শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন, ২০২৪ আপডেট:

ভারতে এমপি আনার খুন রহস্য

মিন্টুকে নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া

যারা আমাকে এতিম করেছে তারাই সান্ত্বনার নামে অভিনয় করে গেছে : এমপিকন্যা
নিজস্ব প্রতিবেদক ও ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
মিন্টুকে নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া

ভারতের কলকাতায় নিহত এমপি আনোয়ারুল আজিম আনারের মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন বলেছেন, আমাকে যারা এতিম করেছে, তারাই আবার আমাকে সান্ত্বনার বাণী শুনিয়ে অভিনয় করে গেছে।

গতকাল সকালে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার রাখালগাছি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে ঝিনাইদহ-কুষ্টিয়া মহাসড়কের রঘুনাথপুর বাজারে এক মানববন্ধনে ডরিন এ কথা বলেন। পশ্চিমবঙ্গ সিআইডি বলেছে, এমপি আনারের দেহের মাংস কিমা করার জন্য ২ হাজার ২০০ টাকায় যন্ত্র কেনা হয়েছিল। এদিকে ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টুর নির্ধারিত রিমান্ড শেষ হওয়ার আগেই তাকে কারাগারে পাঠানোয় ঝিনাইদহ জেলায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। মিন্টুকে কারাগারে পাঠানোয় আনারের পরিবারে হতাশা নেমে এসেছে। আর মিন্টুর পরিবারে ফিরে এসেছে আশার আলো। মানববন্ধনে এমপি আনারের মেয়ে ডরিন আরও বলেন, ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বসে তারা (খুনের দায়ে অভিযুক্তরা) মোবাইলে ছবি আদানপ্রদান করেছে। কেন তারা আমার বাবাকে নৃশংসভাবে হত্যা করল। গ্যাস বাবুর কথা উল্লেখ করে ডরিন বলেন, আমার বাবা তার প্রতিপক্ষ নয়। আমি কাউকে সন্দেহ করিনি। হত্যাকান্ডে কারা জড়িত তাদের নাম পর্যন্ত আমি বলিনি। মামলার তদন্তকারীরা হত্যাকারীদের শনাক্ত করে গ্রেফতার করেছে। আমার বাবার নির্মম ও নৃশংস হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে প্রশাসন ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টু চাচাকে আটক করেছে। আমি তো তার নাম বলিনি। তাহলে কেন এখন বলা হচ্ছে, তাদের ফাঁসানো হচ্ছে। আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আইন আমার বাবার হত্যার বিচার করবে।

ডরিন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, দিন দিন ডিবির (গোয়েন্দা পুলিশ) তৎপরতা কমে যাচ্ছে। আমি বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পেরেছি, এখন নাকি চাপ আসছে। রিমান্ডে আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদ ছাড়াই জেলখানায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। এতে ন্যায়বিচার পাওয়া সম্ভব হবে কি না জানি না। এ হত্যার পেছনে তৃতীয় পক্ষের হাত রয়েছে। আর তৃতীয় পক্ষের লোক একজন হচ্ছে গ্যাস বাবু। আমি আমার বাবার নির্মম ও নৃশংস হত্যারীদের বিচার চাই। তাদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।

রাখালগাছি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মহিদুল ইসলাম মন্টুর সভাপতিত্বে মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা এস এম জাহাঙ্গীর সিদ্দিক ঠান্ডু, পৌর মেয়র আশরাফুল আলম, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান শফিকুজ্জামান রাসেল, রাশেদ শমশের প্রমুখ। মানববন্ধনে কৃষক লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও শ্রমিক লীগের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গ সিআইডি দাবি করেছে, এমপি আনারকে হত্যার পর তার শরীরের মাংস কিমা তৈরির যন্ত্র দিয়ে কিমা করা হয়। আনার হত্যাকান্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে নেপাল থেকে গ্রেফতার সিয়াম কলকাতা নিউমার্কেট থেকে ২ হাজার ২০০ টাকায় যন্ত্রটি কেনেন। গতকাল ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রমাণ না রাখার জন্যই ওই কিমা করার যন্ত্র ব্যবহার করা হয়। সিআইডির একাংশের দাবি, ওই যন্ত্রে পুরো মাংস কিমা করা যায়নি। তাই তারা লাশটিকে ছোট ছোট টুকরো করে সেপটিক ট্যাংকে ফেলে দেয়। এর আগে কলকাতার সঞ্জীভা গার্ডেনসে সেপটিক ট্যাংক থেকে প্রায় ৫ কেজি মাংস উদ্ধার করে পশ্চিমবঙ্গ সিআইডি। পরে এ মাংস মানুষের কি না তা নিশ্চিত হতে ফরেনসিক রিপোর্টের জন্য পাঠানো হয়।

মিন্টুকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ : এমপি আনারকে খুনের উদ্দেশে অপহরণের মামলায় গ্রেফতার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টুকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। গত রবিবার রিমান্ড পূর্ণ না হওয়ার আগেই মামলায় তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের ওয়ারী জোনের সহকারী কমিশনার মাহফুজুর রহমান তাকে আদালতে হাজির করেন। এরপর মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার একটি মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। তবে মিন্টু রিমান্ডের তিন দিনেও হত্যার দায় স্বীকার করেননি বলে জানা গেছে।

মিন্টুর রিমান্ড পূর্ণ হওয়ায় আগেই কারাগারে পাঠানোয় ঝিনাইদহসহ সারা দেশে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। এর পক্ষে-বিপক্ষে সামাজিক মাধ্যমজুড়ে চলছে বিভিন্ন মতামত। তারা বলছেন, কেন্দ্রীয় নেতাদের হস্তক্ষেপের কারণে রিমান্ড পূর্ণ না হওয়ার আগেই তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। কেউ কেউ অভিযোগ করেছেন, রাজনৈতিক চাপে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা অল্প সময়ের মধ্যে তাকে কারাগারে পাঠানোর ব্যবস্থা করেছেন।

এ বিষয়টি জানাজানি হয়ে পড়লে ঝিনাইদহে মিন্টুর অনুসারী নেতা-কর্মীরা চাঙা হয়ে উঠেছে বলে জানা গেছে। তারা আশা করছেন, অচিরেই তাদের নেতার মুক্তি মিলবে। কিন্তু হতাশা নেমে এসেছে এমপি আনার অনুসারী ও কালীগঞ্জে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে। অনেকে এই মামলায় আশার আলো দেখছেন না। তাদের মতে, মিন্টু বের হলে একে একে সব আসামি মুক্তি পাবে। মামলার স্বাভাবিক কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হবে।

এ ব্যাপারে মিন্টুর অনুসারী জেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম জানান, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টু এমপি আনার হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত নয়। অহেতুক তাকে এ মামলায় জড়ানো হয়েছে। আমরা আশা করছি, আমাদের প্রিয় নেতার অতি তাড়াতাড়ি মুক্তি মিলবে। অন্যদিকে কালীগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও পৌর মেয়র আশরাফুল ইসলাম জানান, জেলা সাধারণ সম্পাদক মিন্টু মুক্তি পেলে আমাদের আস্ত রাখবে না। জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক স্বীকারোক্তি দেওয়ার পরও কী কারণে মিন্টুকে রিমান্ড থেকে কারাগারে পাঠানো হলো তা আমাদের বোধগম্য নয়। আমরা কালীগঞ্জের নেতা-কর্মীরা হতাশা ও দুশ্চিন্তায় আছি।

গত ১১ জুন জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রাজধানীর ধানমন্ডি থেকে মিন্টুকে গ্রেফতার করে ডিবি। ১৩ জুন তাকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেনের আদালত মিন্টুর আট দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রিমান্ড শুনানিতে আদালতকে মিন্টু বলেন, আমি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার। এমপি মনোনয়ন চাওয়াই আমার অপরাধ।

মিন্টুর আগে তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক কাজী কামাল আহমেদ বাবু ওরফে গ্যাস বাবুকে আটক করে ডিবি। গত ৬ জুন রাতে ঝিনাইদহ শহরের আদর্শপাড়া এলাকা থেকে বাবুকে আটক করা হয়। পরে ৯ জুন বাবুকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। তাকে সাত দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। রিমান্ড চলাকালীন আনার হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিতে রাজি হন বাবু। তারপর আদালত বাবুর স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রেকর্ড করেন। এরপর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। বাবুকে জিজ্ঞাসাবাদেই আনার হত্যার নেপথ্যে মিন্টুর নাম আসে।

বাবাকে নিয়ে ডরিনের আবেগঘন স্ট্যাটাস : এমপি আনারের মৃত্যুর পর প্রথম ঈদের দিন ফেসবুকে আবেগঘন স্ট্যাটাস দিয়েছেন মেয়ে ডরিন। তিনি তার অশ্রুসিক্ত চোখের দুটি ছবিও পোস্ট করেন। সোমবার সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বাবা আনারকে নিয়ে ডরিন লেখেন, ‘কে দেখবে আমার কান্না, আব্বু। মাঠে ঈদের নামাজ পড়াচ্ছেন, আব্বু তুমি তো ভোরে সবার আগে উঠে গিয়ে ঈদগাহতে যাও। আজকে তুমি নেই আব্বু, তুমি কি জানো? আব্বু সবাই দাড়িয়ে কাঁদছে আব্বু। আমি ঘুমাতে পারছি না আব্বু। আজকে তুমি নেই, আজকে কেউ আর আমাদের বাসা থেকে বের হয়ে ঈদগাহে গেল না। আব্বু আজকে প্রথম আমার জীবনে তোমাকে ছাড়া ঈদের দিন। আল্লাহ তুমি এমনটা কেন করলে? আমার তো কষ্ট হচ্ছে। সবাই ঈদের নামাজ পড়তে যায় কিন্তু আমার বাবা যায় না। আমার তো শুধু চোখ দিয়ে পানি পড়ছে। আমি ভালো নেই আব্বু তুমি তো জানো। এমপি আনার গত ১২ মে ভারতে যান। পরদিন ১৩ মে কলকাতার নিউটাউন এলাকার সঞ্জীভা গার্ডেনসের একটি ফ্ল্যাটে খুন হন তিনি। তবে ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসে ২২ মে। ওইদিন রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় আনারের মেয়ে ডরিন অজ্ঞাতদের আসামি করে অপহরণ মামলা করেন।

দুই দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তদন্তে এ হত্যাকান্ডে জড়িত হিসেবে এ পর্যন্ত ১২ জনের নাম বেরিয়ে এসেছে। গ্রেফতার হয়েছেন সাতজন। তারা হলেন- বাংলাদেশে গ্রেফতার শিমুল ভূঁইয়া, তানভীর, শিলাস্তি, বাবু ও মিন্টু। এদের মধ্যে মিন্টু ছাড়া অন্যরা আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। এ ছাড়া ভারতে গ্রেফতার আছেন সিয়াম ও কসাই জাহিদ। আরও তিনজনের নাম এসেছে, যারা হত্যাকান্ডে সরাসরি জড়িত নয়। তবে আর্থিক লেনদেনে তারা ব্যবহৃত হতে পারেন বলে ডিবির সন্দেহ। হত্যাকান্ডের মাস্টারমাইন্ড আক্তারুজ্জামান শাহিন যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে গেছেন। এ ছাড়া পলাতক আছেন মোস্তাফিজ ও ফয়সাল।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

১৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন