শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

আওয়ামী লীগের সমাবেশে কাদের

বিএনপির গণজোয়ারে নেমেছে ভাটা

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির গণজোয়ারে নেমেছে ভাটা

বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ ও গণমিছিলকে কেন্দ্র করে গতকাল রাজধানীতে পাড়া-মহল্লায় সতর্ক পাহারায় ছিলেন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ বিকালে রাজধানীর নতুন বাজারের মাদানি এভিনিউয়ে অবস্থান কর্মসূচি ও শান্তি সমাবেশ করে। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ গুলিস্তান ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান ও শান্তি সমাবেশ করে। উভয় কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির গণজোয়ারে ভাটা নেমেছে। তারা সরকারবিরোধী ৫৪ দলকে নিয়ে জোট গঠন করেছে। বিএনপি জোট ভুয়া, ৫৪টা দল ৫৪টা অশ্বডিম্ব। আগামী নির্বাচনে আমাদের নেতা শেখ হাসিনা। ৫৪ দলের নেতা কে? কেউ বলে লন্ডনে, কেউ বলে বাসায়। তিনি বলেন, আজকে পত্রিকায় দেখলাম বিএনপি নেতারা অসুস্থ। জোটের নেতারাও অসুস্থ। জোটের আজকের (গতকাল) কর্মসূচিতে আ স ম আবদুর রব (জেএসডি সভাপতি) অসুস্থতার কথা বলে আসেননি, মাহমুদুর রহমান মান্না যোগ দেননি। গণধিকার পরিষদের নুরুল হক নূর যোগ দেননি। এই জোটে স্নায়ুযুদ্ধ শুরু হয়েছে। ভিতরে ভিতরে লড়াই চলছে। তাদের মতের ও পথের কোনো মিল নেই। এই জোট কত দিন টিকবে, সেটাই বিষয়।

ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বশির আহমেদের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, মহিলাবিষয়ক সম্পাদক জাহানারা বেগম, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি, সহসভাপতি নাজিম উদ্দিন খান, এম এ কাদের খান, ওয়াকিল উদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাবীব হাসান এমপি, সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল হক রানা, মিজানুর রহমান মিজান, মহানগরের সদস্য রফিকুল ইসলাম, মহানগরের সদস্য ও বাড্ডা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ এম জাহাঙ্গীর আলম, ফারুক মিলন, আফরোজা খন্দকার, কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম ঢালি, ভাটারা সভাপতি হাজী ইসহাক মিয়া, সাধারণ সম্পাদক শহিদ আলম খন্দকার প্রমুখ। মাদানি এভিনিউয়ে ছিল জনস্রোত। বাড্ডা, গুলশান, উত্তরা থেকে নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে উপস্থিত হন। এর মধ্যে বাড্ডা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ এম জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে বিশাল মিছিল সবার দৃষ্টি কাড়ে।

বিএনপি নেতাদের অসুস্থতা প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, অসুস্থ হলে হাসপাতালে যাবেন। আমিও অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে গেছি বারবার। বিএনপি নেতারা অসুস্থ হলে হাসপাতালে যাবেন, এটা নিয়ে কটাক্ষ করার কিছু নেই। তবে অসুস্থ রাজনীতি করে অসুস্থ হলে অসুস্থ বিএনপিকেও হাসপাতালে যেতে হবে। তাদের হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে। তারা কী রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে গেছেন জানি না। কিন্তু দলটাকে অসুস্থ করে ফেলছেন। গোটা দলটাই অসুস্থ হয়ে গেছে। ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, ‘ফখরুল সাহেব বলেন আমার কথার উত্তর তিনি দিতে চান না। তিনি নাকি দেন না। আমার কথার উত্তর দেওয়ার মতো সামর্থ্য, সত্য কথা বলার সাহস তার নেই। আমি সত্য কথা বলি। আর ফখরুলরা মিথ্যাচার করেন, বিষোদগার করেন। এটাই হচ্ছে তাদের রাজনীতি। আর আমরা উন্নয়নের রাজনীতি করি। তিনি বলেন, পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, টানেলসহ উন্নয়নের একের পর এক প্রকল্প বাস্তবায়নের প্রেক্ষিতে বিএনপি চোখে শরষে ফুল দেখছে। কারণ তারা এসব উন্নয়ন কখনই দেখাতে পারেনি। খাদ্যে দেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ায় তাদের মনে জ্বালা। ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ, একদিনে শত সেতু উদ্বোধন হওয়ায় তাদের জ্বালা ধরেছে। বাংলাদেশের উন্নয়নের বর্ণনা দিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, এক সময় এয়ারপোর্টে নেমে মনে হতো গরিবি ভাব। এখন চারদিকে ওভারপাস, ফ্লাইওভার। শেখ হাসিনার এসব উন্নয়নে বিএনপির মন খারাপ। বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে, উন্নয়ন হয়েছে যথেষ্ট।

বাংলাদেশে আর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আসবে না জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু বাংলাদেশ সফর করেছেন। ডোনাল্ড লু জানিয়েছেন বাংলাদেশ যথেষ্ট উন্নতি করেছে। নিষেধাজ্ঞার পরে এক বছরে র‌্যাব অনেক ভালো করেছে। র‌্যাবের ওপর আনুষ্ঠানিকভাবে নিষেধাজ্ঞা না উঠলেও নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আসবে না। তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের লেনদেন বাড়ছে। পোশাক রপ্তানি বাড়ছে। বিএনপি নেতারা মিথ্যাচার করেন আর আমরা উন্নয়ন করব। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, জিয়াউর রহমান প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হলে জামায়াতের রাজাকার, স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠিত করতেন না। বাইচান্স মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন জিয়াউর রহমান। জিয়াউর রহমান কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সেটি প্রমাণ করে গেছেন। তিনি বলেন, বিএনপির নেতা গয়েশ্বর ও আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেছেন, তারা ক্ষমতায় এলে বর্তমান সংবিধান ছুড়ে ফেলবে। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, পাকিস্তান আমলেই নাকি ভালো ছিল। আমি আজকের সমাবেশ থেকে তাদের আলটিমেটাম দিচ্ছি, আপনারা বক্তব্য প্রত্যাহার করুন। না হলে জনগণ আপনাদের বিচার করবে। আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন বলেন, ডোনাল্ড লু এসেছিলেন, বিএনপি মনে করেছিল বিশেষ কী খবর নিয়ে আসে। কিন্তু কোনো খবর নেই। তাই বিএনপি নেতারা হাসপাতালে চলে গেছেন।

আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া বলেন, আমরা কেন রাস্তায় নেমেছি? যখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে তখন বিএনপি-জামায়াত খুনি গোষ্ঠী সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করছে। তারা বলছে, এই সংবিধান মানে না। তারা রাষ্ট্র মেরামত করতে চায়। তারা কীসের রাষ্ট্র মেরামত করবে? তারা রাষ্ট্র ধ্বংস করেছে। দেশের নষ্ট রাজনীতি এবং ধ্বংস রাজনীতির জন্য জিয়াউর রহমান দায়ী।

ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি বলেন, আমরা ঘুমিয়ে ছিলাম। বিএনপি-জামায়াত জাগ্রত করেছে। আমরা এখন থেকে রাজপথে অবস্থান নেব। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে টানা চতুর্থ মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করে ঘরে ফিরব। কর্মসূচিতে বিশাল মিছিল নিয়ে হাজির হন বাড্ডা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ জাহাঙ্গীর আলম। এ সময় গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, বিএনপি-জামায়াত দেশে সন্ত্রাস সৃষ্টি করে অশান্তি করতে চায়। কিন্তু দেশের জনগণ তা মেনে নেবে না। ঢাকার রাজপথ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির দখলে থাকবে। সে কারণে আমরা ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ ধারাবাহিক কর্মসূচি নিয়ে মাঠে থাকব। যেখানেই বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস, সেখানেই প্রতিরোধ। আগামী নির্বাচন পর্যন্ত আমরা জনগণকে নিরাপত্তা দিতে মাঠে থাকব।

২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান ও শান্তি সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী। দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরের পরিচালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এতে বক্তব্য রাখেন দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, উপপ্রচার সম্পাদক সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম, ঢাকা দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ডা. দিলীপ রায় প্রমুখ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নির্বাচনে আসতে ভয় পাচ্ছে কেন? ভয় পাওয়ার কিছু নেই। জানি শেখ হাসিনার উন্নয়ন, অর্জন দেখে দেশের মানুষ খুশি, কিন্তু আপনাদের মন খারাপ। নির্বাচনে এলে বিএনপি হেরে যাবে এই ভয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মাঝে মাঝে রেগে যান। হেরে গেলে রেগে যান। হারার আগে হারছেন কেন? আপনাদের যদি এতই জনপ্রিয়তা থাকে সেই সক্ষমতা নির্বাচনে এসে দেখান। সেই সক্ষমতার পরীক্ষাটা নির্বাচনে দেখান। আমরা রেডি, আপনারা আসেন।

১০ ডিসেম্বর বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশের দিকে ইঙ্গিত করে ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনাকে হটাতে গিয়ে বিএনপি গেছে গোলাপবাগের গরুর হাটে। তিনি আরও বলেন, সরকার হটানো-টটানো বাদ দেন। ঠাণ্ডা মাথায় আসেন। বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন হবে।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আমেরিকান সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের কথা। আমাদের দেশে আইন দিয়ে নির্বাচন কমিশন হয়েছে সর্বপ্রথম। ত্রুটিমুক্ত অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করবে নির্বাচন কমিশন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসহ সবই থাকবে ইসির অধীনে। শেখ হাসিনার সরকার অন্যান্য দেশের মতো রুটিন দায়িত্ব পালন করবে। নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, আপনারা প্রস্তুত হয়ে যান। কাজ আছে সামনে। বিশৃঙ্খলা ঘটানো, মানুষের জানমাল নিয়ে খেললে খেলা হবে। মানুষের জানমাল নিয়ে খেলবেন আর আমরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ললিপপ খাব? হবে না। আপনারা প্রস্তুত হয়ে যান, খেলা হবে। খেলা হবে, জোরে খেলা, প্রতিদ্বন্দ্বিতার খেলা হবে। যারা দুর্নীতি করে, মিথ্যাচার করে তাদের বিরুদ্ধে খেলা হবে। আগামী নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে বিজয়ী করার জন্য খেলা হবে।

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, বিএনপি যেভাবে ২০০৪ সালে শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করেছিল, সেই চেষ্টা এখনো অব্যাহত আছে। তাদের একটা উদ্দেশ্য শেখ হাসিনার সরকার পতন করা। বিএনপি দেশের সংবিধান নিয়ে কথা বলে, এত সাহস কোথায় পায়। তিনি বলেন, বিএনপি ৫৪ দলীয় জোট নয়, ১ হাজার দলীয় জোট করলেও শেখ হাসিনাকে কিছুই করতে পারবে না।’

প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে বিএনপি। অনির্বাচিত সরকারকে তারা ক্ষমতায় আনতে চায়। তিনি বলেন, এক-এগারোর কুশীলবরা বিএনপি-জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে আবারও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। কোনো তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলার মাটিতে প্রতিষ্ঠিত হবে না।

প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, জাতি এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে। শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগ বাধা দেবে না। সমাবেশের নামে বিশৃঙ্খলা করলে আমরা জবাব দিতে পারি।

ফার্মগেট-শহীদ মিনারে যুবলীগের শান্তি সমাবেশ : ফার্মগেট ও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শান্তি সমাবেশ করেছে আওয়ামী যুবলীগ। এ দুই কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ। বক্তব্য দেন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, প্রেসিডিয়াম সদস্য মঞ্জুর আলম শাহীন, মো. নবী নেওয়াজ, মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, সেলিম আলতাফ জর্জ এমপি, ইঞ্জি. মৃণাল কান্তি জোদ্দার, তাজউদ্দিন আহমেদ, মো. আনোয়ার হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. হেলাল উদ্দিন, মো. সাইফুর রহমান সোহাগ, ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, উত্তরের সাধারণ সম্পাদক মো. ইসমাইল হোসেন, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজা, কেন্দ্রীয় যুবলীগের দফতর সম্পাদক মো. মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, উপ-প্রচার সম্পাদক আদিত্য নন্দী, উপ-দফতর সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা, উপ-ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মো. আলতাফ হোসেন প্রমুখ।

শাহবাগে ছাত্রলীগের সমাবেশ, বিএনপি-জামায়াতকে প্রতিহত করার ঘোষণা : বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশকে কেন্দ্র করে শাহবাগে পাল্টা কর্মসূচি পালন করেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। ‘স্মার্ট বাংলাদেশ প্রজন্মের স্বপ্ন, স্মার্ট বাংলাদেশ ছাত্রসমাজের রায়’ শীর্ষক ছাত্রসমাবেশের আয়োজন করে সংগঠনটি। গতকাল সকাল থেকেই শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে জড়ো হতে শুরু করেন নেতা-কর্মীরা। ছাত্রসমাবেশের পাশাপাশি অবস্থান কর্মসূচিও পালন করেছে সংগঠনটি। এ সময় ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসাইন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন ও সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এবং রাজধানীর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশে ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসাইন বলেন, একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণ ও সব প্রকার অশুভ শক্তিকে রুখে দিতে আজকে এই ছাত্রসমাবেশের আয়োজন। আজকে বিএনপি-জামায়াত দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরির পাঁয়তারা করছে। সাদ্দাম বলেন, এই সমাবেশ থেকে আমরা বলতে চাই, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে বিএনপি-জামায়াতের যে কোনো গণ-হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ড কঠোর হাতে প্রতিরোধ করবে।

সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান বলেন, বিএনপি রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে সাধারণ মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে, মানুষের জীবন-মাল ক্ষতিগ্রস্ত করছে, মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাপনকে ব্যাহত করছে। আজকে ছাত্রসমাজ ঐক্যবদ্ধভাবে এসব সন্ত্রাসীদের অপতৎপরতার বিরুদ্ধে জেগে উঠেছে। তরুণ শিক্ষার্থীরা আজ ঐক্যবদ্ধ, কোনোভাবেই আর অগ্নিসন্ত্রাস চলতে দেওয়া যাবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
সর্বশেষ খবর
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ
অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম