শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২৪

সুষ্ঠু নির্বাচনের দৃষ্টান্ত এ বিজয় জনগণের

সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে প্রধানমন্ত্রী
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সুষ্ঠু নির্বাচনের দৃষ্টান্ত এ বিজয় জনগণের

আওয়ামী লীগের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এবারের নির্বাচন একটা যুগান্তকারী ঘটনা। নির্বাচন নিয়ে দেশি-বিদেশিসহ ভোটারদের এত আগ্রহ-উদ্দীপনা আগে কখনো দেখিনি। তিনি বলেন, নির্বাচন যে অবাধ, সুষ্ঠু হতে পারে সেই দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে পেরেছি। মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিয়েছে। জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করেছে। এ বিজয় জনগণের বিজয়।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরদিন গতকাল বিকালে গণভবনে দেশি-বিদেশি সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। এতে বিদেশি সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন শেখ হাসিনা।

গণভবনের সবুজ লনে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে দেশবিদেশের শতাধিক সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষক উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে তিনি ঘুরে ঘুরে সবার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর ছোট মেয়ে শেখ রেহানা, প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র রাদওয়ান সিদ্দিক ববিসহ আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ। ২৯৯ আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ এককভাবে ২২৪টিতে বিজয়ী হয়েছে।

শেখ হাসিনা বিদেশি সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, কেউ নির্বাচনে না এলে, তার মানে এটা নয় যে গণতন্ত্র নেই। নির্বাচনে অংশগ্রহণ রাজনৈতিক দলের সিদ্ধান্ত। বিএনপি কোনো রাজনৈতিক দল নয়, সন্ত্রাসী সংগঠন। নোবেলজয়ী ড. ইউনূসের মামলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এটা শ্রম আদালতের বিষয়। তাঁর কর্মচারীরাই শ্রম আদালতে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। এখানে আমার কিছু করার নেই। আমি কারও ওপর প্রতিশোধ নিতে যাইনি। বিদেশি পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিকদের বাংলাদেশে আসার জন্য তিনি নিজের, পরিবার ও দেশের মানুষের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, আপনাদের (বিদেশি সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষক) আগমনের কারণে আমাদের দেশের গণতন্ত্র, মানুষের অধিকার আরও সুরক্ষিত হয়েছে। আপনারা যার যার দেশে ফিরে গিয়ে বাংলাদেশের কথা বলবেন। আমাদের দেশটা অনেক সুন্দর। আবহাওয়াও অনেক ভালো। আপনাদের আগমন আমাদের দেশের গণতান্ত্রিক বিধিব্যবস্থা আরও মজবুত করবে, শক্তিশালী করবে বলে আমি বিশ্বাস করি।

মানুষের অধিকার আরও সুরক্ষিত হয়েছে। ড. ইউনূস শ্রম আইনে দণ্ডিত, সরকারের কিছু করার নেই। বিএনপি রাজনৈতিক নয়, সন্ত্রাসী দল। আমি খুব সাধারণ একজন মানুষ, সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়

তিনি বলেন, আমি অনেকবারই নির্বাচন করেছি। সেই ১৯৮৬ সাল থেকে আটবার আমার নির্বাচন করা হয়ে গেছে। তবে এত মানুষের আগ্রহ আগে দেখিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা বা না করা রাজনৈতিক দলের নিজস্ব সিদ্ধান্তের ব্যাপার। কেউ যদি নির্বাচনে অংশ না নেয়, তার মানে এই নয় যে দেশে গণতন্ত্র নেই। মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা, অগ্নিসন্ত্রাস, নাশকতা চালানো এটা কি গণতন্ত্র? এটা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, দেশের মানুষ এটা গ্রহণ করে না। বরং মানুষ যাকে চায় সে যেন সরকার গঠন করতে পারে, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে সেদিকে আমাদের লক্ষ্য ছিল। আমরা সেটি করতে পেরেছি। মার্কিন এক পর্যবেক্ষকের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি প্রতিহিংসাপরায়ণ নই। আমি কারও ওপর প্রতিশোধ নেওয়ার চেষ্টা করিনি। আমি খোলা মনের ও খুব উদারপন্থি মানুষ। দেশে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল ও সংবাদপত্রগুলো স্বাধীনভাবে কথা বলতে ও লিখতে পারে। তারা তাদের কাজ করতে পারে, আমি কখনো হস্তক্ষেপ করি না। যখন কেউ সমালোচনা করে তখন তাদের কাছ থেকে শিক্ষা নিয়ে নিজেকে শোধরানো যায়, আমি এভাবেই দেখি।

বিএনপি রাজনৈতিক নয়, সন্ত্রাসীদের দল : বিরোধী দলের অংশগ্রহণ না করায় গতিশীল গণতন্ত্র থাকবে কি না- বিবিসির এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রতিটি রাজনৈতিক দলের নিজেদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার আছে। কোনো দল যদি নির্বাচনে অংশ না নেয়, তার মানে এই নয় যে দেশে গণতন্ত্র নেই। আপনাকে বিবেচনা করতে হবে মানুষ অংশ নিয়েছে কি না। আপনি যে দলের (বিএনপি) কথা বলেছেন তারা আগুন দেয়, মানুষ হত্যা করে। কিছুদিন আগে ট্রেনে আগুন দিয়ে মানুষ মেরেছে। এটা কি গণতন্ত্র? এটা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড। তারা রাজনৈতিক দল নয়, সন্ত্রাসী দল। দেশের মানুষ এটা গ্রহণ করে না। এ ধরনের ঘটনা এ দেশে একাধিকবার ঘটেছে। আমরা ধৈর্য দেখিয়েছি। মানুষের অধিকার রক্ষা করতে হবে।

ভোট কম পড়া নিয়ে অন্য প্রশ্নের জবাবে সরকারপ্রধান বলেন, কে নির্বাচনে এলো বা না এলো, সেটি রাজনৈতিক দলগুলোর নিজস্ব সিদ্ধান্ত। তবে নির্বাচনে মানুষ অংশগ্রহণ করেছে কি না সেটাই বড় কথা। মানুষের অংশগ্রহণই বড় কথা। তিনি আরও বলেন, বিএনপি মানুষকে এ নির্বাচনে ভোট না দিতে উৎসাহিত করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু মানুষ তাদের কথা শোনেনি। প্রধানমন্ত্রী এ সময় পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে বলেন, বিএনপি কত মানুষ মেরেছে সে প্রশ্ন তিনি (প্রশ্নকর্তা) করেননি। তারা ২০১৪-১৫ সালে প্রায় ৩ হাজার মানুষকে পুড়িয়েছে, ৫০০ মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে। এতে কীভাবে তাদের (বিএনপি) গণতান্ত্রিক দল বলা যায়! তারা সন্ত্রাসী দল এবং মানুষ তাদের সমর্থন করে না।

ভারতের টেলিগ্রাফের সাংবাদিক দেভাদ্বীপ পুরোহিতের প্রশ্ন ছিল, ‘নির্বাচন শেষ হয়েছে। আপনি যখন গণতন্ত্রের কথা বলছেন, তখন আপনার বিরোধী দলের প্রয়োজন হবে। এ ব্যাপারে আপনি কী ভাবছেন?’ জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আপনি কি চান আমি একটি বিরোধী দল গঠন করি? আমি তা করতে পারি? আমি নিজেও বিরোধী দলে ছিলাম দীর্ঘ সময়। আমরা আমাদের দল গঠন করেছি। বিরোধীদেরও তা করতে হবে। আপনি যদি তা করতে ব্যর্থ হন, তাহলে তার জন্য কে দায়ী।’

আমি খুব সাধারণ একজন মানুষ : বিদেশি পর্যবেক্ষকদের একজন বলেন, নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আপনি পাঁচবার ক্ষমতায় এলেন। এর মাধ্যমে আপনি ইন্দিরা গান্ধী, শ্রীমাভো বন্দরনায়েকে, চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গা, বেনজির ভুট্টো, গোল্ডমেয়ার ও মার্গারেট থ্যাচারকে ছাড়িয়ে গেছেন। আপনার এ বিজয় উদ্যাপনের অংশ হিসেবে আপনি ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ক্ষমা করার কথা বিবেচনা করবেন কি না।

জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনি যখন দেশ পরিচালনা করছেন তখন আপনি নারী নাকি পুরুষ এ নিয়ে ভাবা উচিত নয়। আমি আমার দেশের মানুষের জন্য কাজ করেছি। নারী হিসেবে আমি জনগণকে মাতৃস্নেহের সঙ্গে দেখি। আপনি যে নারী নেত্রীদের নাম নিয়েছেন তাঁরা মহান ছিলেন। আমি তাঁদের মতো নই। আমি একজন খুব সাধারণ মানুষ। তবে আমি সব সময় মানুষের প্রতি আমার কর্তব্যের কথা অনুভব করি। আমাকে তাঁদের সেবা করতে হবে। তিনি বলেন, আমরা সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব চাই। কারও সঙ্গে আমাদের ঝগড়া নেই। কারণ আমরা দেশকে উন্নত করতে চাই।

ড. ইউনূসের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, শ্রম আদালত তাঁর বিরুদ্ধে রায় দিয়েছেন। তিনি তাঁর নিজের কোম্পানির যাদের বঞ্চিত করেছেন তারাই মামলা করেছেন। তিনি শ্রম আইন লঙ্ঘন করেছেন। এ ব্যাপারে আমার কিছুই করার নেই। তাই তাঁকে ক্ষমা করার প্রশ্ন আমার কাছে আসা উচিত নয়। তাঁর নিজের কোম্পানির কর্মচারীদের কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত। আমি শুধু এটুকুই বলতে পারি।

ভারতীয় এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত বাংলাদেশের মহৎ বন্ধু। ১৯৭১ সালে তারা আমাদের সমর্থন করেছে। পঁচাত্তরের পর তারা আমাকে ও আমার বোনকে আশ্রয় দিয়েছে। ঘরের পাশের প্রতিবেশী হিসেবে ভারতের সঙ্গে আমাদের অনেক সমস্যা থাকলেও আমরা তা দ্বিপক্ষীয়ভাবে সমাধান করেছি। প্রতিবেশী হিসেবে তাদের সঙ্গে আমাদের চমৎকার সম্পর্ক রয়েছে। অন্যান্য দেশের সঙ্গেও আমার ভালো সম্পর্ক রয়েছে।

আগামী পাঁচ বছর বহির্বিশ্বের সঙ্গে কেমন সম্পর্ক প্রত্যাশা করছেন- এ প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, আমি আগেও বলেছি অর্থনৈতিক উন্নতি, মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন নিশ্চিত করাই আমার প্রধান লক্ষ্য। এ লক্ষ্যে আমরা সব ধরনের কাজও শুরু করেছি। এটা আমরা পূরণ করতে চাই।

যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় কম ভোট পড়ার ব্যাপারে এবং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে করণীয় নিয়ে মার্কিন একজন পর্যবেক্ষকের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের দিক থেকে কোনো সমস্যা নেই। আমাদের মধ্যে ভালো সম্পর্ক রয়েছে। এটা এখন আপনাদের সরকারের ওপর নির্ভর করছে।

আমার চলার পথ সহজ ছিল না : তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে বারে বারে হামলার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার চলার পথ কখনো সহজ ছিল না। তবু আমি দমে যাইনি। অনেকবার আমাকে হত্যার চেষ্টা করা হয়। আমি মুখোমুখি মৃত্যুকে দেখেছি। কখনো গুলি, কখনো বোমা হামলা, কখনো গাড়িতে হামলা। আমি যখন শান্তি সমাবেশ করছিলাম তখন গ্রেনেড হামলা করা হয়। আমাদের দলের নেতা-কর্মীরা আমাকে রক্ষা করে মানবঢাল রচনা করে। অনেকে জীবন দেয়। জনগণের কথা বলতে গিয়ে অনেকবার গ্রেফতার হয়েছি, বন্দি হয়েছি। তার পরও আমি দমে যাইনি।

তিনি বলেন, নির্বাচন চলাকালে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সবাই নির্বাচন কমিশনের অধীন থেকে মানুষের ভোটের অধিকার নিশ্চিতের লক্ষ্যে কাজ করেছে। আপনারা দেখেছেন একটি দল হয়তো অংশগ্রহণ করেনি। কারণ তারা কখনোই নির্বাচন করতে চায় না। সে দল মিলিটারি ডিক্টেটরের হাতে তৈরি। ফলে তারা নিজেরা চলতে পারে না, নিজেদের জনসমর্থন থাকে না। সেজন্য নির্বাচন ভয় পায়। তিনি বলেন, আমাদের দল জনগণের দল, এবারে নির্বাচনে জনগণ যে ভোট দিয়েছে, নির্বাচিত করেছে এবং আমাদের অনেক স্বতন্ত্রও নির্বাচিত হয়েছেন। অন্য দলগুলোরও বেশ কিছু নির্বাচিত হয়েছেন।

শেখ হাসিনা বলেন, নির্বাচন হয়ে গেছে, এখনো গ্যাজেট হয়নি। তাই আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। সম্পূর্ণ ফলাফল এলে গ্যাজেট হবে তখনই শপথ হবে। এরপর আমাদের সংসদীয় দলের বৈঠক করতে হবে। সেখানে সংসদীয় দলের নেতা কে হবেন তা নির্বাচন করতে হবে। নির্বাচিত সংসদ সদস্যরা সেটা নির্বাচিত করবেন। মেজরিটি পার্টি যাকে নির্বাচিত করবেন তিনিই হবেন সংসদীয় দলের নেতা, তখন সরকার গঠন করতে রাষ্ট্রপতির কাছে যেতে হবে, সরকার গঠন হবে। এটাই সাংবিধানিক প্রক্রিয়া, সে অনুযায়ী করতে চাচ্ছি।

এবারের নির্বাচন ছিল ব্যতিক্রমী : প্রধানমন্ত্রী বলেন, এবারের নির্বাচন ছিল ব্যতিক্রমী। সাধারণত দলগুলো প্রার্থী দেয়। এবার আমি প্রার্থী দেওয়ার পাশাপাশি সবার জন্য নির্বাচন উন্মুক্ত করে দিই। সরকার গঠনের পর সরকারের অগ্রাধিকার প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ ইতোমধ্যে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন করেছে। ২০২৬ সালে যার যাত্রা হবে। এখানে যেমন অনেক চ্যালেঞ্জ আছে, তেমন বেশ কিছু সুযোগসুবিধাও পাব। ইতোমধ্যে আমরা কীভাবে কাজ করব সেই প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি। ইতোমধ্যে কয়েকটি কমিটিও গঠন করা হয়েছে। এ দেশে কোনো ভূমিহীন-গৃহহীন থাকবে না, সবার জন্য ঠিকানা করে দেব। তিনি বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ করেছি। এখন ২০৪১ সালের মধ্যে আমাদের লক্ষ্য স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলা। যেখানে সরকার, অর্থনীতি, সমাজ সবই হবে উন্নত স্মার্ট। দ্বিতীয় স্যাটেলাইন উৎক্ষেপণ করতে হবে। এ কাজগুলো করব। বাংলাদেশে একটি মানুষও হৃতদরিদ্র থাকবে না। চতুর্থ বিপ্লবের উপযোগী করে আমাদের তরুণ প্রজন্মকে গড়ে তুলতে হবে। ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে। দেশের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে হবে। দেশের সার্বিক উন্নয়নে আমরা বন্ধুপ্রতিম দেশ ও সহযোগী সংস্থাগুলো থেকে সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে এটাই চাই।

স্কুলজীবন থেকে রাজনীতিতে : রাজনৈতিক পরিবারে জন্ম এবং ছাত্রজীবন থেকে রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থাকার কথা তুলে ধরে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বলেন, আটবার নির্বাচন করেছি। এবার আবার। এবার জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করে। বাংলাদেশের ৮০ শতাংশ মানুষ দরিদ্র ছিল। বঙ্গবন্ধুর লক্ষ্য ছিল দেশের মানুষ উন্নত জীবনের অধিকারী হবে। বাবা যে আদর্শ নিয়ে কাজ করেছেন, আমাকে সেই কাজ সম্পন্ন করতে হবে। তিনি বলেন, ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট। আমার পরিবারের ১৮ জন সদস্যকে হত্যা করা হয়েছে। ওই সময় জার্মানিতে থাকায় আমার ছোট বোন শেখ রেহানা আর আমি বেঁচে যাই। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী সামরিক স্বৈরাচাররা আমাকে দেশে আসতে দেয়নি। ছয় বছর আমাদের বিদেশে রিফিউজি হিসেবে কাটাতে হয়েছে। তখন খুব কষ্টকর জীবন ছিল। ১৯৮১ সালে দেশের মানুষ আমাকে দেশে আনে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, মিলিটারি ডিক্টেটররা আমার দলকে রাজনীতি করতে দেয়নি। বঙ্গবন্ধু হত্যাকারী, যুদ্ধাপরাধী ও একাত্তরের গণহত্যাকারীদের বিচার বন্ধ করে তাদের ক্ষমতায় বসায়। ওই অবস্থায় আমি দেশে ফিরি। আমার লক্ষ্য ছিল মানুষের ভোটাধিকার রক্ষা, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা। আমার চলার পথ সহজ ছিল না। মৃত্যুকে বারবার কাছ থেকে দেখেছি। বাবার আদর্শ নিয়ে কাজ করছি। মানুষের খাদ্য, বস্ত্র, শিক্ষা, চিকিৎসা, কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ করছি। ২১ বছর পর সরকার গঠন করে মানুষের জন্য কাজ শুরু করি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
সর্বশেষ খবর
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট
লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব
তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত
এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য
ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড
জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত
ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম
ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর
রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টঙ্গীতে উঠান বৈঠক
টঙ্গীতে উঠান বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল
সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত
চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪
ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০
ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক
মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে
চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে

মাঠে ময়দানে

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর
যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন

প্রথম পৃষ্ঠা