শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

সরকারের সামনে সাত চ্যালেঞ্জ

নিজস্ব প্রতিবেদক
সরকারের সামনে সাত চ্যালেঞ্জ

গণ অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এরমধ্যে প্রধানত হচ্ছে- শিক্ষা খাত ঢেলে সাজানো, স্বাস্থ্য খাতে নৈরাজ্য বন্ধ, রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে শৃঙ্খলা ফেরানো, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা, থানা পুলিশের কাজ শুরু করা, অর্থনীতি ব্যবসাবাণিজ্য চাঙা রাখা, ইসি, দুদক, পিএসসি, মানবাধিকার কমিশনে শৃঙ্খলা আনা।

দেশকে এগিয়ে নিতে সতর্ক এবং সঠিক সিদ্ধান্ত না নিলে সংস্কারের সমীকরণ হয়ে উঠতে পারে জটিল। তাই সরকারের জন্য সামনের দিনগুলো সহজ হবে না বলে পূর্বাভাস বিশ্লেষকদের।

বিশ্লেষকরা বলছেন, নতুন এ সরকার এমন সময়ে দায়িত্ব নিচ্ছে যখন ভেঙে পড়েছে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। প্রশাসন এবং অন্যান্য সেক্টরেও চলছে অস্থিরতা। আছে অর্থনৈতিক টানাপোড়েন। এর সঙ্গে আছে রাষ্ট্র সংস্কারের বিপুল প্রত্যাশা। সব মিলিয়ে এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কোনগুলো তা নিয়ে চলছে নানা আলোচনা। সরকার পতনের পর দেশের প্রায় সব থানা থেকে সরে যান পুলিশ সদস্যরা। দেশের বিভিন্ন স্থানে থানায় থানায় হয় হামলা। মূলত আন্দোলনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গুলিতে হতাহতের ঘটনা, গ্রেপ্তার এবং নির্যাতনের অভিযোগ জানিয়ে বহু মানুষ ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। আবার থানায় উত্তেজিত জনতার হামলায় পুলিশ সদস্যদের মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে। সব মিলিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে আস্থার সংকট এখন প্রকট। বিভিন্ন স্থানে ঘটছে ডাকাতি, লুটপাট, ভাঙচুর।

শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছাড়ার পর তার মিত্রদের ওপর প্রতিশোধমূলক হামলা হচ্ছে। সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর ওপর হামলার ঘটনায় উদ্বেগ জানাচ্ছে মানবাধিকার গোষ্ঠী ও কূটনীতিকরাও। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের স্মৃতি সিংহ বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম কাজ হবে জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি বাকস্বাধীনতা ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশের পথ তৈরি করে দেওয়া। একই সঙ্গে নতুন করে যাতে আর কোনো সহিংসতার ঘটনা না ঘটে সে বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে। বিশ্লেষকরা বলছেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভিতরে যে দুর্নীতি, নির্যাতনের সংস্কৃতি এবং জনগণের সেবা না পাওয়ার ইতিহাস সেটা বদলাতে হবে। কোনো অনিয়ম হলে সেটার প্রতিকার যদি হয়, তাহলে মানুষের আস্থা ফিরবে। এক্ষেত্রে আগে সরকারের মানসিকতা পরিবর্তন জরুরি। সরকার আসলে এসব বাহিনীকে ব্যবহার করে। সুতরাং সরকারের কর্তৃত্বপরায়ণ মনোভাব পরিবর্তন হলে বাহিনীর ভিতরেও সংস্কার আসবে। এসব বাহিনীকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার না করে নিজস্ব গতিতে চলতে দিতে হবে। এমন অবস্থায় আইনশৃঙ্খলায় স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনাই নতুন সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছেন সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম চ্যালেঞ্জ হবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনে মানুষের মনে শান্তি ফেরানো। যাতে মানুষ রাতে নির্ভয়ে ঘুমাতে পারে, চলাচল ও নিজের কাজ করতে পারে। কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। কোনো সম্প্রদায়ের যেন আর ক্ষতি না হয়, সেটি নিশ্চিত করতে হবে।’

জানা যায়, বাংলাদেশে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অর্থনৈতিক দুরবস্থার কারণে জনজীবনে ক্ষোভ-অসন্তোষ ক্রমেই স্পষ্ট হয়ে উঠছিল। রিজার্ভ পরিস্থিতি ক্রমেই নিম্নমুখী। দ্রব্যমূল্য ঊর্ধ্বমুখী, মূল্যস্ফীতি অসহনীয় অবস্থার দিকে যাচ্ছে। এমন অবস্থায় নতুন সরকারকে গণ আস্থা ধরে রাখতে হলে শুরুতেই মূল্যস্ফীতি ও দ্রব্যমূল্য কমানোর দিকে নজর দিতে হবে। কারণ শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে সব ধরনের মানুষের অংশ নেওয়ার পেছনে সেটাও একটা বড় কারণ বলেই উঠে এসেছে। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ অন্তর্বর্তী সরকারের করণীয় সম্পর্কে বলেন, ‘এ মুহূর্তে শান্তিশৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনাই আশু করণীয় কাজ। মানুষের জানমাল রক্ষা করা ও দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনা। সব ধরনের নৈরাজ্য দূর করা এবং যারা এ পরিস্থিতির সুযোগ নিতে চায় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা। এ মুহূর্তে আমাদের পুলিশ বাহিনী ও প্রশাসন ভঙ্গুর হয়ে গেছে। তাই এটাকে আবার পুনঃস্থাপন করে শাসনব্যবস্থা তৈরি করতে হবে।’

নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, সরকারি কর্মকমিশন, মানবাধিকার কমিশন যেন স্বাধীনভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারে সেদিকে নজর দেওয়ার বিষয়ে বলা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ এ প্রতিষ্ঠানগুলোতে শৃঙ্খলা আনার বিষয়ে চলছে জোর আলোচনা। বাংলাদেশে এর আগে রাষ্ট্র পরিচালনায় দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহারসহ বিভিন্ন বিষয়ে সংস্কার আনার ওপর গুরুত্ব দিতে দেখা গেছে নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের। দেশে নতুন একটি রাজনৈতিক সরকার গঠনের আগেই এসব বিষয়ে এখন সংস্কারের তাগাদা দিচ্ছেন অনেকেই। বিশ্লেষকরা বলছেন, রাষ্ট্রব্যবস্থায় সব প্রতিষ্ঠানকেই এখন কমবেশি সংস্কার করতে হবে। দেশে দুর্নীতি বড় সমস্যা। সুতরাং দুর্নীতি দমন কমিশনের কী হবে, বিচার বিভাগের কী সংস্কার হবে, র‌্যাব থাকবে কি না এরকম অনেক বিষয় স্পষ্ট করতে হবে। প্রয়োজনে ঢেলে সাজাতে হবে। সাংবিধানিক যত প্রতিষ্ঠান আছে সেগুলো যেন স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে সেভাবে সংস্কার করতে হবে। তাহলে সেটা রাষ্ট্রকে ক্ষমতার অপব্যবহার থেকে শুরু করে দুর্নীতির মতো কাজ থেকে দূরে রাখবে। অতীতে রাষ্ট্র পরিচালনার প্রতিষ্ঠানগুলো স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেনি। রাজনৈতিক সরকারের প্রভাবে নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারেনি। এখানে পরিবর্তন আনতে হবে।

সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধুরী বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার হতে হবে দলনিরপেক্ষ। এ সরকারের কাছে মানুষের প্রত্যাশা অনেক। বিশেষ করে যেসব বিষয় নিয়ে জনমানুষের ক্ষোভ, এগুলো নিরসন করতে হবে। রাষ্ট্রের সবখানে বিদ্যমান অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি বন্ধ করতে হবে। নতুন প্রজন্মকে ভালো কাজে যেমন উৎসাহ দিতে হবে, তেমনি আমাদেরও সঠিক দায়িত্বটা পালন করতে হবে। তিনি আরও বলেন, রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ পদে একই ব্যক্তিকে বারবার দায়িত্ব দেওয়া, তদবির-লবিং করে গুরুত্বপূর্ণ পদ পাওয়া- এসব বন্ধ হতে হবে।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে সরকার পতনের এক দফা দাবিতে রাজপথ আগলে ছিল স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। বুকের তাজা রক্ত দিয়ে ছাত্র আন্দোলনকে গণমানুষের আন্দোলনে রূপ দিয়েছে এই তরুণ শিক্ষার্থীরা। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার গঠন, রাস্তায় ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ থেকে শুরু করে গাছ লাগানো, আবর্জনা পরিষ্কার করে পরিচ্ছন্ন বাংলাদেশ গড়ার বার্তা দিচ্ছেন এ শিক্ষার্থীরা। এ শিক্ষার্থীদের শ্রেণিকক্ষে ফিরিয়ে নিয়ে শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিতে জোর দিচ্ছেন শিক্ষাবিদরা। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এ কে আজাদ চৌধুরী বলেছেন, ‘অনেক রক্তক্ষয় ও প্রাণ ক্ষয়ের পরে দেশে একটা নতুন অধ্যায়ের সূচনা হচ্ছে। আমার প্রত্যাশা ড. ইউনূসের মতো নোবেলজয়ী বিশ্বের সম্মানিত ব্যক্তির নেতৃত্বে তরুণ-প্রবীণের সমন্বয়ে গঠিত এ নতুন সরকার দেশটাকে সুন্দর করে গড়ে তোলার সর্বাত্মক চেষ্টা করবে। বিগত দিনে যেসব ভুলভ্রান্তি হয়েছে, সেগুলো শুধরে রাষ্ট্র কাঠামোয় সংস্কার এনে মানুষকে একটা বৈষম্যহীন সুন্দর জীবন উপহার দেবে তারা।’

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনে দেশের স্বাস্থ্য বিভাগে বেহাল দশা দেখা দিয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব হাসপাতালে আসছেন না অধিকাংশ ডাক্তার। এতে জরুরি স্বাস্থ্যসেবা পেতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে রোগী ও তার স্বজনদের। অধিকাংশ স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানেই পরিচালক-মহাপরিচালকসহ চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেশির ভাগই আতঙ্কে কর্মস্থলে আসছেন না। হাসপাতালে রোগীদের ভিড় বাড়ছে, দীর্ঘ হচ্ছে অপারেশনের সিরিয়াল। দলাদলি বাদ দিয়ে মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে চিকিৎসকদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টরা। এ বিষয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘দেশ সংকটময় সময় পার করছে। এ পরিস্থিতিতে হাসপাতালে আসছেন না অনেক চিকিৎসক। মানুষের রোগ তো আর বসে থাকবে না। স্বাস্থ্যসেবাকে রাজনীতির মধ্যে না এনে পেশাদারিত্ব বজায় রাখতে হবে। আওয়ামী লীগ সমর্থিত সংগঠন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) কিংবা বিএনপি সমর্থিত সংগঠন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) কোনোটিরই দরকার নেই। বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) নেতৃত্বে একত্রিত হয়ে চিকিৎসকদের মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে এগিয়ে আসতে হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
বেক্সিমকোর দায় ৫০ হাজার কোটি টাকা
বেক্সিমকোর দায় ৫০ হাজার কোটি টাকা
বেনজীর মতিউরের বিরুদ্ধে ছয় মামলা
বেনজীর মতিউরের বিরুদ্ধে ছয় মামলা
মাদক অধিদপ্তরের ডিজিকে অবরুদ্ধ
মাদক অধিদপ্তরের ডিজিকে অবরুদ্ধ
দ্রুত প্রজ্ঞাপনের দাবিতে অবস্থান বঞ্চিতদের
দ্রুত প্রজ্ঞাপনের দাবিতে অবস্থান বঞ্চিতদের
কল্যাণ রাষ্ট্র উপহার দেবে জামায়াত
কল্যাণ রাষ্ট্র উপহার দেবে জামায়াত
কথিত বুদ্ধিজীবীরা যুগ যুগ ধরে ষড়যন্ত্র করছে
কথিত বুদ্ধিজীবীরা যুগ যুগ ধরে ষড়যন্ত্র করছে
সমালোচনা মানে বিরোধিতা নয়
সমালোচনা মানে বিরোধিতা নয়
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও নিষিদ্ধ হচ্ছেন সাকিব!
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও নিষিদ্ধ হচ্ছেন সাকিব!
ইজতেমা নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে
ইজতেমা নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে
প্রতিহিংসামুক্ত রাজনীতি গড়ে তুলতে হবে
প্রতিহিংসামুক্ত রাজনীতি গড়ে তুলতে হবে
অচিরেই নির্বাচনি রোডম্যাপে যাত্রা শুরু করবে দেশ
অচিরেই নির্বাচনি রোডম্যাপে যাত্রা শুরু করবে দেশ
সর্বশেষ খবর
২৮ ঘণ্টায়ও উদ্ধার হয়নি নদীতে নিখোঁজ যুবক
২৮ ঘণ্টায়ও উদ্ধার হয়নি নদীতে নিখোঁজ যুবক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের ১৮ নেতাকর্মী কারাগারে
নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের ১৮ নেতাকর্মী কারাগারে

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক নজরে ওস্তাদ জাকির হুসেন
এক নজরে ওস্তাদ জাকির হুসেন

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চলে গেলেন বিখ্যাত তবলাবাদক ওস্তাদ জাকির হুসেন
চলে গেলেন বিখ্যাত তবলাবাদক ওস্তাদ জাকির হুসেন

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মগবাজারে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মগবাজারে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেষ হলো হজ নিবন্ধন, খরচ কমিয়েও ৫৭ হাজার কোটা ফাঁকা
শেষ হলো হজ নিবন্ধন, খরচ কমিয়েও ৫৭ হাজার কোটা ফাঁকা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রের স্থায়ী কবর রচনা করতে চেয়েছিলেন: মেজর হাফিজ
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রের স্থায়ী কবর রচনা করতে চেয়েছিলেন: মেজর হাফিজ

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহান বিজয় দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনীতে অনারারী কমিশন প্রদান
মহান বিজয় দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনীতে অনারারী কমিশন প্রদান

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
পঞ্চগড়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতলক্ষ্যা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বীরের দেশ বাংলাদেশ বিশ্বে স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠা লাভ করবে : রাষ্ট্রপতি
বীরের দেশ বাংলাদেশ বিশ্বে স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠা লাভ করবে : রাষ্ট্রপতি

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় তিন জেলে নিখোঁজ
কুতুবদিয়ায় তিন জেলে নিখোঁজ

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে পুলিশের অভিযানে আটক ৩১
নাটোরে পুলিশের অভিযানে আটক ৩১

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে মঈন খানের বৈঠক
চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে মঈন খানের বৈঠক

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের কানের দুলের জন্য স্কুলছাত্রীকে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার
স্বর্ণের কানের দুলের জন্য স্কুলছাত্রীকে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্র ও জনকল্যাণের জন্য তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে : রুমানা মাহমুদ
রাষ্ট্র ও জনকল্যাণের জন্য তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে : রুমানা মাহমুদ

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ
আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে বিখ্যাত তবলাবাদক জাকির হুসেন
আইসিইউতে বিখ্যাত তবলাবাদক জাকির হুসেন

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত
চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপাল কাবাডি লিগে দল পেলেন ৫ বাংলাদেশি
নেপাল কাবাডি লিগে দল পেলেন ৫ বাংলাদেশি

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশাল মেডিকেলের ব্লাড ব্যাংকের তিন ক্লাব তালাবদ্ধ
বরিশাল মেডিকেলের ব্লাড ব্যাংকের তিন ক্লাব তালাবদ্ধ

৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ার ইসলামী দলের সঙ্গে জামায়াত নেতাদের বৈঠক
মালয়েশিয়ার ইসলামী দলের সঙ্গে জামায়াত নেতাদের বৈঠক

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইসলামের আদর্শ দিয়ে মানুষের মন জয় করতে হবে: গোলাম পরওয়ার
ইসলামের আদর্শ দিয়ে মানুষের মন জয় করতে হবে: গোলাম পরওয়ার

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শৈত্য-প্রবাহ ও বৃষ্টি নিয়ে নতুন তথ্য দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্য-প্রবাহ ও বৃষ্টি নিয়ে নতুন তথ্য দিল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন শুরু পহেলা জানুয়ারি, পরীক্ষা এপ্রিলে
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন শুরু পহেলা জানুয়ারি, পরীক্ষা এপ্রিলে

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাউবির এইচএসসির (নিশ-১) ফল প্রকাশ
বাউবির এইচএসসির (নিশ-১) ফল প্রকাশ

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের সাক্ষাৎ
পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের সাক্ষাৎ

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বৈষম্যহীন দেশ গড়ার প্রত্যাশা
বৈষম্যহীন দেশ গড়ার প্রত্যাশা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও সভা
চাঁদপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও সভা

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে
পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

১৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

দাবি পূরণ না হলে ১ জানুয়ারি থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ: পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন
দাবি পূরণ না হলে ১ জানুয়ারি থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ: পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান
সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার

১৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ
দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা
গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়
আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব
বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক
কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক

১৩ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শেখ পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে হাইকোর্টের রুল
শেখ পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে হাইকোর্টের রুল

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মূল্যস্ফীতির ফাঁদে মধ্যবিত্ত
মূল্যস্ফীতির ফাঁদে মধ্যবিত্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদের কিনারে রাজনীতি! কোথায় যাচ্ছে দেশ!
খাদের কিনারে রাজনীতি! কোথায় যাচ্ছে দেশ!

সম্পাদকীয়

মানুষ গুমের ভয়ংকর পদ্ধতি
মানুষ গুমের ভয়ংকর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পরিকল্পিতভাবে আব্বাকে হত্যা করা হয়েছে
পরিকল্পিতভাবে আব্বাকে হত্যা করা হয়েছে

নগর জীবন

রাষ্ট্র সংস্কারে নতুন অধ্যায়
রাষ্ট্র সংস্কারে নতুন অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজতেমা নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে
ইজতেমা নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি

মহান স্বাধীনতা দিবসের বিশেষ আয়োজন

বিএনপি ভোট চুরিতে জড়িত কর্মকর্তাদের বিচার চায়
বিএনপি ভোট চুরিতে জড়িত কর্মকর্তাদের বিচার চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা

প্রথম পৃষ্ঠা

সবকিছু এখনো বেহাল
সবকিছু এখনো বেহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নভোচারীর মুখে মহাকাশের গল্প
নভোচারীর মুখে মহাকাশের গল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

দালালের মাধ্যমে ঢুকছে রোহিঙ্গা
দালালের মাধ্যমে ঢুকছে রোহিঙ্গা

পেছনের পৃষ্ঠা

মহান বিজয় দিবস আজ
মহান বিজয় দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমাবেশে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
সমাবেশে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

১৫ দিনের বিশেষ সুযোগ পাচ্ছেন নতুন ভোটাররা
১৫ দিনের বিশেষ সুযোগ পাচ্ছেন নতুন ভোটাররা

নগর জীবন

অভিযোগ তদন্তে নিষ্ক্রিয়তা প্রশ্নে রুল
অভিযোগ তদন্তে নিষ্ক্রিয়তা প্রশ্নে রুল

প্রথম পৃষ্ঠা

নলকূপের নিয়ন্ত্রণ নিতে মরিয়া প্রভাবশালী চক্র
নলকূপের নিয়ন্ত্রণ নিতে মরিয়া প্রভাবশালী চক্র

নগর জীবন

বৈশ্বিক দুর্যোগ ও সভ্যতার সংকট
বৈশ্বিক দুর্যোগ ও সভ্যতার সংকট

সম্পাদকীয়

আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন শফিক রেহমান
আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন শফিক রেহমান

নগর জীবন

উদ্ধার হলো বিপদাপন্ন পরিযায়ী স্টেপি ঈগল
উদ্ধার হলো বিপদাপন্ন পরিযায়ী স্টেপি ঈগল

পেছনের পৃষ্ঠা

মুফতি তাহেরীর মামলা প্রত্যাহার দাবিতে মানববন্ধন
মুফতি তাহেরীর মামলা প্রত্যাহার দাবিতে মানববন্ধন

নগর জীবন

কথিত বুদ্ধিজীবীরা যুগ যুগ ধরে ষড়যন্ত্র করছে
কথিত বুদ্ধিজীবীরা যুগ যুগ ধরে ষড়যন্ত্র করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তামাবিল স্থলবন্দর অচল রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার
তামাবিল স্থলবন্দর অচল রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধ ও জন-উত্থান
মুক্তিযুদ্ধ ও জন-উত্থান

সম্পাদকীয়

সমালোচনা মানে বিরোধিতা নয়
সমালোচনা মানে বিরোধিতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ চেতনা ব্যবসায়ী
আওয়ামী লীগ চেতনা ব্যবসায়ী

নগর জীবন

সাত জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১
সাত জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১

দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও নিষিদ্ধ হচ্ছেন সাকিব!
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও নিষিদ্ধ হচ্ছেন সাকিব!

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীন বাংলা ক্রিকেট দলও প্রস্তুত ছিল
স্বাধীন বাংলা ক্রিকেট দলও প্রস্তুত ছিল

মাঠে ময়দানে