শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

আওয়ামী লীগের সমাবেশে কাদের

বিএনপির গণজোয়ারে নেমেছে ভাটা

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির গণজোয়ারে নেমেছে ভাটা

বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ ও গণমিছিলকে কেন্দ্র করে গতকাল রাজধানীতে পাড়া-মহল্লায় সতর্ক পাহারায় ছিলেন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ বিকালে রাজধানীর নতুন বাজারের মাদানি এভিনিউয়ে অবস্থান কর্মসূচি ও শান্তি সমাবেশ করে। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ গুলিস্তান ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান ও শান্তি সমাবেশ করে। উভয় কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির গণজোয়ারে ভাটা নেমেছে। তারা সরকারবিরোধী ৫৪ দলকে নিয়ে জোট গঠন করেছে। বিএনপি জোট ভুয়া, ৫৪টা দল ৫৪টা অশ্বডিম্ব। আগামী নির্বাচনে আমাদের নেতা শেখ হাসিনা। ৫৪ দলের নেতা কে? কেউ বলে লন্ডনে, কেউ বলে বাসায়। তিনি বলেন, আজকে পত্রিকায় দেখলাম বিএনপি নেতারা অসুস্থ। জোটের নেতারাও অসুস্থ। জোটের আজকের (গতকাল) কর্মসূচিতে আ স ম আবদুর রব (জেএসডি সভাপতি) অসুস্থতার কথা বলে আসেননি, মাহমুদুর রহমান মান্না যোগ দেননি। গণধিকার পরিষদের নুরুল হক নূর যোগ দেননি। এই জোটে স্নায়ুযুদ্ধ শুরু হয়েছে। ভিতরে ভিতরে লড়াই চলছে। তাদের মতের ও পথের কোনো মিল নেই। এই জোট কত দিন টিকবে, সেটাই বিষয়।

ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বশির আহমেদের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, মহিলাবিষয়ক সম্পাদক জাহানারা বেগম, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি, সহসভাপতি নাজিম উদ্দিন খান, এম এ কাদের খান, ওয়াকিল উদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাবীব হাসান এমপি, সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল হক রানা, মিজানুর রহমান মিজান, মহানগরের সদস্য রফিকুল ইসলাম, মহানগরের সদস্য ও বাড্ডা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ এম জাহাঙ্গীর আলম, ফারুক মিলন, আফরোজা খন্দকার, কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম ঢালি, ভাটারা সভাপতি হাজী ইসহাক মিয়া, সাধারণ সম্পাদক শহিদ আলম খন্দকার প্রমুখ। মাদানি এভিনিউয়ে ছিল জনস্রোত। বাড্ডা, গুলশান, উত্তরা থেকে নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে উপস্থিত হন। এর মধ্যে বাড্ডা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ এম জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে বিশাল মিছিল সবার দৃষ্টি কাড়ে।

বিএনপি নেতাদের অসুস্থতা প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, অসুস্থ হলে হাসপাতালে যাবেন। আমিও অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে গেছি বারবার। বিএনপি নেতারা অসুস্থ হলে হাসপাতালে যাবেন, এটা নিয়ে কটাক্ষ করার কিছু নেই। তবে অসুস্থ রাজনীতি করে অসুস্থ হলে অসুস্থ বিএনপিকেও হাসপাতালে যেতে হবে। তাদের হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে। তারা কী রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে গেছেন জানি না। কিন্তু দলটাকে অসুস্থ করে ফেলছেন। গোটা দলটাই অসুস্থ হয়ে গেছে। ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, ‘ফখরুল সাহেব বলেন আমার কথার উত্তর তিনি দিতে চান না। তিনি নাকি দেন না। আমার কথার উত্তর দেওয়ার মতো সামর্থ্য, সত্য কথা বলার সাহস তার নেই। আমি সত্য কথা বলি। আর ফখরুলরা মিথ্যাচার করেন, বিষোদগার করেন। এটাই হচ্ছে তাদের রাজনীতি। আর আমরা উন্নয়নের রাজনীতি করি। তিনি বলেন, পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, টানেলসহ উন্নয়নের একের পর এক প্রকল্প বাস্তবায়নের প্রেক্ষিতে বিএনপি চোখে শরষে ফুল দেখছে। কারণ তারা এসব উন্নয়ন কখনই দেখাতে পারেনি। খাদ্যে দেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ায় তাদের মনে জ্বালা। ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ, একদিনে শত সেতু উদ্বোধন হওয়ায় তাদের জ্বালা ধরেছে। বাংলাদেশের উন্নয়নের বর্ণনা দিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, এক সময় এয়ারপোর্টে নেমে মনে হতো গরিবি ভাব। এখন চারদিকে ওভারপাস, ফ্লাইওভার। শেখ হাসিনার এসব উন্নয়নে বিএনপির মন খারাপ। বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে, উন্নয়ন হয়েছে যথেষ্ট।

বাংলাদেশে আর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আসবে না জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু বাংলাদেশ সফর করেছেন। ডোনাল্ড লু জানিয়েছেন বাংলাদেশ যথেষ্ট উন্নতি করেছে। নিষেধাজ্ঞার পরে এক বছরে র‌্যাব অনেক ভালো করেছে। র‌্যাবের ওপর আনুষ্ঠানিকভাবে নিষেধাজ্ঞা না উঠলেও নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আসবে না। তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের লেনদেন বাড়ছে। পোশাক রপ্তানি বাড়ছে। বিএনপি নেতারা মিথ্যাচার করেন আর আমরা উন্নয়ন করব। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, জিয়াউর রহমান প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হলে জামায়াতের রাজাকার, স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠিত করতেন না। বাইচান্স মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন জিয়াউর রহমান। জিয়াউর রহমান কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সেটি প্রমাণ করে গেছেন। তিনি বলেন, বিএনপির নেতা গয়েশ্বর ও আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেছেন, তারা ক্ষমতায় এলে বর্তমান সংবিধান ছুড়ে ফেলবে। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, পাকিস্তান আমলেই নাকি ভালো ছিল। আমি আজকের সমাবেশ থেকে তাদের আলটিমেটাম দিচ্ছি, আপনারা বক্তব্য প্রত্যাহার করুন। না হলে জনগণ আপনাদের বিচার করবে। আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন বলেন, ডোনাল্ড লু এসেছিলেন, বিএনপি মনে করেছিল বিশেষ কী খবর নিয়ে আসে। কিন্তু কোনো খবর নেই। তাই বিএনপি নেতারা হাসপাতালে চলে গেছেন।

আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া বলেন, আমরা কেন রাস্তায় নেমেছি? যখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে তখন বিএনপি-জামায়াত খুনি গোষ্ঠী সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করছে। তারা বলছে, এই সংবিধান মানে না। তারা রাষ্ট্র মেরামত করতে চায়। তারা কীসের রাষ্ট্র মেরামত করবে? তারা রাষ্ট্র ধ্বংস করেছে। দেশের নষ্ট রাজনীতি এবং ধ্বংস রাজনীতির জন্য জিয়াউর রহমান দায়ী।

ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি বলেন, আমরা ঘুমিয়ে ছিলাম। বিএনপি-জামায়াত জাগ্রত করেছে। আমরা এখন থেকে রাজপথে অবস্থান নেব। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে টানা চতুর্থ মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করে ঘরে ফিরব। কর্মসূচিতে বিশাল মিছিল নিয়ে হাজির হন বাড্ডা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ জাহাঙ্গীর আলম। এ সময় গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, বিএনপি-জামায়াত দেশে সন্ত্রাস সৃষ্টি করে অশান্তি করতে চায়। কিন্তু দেশের জনগণ তা মেনে নেবে না। ঢাকার রাজপথ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির দখলে থাকবে। সে কারণে আমরা ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ ধারাবাহিক কর্মসূচি নিয়ে মাঠে থাকব। যেখানেই বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস, সেখানেই প্রতিরোধ। আগামী নির্বাচন পর্যন্ত আমরা জনগণকে নিরাপত্তা দিতে মাঠে থাকব।

২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান ও শান্তি সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী। দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরের পরিচালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এতে বক্তব্য রাখেন দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, উপপ্রচার সম্পাদক সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম, ঢাকা দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ডা. দিলীপ রায় প্রমুখ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নির্বাচনে আসতে ভয় পাচ্ছে কেন? ভয় পাওয়ার কিছু নেই। জানি শেখ হাসিনার উন্নয়ন, অর্জন দেখে দেশের মানুষ খুশি, কিন্তু আপনাদের মন খারাপ। নির্বাচনে এলে বিএনপি হেরে যাবে এই ভয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মাঝে মাঝে রেগে যান। হেরে গেলে রেগে যান। হারার আগে হারছেন কেন? আপনাদের যদি এতই জনপ্রিয়তা থাকে সেই সক্ষমতা নির্বাচনে এসে দেখান। সেই সক্ষমতার পরীক্ষাটা নির্বাচনে দেখান। আমরা রেডি, আপনারা আসেন।

১০ ডিসেম্বর বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশের দিকে ইঙ্গিত করে ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনাকে হটাতে গিয়ে বিএনপি গেছে গোলাপবাগের গরুর হাটে। তিনি আরও বলেন, সরকার হটানো-টটানো বাদ দেন। ঠাণ্ডা মাথায় আসেন। বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন হবে।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আমেরিকান সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের কথা। আমাদের দেশে আইন দিয়ে নির্বাচন কমিশন হয়েছে সর্বপ্রথম। ত্রুটিমুক্ত অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করবে নির্বাচন কমিশন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসহ সবই থাকবে ইসির অধীনে। শেখ হাসিনার সরকার অন্যান্য দেশের মতো রুটিন দায়িত্ব পালন করবে। নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, আপনারা প্রস্তুত হয়ে যান। কাজ আছে সামনে। বিশৃঙ্খলা ঘটানো, মানুষের জানমাল নিয়ে খেললে খেলা হবে। মানুষের জানমাল নিয়ে খেলবেন আর আমরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ললিপপ খাব? হবে না। আপনারা প্রস্তুত হয়ে যান, খেলা হবে। খেলা হবে, জোরে খেলা, প্রতিদ্বন্দ্বিতার খেলা হবে। যারা দুর্নীতি করে, মিথ্যাচার করে তাদের বিরুদ্ধে খেলা হবে। আগামী নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে বিজয়ী করার জন্য খেলা হবে।

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, বিএনপি যেভাবে ২০০৪ সালে শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করেছিল, সেই চেষ্টা এখনো অব্যাহত আছে। তাদের একটা উদ্দেশ্য শেখ হাসিনার সরকার পতন করা। বিএনপি দেশের সংবিধান নিয়ে কথা বলে, এত সাহস কোথায় পায়। তিনি বলেন, বিএনপি ৫৪ দলীয় জোট নয়, ১ হাজার দলীয় জোট করলেও শেখ হাসিনাকে কিছুই করতে পারবে না।’

প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে বিএনপি। অনির্বাচিত সরকারকে তারা ক্ষমতায় আনতে চায়। তিনি বলেন, এক-এগারোর কুশীলবরা বিএনপি-জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে আবারও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। কোনো তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলার মাটিতে প্রতিষ্ঠিত হবে না।

প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, জাতি এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে। শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগ বাধা দেবে না। সমাবেশের নামে বিশৃঙ্খলা করলে আমরা জবাব দিতে পারি।

ফার্মগেট-শহীদ মিনারে যুবলীগের শান্তি সমাবেশ : ফার্মগেট ও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শান্তি সমাবেশ করেছে আওয়ামী যুবলীগ। এ দুই কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ। বক্তব্য দেন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, প্রেসিডিয়াম সদস্য মঞ্জুর আলম শাহীন, মো. নবী নেওয়াজ, মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, সেলিম আলতাফ জর্জ এমপি, ইঞ্জি. মৃণাল কান্তি জোদ্দার, তাজউদ্দিন আহমেদ, মো. আনোয়ার হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. হেলাল উদ্দিন, মো. সাইফুর রহমান সোহাগ, ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, উত্তরের সাধারণ সম্পাদক মো. ইসমাইল হোসেন, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজা, কেন্দ্রীয় যুবলীগের দফতর সম্পাদক মো. মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, উপ-প্রচার সম্পাদক আদিত্য নন্দী, উপ-দফতর সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা, উপ-ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মো. আলতাফ হোসেন প্রমুখ।

শাহবাগে ছাত্রলীগের সমাবেশ, বিএনপি-জামায়াতকে প্রতিহত করার ঘোষণা : বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশকে কেন্দ্র করে শাহবাগে পাল্টা কর্মসূচি পালন করেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। ‘স্মার্ট বাংলাদেশ প্রজন্মের স্বপ্ন, স্মার্ট বাংলাদেশ ছাত্রসমাজের রায়’ শীর্ষক ছাত্রসমাবেশের আয়োজন করে সংগঠনটি। গতকাল সকাল থেকেই শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে জড়ো হতে শুরু করেন নেতা-কর্মীরা। ছাত্রসমাবেশের পাশাপাশি অবস্থান কর্মসূচিও পালন করেছে সংগঠনটি। এ সময় ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসাইন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন ও সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এবং রাজধানীর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশে ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসাইন বলেন, একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণ ও সব প্রকার অশুভ শক্তিকে রুখে দিতে আজকে এই ছাত্রসমাবেশের আয়োজন। আজকে বিএনপি-জামায়াত দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরির পাঁয়তারা করছে। সাদ্দাম বলেন, এই সমাবেশ থেকে আমরা বলতে চাই, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে বিএনপি-জামায়াতের যে কোনো গণ-হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ড কঠোর হাতে প্রতিরোধ করবে।

সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান বলেন, বিএনপি রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে সাধারণ মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে, মানুষের জীবন-মাল ক্ষতিগ্রস্ত করছে, মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাপনকে ব্যাহত করছে। আজকে ছাত্রসমাজ ঐক্যবদ্ধভাবে এসব সন্ত্রাসীদের অপতৎপরতার বিরুদ্ধে জেগে উঠেছে। তরুণ শিক্ষার্থীরা আজ ঐক্যবদ্ধ, কোনোভাবেই আর অগ্নিসন্ত্রাস চলতে দেওয়া যাবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন