শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

শান্তি সমাবেশে ওবায়দুল কাদের

ওয়ান-ইলেভেনে পালানোর গল্প শুধু বিএনপির

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ওয়ান-ইলেভেনে পালানোর গল্প শুধু বিএনপির

বিএনপির দ্বিতীয় দিনের পদযাত্রায় রাজপথে সক্রিয় ছিল আওয়ামী লীগ। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে শান্তি সমাবেশ করে। এতে মহানগরের থানা-ওয়ার্ড নেতা ছাড়াও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের ব্যাপক উপস্থিতি ছিল। দলের সহযোগী সংগঠন যুবলীগ পুরান ঢাকার বাহাদুর শাহ পার্ক এলাকায় শান্তি সমাবেশ করে।

গতকাল বিকালে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে মহানগর   দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। ‘এক-এগারোতে কারা কারা পালিয়েছিল সবাই জানে’ বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্যের জবাব দেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ কখনো পালিয়ে যায়নি। ওয়ান-ইলেভেনে পালানোর গল্প শুধু বিএনপির আছে। রাজনীতি না করার মুচলেকা দিয়ে পালিয়ে আছে। কাদের বলেন, মির্জা ফখরুল সাহেব, আপনাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ওয়ান-ইলেভেনে মুচলেকা দিয়ে আর রাজনীতি করব না বলে পালিয়ে গেলেন টেমস নদীর পাড়ে লন্ডনে। সেই যে গেল যুবরাজ আর তো এলো না ফিরে। যার দেশে আসার সৎ সাহস নেই, রাজনীতি করার জেল-জুলুম সহ্য করার সাহস নেই, তাহলে নেতৃত্ব দিচ্ছেন কেন? মির্জা ফখরুল সাহেব আপনার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে এটা জিজ্ঞাসা করেন। বুঝি তো। রিমোট কন্ট্রোলে আপনাদের নেতৃত্ব চলছে। রিমোট কন্ট্রোলে আর যাই হোক বাংলাদেশে আন্দোলনে জেতা যাবে না।

এ সময় এক-এগারোর সরকারের সময়ে মির্জা ফখরুলের ভূমিকা কী ছিল সেই প্রশ্ন তুলে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ওই কয়েক মাস জরুরি সরকারের ক্ষমতার সময়ে আপনি কোথায় ছিলেন? জেলে গেছেন নাকি বাইরে দালালি করেছেন? তখন আপনার পর্যায়ের নেতা বাইরে থাকতে পারে একমাত্র দালালি করলে। এক-এগারোর সরকারের সময়ে কানের চিকিৎসার জন্য বিদেশে গেলেও জরুরি সরকারের সব ধরনের বাধা উপেক্ষা করে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা দেশে ফিরে এসেছিলেন। শেখ হাসিনা পালিয়ে যাননি। এই এভিনিউতে হাওয়া ভবনের নির্দেশে ২০০৪ সালে একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলায় তাঁর (শেখ হাসিনার) একটি কানের শ্রবণশক্তি কমে গিয়েছিল। কানের চিকিৎসা করতে সাময়িক সময়ের জন্য ডাক্তার দেখাতে দেশের বাইরে গিয়েছিলেন। চিকিৎসা শেষে তিনি লন্ডন বিমানবন্দরে আসেন। এই পল্টন থানায় মামলা দেওয়া হয়েছিল, তিনি যাতে আসতে না পারেন। ফখরুল সাহেব কথাগুলো মন দিয়ে শুনুন। মিথ্যাচার করবেন না। জরুরি সরকারের পক্ষ থেকে সব এয়ারলাইনসকে নিষেধ করা হয়েছিল শেখ হাসিনা যেন না আসতে পারেন। তাকে টিকিট দেওয়া হবে না। তার টিকিট রিফিউজ করা হয়েছে। এয়ারপোর্ট থেকে বারবার বলা হচ্ছে। আপনি ফিরে যান। তিনি (শেখ হাসিনা) বললেন, আমি বসে পড়লাম। আমি আমার দেশে ফিরে যাব। কত মামলা হবে। জেলে নেবে? ওই জেলকে আমি ভয় পাই না। বঙ্গবন্ধু ভয় পাননি। আমিও পাই না। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে, দফতর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ ও সদস্য আনিসুর রহমান সরকারের পরিচালনায় সংসদ উপনেতা ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম ও ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়–য়া, কেন্দ্রীয় সদস্য অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকি, মহানগরের সহসভাপতি নুরুল আমিন রুহুল, মিসবাউর রহমান রতন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজী মোর্শেদ হোসেন কামাল, মিরাজ হোসেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেরা বেগম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুব মহিলা লীগের সভাপতি ফারজানা ইয়াসমিন বিপ্লবী বক্তৃতা করেন। এ সময় মহানগরের সহসভাপতি ডা. দিলীপ রায়, হেদায়েতুল ইসলাম স্বপন, শহীদ সেরনিয়াবাত, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম আশরাফ তালুকদার, আকতার হোসেন, গোলাম সরোয়ার কবিরসহ মহানগরের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

বিকাল ৩টায় শান্তি সমাবেশ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের অধীনের ৭৫টি ওয়ার্ড, ২৪টি থানা এবং বিভিন্ন ইউনিট থেকে নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে হাজির হতে থাকেন সকাল থেকেই। সাড়ে ৩টার মধ্যে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউ ছাড়িয়ে জিরো পয়েন্ট, বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেট, গোলাপ শাহ মাজার পর্যন্ত বিস্তৃতি ছড়িয়ে পড়ে। মহানগরের থানা-ওয়ার্ড কমিটি হওয়ার আগে ‘শোডাউন’-এর প্রতিযোগিতা দেখাতে গিয়ে মিছিল নিয়ে বিশৃঙ্খলাও চোখে পড়ে। এ নিয়ে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও বিরক্তি প্রকাশ করেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশ সফরে আসা মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর সঙ্গে কোনো বৈঠক না হওয়ায় বা সরকারকে চাপ না দেওয়ায় বিএনপি হতাশ হয়ে পড়েছে। দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা এবার শুধিতে হইবে ঋণ। ফখরুল সাহেব অনেক আওয়াজ দিয়েছেন। অনেক লম্পঝম্প হয়েছে, এবার থামুন। ধীরে ফখরুল সাহেব ধীরে চলুন। নরম তো হয়ে গেছে সুর। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ঢাকা ঘুরে গেছেন। তিনি ঢাকায় এলেন বিএনপি আশা করে বসে ছিল তাদের সঙ্গে একটা বৈঠক হবে। ডোনাল্ড লু বিএনপির পক্ষ নিয়ে সরকারকে চাপ দেবে আগামী নির্বানকে সামনে রেখে। কী হলো? কী বার্তা পেলেন? বিএনপির সঙ্গে বৈঠক হলো না। নিষেধাজ্ঞার জন্য বসে ছিলেন। নিষেধাজ্ঞা এলো না। আসবেও না। খবরটা বেগতিক। মন খারাপ। হতাশায় ডুবতে ডুবতে বিএনপি নেতা ফখরুল আর মির্জা আব্বাস হাসপাতালে।

ব্যানার শোডাউনে মহানগরের সাধারণ সম্পাদক এমপি মনুর ওপর ক্ষোভ : ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড-থানার সম্মেলন হলেও কমিটি হয়নি। পদপ্রত্যাশীদের দলীয় কর্মসূচিতে ব্যানার নিয়ে ব্যাপকভাবে সক্রিয়। গতকালও তাই করেছেন। ব্যানারের শোডাউনে বিরক্ত হয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বিকাল ৫টার পর মঞ্চে ওঠেন ওবায়দুল কাদের। সমাবেশে যোগ দিতে আসা নেতারা লাঠির মাথায় ব্যানার টাঙিয়ে সমাবেশস্থলে যোগ দেন, যতক্ষণ সমাবেশ চলে ততক্ষণ তারা ব্যানার উঁচিয়ে রাখেন।

সমাবেশের মঞ্চ থেকে বারবার ঘোষণা দেওয়ার পরও বিভিন্ন থানা ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা স্থানীয় নেতাদের ছবি সংবলিত ব্যানার নামাননি। এ ঘটনা দেখে ক্ষিপ্ত হয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের কথাও কেউ ব্যানার নামাচ্ছেন না, এখানে শৃঙ্খলার অভাব। এসব করে কেউ মনোনয়ন পাবেন না। নামান, ব্যানার নামান। সাবের হোসেন চৌধুরীর ব্যানার নিয়ে তাকে পচাচ্ছেন? পচাচ্ছেন তাকে? এই যে জনসভা বড় হয়েছে এই ছবিটাও সাংবাদিক ভাইয়েরা নিতে পারে না। ব্যানার থাকলে কী করে নেবে, কী করে দেখাবে? এই মনু (ঢাকা-৫ আসনের এমপি কাজী মনিরুল ইসলাম মনু) তোমার ব্যানার নামাও, না হলে তোমার খবর আছে বলে দিচ্ছি। ব্যানার নামাও।

সমাবেশে যারা ব্যানার নামাচ্ছেন না তাদের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলা ভঙ্গের শাস্তি দেওয়া হবে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, যারা এরপরও ব্যানার রাখছে, তাদের কিন্তু এর জন্য জবাব দিতে হবে। কারা কারা ব্যানার এখনো উঁচিয়ে আছে, তাদের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলা ভঙ্গের শাস্তি দেওয়া হবে। আমি আবারও বলছি। এখনো নামাচ্ছ না।

মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি সাহেব, সাধারণ সম্পাদক সাহেব আপনারা বারবার অনুরোধ করার পরও যারা এখনো ব্যানার নামায়নি, এই হুমায়ুন (ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক) তোমার ব্যানারও তো, নিজের ব্যানারই তো নামায়নি। এই ওয়ার্ডগুলো সব লিখে রাখুন। এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে, এই ওয়ার্ডগুলো লিখে রাখুন। এখন স্লোগান বন্ধ রাখতে হবে।

মতিয়া চৌধুরী বলেন, বিএনপি-জামায়াত আবারও বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা করছে। দেশের মানুষের মৌলিক অধিকার বাস্তবায়নে প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী শেখ হাসিনা সরকার কাজ করে যাচ্ছে। সরকার প্রতিটি নাগরিকের জন্য গৃহ নিশ্চিত করতে কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে মানুষের মাথা গোঁজার ঠাঁই করে দিয়েছেন অতীতে আর কেউ করে দেন নাই। চিকিৎসার জন্য কমিউনিটি ক্লিনিক করে দিয়েছেন সেখানে বিনামূল্যে ওষুধ পাওয়া যায়।

বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান জানিয়ে মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ক্ষমতায় যেতে চাইলে ভোটে আসেন, অন্য কোনো পথে ক্ষমতায় যাওয়া যাবে না। রাজপথে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করবেন না। নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করা হলে রাজপথে জবাব দেওয়া হবে।

মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, বিএনপি গণতন্ত্রের কথা বলে, মানবাধিকারের কথা বলে তাদের সময় এগুলো কোথায় ছিল। তাদের জন্যই আজ শান্তি সমাবেশ করতে হয়। তারা গণতন্ত্র, স্বাধীনতা কিছুই বিশ্বাস করে না। তারা লুটপাট সন্ত্রাসের মাধ্যমে দেশে অস্থিতিশীল করতে চায়। বিএনপির নেতৃত্বাধীন পিপীলিকার মতো দল নিয়ে গঠিত জোট ভাঙার ইচ্ছা আওয়ামী লীগের নেই। বিএনপির মধ্যে ভাঙনের সুর বাজছে, আগামী নির্বাচনে অংশ না নিলে দলের মধ্যেই ভাঙন দেখা দেবে, অস্তিত্ব সংকটে পড়বে বিএনপি।

নির্বাচনে না এলে বিএনপি অস্তিত্ব সংকটে পড়বে : শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের অন্য নেতারা বলেন, আন্দোলন করে আওয়ামী লীগের পতন ঘটানো যাবে না। বরং বিএনপি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নিলে অস্তিত্ব সংকটে পড়বে। দলের আরেক প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, যখনই নির্বাচন এসেছে, তখন বিএনপি ষড়যন্ত্র করে। আন্দোলনের নামে আগুনসন্ত্রাসের পথ বেছে নিচ্ছে। ন্যাড়া বেলতলায় একবার যায়। বারবার যায় না। আর আমরা আগুনসন্ত্রাস করতে দেব না।

সাবেক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, বিএনপি বুঝতে পেরেছে, নির্বাচনে জয়লাভ সম্ভব না। সেই কারণে তারা আন্দোলন করছে। ওরা আমাদের উন্নয়নকে থামিয়ে দিতে চায়। তারেক বলছে টেক ব্যাক, ফখরুল বলে পাকিস্তান ভালো ছিল, আরেক নেতা বলে বাইচান্স বাংলাদেশ। দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়–য়া বলেন, আমরা কেন শান্তি সমাবেশ করছি? কারণ একটি রাজনৈতিক দল যখন ’৭৫-এর শক্তি দিয়ে শেখ হাসিনা সরকারকে উৎখাত করবে। তখন আমাদের দায়িত্ব রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে প্রতিরোধ করা। তাদের নেতা খুনি জিয়াউর রহমান যখন সায়েমের কাছ থেকে ক্ষমতা নিয়েছিল তখন আওয়ামী লীগ নেতাদের জেলে নিয়েছিল। ২০০৪ সালে বিএনপির মদদে এই ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে গ্রেনেড হামলা করেছিল। বিদেশ হলে আইন করে বিএনপির রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হতো।

বাহাদুর শাহ পার্কে যুবলীগের সমাবেশ : দেশব্যাপী বিএনপি-জামায়াতের নৈরাজ্য ও তা-বের প্রতিবাদে শান্তি সমাবেশ করেছে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগ। গতকাল রাজধানীর পুরান ঢাকার বাহাদুর শাহ পার্কে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানার সভাপতিত্বে এবং ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজার পরিচালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল। সমাবেশে বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য হাবিবুর রহমান পবন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. বদিউল আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মো. মাজহারুল ইসলাম, মো. সাইফুর রহমান সোহাগ, মো. জহির উদ্দিন খসরু, অ্যাডভোকেট ড. শামীম আল সাইফুল সোহাগ, প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পাদক মো. শামছুল আলম অনিক, কৃষি ও সমবায়বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. হেমায়েত উদ্দিন মোল্লা, উপ-দফতর সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

৪০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা