শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

কোটাবিরোধীদের আসল উদ্দেশ্য কী

শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
কোটাবিরোধীদের আসল উদ্দেশ্য কী

কিছুদিন আগে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে সরকারি চাকরিতে কোটাসংক্রান্ত মামলাটি শুনানির জন্য নেওয়া হলে, বাংলাদেশের মাননীয় প্রধান বিচারপতি, বিচারপতি ওবায়দুল হাসান (শাহিন) বাংলাদেশের বিজ্ঞ অ্যাটর্নি জেনারেলকে প্রশ্ন করেছিলেন যারা কোটাবিরোধী আন্দোলনের নামে সড়ক অবরোধ করছে, তারা কি দেশের সর্বোচ্চ আদালতের ওপর চাপ সৃষ্টি করে, তাকে প্রভাবিত করার উদ্দেশ্যেই এটি করছে? স্বভাবসুলভ উত্তরে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেছিলেন, No My Lord.. অ্যাটর্নি জেনারেল সিনিয়র অ্যাডভোকেট এ এম আমিন উদ্দিন যা-ই বলে থাকুন না কেন, কোটা বাতিলের তথাকথিত দাবি জানাতে যারা রাস্তায় নেমেছেন, তারা যে মহামান্য সুপ্রিম কোর্টকে প্রভাবিত করার মানসেই তা করছেন, সে কথা ব্যাখ্যা করার অপেক্ষা রাখে না, কেননা কোটার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার এখন সরকারের নয়, বরং সুপ্রিম কোর্টের। সরকার চাইলেই এ ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। এ ব্যাপারে সরকার অন্য কিছু করলে তারাই আদালত অবমাননার দায়ে অভিযুক্ত হবে। সংবিধানের ১১২ অনুচ্ছেদের কারণে সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত অমান্য করার কোনো ক্ষমতাই সরকারের নেই। আরও গুরুতর প্রশ্ন হচ্ছে-যারা রাস্তায় নেমে অরাজকতা সৃষ্টির মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টকে প্রভাবিত করার চেষ্টা চালাচ্ছেন এবং তাদের ইচ্ছামতো রায় আদায় করতে চাচ্ছেন, তারা যদি বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কখনো ডিসি, এসপি, ইউএনও হওয়ার সুযোগ পান তাহলে তারা যে কোর্ট-কাচারি, আইনকানুন কিছু মানতে চাইবেন না, এটা ভাবার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। তাদের কেউ কেউ প্রকাশ্যে এমন কথাও বলছেন যে তারা সুপ্রিম কোর্টের রায় মানেন না। তথাকথিত আন্দোলন সরকারের বিরুদ্ধে নয়, বরং সুপ্রিম কোর্টের বিরুদ্ধে। সে অর্থে তারা প্রতিনিয়ত দেশের সর্বোচ্চ আদালতের অবমাননা করে চলেছেন, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ বইকি। যারা ছাত্র অবস্থায়ই সুপ্রিম কোর্টকে অবমাননা করে যাচ্ছেন, ডিসি, এসপি, ইউএনও হওয়ার সুযোগ পেলে তাদের মধ্যে যে আদালতের আদেশ-নির্দেশ-সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করার প্রবণতা বিরাজ করবে, সেটাই স্বাভাবিক। এদের মধ্যে প্রবণতা থাকবে হাই কোর্ট-সুপ্রিম কোর্টের আদেশ পেলে সেগুলো ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়ার। অর্থাৎ আইনের শাসন, সংবিধানের শাসনকে তারা হত্যা করার চেষ্টায় লিপ্ত থাকবেন। গত ৭ জুলাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও এদের বলে দিয়েছেন যে বিষয়টি সাব-জুডিস, এখানে সরকারের কিছুই করণীয় নেই।

কথাকথিত আন্দোলনকারীরা যে শুধু আদালত অবমাননাই করছেন, তা নয়। রাস্তাঘাট অবরোধ করে জনজীবনে দুর্ভোগ সৃষ্টি করে চলেছেন। আইনের প্রতি, আইনের শাসনের প্রতি যাদের ন্যূনতম শ্রদ্ধাবোধ নেই, তাদের কি ডিসি, এসপি হওয়ার সুযোগ দেওয়া যায়? সুযোগ পেলে তারা কি ধরাকে সরা জ্ঞান করে দেশকে মগের মুল্লুকে পরিণত করার চেষ্টায় লিপ্ত থাকবেন না?

বলা হয় কোটা পদ্ধতির কারণে মেধাবীরা বাদ পড়ছে। মনে রাখা প্রয়োজন প্রশাসন, পুলিশ বা অন্য সরকারি চাকরিতে অবস্থান করে দেশের মঙ্গল সাধনের জন্য মেধা বলতে যা বোঝায় তার বিন্দুমাত্র প্রয়োজন নেই, প্রয়োজন তীক্ষ বুদ্ধিমত্তা, উপস্থিত বুদ্ধি, প্রখর চিন্তাশক্তি, উঁচু মাপের ওছ, ঘটনা বিশ্লেষণের এবং তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণের দক্ষতা অর্থাৎ ইংরেজিতে যাকে বলে wit. আর মেধা বলতে বোঝায় পান্ডিত্য, ইংরেজি ভাষায়, intellectuality. মেধাবী তিনি যিনি বুদ্ধিজীবী, বলা যেতে পারে যিনি বিদ্যাসাগর। বুদ্ধিজীবী পন্ডিত আর তীক্ষ বুদ্ধিমান ব্যক্তিদের মধ্যে বেজায় ব্যবধান রয়েছে। মেধাবী, অর্থাৎ বুদ্ধিজীবী পন্ডিতদের জায়গা অধ্যাপনায়, গবেষণায়, চিকিৎসাশাস্ত্রে, সাংবাদিকতায়, আইনশাস্ত্রসহ এমন অন্যান্য স্থানে যেখানে তাদের প্রতিভার বিকাশ ঘটানোর সুযোগ থাকে। তারা হবেন আইনস্টাইন, নিউটন, বার্ট্রান্ড রাসেল, জঁ. প. সাত্রে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, শরৎ-বঙ্কিম, সুকান্ত ভট্টাচার্য, অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, গাফ্ফার চৌধুরী, তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া, মুনীর চৌধুরী, কবি শামসুর রাহমান, সৈয়দ শামসুল হক, কবি সুফিয়া কামাল, অধ্যাপক জি সি দেব, বিচারপতি দেবেশ ভট্টাচার্য, বিচারপতি মাহবুব মোর্শেদ, বিচারপতি মোস্তফা কামাল, বিচারপতি বদরুল হায়দার চৌধুরী, অমর্ত্য সেন, বাবা সাহেব আম্বেদকর, ড. এ পি জে আবদুল কালাম, স্টিফেন হকিং, বিচারপতি হেদায়েতুল্লা, বিচারপতি রাধা বিনোদ পাল, স্যার চৌধুরী মোহাম্মদ জাফরউল্লা খান, অধ্যাপক আবদুস সালাম, বিচারপতি ভগবতি, বিচারপতি কৃষ্ণ আয়ার, ডাক্তার বিধান চন্দ্র রায় প্রমুখ। মনে রাখতে হবে বুদ্ধিমান আর বুদ্ধিজীবী এক নয়। সরকারি চাকরি বুদ্ধিজীবীদের জন্য নয়, এটি প্রখর বুদ্ধির মানুষদের জন্য, যে কথা আমলাতন্ত্রের ওপরে বিশ্বনন্দিত লেখক, জার্মান সমাজবিজ্ঞানী মেক্স ওয়েবার স্পষ্ট করে লিখেছেন। ষাটের দশকে ব্রিটিশ মন্ত্রী রিচার্ড ক্রসম্যানও তাঁর পুস্তক ‘ক্রসম্যানস ডাইরি’তে একই ধরনের কথা লিখেছেন। সেই পুস্তকের ওপর লেখা কৌতুকমূলক ধারাবাহিক নাটক, ‘ইয়েস মিনিস্টার’ বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল। পান্ডিত্যপূর্ণ স্কলার নয়, বরং এমন তুখোড় বুদ্ধির অধিকারীকে পুলিশ বাহিনীতে দরকার যিনি তার চিন্তাশক্তি, দক্ষতা দিয়ে পশ্চিম বাংলায় খুন হওয়া বাংলাদেশি সংসদ সদস্য আনার হত্যার আদোপান্ত উন্মোচন করতে, তার মরদেহের অংশবিশেষ খুঁজে বের করতে সক্ষম হয়েছেন, যিনি ঢাকা শহরের শান্তি নিশ্চিত করতে পেরেছেন, গোটা দেশের পুলিশ বাহিনীতে দক্ষতা নিশ্চিত করতে পেরেছেন। এগুলো চাণক্য, অতীশ দীপঙ্কর বা কিং কুউ (কনফুসিয়াসের)-এর মতো পন্ডিত ব্যক্তিদের কাজ নয়। বিল গেটস, জাকারবার্গ, ইলন মাস্ক, সুন্দর পিচাই-এঁরা কেউই বুদ্ধিজীবী নন, কিন্তু প্রখর বুদ্ধির অধিকারী হয়ে ব্যবসায়ে চরম সাফল্য অর্জন করেছেন। সরকারি চাকরিতে এ ধরনের বুদ্ধিমান ব্যক্তিদের প্রয়োজন যারা অনুরূপ বুদ্ধি দিয়ে তাদের দায়িত্ব পালন করতে পারবেন। সেখানে বুদ্ধিজীবী হওয়ার প্রয়োজন নেই। বুদ্ধিমান ও বুদ্ধিজীবীর পার্থক্য বিবেচনায় উত্তম কুমার এবং সত্যজিৎ রায়ের কথা বিবেচনায় আনা যায়। উত্তম কুমার মোটেও পন্ডিত ব্যক্তি ছিলেন না, বরং প্রখর বুদ্ধি খাটিয়ে মহানায়ক হতে পেরেছিলেন। অন্যদিকে সত্যজিৎ রায় তাঁর পান্ডিত্যের কারণে অস্কারজয়ী পরিচালক হতে পেরেছিলেন। এসব কথা উপলব্ধি করে আইসিএস পরীক্ষায় তৃতীয় স্থান অধিকার করেও নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু এবং বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় সরকারি চাকরিতে যাননি। উন্নত দেশসমূহে মেধাবীরা কদাচিৎ সরকারি চাকরিতে যান। তারা সেসব কর্মস্থলেই যান যেখানে তাদের পান্ডিত্যের চর্চার ক্ষেত্র রয়েছে। বিলেতের কম সরকারি কর্মকর্তাই ¯œাতক ডিগ্রিধারী। দেড় যুগ কাল বিলেতের ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজারি সার্ভিসে বিভিন্ন উঁচু পদে চাকরি করাকালীন আমার অন্যতম দায়িত্ব ছিল সে দেশের পররাষ্ট্র, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ইমিগ্রেশন-সংক্রান্ত এবং পুলিশ কর্মকর্তাদের ট্রেনিং সেশনে প্রভাষকের দায়িত্ব পালন করা, আর সেভাবেই আমি এ বিষয়গুলো প্রত্যক্ষভাবে জানার সুযোগ পেয়েছি। একসময়ের ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী জন মেজর রাজনীতিতে পদার্পণের আগে ছিলেন একজন উঁচু পদের কর্মকর্তা, তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতা ছিল ‘A Level’। আমাদের দেশে সরকারি চাকরির মোহের পেছনে দুটি মুখ্য কারণ কাজ করে। প্রথমত প্রচুরসংখ্যক বেকারের দেশে সরকারি চাকরিতে রয়েছে চাকরির নিরাপত্তা। আর দ্বিতীয় কারণটি হচ্ছে ক্ষমতা। বিলেত-আমেরিকাসহ উন্নত দেশসমূহে ডিসি, এসপি, ইউএনও ইত্যাদি পদ নেই বিধায় আমাদের দেশে ডিসি, এসপি, ইউএনওরা যে অর্থে ক্ষমতাধর (অনেক ক্ষেত্রে ক্ষমতার অপব্যবহারকারী) উন্নত দেশে তা নেই। তা ছাড়া সেসব দেশের সিস্টেম এমন যে, ক্ষমতা প্রদর্শনের কোনো সুযোগ নেই। কোটার কারণে মেধার বিচার হবে না বলে আন্দোলনকারীরা জনগণকে বিভ্রান্ত করছেন। প্রথম তিনটি পরীক্ষায় সবাইকেই একই পন্থায় উত্তীর্ণ হতে হয়। মেধার প্রশ্ন আসে সব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পরে চূড়ান্ত বাছাই পর্বে। সুতরাং কোটার কারণে ‘মেধাবীগণ’ বঞ্চিত হবেন বলে যে দাবি করা হচ্ছে, তা সম্পূর্ণ অমূলক। এমন ভ্রান্ত কথা ইচ্ছাকৃতভাবে ছড়ানো হচ্ছে। সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই যে, এই তথাকথিত আন্দোলনে ইন্ধন এবং অর্থ দিচ্ছে বিএনপি-জামায়াত গোষ্ঠী, প্রচুর অর্থ আসছে বিদেশ থেকেও। এর পেছনে যে আসল উদ্দেশ্য রাজপথের তথাকথিত আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটানো, তা দিবালোকের মতোই পরিষ্কার। তথাকথিত আন্দোলনকারীদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের কিছু লোক থাকলেও এদের সিংহভাগ যে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী, তা তাদের আচার-আচরণ, কথাবার্তা থেকেই পরিষ্কার। ৭১-এ যেমন পাকিস্তানপ্রেমী-মুক্তিযুদ্ধবিরোধী লোক ছিলেন, এখনো তাদের বংশধরেরা একই ধারণা পোষণ করছেন, ইচ্ছা পোষণ করছেন দেশকে আবার পাকিস্তানে পরিণত করার। জনৈক বিজ্ঞজন তার ফেসবুকে লিখেছেন, দেশে এখনো ৪ কোটি পাকিস্তানপ্রেমী রয়েছেন যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিপক্ষে। অঙ্কের হিসাবে দেশে ঠিক কতজন মুক্তিযুদ্ধবিরোধী রয়েছেন তাতে তারতম্য থাকলেও বেশ কিছু মুক্তিযুদ্ধবিরোধী লোক যে রয়েছেন এবং এরা যে ছলেবলে দেশকে পুনরায় পাকিস্তানে পরিণত করার চেষ্টায় লিপ্ত, তা দৃশ্যমান। তথাকথিত আন্দোলনকারীদের যারা প্রকাশ্যে উসকানি দিচ্ছেন তাদের প্রায় সবাই পাকিস্তানপন্থি। তাদের পারিবারিক ইতিহাসই এমন সাক্ষ্য দেয়। এদের মধ্যে রয়েছেন কুখ্যাত চখা মিঞা রাজাকারের পুত্র মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং রিজভী, যার পিতা ১৯৭১ সালের আগস্ট মাসে, মুক্তিযুদ্ধ তুঙ্গে থাকাকালে পাকিস্তান পুলিশ বাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন। অন্যদের পারিবারিক ইতিহাসও একই। এখন সময় হয়েছে যাতে মুক্তিযুদ্ধবিরোধীরা বা তাদের বংশধরেরা সরকারি চাকরিতে না যেতে পারে, সে ব্যাপারে কঠোর হওয়ার। এদের ষড়যন্ত্র স্বল্পসময়ের জন্য নয়, বরং সুদূরপ্রসারী। সরকারি চাকরিতে এদের সংখ্যা বাড়িয়ে দেশে সাম্প্রদায়িকতার প্রসার ঘটিয়ে, দেশকে হিন্দুশূন্য করে আবার পাকিস্তানে পরিণত করার চূড়ান্ত লক্ষ্য নিয়েই এদের তথাকথিত আন্দোলন। তাই সাধু সাবধান!

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন
সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৪২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৪৬ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর

৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার
রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'
'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’
‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান
চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক
সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন
চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ
দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত
বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের
যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের

৪৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া
শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’
‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী
প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা
চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ