শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

ঝুঁকিতে পদ্মা সেতুর রেল সংযোগ

মাটি কেটে নিচ্ছে সংঘবদ্ধ চক্র

হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
মাটি কেটে নিচ্ছে সংঘবদ্ধ চক্র

দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের কুন্ডা ইউনিয়নে কৃষকদের ফসলি জমির মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে স্থানীয় একটি সংঘবদ্ধ চক্র। চক্রটি অবৈধভাবে ইউনিয়নের ৫-৬টি স্থান থেকে ফসলি জমির মাটি কেটে নেওয়ায় বিস্তীর্ণ এলাকা ডোবা ও নালায় পরিণত হয়েছে। পদ্মা রেল সংযোগ সেতুর খুব কাছাকাছি জায়গা থেকে মাটি কেটে নেওয়ায় ঝুঁকিতে পড়েছে গুরুত্বপূর্ণ সেতুটি।

ফসলি জমি হারিয়ে এলাকার মানুষের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে। কৃষিজমির মাটি কাটার নেতৃত্ব দিচ্ছেন কান্দাপাড়ার সুজন, ব্রাহ্মণগাঁও গ্রামের বাবু মিঞা, পানগাঁওয়ের জাফর ইকবাল বাপ্পী, আইন্তা এলাকার রোমান ও আরাকুলে সোহাগ মিঞা। এসব নেতার প্রত্যেকে ৪-৫ জন করে শক্তিশালী সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করছে। এই মাটিকাটা সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্যে অসহায় জমির মালিকরা। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের কাছে বারবার অভিযোগ করেও কোনো ফল পায়নি তারা। উল্টো বিভিন্ন হুমকি ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত হতে হয়েছে তাদের। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মাটি কাটার সিন্ডিকেট চক্রটি পুরো ইউনিয়নে অবৈধভাবে মাটি কাটছে। স্থানীয় কৃষক ও আশপাশের ইউনিয়নসহ অন্য এলাকা থেকে আসা মানুষের কিনে রাখা জমিগুলো থেকে মাটি কেটে বিক্রি করছে। এতে এসব জমি ডোবা, নালা ও পুকুরে পরিণত হয়েছে। কোনো কোনো জমি ৫০-৬০ ফুটও খনন করেছে। কোথাও কোথাও বাড়ির পাশের জায়গা থেকে এমনভাবে মাটি উত্তোলন করেছে, এখন বাড়িগুলো ধসে পড়ার শঙ্কায় রয়েছে। যারা বিভিন্ন এলাকা থেকে এসে জমি কিনেছে, তাদের জমির মাটিগুলো রাত-দিন বিভিন্ন সময় কেটে নিয়ে যাচ্ছে সংঘবদ্ধ চক্র। ক্ষতিগ্রস্তরা বাধা দিলেও কোনো ফল পাচ্ছেন না। এসব সিন্ডিকেটের মধ্যে কান্দাপাড়া গ্রামের কাওটাইল মৌজার মাটি কাটার নেতৃত্ব দিচ্ছেন সুজন। তার সহযোগী হিসেবে রয়েছে সাদ্দাম, জরিফ উদ্দিন, মামুন ও পানগাঁওয়ের কামাল মেম্বার। এ ছাড়া ব্রাহ্মণগাঁও এলাকার ব্রাহ্মণগাঁও মৌজার মাটি কাটার নেতৃত্বে রয়েছে কাজিরগাঁও গ্রামের বাবু মিঞা। তার সহযোগী হিসেবে রয়েছে সহিদ ও পারভেজ। পানগাঁও গ্রামের পূর্ব বাঘৈর মৌজার ঋষি বাড়ি এলাকায় মাটি কাটার নেতৃত্ব দিচ্ছেন জাফর ইকবাল বাপ্পী। তার সহযোগী দক্ষিণ পানগাঁওয়ের জুয়েল আহম্মেদ ডন, কাউসার ও পলাশ। কাজিরগাঁও গ্রামের মোয়াজ্জেম হোসেন, আরাফাত রহমান টিপু, বাবু, দক্ষিণ বাঘৈর গ্রামের আফজাল ও কাজিরগাঁও গ্রামের মাসুম। এই চক্রটি রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী হওয়ায় ২-৩টি সাইটে মাটি কেটে বিক্রি করে। আইন্তা গ্রামের বীর বাঘৈর মৌজায় মাটি কাটার নেতৃত্বে রয়েছেন রোমান। তার নেতৃত্বে আরও আছে অন্তর, হিমেল ও আইন্তা গ্রামের ভেলু মিঞা। আর আড়াকুল গ্রামে সোহাগের নেতৃত্বে রয়েছেন একই গ্রামের পারভেজ, টিক্কা মিঞা ও জয়নাল। এর বাইরে কাজির গ্রামের রাহাত ও কান্দাপাড়া গ্রামের কাশেম ব্যাপারী এই সিন্ডিকেটে রয়েছে। এই শক্তিশালী সিন্ডিকেটের কারণে স্থানীয় কৃষক ও জমির মালিকরা অসহায়। তাদের জায়গার মাটি কেটে ডোবা ও নালায় পরিণত করেছে। এসব মাটি যাচ্ছে ইউনিয়নের বিভিন্ন ইটভাটা ও ফসলি জমিতে বিভিন্ন স্থাপনার কাজে। এই নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচারিত হলে কিছুদিন কাজ বন্ধ থাকে। কিছুদিন পরে আবার তারা পুরোদমে মাটি কাটা শুরু করে। পুরো এলাকার অধিকাংশ জমির মাটি কেটে ফেলায় পদ্মা রেলওয়ে সেতুসহ আশপাশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হুমকির মুখে রয়েছে। অবৈধ মাটি কাটার এই সিন্ডিকেটটি প্রশাসনকে হাতের মুঠোয় রেখে এসব কর্মকান্ড করছে বলে স্থানীয়রা জানায়।

গত মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টায় পানগাঁও গ্রামের পূর্ব বাঘৈর মৌজায় সরেজমিনে দেখা গেছে, মোয়াজ্জেম ও পলাশের নেতৃত্বে একটি ভেকু দিয়ে ৭-৮টি ট্রাকে মাটি কেটে ভিন্ন স্থানে নিয়ে যাচ্ছে। ওই সময় গণমাধ্যমের উপস্থিতি টের পেয়ে মোয়াজ্জেম, পলাশসহ ট্রাকচালক, হেলপার ও ভেকুচালক সবাই দৌড়ে পালিয়ে যায়। তবে মনির নামে একজন মাটি কাটার স্থানে শুয়ে ছিল। পরবর্তীতে তার কাছে জানা যায়, তিনি মাটি কেনার জন্য এখানে এসেছেন। ৩ শতাংশ জমি ভরাট করবেন বলে তাদের সঙ্গে দরদাম ঠিক করতে এসেছেন। মাটি বিক্রি করে ওরা কারা? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মোয়াজ্জেম, পলাশ, ডনসহ আরও কয়েকজন এখান থেকে মাটি কেটে বিক্রি করে। এই কাজ তারা অনেকদিন থেকে করে।

এই মাটি কাটার স্থান থেকে ১০০ ফুট দূরত্বে কিছুদিন আগে ৩০ শতাংশ জায়গার মাটি কেটেছে এই সিন্ডিকেট। এই জায়গার পাশে ১৮ শতাংশ জায়গার ওপর বাড়ি তৈরি করেছে হাওয়া বেগম। এই জায়গাটুকু তার পৈতৃক সম্পত্তি। গণমাধ্যমের উপস্থিতি দেখে তিনি সাংবাদিকদের সামনে অভিযোগ করতে আসেন। হাওয়া বেগম বলেন, এই এলাকায় পলাশ, ডন, মোয়াজ্জেম, আরাফাত রহমান টিপু, বাবু, অনেক দিন থেকে মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে। আমারও কিছু জমি এই চক্রটি দখল করেছে। এখন আমার বাড়ির পাশে অন্য এক লোকের জমির মাটি কেটে নিয়ে গেছে। এই জায়গাটি ২০ ফুটের মতো গর্ত করেছে। এই মাটি কেটে নিয়ে যাওয়ায় এখন আমার বাড়ি হুমকির মুখে পড়েছে। আস্তে আস্তে সীমানা ভেঙে পড়ছে। কিছুদিন পর আমার বাড়িও ভেঙে যাবে।

তিনি আরও বলেন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কাছে অভিযোগ করে লাভ হয়নি। উল্টো তাকে মেরে ফেলার হুমকির মুখোমুখি হতে হয়েছে। আর আমাকে ভিটেমাটি ছাড়ারও হুমকি দিয়েছে সিন্ডিকেট চক্রটি। এই চক্রটি এমন প্রভাবশালী তাদের ভয়ে কেউ মুখ খুলে না। তাদের বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে এলাকা ছাড়া করে তারা। তাদের পেছনে প্রভাবশালী হাত রয়েছে। ‘ওরা আমাগো এই এলাকায় থাকতে দিবো না’ বলে হাউ মাউ করে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি।

একই এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা তসলিম। তিনি বলেন, আমার জন্ম এই এলাকাতেই। জমি কেনাবেচার ব্যবসা করি। বীর বাঘৈর ও পূর্ব বাঘৈর এলাকায় স্থানীয় একটি চক্র স্থানীয় কৃষকদের জমি এবং দূর-দূরান্ত থেকে এসে অনেকে বাড়ি নির্মাণের উদ্দেশে কিনে রাখা জায়গাগুলোর মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে। আমরা কিছু বলতে পারি না। কিছু বললে উল্টো হুমকি দিয়ে বলে তোর মাটি কাটছি নাকি। তুই চুপ থাক। নইলে খবর আছে।

ব্রাহ্মণগাঁও এলাকায় দেখা গেছে, অধিকাংশ জমির মাটি কেটে নিয়ে গেছে। প্রায় জমি ডোবা, নালা ও পুকুরে পরিণত হয়েছে। পদ্মা রেলওয়ে সেতুর বিভিন্ন প্রান্তে বড় বড় জায়গার মাটিও কেটে নিয়েছে। কোথাও কোথাও সেতুর ৫০-১০০ ফুট দূরত্বে বিশাল এলাকাজুড়ে ৫০-৬০ ফুট গভীর করে মাটি কেটে নিয়েছে। এতে রেলসেতুর পিলার ঝুঁকিতে রয়েছে। এর বাইরে এই এলাকার জমির অধিকাংশ মালিক স্থানীয়রা। এই এলাকার জমির মাটি কেটে নিলেও মালিকরা কোনো প্রতিবাদ করতে পারে না বলে স্থানীয়রা জানান। প্রতিবাদ করলে নানা হুমকিসহ শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত হতে হয়। এমনই এক ভুক্তভোগী পারভীন আক্তার। তার জায়গার মাটি কেটে নিয়ে গেছে বাবু, পারভেজ ও সহিদ গংরা। প্রতিবাদ করেও মাটি আটকাতে পারেননি। পারভীন অভিযোগ করে বলেন, শুধু আমি নয়, এই এলাকার অধিকাংশ মানুষই সিন্ডিকেটে ধরাশায়ী। তারা কাউকে ছাড়েনি। তাদের কেউ কিছু করতে পারে না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক ব্যক্তি বলেন, এই এলাকার মাটি বেশির ভাগ যায় ব্রিক ফিল্ডে। সবচেয়ে বেশি যায় মোখলেছের ব্রিক ফিল্ডে। তিনি এই এলাকার চক্রের সঙ্গে হাত করে মাটি নিয়ে যায়।

আড়াকুল এলাকায় দেখা গেছে, আড়াকুল মৌজায় অধিকাংশ জমির মাটি কেটে নিয়ে গেছে একটি সংঘবদ্ধ চক্র। এই জায়গাটি ২৫-৩০ ফুট খনন করে মাটি নিয়ে গেছে। এই জায়গাটির পাশে ভেকু রেখে দিয়েছে তারা। গণমাধ্যমের উপস্থিতি টের পেয়ে আগেই স্থান ত্যাগ করেছে। স্থানীয়রা জানায়, এই এলাকায় অবৈধভাবে মাটি কাটার নেতৃত্ব দিচ্ছে সোহাগ। তার নেতৃত্বে রয়েছে পারভেজ, টিক্কা মিঞা ও জয়নাল। এদের নেতৃত্বে কয়েক বছর ধরে এই এলাকার মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে এই চক্রটি। নর্দা এলাকার বীর বাঘৈর মৌজায় দেখা গেছে, দুটি স্থানে মাটি কাটার ভেকু মেশিন রাখা আছে। গণমাধ্যমের উপস্থিতি টের পেয়ে আগেই তারা পালিয়ে গেছে বলে স্থানীয়রা জানায়। এলাকায় মাটি কারা কাটছে জানতে চাইলে স্থানীয়রা জানায়- রোমান, অন্তর, হিমেল, নাঈমসহ কয়েকজন মাটি কাটার নেতৃত্ব দেয়।

এ বিষয়ে কেরানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মেহেদী হাসান বলেন, জমির শ্রেণি পরিবর্তন করে মাটি কাটার কোনো নিয়ম নেই। তবে আমি শুনেছি যে, সেখানে কিছু ফসলি জমির মাটি কাটা হচ্ছে। জমির মাটি লুটের ঘটনা ঘটে থাকলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ বিষয়ে রেলমন্ত্রী মো. নুরুল ইসলাম সুজন বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না। মাটি কেটে নিয়ে যাওয়ার ফলে ব্রিজ ক্ষতিগ্রস্ত হবে কি না আমরা সেটা ক্ষতিয়ে দেখব। প্রমাণ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেন, অবৈধভাবে মাটি কেটে নেওয়া অবশ্যই বেআইনি এবং যা পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি। যারা এই কাজটি করছে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, কোনো জমি অবাধ রাখা যাবে না। আর সেখানে একটি চক্র জমির ৫০ ফুট মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে, সেখানে তো কোনোভাবে ফসল ফলানো সম্ভব না। আমরা আইনি ব্যবস্থায় যাব। দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহজামান বলেন, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে বিভিন্ন জায়গায় মাটি কাটার দৃশ্য দেখা যায়। কারা বা কোন গোষ্ঠী মাটি কাটে এটা আমরা বলতে পারব না। ইতিপূর্বে আমরা অবৈধভাবে মাটি কাটার অভিযোগ পেয়েছি, সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিয়েছি। এখন আমরা এ বিষয়ে খতিয়ে দেখব।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

২৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন
নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮

৫২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে
নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা