শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

কোটাবিরোধীদের আসল উদ্দেশ্য কী

শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
কোটাবিরোধীদের আসল উদ্দেশ্য কী

কিছুদিন আগে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে সরকারি চাকরিতে কোটাসংক্রান্ত মামলাটি শুনানির জন্য নেওয়া হলে, বাংলাদেশের মাননীয় প্রধান বিচারপতি, বিচারপতি ওবায়দুল হাসান (শাহিন) বাংলাদেশের বিজ্ঞ অ্যাটর্নি জেনারেলকে প্রশ্ন করেছিলেন যারা কোটাবিরোধী আন্দোলনের নামে সড়ক অবরোধ করছে, তারা কি দেশের সর্বোচ্চ আদালতের ওপর চাপ সৃষ্টি করে, তাকে প্রভাবিত করার উদ্দেশ্যেই এটি করছে? স্বভাবসুলভ উত্তরে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেছিলেন, No My Lord.. অ্যাটর্নি জেনারেল সিনিয়র অ্যাডভোকেট এ এম আমিন উদ্দিন যা-ই বলে থাকুন না কেন, কোটা বাতিলের তথাকথিত দাবি জানাতে যারা রাস্তায় নেমেছেন, তারা যে মহামান্য সুপ্রিম কোর্টকে প্রভাবিত করার মানসেই তা করছেন, সে কথা ব্যাখ্যা করার অপেক্ষা রাখে না, কেননা কোটার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার এখন সরকারের নয়, বরং সুপ্রিম কোর্টের। সরকার চাইলেই এ ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। এ ব্যাপারে সরকার অন্য কিছু করলে তারাই আদালত অবমাননার দায়ে অভিযুক্ত হবে। সংবিধানের ১১২ অনুচ্ছেদের কারণে সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত অমান্য করার কোনো ক্ষমতাই সরকারের নেই। আরও গুরুতর প্রশ্ন হচ্ছে-যারা রাস্তায় নেমে অরাজকতা সৃষ্টির মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টকে প্রভাবিত করার চেষ্টা চালাচ্ছেন এবং তাদের ইচ্ছামতো রায় আদায় করতে চাচ্ছেন, তারা যদি বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কখনো ডিসি, এসপি, ইউএনও হওয়ার সুযোগ পান তাহলে তারা যে কোর্ট-কাচারি, আইনকানুন কিছু মানতে চাইবেন না, এটা ভাবার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। তাদের কেউ কেউ প্রকাশ্যে এমন কথাও বলছেন যে তারা সুপ্রিম কোর্টের রায় মানেন না। তথাকথিত আন্দোলন সরকারের বিরুদ্ধে নয়, বরং সুপ্রিম কোর্টের বিরুদ্ধে। সে অর্থে তারা প্রতিনিয়ত দেশের সর্বোচ্চ আদালতের অবমাননা করে চলেছেন, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ বইকি। যারা ছাত্র অবস্থায়ই সুপ্রিম কোর্টকে অবমাননা করে যাচ্ছেন, ডিসি, এসপি, ইউএনও হওয়ার সুযোগ পেলে তাদের মধ্যে যে আদালতের আদেশ-নির্দেশ-সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করার প্রবণতা বিরাজ করবে, সেটাই স্বাভাবিক। এদের মধ্যে প্রবণতা থাকবে হাই কোর্ট-সুপ্রিম কোর্টের আদেশ পেলে সেগুলো ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়ার। অর্থাৎ আইনের শাসন, সংবিধানের শাসনকে তারা হত্যা করার চেষ্টায় লিপ্ত থাকবেন। গত ৭ জুলাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও এদের বলে দিয়েছেন যে বিষয়টি সাব-জুডিস, এখানে সরকারের কিছুই করণীয় নেই।

কথাকথিত আন্দোলনকারীরা যে শুধু আদালত অবমাননাই করছেন, তা নয়। রাস্তাঘাট অবরোধ করে জনজীবনে দুর্ভোগ সৃষ্টি করে চলেছেন। আইনের প্রতি, আইনের শাসনের প্রতি যাদের ন্যূনতম শ্রদ্ধাবোধ নেই, তাদের কি ডিসি, এসপি হওয়ার সুযোগ দেওয়া যায়? সুযোগ পেলে তারা কি ধরাকে সরা জ্ঞান করে দেশকে মগের মুল্লুকে পরিণত করার চেষ্টায় লিপ্ত থাকবেন না?

বলা হয় কোটা পদ্ধতির কারণে মেধাবীরা বাদ পড়ছে। মনে রাখা প্রয়োজন প্রশাসন, পুলিশ বা অন্য সরকারি চাকরিতে অবস্থান করে দেশের মঙ্গল সাধনের জন্য মেধা বলতে যা বোঝায় তার বিন্দুমাত্র প্রয়োজন নেই, প্রয়োজন তীক্ষ বুদ্ধিমত্তা, উপস্থিত বুদ্ধি, প্রখর চিন্তাশক্তি, উঁচু মাপের ওছ, ঘটনা বিশ্লেষণের এবং তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণের দক্ষতা অর্থাৎ ইংরেজিতে যাকে বলে wit. আর মেধা বলতে বোঝায় পান্ডিত্য, ইংরেজি ভাষায়, intellectuality. মেধাবী তিনি যিনি বুদ্ধিজীবী, বলা যেতে পারে যিনি বিদ্যাসাগর। বুদ্ধিজীবী পন্ডিত আর তীক্ষ বুদ্ধিমান ব্যক্তিদের মধ্যে বেজায় ব্যবধান রয়েছে। মেধাবী, অর্থাৎ বুদ্ধিজীবী পন্ডিতদের জায়গা অধ্যাপনায়, গবেষণায়, চিকিৎসাশাস্ত্রে, সাংবাদিকতায়, আইনশাস্ত্রসহ এমন অন্যান্য স্থানে যেখানে তাদের প্রতিভার বিকাশ ঘটানোর সুযোগ থাকে। তারা হবেন আইনস্টাইন, নিউটন, বার্ট্রান্ড রাসেল, জঁ. প. সাত্রে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, শরৎ-বঙ্কিম, সুকান্ত ভট্টাচার্য, অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, গাফ্ফার চৌধুরী, তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া, মুনীর চৌধুরী, কবি শামসুর রাহমান, সৈয়দ শামসুল হক, কবি সুফিয়া কামাল, অধ্যাপক জি সি দেব, বিচারপতি দেবেশ ভট্টাচার্য, বিচারপতি মাহবুব মোর্শেদ, বিচারপতি মোস্তফা কামাল, বিচারপতি বদরুল হায়দার চৌধুরী, অমর্ত্য সেন, বাবা সাহেব আম্বেদকর, ড. এ পি জে আবদুল কালাম, স্টিফেন হকিং, বিচারপতি হেদায়েতুল্লা, বিচারপতি রাধা বিনোদ পাল, স্যার চৌধুরী মোহাম্মদ জাফরউল্লা খান, অধ্যাপক আবদুস সালাম, বিচারপতি ভগবতি, বিচারপতি কৃষ্ণ আয়ার, ডাক্তার বিধান চন্দ্র রায় প্রমুখ। মনে রাখতে হবে বুদ্ধিমান আর বুদ্ধিজীবী এক নয়। সরকারি চাকরি বুদ্ধিজীবীদের জন্য নয়, এটি প্রখর বুদ্ধির মানুষদের জন্য, যে কথা আমলাতন্ত্রের ওপরে বিশ্বনন্দিত লেখক, জার্মান সমাজবিজ্ঞানী মেক্স ওয়েবার স্পষ্ট করে লিখেছেন। ষাটের দশকে ব্রিটিশ মন্ত্রী রিচার্ড ক্রসম্যানও তাঁর পুস্তক ‘ক্রসম্যানস ডাইরি’তে একই ধরনের কথা লিখেছেন। সেই পুস্তকের ওপর লেখা কৌতুকমূলক ধারাবাহিক নাটক, ‘ইয়েস মিনিস্টার’ বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল। পান্ডিত্যপূর্ণ স্কলার নয়, বরং এমন তুখোড় বুদ্ধির অধিকারীকে পুলিশ বাহিনীতে দরকার যিনি তার চিন্তাশক্তি, দক্ষতা দিয়ে পশ্চিম বাংলায় খুন হওয়া বাংলাদেশি সংসদ সদস্য আনার হত্যার আদোপান্ত উন্মোচন করতে, তার মরদেহের অংশবিশেষ খুঁজে বের করতে সক্ষম হয়েছেন, যিনি ঢাকা শহরের শান্তি নিশ্চিত করতে পেরেছেন, গোটা দেশের পুলিশ বাহিনীতে দক্ষতা নিশ্চিত করতে পেরেছেন। এগুলো চাণক্য, অতীশ দীপঙ্কর বা কিং কুউ (কনফুসিয়াসের)-এর মতো পন্ডিত ব্যক্তিদের কাজ নয়। বিল গেটস, জাকারবার্গ, ইলন মাস্ক, সুন্দর পিচাই-এঁরা কেউই বুদ্ধিজীবী নন, কিন্তু প্রখর বুদ্ধির অধিকারী হয়ে ব্যবসায়ে চরম সাফল্য অর্জন করেছেন। সরকারি চাকরিতে এ ধরনের বুদ্ধিমান ব্যক্তিদের প্রয়োজন যারা অনুরূপ বুদ্ধি দিয়ে তাদের দায়িত্ব পালন করতে পারবেন। সেখানে বুদ্ধিজীবী হওয়ার প্রয়োজন নেই। বুদ্ধিমান ও বুদ্ধিজীবীর পার্থক্য বিবেচনায় উত্তম কুমার এবং সত্যজিৎ রায়ের কথা বিবেচনায় আনা যায়। উত্তম কুমার মোটেও পন্ডিত ব্যক্তি ছিলেন না, বরং প্রখর বুদ্ধি খাটিয়ে মহানায়ক হতে পেরেছিলেন। অন্যদিকে সত্যজিৎ রায় তাঁর পান্ডিত্যের কারণে অস্কারজয়ী পরিচালক হতে পেরেছিলেন। এসব কথা উপলব্ধি করে আইসিএস পরীক্ষায় তৃতীয় স্থান অধিকার করেও নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু এবং বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় সরকারি চাকরিতে যাননি। উন্নত দেশসমূহে মেধাবীরা কদাচিৎ সরকারি চাকরিতে যান। তারা সেসব কর্মস্থলেই যান যেখানে তাদের পান্ডিত্যের চর্চার ক্ষেত্র রয়েছে। বিলেতের কম সরকারি কর্মকর্তাই ¯œাতক ডিগ্রিধারী। দেড় যুগ কাল বিলেতের ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজারি সার্ভিসে বিভিন্ন উঁচু পদে চাকরি করাকালীন আমার অন্যতম দায়িত্ব ছিল সে দেশের পররাষ্ট্র, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ইমিগ্রেশন-সংক্রান্ত এবং পুলিশ কর্মকর্তাদের ট্রেনিং সেশনে প্রভাষকের দায়িত্ব পালন করা, আর সেভাবেই আমি এ বিষয়গুলো প্রত্যক্ষভাবে জানার সুযোগ পেয়েছি। একসময়ের ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী জন মেজর রাজনীতিতে পদার্পণের আগে ছিলেন একজন উঁচু পদের কর্মকর্তা, তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতা ছিল ‘A Level’। আমাদের দেশে সরকারি চাকরির মোহের পেছনে দুটি মুখ্য কারণ কাজ করে। প্রথমত প্রচুরসংখ্যক বেকারের দেশে সরকারি চাকরিতে রয়েছে চাকরির নিরাপত্তা। আর দ্বিতীয় কারণটি হচ্ছে ক্ষমতা। বিলেত-আমেরিকাসহ উন্নত দেশসমূহে ডিসি, এসপি, ইউএনও ইত্যাদি পদ নেই বিধায় আমাদের দেশে ডিসি, এসপি, ইউএনওরা যে অর্থে ক্ষমতাধর (অনেক ক্ষেত্রে ক্ষমতার অপব্যবহারকারী) উন্নত দেশে তা নেই। তা ছাড়া সেসব দেশের সিস্টেম এমন যে, ক্ষমতা প্রদর্শনের কোনো সুযোগ নেই। কোটার কারণে মেধার বিচার হবে না বলে আন্দোলনকারীরা জনগণকে বিভ্রান্ত করছেন। প্রথম তিনটি পরীক্ষায় সবাইকেই একই পন্থায় উত্তীর্ণ হতে হয়। মেধার প্রশ্ন আসে সব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পরে চূড়ান্ত বাছাই পর্বে। সুতরাং কোটার কারণে ‘মেধাবীগণ’ বঞ্চিত হবেন বলে যে দাবি করা হচ্ছে, তা সম্পূর্ণ অমূলক। এমন ভ্রান্ত কথা ইচ্ছাকৃতভাবে ছড়ানো হচ্ছে। সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই যে, এই তথাকথিত আন্দোলনে ইন্ধন এবং অর্থ দিচ্ছে বিএনপি-জামায়াত গোষ্ঠী, প্রচুর অর্থ আসছে বিদেশ থেকেও। এর পেছনে যে আসল উদ্দেশ্য রাজপথের তথাকথিত আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটানো, তা দিবালোকের মতোই পরিষ্কার। তথাকথিত আন্দোলনকারীদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের কিছু লোক থাকলেও এদের সিংহভাগ যে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী, তা তাদের আচার-আচরণ, কথাবার্তা থেকেই পরিষ্কার। ৭১-এ যেমন পাকিস্তানপ্রেমী-মুক্তিযুদ্ধবিরোধী লোক ছিলেন, এখনো তাদের বংশধরেরা একই ধারণা পোষণ করছেন, ইচ্ছা পোষণ করছেন দেশকে আবার পাকিস্তানে পরিণত করার। জনৈক বিজ্ঞজন তার ফেসবুকে লিখেছেন, দেশে এখনো ৪ কোটি পাকিস্তানপ্রেমী রয়েছেন যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিপক্ষে। অঙ্কের হিসাবে দেশে ঠিক কতজন মুক্তিযুদ্ধবিরোধী রয়েছেন তাতে তারতম্য থাকলেও বেশ কিছু মুক্তিযুদ্ধবিরোধী লোক যে রয়েছেন এবং এরা যে ছলেবলে দেশকে পুনরায় পাকিস্তানে পরিণত করার চেষ্টায় লিপ্ত, তা দৃশ্যমান। তথাকথিত আন্দোলনকারীদের যারা প্রকাশ্যে উসকানি দিচ্ছেন তাদের প্রায় সবাই পাকিস্তানপন্থি। তাদের পারিবারিক ইতিহাসই এমন সাক্ষ্য দেয়। এদের মধ্যে রয়েছেন কুখ্যাত চখা মিঞা রাজাকারের পুত্র মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং রিজভী, যার পিতা ১৯৭১ সালের আগস্ট মাসে, মুক্তিযুদ্ধ তুঙ্গে থাকাকালে পাকিস্তান পুলিশ বাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন। অন্যদের পারিবারিক ইতিহাসও একই। এখন সময় হয়েছে যাতে মুক্তিযুদ্ধবিরোধীরা বা তাদের বংশধরেরা সরকারি চাকরিতে না যেতে পারে, সে ব্যাপারে কঠোর হওয়ার। এদের ষড়যন্ত্র স্বল্পসময়ের জন্য নয়, বরং সুদূরপ্রসারী। সরকারি চাকরিতে এদের সংখ্যা বাড়িয়ে দেশে সাম্প্রদায়িকতার প্রসার ঘটিয়ে, দেশকে হিন্দুশূন্য করে আবার পাকিস্তানে পরিণত করার চূড়ান্ত লক্ষ্য নিয়েই এদের তথাকথিত আন্দোলন। তাই সাধু সাবধান!

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য