শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

কোটাবিরোধীদের আসল উদ্দেশ্য কী

শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
কোটাবিরোধীদের আসল উদ্দেশ্য কী

কিছুদিন আগে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে সরকারি চাকরিতে কোটাসংক্রান্ত মামলাটি শুনানির জন্য নেওয়া হলে, বাংলাদেশের মাননীয় প্রধান বিচারপতি, বিচারপতি ওবায়দুল হাসান (শাহিন) বাংলাদেশের বিজ্ঞ অ্যাটর্নি জেনারেলকে প্রশ্ন করেছিলেন যারা কোটাবিরোধী আন্দোলনের নামে সড়ক অবরোধ করছে, তারা কি দেশের সর্বোচ্চ আদালতের ওপর চাপ সৃষ্টি করে, তাকে প্রভাবিত করার উদ্দেশ্যেই এটি করছে? স্বভাবসুলভ উত্তরে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেছিলেন, No My Lord.. অ্যাটর্নি জেনারেল সিনিয়র অ্যাডভোকেট এ এম আমিন উদ্দিন যা-ই বলে থাকুন না কেন, কোটা বাতিলের তথাকথিত দাবি জানাতে যারা রাস্তায় নেমেছেন, তারা যে মহামান্য সুপ্রিম কোর্টকে প্রভাবিত করার মানসেই তা করছেন, সে কথা ব্যাখ্যা করার অপেক্ষা রাখে না, কেননা কোটার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার এখন সরকারের নয়, বরং সুপ্রিম কোর্টের। সরকার চাইলেই এ ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। এ ব্যাপারে সরকার অন্য কিছু করলে তারাই আদালত অবমাননার দায়ে অভিযুক্ত হবে। সংবিধানের ১১২ অনুচ্ছেদের কারণে সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত অমান্য করার কোনো ক্ষমতাই সরকারের নেই। আরও গুরুতর প্রশ্ন হচ্ছে-যারা রাস্তায় নেমে অরাজকতা সৃষ্টির মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টকে প্রভাবিত করার চেষ্টা চালাচ্ছেন এবং তাদের ইচ্ছামতো রায় আদায় করতে চাচ্ছেন, তারা যদি বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কখনো ডিসি, এসপি, ইউএনও হওয়ার সুযোগ পান তাহলে তারা যে কোর্ট-কাচারি, আইনকানুন কিছু মানতে চাইবেন না, এটা ভাবার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। তাদের কেউ কেউ প্রকাশ্যে এমন কথাও বলছেন যে তারা সুপ্রিম কোর্টের রায় মানেন না। তথাকথিত আন্দোলন সরকারের বিরুদ্ধে নয়, বরং সুপ্রিম কোর্টের বিরুদ্ধে। সে অর্থে তারা প্রতিনিয়ত দেশের সর্বোচ্চ আদালতের অবমাননা করে চলেছেন, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ বইকি। যারা ছাত্র অবস্থায়ই সুপ্রিম কোর্টকে অবমাননা করে যাচ্ছেন, ডিসি, এসপি, ইউএনও হওয়ার সুযোগ পেলে তাদের মধ্যে যে আদালতের আদেশ-নির্দেশ-সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করার প্রবণতা বিরাজ করবে, সেটাই স্বাভাবিক। এদের মধ্যে প্রবণতা থাকবে হাই কোর্ট-সুপ্রিম কোর্টের আদেশ পেলে সেগুলো ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়ার। অর্থাৎ আইনের শাসন, সংবিধানের শাসনকে তারা হত্যা করার চেষ্টায় লিপ্ত থাকবেন। গত ৭ জুলাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও এদের বলে দিয়েছেন যে বিষয়টি সাব-জুডিস, এখানে সরকারের কিছুই করণীয় নেই।

কথাকথিত আন্দোলনকারীরা যে শুধু আদালত অবমাননাই করছেন, তা নয়। রাস্তাঘাট অবরোধ করে জনজীবনে দুর্ভোগ সৃষ্টি করে চলেছেন। আইনের প্রতি, আইনের শাসনের প্রতি যাদের ন্যূনতম শ্রদ্ধাবোধ নেই, তাদের কি ডিসি, এসপি হওয়ার সুযোগ দেওয়া যায়? সুযোগ পেলে তারা কি ধরাকে সরা জ্ঞান করে দেশকে মগের মুল্লুকে পরিণত করার চেষ্টায় লিপ্ত থাকবেন না?

বলা হয় কোটা পদ্ধতির কারণে মেধাবীরা বাদ পড়ছে। মনে রাখা প্রয়োজন প্রশাসন, পুলিশ বা অন্য সরকারি চাকরিতে অবস্থান করে দেশের মঙ্গল সাধনের জন্য মেধা বলতে যা বোঝায় তার বিন্দুমাত্র প্রয়োজন নেই, প্রয়োজন তীক্ষ বুদ্ধিমত্তা, উপস্থিত বুদ্ধি, প্রখর চিন্তাশক্তি, উঁচু মাপের ওছ, ঘটনা বিশ্লেষণের এবং তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণের দক্ষতা অর্থাৎ ইংরেজিতে যাকে বলে wit. আর মেধা বলতে বোঝায় পান্ডিত্য, ইংরেজি ভাষায়, intellectuality. মেধাবী তিনি যিনি বুদ্ধিজীবী, বলা যেতে পারে যিনি বিদ্যাসাগর। বুদ্ধিজীবী পন্ডিত আর তীক্ষ বুদ্ধিমান ব্যক্তিদের মধ্যে বেজায় ব্যবধান রয়েছে। মেধাবী, অর্থাৎ বুদ্ধিজীবী পন্ডিতদের জায়গা অধ্যাপনায়, গবেষণায়, চিকিৎসাশাস্ত্রে, সাংবাদিকতায়, আইনশাস্ত্রসহ এমন অন্যান্য স্থানে যেখানে তাদের প্রতিভার বিকাশ ঘটানোর সুযোগ থাকে। তারা হবেন আইনস্টাইন, নিউটন, বার্ট্রান্ড রাসেল, জঁ. প. সাত্রে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, শরৎ-বঙ্কিম, সুকান্ত ভট্টাচার্য, অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, গাফ্ফার চৌধুরী, তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া, মুনীর চৌধুরী, কবি শামসুর রাহমান, সৈয়দ শামসুল হক, কবি সুফিয়া কামাল, অধ্যাপক জি সি দেব, বিচারপতি দেবেশ ভট্টাচার্য, বিচারপতি মাহবুব মোর্শেদ, বিচারপতি মোস্তফা কামাল, বিচারপতি বদরুল হায়দার চৌধুরী, অমর্ত্য সেন, বাবা সাহেব আম্বেদকর, ড. এ পি জে আবদুল কালাম, স্টিফেন হকিং, বিচারপতি হেদায়েতুল্লা, বিচারপতি রাধা বিনোদ পাল, স্যার চৌধুরী মোহাম্মদ জাফরউল্লা খান, অধ্যাপক আবদুস সালাম, বিচারপতি ভগবতি, বিচারপতি কৃষ্ণ আয়ার, ডাক্তার বিধান চন্দ্র রায় প্রমুখ। মনে রাখতে হবে বুদ্ধিমান আর বুদ্ধিজীবী এক নয়। সরকারি চাকরি বুদ্ধিজীবীদের জন্য নয়, এটি প্রখর বুদ্ধির মানুষদের জন্য, যে কথা আমলাতন্ত্রের ওপরে বিশ্বনন্দিত লেখক, জার্মান সমাজবিজ্ঞানী মেক্স ওয়েবার স্পষ্ট করে লিখেছেন। ষাটের দশকে ব্রিটিশ মন্ত্রী রিচার্ড ক্রসম্যানও তাঁর পুস্তক ‘ক্রসম্যানস ডাইরি’তে একই ধরনের কথা লিখেছেন। সেই পুস্তকের ওপর লেখা কৌতুকমূলক ধারাবাহিক নাটক, ‘ইয়েস মিনিস্টার’ বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল। পান্ডিত্যপূর্ণ স্কলার নয়, বরং এমন তুখোড় বুদ্ধির অধিকারীকে পুলিশ বাহিনীতে দরকার যিনি তার চিন্তাশক্তি, দক্ষতা দিয়ে পশ্চিম বাংলায় খুন হওয়া বাংলাদেশি সংসদ সদস্য আনার হত্যার আদোপান্ত উন্মোচন করতে, তার মরদেহের অংশবিশেষ খুঁজে বের করতে সক্ষম হয়েছেন, যিনি ঢাকা শহরের শান্তি নিশ্চিত করতে পেরেছেন, গোটা দেশের পুলিশ বাহিনীতে দক্ষতা নিশ্চিত করতে পেরেছেন। এগুলো চাণক্য, অতীশ দীপঙ্কর বা কিং কুউ (কনফুসিয়াসের)-এর মতো পন্ডিত ব্যক্তিদের কাজ নয়। বিল গেটস, জাকারবার্গ, ইলন মাস্ক, সুন্দর পিচাই-এঁরা কেউই বুদ্ধিজীবী নন, কিন্তু প্রখর বুদ্ধির অধিকারী হয়ে ব্যবসায়ে চরম সাফল্য অর্জন করেছেন। সরকারি চাকরিতে এ ধরনের বুদ্ধিমান ব্যক্তিদের প্রয়োজন যারা অনুরূপ বুদ্ধি দিয়ে তাদের দায়িত্ব পালন করতে পারবেন। সেখানে বুদ্ধিজীবী হওয়ার প্রয়োজন নেই। বুদ্ধিমান ও বুদ্ধিজীবীর পার্থক্য বিবেচনায় উত্তম কুমার এবং সত্যজিৎ রায়ের কথা বিবেচনায় আনা যায়। উত্তম কুমার মোটেও পন্ডিত ব্যক্তি ছিলেন না, বরং প্রখর বুদ্ধি খাটিয়ে মহানায়ক হতে পেরেছিলেন। অন্যদিকে সত্যজিৎ রায় তাঁর পান্ডিত্যের কারণে অস্কারজয়ী পরিচালক হতে পেরেছিলেন। এসব কথা উপলব্ধি করে আইসিএস পরীক্ষায় তৃতীয় স্থান অধিকার করেও নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু এবং বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় সরকারি চাকরিতে যাননি। উন্নত দেশসমূহে মেধাবীরা কদাচিৎ সরকারি চাকরিতে যান। তারা সেসব কর্মস্থলেই যান যেখানে তাদের পান্ডিত্যের চর্চার ক্ষেত্র রয়েছে। বিলেতের কম সরকারি কর্মকর্তাই ¯œাতক ডিগ্রিধারী। দেড় যুগ কাল বিলেতের ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজারি সার্ভিসে বিভিন্ন উঁচু পদে চাকরি করাকালীন আমার অন্যতম দায়িত্ব ছিল সে দেশের পররাষ্ট্র, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ইমিগ্রেশন-সংক্রান্ত এবং পুলিশ কর্মকর্তাদের ট্রেনিং সেশনে প্রভাষকের দায়িত্ব পালন করা, আর সেভাবেই আমি এ বিষয়গুলো প্রত্যক্ষভাবে জানার সুযোগ পেয়েছি। একসময়ের ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী জন মেজর রাজনীতিতে পদার্পণের আগে ছিলেন একজন উঁচু পদের কর্মকর্তা, তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতা ছিল ‘A Level’। আমাদের দেশে সরকারি চাকরির মোহের পেছনে দুটি মুখ্য কারণ কাজ করে। প্রথমত প্রচুরসংখ্যক বেকারের দেশে সরকারি চাকরিতে রয়েছে চাকরির নিরাপত্তা। আর দ্বিতীয় কারণটি হচ্ছে ক্ষমতা। বিলেত-আমেরিকাসহ উন্নত দেশসমূহে ডিসি, এসপি, ইউএনও ইত্যাদি পদ নেই বিধায় আমাদের দেশে ডিসি, এসপি, ইউএনওরা যে অর্থে ক্ষমতাধর (অনেক ক্ষেত্রে ক্ষমতার অপব্যবহারকারী) উন্নত দেশে তা নেই। তা ছাড়া সেসব দেশের সিস্টেম এমন যে, ক্ষমতা প্রদর্শনের কোনো সুযোগ নেই। কোটার কারণে মেধার বিচার হবে না বলে আন্দোলনকারীরা জনগণকে বিভ্রান্ত করছেন। প্রথম তিনটি পরীক্ষায় সবাইকেই একই পন্থায় উত্তীর্ণ হতে হয়। মেধার প্রশ্ন আসে সব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পরে চূড়ান্ত বাছাই পর্বে। সুতরাং কোটার কারণে ‘মেধাবীগণ’ বঞ্চিত হবেন বলে যে দাবি করা হচ্ছে, তা সম্পূর্ণ অমূলক। এমন ভ্রান্ত কথা ইচ্ছাকৃতভাবে ছড়ানো হচ্ছে। সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই যে, এই তথাকথিত আন্দোলনে ইন্ধন এবং অর্থ দিচ্ছে বিএনপি-জামায়াত গোষ্ঠী, প্রচুর অর্থ আসছে বিদেশ থেকেও। এর পেছনে যে আসল উদ্দেশ্য রাজপথের তথাকথিত আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটানো, তা দিবালোকের মতোই পরিষ্কার। তথাকথিত আন্দোলনকারীদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের কিছু লোক থাকলেও এদের সিংহভাগ যে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী, তা তাদের আচার-আচরণ, কথাবার্তা থেকেই পরিষ্কার। ৭১-এ যেমন পাকিস্তানপ্রেমী-মুক্তিযুদ্ধবিরোধী লোক ছিলেন, এখনো তাদের বংশধরেরা একই ধারণা পোষণ করছেন, ইচ্ছা পোষণ করছেন দেশকে আবার পাকিস্তানে পরিণত করার। জনৈক বিজ্ঞজন তার ফেসবুকে লিখেছেন, দেশে এখনো ৪ কোটি পাকিস্তানপ্রেমী রয়েছেন যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিপক্ষে। অঙ্কের হিসাবে দেশে ঠিক কতজন মুক্তিযুদ্ধবিরোধী রয়েছেন তাতে তারতম্য থাকলেও বেশ কিছু মুক্তিযুদ্ধবিরোধী লোক যে রয়েছেন এবং এরা যে ছলেবলে দেশকে পুনরায় পাকিস্তানে পরিণত করার চেষ্টায় লিপ্ত, তা দৃশ্যমান। তথাকথিত আন্দোলনকারীদের যারা প্রকাশ্যে উসকানি দিচ্ছেন তাদের প্রায় সবাই পাকিস্তানপন্থি। তাদের পারিবারিক ইতিহাসই এমন সাক্ষ্য দেয়। এদের মধ্যে রয়েছেন কুখ্যাত চখা মিঞা রাজাকারের পুত্র মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং রিজভী, যার পিতা ১৯৭১ সালের আগস্ট মাসে, মুক্তিযুদ্ধ তুঙ্গে থাকাকালে পাকিস্তান পুলিশ বাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন। অন্যদের পারিবারিক ইতিহাসও একই। এখন সময় হয়েছে যাতে মুক্তিযুদ্ধবিরোধীরা বা তাদের বংশধরেরা সরকারি চাকরিতে না যেতে পারে, সে ব্যাপারে কঠোর হওয়ার। এদের ষড়যন্ত্র স্বল্পসময়ের জন্য নয়, বরং সুদূরপ্রসারী। সরকারি চাকরিতে এদের সংখ্যা বাড়িয়ে দেশে সাম্প্রদায়িকতার প্রসার ঘটিয়ে, দেশকে হিন্দুশূন্য করে আবার পাকিস্তানে পরিণত করার চূড়ান্ত লক্ষ্য নিয়েই এদের তথাকথিত আন্দোলন। তাই সাধু সাবধান!

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদে শতাংশ হিসাব করে প্রবাসী প্রতিনিধি নিশ্চিত করব
সংসদে শতাংশ হিসাব করে প্রবাসী প্রতিনিধি নিশ্চিত করব
ঢাকায় এখন মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার
ঢাকায় এখন মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে ‘না’ বলুন
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে ‘না’ বলুন
ফ্যাসিবাদ ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
ফ্যাসিবাদ ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে
জুলাই সনদ যেন প্রতারণার বস্তু না হয়
জুলাই সনদ যেন প্রতারণার বস্তু না হয়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
চীনের সঙ্গে কাজে কী ঝুঁকি ঢাকাকে স্পষ্ট করব
চীনের সঙ্গে কাজে কী ঝুঁকি ঢাকাকে স্পষ্ট করব
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
শক্তিশালী বিচার বিভাগ বিনির্মাণ করতে হবে
শক্তিশালী বিচার বিভাগ বিনির্মাণ করতে হবে
টাকা ছাড়া ঘোরে না চেয়ারের চাকা
টাকা ছাড়া ঘোরে না চেয়ারের চাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়া থেকে ট্রাম্পের এশিয়া সফর শুরু
মালয়েশিয়া থেকে ট্রাম্পের এশিয়া সফর শুরু

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট চেম্বারের নির্বাচন স্থগিত
সিলেট চেম্বারের নির্বাচন স্থগিত

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ল্যুভর জাদুঘরে চুরির ঘটনায় দুজন গ্রেপ্তার
ল্যুভর জাদুঘরে চুরির ঘটনায় দুজন গ্রেপ্তার

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপদ সড়ক নিশ্চিতে আক্কেলপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
নিরাপদ সড়ক নিশ্চিতে আক্কেলপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রায়পুরায় বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ ও আলোচনা সভা
রায়পুরায় বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ ও আলোচনা সভা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের দুর্ধর্ষ ডাকাত ‘রাঙ্গা বাহিনী’র প্রধান অস্ত্র-গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুর্ধর্ষ ডাকাত ‘রাঙ্গা বাহিনী’র প্রধান অস্ত্র-গুলিসহ আটক

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিক্টোরিয়ায় ভোটার নিবন্ধন ও এনআইডি তথ্য বিনিময় সভা
ভিক্টোরিয়ায় ভোটার নিবন্ধন ও এনআইডি তথ্য বিনিময় সভা

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

বিমানবন্দর স্টেশনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ আটক ৪
বিমানবন্দর স্টেশনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ আটক ৪

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবি ছাত্রদলের উদ্যোগে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি
শাবিপ্রবি ছাত্রদলের উদ্যোগে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত তিন শতাধিক শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত তিন শতাধিক শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘যুবদল গণমানুষের অধিকার রক্ষার সংগ্রামে রাজপথে ছিল, থাকবে’
‌‘যুবদল গণমানুষের অধিকার রক্ষার সংগ্রামে রাজপথে ছিল, থাকবে’

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা কলেজের পুকুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান, ফিরে এলো নান্দনিক পরিবেশ
ঢাকা কলেজের পুকুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান, ফিরে এলো নান্দনিক পরিবেশ

৩২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভিন্নতা থাকলেও জাতীয় স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: গোলাম পরওয়ার
ভিন্নতা থাকলেও জাতীয় স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: গোলাম পরওয়ার

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিতের চেষ্টা করা হচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিতের চেষ্টা করা হচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সিডনিতে কৃষি কাজে আগ্রহ বৃদ্ধিতে হর্টিকালচারাল প্রোডাক্টসের যাত্রা শুরু
সিডনিতে কৃষি কাজে আগ্রহ বৃদ্ধিতে হর্টিকালচারাল প্রোডাক্টসের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামো চায় ইউট্যাব
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামো চায় ইউট্যাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, পথচারী নারী নিহত
মাদারীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, পথচারী নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে স্মার্টফোন রক্ষায় করণীয়
বৃষ্টিতে স্মার্টফোন রক্ষায় করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঘুষ নিয়ে ভাইরাল সেই শিক্ষা কর্মকর্তার ঘুষ-দুর্নীতি বন্ধ হয়নি
ঘুষ নিয়ে ভাইরাল সেই শিক্ষা কর্মকর্তার ঘুষ-দুর্নীতি বন্ধ হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়ার নবীনতম দেশ এখন আসিয়ানের ১১তম সদস্য
এশিয়ার নবীনতম দেশ এখন আসিয়ানের ১১তম সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীর ছুরিকাঘাতের চারদিন পর স্ত্রীর মৃত্যু
স্বামীর ছুরিকাঘাতের চারদিন পর স্ত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২ দিনে ডিএমপির ২৫০৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২ দিনে ডিএমপির ২৫০৯ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্যের অহংকার ‘কালিদহ সাগর’
হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্যের অহংকার ‘কালিদহ সাগর’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদ হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম উদ্বোধন
মোহাম্মদ হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাসে গ্যাসের গন্ধ, আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ তিতাসের
ঢাকার বাতাসে গ্যাসের গন্ধ, আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ তিতাসের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে কারখানায় বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৬ শ্রমিকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
নারায়ণগঞ্জে কারখানায় বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৬ শ্রমিকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিটামিন সি সংরক্ষণের উপায়
ভিটামিন সি সংরক্ষণের উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ
বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান
রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম