শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

সাক্ষাৎকারে রুমিন ফারহানা

দুঃশাসনের পুনরাবৃত্তির চিন্তা কেউ করলে রুখে দেবে ছাত্র-জনতা

শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
দুঃশাসনের পুনরাবৃত্তির চিন্তা কেউ করলে রুখে দেবে ছাত্র-জনতা

বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির আন্তর্জাতিক-বিষয়ক সহসম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেছেন, আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের দুঃশাসনের পুনরাবৃত্তির কথা আগামী দিনে কেউ চিন্তা করলেও ছাত্র-জনতা তাদের রুখে দেবে। তিনি বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিকভাবে দেশের বাইরে রাখা হয়েছে। এ নিয়ে আইনি প্রক্রিয়া চলছে। আশা করছি শিগগিরই তিনি বীরের বেশে দেশে ফিরবেন। দেশবাসী তার অপেক্ষায় রয়েছেন।

গতকাল ঢাকার এলিফ্যান্ট রোডের নিজ বাসভবনে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন সাবেক এই সংসদ সদস্য। এ সময় রুমিন তার দল বিএনপি, আগামীর বাংলাদেশসহ বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন।

গত ১৫ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামল প্রসঙ্গে রুমিন ফারহানা বলেন, ১৫ বছরে দেশের সর্বনাশ বলতে যা বোঝায় আওয়ামী লীগ সবই করেছে। ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করার জন্য এমন কোনো প্রতিষ্ঠান  নেই যা তারা দলীয়করণ করেনি। গণমাধ্যম, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, বিচার বিভাগসহ প্রতিটি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান দলীয়করণ করেছে। লোভে, প্রলোভন অথবা ভয়ে প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা দলীয় ক্যাডারের মতো ব্যবহার করেছে। সালমান, এস আলমসহ ব্যবসায়িক ক্যাডার তৈরি করেছে। ফারজানা রূপার মতো অনেককে সাংবাদিক ক্যাডার বানিয়েছে। বেনজীর, হারুন, আছাদুজ্জামান মিয়া, বিপ্লবের মতো পুলিশ প্রশাসনে অনেক দানব সৃষ্টি করেছে। তাদের অনেক বেশি অবৈধ সুবিধা দিয়েছে। প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বশীলরা সরকারের এবং সরকারি দলের দলীয় ক্যাডারের মতো আচরণ করেছে। শুধু ক্ষমতায় থাকার লালসায় আওয়ামী লীগ জাতিকে, রাষ্ট্রকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে।   উত্তরণের পথ কী জানতে চাইলে রুমিন ফারহানা বলেন, আমরা যাত্রা শুরু করেছি। ১৫ থেকে ২০ দিনে সাড়ে পাঁচ শ মানুষ প্রাণ দিয়েছে। হাজার হাজার ছাত্র-জনতা নানাভাবে আহত হয়েছে। অনেকেরই দুই চোখে গুলি লেগেছে। অসংখ্য মানুষ বছরের পর বছর কারাগারে ছিলেন। সহস্রাধিক ছাত্র-জনতার রক্তের বিনিময়ে আজকে দেশবাসী বাকস্বাধীনতা ফিরে পেয়েছে। কারাগারে বন্দি করা হয় গণতন্ত্রকামী হাজার হাজার জনতাকে। প্রতিবাদীকে দমন করতে আয়নাঘরের মতো নিষ্ঠুরতম স্থানে নিয়ে অমানুষিক নির্যাতন করা হতো। এরপরও যদি আমাদের চৈতন্য ফিরে না আসে, রাজনীতিকে ঢেলে সাজাতে না পারি, নতুন মানুষদের রাজনীতিতে এনে রাজনীতিকে সমৃদ্ধ সৎ নির্লোভ, দেশের প্রতি যার কমিটমেন্ট আছে তেমন মানুষের হাতে রাজনীতিকে না দিতে পারে তবে পরিণতি শেখ হাসিনার মতোই আমাদের হবে। কয়েক বছর পর পর প্রত্যেককেই তা ভোগ করতে হবে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকে আপনি কীভাবে দেখেন জানতে চাইলে বিএনপির সাবেক এই সংসদ সদস্য বলেন, অনেকে বলবেন দেড়-দুই মাসের কোটা সংস্কারের আন্দোলন। কিংবা শুধু তরুণদের বিস্ফোরণ। কিন্তু বাস্তবতা হলো গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ শাসনামলের দুঃশাসন, ক্ষোভ, বঞ্চনা, কষ্ট ভয়, কথা বলতে না পারা যন্ত্রণা সবকিছুর বহিঃপ্রকাশ। এতে পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটেছে। যার নেতৃত্বে ছিলেন তরুণরা। তিনি বলেন, যেখানে প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং গর্ব করে বলেন, আমার পিয়ন ৪০০ কোটি টাকার মালিক। আমাদের সাধারণ মানুষের ১০০ টাকা কেজি ধরে চাল কিনে খেতে গিয়ে খাবার কমিয়ে দিতে হয়। আর শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর চেয়ার বসে জনগণকে সব সময় তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করেছেন। বেগুনের পরিবর্তনে মিষ্টিকুমড়া, তেল ছাড়া রান্না, মাংসের বিকল্প হিসেবে কাঁঠালের তরকারি খাওয়ার কথা বলেছেন। জনগণের সঙ্গে রীতিমতো ফাজলামো করা হয়েছে।

অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে বিএনপির প্রত্যাশা কী জানতে চাইলে বিএনপির এই নেত্রী বলেন, দেশে সুশাসন ফিরিয়ে আনা। আইনের শাসন ফিরিয়ে আনা। রাজনীতির প্রতি জনগণের যে অনীহা ছিল তা ফিরিয়ে আনা। যেসব রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান আওয়ামী লীগের কারণে ভেঙে পড়েছিল তাতে স্বচ্ছতা আনা এবং অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। যাতে মানুষ নির্ভয়ে তাদের ভোট প্রয়োগ করতে পারে। জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা। তিনি বলেন, আমরা বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে নির্বাচনের জন্য সময় বেঁধে দিতে চাই না। আমরা আশা করব, যত দ্রুত সম্ভব একটা গ্রহণযোগ্য সময়ের মধ্যে ভোটের আয়োজন করবে বর্তমান সরকার। যেখানে সব দলমতের মানুষ ভয় ছাড়া, কোনোরকম চাপ ছাড়া পছন্দের মানুষকে ভোট দিয়ে কার্যত জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করবে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রসঙ্গে বলেন, বাংলাদেশের কোনো মানুষকে দেশে না ফেরার মতো অসংবিধান বিষয় হতে পারে না। সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিকভাবে তাকে দেশের বাইরে রাখা হয়েছে। তার বক্তব্য পর্যন্ত প্রচার করতে দেওয়া হয়নি। আইন করে তার বাকস্বাধীনতাও রুদ্ধ করা হয়েছিল। বারবার আদালতকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করে রায় দেওয়া হয়েছে। এমনকি আইনের দোহাই দিয়ে তার বক্তব্য পর্যন্ত কোনো গণমাধ্যমে প্রকাশ করা হয়নি। তাকে অধিকারবঞ্চিত করা হয়েছে। এটা স্বৈরাচারী সরকারের বহিঃপ্রকাশ। আলহামদুলিল্লাহ বাংলাদেশ সঠিক পথে ফিরতে শুরু করেছে। আমরা আইনি কাজগুলো করছি। আশা করছি তিনি শিগগিরই দেশে ফিরবেন। তিনি বীরের মতো দেশে ফিরবেন। দেশবাসী তারুণ্যের অহংকার তারেক রহমানের অপেক্ষায় রয়েছেন। 

বিএনপির সাংগঠনিক অবস্থা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আন্তর্জাতিক-বিষয়ক কমিটির এ সদস্য বলেন, বিএনপি যথেষ্ট গোছানো আছে। নানাভাবে আমাদের নেতা-কর্মীদের ভয়-লোভ দেখানো হয়েছে। কেউ দল ছেড়ে যায়নি। আদর্শিক দল হিসেবে বিএনপি শক্তিশালী অবস্থানে আছে। অনেক হুমকি সত্ত্বেও কেউ দল ছেড়ে যায়নি। বিএনপিসহ আমাদের অঙ্গ সহযোগী সংগঠনগুলোর গ্রাম পর্যায়ে কমিটি রয়েছে। যে কোনো সময় নির্বাচন হলে আমরা আশাবাদী জনগণের ভোটে আমরা ক্ষমতায় আসব, ইনশাআল্লাহ। বিভিন্ন সময়ে বিএনপির সঙ্গে রাজপথে ভূমিকা রাখা দলগুলো প্রসঙ্গে রুমিন ফারহানা বলেন, শেখ হাসিনার দুঃশাসনে সবাই এক ছাতার নিচে এসেছি। গণতান্ত্রিক আন্দোলনে যারাই ভূমিকা রেখেছে সবাইকেই দল সম্মানিত করবে আশা করি। যারা দুঃসময়ের বন্ধু তারা সুসময়েরও বন্ধু।  বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া প্রসঙ্গে বলেন, গত ১৭ বছরে রাজনৈতিকভাবে যে মানুষটির ওপর সবচেয়ে বেশি নিপীড়ন চালানো হয়েছে তিনি হলেন বেগম খালেদা জিয়া। এই নিপীড়নের বর্ণনা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। ওনাকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিয়েছে। যে মানুষটি ২০১৮ সালে হেঁটে গাড়িতে উঠে কারাগারে গেছেন এখন দাঁড়াতে পর্যন্ত কষ্ট হয়। তিনি গত কয়েক বছর সরকারের নিয়ন্ত্রণে ছিলেন। তাকে কী ধরনের চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে তার জন্য আওয়ামী লীগ সরকারকে জবাবদিহি করতে হবে।

বহির্বিশ্বের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্ক প্রসঙ্গে বলেন, বিদেশে আমাদের বন্ধু আছে, তবে প্রভু নেই। স্বাধীন বাংলাদেশে আমরা কাউকে প্রভু মনে করি না। অপর এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, দেশের মানুষকে একটি সময় বা পর্যায় পর্যন্ত আটকিয়ে রাখা যায়, তারপর রুখে দাঁড়ায়। আগামী প্রজন্মও সব দুর্নীতির শেকড় উপড়ে ফেলে নতুন বাংলাদেশ, বাংলাদেশের স্বার্থ রক্ষা করে আমরা স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলব।  মেধার ভিত্তিতে আগামীতে গড়ে উঠবে আমাদের স্বপ্নের নতুন বাংলাদেশ।

এই বিভাগের আরও খবর
বেঁচে থেকেও মরে যাওয়ার অবস্থা ছিল
বেঁচে থেকেও মরে যাওয়ার অবস্থা ছিল
এনবিআরে এক দিনেই ৪৯ কর্মকর্তা বদলি
এনবিআরে এক দিনেই ৪৯ কর্মকর্তা বদলি
ট্রাম্পশুল্ক কমায় খুশি ব্যবসায়ীরা
ট্রাম্পশুল্ক কমায় খুশি ব্যবসায়ীরা
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
আন্দোলন সহজ, নেতৃত্ব দেওয়া কঠিন
আন্দোলন সহজ, নেতৃত্ব দেওয়া কঠিন
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
ছাত্র-জনতার দ্রোহযাত্রায় উত্তাল দেশ
ছাত্র-জনতার দ্রোহযাত্রায় উত্তাল দেশ
ফ্যাসিবাদীদের নিশ্চিহ্ন করতে পারলেই মুক্তি
ফ্যাসিবাদীদের নিশ্চিহ্ন করতে পারলেই মুক্তি
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সর্বশেষ খবর
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

২ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউকে বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি শোয়েব, সম্পাদক মাহফুজ
ইউকে বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি শোয়েব, সম্পাদক মাহফুজ

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার
দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জামাতে নামাজ পড়ে পাওয়া গেলো উপহার
জামাতে নামাজ পড়ে পাওয়া গেলো উপহার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

৫৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে কোনোভাবেই ছাড় পাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে কোনোভাবেই ছাড় পাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ডা. শফিকুর রহমানের হার্টের বাইপাস সার্জারি চলছে
ডা. শফিকুর রহমানের হার্টের বাইপাস সার্জারি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাদক কারবারি আটক, দুটি মোটরসাইকেল জব্দ
দুই মাদক কারবারি আটক, দুটি মোটরসাইকেল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিয়েভে আবারও ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার, নিহত ৩১
কিয়েভে আবারও ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার, নিহত ৩১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় তিন বাংলাদেশি নিহত, হাসপাতালে আরও দুইজন
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় তিন বাংলাদেশি নিহত, হাসপাতালে আরও দুইজন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সুন্দরবন মার্কেটের চারপাশ পর্যবেক্ষণ করছে ফায়ার সার্ভিসের ড্রোন ইউনিট
সুন্দরবন মার্কেটের চারপাশ পর্যবেক্ষণ করছে ফায়ার সার্ভিসের ড্রোন ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫ আগস্টের আগেও জুলাই ঘোষণাপত্র হতে পারে : মাহফুজ আলম
৫ আগস্টের আগেও জুলাই ঘোষণাপত্র হতে পারে : মাহফুজ আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণসার্বভৌমত্ব কায়েম করাই গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায়: ফরহাদ মজহার
গণসার্বভৌমত্ব কায়েম করাই গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায়: ফরহাদ মজহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার নিষিদ্ধ হলেন মেসির দেহরক্ষী
এবার নিষিদ্ধ হলেন মেসির দেহরক্ষী

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউডিআরটি প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ
ইউডিআরটি প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অনুষ্ঠান শেষে সড়ক পরিষ্কার করল বিএনপি নেতারা
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অনুষ্ঠান শেষে সড়ক পরিষ্কার করল বিএনপি নেতারা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় গণহত্যার নিন্দা জানালেন ইসরায়েলি লেখক গ্রসম্যান
গাজায় গণহত্যার নিন্দা জানালেন ইসরায়েলি লেখক গ্রসম্যান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণের অভিযোগে হাকিমির বিচার দাবি ফরাসি কৌঁসুলিদের
ধর্ষণের অভিযোগে হাকিমির বিচার দাবি ফরাসি কৌঁসুলিদের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কঙ্গনার আবেদন খারিজ, আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের
কঙ্গনার আবেদন খারিজ, আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাটগ্রাম সীমান্তের অভ্যন্তরে ভারতীয় ড্রোনের অনুপ্রবেশ, সীমান্তে উত্তেজনা
পাটগ্রাম সীমান্তের অভ্যন্তরে ভারতীয় ড্রোনের অনুপ্রবেশ, সীমান্তে উত্তেজনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা