শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

ঝুঁকিতে পদ্মা সেতুর রেল সংযোগ

মাটি কেটে নিচ্ছে সংঘবদ্ধ চক্র

হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
মাটি কেটে নিচ্ছে সংঘবদ্ধ চক্র

দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের কুন্ডা ইউনিয়নে কৃষকদের ফসলি জমির মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে স্থানীয় একটি সংঘবদ্ধ চক্র। চক্রটি অবৈধভাবে ইউনিয়নের ৫-৬টি স্থান থেকে ফসলি জমির মাটি কেটে নেওয়ায় বিস্তীর্ণ এলাকা ডোবা ও নালায় পরিণত হয়েছে। পদ্মা রেল সংযোগ সেতুর খুব কাছাকাছি জায়গা থেকে মাটি কেটে নেওয়ায় ঝুঁকিতে পড়েছে গুরুত্বপূর্ণ সেতুটি।

ফসলি জমি হারিয়ে এলাকার মানুষের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে। কৃষিজমির মাটি কাটার নেতৃত্ব দিচ্ছেন কান্দাপাড়ার সুজন, ব্রাহ্মণগাঁও গ্রামের বাবু মিঞা, পানগাঁওয়ের জাফর ইকবাল বাপ্পী, আইন্তা এলাকার রোমান ও আরাকুলে সোহাগ মিঞা। এসব নেতার প্রত্যেকে ৪-৫ জন করে শক্তিশালী সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করছে। এই মাটিকাটা সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্যে অসহায় জমির মালিকরা। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের কাছে বারবার অভিযোগ করেও কোনো ফল পায়নি তারা। উল্টো বিভিন্ন হুমকি ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত হতে হয়েছে তাদের। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মাটি কাটার সিন্ডিকেট চক্রটি পুরো ইউনিয়নে অবৈধভাবে মাটি কাটছে। স্থানীয় কৃষক ও আশপাশের ইউনিয়নসহ অন্য এলাকা থেকে আসা মানুষের কিনে রাখা জমিগুলো থেকে মাটি কেটে বিক্রি করছে। এতে এসব জমি ডোবা, নালা ও পুকুরে পরিণত হয়েছে। কোনো কোনো জমি ৫০-৬০ ফুটও খনন করেছে। কোথাও কোথাও বাড়ির পাশের জায়গা থেকে এমনভাবে মাটি উত্তোলন করেছে, এখন বাড়িগুলো ধসে পড়ার শঙ্কায় রয়েছে। যারা বিভিন্ন এলাকা থেকে এসে জমি কিনেছে, তাদের জমির মাটিগুলো রাত-দিন বিভিন্ন সময় কেটে নিয়ে যাচ্ছে সংঘবদ্ধ চক্র। ক্ষতিগ্রস্তরা বাধা দিলেও কোনো ফল পাচ্ছেন না। এসব সিন্ডিকেটের মধ্যে কান্দাপাড়া গ্রামের কাওটাইল মৌজার মাটি কাটার নেতৃত্ব দিচ্ছেন সুজন। তার সহযোগী হিসেবে রয়েছে সাদ্দাম, জরিফ উদ্দিন, মামুন ও পানগাঁওয়ের কামাল মেম্বার। এ ছাড়া ব্রাহ্মণগাঁও এলাকার ব্রাহ্মণগাঁও মৌজার মাটি কাটার নেতৃত্বে রয়েছে কাজিরগাঁও গ্রামের বাবু মিঞা। তার সহযোগী হিসেবে রয়েছে সহিদ ও পারভেজ। পানগাঁও গ্রামের পূর্ব বাঘৈর মৌজার ঋষি বাড়ি এলাকায় মাটি কাটার নেতৃত্ব দিচ্ছেন জাফর ইকবাল বাপ্পী। তার সহযোগী দক্ষিণ পানগাঁওয়ের জুয়েল আহম্মেদ ডন, কাউসার ও পলাশ। কাজিরগাঁও গ্রামের মোয়াজ্জেম হোসেন, আরাফাত রহমান টিপু, বাবু, দক্ষিণ বাঘৈর গ্রামের আফজাল ও কাজিরগাঁও গ্রামের মাসুম। এই চক্রটি রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী হওয়ায় ২-৩টি সাইটে মাটি কেটে বিক্রি করে। আইন্তা গ্রামের বীর বাঘৈর মৌজায় মাটি কাটার নেতৃত্বে রয়েছেন রোমান। তার নেতৃত্বে আরও আছে অন্তর, হিমেল ও আইন্তা গ্রামের ভেলু মিঞা। আর আড়াকুল গ্রামে সোহাগের নেতৃত্বে রয়েছেন একই গ্রামের পারভেজ, টিক্কা মিঞা ও জয়নাল। এর বাইরে কাজির গ্রামের রাহাত ও কান্দাপাড়া গ্রামের কাশেম ব্যাপারী এই সিন্ডিকেটে রয়েছে। এই শক্তিশালী সিন্ডিকেটের কারণে স্থানীয় কৃষক ও জমির মালিকরা অসহায়। তাদের জায়গার মাটি কেটে ডোবা ও নালায় পরিণত করেছে। এসব মাটি যাচ্ছে ইউনিয়নের বিভিন্ন ইটভাটা ও ফসলি জমিতে বিভিন্ন স্থাপনার কাজে। এই নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচারিত হলে কিছুদিন কাজ বন্ধ থাকে। কিছুদিন পরে আবার তারা পুরোদমে মাটি কাটা শুরু করে। পুরো এলাকার অধিকাংশ জমির মাটি কেটে ফেলায় পদ্মা রেলওয়ে সেতুসহ আশপাশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হুমকির মুখে রয়েছে। অবৈধ মাটি কাটার এই সিন্ডিকেটটি প্রশাসনকে হাতের মুঠোয় রেখে এসব কর্মকান্ড করছে বলে স্থানীয়রা জানায়।

গত মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টায় পানগাঁও গ্রামের পূর্ব বাঘৈর মৌজায় সরেজমিনে দেখা গেছে, মোয়াজ্জেম ও পলাশের নেতৃত্বে একটি ভেকু দিয়ে ৭-৮টি ট্রাকে মাটি কেটে ভিন্ন স্থানে নিয়ে যাচ্ছে। ওই সময় গণমাধ্যমের উপস্থিতি টের পেয়ে মোয়াজ্জেম, পলাশসহ ট্রাকচালক, হেলপার ও ভেকুচালক সবাই দৌড়ে পালিয়ে যায়। তবে মনির নামে একজন মাটি কাটার স্থানে শুয়ে ছিল। পরবর্তীতে তার কাছে জানা যায়, তিনি মাটি কেনার জন্য এখানে এসেছেন। ৩ শতাংশ জমি ভরাট করবেন বলে তাদের সঙ্গে দরদাম ঠিক করতে এসেছেন। মাটি বিক্রি করে ওরা কারা? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মোয়াজ্জেম, পলাশ, ডনসহ আরও কয়েকজন এখান থেকে মাটি কেটে বিক্রি করে। এই কাজ তারা অনেকদিন থেকে করে।

এই মাটি কাটার স্থান থেকে ১০০ ফুট দূরত্বে কিছুদিন আগে ৩০ শতাংশ জায়গার মাটি কেটেছে এই সিন্ডিকেট। এই জায়গার পাশে ১৮ শতাংশ জায়গার ওপর বাড়ি তৈরি করেছে হাওয়া বেগম। এই জায়গাটুকু তার পৈতৃক সম্পত্তি। গণমাধ্যমের উপস্থিতি দেখে তিনি সাংবাদিকদের সামনে অভিযোগ করতে আসেন। হাওয়া বেগম বলেন, এই এলাকায় পলাশ, ডন, মোয়াজ্জেম, আরাফাত রহমান টিপু, বাবু, অনেক দিন থেকে মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে। আমারও কিছু জমি এই চক্রটি দখল করেছে। এখন আমার বাড়ির পাশে অন্য এক লোকের জমির মাটি কেটে নিয়ে গেছে। এই জায়গাটি ২০ ফুটের মতো গর্ত করেছে। এই মাটি কেটে নিয়ে যাওয়ায় এখন আমার বাড়ি হুমকির মুখে পড়েছে। আস্তে আস্তে সীমানা ভেঙে পড়ছে। কিছুদিন পর আমার বাড়িও ভেঙে যাবে।

তিনি আরও বলেন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কাছে অভিযোগ করে লাভ হয়নি। উল্টো তাকে মেরে ফেলার হুমকির মুখোমুখি হতে হয়েছে। আর আমাকে ভিটেমাটি ছাড়ারও হুমকি দিয়েছে সিন্ডিকেট চক্রটি। এই চক্রটি এমন প্রভাবশালী তাদের ভয়ে কেউ মুখ খুলে না। তাদের বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে এলাকা ছাড়া করে তারা। তাদের পেছনে প্রভাবশালী হাত রয়েছে। ‘ওরা আমাগো এই এলাকায় থাকতে দিবো না’ বলে হাউ মাউ করে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি।

একই এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা তসলিম। তিনি বলেন, আমার জন্ম এই এলাকাতেই। জমি কেনাবেচার ব্যবসা করি। বীর বাঘৈর ও পূর্ব বাঘৈর এলাকায় স্থানীয় একটি চক্র স্থানীয় কৃষকদের জমি এবং দূর-দূরান্ত থেকে এসে অনেকে বাড়ি নির্মাণের উদ্দেশে কিনে রাখা জায়গাগুলোর মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে। আমরা কিছু বলতে পারি না। কিছু বললে উল্টো হুমকি দিয়ে বলে তোর মাটি কাটছি নাকি। তুই চুপ থাক। নইলে খবর আছে।

ব্রাহ্মণগাঁও এলাকায় দেখা গেছে, অধিকাংশ জমির মাটি কেটে নিয়ে গেছে। প্রায় জমি ডোবা, নালা ও পুকুরে পরিণত হয়েছে। পদ্মা রেলওয়ে সেতুর বিভিন্ন প্রান্তে বড় বড় জায়গার মাটিও কেটে নিয়েছে। কোথাও কোথাও সেতুর ৫০-১০০ ফুট দূরত্বে বিশাল এলাকাজুড়ে ৫০-৬০ ফুট গভীর করে মাটি কেটে নিয়েছে। এতে রেলসেতুর পিলার ঝুঁকিতে রয়েছে। এর বাইরে এই এলাকার জমির অধিকাংশ মালিক স্থানীয়রা। এই এলাকার জমির মাটি কেটে নিলেও মালিকরা কোনো প্রতিবাদ করতে পারে না বলে স্থানীয়রা জানান। প্রতিবাদ করলে নানা হুমকিসহ শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত হতে হয়। এমনই এক ভুক্তভোগী পারভীন আক্তার। তার জায়গার মাটি কেটে নিয়ে গেছে বাবু, পারভেজ ও সহিদ গংরা। প্রতিবাদ করেও মাটি আটকাতে পারেননি। পারভীন অভিযোগ করে বলেন, শুধু আমি নয়, এই এলাকার অধিকাংশ মানুষই সিন্ডিকেটে ধরাশায়ী। তারা কাউকে ছাড়েনি। তাদের কেউ কিছু করতে পারে না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক ব্যক্তি বলেন, এই এলাকার মাটি বেশির ভাগ যায় ব্রিক ফিল্ডে। সবচেয়ে বেশি যায় মোখলেছের ব্রিক ফিল্ডে। তিনি এই এলাকার চক্রের সঙ্গে হাত করে মাটি নিয়ে যায়।

আড়াকুল এলাকায় দেখা গেছে, আড়াকুল মৌজায় অধিকাংশ জমির মাটি কেটে নিয়ে গেছে একটি সংঘবদ্ধ চক্র। এই জায়গাটি ২৫-৩০ ফুট খনন করে মাটি নিয়ে গেছে। এই জায়গাটির পাশে ভেকু রেখে দিয়েছে তারা। গণমাধ্যমের উপস্থিতি টের পেয়ে আগেই স্থান ত্যাগ করেছে। স্থানীয়রা জানায়, এই এলাকায় অবৈধভাবে মাটি কাটার নেতৃত্ব দিচ্ছে সোহাগ। তার নেতৃত্বে রয়েছে পারভেজ, টিক্কা মিঞা ও জয়নাল। এদের নেতৃত্বে কয়েক বছর ধরে এই এলাকার মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে এই চক্রটি। নর্দা এলাকার বীর বাঘৈর মৌজায় দেখা গেছে, দুটি স্থানে মাটি কাটার ভেকু মেশিন রাখা আছে। গণমাধ্যমের উপস্থিতি টের পেয়ে আগেই তারা পালিয়ে গেছে বলে স্থানীয়রা জানায়। এলাকায় মাটি কারা কাটছে জানতে চাইলে স্থানীয়রা জানায়- রোমান, অন্তর, হিমেল, নাঈমসহ কয়েকজন মাটি কাটার নেতৃত্ব দেয়।

এ বিষয়ে কেরানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মেহেদী হাসান বলেন, জমির শ্রেণি পরিবর্তন করে মাটি কাটার কোনো নিয়ম নেই। তবে আমি শুনেছি যে, সেখানে কিছু ফসলি জমির মাটি কাটা হচ্ছে। জমির মাটি লুটের ঘটনা ঘটে থাকলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ বিষয়ে রেলমন্ত্রী মো. নুরুল ইসলাম সুজন বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না। মাটি কেটে নিয়ে যাওয়ার ফলে ব্রিজ ক্ষতিগ্রস্ত হবে কি না আমরা সেটা ক্ষতিয়ে দেখব। প্রমাণ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেন, অবৈধভাবে মাটি কেটে নেওয়া অবশ্যই বেআইনি এবং যা পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি। যারা এই কাজটি করছে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, কোনো জমি অবাধ রাখা যাবে না। আর সেখানে একটি চক্র জমির ৫০ ফুট মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে, সেখানে তো কোনোভাবে ফসল ফলানো সম্ভব না। আমরা আইনি ব্যবস্থায় যাব। দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহজামান বলেন, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে বিভিন্ন জায়গায় মাটি কাটার দৃশ্য দেখা যায়। কারা বা কোন গোষ্ঠী মাটি কাটে এটা আমরা বলতে পারব না। ইতিপূর্বে আমরা অবৈধভাবে মাটি কাটার অভিযোগ পেয়েছি, সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিয়েছি। এখন আমরা এ বিষয়ে খতিয়ে দেখব।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে