শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

অগ্নিসন্ত্রাস প্রতিরোধে জনগণকে এগিয়ে আসতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

♦ বিদেশিদের লাফালাফিতে বানচাল হবে না নির্বাচন যথাসময়ে ♦ মজুদদারদের খুঁজে বের করুন, ব্যবস্থা নেব
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
অগ্নিসন্ত্রাস প্রতিরোধে জনগণকে এগিয়ে আসতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আন্দোলন কর্মসূচির নামে অগ্নিসন্ত্রাস হলে তা প্রতিহত করতে জনগণকে এগিয়ে আসতে হবে। যে যেখানেই থাকুন, যারা আগুন দেবে সঙ্গে সঙ্গে তাদের প্রতিহত করতে হবে। কারও ওপর নির্ভর করে বসে থাকলে হবে না। জনগণকেই এগিয়ে আসতে হবে। গতকাল বিকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত স্মরণসভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। দেশের জনগণই আওয়ামী লীগের শক্তি এমনটা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের আর কিছু নেই। আমাদের কোনো মুরুব্বি নেই। আমাদের আছে বাংলাদেশের জনগণ। সেই জনগণ নিয়েই আমাদের চলতে হবে। তিনি বলেন, বিদেশিদের লাফালাফিতে এ দেশে নির্বাচন বানচাল হবে না। নির্বাচন সঠিক সময়েই হবে।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, বিএনপি কাকে নিয়ে নির্বাচন করবে? নির্বাচন করলে তাদের নেতা কে? কাকে প্রধানমন্ত্রী করবে? কাকে দিয়ে মন্ত্রিসভা করবে? বিএনপি চেয়ারপারসন, সে তো এতিমের টাকা আত্মসাতের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত। আর এখন তো অসুস্থ। ওরা (বিএনপি) জানে নির্বাচন করলে ওরা কোনো দিন ক্ষমতায় আসতে পারবে না। ২০০৮ নির্বাচনে তো মাত্র ২৯টা সিট পেয়েছিল। এখন তাদের অপকর্মের জন্য মানুষ আরও বিমুখ।

সংসদ নির্বাচনে নানাভাবে গোলমাল করার চেষ্টা হবে অভিযোগ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগের প্রতিটি নেতা-কর্মীকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। মানুষের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। মানুষ যেন শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দিতে পারে সেই পরিবেশ রাখতে হবে। জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করে সুষ্ঠু নির্বাচন করে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। যাতে এ দেশের অগ্রযাত্রা আর কেউ ব্যাহত করতে না পারে। ওরা (বিএনপি-জামায়াত) নির্বাচন চায় না, দেশে একটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়। দুষ্কৃতকারী কয়েকজনের লাফালাফিতে নির্বাচন বানচাল হবে না, তাদের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না। নির্বাচন বানচালের যেকোনো অপচেষ্টার বিরুদ্ধে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। যেখানেই সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ঘটবে, সেখানেই বিএনপি-জামায়াতের দুর্বৃত্তদের খুঁজে বের করে ধরিয়ে দিতে হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, নির্বাচন হলে সিট পাবে না, নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসতে পারবে না- এটা জেনে বিএনপি নির্বাচনে আসবে কি না, জানি না। যদি আসে তবে অতীতের মতো মনোনয়ন বাণিজ্য করতে আসবে। এরা নির্বাচন নয়, নির্বাচন বানচালের জন্য আরও অনেক কিছু ঘটানোর চেষ্টা করবে। এদের আবার অনেকে মদদ দিচ্ছে। আসলে খুন-সন্ত্রাস ছাড়া এরা অন্য কিছু জানে না। দেশের এত উন্নয়ন ও অর্জনগুলো ধ্বংস করে দিতে চায়। নির্বাচন বানচালের যে কোনো চক্রান্ত ও অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বস্তরের জনগণকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে স্মরণসভায় বক্তব্য দেন দলের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, শাজাহান খান, শহীদ জাতীয় নেতা তাজউদ্দীন আহমদের কন্যা প্রেসিডিয়াম সদস্য সিমিন হোসেন রিমি, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, কেন্দ্রীয় সদস্য ডা. মুশফিক হোসেন চৌধুরী, শহীদ জাতীয় নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলামের কন্যা সৈয়দা জাকিয়া নূর এমপি, ঢাকা মহানগরী আওয়ামী লীগ উত্তরের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান ও দক্ষিণের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী। সভা পরিচালনা করেন কেন্দ্রীয় প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ ও সহ-প্রচার সম্পাদক সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম। সভার শুরুতে জাতির পিতাসহ শহীদ জাতীয় চার নেতার স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ করে দলটির প্রধান শেখ হাসিনা বলেন, অগ্নিসন্ত্রাস যারা করে তাদের ধরে যে হাতে আগুন দেয় ওই হাত পুড়িয়ে দিতে হবে। যেমন কুকুর তেমন মুগুর। তা না হলে তাদের শিক্ষা হবে না। কোনো এলাকায় অগ্নিসন্ত্রাস কেউ করলে ওই এলাকায় বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসী যারা আছে, তাদের খুঁজে বের করতে হবে। এদের ধরিয়ে দিতে হবে। এরা যাতে মানুষের জানমাল নষ্ট করতে না পারে। জানমালের যেন ক্ষতি করতে না পারে তার সুরক্ষা দিতে হবে। এটাই আওয়ামী লীগের দায়িত্ব। দেশবাসীকে সঙ্গে নিয়ে দেশে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বিএনপি-জামায়াতের চলমান অবরোধ, অগ্নিসন্ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা আরও বলেন, ওই ভাঁওতাভাজি, সন্ত্রাস এগুলোর বিরুদ্ধে আমাদের প্রতিবাদ করতে হবে সর্বস্তরের মানুষকে নিয়ে, কারণ আমরা জনগণের শক্তিতে বিশ্বাস করি। তিনি বলেন, তারা দেশের অর্জন ও মর্যাদা ধ্বংস করতে চায়। এজন্য যে যেখানে আছে সবাইকে যার যার এলাকায় এমনভাবে সংগঠিত হতে হবে যেন ওই অবরোধ আর অগ্নিসন্ত্রাস করে আর একটাও পার না পায়। যদি কেউ আগুন দেওয়ার সময় হাতেনাতে ধরা পড়ে, যে হাত দিয়ে আগুন দেবে ওই হাত পোড়াতে হবে। তাহলে ওদের শিক্ষা হবে। বিএনপির সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাদের (বিএনপি) চেয়ারপারসন তো দুর্নীতির দায়ে জেলে। আমার বাবা-মাসহ ১৫ আগস্টের হত্যাকান্ডের সঙ্গে তো এই জিয়া পরিবারই দায়ী। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার সঙ্গেও তারা জড়িত তাও স্পষ্ট। অনেকবার আমাকে হত্যার চেষ্টা করেছে। তবু অসুস্থতা বিবেচনায় আমি তাঁকে (খালেদা জিয়া) বাসায় থাকতে দিলাম। একটা কুলাঙ্গার ছেলে তৈরি করে দিয়ে গেছে জিয়াউর রহমান। ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা ও মানি লন্ডারিং মামলায় সাজাপ্রাপ্ত। যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই এসে সাক্ষ্য দিয়ে গেছে, তার সাজা হয়েছে। আর ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় জড়িত, তাতে তো সন্দেহ নাই। সরকারপ্রধান বলেন, আজকের বিএনপির অগ্নিসন্ত্রাস, তাদের সেই বীভৎস চেহারা আবার প্রকাশ পেয়েছে। এটা তারা ২০১৩, ১৪ ও ১৫ সালেও ঘটিয়েছে। ২০০১ সালেও আমরা তাদের চেহারা দেখেছি। এরা দেশের ক্ষমতায় যখন ছিল তখন আমাদের হাজার হাজার নেতা-কর্মী হত্যা করেছে, নির্যাতন করেছে, জেলে পুরেছে। এরা খুন করা ছাড়া কিছুই বোঝে না, জানে না। তত্ত্বাবধায়কের আমলে মুচলেকা (তারেক রহমান) দিয়ে চলে যায়। এখন নাকি ওখানে বসে জুয়া খেলে আর পাউন্ড ইনকাম করে। আর ওখান থেকে জ্বালাও-পোড়াও করার নির্দেশ দেয়। বিএনপিতে আর কোনো নেতা নাই? যারা অন্তত লেখাপড়া সব দিক থেকে ভালো, সেটা করতে পারেনি। ওই সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে তারা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করেছে।

মনোনয়ন নিয়ে বিভাজন না করার জন্য সতর্ক করে দিয়ে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, নমিনেশন সেটা তো আমরা দেব। আর আমি বসে থাকি না। প্রতি ছয় মাস পর পর আমার একটা হিসাব থাকে। কেউ যদি মনে করে এখন তো ওরা নেই আমরা দাঁড়ালে আমরা জিতেই যাব; আর একটা সিট না পেলে কী হবে বাকি সিট তো পাবে সরকার গঠন করবে। এই চিন্তা যেন কারও মাথায় না থাকে। কারণ, এ চিন্তায় কিন্তু সর্বনাশ ডেকে আনবে। যে সিদ্ধান্ত দেব তা মানতে হবে। জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করে সুষ্ঠু নির্বাচন করে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে; যাতে দেশের অগ্রযাত্রা আর কেউ ব্যাহত করতে না পারে।

২৮ অক্টোবরের ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপির অগ্নিসন্ত্রাস। তাদের যে বীভৎস চেহারা। তারা যে পিটিয়ে পিটিয়ে পুলিশ হত্যা করে- একজন নিরীহ পুলিশ চাকরি করে। তার কী অপরাধ? এই একবারই নয়, তারা ২০১৩ সালে একই ঘটনা ঘটিয়েছে। ২০১৪ ও ২০১৫ সালেও একই ঘটনা ঘটিয়েছে। হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করা, আগুনে পোড়ানো, গাড়ি, স্কুল, অফিস-আদালত, রেল, লঞ্চ কী বাদ দিয়েছে তারা? অগ্নিসংযোগ করে তারা সারা বাংলাদেশে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছিল। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণ যখন প্রতিরোধ করছে তখনই তারা থেমেছে। যারাই এভাবে আগুন দেবে। জনগণের ওপর অত্যাচার করবে। গাড়ি বাস ট্রাকে আগুন দেবে সঙ্গে সঙ্গে তাদের প্রতিরোধ করতে হবে। এখানে কারও ওপর নির্ভর করলে হবে না, জনগণকে এগিয়ে আসতে হবে। এত কিছু করেও কিন্তু তারা নির্বাচনটাকে থামাতে পারেনি। ক্ষোভ প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এক নিরীহ পুলিশ সদস্যকে কীভাবে মেরেছে? মাথার হেলমেটটা পর্যন্ত খুলে নিয়ে কোপাল। এরা কি মানুষ? এদের মধ্যে কি মনুষ্যত্ববোধ আছে? এরা কীসের রাজনীতি করে? যারা মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করে তারা কীসের রাজনীতি করে? কার জন্য রাজনীতি করে? প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন এতিমের অর্থ আত্মসাতের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত। আর এখন তো অসুস্থ। তার বোন, ভাই, বোনের জামাই আমাদের কাছে এসেছে। আমার সঙ্গে, রেহানার সঙ্গে দেখা করেছে। কান্নাকাটি করেছে। আমি তাঁর সাজাটা স্থগিত করে তাঁকে বাসায় থাকার আর তাঁর ইচ্ছেমতো চিকিৎসা নেওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছি। একবার ভেবে দেখেন, যে আমাকে বারবার হত্যার চেষ্টা করেছে। তিনি বলেন, একটা কুলাঙ্গার পয়দা করে গেছে জিয়াউর রহমান। বাংলাদেশে অস্ত্র চোরাকারবারির একটা স্বর্গরাজ্য গড়ে তুলেছিল। হাতেনাতে ধরা। যে পুলিশ ধরেছে তাকে আবার শাস্তি দিয়েছে।

দ্রব্যমূল্য নিয়ে নানাভাবে চক্রান্ত হচ্ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সবকিছুর উৎপাদন বেড়েছে তাহলে কীসের অভাব হবে। এগুলোর পেছনে কারা আছে? মজুদ করে রেখে দেবে কিন্তু বাজারে আনবে না। না এনে দাম বাড়িয়ে সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলবে। এটাই তারা করে যাচ্ছে। এ ধরনের কারা মজুদ করে। মালপত্র থাকা সত্ত্বেও বাজারে না এনে জনগণের পকেট কাটার চেষ্টা করে এদের খুঁজে বের করতে হবে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। উৎপাদন এতটুকু কমেনি। সবকিছুর উৎপাদন বেড়েছে। আন্তর্জাতিক বাজার থেকে অতিরিক্ত দাম দিয়ে আমরা কিনে নিয়ে আসছি। কিন্তু সেটা মানুষের কাছে পৌঁছাবে না কেন?

ফিলিস্তিন ইস্যুতে বিএনপির অবস্থানের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, প্যালেস্টাইনে আজ কী হচ্ছে? হাসপাতালে বোমা মেরেছে। আর এখানে কী দেখলাম এই বিএনপি-জামায়াত পুলিশ হাসপাতালে আগুন দেয়, অ্যাম্বুলেন্স পোড়ায়। ভাঙচুর করে। এরা কোথা থেকে কি শিক্ষা পাচ্ছে? সেটাই আমাদের প্রশ্ন।

নতুন তিন প্রকল্প বাংলাদেশ-ভারত উভয়ের জন্য কল্যাণকর : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যৌথভাবে উদ্বোধন করা ভারতের সহায়তাপুষ্ট তিনটি উন্নয়ন প্রকল্প উপ-অঞ্চলের পাশাপাশি বাংলাদেশ ও ভারতের জনগণের জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে। গতকাল গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মার সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এ কথা বলেন। বৈঠক শেষে সংবাদ ব্রিফিংয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানান।

প্রকল্প তিনটি হলো : ১২.২৪ কিলোমিটার আখাউড়া-আগরতলা আন্তদেশীয় রেলপথ, খুলনা-মোংলা বন্দর রেলপথ এবং মৈত্রী সুপার থারমাল পাওয়ার প্লান্টের ইউনিট-২। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আশা করি এ প্রকল্পগুলো উভয় দেশ এবং উপ-অঞ্চলের জনগণের উপকার করবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, দুই দেশেই সাধারণ নির্বাচন ঘনিয়ে আসছে। উভয় দেশেরই একে অন্যের সংবেদনশীলতা সম্পর্কে সচেতন হওয়া উচিত।

বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারত সরকার এবং নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক হিসেবে সায়মা ওয়াজেদের প্রার্থিতাকে সমর্থন করার জন্য। ১ নভেম্বর এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে শেখ হাসিনার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ নেপালের একমাত্র প্রার্থীকে পরাজিত করে ২০২৪ সাল থেকে পাঁচ বছরের মেয়াদে জয়ী হন।

বৈঠকে দুই দেশের মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও অর্থনৈতিক সহযোগিতার অবস্থা নিয়ে উভয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন। অ্যাম্বাসাডর-অ্যাট-লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন এ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
পক্ষপাত আশা করি না
পক্ষপাত আশা করি না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধার প্রত্যন্ত গ্রামে জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুল
গাইবান্ধার প্রত্যন্ত গ্রামে জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুল

১০ সেকেন্ড আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঝুলে যাচ্ছে জেনারেটর দুর্নীতি মামলার বিচার
ঝুলে যাচ্ছে জেনারেটর দুর্নীতি মামলার বিচার

১ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুর সীমান্ত থেকে ভারতীয় ফেন্সিডিল উদ্ধার, আটক ৭
মহেশপুর সীমান্ত থেকে ভারতীয় ফেন্সিডিল উদ্ধার, আটক ৭

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানে বাউবি উপাচার্যের অংশগ্রহণ
জাপানে আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানে বাউবি উপাচার্যের অংশগ্রহণ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সুন্দরবনের দুর্ধর্ষ ডাকাত শরীফ বাহিনীর ১ সহযোগী আটক
সুন্দরবনের দুর্ধর্ষ ডাকাত শরীফ বাহিনীর ১ সহযোগী আটক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকের চরিত্রে শুভশ্রী, মুক্তির পথে ‘অনুসন্ধান’
সাংবাদিকের চরিত্রে শুভশ্রী, মুক্তির পথে ‘অনুসন্ধান’

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

কেইনের জোড়া গোলে বায়ার্নের জয়ের রেকর্ড
কেইনের জোড়া গোলে বায়ার্নের জয়ের রেকর্ড

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি এক আসামির ঢামেকে মৃত্যু
কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি এক আসামির ঢামেকে মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে ঝিনাইদহে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রচারণা
নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে ঝিনাইদহে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রচারণা

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মৌলভীবাজারে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় সিগারেট ও মোটরসাইকেল জব্দ
মৌলভীবাজারে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় সিগারেট ও মোটরসাইকেল জব্দ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাস অস্ত্র ছাড়ুক চায় না অধিকাংশ ফিলিস্তিনি: জরিপ
হামাস অস্ত্র ছাড়ুক চায় না অধিকাংশ ফিলিস্তিনি: জরিপ

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা আবেদনকারীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জার্মান দূতাবাসের
ভিসা আবেদনকারীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জার্মান দূতাবাসের

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে ইসির দিকনির্দেশনা অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হবে : চাঁপাইনবাবগঞ্জের ডিসি
নির্বাচনে ইসির দিকনির্দেশনা অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হবে : চাঁপাইনবাবগঞ্জের ডিসি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ মন্ত্রণালয় ও বিভাগীয় প্রধানের সঙ্গে বিকেলে ইসির সভা
৩১ মন্ত্রণালয় ও বিভাগীয় প্রধানের সঙ্গে বিকেলে ইসির সভা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাত দিন পেছাল অষ্টম শ্রেণির জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা
সাত দিন পেছাল অষ্টম শ্রেণির জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে পরিবেশ অধিদপ্তরের তারুণ্যের উৎসব
গোপালগঞ্জে পরিবেশ অধিদপ্তরের তারুণ্যের উৎসব

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু
৩ দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে চালককে আহত করে অটোরিকশা ছিনতাই
রাজধানীতে চালককে আহত করে অটোরিকশা ছিনতাই

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন আফগানিস্তান-পাকিস্তান সমঝোতা এতো সহজ নয়?
কেন আফগানিস্তান-পাকিস্তান সমঝোতা এতো সহজ নয়?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩০ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩০ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরেই গণভোটের দাবিতে নির্বাচন কমিশনে জামায়াতসহ ৮ দল
নভেম্বরেই গণভোটের দাবিতে নির্বাচন কমিশনে জামায়াতসহ ৮ দল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমলো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষার ফি
কমলো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষার ফি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী
সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব
সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনকালে নিজ বা শ্বশুরবাড়ি এলাকায় পোস্টিং হবে না
নির্বাচনকালে নিজ বা শ্বশুরবাড়ি এলাকায় পোস্টিং হবে না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ মোবাইল সেট ব্যবহার বন্ধে ১৬ ডিসেম্বর চালু হচ্ছে এনইআইআর সিস্টেম
অবৈধ মোবাইল সেট ব্যবহার বন্ধে ১৬ ডিসেম্বর চালু হচ্ছে এনইআইআর সিস্টেম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টুর্নামেন্ট থেকে বিদায়ের পর আবেগঘন বার্তা রোনালদোর
টুর্নামেন্ট থেকে বিদায়ের পর আবেগঘন বার্তা রোনালদোর

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য
টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা
শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা

নগর জীবন

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে
নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন