শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

অগ্নিসন্ত্রাস প্রতিরোধে জনগণকে এগিয়ে আসতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

♦ বিদেশিদের লাফালাফিতে বানচাল হবে না নির্বাচন যথাসময়ে ♦ মজুদদারদের খুঁজে বের করুন, ব্যবস্থা নেব
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
অগ্নিসন্ত্রাস প্রতিরোধে জনগণকে এগিয়ে আসতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আন্দোলন কর্মসূচির নামে অগ্নিসন্ত্রাস হলে তা প্রতিহত করতে জনগণকে এগিয়ে আসতে হবে। যে যেখানেই থাকুন, যারা আগুন দেবে সঙ্গে সঙ্গে তাদের প্রতিহত করতে হবে। কারও ওপর নির্ভর করে বসে থাকলে হবে না। জনগণকেই এগিয়ে আসতে হবে। গতকাল বিকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত স্মরণসভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। দেশের জনগণই আওয়ামী লীগের শক্তি এমনটা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের আর কিছু নেই। আমাদের কোনো মুরুব্বি নেই। আমাদের আছে বাংলাদেশের জনগণ। সেই জনগণ নিয়েই আমাদের চলতে হবে। তিনি বলেন, বিদেশিদের লাফালাফিতে এ দেশে নির্বাচন বানচাল হবে না। নির্বাচন সঠিক সময়েই হবে।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, বিএনপি কাকে নিয়ে নির্বাচন করবে? নির্বাচন করলে তাদের নেতা কে? কাকে প্রধানমন্ত্রী করবে? কাকে দিয়ে মন্ত্রিসভা করবে? বিএনপি চেয়ারপারসন, সে তো এতিমের টাকা আত্মসাতের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত। আর এখন তো অসুস্থ। ওরা (বিএনপি) জানে নির্বাচন করলে ওরা কোনো দিন ক্ষমতায় আসতে পারবে না। ২০০৮ নির্বাচনে তো মাত্র ২৯টা সিট পেয়েছিল। এখন তাদের অপকর্মের জন্য মানুষ আরও বিমুখ।

সংসদ নির্বাচনে নানাভাবে গোলমাল করার চেষ্টা হবে অভিযোগ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগের প্রতিটি নেতা-কর্মীকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। মানুষের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। মানুষ যেন শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দিতে পারে সেই পরিবেশ রাখতে হবে। জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করে সুষ্ঠু নির্বাচন করে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। যাতে এ দেশের অগ্রযাত্রা আর কেউ ব্যাহত করতে না পারে। ওরা (বিএনপি-জামায়াত) নির্বাচন চায় না, দেশে একটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়। দুষ্কৃতকারী কয়েকজনের লাফালাফিতে নির্বাচন বানচাল হবে না, তাদের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না। নির্বাচন বানচালের যেকোনো অপচেষ্টার বিরুদ্ধে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। যেখানেই সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ঘটবে, সেখানেই বিএনপি-জামায়াতের দুর্বৃত্তদের খুঁজে বের করে ধরিয়ে দিতে হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, নির্বাচন হলে সিট পাবে না, নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসতে পারবে না- এটা জেনে বিএনপি নির্বাচনে আসবে কি না, জানি না। যদি আসে তবে অতীতের মতো মনোনয়ন বাণিজ্য করতে আসবে। এরা নির্বাচন নয়, নির্বাচন বানচালের জন্য আরও অনেক কিছু ঘটানোর চেষ্টা করবে। এদের আবার অনেকে মদদ দিচ্ছে। আসলে খুন-সন্ত্রাস ছাড়া এরা অন্য কিছু জানে না। দেশের এত উন্নয়ন ও অর্জনগুলো ধ্বংস করে দিতে চায়। নির্বাচন বানচালের যে কোনো চক্রান্ত ও অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বস্তরের জনগণকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে স্মরণসভায় বক্তব্য দেন দলের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, শাজাহান খান, শহীদ জাতীয় নেতা তাজউদ্দীন আহমদের কন্যা প্রেসিডিয়াম সদস্য সিমিন হোসেন রিমি, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, কেন্দ্রীয় সদস্য ডা. মুশফিক হোসেন চৌধুরী, শহীদ জাতীয় নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলামের কন্যা সৈয়দা জাকিয়া নূর এমপি, ঢাকা মহানগরী আওয়ামী লীগ উত্তরের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান ও দক্ষিণের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী। সভা পরিচালনা করেন কেন্দ্রীয় প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ ও সহ-প্রচার সম্পাদক সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম। সভার শুরুতে জাতির পিতাসহ শহীদ জাতীয় চার নেতার স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ করে দলটির প্রধান শেখ হাসিনা বলেন, অগ্নিসন্ত্রাস যারা করে তাদের ধরে যে হাতে আগুন দেয় ওই হাত পুড়িয়ে দিতে হবে। যেমন কুকুর তেমন মুগুর। তা না হলে তাদের শিক্ষা হবে না। কোনো এলাকায় অগ্নিসন্ত্রাস কেউ করলে ওই এলাকায় বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসী যারা আছে, তাদের খুঁজে বের করতে হবে। এদের ধরিয়ে দিতে হবে। এরা যাতে মানুষের জানমাল নষ্ট করতে না পারে। জানমালের যেন ক্ষতি করতে না পারে তার সুরক্ষা দিতে হবে। এটাই আওয়ামী লীগের দায়িত্ব। দেশবাসীকে সঙ্গে নিয়ে দেশে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বিএনপি-জামায়াতের চলমান অবরোধ, অগ্নিসন্ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা আরও বলেন, ওই ভাঁওতাভাজি, সন্ত্রাস এগুলোর বিরুদ্ধে আমাদের প্রতিবাদ করতে হবে সর্বস্তরের মানুষকে নিয়ে, কারণ আমরা জনগণের শক্তিতে বিশ্বাস করি। তিনি বলেন, তারা দেশের অর্জন ও মর্যাদা ধ্বংস করতে চায়। এজন্য যে যেখানে আছে সবাইকে যার যার এলাকায় এমনভাবে সংগঠিত হতে হবে যেন ওই অবরোধ আর অগ্নিসন্ত্রাস করে আর একটাও পার না পায়। যদি কেউ আগুন দেওয়ার সময় হাতেনাতে ধরা পড়ে, যে হাত দিয়ে আগুন দেবে ওই হাত পোড়াতে হবে। তাহলে ওদের শিক্ষা হবে। বিএনপির সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাদের (বিএনপি) চেয়ারপারসন তো দুর্নীতির দায়ে জেলে। আমার বাবা-মাসহ ১৫ আগস্টের হত্যাকান্ডের সঙ্গে তো এই জিয়া পরিবারই দায়ী। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার সঙ্গেও তারা জড়িত তাও স্পষ্ট। অনেকবার আমাকে হত্যার চেষ্টা করেছে। তবু অসুস্থতা বিবেচনায় আমি তাঁকে (খালেদা জিয়া) বাসায় থাকতে দিলাম। একটা কুলাঙ্গার ছেলে তৈরি করে দিয়ে গেছে জিয়াউর রহমান। ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা ও মানি লন্ডারিং মামলায় সাজাপ্রাপ্ত। যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই এসে সাক্ষ্য দিয়ে গেছে, তার সাজা হয়েছে। আর ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় জড়িত, তাতে তো সন্দেহ নাই। সরকারপ্রধান বলেন, আজকের বিএনপির অগ্নিসন্ত্রাস, তাদের সেই বীভৎস চেহারা আবার প্রকাশ পেয়েছে। এটা তারা ২০১৩, ১৪ ও ১৫ সালেও ঘটিয়েছে। ২০০১ সালেও আমরা তাদের চেহারা দেখেছি। এরা দেশের ক্ষমতায় যখন ছিল তখন আমাদের হাজার হাজার নেতা-কর্মী হত্যা করেছে, নির্যাতন করেছে, জেলে পুরেছে। এরা খুন করা ছাড়া কিছুই বোঝে না, জানে না। তত্ত্বাবধায়কের আমলে মুচলেকা (তারেক রহমান) দিয়ে চলে যায়। এখন নাকি ওখানে বসে জুয়া খেলে আর পাউন্ড ইনকাম করে। আর ওখান থেকে জ্বালাও-পোড়াও করার নির্দেশ দেয়। বিএনপিতে আর কোনো নেতা নাই? যারা অন্তত লেখাপড়া সব দিক থেকে ভালো, সেটা করতে পারেনি। ওই সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে তারা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করেছে।

মনোনয়ন নিয়ে বিভাজন না করার জন্য সতর্ক করে দিয়ে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, নমিনেশন সেটা তো আমরা দেব। আর আমি বসে থাকি না। প্রতি ছয় মাস পর পর আমার একটা হিসাব থাকে। কেউ যদি মনে করে এখন তো ওরা নেই আমরা দাঁড়ালে আমরা জিতেই যাব; আর একটা সিট না পেলে কী হবে বাকি সিট তো পাবে সরকার গঠন করবে। এই চিন্তা যেন কারও মাথায় না থাকে। কারণ, এ চিন্তায় কিন্তু সর্বনাশ ডেকে আনবে। যে সিদ্ধান্ত দেব তা মানতে হবে। জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করে সুষ্ঠু নির্বাচন করে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে; যাতে দেশের অগ্রযাত্রা আর কেউ ব্যাহত করতে না পারে।

২৮ অক্টোবরের ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপির অগ্নিসন্ত্রাস। তাদের যে বীভৎস চেহারা। তারা যে পিটিয়ে পিটিয়ে পুলিশ হত্যা করে- একজন নিরীহ পুলিশ চাকরি করে। তার কী অপরাধ? এই একবারই নয়, তারা ২০১৩ সালে একই ঘটনা ঘটিয়েছে। ২০১৪ ও ২০১৫ সালেও একই ঘটনা ঘটিয়েছে। হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করা, আগুনে পোড়ানো, গাড়ি, স্কুল, অফিস-আদালত, রেল, লঞ্চ কী বাদ দিয়েছে তারা? অগ্নিসংযোগ করে তারা সারা বাংলাদেশে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছিল। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণ যখন প্রতিরোধ করছে তখনই তারা থেমেছে। যারাই এভাবে আগুন দেবে। জনগণের ওপর অত্যাচার করবে। গাড়ি বাস ট্রাকে আগুন দেবে সঙ্গে সঙ্গে তাদের প্রতিরোধ করতে হবে। এখানে কারও ওপর নির্ভর করলে হবে না, জনগণকে এগিয়ে আসতে হবে। এত কিছু করেও কিন্তু তারা নির্বাচনটাকে থামাতে পারেনি। ক্ষোভ প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এক নিরীহ পুলিশ সদস্যকে কীভাবে মেরেছে? মাথার হেলমেটটা পর্যন্ত খুলে নিয়ে কোপাল। এরা কি মানুষ? এদের মধ্যে কি মনুষ্যত্ববোধ আছে? এরা কীসের রাজনীতি করে? যারা মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করে তারা কীসের রাজনীতি করে? কার জন্য রাজনীতি করে? প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন এতিমের অর্থ আত্মসাতের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত। আর এখন তো অসুস্থ। তার বোন, ভাই, বোনের জামাই আমাদের কাছে এসেছে। আমার সঙ্গে, রেহানার সঙ্গে দেখা করেছে। কান্নাকাটি করেছে। আমি তাঁর সাজাটা স্থগিত করে তাঁকে বাসায় থাকার আর তাঁর ইচ্ছেমতো চিকিৎসা নেওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছি। একবার ভেবে দেখেন, যে আমাকে বারবার হত্যার চেষ্টা করেছে। তিনি বলেন, একটা কুলাঙ্গার পয়দা করে গেছে জিয়াউর রহমান। বাংলাদেশে অস্ত্র চোরাকারবারির একটা স্বর্গরাজ্য গড়ে তুলেছিল। হাতেনাতে ধরা। যে পুলিশ ধরেছে তাকে আবার শাস্তি দিয়েছে।

দ্রব্যমূল্য নিয়ে নানাভাবে চক্রান্ত হচ্ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সবকিছুর উৎপাদন বেড়েছে তাহলে কীসের অভাব হবে। এগুলোর পেছনে কারা আছে? মজুদ করে রেখে দেবে কিন্তু বাজারে আনবে না। না এনে দাম বাড়িয়ে সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলবে। এটাই তারা করে যাচ্ছে। এ ধরনের কারা মজুদ করে। মালপত্র থাকা সত্ত্বেও বাজারে না এনে জনগণের পকেট কাটার চেষ্টা করে এদের খুঁজে বের করতে হবে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। উৎপাদন এতটুকু কমেনি। সবকিছুর উৎপাদন বেড়েছে। আন্তর্জাতিক বাজার থেকে অতিরিক্ত দাম দিয়ে আমরা কিনে নিয়ে আসছি। কিন্তু সেটা মানুষের কাছে পৌঁছাবে না কেন?

ফিলিস্তিন ইস্যুতে বিএনপির অবস্থানের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, প্যালেস্টাইনে আজ কী হচ্ছে? হাসপাতালে বোমা মেরেছে। আর এখানে কী দেখলাম এই বিএনপি-জামায়াত পুলিশ হাসপাতালে আগুন দেয়, অ্যাম্বুলেন্স পোড়ায়। ভাঙচুর করে। এরা কোথা থেকে কি শিক্ষা পাচ্ছে? সেটাই আমাদের প্রশ্ন।

নতুন তিন প্রকল্প বাংলাদেশ-ভারত উভয়ের জন্য কল্যাণকর : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যৌথভাবে উদ্বোধন করা ভারতের সহায়তাপুষ্ট তিনটি উন্নয়ন প্রকল্প উপ-অঞ্চলের পাশাপাশি বাংলাদেশ ও ভারতের জনগণের জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে। গতকাল গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মার সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এ কথা বলেন। বৈঠক শেষে সংবাদ ব্রিফিংয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানান।

প্রকল্প তিনটি হলো : ১২.২৪ কিলোমিটার আখাউড়া-আগরতলা আন্তদেশীয় রেলপথ, খুলনা-মোংলা বন্দর রেলপথ এবং মৈত্রী সুপার থারমাল পাওয়ার প্লান্টের ইউনিট-২। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আশা করি এ প্রকল্পগুলো উভয় দেশ এবং উপ-অঞ্চলের জনগণের উপকার করবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, দুই দেশেই সাধারণ নির্বাচন ঘনিয়ে আসছে। উভয় দেশেরই একে অন্যের সংবেদনশীলতা সম্পর্কে সচেতন হওয়া উচিত।

বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারত সরকার এবং নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক হিসেবে সায়মা ওয়াজেদের প্রার্থিতাকে সমর্থন করার জন্য। ১ নভেম্বর এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে শেখ হাসিনার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ নেপালের একমাত্র প্রার্থীকে পরাজিত করে ২০২৪ সাল থেকে পাঁচ বছরের মেয়াদে জয়ী হন।

বৈঠকে দুই দেশের মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও অর্থনৈতিক সহযোগিতার অবস্থা নিয়ে উভয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন। অ্যাম্বাসাডর-অ্যাট-লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন এ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

এই মাত্র | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম