শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

শান্তি সমাবেশে ওবায়দুল কাদের

ওয়ান-ইলেভেনে পালানোর গল্প শুধু বিএনপির

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ওয়ান-ইলেভেনে পালানোর গল্প শুধু বিএনপির

বিএনপির দ্বিতীয় দিনের পদযাত্রায় রাজপথে সক্রিয় ছিল আওয়ামী লীগ। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে শান্তি সমাবেশ করে। এতে মহানগরের থানা-ওয়ার্ড নেতা ছাড়াও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের ব্যাপক উপস্থিতি ছিল। দলের সহযোগী সংগঠন যুবলীগ পুরান ঢাকার বাহাদুর শাহ পার্ক এলাকায় শান্তি সমাবেশ করে।

গতকাল বিকালে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে মহানগর   দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। ‘এক-এগারোতে কারা কারা পালিয়েছিল সবাই জানে’ বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্যের জবাব দেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ কখনো পালিয়ে যায়নি। ওয়ান-ইলেভেনে পালানোর গল্প শুধু বিএনপির আছে। রাজনীতি না করার মুচলেকা দিয়ে পালিয়ে আছে। কাদের বলেন, মির্জা ফখরুল সাহেব, আপনাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ওয়ান-ইলেভেনে মুচলেকা দিয়ে আর রাজনীতি করব না বলে পালিয়ে গেলেন টেমস নদীর পাড়ে লন্ডনে। সেই যে গেল যুবরাজ আর তো এলো না ফিরে। যার দেশে আসার সৎ সাহস নেই, রাজনীতি করার জেল-জুলুম সহ্য করার সাহস নেই, তাহলে নেতৃত্ব দিচ্ছেন কেন? মির্জা ফখরুল সাহেব আপনার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে এটা জিজ্ঞাসা করেন। বুঝি তো। রিমোট কন্ট্রোলে আপনাদের নেতৃত্ব চলছে। রিমোট কন্ট্রোলে আর যাই হোক বাংলাদেশে আন্দোলনে জেতা যাবে না।

এ সময় এক-এগারোর সরকারের সময়ে মির্জা ফখরুলের ভূমিকা কী ছিল সেই প্রশ্ন তুলে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ওই কয়েক মাস জরুরি সরকারের ক্ষমতার সময়ে আপনি কোথায় ছিলেন? জেলে গেছেন নাকি বাইরে দালালি করেছেন? তখন আপনার পর্যায়ের নেতা বাইরে থাকতে পারে একমাত্র দালালি করলে। এক-এগারোর সরকারের সময়ে কানের চিকিৎসার জন্য বিদেশে গেলেও জরুরি সরকারের সব ধরনের বাধা উপেক্ষা করে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা দেশে ফিরে এসেছিলেন। শেখ হাসিনা পালিয়ে যাননি। এই এভিনিউতে হাওয়া ভবনের নির্দেশে ২০০৪ সালে একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলায় তাঁর (শেখ হাসিনার) একটি কানের শ্রবণশক্তি কমে গিয়েছিল। কানের চিকিৎসা করতে সাময়িক সময়ের জন্য ডাক্তার দেখাতে দেশের বাইরে গিয়েছিলেন। চিকিৎসা শেষে তিনি লন্ডন বিমানবন্দরে আসেন। এই পল্টন থানায় মামলা দেওয়া হয়েছিল, তিনি যাতে আসতে না পারেন। ফখরুল সাহেব কথাগুলো মন দিয়ে শুনুন। মিথ্যাচার করবেন না। জরুরি সরকারের পক্ষ থেকে সব এয়ারলাইনসকে নিষেধ করা হয়েছিল শেখ হাসিনা যেন না আসতে পারেন। তাকে টিকিট দেওয়া হবে না। তার টিকিট রিফিউজ করা হয়েছে। এয়ারপোর্ট থেকে বারবার বলা হচ্ছে। আপনি ফিরে যান। তিনি (শেখ হাসিনা) বললেন, আমি বসে পড়লাম। আমি আমার দেশে ফিরে যাব। কত মামলা হবে। জেলে নেবে? ওই জেলকে আমি ভয় পাই না। বঙ্গবন্ধু ভয় পাননি। আমিও পাই না। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে, দফতর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ ও সদস্য আনিসুর রহমান সরকারের পরিচালনায় সংসদ উপনেতা ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম ও ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়–য়া, কেন্দ্রীয় সদস্য অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকি, মহানগরের সহসভাপতি নুরুল আমিন রুহুল, মিসবাউর রহমান রতন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজী মোর্শেদ হোসেন কামাল, মিরাজ হোসেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেরা বেগম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুব মহিলা লীগের সভাপতি ফারজানা ইয়াসমিন বিপ্লবী বক্তৃতা করেন। এ সময় মহানগরের সহসভাপতি ডা. দিলীপ রায়, হেদায়েতুল ইসলাম স্বপন, শহীদ সেরনিয়াবাত, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম আশরাফ তালুকদার, আকতার হোসেন, গোলাম সরোয়ার কবিরসহ মহানগরের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

বিকাল ৩টায় শান্তি সমাবেশ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের অধীনের ৭৫টি ওয়ার্ড, ২৪টি থানা এবং বিভিন্ন ইউনিট থেকে নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে হাজির হতে থাকেন সকাল থেকেই। সাড়ে ৩টার মধ্যে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউ ছাড়িয়ে জিরো পয়েন্ট, বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেট, গোলাপ শাহ মাজার পর্যন্ত বিস্তৃতি ছড়িয়ে পড়ে। মহানগরের থানা-ওয়ার্ড কমিটি হওয়ার আগে ‘শোডাউন’-এর প্রতিযোগিতা দেখাতে গিয়ে মিছিল নিয়ে বিশৃঙ্খলাও চোখে পড়ে। এ নিয়ে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও বিরক্তি প্রকাশ করেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশ সফরে আসা মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর সঙ্গে কোনো বৈঠক না হওয়ায় বা সরকারকে চাপ না দেওয়ায় বিএনপি হতাশ হয়ে পড়েছে। দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা এবার শুধিতে হইবে ঋণ। ফখরুল সাহেব অনেক আওয়াজ দিয়েছেন। অনেক লম্পঝম্প হয়েছে, এবার থামুন। ধীরে ফখরুল সাহেব ধীরে চলুন। নরম তো হয়ে গেছে সুর। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ঢাকা ঘুরে গেছেন। তিনি ঢাকায় এলেন বিএনপি আশা করে বসে ছিল তাদের সঙ্গে একটা বৈঠক হবে। ডোনাল্ড লু বিএনপির পক্ষ নিয়ে সরকারকে চাপ দেবে আগামী নির্বানকে সামনে রেখে। কী হলো? কী বার্তা পেলেন? বিএনপির সঙ্গে বৈঠক হলো না। নিষেধাজ্ঞার জন্য বসে ছিলেন। নিষেধাজ্ঞা এলো না। আসবেও না। খবরটা বেগতিক। মন খারাপ। হতাশায় ডুবতে ডুবতে বিএনপি নেতা ফখরুল আর মির্জা আব্বাস হাসপাতালে।

ব্যানার শোডাউনে মহানগরের সাধারণ সম্পাদক এমপি মনুর ওপর ক্ষোভ : ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড-থানার সম্মেলন হলেও কমিটি হয়নি। পদপ্রত্যাশীদের দলীয় কর্মসূচিতে ব্যানার নিয়ে ব্যাপকভাবে সক্রিয়। গতকালও তাই করেছেন। ব্যানারের শোডাউনে বিরক্ত হয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বিকাল ৫টার পর মঞ্চে ওঠেন ওবায়দুল কাদের। সমাবেশে যোগ দিতে আসা নেতারা লাঠির মাথায় ব্যানার টাঙিয়ে সমাবেশস্থলে যোগ দেন, যতক্ষণ সমাবেশ চলে ততক্ষণ তারা ব্যানার উঁচিয়ে রাখেন।

সমাবেশের মঞ্চ থেকে বারবার ঘোষণা দেওয়ার পরও বিভিন্ন থানা ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা স্থানীয় নেতাদের ছবি সংবলিত ব্যানার নামাননি। এ ঘটনা দেখে ক্ষিপ্ত হয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের কথাও কেউ ব্যানার নামাচ্ছেন না, এখানে শৃঙ্খলার অভাব। এসব করে কেউ মনোনয়ন পাবেন না। নামান, ব্যানার নামান। সাবের হোসেন চৌধুরীর ব্যানার নিয়ে তাকে পচাচ্ছেন? পচাচ্ছেন তাকে? এই যে জনসভা বড় হয়েছে এই ছবিটাও সাংবাদিক ভাইয়েরা নিতে পারে না। ব্যানার থাকলে কী করে নেবে, কী করে দেখাবে? এই মনু (ঢাকা-৫ আসনের এমপি কাজী মনিরুল ইসলাম মনু) তোমার ব্যানার নামাও, না হলে তোমার খবর আছে বলে দিচ্ছি। ব্যানার নামাও।

সমাবেশে যারা ব্যানার নামাচ্ছেন না তাদের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলা ভঙ্গের শাস্তি দেওয়া হবে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, যারা এরপরও ব্যানার রাখছে, তাদের কিন্তু এর জন্য জবাব দিতে হবে। কারা কারা ব্যানার এখনো উঁচিয়ে আছে, তাদের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলা ভঙ্গের শাস্তি দেওয়া হবে। আমি আবারও বলছি। এখনো নামাচ্ছ না।

মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি সাহেব, সাধারণ সম্পাদক সাহেব আপনারা বারবার অনুরোধ করার পরও যারা এখনো ব্যানার নামায়নি, এই হুমায়ুন (ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক) তোমার ব্যানারও তো, নিজের ব্যানারই তো নামায়নি। এই ওয়ার্ডগুলো সব লিখে রাখুন। এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে, এই ওয়ার্ডগুলো লিখে রাখুন। এখন স্লোগান বন্ধ রাখতে হবে।

মতিয়া চৌধুরী বলেন, বিএনপি-জামায়াত আবারও বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা করছে। দেশের মানুষের মৌলিক অধিকার বাস্তবায়নে প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী শেখ হাসিনা সরকার কাজ করে যাচ্ছে। সরকার প্রতিটি নাগরিকের জন্য গৃহ নিশ্চিত করতে কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে মানুষের মাথা গোঁজার ঠাঁই করে দিয়েছেন অতীতে আর কেউ করে দেন নাই। চিকিৎসার জন্য কমিউনিটি ক্লিনিক করে দিয়েছেন সেখানে বিনামূল্যে ওষুধ পাওয়া যায়।

বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান জানিয়ে মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ক্ষমতায় যেতে চাইলে ভোটে আসেন, অন্য কোনো পথে ক্ষমতায় যাওয়া যাবে না। রাজপথে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করবেন না। নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করা হলে রাজপথে জবাব দেওয়া হবে।

মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, বিএনপি গণতন্ত্রের কথা বলে, মানবাধিকারের কথা বলে তাদের সময় এগুলো কোথায় ছিল। তাদের জন্যই আজ শান্তি সমাবেশ করতে হয়। তারা গণতন্ত্র, স্বাধীনতা কিছুই বিশ্বাস করে না। তারা লুটপাট সন্ত্রাসের মাধ্যমে দেশে অস্থিতিশীল করতে চায়। বিএনপির নেতৃত্বাধীন পিপীলিকার মতো দল নিয়ে গঠিত জোট ভাঙার ইচ্ছা আওয়ামী লীগের নেই। বিএনপির মধ্যে ভাঙনের সুর বাজছে, আগামী নির্বাচনে অংশ না নিলে দলের মধ্যেই ভাঙন দেখা দেবে, অস্তিত্ব সংকটে পড়বে বিএনপি।

নির্বাচনে না এলে বিএনপি অস্তিত্ব সংকটে পড়বে : শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের অন্য নেতারা বলেন, আন্দোলন করে আওয়ামী লীগের পতন ঘটানো যাবে না। বরং বিএনপি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নিলে অস্তিত্ব সংকটে পড়বে। দলের আরেক প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, যখনই নির্বাচন এসেছে, তখন বিএনপি ষড়যন্ত্র করে। আন্দোলনের নামে আগুনসন্ত্রাসের পথ বেছে নিচ্ছে। ন্যাড়া বেলতলায় একবার যায়। বারবার যায় না। আর আমরা আগুনসন্ত্রাস করতে দেব না।

সাবেক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, বিএনপি বুঝতে পেরেছে, নির্বাচনে জয়লাভ সম্ভব না। সেই কারণে তারা আন্দোলন করছে। ওরা আমাদের উন্নয়নকে থামিয়ে দিতে চায়। তারেক বলছে টেক ব্যাক, ফখরুল বলে পাকিস্তান ভালো ছিল, আরেক নেতা বলে বাইচান্স বাংলাদেশ। দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়–য়া বলেন, আমরা কেন শান্তি সমাবেশ করছি? কারণ একটি রাজনৈতিক দল যখন ’৭৫-এর শক্তি দিয়ে শেখ হাসিনা সরকারকে উৎখাত করবে। তখন আমাদের দায়িত্ব রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে প্রতিরোধ করা। তাদের নেতা খুনি জিয়াউর রহমান যখন সায়েমের কাছ থেকে ক্ষমতা নিয়েছিল তখন আওয়ামী লীগ নেতাদের জেলে নিয়েছিল। ২০০৪ সালে বিএনপির মদদে এই ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে গ্রেনেড হামলা করেছিল। বিদেশ হলে আইন করে বিএনপির রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হতো।

বাহাদুর শাহ পার্কে যুবলীগের সমাবেশ : দেশব্যাপী বিএনপি-জামায়াতের নৈরাজ্য ও তা-বের প্রতিবাদে শান্তি সমাবেশ করেছে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগ। গতকাল রাজধানীর পুরান ঢাকার বাহাদুর শাহ পার্কে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানার সভাপতিত্বে এবং ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজার পরিচালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল। সমাবেশে বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য হাবিবুর রহমান পবন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. বদিউল আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মো. মাজহারুল ইসলাম, মো. সাইফুর রহমান সোহাগ, মো. জহির উদ্দিন খসরু, অ্যাডভোকেট ড. শামীম আল সাইফুল সোহাগ, প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পাদক মো. শামছুল আলম অনিক, কৃষি ও সমবায়বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. হেমায়েত উদ্দিন মোল্লা, উপ-দফতর সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

৫৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা
পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে
পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা