শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

শান্তি সমাবেশে ওবায়দুল কাদের

ওয়ান-ইলেভেনে পালানোর গল্প শুধু বিএনপির

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ওয়ান-ইলেভেনে পালানোর গল্প শুধু বিএনপির

বিএনপির দ্বিতীয় দিনের পদযাত্রায় রাজপথে সক্রিয় ছিল আওয়ামী লীগ। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে শান্তি সমাবেশ করে। এতে মহানগরের থানা-ওয়ার্ড নেতা ছাড়াও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের ব্যাপক উপস্থিতি ছিল। দলের সহযোগী সংগঠন যুবলীগ পুরান ঢাকার বাহাদুর শাহ পার্ক এলাকায় শান্তি সমাবেশ করে।

গতকাল বিকালে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে মহানগর   দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। ‘এক-এগারোতে কারা কারা পালিয়েছিল সবাই জানে’ বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্যের জবাব দেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ কখনো পালিয়ে যায়নি। ওয়ান-ইলেভেনে পালানোর গল্প শুধু বিএনপির আছে। রাজনীতি না করার মুচলেকা দিয়ে পালিয়ে আছে। কাদের বলেন, মির্জা ফখরুল সাহেব, আপনাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ওয়ান-ইলেভেনে মুচলেকা দিয়ে আর রাজনীতি করব না বলে পালিয়ে গেলেন টেমস নদীর পাড়ে লন্ডনে। সেই যে গেল যুবরাজ আর তো এলো না ফিরে। যার দেশে আসার সৎ সাহস নেই, রাজনীতি করার জেল-জুলুম সহ্য করার সাহস নেই, তাহলে নেতৃত্ব দিচ্ছেন কেন? মির্জা ফখরুল সাহেব আপনার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে এটা জিজ্ঞাসা করেন। বুঝি তো। রিমোট কন্ট্রোলে আপনাদের নেতৃত্ব চলছে। রিমোট কন্ট্রোলে আর যাই হোক বাংলাদেশে আন্দোলনে জেতা যাবে না।

এ সময় এক-এগারোর সরকারের সময়ে মির্জা ফখরুলের ভূমিকা কী ছিল সেই প্রশ্ন তুলে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ওই কয়েক মাস জরুরি সরকারের ক্ষমতার সময়ে আপনি কোথায় ছিলেন? জেলে গেছেন নাকি বাইরে দালালি করেছেন? তখন আপনার পর্যায়ের নেতা বাইরে থাকতে পারে একমাত্র দালালি করলে। এক-এগারোর সরকারের সময়ে কানের চিকিৎসার জন্য বিদেশে গেলেও জরুরি সরকারের সব ধরনের বাধা উপেক্ষা করে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা দেশে ফিরে এসেছিলেন। শেখ হাসিনা পালিয়ে যাননি। এই এভিনিউতে হাওয়া ভবনের নির্দেশে ২০০৪ সালে একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলায় তাঁর (শেখ হাসিনার) একটি কানের শ্রবণশক্তি কমে গিয়েছিল। কানের চিকিৎসা করতে সাময়িক সময়ের জন্য ডাক্তার দেখাতে দেশের বাইরে গিয়েছিলেন। চিকিৎসা শেষে তিনি লন্ডন বিমানবন্দরে আসেন। এই পল্টন থানায় মামলা দেওয়া হয়েছিল, তিনি যাতে আসতে না পারেন। ফখরুল সাহেব কথাগুলো মন দিয়ে শুনুন। মিথ্যাচার করবেন না। জরুরি সরকারের পক্ষ থেকে সব এয়ারলাইনসকে নিষেধ করা হয়েছিল শেখ হাসিনা যেন না আসতে পারেন। তাকে টিকিট দেওয়া হবে না। তার টিকিট রিফিউজ করা হয়েছে। এয়ারপোর্ট থেকে বারবার বলা হচ্ছে। আপনি ফিরে যান। তিনি (শেখ হাসিনা) বললেন, আমি বসে পড়লাম। আমি আমার দেশে ফিরে যাব। কত মামলা হবে। জেলে নেবে? ওই জেলকে আমি ভয় পাই না। বঙ্গবন্ধু ভয় পাননি। আমিও পাই না। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে, দফতর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ ও সদস্য আনিসুর রহমান সরকারের পরিচালনায় সংসদ উপনেতা ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম ও ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়–য়া, কেন্দ্রীয় সদস্য অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকি, মহানগরের সহসভাপতি নুরুল আমিন রুহুল, মিসবাউর রহমান রতন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজী মোর্শেদ হোসেন কামাল, মিরাজ হোসেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেরা বেগম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুব মহিলা লীগের সভাপতি ফারজানা ইয়াসমিন বিপ্লবী বক্তৃতা করেন। এ সময় মহানগরের সহসভাপতি ডা. দিলীপ রায়, হেদায়েতুল ইসলাম স্বপন, শহীদ সেরনিয়াবাত, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম আশরাফ তালুকদার, আকতার হোসেন, গোলাম সরোয়ার কবিরসহ মহানগরের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

বিকাল ৩টায় শান্তি সমাবেশ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের অধীনের ৭৫টি ওয়ার্ড, ২৪টি থানা এবং বিভিন্ন ইউনিট থেকে নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে হাজির হতে থাকেন সকাল থেকেই। সাড়ে ৩টার মধ্যে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউ ছাড়িয়ে জিরো পয়েন্ট, বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেট, গোলাপ শাহ মাজার পর্যন্ত বিস্তৃতি ছড়িয়ে পড়ে। মহানগরের থানা-ওয়ার্ড কমিটি হওয়ার আগে ‘শোডাউন’-এর প্রতিযোগিতা দেখাতে গিয়ে মিছিল নিয়ে বিশৃঙ্খলাও চোখে পড়ে। এ নিয়ে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও বিরক্তি প্রকাশ করেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশ সফরে আসা মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর সঙ্গে কোনো বৈঠক না হওয়ায় বা সরকারকে চাপ না দেওয়ায় বিএনপি হতাশ হয়ে পড়েছে। দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা এবার শুধিতে হইবে ঋণ। ফখরুল সাহেব অনেক আওয়াজ দিয়েছেন। অনেক লম্পঝম্প হয়েছে, এবার থামুন। ধীরে ফখরুল সাহেব ধীরে চলুন। নরম তো হয়ে গেছে সুর। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ঢাকা ঘুরে গেছেন। তিনি ঢাকায় এলেন বিএনপি আশা করে বসে ছিল তাদের সঙ্গে একটা বৈঠক হবে। ডোনাল্ড লু বিএনপির পক্ষ নিয়ে সরকারকে চাপ দেবে আগামী নির্বানকে সামনে রেখে। কী হলো? কী বার্তা পেলেন? বিএনপির সঙ্গে বৈঠক হলো না। নিষেধাজ্ঞার জন্য বসে ছিলেন। নিষেধাজ্ঞা এলো না। আসবেও না। খবরটা বেগতিক। মন খারাপ। হতাশায় ডুবতে ডুবতে বিএনপি নেতা ফখরুল আর মির্জা আব্বাস হাসপাতালে।

ব্যানার শোডাউনে মহানগরের সাধারণ সম্পাদক এমপি মনুর ওপর ক্ষোভ : ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড-থানার সম্মেলন হলেও কমিটি হয়নি। পদপ্রত্যাশীদের দলীয় কর্মসূচিতে ব্যানার নিয়ে ব্যাপকভাবে সক্রিয়। গতকালও তাই করেছেন। ব্যানারের শোডাউনে বিরক্ত হয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বিকাল ৫টার পর মঞ্চে ওঠেন ওবায়দুল কাদের। সমাবেশে যোগ দিতে আসা নেতারা লাঠির মাথায় ব্যানার টাঙিয়ে সমাবেশস্থলে যোগ দেন, যতক্ষণ সমাবেশ চলে ততক্ষণ তারা ব্যানার উঁচিয়ে রাখেন।

সমাবেশের মঞ্চ থেকে বারবার ঘোষণা দেওয়ার পরও বিভিন্ন থানা ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা স্থানীয় নেতাদের ছবি সংবলিত ব্যানার নামাননি। এ ঘটনা দেখে ক্ষিপ্ত হয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের কথাও কেউ ব্যানার নামাচ্ছেন না, এখানে শৃঙ্খলার অভাব। এসব করে কেউ মনোনয়ন পাবেন না। নামান, ব্যানার নামান। সাবের হোসেন চৌধুরীর ব্যানার নিয়ে তাকে পচাচ্ছেন? পচাচ্ছেন তাকে? এই যে জনসভা বড় হয়েছে এই ছবিটাও সাংবাদিক ভাইয়েরা নিতে পারে না। ব্যানার থাকলে কী করে নেবে, কী করে দেখাবে? এই মনু (ঢাকা-৫ আসনের এমপি কাজী মনিরুল ইসলাম মনু) তোমার ব্যানার নামাও, না হলে তোমার খবর আছে বলে দিচ্ছি। ব্যানার নামাও।

সমাবেশে যারা ব্যানার নামাচ্ছেন না তাদের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলা ভঙ্গের শাস্তি দেওয়া হবে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, যারা এরপরও ব্যানার রাখছে, তাদের কিন্তু এর জন্য জবাব দিতে হবে। কারা কারা ব্যানার এখনো উঁচিয়ে আছে, তাদের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলা ভঙ্গের শাস্তি দেওয়া হবে। আমি আবারও বলছি। এখনো নামাচ্ছ না।

মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি সাহেব, সাধারণ সম্পাদক সাহেব আপনারা বারবার অনুরোধ করার পরও যারা এখনো ব্যানার নামায়নি, এই হুমায়ুন (ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক) তোমার ব্যানারও তো, নিজের ব্যানারই তো নামায়নি। এই ওয়ার্ডগুলো সব লিখে রাখুন। এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে, এই ওয়ার্ডগুলো লিখে রাখুন। এখন স্লোগান বন্ধ রাখতে হবে।

মতিয়া চৌধুরী বলেন, বিএনপি-জামায়াত আবারও বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা করছে। দেশের মানুষের মৌলিক অধিকার বাস্তবায়নে প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী শেখ হাসিনা সরকার কাজ করে যাচ্ছে। সরকার প্রতিটি নাগরিকের জন্য গৃহ নিশ্চিত করতে কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে মানুষের মাথা গোঁজার ঠাঁই করে দিয়েছেন অতীতে আর কেউ করে দেন নাই। চিকিৎসার জন্য কমিউনিটি ক্লিনিক করে দিয়েছেন সেখানে বিনামূল্যে ওষুধ পাওয়া যায়।

বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান জানিয়ে মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ক্ষমতায় যেতে চাইলে ভোটে আসেন, অন্য কোনো পথে ক্ষমতায় যাওয়া যাবে না। রাজপথে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করবেন না। নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করা হলে রাজপথে জবাব দেওয়া হবে।

মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, বিএনপি গণতন্ত্রের কথা বলে, মানবাধিকারের কথা বলে তাদের সময় এগুলো কোথায় ছিল। তাদের জন্যই আজ শান্তি সমাবেশ করতে হয়। তারা গণতন্ত্র, স্বাধীনতা কিছুই বিশ্বাস করে না। তারা লুটপাট সন্ত্রাসের মাধ্যমে দেশে অস্থিতিশীল করতে চায়। বিএনপির নেতৃত্বাধীন পিপীলিকার মতো দল নিয়ে গঠিত জোট ভাঙার ইচ্ছা আওয়ামী লীগের নেই। বিএনপির মধ্যে ভাঙনের সুর বাজছে, আগামী নির্বাচনে অংশ না নিলে দলের মধ্যেই ভাঙন দেখা দেবে, অস্তিত্ব সংকটে পড়বে বিএনপি।

নির্বাচনে না এলে বিএনপি অস্তিত্ব সংকটে পড়বে : শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের অন্য নেতারা বলেন, আন্দোলন করে আওয়ামী লীগের পতন ঘটানো যাবে না। বরং বিএনপি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নিলে অস্তিত্ব সংকটে পড়বে। দলের আরেক প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, যখনই নির্বাচন এসেছে, তখন বিএনপি ষড়যন্ত্র করে। আন্দোলনের নামে আগুনসন্ত্রাসের পথ বেছে নিচ্ছে। ন্যাড়া বেলতলায় একবার যায়। বারবার যায় না। আর আমরা আগুনসন্ত্রাস করতে দেব না।

সাবেক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, বিএনপি বুঝতে পেরেছে, নির্বাচনে জয়লাভ সম্ভব না। সেই কারণে তারা আন্দোলন করছে। ওরা আমাদের উন্নয়নকে থামিয়ে দিতে চায়। তারেক বলছে টেক ব্যাক, ফখরুল বলে পাকিস্তান ভালো ছিল, আরেক নেতা বলে বাইচান্স বাংলাদেশ। দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়–য়া বলেন, আমরা কেন শান্তি সমাবেশ করছি? কারণ একটি রাজনৈতিক দল যখন ’৭৫-এর শক্তি দিয়ে শেখ হাসিনা সরকারকে উৎখাত করবে। তখন আমাদের দায়িত্ব রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে প্রতিরোধ করা। তাদের নেতা খুনি জিয়াউর রহমান যখন সায়েমের কাছ থেকে ক্ষমতা নিয়েছিল তখন আওয়ামী লীগ নেতাদের জেলে নিয়েছিল। ২০০৪ সালে বিএনপির মদদে এই ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে গ্রেনেড হামলা করেছিল। বিদেশ হলে আইন করে বিএনপির রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হতো।

বাহাদুর শাহ পার্কে যুবলীগের সমাবেশ : দেশব্যাপী বিএনপি-জামায়াতের নৈরাজ্য ও তা-বের প্রতিবাদে শান্তি সমাবেশ করেছে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগ। গতকাল রাজধানীর পুরান ঢাকার বাহাদুর শাহ পার্কে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানার সভাপতিত্বে এবং ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজার পরিচালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল। সমাবেশে বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য হাবিবুর রহমান পবন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. বদিউল আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মো. মাজহারুল ইসলাম, মো. সাইফুর রহমান সোহাগ, মো. জহির উদ্দিন খসরু, অ্যাডভোকেট ড. শামীম আল সাইফুল সোহাগ, প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পাদক মো. শামছুল আলম অনিক, কৃষি ও সমবায়বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. হেমায়েত উদ্দিন মোল্লা, উপ-দফতর সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক
সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন
চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ
দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত
বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের
যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের

১৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া
শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’
‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী
প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা
চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির
অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম
সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দীর্ঘ বিরতির পর আবার আলোচনায় বিদ্যা সিনহা মিম
দীর্ঘ বিরতির পর আবার আলোচনায় বিদ্যা সিনহা মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ