শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

আড়ালেই আড়ি পাতার খলনায়করা

বিশ্বব্যাংকের কালো তালিকাভুক্ত হওয়া সত্ত্বেও তারেক আহমেদ সিদ্দিকের প্রভাব খাটিয়ে সরকারি প্রকল্পের কাজ হাতিয়ে হাজার কোটি টাকা লোপাট করেছে এনটিএমসির সহযোগী টাইগার আইটি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আড়ালেই আড়ি পাতার খলনায়করা

ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলনের মুখে স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে বিদেশে পালিয়ে গেলেও এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়েছে নাগরিকদের ফোনে অনৈতিকভাবে আড়িপাতার কাজে অন্যতম প্রধান সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠান টাইগার আইটি।

ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) কারিগরি উন্নয়নের নামে সাধারণ নাগরিকদের ফোনে আড়ি পেতে ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নিয়েছে টাইগার আইটি। গত ৫ আগস্ট স্বৈরশাসক বিদায় নিলেও আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞায় থাকা টাইগার আইটির কর্ণধার জিয়াউর রহমান এখনো রয়ে গেছেন ধরাছোঁয়ার  বাইরে। নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য-উপাত্ত অবৈধভাবে ফাঁসে এনটিএমসির কর্মকর্তারা আইনের আওতায় এলেও জিয়াউর রহমানকে ধরা হয়নি অজানা কারণে।

অনুসন্ধান বলছে, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিরাপত্তা উপদেষ্টা এবং শেখ রেহানার দেবর অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল তারিক আহমেদ সিদ্দিকের সঙ্গে সুসম্পর্ক থাকায় এনটিএমসির বিতর্কিত উদ্যোগের টেকনিক্যাল সাপোর্টের কাজ পায় টাইগার আইটি।

জানা গেছে, তারিক আহমেদ সিদ্দিকের সঙ্গে সুসম্পর্ক থাকায় ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে আড়িপাতার অবৈধ যন্ত্র আমদানিতে গত এক দশক ধরে কোনো বাধার সম্মুখীন হয়নি টাইগার আইটি। দেশের অভ্যন্তরেও কোনো প্রকার যাচাইবাছাই ছাড়াই আইটি সম্পর্কিত হাজার হাজার কোটি টাকার কাজ হাতিয়ে নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। শুধু তাই নয়, ওই উপদেষ্টার প্রভাব খাটিয়ে প্রকল্পকে অতিমূল্যায়িত করেও বিপুল পরিমাণ সরকারি অর্থের অপচয় করিয়েছে টাইগার আইটি। জানা গেছে, তুসাকা গ্রুপ নামে একটি গুচ্ছ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন তারিক আহমেদ সিদ্দিকের স্ত্রী শাহনাজ সিদ্দিক। আড়ালে থেকেই পরিচালনা করেন তুসাকা গ্রুপের অধীন নভোটেল, নভো এয়ার, নভোকম, পেন্টা গ্লোবাল নামে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এই তুসাকা গ্রুপের আশীর্বাদেই টাইগার আইটি, আইবিসিএস-প্রাইমেক্স এবং কম্পিউটার সার্ভিস লিমিটেড (সিএসএল) যুক্ত হয় এনটিএমসির আড়িপাতা প্রকল্পের কারিগরি উন্নয়নে। সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে আইসিটি খাতে বিগত সরকারের সময়ে লুটপাপ চালিয়েছে টাইগার আইটি। এমনকি নাগরিকদের বিভিন্ন ব্যক্তিগত তথ্যউপাত্ত সংগ্রহে অবৈধভাবে আড়িপাতার যন্ত্রপাতি আমদানি, স্থাপন ও ব্যবহারের ক্ষেত্রেও অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে টাইগার আইটি।

অথচ অনিয়ম-জালিয়াতির কারণে নির্বাচন কমিশনের স্মার্ট কার্ড উন্নয়নে বিশ্বব্যাংকের প্রকল্পে কালো তালিকাভুক্ত হওয়া সত্ত্বেও এনটিএমসির মতো স্পর্শকাতর প্রকল্পে ব্যক্তিগত স্বার্থে যুক্ত করা হয় টাইগার আইটিকে। শুধু তারেক আহমেদ সিদ্দিকের প্রভাব খাটিয়েই কালো তালিকাভুক্ত এই কোম্পানি সরকারি প্রকল্পের হাজার কোটি টাকা লোপাট করেছে।

আন্তর্জাতিক সংস্থা এপনিকের নির্বাহী কমিটির সদস্য সাবির বলেন, কোনো সভ্য দেশে ফোনে আড়িপাতাকে ব্যক্তিস্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ ও ব্যক্তিগত গোপনীয়তার লঙ্ঘন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এ মানবাধিকারকে আইনের মাধ্যমে লঙ্ঘন করা হয়েছে।

ভিক্যাল মাউন্টেড ডাটা ইন্টারসেপ্টর, ভিক্যাল মাউন্টেড মোবাইল ইন্টারসেপ্টরের মতো নজরদারি যন্ত্র ব্যবহার করে এনটিএমসি। সংস্থাটির জন্য ইসরায়েলি সাইবার গোয়েন্দা কোম্পানি এনএসও গ্রুপের কাছ থেকে পেগাসাস স্পাইওয়?্যারও ক্রয় করা হয়েছিল। সফটওয়্যারটির মাধ্যমে মোবাইল ফোন হ্যাক করা যায়। অ্যাপটি একবার কারও মোবাইল ফোনে ইনস্টল করা হলে তা দিয়ে নজরদারি প্রতিষ্ঠান সেই ফোনের মেসেজ, ফটো বা ই-মেইল হস্তগত করতে পারে। ফোনে কথাবার্তা রেকর্ডের পাশাপাশি গোপনে মাইক্রোফোন ও ক্যামেরা চালু করতে পারে।

প্রযুক্তি সেবাদাতা বিশ্বের অন্যতম সেরা প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফটের এক কর্মকর্তা বলেন, দেশের গুরুত্বপূর্ণ ডাটা বা সার্ভারের দায়িত্ব এমন ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া উচিত যাদের প্রতিষ্ঠানে ভালো লেভেলের সাইবার সিকিউরিটি এক্সপার্ট এবং হ্যাকার থাকবে। শুধু দেশীয় প্রতিষ্ঠান বা আগে সরকারি কাজ পেয়েছে বলে সব গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব এক প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া হবে, সেটা অবশ্য ঝুঁকিপূর্ণ। টাইগার আইটির ক্ষেত্রে তাদের সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য অতিরিক্ত নজর দেওয়া উচিত ছিল। তাদের এনআইডি, জন্ম নিবন্ধন ও বিআরটিএ প্রকল্পের তথ্য ফাঁসের ঘটনা সামনে আসার পরেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এ জন্য সংশ্লিষ্টদের শাস্তির আওতায় আনা উচিত। তিনি আরও বলেন, বিশেষত যখন সেটা নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্যের সঙ্গে সম্পর্কিত। এ ধরনের পরিস্থিতিতে প্রতিষ্ঠানগুলোর উচিত আধুনিক নিরাপত্তা প্রযুক্তি ব্যবহার করা এবং সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে নিয়মিত কাজ করা, যেন এ ধরনের ঘটনা পুনরায় না ঘটে।

জানা গেছে, নাগরিকদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংরক্ষিত থাকে এনটিএমসির কাছে। সদ্য ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে রাজনৈতিক প্রয়োজনে এসব তথ্য ব্যবহার করা হতো। এনটিএমসি পরিচালিত হতো সরকারের বিশেষ একটি সংস্থার অধীনে। মোবাইল ফোনের ভয়েস ও এসএমএস, ল্যান্ডফোন ভয়েস এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় আড়ি পাততে পারে এনটিএমসি।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের মধ্যে ফেসবুক, টুইটার (বর্তমান এক্স), টেলিগ্রাম, ভাইবার, ইমো, স্কাইপি অ্যাপেও আড়ি পাততে পারে এনটিএমসি। অনলাইন যোগাযোগমাধ্যমের মধ্যে ওয়েবসাইট ব্লগ, ই-মেইল এবং কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের মাধ্যমে শতভাগ আড়িপাতার সক্ষমতা রয়েছে সংস্থাটির।সূত্র আরও জানায়, সাধারণ মানুষের ফোনের নিয়ন্ত্রণ নিতে গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক এবং টেলিটকের ব্যাকএন্ডে ফায়ারওয়াল স্থাপন করা হয়েছে এনটিএমসির মাধ্যমে। ফলে চার অপারেটরের ডেটা এবং ভয়েস সেবা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে এনটিএমসি। সাম্প্রতিক বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় অনেক বিরোধী নেতা-কর্মীর ফোন ট্র্যাক করে গ্রেপ্তার করতে সহায়তা করেছে এনটিএমসি। এ কাজে সহায়তার জন্য অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে টাইগার আইটি।

জানা গেছে, সরকারি প্রকল্পের টাকা হাতিয়ে নিয়ে বিগত সময়ে বিপুল অর্থবিত্তের মালিক হয়েছে টাইগার আইটির কর্ণধার জিয়াউর রহমান। তিনি মার্কিন পাসপোর্ট ব্যবহার করে বর্তমান দুবাইয়ে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছে।

এনটিএমসির বিতর্কিত সেবা প্রসঙ্গে, সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নাগরিকদের ফোনে গোপনে আড়িপাতা অবৈধ। এখানে নৈতিকতার প্রশ্নও আছে। দেশের নাগরিকদের নিরাপত্তার জন্য যদি মনিটরিং হয়, সেটা ভালো। তবে আমরা জেনেছি এনটিএমসির বিতর্কিত ভূমিকা। এখানে টাইগার আইটির মতো একটি সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানকে জবাবদিহিতার ওপরে নিয়ে যাওয়ায় তথ্য ফাঁসে ঝুঁকি থেকেই যায়। তারা যে এই তথ্য দেশের বাইরে কারও কাছে অর্থের বিনিময়ে সরবরাহ করেনি সে রকম নিশ্চয়তাও নেই। ফলে এ ধরনের কাজের জন্য সংশ্লিষ্টদের কঠোর শাস্তি হওয়া উচিত বলে মনে করে সংশ্লিষ্টরা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আমরা দেখেছি নির্বাচন কমিশনের সার্ভার থেকে কীভাবে তথ্য পাচার হয়েছে, বিক্রি হচ্ছে। এসবের পরও ওই একই বিতর্কিত প্রতিষ্ঠানের কাছেই নাগরিক তথ্য তুলে দেওয়া হয়েছে কোনো প্রকার টেন্ডার প্রক্রিয়া ছাড়া। এ বিষয়গুলো নিরাপদ ভবিষ্যতের জন্য পুনরায় ভাবা দরকার।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো
নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ
শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি
সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪
বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫
শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন
নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি
শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ
কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা
ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার
ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই’
‘কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই’

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯
ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালান্ডের জোড়া গোলে নরওয়ের দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষার অবসান
হালান্ডের জোড়া গোলে নরওয়ের দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষার অবসান

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেঞ্চুরি করে দলকে জিতিয়ে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরি করে দলকে জিতিয়ে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু
ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল পাকিস্তান
লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেও অনিশ্চয়তায় গিলের মাঠে ফেরা
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেও অনিশ্চয়তায় গিলের মাঠে ফেরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছে ইরান: আরাঘচি
ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছে ইরান: আরাঘচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার
এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ
রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা