শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

আওয়ামী লীগের সমাবেশে কাদের

বিএনপির গণজোয়ারে নেমেছে ভাটা

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির গণজোয়ারে নেমেছে ভাটা

বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ ও গণমিছিলকে কেন্দ্র করে গতকাল রাজধানীতে পাড়া-মহল্লায় সতর্ক পাহারায় ছিলেন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ বিকালে রাজধানীর নতুন বাজারের মাদানি এভিনিউয়ে অবস্থান কর্মসূচি ও শান্তি সমাবেশ করে। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ গুলিস্তান ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান ও শান্তি সমাবেশ করে। উভয় কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির গণজোয়ারে ভাটা নেমেছে। তারা সরকারবিরোধী ৫৪ দলকে নিয়ে জোট গঠন করেছে। বিএনপি জোট ভুয়া, ৫৪টা দল ৫৪টা অশ্বডিম্ব। আগামী নির্বাচনে আমাদের নেতা শেখ হাসিনা। ৫৪ দলের নেতা কে? কেউ বলে লন্ডনে, কেউ বলে বাসায়। তিনি বলেন, আজকে পত্রিকায় দেখলাম বিএনপি নেতারা অসুস্থ। জোটের নেতারাও অসুস্থ। জোটের আজকের (গতকাল) কর্মসূচিতে আ স ম আবদুর রব (জেএসডি সভাপতি) অসুস্থতার কথা বলে আসেননি, মাহমুদুর রহমান মান্না যোগ দেননি। গণধিকার পরিষদের নুরুল হক নূর যোগ দেননি। এই জোটে স্নায়ুযুদ্ধ শুরু হয়েছে। ভিতরে ভিতরে লড়াই চলছে। তাদের মতের ও পথের কোনো মিল নেই। এই জোট কত দিন টিকবে, সেটাই বিষয়।

ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বশির আহমেদের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, মহিলাবিষয়ক সম্পাদক জাহানারা বেগম, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি, সহসভাপতি নাজিম উদ্দিন খান, এম এ কাদের খান, ওয়াকিল উদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাবীব হাসান এমপি, সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল হক রানা, মিজানুর রহমান মিজান, মহানগরের সদস্য রফিকুল ইসলাম, মহানগরের সদস্য ও বাড্ডা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ এম জাহাঙ্গীর আলম, ফারুক মিলন, আফরোজা খন্দকার, কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম ঢালি, ভাটারা সভাপতি হাজী ইসহাক মিয়া, সাধারণ সম্পাদক শহিদ আলম খন্দকার প্রমুখ। মাদানি এভিনিউয়ে ছিল জনস্রোত। বাড্ডা, গুলশান, উত্তরা থেকে নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে উপস্থিত হন। এর মধ্যে বাড্ডা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ এম জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে বিশাল মিছিল সবার দৃষ্টি কাড়ে।

বিএনপি নেতাদের অসুস্থতা প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, অসুস্থ হলে হাসপাতালে যাবেন। আমিও অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে গেছি বারবার। বিএনপি নেতারা অসুস্থ হলে হাসপাতালে যাবেন, এটা নিয়ে কটাক্ষ করার কিছু নেই। তবে অসুস্থ রাজনীতি করে অসুস্থ হলে অসুস্থ বিএনপিকেও হাসপাতালে যেতে হবে। তাদের হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে। তারা কী রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে গেছেন জানি না। কিন্তু দলটাকে অসুস্থ করে ফেলছেন। গোটা দলটাই অসুস্থ হয়ে গেছে। ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, ‘ফখরুল সাহেব বলেন আমার কথার উত্তর তিনি দিতে চান না। তিনি নাকি দেন না। আমার কথার উত্তর দেওয়ার মতো সামর্থ্য, সত্য কথা বলার সাহস তার নেই। আমি সত্য কথা বলি। আর ফখরুলরা মিথ্যাচার করেন, বিষোদগার করেন। এটাই হচ্ছে তাদের রাজনীতি। আর আমরা উন্নয়নের রাজনীতি করি। তিনি বলেন, পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, টানেলসহ উন্নয়নের একের পর এক প্রকল্প বাস্তবায়নের প্রেক্ষিতে বিএনপি চোখে শরষে ফুল দেখছে। কারণ তারা এসব উন্নয়ন কখনই দেখাতে পারেনি। খাদ্যে দেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ায় তাদের মনে জ্বালা। ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ, একদিনে শত সেতু উদ্বোধন হওয়ায় তাদের জ্বালা ধরেছে। বাংলাদেশের উন্নয়নের বর্ণনা দিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, এক সময় এয়ারপোর্টে নেমে মনে হতো গরিবি ভাব। এখন চারদিকে ওভারপাস, ফ্লাইওভার। শেখ হাসিনার এসব উন্নয়নে বিএনপির মন খারাপ। বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে, উন্নয়ন হয়েছে যথেষ্ট।

বাংলাদেশে আর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আসবে না জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু বাংলাদেশ সফর করেছেন। ডোনাল্ড লু জানিয়েছেন বাংলাদেশ যথেষ্ট উন্নতি করেছে। নিষেধাজ্ঞার পরে এক বছরে র‌্যাব অনেক ভালো করেছে। র‌্যাবের ওপর আনুষ্ঠানিকভাবে নিষেধাজ্ঞা না উঠলেও নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আসবে না। তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের লেনদেন বাড়ছে। পোশাক রপ্তানি বাড়ছে। বিএনপি নেতারা মিথ্যাচার করেন আর আমরা উন্নয়ন করব। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, জিয়াউর রহমান প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হলে জামায়াতের রাজাকার, স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠিত করতেন না। বাইচান্স মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন জিয়াউর রহমান। জিয়াউর রহমান কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সেটি প্রমাণ করে গেছেন। তিনি বলেন, বিএনপির নেতা গয়েশ্বর ও আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেছেন, তারা ক্ষমতায় এলে বর্তমান সংবিধান ছুড়ে ফেলবে। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, পাকিস্তান আমলেই নাকি ভালো ছিল। আমি আজকের সমাবেশ থেকে তাদের আলটিমেটাম দিচ্ছি, আপনারা বক্তব্য প্রত্যাহার করুন। না হলে জনগণ আপনাদের বিচার করবে। আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন বলেন, ডোনাল্ড লু এসেছিলেন, বিএনপি মনে করেছিল বিশেষ কী খবর নিয়ে আসে। কিন্তু কোনো খবর নেই। তাই বিএনপি নেতারা হাসপাতালে চলে গেছেন।

আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া বলেন, আমরা কেন রাস্তায় নেমেছি? যখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে তখন বিএনপি-জামায়াত খুনি গোষ্ঠী সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করছে। তারা বলছে, এই সংবিধান মানে না। তারা রাষ্ট্র মেরামত করতে চায়। তারা কীসের রাষ্ট্র মেরামত করবে? তারা রাষ্ট্র ধ্বংস করেছে। দেশের নষ্ট রাজনীতি এবং ধ্বংস রাজনীতির জন্য জিয়াউর রহমান দায়ী।

ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি বলেন, আমরা ঘুমিয়ে ছিলাম। বিএনপি-জামায়াত জাগ্রত করেছে। আমরা এখন থেকে রাজপথে অবস্থান নেব। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে টানা চতুর্থ মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করে ঘরে ফিরব। কর্মসূচিতে বিশাল মিছিল নিয়ে হাজির হন বাড্ডা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ জাহাঙ্গীর আলম। এ সময় গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, বিএনপি-জামায়াত দেশে সন্ত্রাস সৃষ্টি করে অশান্তি করতে চায়। কিন্তু দেশের জনগণ তা মেনে নেবে না। ঢাকার রাজপথ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির দখলে থাকবে। সে কারণে আমরা ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ ধারাবাহিক কর্মসূচি নিয়ে মাঠে থাকব। যেখানেই বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস, সেখানেই প্রতিরোধ। আগামী নির্বাচন পর্যন্ত আমরা জনগণকে নিরাপত্তা দিতে মাঠে থাকব।

২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান ও শান্তি সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী। দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরের পরিচালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এতে বক্তব্য রাখেন দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, উপপ্রচার সম্পাদক সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম, ঢাকা দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ডা. দিলীপ রায় প্রমুখ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নির্বাচনে আসতে ভয় পাচ্ছে কেন? ভয় পাওয়ার কিছু নেই। জানি শেখ হাসিনার উন্নয়ন, অর্জন দেখে দেশের মানুষ খুশি, কিন্তু আপনাদের মন খারাপ। নির্বাচনে এলে বিএনপি হেরে যাবে এই ভয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মাঝে মাঝে রেগে যান। হেরে গেলে রেগে যান। হারার আগে হারছেন কেন? আপনাদের যদি এতই জনপ্রিয়তা থাকে সেই সক্ষমতা নির্বাচনে এসে দেখান। সেই সক্ষমতার পরীক্ষাটা নির্বাচনে দেখান। আমরা রেডি, আপনারা আসেন।

১০ ডিসেম্বর বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশের দিকে ইঙ্গিত করে ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনাকে হটাতে গিয়ে বিএনপি গেছে গোলাপবাগের গরুর হাটে। তিনি আরও বলেন, সরকার হটানো-টটানো বাদ দেন। ঠাণ্ডা মাথায় আসেন। বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন হবে।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আমেরিকান সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের কথা। আমাদের দেশে আইন দিয়ে নির্বাচন কমিশন হয়েছে সর্বপ্রথম। ত্রুটিমুক্ত অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করবে নির্বাচন কমিশন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসহ সবই থাকবে ইসির অধীনে। শেখ হাসিনার সরকার অন্যান্য দেশের মতো রুটিন দায়িত্ব পালন করবে। নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, আপনারা প্রস্তুত হয়ে যান। কাজ আছে সামনে। বিশৃঙ্খলা ঘটানো, মানুষের জানমাল নিয়ে খেললে খেলা হবে। মানুষের জানমাল নিয়ে খেলবেন আর আমরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ললিপপ খাব? হবে না। আপনারা প্রস্তুত হয়ে যান, খেলা হবে। খেলা হবে, জোরে খেলা, প্রতিদ্বন্দ্বিতার খেলা হবে। যারা দুর্নীতি করে, মিথ্যাচার করে তাদের বিরুদ্ধে খেলা হবে। আগামী নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে বিজয়ী করার জন্য খেলা হবে।

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, বিএনপি যেভাবে ২০০৪ সালে শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করেছিল, সেই চেষ্টা এখনো অব্যাহত আছে। তাদের একটা উদ্দেশ্য শেখ হাসিনার সরকার পতন করা। বিএনপি দেশের সংবিধান নিয়ে কথা বলে, এত সাহস কোথায় পায়। তিনি বলেন, বিএনপি ৫৪ দলীয় জোট নয়, ১ হাজার দলীয় জোট করলেও শেখ হাসিনাকে কিছুই করতে পারবে না।’

প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে বিএনপি। অনির্বাচিত সরকারকে তারা ক্ষমতায় আনতে চায়। তিনি বলেন, এক-এগারোর কুশীলবরা বিএনপি-জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে আবারও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। কোনো তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলার মাটিতে প্রতিষ্ঠিত হবে না।

প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, জাতি এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে। শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগ বাধা দেবে না। সমাবেশের নামে বিশৃঙ্খলা করলে আমরা জবাব দিতে পারি।

ফার্মগেট-শহীদ মিনারে যুবলীগের শান্তি সমাবেশ : ফার্মগেট ও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শান্তি সমাবেশ করেছে আওয়ামী যুবলীগ। এ দুই কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ। বক্তব্য দেন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, প্রেসিডিয়াম সদস্য মঞ্জুর আলম শাহীন, মো. নবী নেওয়াজ, মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, সেলিম আলতাফ জর্জ এমপি, ইঞ্জি. মৃণাল কান্তি জোদ্দার, তাজউদ্দিন আহমেদ, মো. আনোয়ার হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. হেলাল উদ্দিন, মো. সাইফুর রহমান সোহাগ, ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, উত্তরের সাধারণ সম্পাদক মো. ইসমাইল হোসেন, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজা, কেন্দ্রীয় যুবলীগের দফতর সম্পাদক মো. মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, উপ-প্রচার সম্পাদক আদিত্য নন্দী, উপ-দফতর সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা, উপ-ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মো. আলতাফ হোসেন প্রমুখ।

শাহবাগে ছাত্রলীগের সমাবেশ, বিএনপি-জামায়াতকে প্রতিহত করার ঘোষণা : বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশকে কেন্দ্র করে শাহবাগে পাল্টা কর্মসূচি পালন করেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। ‘স্মার্ট বাংলাদেশ প্রজন্মের স্বপ্ন, স্মার্ট বাংলাদেশ ছাত্রসমাজের রায়’ শীর্ষক ছাত্রসমাবেশের আয়োজন করে সংগঠনটি। গতকাল সকাল থেকেই শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে জড়ো হতে শুরু করেন নেতা-কর্মীরা। ছাত্রসমাবেশের পাশাপাশি অবস্থান কর্মসূচিও পালন করেছে সংগঠনটি। এ সময় ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসাইন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন ও সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এবং রাজধানীর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশে ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসাইন বলেন, একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণ ও সব প্রকার অশুভ শক্তিকে রুখে দিতে আজকে এই ছাত্রসমাবেশের আয়োজন। আজকে বিএনপি-জামায়াত দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরির পাঁয়তারা করছে। সাদ্দাম বলেন, এই সমাবেশ থেকে আমরা বলতে চাই, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে বিএনপি-জামায়াতের যে কোনো গণ-হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ড কঠোর হাতে প্রতিরোধ করবে।

সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান বলেন, বিএনপি রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে সাধারণ মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে, মানুষের জীবন-মাল ক্ষতিগ্রস্ত করছে, মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাপনকে ব্যাহত করছে। আজকে ছাত্রসমাজ ঐক্যবদ্ধভাবে এসব সন্ত্রাসীদের অপতৎপরতার বিরুদ্ধে জেগে উঠেছে। তরুণ শিক্ষার্থীরা আজ ঐক্যবদ্ধ, কোনোভাবেই আর অগ্নিসন্ত্রাস চলতে দেওয়া যাবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে