শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ মে, ২০২৩ আপডেট:

মৃত্যুর মুখ থেকে ফেরা

মির্জা মেহেদী তমাল, টেকনাফ থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যুর মুখ থেকে ফেরা

ওরা ছিল ১৫-২০ জন। প্রত্যেকের কাছেই অস্ত্র। কারও কারও কাছে ছিল দুটো করে। আমার চোখ বাঁধার আগেই আমি দেখেছিলাম তাদের। হাত-পা বেঁধে আমাকে প্রচ- মারধর করতে থাকে। বালুখালী শরণার্থী শিবিরের ২০ নম্বর ক্যাম্পে নিয়ে আমার ওপর নির্যাতন করে তারা। তাদের দাবি ৫ লাখ টাকা। চোখ বেঁধে এক পাহাড় থেকে আরেক পাহাড়, আরেক পাহাড় থেকে অন্য পাহাড়, এভাবেই আমাকে নিয়ে ঘুরছিল তারা। তাদের মোবাইল ফোন দিয়ে আমি আমার ভগ্নিপতীর সঙ্গে যোগাযোগ করি। টাকা আনতে বলি। অন্যথায় তারা মেরে ফেলবে আমাকে। আমার আত্মীয়স্বজনরা পুলিশ ও র‌্যাবের সঙ্গে যোগাযোগ করে। টাকার ব্যবস্থাও চলতে থাকে। এভাবেই কেটে যায় আট দিন। এক জায়গায় আমাকে রাখত না। কারণ তারা জেনে গেছে, র‌্যাব ও পুলিশ অভিযান শুরু করেছে। কিন্তু আমি হাঁটতে পারছিলাম না। জ্ঞান হারিয়ে ফেলি। তারা ভেবেছিল আমি মারা গেছি। তাই পাহাড় থেকে আমাকে ফেলে দেয়। এভাবেই অপহৃতদের কাছ থেকে প্রাণ নিয়ে ফেরত আসা গিয়াসউদ্দিন বলছিলেন কথাগুলো। গত বছর সেপ্টেম্বরে তিনি অপহৃত হয়েছিলেন। কিন্তু আতঙ্ক কাটেনি তার। চোখে-মুখে আতঙ্কের ছাপ। অজানা আশঙ্কা তাড়া করে ফেরে তাকে। এই ব্যক্তির নাম গিয়াসউদ্দিন। পেশায় ঠিকাদার। রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীরা তাকে অস্ত্রের মুখে অপহরণ করে নিয়ে যায়। কক্সবাজারের টেকনাফের পৃথক তিনটি ইউনিয়নে বারবার অপহরণের ঘটনা ঘটছে। কোনো অবস্থায়ই এ অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না পুলিশ। ছয় মাসে টেকনাফের তিনটি স্থান থেকে বিভিন্ন সময় অর্ধশত স্থানীয় ও রোহিঙ্গা অপহরণের শিকার হয়েছেন। অপহরণের শিকার ব্যক্তিদের মধ্যে অন্তত ৩৫ জনকে মুক্তিপণ দিয়ে ছাড়িয়ে নিয়েছে ভুক্তভোগী পরিবার। সর্বশেষ ৩০ এপ্রিল সকালে টেকনাফ বাহারছড়ায় পানের বরজে কাজ করার সময় স্কুলছাত্রসহ দুজন অপহরণের শিকার হয়েছেন। এ সময় আরও দুজনকে কুপিয়েছে অপহরণকারীরা। অপহরণের শিকার দুজন হলেন- ৬ নম্বর ওয়ার্ডের জাহাজপুরার বাসিন্দা বাছা মিয়ার ছেলে রহিম উদ্দিন (৩২) ও মো. সরোয়ারের ছেলে মো. রিদুয়ান (১৯)। তারা সম্পর্কে চাচা-ভাতিজা। আর আহতরা হলেন একই এলাকার বাসিন্দা দুই সহোদর আবদুল আমিন (২৫) ও আবদুল্লাহ (১৭)।

পুলিশ বলছে, অপহরণকারীদের ধরতে কাজ করছে তারা। গত ১৬ মার্চ সকালে জাহাজপুরা এলাকা থেকে কলেজশিক্ষার্থী গিয়াস উদ্দিন (১৭), রশিদ আলম (২৬), জানে আলম, (৪৫), জাফর আলম (৪০), জাফরুল ইসলাম (৩০), ফজল করিম (৩০) ও আরিফ উল্লাহ (৩০) অপহরণের শিকার হন। ১৯ মার্চ জাদিমুড়ার জুম্মাপাহাড়ি এলাকা থেকে অপহরণের শিকার হন মোহাম্মদ ছৈয়দ। ২৪ মার্চ রহমত উল্লাহ নামে আরেকজন অপহরণের শিকার হন। ২ মার্চ অপহরণের শিকার হয়ে ৪ মার্চ ৭০ হাজার টাকায় মুক্তিপণে ফিরে আসেন টেকনাফ বাহারছড়ার মারিশবনিয়া এলাকার প্রবাসী হোসেন আলীর ছেলে মো. সালমান (৫) এবং মো. আলীর ছেলে ওবাইদুল্লাহ (১৩)।

২৪ এপ্রিল দুপুরে হ্নীলা দমদমিয়া ন্যাচার পার্কে ঘুরতে গিয়ে শিবিরের সি-ব্লকের বাসিন্দা হাবিবুর রহমানের ছেলে মো. বেলাল (১৩), মোহাম্মদ ইলিয়াসের ছেলে নূর কামাল (১২), মো. উবায়দুল্লাহর ছেলে নূর আরাফাত (১২), বি-ব্লকের মো. রফিকের ছেলে ওসমান (১৪) এবং ডি-ব্লকের মাহাত আমিনের ছেলে নূর কামাল (১৫) অপহরণের শিকার হন। তারা ২৮ এপ্রিল মুক্তিপণ দিয়ে ফিরে আসেন। ২৮ জানুয়ারি বাহারছড়া ইউনিয়নের চৌকিদারপাড়া থেকে অপহরণ হন নুরুল আমিনের ছেলে রহমত উল্লাহ (২৫) ও আলী আকবরের ছেলে আবদুল হাফিজ। ৯ জানুয়ারি উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের লেচুয়াপ্রাং থেকে অপহরণের শিকার আবুল হোসেনের ছেলে আবদুস সালাম, গুরা মিয়ার ছেলে আবদুর রহমান, রাজা মিয়ার ছেলে মুহিব উল্লাহ ও আবদুল হাকিম। স্থানীয়দের দেওয়া তথ্য মতে, এসব অপহরণের সঙ্গে স্থানীয় অপরাধীরা জড়িত।

তথ্য মতে, টেকনাফ বাহারছড়ার জাহাজপুরা, হ্নীলা ইউনিয়নের রঙ্গীখালী এবং হোয়াইক্যং ইউনিয়নে বারবার অপহরণের ঘটনা ঘটছে। কখনো স্থানীয় আবার কখনো রোহিঙ্গারা অপহরণের শিকার হচ্ছেন। অনেকে মুক্তিপণ দিয়ে ফিরে এলেও অনেকে আর ফিরে আসেননি। এসব এলাকার কিছু চিহ্নিত অপরাধী ও জনপ্রতিনিধি এ অপরাধের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত রয়েছে।

বাহারছড়া ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের স্থানীয় ইউপি সদস্য হুমায়ুন বলেন, আমরা শুনতে পেয়েছি, আমাদের মহিলা ইউপি সদস্য এবং ৬ নম্বর ওয়ার্ড চকিদার ইসহাক অপহরণ চক্রের সঙ্গে জড়িত। আমরা বারবার অভিযোগ করার পরও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। এ অবস্থায় চরম নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছি আমরা। তিনি আরও বলেন, এর আগে চকিদার ইসহাক অপহরণের সঙ্গে জড়িত অভিযোগে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়ে কারাভোগ করেছেন। কিন্তু ইউপি সদস্য মুবিনা আক্তারকে আটক করা হয়নি। তাদের আটক করা গেলে অপহরণের সঠিক তথ্য বেরিয়ে আসবে বলেও মনে করেন তিনি। তবে ফোন রিসিভ না করায় মুবিনা আক্তারের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। অপরদিকে হ্নীলা ইউনিয়নের রঙ্গীখালীর শাহ আলম গ্রুপের মো. ইউনুসের ছেলে ইয়াসিন আরাফাত, দিল মোহাম্মদের ছেলে সাদেক এবং বাইদুল প্রকাশ ওদুল্লাহ অপহরণের সঙ্গে জড়িত। কিন্তু তাদের অবস্থান পাহাড়ি এলাকায় হওয়ায় সহজে গ্রেফতার করতে পারে না পুলিশ। সম্প্রতি গ্রুপপ্রধান শাহ আলম পুলিশের হাতে আটক হয়েছেন। রয়েছে গিয়াস উদ্দিন গ্রুপ নামে আরও একটি গ্রুপ। সম্প্রতি অস্ত্রসহ গ্রেফতার হয়ে কারাগারে রয়েছেন গিয়াস উদ্দিন। স্থানীয় এ চক্রের সঙ্গে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের সংযোগ রয়েছে বলে দাবি স্থানীয়দের। ছয় মাসে এসব ইউনিয়ন থেকে কৃষক ও ছাত্রসহ ৬২ জন অপহরণের শিকার হয়েছেন। তাদের মধ্যে ৩৪ জন স্থানীয় বাসিন্দা, বাকি ২৮ জন রোহিঙ্গা।

ভুক্তভোগীরা বলেন, প্রতিদিনের মতো রবিবার সকালে পাহাড়ের পাদদেশে পানের বরজে কাজ করতে যান তারা চারজন। এ সময় কয়েকজন অজ্ঞাতনামা সন্ত্রাসী অস্ত্রের মুখে তাদের অপহরণের চেষ্টা করলে উভয়ের মধ্যে হাতাহাতি ও ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে সন্ত্রাসীদের কোপ খেয়ে দুজন পালিয়ে এলেও দুজনকে অস্ত্রের মুখে অপহরণ করে গহিন পাহাড়ে নিয়ে যায়।

অপহরণের শিকার স্কুল শিক্ষার্থী রিদুয়ানের বাবা সরওয়ার আলম বলেন, পানের বরজে কাজ করা অবস্থায় আমার ছেলেসহ দুজনকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। এখন মুক্তিপণ দাবি করছে ৫ লাখ টাকা। কিন্তু এত টাকা আমি কীভাবে দেব। ছেলে উদ্ধারে আমি প্রশাসনের সহায়তা কামনা করছি। অপহরণকারীদের হাতে আহত আমিন ও আবদুল্লাহ হাসপাতালে প্রতিবেদককে জানিয়েছেন, সন্ত্রাসীরা সবাই মুখোশ পরা ছিল। তাদের হাতে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র ছিল। কোনো রকমে আমরা পালিয়ে আসতে পারলেও রহিম উদ্দিন ও রিদুয়ানকে ধরে নিয়ে গেছে। ধারাল অস্ত্রের কোপে আমরা হাতে ও মাথায় আঘাত পেয়েছি।

জানতে চাইলে বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক মশিউর রহমান বলেন, জাহাপুরা পাহাড়ি এলাকায় কিছু বসতি আছে। তারা পানের বরজ, সুপারি, সবজি বাগান করে। বাগান পরিচর্যার জন্য গেলে অপহরণের শিকার হন তারা। তাদের উদ্ধারে অভিযান চালানো হচ্ছে। পুলিশের এ কর্মকর্তা বলেন, স্থানীয় কিছু চক্র জড়িত আছে বলে আমরাও শুনেছি। তাদের চিহ্নিত করার পাশাপাশি অভিযোগের তদন্ত করা হচ্ছে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ভুক্তভোগী কেউ সহজে পুলিশকে তথ্য দিতে চায় না। টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল হালিম বলেন, যেহেতু এলাকাগুলো দুর্গম, তাই কৃষকদের আমরা বলেছিলাম, তারা যেন পাহাড়ি এলাকায় সংঘবদ্ধ থাকে। কিন্তু তারা বিষয়টি আমলে না নিয়ে যে যার মতো কাজে যায়। আর সুযোগ বুঝে তাদের অপহরণ করে অপরাধীরা। এতে আমদেরও বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয়। তারপরও আমাদের সীমাবদ্ধতার মাঝে অপহরণকারীদের চিহ্নিত করে কীভাবে অপরাধ নির্মূল করা যায় তা নিয়ে কাজ করছি আমরা।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

২২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ী আকাশ হত্যায় গ্রেপ্তার ৩
ব্যবসায়ী আকাশ হত্যায় গ্রেপ্তার ৩

নগর জীবন

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা