শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

আওয়ামী লীগের সমাবেশে কাদের

বিএনপির গণজোয়ারে নেমেছে ভাটা

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির গণজোয়ারে নেমেছে ভাটা

বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ ও গণমিছিলকে কেন্দ্র করে গতকাল রাজধানীতে পাড়া-মহল্লায় সতর্ক পাহারায় ছিলেন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ বিকালে রাজধানীর নতুন বাজারের মাদানি এভিনিউয়ে অবস্থান কর্মসূচি ও শান্তি সমাবেশ করে। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ গুলিস্তান ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান ও শান্তি সমাবেশ করে। উভয় কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির গণজোয়ারে ভাটা নেমেছে। তারা সরকারবিরোধী ৫৪ দলকে নিয়ে জোট গঠন করেছে। বিএনপি জোট ভুয়া, ৫৪টা দল ৫৪টা অশ্বডিম্ব। আগামী নির্বাচনে আমাদের নেতা শেখ হাসিনা। ৫৪ দলের নেতা কে? কেউ বলে লন্ডনে, কেউ বলে বাসায়। তিনি বলেন, আজকে পত্রিকায় দেখলাম বিএনপি নেতারা অসুস্থ। জোটের নেতারাও অসুস্থ। জোটের আজকের (গতকাল) কর্মসূচিতে আ স ম আবদুর রব (জেএসডি সভাপতি) অসুস্থতার কথা বলে আসেননি, মাহমুদুর রহমান মান্না যোগ দেননি। গণধিকার পরিষদের নুরুল হক নূর যোগ দেননি। এই জোটে স্নায়ুযুদ্ধ শুরু হয়েছে। ভিতরে ভিতরে লড়াই চলছে। তাদের মতের ও পথের কোনো মিল নেই। এই জোট কত দিন টিকবে, সেটাই বিষয়।

ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বশির আহমেদের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, মহিলাবিষয়ক সম্পাদক জাহানারা বেগম, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি, সহসভাপতি নাজিম উদ্দিন খান, এম এ কাদের খান, ওয়াকিল উদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাবীব হাসান এমপি, সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল হক রানা, মিজানুর রহমান মিজান, মহানগরের সদস্য রফিকুল ইসলাম, মহানগরের সদস্য ও বাড্ডা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ এম জাহাঙ্গীর আলম, ফারুক মিলন, আফরোজা খন্দকার, কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম ঢালি, ভাটারা সভাপতি হাজী ইসহাক মিয়া, সাধারণ সম্পাদক শহিদ আলম খন্দকার প্রমুখ। মাদানি এভিনিউয়ে ছিল জনস্রোত। বাড্ডা, গুলশান, উত্তরা থেকে নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে উপস্থিত হন। এর মধ্যে বাড্ডা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ এম জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে বিশাল মিছিল সবার দৃষ্টি কাড়ে।

বিএনপি নেতাদের অসুস্থতা প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, অসুস্থ হলে হাসপাতালে যাবেন। আমিও অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে গেছি বারবার। বিএনপি নেতারা অসুস্থ হলে হাসপাতালে যাবেন, এটা নিয়ে কটাক্ষ করার কিছু নেই। তবে অসুস্থ রাজনীতি করে অসুস্থ হলে অসুস্থ বিএনপিকেও হাসপাতালে যেতে হবে। তাদের হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে। তারা কী রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে গেছেন জানি না। কিন্তু দলটাকে অসুস্থ করে ফেলছেন। গোটা দলটাই অসুস্থ হয়ে গেছে। ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, ‘ফখরুল সাহেব বলেন আমার কথার উত্তর তিনি দিতে চান না। তিনি নাকি দেন না। আমার কথার উত্তর দেওয়ার মতো সামর্থ্য, সত্য কথা বলার সাহস তার নেই। আমি সত্য কথা বলি। আর ফখরুলরা মিথ্যাচার করেন, বিষোদগার করেন। এটাই হচ্ছে তাদের রাজনীতি। আর আমরা উন্নয়নের রাজনীতি করি। তিনি বলেন, পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, টানেলসহ উন্নয়নের একের পর এক প্রকল্প বাস্তবায়নের প্রেক্ষিতে বিএনপি চোখে শরষে ফুল দেখছে। কারণ তারা এসব উন্নয়ন কখনই দেখাতে পারেনি। খাদ্যে দেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ায় তাদের মনে জ্বালা। ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ, একদিনে শত সেতু উদ্বোধন হওয়ায় তাদের জ্বালা ধরেছে। বাংলাদেশের উন্নয়নের বর্ণনা দিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, এক সময় এয়ারপোর্টে নেমে মনে হতো গরিবি ভাব। এখন চারদিকে ওভারপাস, ফ্লাইওভার। শেখ হাসিনার এসব উন্নয়নে বিএনপির মন খারাপ। বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে, উন্নয়ন হয়েছে যথেষ্ট।

বাংলাদেশে আর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আসবে না জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু বাংলাদেশ সফর করেছেন। ডোনাল্ড লু জানিয়েছেন বাংলাদেশ যথেষ্ট উন্নতি করেছে। নিষেধাজ্ঞার পরে এক বছরে র‌্যাব অনেক ভালো করেছে। র‌্যাবের ওপর আনুষ্ঠানিকভাবে নিষেধাজ্ঞা না উঠলেও নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আসবে না। তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের লেনদেন বাড়ছে। পোশাক রপ্তানি বাড়ছে। বিএনপি নেতারা মিথ্যাচার করেন আর আমরা উন্নয়ন করব। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, জিয়াউর রহমান প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হলে জামায়াতের রাজাকার, স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠিত করতেন না। বাইচান্স মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন জিয়াউর রহমান। জিয়াউর রহমান কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সেটি প্রমাণ করে গেছেন। তিনি বলেন, বিএনপির নেতা গয়েশ্বর ও আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেছেন, তারা ক্ষমতায় এলে বর্তমান সংবিধান ছুড়ে ফেলবে। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, পাকিস্তান আমলেই নাকি ভালো ছিল। আমি আজকের সমাবেশ থেকে তাদের আলটিমেটাম দিচ্ছি, আপনারা বক্তব্য প্রত্যাহার করুন। না হলে জনগণ আপনাদের বিচার করবে। আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন বলেন, ডোনাল্ড লু এসেছিলেন, বিএনপি মনে করেছিল বিশেষ কী খবর নিয়ে আসে। কিন্তু কোনো খবর নেই। তাই বিএনপি নেতারা হাসপাতালে চলে গেছেন।

আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া বলেন, আমরা কেন রাস্তায় নেমেছি? যখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে তখন বিএনপি-জামায়াত খুনি গোষ্ঠী সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করছে। তারা বলছে, এই সংবিধান মানে না। তারা রাষ্ট্র মেরামত করতে চায়। তারা কীসের রাষ্ট্র মেরামত করবে? তারা রাষ্ট্র ধ্বংস করেছে। দেশের নষ্ট রাজনীতি এবং ধ্বংস রাজনীতির জন্য জিয়াউর রহমান দায়ী।

ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি বলেন, আমরা ঘুমিয়ে ছিলাম। বিএনপি-জামায়াত জাগ্রত করেছে। আমরা এখন থেকে রাজপথে অবস্থান নেব। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে টানা চতুর্থ মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করে ঘরে ফিরব। কর্মসূচিতে বিশাল মিছিল নিয়ে হাজির হন বাড্ডা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ জাহাঙ্গীর আলম। এ সময় গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, বিএনপি-জামায়াত দেশে সন্ত্রাস সৃষ্টি করে অশান্তি করতে চায়। কিন্তু দেশের জনগণ তা মেনে নেবে না। ঢাকার রাজপথ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির দখলে থাকবে। সে কারণে আমরা ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ ধারাবাহিক কর্মসূচি নিয়ে মাঠে থাকব। যেখানেই বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস, সেখানেই প্রতিরোধ। আগামী নির্বাচন পর্যন্ত আমরা জনগণকে নিরাপত্তা দিতে মাঠে থাকব।

২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান ও শান্তি সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী। দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরের পরিচালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এতে বক্তব্য রাখেন দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, উপপ্রচার সম্পাদক সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম, ঢাকা দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ডা. দিলীপ রায় প্রমুখ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নির্বাচনে আসতে ভয় পাচ্ছে কেন? ভয় পাওয়ার কিছু নেই। জানি শেখ হাসিনার উন্নয়ন, অর্জন দেখে দেশের মানুষ খুশি, কিন্তু আপনাদের মন খারাপ। নির্বাচনে এলে বিএনপি হেরে যাবে এই ভয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মাঝে মাঝে রেগে যান। হেরে গেলে রেগে যান। হারার আগে হারছেন কেন? আপনাদের যদি এতই জনপ্রিয়তা থাকে সেই সক্ষমতা নির্বাচনে এসে দেখান। সেই সক্ষমতার পরীক্ষাটা নির্বাচনে দেখান। আমরা রেডি, আপনারা আসেন।

১০ ডিসেম্বর বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশের দিকে ইঙ্গিত করে ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনাকে হটাতে গিয়ে বিএনপি গেছে গোলাপবাগের গরুর হাটে। তিনি আরও বলেন, সরকার হটানো-টটানো বাদ দেন। ঠাণ্ডা মাথায় আসেন। বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন হবে।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আমেরিকান সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের কথা। আমাদের দেশে আইন দিয়ে নির্বাচন কমিশন হয়েছে সর্বপ্রথম। ত্রুটিমুক্ত অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করবে নির্বাচন কমিশন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসহ সবই থাকবে ইসির অধীনে। শেখ হাসিনার সরকার অন্যান্য দেশের মতো রুটিন দায়িত্ব পালন করবে। নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, আপনারা প্রস্তুত হয়ে যান। কাজ আছে সামনে। বিশৃঙ্খলা ঘটানো, মানুষের জানমাল নিয়ে খেললে খেলা হবে। মানুষের জানমাল নিয়ে খেলবেন আর আমরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ললিপপ খাব? হবে না। আপনারা প্রস্তুত হয়ে যান, খেলা হবে। খেলা হবে, জোরে খেলা, প্রতিদ্বন্দ্বিতার খেলা হবে। যারা দুর্নীতি করে, মিথ্যাচার করে তাদের বিরুদ্ধে খেলা হবে। আগামী নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে বিজয়ী করার জন্য খেলা হবে।

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, বিএনপি যেভাবে ২০০৪ সালে শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করেছিল, সেই চেষ্টা এখনো অব্যাহত আছে। তাদের একটা উদ্দেশ্য শেখ হাসিনার সরকার পতন করা। বিএনপি দেশের সংবিধান নিয়ে কথা বলে, এত সাহস কোথায় পায়। তিনি বলেন, বিএনপি ৫৪ দলীয় জোট নয়, ১ হাজার দলীয় জোট করলেও শেখ হাসিনাকে কিছুই করতে পারবে না।’

প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে বিএনপি। অনির্বাচিত সরকারকে তারা ক্ষমতায় আনতে চায়। তিনি বলেন, এক-এগারোর কুশীলবরা বিএনপি-জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে আবারও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। কোনো তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলার মাটিতে প্রতিষ্ঠিত হবে না।

প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, জাতি এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে। শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগ বাধা দেবে না। সমাবেশের নামে বিশৃঙ্খলা করলে আমরা জবাব দিতে পারি।

ফার্মগেট-শহীদ মিনারে যুবলীগের শান্তি সমাবেশ : ফার্মগেট ও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শান্তি সমাবেশ করেছে আওয়ামী যুবলীগ। এ দুই কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ। বক্তব্য দেন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, প্রেসিডিয়াম সদস্য মঞ্জুর আলম শাহীন, মো. নবী নেওয়াজ, মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, সেলিম আলতাফ জর্জ এমপি, ইঞ্জি. মৃণাল কান্তি জোদ্দার, তাজউদ্দিন আহমেদ, মো. আনোয়ার হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. হেলাল উদ্দিন, মো. সাইফুর রহমান সোহাগ, ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, উত্তরের সাধারণ সম্পাদক মো. ইসমাইল হোসেন, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজা, কেন্দ্রীয় যুবলীগের দফতর সম্পাদক মো. মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, উপ-প্রচার সম্পাদক আদিত্য নন্দী, উপ-দফতর সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা, উপ-ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মো. আলতাফ হোসেন প্রমুখ।

শাহবাগে ছাত্রলীগের সমাবেশ, বিএনপি-জামায়াতকে প্রতিহত করার ঘোষণা : বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশকে কেন্দ্র করে শাহবাগে পাল্টা কর্মসূচি পালন করেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। ‘স্মার্ট বাংলাদেশ প্রজন্মের স্বপ্ন, স্মার্ট বাংলাদেশ ছাত্রসমাজের রায়’ শীর্ষক ছাত্রসমাবেশের আয়োজন করে সংগঠনটি। গতকাল সকাল থেকেই শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে জড়ো হতে শুরু করেন নেতা-কর্মীরা। ছাত্রসমাবেশের পাশাপাশি অবস্থান কর্মসূচিও পালন করেছে সংগঠনটি। এ সময় ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসাইন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন ও সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এবং রাজধানীর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশে ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসাইন বলেন, একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণ ও সব প্রকার অশুভ শক্তিকে রুখে দিতে আজকে এই ছাত্রসমাবেশের আয়োজন। আজকে বিএনপি-জামায়াত দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরির পাঁয়তারা করছে। সাদ্দাম বলেন, এই সমাবেশ থেকে আমরা বলতে চাই, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে বিএনপি-জামায়াতের যে কোনো গণ-হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ড কঠোর হাতে প্রতিরোধ করবে।

সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান বলেন, বিএনপি রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে সাধারণ মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে, মানুষের জীবন-মাল ক্ষতিগ্রস্ত করছে, মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাপনকে ব্যাহত করছে। আজকে ছাত্রসমাজ ঐক্যবদ্ধভাবে এসব সন্ত্রাসীদের অপতৎপরতার বিরুদ্ধে জেগে উঠেছে। তরুণ শিক্ষার্থীরা আজ ঐক্যবদ্ধ, কোনোভাবেই আর অগ্নিসন্ত্রাস চলতে দেওয়া যাবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা