শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

কোটাবিরোধীদের আসল উদ্দেশ্য কী

শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
কোটাবিরোধীদের আসল উদ্দেশ্য কী

কিছুদিন আগে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে সরকারি চাকরিতে কোটাসংক্রান্ত মামলাটি শুনানির জন্য নেওয়া হলে, বাংলাদেশের মাননীয় প্রধান বিচারপতি, বিচারপতি ওবায়দুল হাসান (শাহিন) বাংলাদেশের বিজ্ঞ অ্যাটর্নি জেনারেলকে প্রশ্ন করেছিলেন যারা কোটাবিরোধী আন্দোলনের নামে সড়ক অবরোধ করছে, তারা কি দেশের সর্বোচ্চ আদালতের ওপর চাপ সৃষ্টি করে, তাকে প্রভাবিত করার উদ্দেশ্যেই এটি করছে? স্বভাবসুলভ উত্তরে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেছিলেন, No My Lord.. অ্যাটর্নি জেনারেল সিনিয়র অ্যাডভোকেট এ এম আমিন উদ্দিন যা-ই বলে থাকুন না কেন, কোটা বাতিলের তথাকথিত দাবি জানাতে যারা রাস্তায় নেমেছেন, তারা যে মহামান্য সুপ্রিম কোর্টকে প্রভাবিত করার মানসেই তা করছেন, সে কথা ব্যাখ্যা করার অপেক্ষা রাখে না, কেননা কোটার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার এখন সরকারের নয়, বরং সুপ্রিম কোর্টের। সরকার চাইলেই এ ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। এ ব্যাপারে সরকার অন্য কিছু করলে তারাই আদালত অবমাননার দায়ে অভিযুক্ত হবে। সংবিধানের ১১২ অনুচ্ছেদের কারণে সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত অমান্য করার কোনো ক্ষমতাই সরকারের নেই। আরও গুরুতর প্রশ্ন হচ্ছে-যারা রাস্তায় নেমে অরাজকতা সৃষ্টির মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টকে প্রভাবিত করার চেষ্টা চালাচ্ছেন এবং তাদের ইচ্ছামতো রায় আদায় করতে চাচ্ছেন, তারা যদি বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কখনো ডিসি, এসপি, ইউএনও হওয়ার সুযোগ পান তাহলে তারা যে কোর্ট-কাচারি, আইনকানুন কিছু মানতে চাইবেন না, এটা ভাবার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। তাদের কেউ কেউ প্রকাশ্যে এমন কথাও বলছেন যে তারা সুপ্রিম কোর্টের রায় মানেন না। তথাকথিত আন্দোলন সরকারের বিরুদ্ধে নয়, বরং সুপ্রিম কোর্টের বিরুদ্ধে। সে অর্থে তারা প্রতিনিয়ত দেশের সর্বোচ্চ আদালতের অবমাননা করে চলেছেন, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ বইকি। যারা ছাত্র অবস্থায়ই সুপ্রিম কোর্টকে অবমাননা করে যাচ্ছেন, ডিসি, এসপি, ইউএনও হওয়ার সুযোগ পেলে তাদের মধ্যে যে আদালতের আদেশ-নির্দেশ-সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করার প্রবণতা বিরাজ করবে, সেটাই স্বাভাবিক। এদের মধ্যে প্রবণতা থাকবে হাই কোর্ট-সুপ্রিম কোর্টের আদেশ পেলে সেগুলো ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়ার। অর্থাৎ আইনের শাসন, সংবিধানের শাসনকে তারা হত্যা করার চেষ্টায় লিপ্ত থাকবেন। গত ৭ জুলাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও এদের বলে দিয়েছেন যে বিষয়টি সাব-জুডিস, এখানে সরকারের কিছুই করণীয় নেই।

কথাকথিত আন্দোলনকারীরা যে শুধু আদালত অবমাননাই করছেন, তা নয়। রাস্তাঘাট অবরোধ করে জনজীবনে দুর্ভোগ সৃষ্টি করে চলেছেন। আইনের প্রতি, আইনের শাসনের প্রতি যাদের ন্যূনতম শ্রদ্ধাবোধ নেই, তাদের কি ডিসি, এসপি হওয়ার সুযোগ দেওয়া যায়? সুযোগ পেলে তারা কি ধরাকে সরা জ্ঞান করে দেশকে মগের মুল্লুকে পরিণত করার চেষ্টায় লিপ্ত থাকবেন না?

বলা হয় কোটা পদ্ধতির কারণে মেধাবীরা বাদ পড়ছে। মনে রাখা প্রয়োজন প্রশাসন, পুলিশ বা অন্য সরকারি চাকরিতে অবস্থান করে দেশের মঙ্গল সাধনের জন্য মেধা বলতে যা বোঝায় তার বিন্দুমাত্র প্রয়োজন নেই, প্রয়োজন তীক্ষ বুদ্ধিমত্তা, উপস্থিত বুদ্ধি, প্রখর চিন্তাশক্তি, উঁচু মাপের ওছ, ঘটনা বিশ্লেষণের এবং তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণের দক্ষতা অর্থাৎ ইংরেজিতে যাকে বলে wit. আর মেধা বলতে বোঝায় পান্ডিত্য, ইংরেজি ভাষায়, intellectuality. মেধাবী তিনি যিনি বুদ্ধিজীবী, বলা যেতে পারে যিনি বিদ্যাসাগর। বুদ্ধিজীবী পন্ডিত আর তীক্ষ বুদ্ধিমান ব্যক্তিদের মধ্যে বেজায় ব্যবধান রয়েছে। মেধাবী, অর্থাৎ বুদ্ধিজীবী পন্ডিতদের জায়গা অধ্যাপনায়, গবেষণায়, চিকিৎসাশাস্ত্রে, সাংবাদিকতায়, আইনশাস্ত্রসহ এমন অন্যান্য স্থানে যেখানে তাদের প্রতিভার বিকাশ ঘটানোর সুযোগ থাকে। তারা হবেন আইনস্টাইন, নিউটন, বার্ট্রান্ড রাসেল, জঁ. প. সাত্রে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, শরৎ-বঙ্কিম, সুকান্ত ভট্টাচার্য, অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, গাফ্ফার চৌধুরী, তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া, মুনীর চৌধুরী, কবি শামসুর রাহমান, সৈয়দ শামসুল হক, কবি সুফিয়া কামাল, অধ্যাপক জি সি দেব, বিচারপতি দেবেশ ভট্টাচার্য, বিচারপতি মাহবুব মোর্শেদ, বিচারপতি মোস্তফা কামাল, বিচারপতি বদরুল হায়দার চৌধুরী, অমর্ত্য সেন, বাবা সাহেব আম্বেদকর, ড. এ পি জে আবদুল কালাম, স্টিফেন হকিং, বিচারপতি হেদায়েতুল্লা, বিচারপতি রাধা বিনোদ পাল, স্যার চৌধুরী মোহাম্মদ জাফরউল্লা খান, অধ্যাপক আবদুস সালাম, বিচারপতি ভগবতি, বিচারপতি কৃষ্ণ আয়ার, ডাক্তার বিধান চন্দ্র রায় প্রমুখ। মনে রাখতে হবে বুদ্ধিমান আর বুদ্ধিজীবী এক নয়। সরকারি চাকরি বুদ্ধিজীবীদের জন্য নয়, এটি প্রখর বুদ্ধির মানুষদের জন্য, যে কথা আমলাতন্ত্রের ওপরে বিশ্বনন্দিত লেখক, জার্মান সমাজবিজ্ঞানী মেক্স ওয়েবার স্পষ্ট করে লিখেছেন। ষাটের দশকে ব্রিটিশ মন্ত্রী রিচার্ড ক্রসম্যানও তাঁর পুস্তক ‘ক্রসম্যানস ডাইরি’তে একই ধরনের কথা লিখেছেন। সেই পুস্তকের ওপর লেখা কৌতুকমূলক ধারাবাহিক নাটক, ‘ইয়েস মিনিস্টার’ বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল। পান্ডিত্যপূর্ণ স্কলার নয়, বরং এমন তুখোড় বুদ্ধির অধিকারীকে পুলিশ বাহিনীতে দরকার যিনি তার চিন্তাশক্তি, দক্ষতা দিয়ে পশ্চিম বাংলায় খুন হওয়া বাংলাদেশি সংসদ সদস্য আনার হত্যার আদোপান্ত উন্মোচন করতে, তার মরদেহের অংশবিশেষ খুঁজে বের করতে সক্ষম হয়েছেন, যিনি ঢাকা শহরের শান্তি নিশ্চিত করতে পেরেছেন, গোটা দেশের পুলিশ বাহিনীতে দক্ষতা নিশ্চিত করতে পেরেছেন। এগুলো চাণক্য, অতীশ দীপঙ্কর বা কিং কুউ (কনফুসিয়াসের)-এর মতো পন্ডিত ব্যক্তিদের কাজ নয়। বিল গেটস, জাকারবার্গ, ইলন মাস্ক, সুন্দর পিচাই-এঁরা কেউই বুদ্ধিজীবী নন, কিন্তু প্রখর বুদ্ধির অধিকারী হয়ে ব্যবসায়ে চরম সাফল্য অর্জন করেছেন। সরকারি চাকরিতে এ ধরনের বুদ্ধিমান ব্যক্তিদের প্রয়োজন যারা অনুরূপ বুদ্ধি দিয়ে তাদের দায়িত্ব পালন করতে পারবেন। সেখানে বুদ্ধিজীবী হওয়ার প্রয়োজন নেই। বুদ্ধিমান ও বুদ্ধিজীবীর পার্থক্য বিবেচনায় উত্তম কুমার এবং সত্যজিৎ রায়ের কথা বিবেচনায় আনা যায়। উত্তম কুমার মোটেও পন্ডিত ব্যক্তি ছিলেন না, বরং প্রখর বুদ্ধি খাটিয়ে মহানায়ক হতে পেরেছিলেন। অন্যদিকে সত্যজিৎ রায় তাঁর পান্ডিত্যের কারণে অস্কারজয়ী পরিচালক হতে পেরেছিলেন। এসব কথা উপলব্ধি করে আইসিএস পরীক্ষায় তৃতীয় স্থান অধিকার করেও নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু এবং বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় সরকারি চাকরিতে যাননি। উন্নত দেশসমূহে মেধাবীরা কদাচিৎ সরকারি চাকরিতে যান। তারা সেসব কর্মস্থলেই যান যেখানে তাদের পান্ডিত্যের চর্চার ক্ষেত্র রয়েছে। বিলেতের কম সরকারি কর্মকর্তাই ¯œাতক ডিগ্রিধারী। দেড় যুগ কাল বিলেতের ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজারি সার্ভিসে বিভিন্ন উঁচু পদে চাকরি করাকালীন আমার অন্যতম দায়িত্ব ছিল সে দেশের পররাষ্ট্র, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ইমিগ্রেশন-সংক্রান্ত এবং পুলিশ কর্মকর্তাদের ট্রেনিং সেশনে প্রভাষকের দায়িত্ব পালন করা, আর সেভাবেই আমি এ বিষয়গুলো প্রত্যক্ষভাবে জানার সুযোগ পেয়েছি। একসময়ের ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী জন মেজর রাজনীতিতে পদার্পণের আগে ছিলেন একজন উঁচু পদের কর্মকর্তা, তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতা ছিল ‘A Level’। আমাদের দেশে সরকারি চাকরির মোহের পেছনে দুটি মুখ্য কারণ কাজ করে। প্রথমত প্রচুরসংখ্যক বেকারের দেশে সরকারি চাকরিতে রয়েছে চাকরির নিরাপত্তা। আর দ্বিতীয় কারণটি হচ্ছে ক্ষমতা। বিলেত-আমেরিকাসহ উন্নত দেশসমূহে ডিসি, এসপি, ইউএনও ইত্যাদি পদ নেই বিধায় আমাদের দেশে ডিসি, এসপি, ইউএনওরা যে অর্থে ক্ষমতাধর (অনেক ক্ষেত্রে ক্ষমতার অপব্যবহারকারী) উন্নত দেশে তা নেই। তা ছাড়া সেসব দেশের সিস্টেম এমন যে, ক্ষমতা প্রদর্শনের কোনো সুযোগ নেই। কোটার কারণে মেধার বিচার হবে না বলে আন্দোলনকারীরা জনগণকে বিভ্রান্ত করছেন। প্রথম তিনটি পরীক্ষায় সবাইকেই একই পন্থায় উত্তীর্ণ হতে হয়। মেধার প্রশ্ন আসে সব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পরে চূড়ান্ত বাছাই পর্বে। সুতরাং কোটার কারণে ‘মেধাবীগণ’ বঞ্চিত হবেন বলে যে দাবি করা হচ্ছে, তা সম্পূর্ণ অমূলক। এমন ভ্রান্ত কথা ইচ্ছাকৃতভাবে ছড়ানো হচ্ছে। সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই যে, এই তথাকথিত আন্দোলনে ইন্ধন এবং অর্থ দিচ্ছে বিএনপি-জামায়াত গোষ্ঠী, প্রচুর অর্থ আসছে বিদেশ থেকেও। এর পেছনে যে আসল উদ্দেশ্য রাজপথের তথাকথিত আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটানো, তা দিবালোকের মতোই পরিষ্কার। তথাকথিত আন্দোলনকারীদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের কিছু লোক থাকলেও এদের সিংহভাগ যে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী, তা তাদের আচার-আচরণ, কথাবার্তা থেকেই পরিষ্কার। ৭১-এ যেমন পাকিস্তানপ্রেমী-মুক্তিযুদ্ধবিরোধী লোক ছিলেন, এখনো তাদের বংশধরেরা একই ধারণা পোষণ করছেন, ইচ্ছা পোষণ করছেন দেশকে আবার পাকিস্তানে পরিণত করার। জনৈক বিজ্ঞজন তার ফেসবুকে লিখেছেন, দেশে এখনো ৪ কোটি পাকিস্তানপ্রেমী রয়েছেন যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিপক্ষে। অঙ্কের হিসাবে দেশে ঠিক কতজন মুক্তিযুদ্ধবিরোধী রয়েছেন তাতে তারতম্য থাকলেও বেশ কিছু মুক্তিযুদ্ধবিরোধী লোক যে রয়েছেন এবং এরা যে ছলেবলে দেশকে পুনরায় পাকিস্তানে পরিণত করার চেষ্টায় লিপ্ত, তা দৃশ্যমান। তথাকথিত আন্দোলনকারীদের যারা প্রকাশ্যে উসকানি দিচ্ছেন তাদের প্রায় সবাই পাকিস্তানপন্থি। তাদের পারিবারিক ইতিহাসই এমন সাক্ষ্য দেয়। এদের মধ্যে রয়েছেন কুখ্যাত চখা মিঞা রাজাকারের পুত্র মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং রিজভী, যার পিতা ১৯৭১ সালের আগস্ট মাসে, মুক্তিযুদ্ধ তুঙ্গে থাকাকালে পাকিস্তান পুলিশ বাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন। অন্যদের পারিবারিক ইতিহাসও একই। এখন সময় হয়েছে যাতে মুক্তিযুদ্ধবিরোধীরা বা তাদের বংশধরেরা সরকারি চাকরিতে না যেতে পারে, সে ব্যাপারে কঠোর হওয়ার। এদের ষড়যন্ত্র স্বল্পসময়ের জন্য নয়, বরং সুদূরপ্রসারী। সরকারি চাকরিতে এদের সংখ্যা বাড়িয়ে দেশে সাম্প্রদায়িকতার প্রসার ঘটিয়ে, দেশকে হিন্দুশূন্য করে আবার পাকিস্তানে পরিণত করার চূড়ান্ত লক্ষ্য নিয়েই এদের তথাকথিত আন্দোলন। তাই সাধু সাবধান!

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

৩৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ
শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন