শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

প্রকাশ্যে অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নাজুক অবস্থায় দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
প্রকাশ্যে অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

প্রকাশ্যে অবৈধ অস্ত্র নিয়ে মাঝে মাঝেই রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে দেখা মিলছে দুর্বৃত্তদের। তারা হামলে পড়ছে প্রতিপক্ষ কিংবা সাধারণ মানুষের ওপর। সন্ত্রাসীদের লক্ষ্য ভেদ করা বুলেটে সাধারণ মানুষের নির্মম মৃত্যুর ঘটনাও ঘটছে। আবার দুর্বৃত্তের অনেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের অঙ্গসংগঠনের সাইনবোর্ড ব্যবহার করে লিপ্ত হচ্ছে চাঁদাবাজি, দখল বাণিজ্যসহ নানা অপরাধে। এদের অনেকেই পতিত সরকারের অনেক নেতার অধীনে কাজ করেছেন দীর্ঘ সময়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনে রাজনৈতিক দলগুলোর সহায়তা নেওয়া যেতে পারে। তবে দলীয় পরিচয় দেখে অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে এর বিরূপ প্রভাব পড়বে সমাজে। উল্টো অরাজক পরিস্থিতির উদ্ভব হতে পারে। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার ইসরাইল হাওলাদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আমাদের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। তবে বিভিন্ন জায়গায় পোলারাইজেশন হচ্ছে এমন তথ্য আমাদের কাছে রয়েছে। বিগত সরকার আমলের দুর্বৃত্তদের শূন্যস্থান পূরণের চেষ্টা চলছে, সব খবরই আমরা পাচ্ছি। দুর্বৃত্তদেরও আইডেন্টিফাই করার চেষ্টা চলছে। যৌথ বাহিনীর অপারেশনও অব্যাহত রয়েছে।’ গত বুধবার দুপুরে পল্লবীর বাউনিয়া বাঁধে ২০-৩০ জন মিলে এক ব্যক্তিকে মারধর করছিলেন। নারীসহ স্থানীয় লোকজন মারধরের শিকার ব্যক্তিকে ছাড়িয়ে নিতে চেষ্টা করলে সন্ত্রাসীরা গুলি ছোড়ে। এতে আয়েশা আক্তার (২৬) নামে এক নারী গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। পুলিশ বলছে, স্থানীয় মোমিন ও মামুন গ্রুপের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়েছিলেন। এরা চিহ্নিত মাদক কারবারি। ১৯ অক্টোবর সন্ধ্যায় ধানমন্ডি ৮/এ সড়কের মাথায় হঠাৎ হেলমেট পরিহিত চার দুর্বৃত্ত রাসেল নামে এক পথচারীকে জাপটে ধরে। তিনি ছুটে যাওয়ার চেষ্টা করলে একজন ফাঁকা গুলি করে। ব্যাগটি কেড়ে নিয়ে চারজন মোটরসাইকেলে পালিয়ে যায়। ভুক্তভোগী রাসেল সাতমসজিদ সড়কের কেয়ারি প্লাজায় অবস্থিত বৈদেশিক মুদ্রা কেনাবেচার প্রতিষ্ঠান ডেল্টা ব্যুরো ডি চেঞ্জের ব্যবস্থাপক। তাঁর অভিযোগ, ব্যাগে ছিল প্রতিষ্ঠানের ৫০ লাখ টাকা, যা ওই দুর্বৃত্তরা নিয়ে যায়।

ওপরের দুটি ঘটনার মতো দেশের বিভিন্ন এলাকায় হামেশাই দুর্বৃত্তদের তৎপরতা বাড়ছে। ১৮ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম মহানগরের বায়েজিদ বোস্তামী থানার কালারপুল এলাকায় প্রকাশ্যে ভারী অস্ত্র নিয়ে মহড়া দেয় একদল দুর্বৃত্ত। এক ব্যবসায়ীর কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা না পেয়ে অস্ত্র নিয়ে সেখানে হামলা চালায়। সাজ্জাত বাহিনীর সন্ত্রাসকাে র প্রতিবাদ করায় সোমবার চট্টগ্রামে দিনদুপুরে আফতাব উদ্দিন তাহসীন নামে এক তরুণকে গুলি করে হত্যা করা হয় বলে অভিযোগ পেয়েছে পুলিশ।

পুলিশের একাধিক সূত্র জানান, এখনো অনেক অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। বিশেষ করে থানা থেকে লুট হওয়া বেশির ভাগ অস্ত্র এখনো উদ্ধার হয়নি। সেসব অস্ত্রও সন্ত্রাসকাে  ব্যবহার করা হচ্ছে। অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়িতে প্রকাশ্যে গুলির ঘটনা ঘটছে প্রায়ই। গত অক্টোবরে দেশে ১৬ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।

অপরাধ বিশ্লেষকরা বলছেন, সারা দেশেই প্রতিদিন হত্যা, হামলা, ভাঙচুর, ছিনতাই, ডাকাতি, চাঁদাবাজি ঘটছে। মানুষ এসব কারণে স্বস্তিতে নেই। তবে সাম্প্রতিক সময়ে যৌথ বাহিনীর অপারেশনের ইতিবাচক প্রভাব পড়ছে। এটা অব্যাহত রাখতে হবে। নইলে পরিস্থিতি ভয়ংকর রূপ নিতে পারে। কারণ এর সুযোগ নেবে দেশিবিদেশি নানা মহল।

মানবাধিকার বিশেষজ্ঞ এবং হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটির উপদেষ্টা নূর খান লিটন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘৫ আগস্টের পর পতিত সরকারের রেখে যাওয়া প্রশাসন যথাযথ কাজ করতে পারছে না। অন্তর্বর্তী সরকারও কঠিন বার্তা দিতে পারছে না। এর সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করছে দেশিবিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা।’

সরকার পতনের পর গত তিন মাসে অন্তত ৭১৫ জনের বেশি মানুষ হত্যার শিকার হয়েছেন। আহত হয়েছেন প্রায় ১১ হাজার। এর মধ্যে অক্টোবরে ৯১, আগস্টে ৫৪১ ও সেপ্টেম্বরে ৮৪ জন নিহত হন। এ ছাড়া গত তিন মাসে গণপিটুনিতে ৮৪ জন নিহত হন। পুলিশ, হাসপাতাল ও মানবাধিকার সংস্থা এমএসএফের তথ্য এগুলো।

পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া) ইনামুল হক সাগর বলেন, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারসহ অপরাধীদের আইনের আওতায় আনতে ৪ সেপ্টেম্বর যৌথ বাহিনী অভিযান শুরু করেছে। অভিযানে অক্টোবরের মাঝামাঝি পর্যন্ত ৩১৮টি অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। এ সময়ে গ্রেপ্তার হয়েছেন ১৭৪ সন্ত্রাসী। উদ্ধার করা অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে রিভলবার ১৯, পিস্তল ৭৬, রাইফেল ২২, শটগান ৩৭, পাইপগান ৮, শুটার গান ৪৩, এলজি ৩১, বন্দুক ৪৮, একে-৪৭ একটি, এসএমজি ৫, গ্যাসগান ৪, এয়ারগান ১০, এসবিবিএল ১০, টিয়ার গ্যাস লঞ্চার ২ ও থ্রি-কোয়ার্টার ২টি।

মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) পরিসংখ্যান অনুযায়ী, অক্টোবরে গণপিটুনিতে হতাহত উদ্বেগজনকভাবে ঘটেছে। এ মাসে অন্তত ২৪টি গণপিটুনির ঘটনায় ১৯ জন নিহত হয়েছেন। গত দুই মাসে এ সংখ্যা ছিল ৬৫।

এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, অক্টোবরে ৫৮টি রাজনৈতিক সহিংসতার শিকার হয়েছেন ৪২৪ জন। তার মধ্যে ১২ জন নিহত ও ৪১২ জন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে নয়জন আওয়ামী লীগের কর্মী বা নেতা। বাকি নিহত তিনজন বিএনপির। আহতের মধ্যে ১৬ জন গুলিবিদ্ধ। সহিসংতার ৫৮ ঘটনার মধ্যে ৩৭টি বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দলজনিত, ১৭টি বিএনপি-আওয়ামী লীগের মধ্যে, দুটি আওয়ামী লীগের দলীয় কোন্দল, দুটি ঘটেছে বিএনপি-জামায়াতের মধ্যে।

পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্যানুযায়ী, ৫ আগস্ট পূর্বাপর দেশে ৪৪ পুলিশ সদস্য নিহত হন। আহত হন সহস্রাধিক। পুলিশ দায়িত্বে ফিরলেও এখনো স্বাভাবিক হয়নি দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। এখনো হত্যাকাে র শিকার হচ্ছে পুলিশ। সর্বশেষ কুষ্টিয়ায় দুই পুলিশকে পিটিয়ে নদীতে ফেলে হত্যা করা হয়। এর আগে রাষ্ট্রপতির অপসারণ দাবিতে গণভবনের সামনে সংঘর্ষে ২৫ পুলিশ সদস্য আহত হন।

গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর মিরপুর ১৪ নম্বরে গুলিতে দুই পোশাকশ্রমিক আহত হন। এ সময় সংঘর্ষে পুরো এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। পোশাকশ্রমিকরা পুলিশের একটি ও সেনাবাহিনীর একটি গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেন। গুলিবিদ্ধ পোশাকশ্রমিক আল আমিন (১৮) ও ঝুমা আক্তারকে (১৫) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

একাধিক সূত্র বলছেন, বেশির ভাগ চুরি-ছিনতাই-ডাকাতি ঘটছে মধ্যরাত থেকে ভোর পর্যন্ত। তিন মাসে যেসব ছিনতাই ঘটেছে সবই এ সময়ে। এর মধ্যে ডাকাতির ঘটনা বিশ্লেষণ করে পুলিশ জানতে পেরেছে, সড়ক, বাসাবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে তারা বেশি হানা দিয়েছে। এ ছাড়া ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, ব্যাংকের গ্রাহকদেরও টার্গেট করা হচ্ছে। আর ভোরের দিকে বাসস্ট্যান্ড, লঞ্চ টার্মিনাল, রেলস্টেশন ও নিরিবিলি-অন্ধকার সড়কে রিকশাযাত্রীদের নিশানা বানিয়েছে ছিনতাইকারীরা।

ডিএমপির তৈরি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ছিনতাইকারী বেশি রাজধানীর মোহাম্মদপুর, শাহবাগ, ভাটারা, বাড্ডা, শেরেবাংলানগর, হাজারীবাগ, তেজগাঁও, হাতিরঝিল, মিরপুর, পল্লবী, বিমানবন্দর, খিলক্ষেত ও উত্তরা পশ্চিম থানা এলাকায়। এসব অপরাধে জড়িতদের পূর্ণাঙ্গ বৃত্তান্তও রয়েছে।

পুলিশ মাঠ পর্যায়ের তথ্য বিশ্লেষণ করে জানতে পেরেছে, ঢাকায় সবচেয়ে বেশি ছিনতাইকারী ও ডাকাত রয়েছে তেজগাঁও বিভাগে। সবচেয়ে কম মিরপুর বিভাগে। থানার তথ্য বলছে, সবচেয়ে বেশি ছিনতাইকারী ও ডাকাত রয়েছে শাহবাগ, ভাটারা ও শেরেবাংলানগর থানা এলাকায়। আর সবচেয়ে কম ছিনতাইকারী ও ডাকাতের নাম তালিকাভুক্ত রয়েছে দক্ষিণখান, উত্তরখান ও উত্তরা পূর্ব থানা এলাকায়।

এ ছাড়া বিভাগীয় ও জেলা শহরে এখন অনেকের হাতেই অবৈধ অস্ত্র দেখা যাচ্ছে। পুলিশ যেহেতু এখনো ট্রমা কাটিয়ে উঠতে পারেনি সে কারণে সাহস করে এসব অস্ত্র উদ্ধারে জোরালো ভূমিকা রাখতে পারছে না। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সারা দেশের আইনশৃঙ্খলা পুরোপুরি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে আনতে হলে সর্বপ্রথম অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করতে হবে। এ ছাড়া পুলিশ ইচ্ছা করলেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে পারবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

৪১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা