শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

ঝুঁকিতে পদ্মা সেতুর রেল সংযোগ

মাটি কেটে নিচ্ছে সংঘবদ্ধ চক্র

হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
মাটি কেটে নিচ্ছে সংঘবদ্ধ চক্র

দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের কুন্ডা ইউনিয়নে কৃষকদের ফসলি জমির মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে স্থানীয় একটি সংঘবদ্ধ চক্র। চক্রটি অবৈধভাবে ইউনিয়নের ৫-৬টি স্থান থেকে ফসলি জমির মাটি কেটে নেওয়ায় বিস্তীর্ণ এলাকা ডোবা ও নালায় পরিণত হয়েছে। পদ্মা রেল সংযোগ সেতুর খুব কাছাকাছি জায়গা থেকে মাটি কেটে নেওয়ায় ঝুঁকিতে পড়েছে গুরুত্বপূর্ণ সেতুটি।

ফসলি জমি হারিয়ে এলাকার মানুষের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে। কৃষিজমির মাটি কাটার নেতৃত্ব দিচ্ছেন কান্দাপাড়ার সুজন, ব্রাহ্মণগাঁও গ্রামের বাবু মিঞা, পানগাঁওয়ের জাফর ইকবাল বাপ্পী, আইন্তা এলাকার রোমান ও আরাকুলে সোহাগ মিঞা। এসব নেতার প্রত্যেকে ৪-৫ জন করে শক্তিশালী সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করছে। এই মাটিকাটা সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্যে অসহায় জমির মালিকরা। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের কাছে বারবার অভিযোগ করেও কোনো ফল পায়নি তারা। উল্টো বিভিন্ন হুমকি ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত হতে হয়েছে তাদের। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মাটি কাটার সিন্ডিকেট চক্রটি পুরো ইউনিয়নে অবৈধভাবে মাটি কাটছে। স্থানীয় কৃষক ও আশপাশের ইউনিয়নসহ অন্য এলাকা থেকে আসা মানুষের কিনে রাখা জমিগুলো থেকে মাটি কেটে বিক্রি করছে। এতে এসব জমি ডোবা, নালা ও পুকুরে পরিণত হয়েছে। কোনো কোনো জমি ৫০-৬০ ফুটও খনন করেছে। কোথাও কোথাও বাড়ির পাশের জায়গা থেকে এমনভাবে মাটি উত্তোলন করেছে, এখন বাড়িগুলো ধসে পড়ার শঙ্কায় রয়েছে। যারা বিভিন্ন এলাকা থেকে এসে জমি কিনেছে, তাদের জমির মাটিগুলো রাত-দিন বিভিন্ন সময় কেটে নিয়ে যাচ্ছে সংঘবদ্ধ চক্র। ক্ষতিগ্রস্তরা বাধা দিলেও কোনো ফল পাচ্ছেন না। এসব সিন্ডিকেটের মধ্যে কান্দাপাড়া গ্রামের কাওটাইল মৌজার মাটি কাটার নেতৃত্ব দিচ্ছেন সুজন। তার সহযোগী হিসেবে রয়েছে সাদ্দাম, জরিফ উদ্দিন, মামুন ও পানগাঁওয়ের কামাল মেম্বার। এ ছাড়া ব্রাহ্মণগাঁও এলাকার ব্রাহ্মণগাঁও মৌজার মাটি কাটার নেতৃত্বে রয়েছে কাজিরগাঁও গ্রামের বাবু মিঞা। তার সহযোগী হিসেবে রয়েছে সহিদ ও পারভেজ। পানগাঁও গ্রামের পূর্ব বাঘৈর মৌজার ঋষি বাড়ি এলাকায় মাটি কাটার নেতৃত্ব দিচ্ছেন জাফর ইকবাল বাপ্পী। তার সহযোগী দক্ষিণ পানগাঁওয়ের জুয়েল আহম্মেদ ডন, কাউসার ও পলাশ। কাজিরগাঁও গ্রামের মোয়াজ্জেম হোসেন, আরাফাত রহমান টিপু, বাবু, দক্ষিণ বাঘৈর গ্রামের আফজাল ও কাজিরগাঁও গ্রামের মাসুম। এই চক্রটি রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী হওয়ায় ২-৩টি সাইটে মাটি কেটে বিক্রি করে। আইন্তা গ্রামের বীর বাঘৈর মৌজায় মাটি কাটার নেতৃত্বে রয়েছেন রোমান। তার নেতৃত্বে আরও আছে অন্তর, হিমেল ও আইন্তা গ্রামের ভেলু মিঞা। আর আড়াকুল গ্রামে সোহাগের নেতৃত্বে রয়েছেন একই গ্রামের পারভেজ, টিক্কা মিঞা ও জয়নাল। এর বাইরে কাজির গ্রামের রাহাত ও কান্দাপাড়া গ্রামের কাশেম ব্যাপারী এই সিন্ডিকেটে রয়েছে। এই শক্তিশালী সিন্ডিকেটের কারণে স্থানীয় কৃষক ও জমির মালিকরা অসহায়। তাদের জায়গার মাটি কেটে ডোবা ও নালায় পরিণত করেছে। এসব মাটি যাচ্ছে ইউনিয়নের বিভিন্ন ইটভাটা ও ফসলি জমিতে বিভিন্ন স্থাপনার কাজে। এই নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচারিত হলে কিছুদিন কাজ বন্ধ থাকে। কিছুদিন পরে আবার তারা পুরোদমে মাটি কাটা শুরু করে। পুরো এলাকার অধিকাংশ জমির মাটি কেটে ফেলায় পদ্মা রেলওয়ে সেতুসহ আশপাশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হুমকির মুখে রয়েছে। অবৈধ মাটি কাটার এই সিন্ডিকেটটি প্রশাসনকে হাতের মুঠোয় রেখে এসব কর্মকান্ড করছে বলে স্থানীয়রা জানায়।

গত মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টায় পানগাঁও গ্রামের পূর্ব বাঘৈর মৌজায় সরেজমিনে দেখা গেছে, মোয়াজ্জেম ও পলাশের নেতৃত্বে একটি ভেকু দিয়ে ৭-৮টি ট্রাকে মাটি কেটে ভিন্ন স্থানে নিয়ে যাচ্ছে। ওই সময় গণমাধ্যমের উপস্থিতি টের পেয়ে মোয়াজ্জেম, পলাশসহ ট্রাকচালক, হেলপার ও ভেকুচালক সবাই দৌড়ে পালিয়ে যায়। তবে মনির নামে একজন মাটি কাটার স্থানে শুয়ে ছিল। পরবর্তীতে তার কাছে জানা যায়, তিনি মাটি কেনার জন্য এখানে এসেছেন। ৩ শতাংশ জমি ভরাট করবেন বলে তাদের সঙ্গে দরদাম ঠিক করতে এসেছেন। মাটি বিক্রি করে ওরা কারা? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মোয়াজ্জেম, পলাশ, ডনসহ আরও কয়েকজন এখান থেকে মাটি কেটে বিক্রি করে। এই কাজ তারা অনেকদিন থেকে করে।

এই মাটি কাটার স্থান থেকে ১০০ ফুট দূরত্বে কিছুদিন আগে ৩০ শতাংশ জায়গার মাটি কেটেছে এই সিন্ডিকেট। এই জায়গার পাশে ১৮ শতাংশ জায়গার ওপর বাড়ি তৈরি করেছে হাওয়া বেগম। এই জায়গাটুকু তার পৈতৃক সম্পত্তি। গণমাধ্যমের উপস্থিতি দেখে তিনি সাংবাদিকদের সামনে অভিযোগ করতে আসেন। হাওয়া বেগম বলেন, এই এলাকায় পলাশ, ডন, মোয়াজ্জেম, আরাফাত রহমান টিপু, বাবু, অনেক দিন থেকে মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে। আমারও কিছু জমি এই চক্রটি দখল করেছে। এখন আমার বাড়ির পাশে অন্য এক লোকের জমির মাটি কেটে নিয়ে গেছে। এই জায়গাটি ২০ ফুটের মতো গর্ত করেছে। এই মাটি কেটে নিয়ে যাওয়ায় এখন আমার বাড়ি হুমকির মুখে পড়েছে। আস্তে আস্তে সীমানা ভেঙে পড়ছে। কিছুদিন পর আমার বাড়িও ভেঙে যাবে।

তিনি আরও বলেন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কাছে অভিযোগ করে লাভ হয়নি। উল্টো তাকে মেরে ফেলার হুমকির মুখোমুখি হতে হয়েছে। আর আমাকে ভিটেমাটি ছাড়ারও হুমকি দিয়েছে সিন্ডিকেট চক্রটি। এই চক্রটি এমন প্রভাবশালী তাদের ভয়ে কেউ মুখ খুলে না। তাদের বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে এলাকা ছাড়া করে তারা। তাদের পেছনে প্রভাবশালী হাত রয়েছে। ‘ওরা আমাগো এই এলাকায় থাকতে দিবো না’ বলে হাউ মাউ করে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি।

একই এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা তসলিম। তিনি বলেন, আমার জন্ম এই এলাকাতেই। জমি কেনাবেচার ব্যবসা করি। বীর বাঘৈর ও পূর্ব বাঘৈর এলাকায় স্থানীয় একটি চক্র স্থানীয় কৃষকদের জমি এবং দূর-দূরান্ত থেকে এসে অনেকে বাড়ি নির্মাণের উদ্দেশে কিনে রাখা জায়গাগুলোর মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে। আমরা কিছু বলতে পারি না। কিছু বললে উল্টো হুমকি দিয়ে বলে তোর মাটি কাটছি নাকি। তুই চুপ থাক। নইলে খবর আছে।

ব্রাহ্মণগাঁও এলাকায় দেখা গেছে, অধিকাংশ জমির মাটি কেটে নিয়ে গেছে। প্রায় জমি ডোবা, নালা ও পুকুরে পরিণত হয়েছে। পদ্মা রেলওয়ে সেতুর বিভিন্ন প্রান্তে বড় বড় জায়গার মাটিও কেটে নিয়েছে। কোথাও কোথাও সেতুর ৫০-১০০ ফুট দূরত্বে বিশাল এলাকাজুড়ে ৫০-৬০ ফুট গভীর করে মাটি কেটে নিয়েছে। এতে রেলসেতুর পিলার ঝুঁকিতে রয়েছে। এর বাইরে এই এলাকার জমির অধিকাংশ মালিক স্থানীয়রা। এই এলাকার জমির মাটি কেটে নিলেও মালিকরা কোনো প্রতিবাদ করতে পারে না বলে স্থানীয়রা জানান। প্রতিবাদ করলে নানা হুমকিসহ শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত হতে হয়। এমনই এক ভুক্তভোগী পারভীন আক্তার। তার জায়গার মাটি কেটে নিয়ে গেছে বাবু, পারভেজ ও সহিদ গংরা। প্রতিবাদ করেও মাটি আটকাতে পারেননি। পারভীন অভিযোগ করে বলেন, শুধু আমি নয়, এই এলাকার অধিকাংশ মানুষই সিন্ডিকেটে ধরাশায়ী। তারা কাউকে ছাড়েনি। তাদের কেউ কিছু করতে পারে না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক ব্যক্তি বলেন, এই এলাকার মাটি বেশির ভাগ যায় ব্রিক ফিল্ডে। সবচেয়ে বেশি যায় মোখলেছের ব্রিক ফিল্ডে। তিনি এই এলাকার চক্রের সঙ্গে হাত করে মাটি নিয়ে যায়।

আড়াকুল এলাকায় দেখা গেছে, আড়াকুল মৌজায় অধিকাংশ জমির মাটি কেটে নিয়ে গেছে একটি সংঘবদ্ধ চক্র। এই জায়গাটি ২৫-৩০ ফুট খনন করে মাটি নিয়ে গেছে। এই জায়গাটির পাশে ভেকু রেখে দিয়েছে তারা। গণমাধ্যমের উপস্থিতি টের পেয়ে আগেই স্থান ত্যাগ করেছে। স্থানীয়রা জানায়, এই এলাকায় অবৈধভাবে মাটি কাটার নেতৃত্ব দিচ্ছে সোহাগ। তার নেতৃত্বে রয়েছে পারভেজ, টিক্কা মিঞা ও জয়নাল। এদের নেতৃত্বে কয়েক বছর ধরে এই এলাকার মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে এই চক্রটি। নর্দা এলাকার বীর বাঘৈর মৌজায় দেখা গেছে, দুটি স্থানে মাটি কাটার ভেকু মেশিন রাখা আছে। গণমাধ্যমের উপস্থিতি টের পেয়ে আগেই তারা পালিয়ে গেছে বলে স্থানীয়রা জানায়। এলাকায় মাটি কারা কাটছে জানতে চাইলে স্থানীয়রা জানায়- রোমান, অন্তর, হিমেল, নাঈমসহ কয়েকজন মাটি কাটার নেতৃত্ব দেয়।

এ বিষয়ে কেরানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মেহেদী হাসান বলেন, জমির শ্রেণি পরিবর্তন করে মাটি কাটার কোনো নিয়ম নেই। তবে আমি শুনেছি যে, সেখানে কিছু ফসলি জমির মাটি কাটা হচ্ছে। জমির মাটি লুটের ঘটনা ঘটে থাকলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ বিষয়ে রেলমন্ত্রী মো. নুরুল ইসলাম সুজন বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না। মাটি কেটে নিয়ে যাওয়ার ফলে ব্রিজ ক্ষতিগ্রস্ত হবে কি না আমরা সেটা ক্ষতিয়ে দেখব। প্রমাণ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেন, অবৈধভাবে মাটি কেটে নেওয়া অবশ্যই বেআইনি এবং যা পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি। যারা এই কাজটি করছে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, কোনো জমি অবাধ রাখা যাবে না। আর সেখানে একটি চক্র জমির ৫০ ফুট মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে, সেখানে তো কোনোভাবে ফসল ফলানো সম্ভব না। আমরা আইনি ব্যবস্থায় যাব। দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহজামান বলেন, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে বিভিন্ন জায়গায় মাটি কাটার দৃশ্য দেখা যায়। কারা বা কোন গোষ্ঠী মাটি কাটে এটা আমরা বলতে পারব না। ইতিপূর্বে আমরা অবৈধভাবে মাটি কাটার অভিযোগ পেয়েছি, সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিয়েছি। এখন আমরা এ বিষয়ে খতিয়ে দেখব।

এই বিভাগের আরও খবর
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন
হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন
তিন পোশাক কারখানায় বিক্ষোভ একটি বন্ধ ঘোষণা
তিন পোশাক কারখানায় বিক্ষোভ একটি বন্ধ ঘোষণা
নতুন সংবিধান প্রণয়ন হতে অনেক সময় লাগবে
নতুন সংবিধান প্রণয়ন হতে অনেক সময় লাগবে
ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই
ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই
গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই
গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই
ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার
ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার
সরাসরি আলোচনা চান পুতিন
সরাসরি আলোচনা চান পুতিন
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা
একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র
একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র
সর্বশেষ খবর
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা
আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'
'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র
একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে
রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে

নগর জীবন

ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না
ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

সরাসরি আলোচনা চান পুতিন
সরাসরি আলোচনা চান পুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন
হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল
নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল

নগর জীবন

গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই
গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই
ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক
২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক

দেশগ্রাম

মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ
মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

গরম ও লোডশেডিংয়ে নাজেহাল জনজীবন
গরম ও লোডশেডিংয়ে নাজেহাল জনজীবন

নগর জীবন

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি

দেশগ্রাম

সৌদি ভিশন ২০৩০-এর কর্মসূচি
সৌদি ভিশন ২০৩০-এর কর্মসূচি

নগর জীবন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন হতে অনেক সময় লাগবে
নতুন সংবিধান প্রণয়ন হতে অনেক সময় লাগবে

প্রথম পৃষ্ঠা