শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

কোটাবিরোধীদের আসল উদ্দেশ্য কী

শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
কোটাবিরোধীদের আসল উদ্দেশ্য কী

কিছুদিন আগে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে সরকারি চাকরিতে কোটাসংক্রান্ত মামলাটি শুনানির জন্য নেওয়া হলে, বাংলাদেশের মাননীয় প্রধান বিচারপতি, বিচারপতি ওবায়দুল হাসান (শাহিন) বাংলাদেশের বিজ্ঞ অ্যাটর্নি জেনারেলকে প্রশ্ন করেছিলেন যারা কোটাবিরোধী আন্দোলনের নামে সড়ক অবরোধ করছে, তারা কি দেশের সর্বোচ্চ আদালতের ওপর চাপ সৃষ্টি করে, তাকে প্রভাবিত করার উদ্দেশ্যেই এটি করছে? স্বভাবসুলভ উত্তরে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেছিলেন, No My Lord.. অ্যাটর্নি জেনারেল সিনিয়র অ্যাডভোকেট এ এম আমিন উদ্দিন যা-ই বলে থাকুন না কেন, কোটা বাতিলের তথাকথিত দাবি জানাতে যারা রাস্তায় নেমেছেন, তারা যে মহামান্য সুপ্রিম কোর্টকে প্রভাবিত করার মানসেই তা করছেন, সে কথা ব্যাখ্যা করার অপেক্ষা রাখে না, কেননা কোটার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার এখন সরকারের নয়, বরং সুপ্রিম কোর্টের। সরকার চাইলেই এ ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। এ ব্যাপারে সরকার অন্য কিছু করলে তারাই আদালত অবমাননার দায়ে অভিযুক্ত হবে। সংবিধানের ১১২ অনুচ্ছেদের কারণে সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত অমান্য করার কোনো ক্ষমতাই সরকারের নেই। আরও গুরুতর প্রশ্ন হচ্ছে-যারা রাস্তায় নেমে অরাজকতা সৃষ্টির মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টকে প্রভাবিত করার চেষ্টা চালাচ্ছেন এবং তাদের ইচ্ছামতো রায় আদায় করতে চাচ্ছেন, তারা যদি বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কখনো ডিসি, এসপি, ইউএনও হওয়ার সুযোগ পান তাহলে তারা যে কোর্ট-কাচারি, আইনকানুন কিছু মানতে চাইবেন না, এটা ভাবার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। তাদের কেউ কেউ প্রকাশ্যে এমন কথাও বলছেন যে তারা সুপ্রিম কোর্টের রায় মানেন না। তথাকথিত আন্দোলন সরকারের বিরুদ্ধে নয়, বরং সুপ্রিম কোর্টের বিরুদ্ধে। সে অর্থে তারা প্রতিনিয়ত দেশের সর্বোচ্চ আদালতের অবমাননা করে চলেছেন, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ বইকি। যারা ছাত্র অবস্থায়ই সুপ্রিম কোর্টকে অবমাননা করে যাচ্ছেন, ডিসি, এসপি, ইউএনও হওয়ার সুযোগ পেলে তাদের মধ্যে যে আদালতের আদেশ-নির্দেশ-সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করার প্রবণতা বিরাজ করবে, সেটাই স্বাভাবিক। এদের মধ্যে প্রবণতা থাকবে হাই কোর্ট-সুপ্রিম কোর্টের আদেশ পেলে সেগুলো ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়ার। অর্থাৎ আইনের শাসন, সংবিধানের শাসনকে তারা হত্যা করার চেষ্টায় লিপ্ত থাকবেন। গত ৭ জুলাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও এদের বলে দিয়েছেন যে বিষয়টি সাব-জুডিস, এখানে সরকারের কিছুই করণীয় নেই।

কথাকথিত আন্দোলনকারীরা যে শুধু আদালত অবমাননাই করছেন, তা নয়। রাস্তাঘাট অবরোধ করে জনজীবনে দুর্ভোগ সৃষ্টি করে চলেছেন। আইনের প্রতি, আইনের শাসনের প্রতি যাদের ন্যূনতম শ্রদ্ধাবোধ নেই, তাদের কি ডিসি, এসপি হওয়ার সুযোগ দেওয়া যায়? সুযোগ পেলে তারা কি ধরাকে সরা জ্ঞান করে দেশকে মগের মুল্লুকে পরিণত করার চেষ্টায় লিপ্ত থাকবেন না?

বলা হয় কোটা পদ্ধতির কারণে মেধাবীরা বাদ পড়ছে। মনে রাখা প্রয়োজন প্রশাসন, পুলিশ বা অন্য সরকারি চাকরিতে অবস্থান করে দেশের মঙ্গল সাধনের জন্য মেধা বলতে যা বোঝায় তার বিন্দুমাত্র প্রয়োজন নেই, প্রয়োজন তীক্ষ বুদ্ধিমত্তা, উপস্থিত বুদ্ধি, প্রখর চিন্তাশক্তি, উঁচু মাপের ওছ, ঘটনা বিশ্লেষণের এবং তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণের দক্ষতা অর্থাৎ ইংরেজিতে যাকে বলে wit. আর মেধা বলতে বোঝায় পান্ডিত্য, ইংরেজি ভাষায়, intellectuality. মেধাবী তিনি যিনি বুদ্ধিজীবী, বলা যেতে পারে যিনি বিদ্যাসাগর। বুদ্ধিজীবী পন্ডিত আর তীক্ষ বুদ্ধিমান ব্যক্তিদের মধ্যে বেজায় ব্যবধান রয়েছে। মেধাবী, অর্থাৎ বুদ্ধিজীবী পন্ডিতদের জায়গা অধ্যাপনায়, গবেষণায়, চিকিৎসাশাস্ত্রে, সাংবাদিকতায়, আইনশাস্ত্রসহ এমন অন্যান্য স্থানে যেখানে তাদের প্রতিভার বিকাশ ঘটানোর সুযোগ থাকে। তারা হবেন আইনস্টাইন, নিউটন, বার্ট্রান্ড রাসেল, জঁ. প. সাত্রে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, শরৎ-বঙ্কিম, সুকান্ত ভট্টাচার্য, অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, গাফ্ফার চৌধুরী, তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া, মুনীর চৌধুরী, কবি শামসুর রাহমান, সৈয়দ শামসুল হক, কবি সুফিয়া কামাল, অধ্যাপক জি সি দেব, বিচারপতি দেবেশ ভট্টাচার্য, বিচারপতি মাহবুব মোর্শেদ, বিচারপতি মোস্তফা কামাল, বিচারপতি বদরুল হায়দার চৌধুরী, অমর্ত্য সেন, বাবা সাহেব আম্বেদকর, ড. এ পি জে আবদুল কালাম, স্টিফেন হকিং, বিচারপতি হেদায়েতুল্লা, বিচারপতি রাধা বিনোদ পাল, স্যার চৌধুরী মোহাম্মদ জাফরউল্লা খান, অধ্যাপক আবদুস সালাম, বিচারপতি ভগবতি, বিচারপতি কৃষ্ণ আয়ার, ডাক্তার বিধান চন্দ্র রায় প্রমুখ। মনে রাখতে হবে বুদ্ধিমান আর বুদ্ধিজীবী এক নয়। সরকারি চাকরি বুদ্ধিজীবীদের জন্য নয়, এটি প্রখর বুদ্ধির মানুষদের জন্য, যে কথা আমলাতন্ত্রের ওপরে বিশ্বনন্দিত লেখক, জার্মান সমাজবিজ্ঞানী মেক্স ওয়েবার স্পষ্ট করে লিখেছেন। ষাটের দশকে ব্রিটিশ মন্ত্রী রিচার্ড ক্রসম্যানও তাঁর পুস্তক ‘ক্রসম্যানস ডাইরি’তে একই ধরনের কথা লিখেছেন। সেই পুস্তকের ওপর লেখা কৌতুকমূলক ধারাবাহিক নাটক, ‘ইয়েস মিনিস্টার’ বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল। পান্ডিত্যপূর্ণ স্কলার নয়, বরং এমন তুখোড় বুদ্ধির অধিকারীকে পুলিশ বাহিনীতে দরকার যিনি তার চিন্তাশক্তি, দক্ষতা দিয়ে পশ্চিম বাংলায় খুন হওয়া বাংলাদেশি সংসদ সদস্য আনার হত্যার আদোপান্ত উন্মোচন করতে, তার মরদেহের অংশবিশেষ খুঁজে বের করতে সক্ষম হয়েছেন, যিনি ঢাকা শহরের শান্তি নিশ্চিত করতে পেরেছেন, গোটা দেশের পুলিশ বাহিনীতে দক্ষতা নিশ্চিত করতে পেরেছেন। এগুলো চাণক্য, অতীশ দীপঙ্কর বা কিং কুউ (কনফুসিয়াসের)-এর মতো পন্ডিত ব্যক্তিদের কাজ নয়। বিল গেটস, জাকারবার্গ, ইলন মাস্ক, সুন্দর পিচাই-এঁরা কেউই বুদ্ধিজীবী নন, কিন্তু প্রখর বুদ্ধির অধিকারী হয়ে ব্যবসায়ে চরম সাফল্য অর্জন করেছেন। সরকারি চাকরিতে এ ধরনের বুদ্ধিমান ব্যক্তিদের প্রয়োজন যারা অনুরূপ বুদ্ধি দিয়ে তাদের দায়িত্ব পালন করতে পারবেন। সেখানে বুদ্ধিজীবী হওয়ার প্রয়োজন নেই। বুদ্ধিমান ও বুদ্ধিজীবীর পার্থক্য বিবেচনায় উত্তম কুমার এবং সত্যজিৎ রায়ের কথা বিবেচনায় আনা যায়। উত্তম কুমার মোটেও পন্ডিত ব্যক্তি ছিলেন না, বরং প্রখর বুদ্ধি খাটিয়ে মহানায়ক হতে পেরেছিলেন। অন্যদিকে সত্যজিৎ রায় তাঁর পান্ডিত্যের কারণে অস্কারজয়ী পরিচালক হতে পেরেছিলেন। এসব কথা উপলব্ধি করে আইসিএস পরীক্ষায় তৃতীয় স্থান অধিকার করেও নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু এবং বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় সরকারি চাকরিতে যাননি। উন্নত দেশসমূহে মেধাবীরা কদাচিৎ সরকারি চাকরিতে যান। তারা সেসব কর্মস্থলেই যান যেখানে তাদের পান্ডিত্যের চর্চার ক্ষেত্র রয়েছে। বিলেতের কম সরকারি কর্মকর্তাই ¯œাতক ডিগ্রিধারী। দেড় যুগ কাল বিলেতের ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজারি সার্ভিসে বিভিন্ন উঁচু পদে চাকরি করাকালীন আমার অন্যতম দায়িত্ব ছিল সে দেশের পররাষ্ট্র, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ইমিগ্রেশন-সংক্রান্ত এবং পুলিশ কর্মকর্তাদের ট্রেনিং সেশনে প্রভাষকের দায়িত্ব পালন করা, আর সেভাবেই আমি এ বিষয়গুলো প্রত্যক্ষভাবে জানার সুযোগ পেয়েছি। একসময়ের ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী জন মেজর রাজনীতিতে পদার্পণের আগে ছিলেন একজন উঁচু পদের কর্মকর্তা, তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতা ছিল ‘A Level’। আমাদের দেশে সরকারি চাকরির মোহের পেছনে দুটি মুখ্য কারণ কাজ করে। প্রথমত প্রচুরসংখ্যক বেকারের দেশে সরকারি চাকরিতে রয়েছে চাকরির নিরাপত্তা। আর দ্বিতীয় কারণটি হচ্ছে ক্ষমতা। বিলেত-আমেরিকাসহ উন্নত দেশসমূহে ডিসি, এসপি, ইউএনও ইত্যাদি পদ নেই বিধায় আমাদের দেশে ডিসি, এসপি, ইউএনওরা যে অর্থে ক্ষমতাধর (অনেক ক্ষেত্রে ক্ষমতার অপব্যবহারকারী) উন্নত দেশে তা নেই। তা ছাড়া সেসব দেশের সিস্টেম এমন যে, ক্ষমতা প্রদর্শনের কোনো সুযোগ নেই। কোটার কারণে মেধার বিচার হবে না বলে আন্দোলনকারীরা জনগণকে বিভ্রান্ত করছেন। প্রথম তিনটি পরীক্ষায় সবাইকেই একই পন্থায় উত্তীর্ণ হতে হয়। মেধার প্রশ্ন আসে সব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পরে চূড়ান্ত বাছাই পর্বে। সুতরাং কোটার কারণে ‘মেধাবীগণ’ বঞ্চিত হবেন বলে যে দাবি করা হচ্ছে, তা সম্পূর্ণ অমূলক। এমন ভ্রান্ত কথা ইচ্ছাকৃতভাবে ছড়ানো হচ্ছে। সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই যে, এই তথাকথিত আন্দোলনে ইন্ধন এবং অর্থ দিচ্ছে বিএনপি-জামায়াত গোষ্ঠী, প্রচুর অর্থ আসছে বিদেশ থেকেও। এর পেছনে যে আসল উদ্দেশ্য রাজপথের তথাকথিত আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটানো, তা দিবালোকের মতোই পরিষ্কার। তথাকথিত আন্দোলনকারীদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের কিছু লোক থাকলেও এদের সিংহভাগ যে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী, তা তাদের আচার-আচরণ, কথাবার্তা থেকেই পরিষ্কার। ৭১-এ যেমন পাকিস্তানপ্রেমী-মুক্তিযুদ্ধবিরোধী লোক ছিলেন, এখনো তাদের বংশধরেরা একই ধারণা পোষণ করছেন, ইচ্ছা পোষণ করছেন দেশকে আবার পাকিস্তানে পরিণত করার। জনৈক বিজ্ঞজন তার ফেসবুকে লিখেছেন, দেশে এখনো ৪ কোটি পাকিস্তানপ্রেমী রয়েছেন যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিপক্ষে। অঙ্কের হিসাবে দেশে ঠিক কতজন মুক্তিযুদ্ধবিরোধী রয়েছেন তাতে তারতম্য থাকলেও বেশ কিছু মুক্তিযুদ্ধবিরোধী লোক যে রয়েছেন এবং এরা যে ছলেবলে দেশকে পুনরায় পাকিস্তানে পরিণত করার চেষ্টায় লিপ্ত, তা দৃশ্যমান। তথাকথিত আন্দোলনকারীদের যারা প্রকাশ্যে উসকানি দিচ্ছেন তাদের প্রায় সবাই পাকিস্তানপন্থি। তাদের পারিবারিক ইতিহাসই এমন সাক্ষ্য দেয়। এদের মধ্যে রয়েছেন কুখ্যাত চখা মিঞা রাজাকারের পুত্র মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং রিজভী, যার পিতা ১৯৭১ সালের আগস্ট মাসে, মুক্তিযুদ্ধ তুঙ্গে থাকাকালে পাকিস্তান পুলিশ বাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন। অন্যদের পারিবারিক ইতিহাসও একই। এখন সময় হয়েছে যাতে মুক্তিযুদ্ধবিরোধীরা বা তাদের বংশধরেরা সরকারি চাকরিতে না যেতে পারে, সে ব্যাপারে কঠোর হওয়ার। এদের ষড়যন্ত্র স্বল্পসময়ের জন্য নয়, বরং সুদূরপ্রসারী। সরকারি চাকরিতে এদের সংখ্যা বাড়িয়ে দেশে সাম্প্রদায়িকতার প্রসার ঘটিয়ে, দেশকে হিন্দুশূন্য করে আবার পাকিস্তানে পরিণত করার চূড়ান্ত লক্ষ্য নিয়েই এদের তথাকথিত আন্দোলন। তাই সাধু সাবধান!

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

৫৪ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা