ট্র একটি বিশাল দেশ। তাদের দেশে অনেক জমি, প্রচুর খালি জায়গা ও কাজ করার সুযোগ আছে।’ এ সময় শেখ হাসিনা প্রশ্ন তুলেন, ‘কেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে এমন সামান্য সংখ্যক শরণার্থীকে জায়গা দেওয়ার বিষয়ে চিন্তা করতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘আমরা ছোট দেশ। জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশ বিশ্বের ৮ নম্বর দেশ। আকারে আমরা প্রায় যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনের রাজ্যের সমান।’ অর্থাৎ, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলতে চাচ্ছেন যে আমরা ছোট দেশ হয়েও রোহিঙ্গাদের সাময়িক আশ্রয় দিয়েছি। তবে যুক্তরাষ্ট্র বিশাল দেশ হয়েও কেন এসব শরণার্থীকে স্থায়ীভাবে গ্রহণ করতে পারবে না। ওয়াশিংটন পোস্টের এ প্রতিবেদনে উগ্রবাদ দমনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির সফলতার কথাও বিবৃত করা হয়েছে। এক্ষেত্রে তিনি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রশংসাও পেয়েছেন। বিশেষ করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তার উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন।

নারী হয়েও তিনি দেশকে যেভাবে নেতৃত্ব দিচ্ছেন তার প্রশংসা করেছে ওয়াশিংটন পোস্ট। এ বিষয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীও বলেছেন যে, নেতৃত্বে নারীরা পুরুষদের চেয়েও ভালো। কারণ তিনি একজন নারী হিসেবে এ বিষয়টা ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। এ ছাড়া তিনি বলেন, বাংলাদেশের নারীরা দরিদ্র। তারা শিক্ষা অর্জন করার ক্ষেত্রে পিছিয়ে। এ কারণে তিনি বোঝেন নারীরা পিছিয়ে পড়লে জাতিও পিছিয়ে পড়বে। যে বিষয়টা অনেক পুরুষই বুঝতে পারতেন না।

এ বিষয়ে তিনি আরও বলেন, নারীদের পেছনে বিনিয়োগ করলে দেশ আরও সামনে এগিয়ে যাবে। শেখ হাসিনার বর্তমান শাসনকালের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডের বিষয়ে ওয়াশিংটন পোস্ট বলেছে, ‘গত এক দশকে তিনি বাংলাদেশের বিদ্যমান দারিদ্র্য উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করেছেন। শিক্ষার সুযোগ প্রসারিত করেছেন এবং জনগণকে আবাসনের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। এখন বাংলাদেশের অনেক গরিব মানুষ পাকা ঘরে থাকে এবং বর্তমান সরকারই তাদের জন্য এ ব্যবস্থা করেছে।’ পেটুলা ডভোরাক লিখেছেন, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতার সময় একটি গরিব দেশ ছিল। কিন্তু, ২০১৫ সালে দেশটি একটি মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। এটা শেখ হাসিনার শাসনামলেই সম্ভব হয়েছে। পেটুলা ডভোরাক বলেন, যখন তিনি আমার সঙ্গে সাক্ষাৎকারটি শেষ করেন, ততক্ষণে হোটেলের লবিতে ভক্তদের ভিড় লেগে গিয়েছিল। শেষতক একটি পরিকল্পনা তৈরি হলো- শেখ হাসিনা জনতার উদ্দেশে কথা বলতে সম্মত হলেন। রিটজ-কার্লটন হোটেল কর্তৃপক্ষ চেয়ার-টেবিলগুলোকে তাদের ওল্ড ডোমিনিয়ন রুমের পাশে সরিয়ে নেন। নিরাপত্তা বাহিনী উপস্থিত অন্তত ২০০ জনকে বলরুমে ঢোকানোর আগে তল্লাশির জন্য একটি লাইন তৈরি করে। এদের অধিকাংশই ছিলেন পুরুষ। তবে ছয় বছরের শিশু জয়া ও ২৪ বছর বয়সী মালিহা জামানের মতো কিছু নারীও হাজির হয়েছিলেন সেখানে। বাংলাদেশ থেকে স্নাতকোত্তর শেষ করে দুই বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান মালিহা। পেশায় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এ নারী এখন ভার্জিনিয়ায় বসবাস করেন। তিনি বলেন, অবশ্যই আমি এমন এক নারীকে (শেখ হাসিনা) দেখতে এসেছি, যিনি আমাকে অনুপ্রাণিত করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রে আজ পর্যন্ত কোনো নারী রাষ্ট্রপতি হননি। এমন একটি দেশে শেখ হাসিনার মতো একজন নারী সরকারপ্রধানকে স্বচক্ষে দেখতে পারা উল্লেখযোগ্য ঘটনা বলে মনে করেন মালিহা জামান। শাহেদা পারভীন নামে আরেক নারী বলেন, তিনি (প্রধানমন্ত্রী) প্রবীণদের কথা ভাবেন, শিক্ষা নিয়ে ভাবেন। তিনি পরিবহন নিয়ে কাজ করেছেন, একটি গুরুত্বপূর্ণ সেতু বানিয়েছেন। তিনি শিশুদের বিষয়ে চিন্তা করেন, তিনি গর্ভবতী নারীদের বিষয়ে যত্নশীল। আমরা সবাই এমনটাই ভাবি।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

৪৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড
সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'
'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ