শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

শান্তি সমাবেশে ওবায়দুল কাদের

ওয়ান-ইলেভেনে পালানোর গল্প শুধু বিএনপির

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ওয়ান-ইলেভেনে পালানোর গল্প শুধু বিএনপির

বিএনপির দ্বিতীয় দিনের পদযাত্রায় রাজপথে সক্রিয় ছিল আওয়ামী লীগ। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে শান্তি সমাবেশ করে। এতে মহানগরের থানা-ওয়ার্ড নেতা ছাড়াও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের ব্যাপক উপস্থিতি ছিল। দলের সহযোগী সংগঠন যুবলীগ পুরান ঢাকার বাহাদুর শাহ পার্ক এলাকায় শান্তি সমাবেশ করে।

গতকাল বিকালে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে মহানগর   দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। ‘এক-এগারোতে কারা কারা পালিয়েছিল সবাই জানে’ বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্যের জবাব দেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ কখনো পালিয়ে যায়নি। ওয়ান-ইলেভেনে পালানোর গল্প শুধু বিএনপির আছে। রাজনীতি না করার মুচলেকা দিয়ে পালিয়ে আছে। কাদের বলেন, মির্জা ফখরুল সাহেব, আপনাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ওয়ান-ইলেভেনে মুচলেকা দিয়ে আর রাজনীতি করব না বলে পালিয়ে গেলেন টেমস নদীর পাড়ে লন্ডনে। সেই যে গেল যুবরাজ আর তো এলো না ফিরে। যার দেশে আসার সৎ সাহস নেই, রাজনীতি করার জেল-জুলুম সহ্য করার সাহস নেই, তাহলে নেতৃত্ব দিচ্ছেন কেন? মির্জা ফখরুল সাহেব আপনার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে এটা জিজ্ঞাসা করেন। বুঝি তো। রিমোট কন্ট্রোলে আপনাদের নেতৃত্ব চলছে। রিমোট কন্ট্রোলে আর যাই হোক বাংলাদেশে আন্দোলনে জেতা যাবে না।

এ সময় এক-এগারোর সরকারের সময়ে মির্জা ফখরুলের ভূমিকা কী ছিল সেই প্রশ্ন তুলে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ওই কয়েক মাস জরুরি সরকারের ক্ষমতার সময়ে আপনি কোথায় ছিলেন? জেলে গেছেন নাকি বাইরে দালালি করেছেন? তখন আপনার পর্যায়ের নেতা বাইরে থাকতে পারে একমাত্র দালালি করলে। এক-এগারোর সরকারের সময়ে কানের চিকিৎসার জন্য বিদেশে গেলেও জরুরি সরকারের সব ধরনের বাধা উপেক্ষা করে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা দেশে ফিরে এসেছিলেন। শেখ হাসিনা পালিয়ে যাননি। এই এভিনিউতে হাওয়া ভবনের নির্দেশে ২০০৪ সালে একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলায় তাঁর (শেখ হাসিনার) একটি কানের শ্রবণশক্তি কমে গিয়েছিল। কানের চিকিৎসা করতে সাময়িক সময়ের জন্য ডাক্তার দেখাতে দেশের বাইরে গিয়েছিলেন। চিকিৎসা শেষে তিনি লন্ডন বিমানবন্দরে আসেন। এই পল্টন থানায় মামলা দেওয়া হয়েছিল, তিনি যাতে আসতে না পারেন। ফখরুল সাহেব কথাগুলো মন দিয়ে শুনুন। মিথ্যাচার করবেন না। জরুরি সরকারের পক্ষ থেকে সব এয়ারলাইনসকে নিষেধ করা হয়েছিল শেখ হাসিনা যেন না আসতে পারেন। তাকে টিকিট দেওয়া হবে না। তার টিকিট রিফিউজ করা হয়েছে। এয়ারপোর্ট থেকে বারবার বলা হচ্ছে। আপনি ফিরে যান। তিনি (শেখ হাসিনা) বললেন, আমি বসে পড়লাম। আমি আমার দেশে ফিরে যাব। কত মামলা হবে। জেলে নেবে? ওই জেলকে আমি ভয় পাই না। বঙ্গবন্ধু ভয় পাননি। আমিও পাই না। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে, দফতর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ ও সদস্য আনিসুর রহমান সরকারের পরিচালনায় সংসদ উপনেতা ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম ও ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়–য়া, কেন্দ্রীয় সদস্য অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকি, মহানগরের সহসভাপতি নুরুল আমিন রুহুল, মিসবাউর রহমান রতন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজী মোর্শেদ হোসেন কামাল, মিরাজ হোসেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেরা বেগম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুব মহিলা লীগের সভাপতি ফারজানা ইয়াসমিন বিপ্লবী বক্তৃতা করেন। এ সময় মহানগরের সহসভাপতি ডা. দিলীপ রায়, হেদায়েতুল ইসলাম স্বপন, শহীদ সেরনিয়াবাত, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম আশরাফ তালুকদার, আকতার হোসেন, গোলাম সরোয়ার কবিরসহ মহানগরের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

বিকাল ৩টায় শান্তি সমাবেশ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের অধীনের ৭৫টি ওয়ার্ড, ২৪টি থানা এবং বিভিন্ন ইউনিট থেকে নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে হাজির হতে থাকেন সকাল থেকেই। সাড়ে ৩টার মধ্যে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউ ছাড়িয়ে জিরো পয়েন্ট, বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেট, গোলাপ শাহ মাজার পর্যন্ত বিস্তৃতি ছড়িয়ে পড়ে। মহানগরের থানা-ওয়ার্ড কমিটি হওয়ার আগে ‘শোডাউন’-এর প্রতিযোগিতা দেখাতে গিয়ে মিছিল নিয়ে বিশৃঙ্খলাও চোখে পড়ে। এ নিয়ে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও বিরক্তি প্রকাশ করেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশ সফরে আসা মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর সঙ্গে কোনো বৈঠক না হওয়ায় বা সরকারকে চাপ না দেওয়ায় বিএনপি হতাশ হয়ে পড়েছে। দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা এবার শুধিতে হইবে ঋণ। ফখরুল সাহেব অনেক আওয়াজ দিয়েছেন। অনেক লম্পঝম্প হয়েছে, এবার থামুন। ধীরে ফখরুল সাহেব ধীরে চলুন। নরম তো হয়ে গেছে সুর। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ঢাকা ঘুরে গেছেন। তিনি ঢাকায় এলেন বিএনপি আশা করে বসে ছিল তাদের সঙ্গে একটা বৈঠক হবে। ডোনাল্ড লু বিএনপির পক্ষ নিয়ে সরকারকে চাপ দেবে আগামী নির্বানকে সামনে রেখে। কী হলো? কী বার্তা পেলেন? বিএনপির সঙ্গে বৈঠক হলো না। নিষেধাজ্ঞার জন্য বসে ছিলেন। নিষেধাজ্ঞা এলো না। আসবেও না। খবরটা বেগতিক। মন খারাপ। হতাশায় ডুবতে ডুবতে বিএনপি নেতা ফখরুল আর মির্জা আব্বাস হাসপাতালে।

ব্যানার শোডাউনে মহানগরের সাধারণ সম্পাদক এমপি মনুর ওপর ক্ষোভ : ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড-থানার সম্মেলন হলেও কমিটি হয়নি। পদপ্রত্যাশীদের দলীয় কর্মসূচিতে ব্যানার নিয়ে ব্যাপকভাবে সক্রিয়। গতকালও তাই করেছেন। ব্যানারের শোডাউনে বিরক্ত হয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বিকাল ৫টার পর মঞ্চে ওঠেন ওবায়দুল কাদের। সমাবেশে যোগ দিতে আসা নেতারা লাঠির মাথায় ব্যানার টাঙিয়ে সমাবেশস্থলে যোগ দেন, যতক্ষণ সমাবেশ চলে ততক্ষণ তারা ব্যানার উঁচিয়ে রাখেন।

সমাবেশের মঞ্চ থেকে বারবার ঘোষণা দেওয়ার পরও বিভিন্ন থানা ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা স্থানীয় নেতাদের ছবি সংবলিত ব্যানার নামাননি। এ ঘটনা দেখে ক্ষিপ্ত হয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের কথাও কেউ ব্যানার নামাচ্ছেন না, এখানে শৃঙ্খলার অভাব। এসব করে কেউ মনোনয়ন পাবেন না। নামান, ব্যানার নামান। সাবের হোসেন চৌধুরীর ব্যানার নিয়ে তাকে পচাচ্ছেন? পচাচ্ছেন তাকে? এই যে জনসভা বড় হয়েছে এই ছবিটাও সাংবাদিক ভাইয়েরা নিতে পারে না। ব্যানার থাকলে কী করে নেবে, কী করে দেখাবে? এই মনু (ঢাকা-৫ আসনের এমপি কাজী মনিরুল ইসলাম মনু) তোমার ব্যানার নামাও, না হলে তোমার খবর আছে বলে দিচ্ছি। ব্যানার নামাও।

সমাবেশে যারা ব্যানার নামাচ্ছেন না তাদের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলা ভঙ্গের শাস্তি দেওয়া হবে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, যারা এরপরও ব্যানার রাখছে, তাদের কিন্তু এর জন্য জবাব দিতে হবে। কারা কারা ব্যানার এখনো উঁচিয়ে আছে, তাদের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলা ভঙ্গের শাস্তি দেওয়া হবে। আমি আবারও বলছি। এখনো নামাচ্ছ না।

মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি সাহেব, সাধারণ সম্পাদক সাহেব আপনারা বারবার অনুরোধ করার পরও যারা এখনো ব্যানার নামায়নি, এই হুমায়ুন (ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক) তোমার ব্যানারও তো, নিজের ব্যানারই তো নামায়নি। এই ওয়ার্ডগুলো সব লিখে রাখুন। এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে, এই ওয়ার্ডগুলো লিখে রাখুন। এখন স্লোগান বন্ধ রাখতে হবে।

মতিয়া চৌধুরী বলেন, বিএনপি-জামায়াত আবারও বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা করছে। দেশের মানুষের মৌলিক অধিকার বাস্তবায়নে প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী শেখ হাসিনা সরকার কাজ করে যাচ্ছে। সরকার প্রতিটি নাগরিকের জন্য গৃহ নিশ্চিত করতে কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে মানুষের মাথা গোঁজার ঠাঁই করে দিয়েছেন অতীতে আর কেউ করে দেন নাই। চিকিৎসার জন্য কমিউনিটি ক্লিনিক করে দিয়েছেন সেখানে বিনামূল্যে ওষুধ পাওয়া যায়।

বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান জানিয়ে মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ক্ষমতায় যেতে চাইলে ভোটে আসেন, অন্য কোনো পথে ক্ষমতায় যাওয়া যাবে না। রাজপথে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করবেন না। নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করা হলে রাজপথে জবাব দেওয়া হবে।

মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, বিএনপি গণতন্ত্রের কথা বলে, মানবাধিকারের কথা বলে তাদের সময় এগুলো কোথায় ছিল। তাদের জন্যই আজ শান্তি সমাবেশ করতে হয়। তারা গণতন্ত্র, স্বাধীনতা কিছুই বিশ্বাস করে না। তারা লুটপাট সন্ত্রাসের মাধ্যমে দেশে অস্থিতিশীল করতে চায়। বিএনপির নেতৃত্বাধীন পিপীলিকার মতো দল নিয়ে গঠিত জোট ভাঙার ইচ্ছা আওয়ামী লীগের নেই। বিএনপির মধ্যে ভাঙনের সুর বাজছে, আগামী নির্বাচনে অংশ না নিলে দলের মধ্যেই ভাঙন দেখা দেবে, অস্তিত্ব সংকটে পড়বে বিএনপি।

নির্বাচনে না এলে বিএনপি অস্তিত্ব সংকটে পড়বে : শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের অন্য নেতারা বলেন, আন্দোলন করে আওয়ামী লীগের পতন ঘটানো যাবে না। বরং বিএনপি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নিলে অস্তিত্ব সংকটে পড়বে। দলের আরেক প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, যখনই নির্বাচন এসেছে, তখন বিএনপি ষড়যন্ত্র করে। আন্দোলনের নামে আগুনসন্ত্রাসের পথ বেছে নিচ্ছে। ন্যাড়া বেলতলায় একবার যায়। বারবার যায় না। আর আমরা আগুনসন্ত্রাস করতে দেব না।

সাবেক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, বিএনপি বুঝতে পেরেছে, নির্বাচনে জয়লাভ সম্ভব না। সেই কারণে তারা আন্দোলন করছে। ওরা আমাদের উন্নয়নকে থামিয়ে দিতে চায়। তারেক বলছে টেক ব্যাক, ফখরুল বলে পাকিস্তান ভালো ছিল, আরেক নেতা বলে বাইচান্স বাংলাদেশ। দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়–য়া বলেন, আমরা কেন শান্তি সমাবেশ করছি? কারণ একটি রাজনৈতিক দল যখন ’৭৫-এর শক্তি দিয়ে শেখ হাসিনা সরকারকে উৎখাত করবে। তখন আমাদের দায়িত্ব রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে প্রতিরোধ করা। তাদের নেতা খুনি জিয়াউর রহমান যখন সায়েমের কাছ থেকে ক্ষমতা নিয়েছিল তখন আওয়ামী লীগ নেতাদের জেলে নিয়েছিল। ২০০৪ সালে বিএনপির মদদে এই ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে গ্রেনেড হামলা করেছিল। বিদেশ হলে আইন করে বিএনপির রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হতো।

বাহাদুর শাহ পার্কে যুবলীগের সমাবেশ : দেশব্যাপী বিএনপি-জামায়াতের নৈরাজ্য ও তা-বের প্রতিবাদে শান্তি সমাবেশ করেছে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগ। গতকাল রাজধানীর পুরান ঢাকার বাহাদুর শাহ পার্কে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানার সভাপতিত্বে এবং ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজার পরিচালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল। সমাবেশে বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য হাবিবুর রহমান পবন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. বদিউল আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মো. মাজহারুল ইসলাম, মো. সাইফুর রহমান সোহাগ, মো. জহির উদ্দিন খসরু, অ্যাডভোকেট ড. শামীম আল সাইফুল সোহাগ, প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পাদক মো. শামছুল আলম অনিক, কৃষি ও সমবায়বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. হেমায়েত উদ্দিন মোল্লা, উপ-দফতর সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক