শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ মে, ২০২৪ আপডেট:

রিমালের তাণ্ডব ১৪ মৃত্যু

♦ দীর্ঘ সময় ধরে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত ১৯ জেলা ♦ জলোচ্ছ্বাসে তলিয়েছে গ্রামের পর গ্রাম ♦ বিধ্বস্ত দেড় লাখ বাড়ি ♦ ভেসে গেছে হাজার বিঘা মাছের ঘের ♦ উপড়ে পড়েছে গাছ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রিমালের তাণ্ডব ১৪ মৃত্যু

প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডবে লন্ডভন্ড হয়েছে দেশের উপকূলীয় ১৯ জেলা। দীর্ঘ ১৪ ঘণ্টার বেশি এ ঘূর্ণিঝড়ে প্রাণ হারিয়েছে ১৪ জন। দেড় লাখের বেশি বাড়িঘর সম্পূর্ণ ও আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সাড়ে ৩৭ লাখ মানুষ। এ ছাড়া বসতবাড়ি, রাস্তায় উপড়ে পড়েছে গাছ। জলোচ্ছ্বাস ও জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে শতাধিক গ্রাম। ভেসে গেছে হাজার বিঘার চিংড়ি ঘের। দিনভর ভারী বর্ষণে দেশের বিভিন্ন স্থানে তৈরি হয়েছে জলাবদ্ধতা। আশঙ্কা তৈরি হয়েছে ভূমিধসেরও।

আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্যানুসারে ঘূর্ণিঝড় রিমালে মৃত্যুবরণ করেছে ১৪ জন। বরিশালে তিন, ভোলায় তিন, পটুয়াখালীতে তিন এবং চট্টগ্রাম, খুলনা, সাতক্ষীরা, কুষ্টিয়া ও লক্ষ্মীপুরে একজন করে। যদিও সরকারিভাবে গতকাল বিকালে জানানো হয়েছে ১০ জনের মৃত্যুর কথা।

ঘূর্ণিঝড়টির অগ্রভাগ রবিবার রাত ৮টার দিকে উপকূলে আঘাত হানে। পটুয়াখালীর খেপুপাড়ার মধ্যবর্তী দিয়ে উপকূল অতিক্রম শুরু করলেও রাতভর শুধু তাণ্ডবই চালায়। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার, যা ঝোড়ো হাওয়া আকারে ১২০ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছিল। ঘূর্ণিঝড়টি ভয়ংকর হয়ে ওঠার কারণে পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ১০ নম্বর মহাবিপৎসংকেত এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ৯ নম্বর মহাবিপৎসংকেত দেখাতে বলা হয়েছিল। সারা রাত তাণ্ডব ঘটিয়ে গতকাল সকালের দিকে দুর্বল হতে থাকে রিমাল। এ অবস্থায় সকালে সমুদ্রবন্দরগুলোয় ১০ নম্বর মহাবিপৎসংকেত নামিয়ে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়। এরপর সারা দিনই রিমালের প্রভাবে বিভিন্ন জেলায় হালকা থেকে ভারী বৃষ্টি ঝরতে থাকে। সঙ্গে চলে তীব্র ঝোড়ো বা দমকা হাওয়া।

 

রাজধানীর উত্তরায় গতকাল গাড়ির উপর ভেঙে পড়ে গাছ   -বাংলাদেশ প্রতিদিন

ঘূর্ণিঝড়-পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে গতকাল বিকালে সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান বলেন, প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমালের আঘাতে উপকূলীয় জেলা খুলনা, সাতক্ষীরা, বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা ও চট্টগ্রামে অন্তত ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। জলোচ্ছ্বাসে অনেক এলাকা প্লাবিত হয়ে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত জেলাগুলো হচ্ছে খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, বরিশাল, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, বরগুনা, ভোলা, ফেনী, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, নড়াইল, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর ও যশোর। ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলার সংখ্যা ১০৭ এবং ইউনিয়ন ও পৌরসভা ৯১৪টি। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা ৩৭ লাখ ৫৮ হাজার ৯৬। ৩৫ হাজার ৪৮৩টি সম্পূর্ণ এবং আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে ১ লাখ ১৪ হাজার ৯৯২টি ঘরবাড়ি। প্রতিমন্ত্রী বলেন, উপকূলীয় এলাকাগুলোয় ৯ হাজার ৪২৪টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এসব আশ্রয় কেন্দ্র ও স্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৮ লাখের বেশি লোক আশ্রয় নিয়েছে। গরু-মহিষ, ছাগল-ভেড়াসহ পশুর সংখ্যা ৫২ হাজার ১৪৬। ইতোমধ্যে ক্ষতিগ্রস্তদের অনুকূলে ৬ কোটি ৮৫ লাখ টাকা প্রদান করা হয়েছে। যার মধ্যে ১৫ জেলায় ৩ কোটি ৮৫ লাখ নগদ টাকা, ৫ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন চাল, ৫ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার, শিশুখাদ্য কেনার জন্য ১ কোটি ৫০ লাখ ও গোখাদ্য কেনার জন্য ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা প্রদান করা হয়েছে। উদ্ধার কার্যক্রমসহ দুর্যোগ-পরবর্তী অন্য সব কর্মকাণ্ডেও সবার সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন প্রতিমন্ত্রী।

এদিকে, ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে রাজধানীতে গতকাল সকাল থেকে দমকা হাওয়ার সঙ্গে ভারী বৃষ্টি হয়েছে। এ আবহাওয়া আজও অব্যাহত থাকবে। আবহাওয়াবিদরা জানান, গতকাল বিকাল ৪টা পর্যন্ত ঢাকায় ১২৫ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।

বরিশাল : ঘূর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডবে দেয়ালধসে ও গাছের ডাল ভেঙে পড়ে বরিশাল জেলায় তিনজন নিহত হয়েছে। জেলা প্রশাসক শহিদুল ইসলাম জানান, তিনজন নিহতের মধ্যে বরিশাল নগরের রূপাতলীতে দেয়ালধসে দুজন এবং বাকেরগঞ্জ উপজেলায় গাছের ডাল ভেঙে পড়ে একজন। গাছের ডাল ভেঙে মৃত জালাল সিকদার (৫৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার দাড়িয়াল ইউনিয়নের চরদাড়িয়ালের বাসিন্দা। দেয়ালধসে নিহতরা হলেন পটুয়াখালীর বড়বিঘাই গ্রামের হোটেল মালিক লোকমান হোসেন ও কর্মচারী মোকছেদুর রহমান। রিমালের কারণে গোটা বরিশাল বিভাগে লন্ডভন্ড হয়েছে অসংখ্য গাছপালা। শহর ও গ্রাম মিলিয়ে পানিবন্দি অনেক মানুষ। ফসলি জমি, রাস্তাঘাট তলিয়ে রয়েছে। গতকাল সকাল ১০টার পর থেকে মোবাইল নেটওয়ার্কও ধীরে ধীরে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। বিভাগীয় প্রশাসন জানিয়েছে, উপড়ে পড়া গাছপালা অপসারণে কাজ শুরু করেছে ফায়ার সার্ভিস।

ভোলা : ভোলায় ২ হাজারের অধিক ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ঘরচাপা ও গাছচাপায় তিনজন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। তার মধ্যে একজন নারী, একজন পুরুষ ও শিশু রয়েছে। গতকাল সকালে তাদের মৃত্যু হয়। তারা হলেন লালমোহন উপজেলার পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়নের মনেজা খাতুন (৫০), বোরহানউদ্দিন উপজেলার চাচড়া ইউনিয়নের জাহাঙ্গির (৫০) ও দৌলতখান পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের মনিরের মেয়ে মাইশা (৪)। জেলা প্রশাসক আরিফুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, নিহতের পরিবারকে নগদ ২৫ হাজার টাকা করে সহায়তা করা হবে।

পটুয়াখালী : ঝোড়ো বাতাসে গাছ উপড়ে পড়ে পটুয়াখালীর দুমকী ও বাউফলে দুই বৃদ্ধ এবং কলাপাড়ায় এক যুবক নিহত হয়েছেন। গতকাল বাউফল উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন একটি পরিত্যক্ত ঘরে চাপা পড়ে আবদুল করিম (৬৫) নিহত হন। দুমকীর পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নে গাছ চাপা পড়ে জয়নাল হাওলাদার (৭০) নিহত হন। জেলার সর্বত্র বিদ্যুৎবিহীন। বিদ্যুৎ না থাকায় মোবাইল নেটওয়ার্ক ও ইন্টারনেট সংযোগে দিনভর বিভ্রাট দেখা দিয়েছে। জলোচ্ছ্বাসে দফায় দফায় প্লাবিত হয়েছে চরাঞ্চলসহ জেলার শতাধিক গ্রাম। তলিয়ে গেছে পৌরসভাসহ নিম্নাঞ্চল। এ ছাড়া গতকাল কলাপাড়ায় এক যুবক নিহত হয়েছেন। পটুয়াখালীতে মোট তিনজন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে বলে জানান ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা সুমন চন্দ্র দেবনাথ।

চট্টগ্রাম : চট্টগ্রাম নগরীর বায়েজীদ থানার টেক্সটাইল আবাসিক এলাকায় একটি নির্মাণাধীন ভবনের দেয়ালধসে সাইফুল ইসলাম হৃদয় (২৬) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। গতকাল সকাল সাড়ে ৭টার দিকে চন্দননগরে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত যুবক পেশায় রিকশাচালক।

খুলনা : খুলনার বটিয়াঘাটায় ঘূর্ণিঝড়ে গাছ চাপা পড়ে লালচাঁদ মোড়ল (৩৬) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। তিনি উপজেলার সুরখালী ইউনিয়নের গাওঘরা গরিয়ারডাঙ্গা গ্রামের গহর মোড়লের ছেলে। সুরখালী ইউপি চেয়ারম্যান এস কে জাকির হোসেন জানান, ঝড়ের রাতে নিজের ঘরে শুয়ে ছিলেন লালচাঁদ। প্রবল বাতাসে গাছ উপড়ে ঘরের ওপর পড়লে চাপা পড়ে তার মৃত্যু হয়।

রিমালের তাণ্ডবে খুলনার চার উপজেলায় বাঁধ ভেঙে বসতবাড়িসহ বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দি কয়েক লাখ মানুষ। বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন রয়েছে কয়েক লাখ গ্রাহক। গ্রীষ্মকালীন সবজি ও মাঠের ফসল নষ্ট হওয়ায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কৃষক।

সাতক্ষীরা : সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলায় ঘূর্ণিঝড় থেকে বাঁচতে আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার পথে শওকত মোড়ল (৬৫) নামে বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। রবিবার সন্ধ্যায় উপজেলার গাবুরা ইউনিয়নের নাপিতখালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে বলে শ্যামনগর থানার ওসি আবুল কালাম আজাদ জানান। তবে সুন্দরবনের কারণে বড় ধরনের বিপর্যয় থেকে রক্ষা পেয়েছে সাতক্ষীরার উপকূলীয় জনপদের মানুষ। ঝোড়ো হাওয়া ও ভারী বর্ষণে ভোগান্তিতে পড়েছে দেড় লাখের বেশি মানুষ।

লক্ষ্মীপুর : জেলার রামগঞ্জে ঘর চাপা পড়ে ফারিয়া নামে সাত বছরের শিশু মারা গেছে। গতকাল উপজেলার চণ্ডীপুর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডে সংসার আলী বেপারী বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। জোয়ারের পানিতে জেলার কমলনগর নাসিরগঞ্জে ১০০ মিটারের বেশি বেড়িবাঁধ ভেঙে পানিবন্দি অনেক পরিবার। বিভিন্ন স্থানে অর্ধশতাধিক কাঁচা ঘরবাড়ি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিধ্বস্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

নোয়াখালী : রিমালের প্রভাবে বেড়িবাঁধ না থাকায় জোয়ারের পানি ঢুকে দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার নিঝুমদ্বীপ ইউনিয়নের প্রায় ১১ গ্রাম প্লাবিত হয়ে ৫০ হাজার মানুষ পানিবন্দি। জোয়ারের প্রভাবে হাতিয়ায় নদীর পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ৮ থেকে ১০ ফুট বেড়ে গেছে। হাতিয়ার ইউএনও শুভাশিস চাকমা জানান, হাতিয়ার বিভিন্ন নৌরুটে সি-ট্রাক, ট্রলার চলাচল বন্ধ রয়েছে। যাত্রীদের জানমাল ও নিরাপত্তার স্বার্থে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত হাতিয়ার সঙ্গে সব নৌ চলাচল বন্ধ থাকবে।

ফেনী : ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে ঝরছে বৃষ্টি। বাতাসে গাছপালা নুইয়ে পড়ছে। তবে গতকাল সন্ধ্যায় কোথাও কোনো হতাহত কিংবা দুর্ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।

চাঁদপুর : চাঁদপুরে রিমালের প্রভাবে বাতাসের গতি ও বৃষ্টিপাত বেড়েছে। গতকাল ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত ৭২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। রবিবার মধ্যরাত থেকে চাঁদপুর-ঢাকাসহ সব রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ রয়েছে। জেলার সর্বত্র বিদ্যুৎ, ইন্টারনেট ও মোবাইল নেটওয়ার্কে বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া মেঘনা নদীর পশ্চিমের চরাঞ্চলে সড়ক ও বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে।

ইবি প্রতিনিধি : রিমালের তাণ্ডবে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) ক্যাম্পাসের একাধিক গাছ উপড়ে গেছে। রবিবার রাত থেকে বিদ্যুৎ না থাকায় হলগুলোয় তীব্র পানির সংকট দেখা দিয়েছে।

রাঙামাটি : ঘূর্ণিঝড় রিমালের পর টানা বৃষ্টি হয়েছে পাহাড়ে। কখনো হালকা, কখনো মাঝারি ও আবার কখনো ভারী। পাহাড়ধসের আতঙ্কে পাহাড় ছাড়ছে অনেকেই। রাঙামাটির জেলা প্রশাসক মো. মোশারফ হোসেন খান এরই মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়গুলোর মানুষকে নিরাপদে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। একই সঙ্গে মানুষকে সতর্ক করতে মাঠে নেমেছেন জনপ্রতিনিধিরাও। রাঙামাটি পৌরসভার তথ্যমতে, শুধু রাঙামাটি শহর এলাকায় ১ লাখ ২৫ হাজারের অধিক মানুষ পাহাড়ধসের ঝুঁকিতে বসবাস করে।

খাগড়াছড়ি : খাগড়াছড়িতে রিমালের প্রভাবে টানা বৃষ্টি হচ্ছে। ভারী বর্ষণে পাহাড়ধসের শঙ্কা রয়েছে। পাহাড়ের পাদদেশে ও ওপরে ঝুঁকিতে বাসবাস করছে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার পরিবার। এরই মধ্যে পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসকারীদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে প্রশাসন। পাহাড়ধসে সড়ক যোগাযোগ যাতে বিচ্ছিন্ন না হয় সেজন্য কাজ করার কথা জানিয়েছে সড়ক ও জনপথ বিভাগ।

গাজীপুর : ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে গাজীপুরে গতকাল ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে বৃষ্টি অব্যাহত ছিল। বৃষ্টির কারণে এদিন গার্মেন্ট শ্রমিক ও কর্মজীবী লোকজন চরম ভোগান্তিতে পড়ে। রাস্তায় সব ধরনের যানবাহন কম দেখা গেছে।

কক্সবাজার : রিমালের প্রভাবে কক্সবাজারে সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস সৃষ্টি হয়েছে। গতকাল সাগরে জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ৩-৪ ফুট বৃদ্ধি পেয়ে উপকূল ও নিম্নাঞ্চলের অর্ধশত গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। রবিবার রাত থেকে কক্সবাজারে বজ্রবৃষ্টি ও দমকা হাওয়া বয়ে গেছে। জেলার কিছু কিছু এলাকায় গাছপালা ও কাঁচা ঘরবাড়ি ভেঙে পড়েছে। জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় সেন্টমার্টিন দ্বীপের কিছু এলাকা প্লাবিত হওয়ার পাশাপাশি দ্বীপের কয়েকটি পয়েন্টে ভাঙন ধরেছে। এদিকে ভূমিধসের আশঙ্কায় পাহাড়ে ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের নিরাপদ আশ্রয় নিতে প্রচার চালাচ্ছে জেলা প্রশাসন ও পৌরসভা।

নারায়ণগঞ্জ : রিমালের প্রভাবে বৃষ্টিতে পানিবন্দি ডিএনডির প্রায় ২০ লাখ মানুষ। ঝোড়ো বাতাসে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুতের তারে গাছ পড়ে জেলাজুড়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাট দেখা দিয়েছে। গতকাল দুপুরের পর থেকে প্রায় জেলাজুড়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ আছে, আর যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ আছে সেখানেও আছে লোডশেডিং ও বিদ্যুৎ বিভ্রাট। পুরো নারায়ণগঞ্জ মূল শহর ডুবে গেছে হাঁটুপানিতে। শহরতলির অর্ধশতাধিক এলাকা ৩-৪ ফুট পানির নিচে। শহরের প্রধান প্রধান সড়কে হাঁটুপানি জমেছে। এ ছাড়া নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন এলাকাসহ শহরতলির বিভিন্ন এলাকার অলিগলি জলমগ্ন হয়ে পড়েছে।

কুষ্টিয়া : কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলায় ঘর মেরামতের সময় ঘূর্ণিঝড় রিমালের ধাক্কায় চাল থেকে পড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। নিহতের নাম বাদশা মল্লিক (৬০)। তিনি মিরপুর উপজেলার চিথলিয়া দাসপাড়ার মৃত খবির মল্লিকের ছেলে। গতকাল সকালের দিকে এ ঘটনা ঘটলেও রাতে তা নিশ্চিত করেন জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মুহাম্মদ আবদুর রহমান। তিনি বলেন, নিহতের পরিবারকে ত্রাণ হিসেবে নগদ ২৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে। স্থানীয়রা জানান, ঘূর্ণিঝড় রিমালের বাতাস শুরু হওয়ার পর বৃদ্ধ বাদশা মল্লিক ঘর মেরামতের জন্য চালে ওঠেন। কিন্তু বাতাসের ধাক্কায় তিনি পড়ে যান।

 

ঘূর্ণিঝড় রিমালের আঘাত

ছবি : ১. ভোলায় তলিয়েছে বিস্তীর্ণ এলাকা।


২. ভেঙে পড়েছে ঘর।


৩. সাতক্ষীরায়ও ভেঙেছে ঘর।


৪. রাজধানীতে জলাবদ্ধতায় ভোগান্তি।


৫. ডুবেছে চট্টগ্রাম শহর

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা